ঢাবিতে বেগম রোকেয়া দিবস উদযাপিত



নিউজ ডেস্ক, বার্তা২৪.কম
বেগম রোকেয়ার প্রকৃতিতে পুষ্পস্তবক অর্পণ করছেন  ঢাবি উপাচার্য মো. আখতারুজ্জামান

বেগম রোকেয়ার প্রকৃতিতে পুষ্পস্তবক অর্পণ করছেন ঢাবি উপাচার্য মো. আখতারুজ্জামান

  • Font increase
  • Font Decrease

ভেঙেছি শৃঙ্খল করেছি জয়, উন্নয়ন অগ্রযাত্রায় আর নেই ভয় প্রতিপাদ্য দিয়ে ২০১৯ সালের বেগম রোকেয়া দিবস উদযাপিত হয়েছে। শনিবার (১১ জানুয়ারি) দিবসটি উপলক্ষে ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের (ঢাবি) রোকেয়া হলের পক্ষ থেকে আলোচনা সভা ও দিনব্যাপী অনুষ্ঠানের আয়োজন করা হয়।

আলোচনা সভায় প্রধান অতিথি হিসেবে উপস্থিত ছিলেন ঢাবি উপাচার্য মো. আখতারুজ্জামান। তিনি বলেন, বেগম রোকেয়া প্রকৃতপক্ষে একজন বাঙালি কারণ বাংলায় শিক্ষাচর্চা তিনিই শুরু করেন। তার লেখনী শিক্ষা ও রাজনীতিতে অগ্রণী ভূমিকা পালন করছে। অনুষ্ঠানে আরও বক্তব্য রাখেন সংসদ সদস্য আরমা দত্ত। ফাউন্ডেশন বক্তব্যে তিনি বলেন, বেগম রোকেয়া প্রথম নারী যিনি বলেছিলেন আমি মানুষ এবং সৃষ্টির শ্রেষ্ঠ জীবের অংশীদার। এর ফলেই বাঙালি নারী মানুষের মর্যাদা লাভ করে এবং নারী মুক্তি ও নারীর ক্ষমতায়ন শুরু হয়।

অনুষ্ঠানে আরও বক্তব্য রাখেন অধ্যাপক ড. জিনাত হুদা এবং নাজমা আকতার। অনুষ্ঠান শেষে রোকেয়া মেমোরিয়াল ট্রাস্ট ফান্ডের পক্ষ থেকে রোকেয়া হলের ১০ ছাত্রীকে বৃত্তি প্রদান করা হয়।

এর আগে সকাল ৯.৩০টায় রোকেয়া হলের পক্ষ থেকে বেগম রোকেয়ার প্রকৃতিতে পুষ্পস্তবক অর্পণ এবং র‍্যালি অনুষ্ঠিত হয়। প্রতি বছর ৯ ডিসেম্বর রোকেয়া দিবস উদযাপিত হলেও এ বছর ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের ৫২তম সমাবর্তন থাকায় ১১ জানুয়ারি ২০২০ এ দিবসটি উদযাপিত হয়।

   

কোটা প্রথার বিরুদ্ধে আন্দোলনে উত্তাল ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়



ঢাবি করেসপন্ডেন্ট, বার্তা২৪.কম
ছবি: বার্তা২৪.কম

ছবি: বার্তা২৪.কম

  • Font increase
  • Font Decrease

২০১৮ সালে ছাত্রসমাজের তীব্র আন্দোলনের মুখে চাকরিতে বাতিল হওয়া কোটা পদ্ধতি হাইকোর্টের রায়ের মাধ্যমে পুনর্বহাল করায় বিক্ষোভে ফেটে পড়েছে ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের (ঢাবি) শিক্ষার্থীরা।

বৃহস্পতিবার (৬ জুন) বিকেল ৪টা থেকে ঢাবির কেন্দ্রীয় লাইব্রেরির সামনে অবস্থান নিয়ে স্লোগানে স্লোগানে কোটা প্রথার বাতিল চেয়ে মিছিল বের করেন শিক্ষার্থীরা। মিছিলটি কেন্দ্রীয় শহিদ মিনারে গিয়ে শেষ হয় এবং সেখানে একটি সমাবেশ অনুষ্ঠিত হয়।

এ সময়, 'কোটা প্রথার বিরুদ্ধে ডাইরেক্ট অ্যাকশন, কোটা প্রথা নিপাত যাক, স্বাধীন বাংলায়, বৈষম্যের ঠাই নাই' সহ নানা স্লোগানে মুখরিত হয় ঢাবি প্রাঙ্গণ।

সমাজবিজ্ঞান বিভাগের শিক্ষার্থী ও গণতান্ত্রিক ছাত্রশক্তির ঢাবি শাখার সদস্য সচিব নাহিদ হোসেন বলেন, কোনো বৈষম্যহীন রাষ্ট্রে ৫৬ শতাংশ কোটা থাকতে পারে না। তীব্র আন্দোলনের মুখে সরকার যেখানে কোটা পদ্ধতি বাতিল করেছিলো হাইকোর্ট কেন সেই কোটাকে আবার পুনর্বহাল করলো আমরা জানি না। সরকারের সিদ্ধান্তকে হাইকোর্ট বাতিল করেছে। আমরা চাইবো সরকারের পক্ষ থেকে যেন আপিল বিভাগে আপিল করা হয় নয়তো আন্দোলন চলবে। আমরা রাজপথ ছাড়বো না।

ইংরেজি বিভাগের শিক্ষার্থী হাসনাত আব্দুল্লাহ বলেন, ২০১৮ সালের রক্তের দাগ আজও শুকায় নাই। টিয়ারশেলের দাগ আজও শুকায় নাই। আমাদের সেই সংগ্রাম ব্যর্থ হবার পথে। আমাদের উপর হাইকোর্ট যে রায় চাপিয়ে দিয়েছে আমরা সেই রায় মানি না। যারা কোটাধারী মেধাবী পরিচয় দিতে চান তাদেরকে বলতে চাই এই পরিচয় খুবই লজ্জার।

ঢাবি শিক্ষার্থী সারজিস আলম বলেন, ৭১ এর আগে পাকিস্তান সরকার যে বৈষম্য বাঙালিদের সাথে করেছিলো সেই বৈষম্য আমরা মেনে নিতে পারিনি বলেই বাংলাদেশকে আমরা স্বাধীন করেছি। আর আজকের এই স্বাধীন বাংলাদেশে ২ শতাংশ মানুষের জন্য ৫৬ শতাংশ কোটার ব্যবস্থা করা হচ্ছে। এটা চরম বৈষম্য। এই বৈষম্য আমরা মানি না। হাইকোর্টের রায়কে আমরা ঘৃণা ভরে প্রত্যাখ্যান করছি।

উল্লেখ্য, এ সমাবেশে প্রায় সহস্রাধিক শিক্ষার্থী আন্দোলনে অংশগ্রহণ করে স্লোগানে স্লোগানে কোটা প্রথার বাতিল চান এবং কোটা প্রথা বাতিল না হলে আন্দোলন চলমান থাকবে বলে ঘোষণা দেন।

;

কোটা বহালের রায়ের প্রতিবাদে জাবিতে বিক্ষোভ ও মহাসড়ক অবরোধ



জাবি করেসপন্ডেন্ট, বার্তা২৪.কম
ছবি: বার্তা২৪.কম

ছবি: বার্তা২৪.কম

  • Font increase
  • Font Decrease

প্রথম ও দ্বিতীয় শ্রেণির সরকারি চাকরিতে বাতিলকৃত মুক্তিযোদ্ধা কোটা পুনর্বহালের পক্ষে হাইকোর্টের দেওয়া রায়ের প্রতিবাদে বিক্ষোভ মিছিল ও ঢাকা–আরিচা মহাসড়কে প্রতীকী অবরোধ পালন করেছে জাহাঙ্গীরনগর বিশ্ববিদ্যালয়ের (জাবি) শিক্ষার্থীরা।

বৃহস্পতিবার (৬ জুন) সকাল ১০টায় বিশ্ববিদ্যালয়ের শিক্ষার্থীরা কেন্দ্রীয় গ্রন্থাগারের সামনে জড়ো হয়ে একটি বিক্ষোভ মিছিল নিয়ে বিশ্ববিদ্যালয়ের প্রধান ফটকের সামনে অবস্থান নেয়। পরবর্তীতে আন্দোলনকারীরা ঢাকা– আরিচা মহাসড়ক পাঁচ মিনিটের জন্য প্রতীকী অবরোধ করে।

সরকারি চাকরিতে মুক্তিযোদ্ধা কোটা বাতিলের জন্য ২০১৮ সালে জারিকৃত পরিপত্র অবৈধ ঘোষণা করে গতকাল বুধবার (৫ জুন) হাইকোর্টের বিচারপতি কে এম কামরুল কাদের ও বিচারপতি খিজির হায়াতের বেঞ্চের দেওয়া রায় দেন। এ রায়ে সরকারি চাকরিতে মেধাবী শিক্ষার্থীরা বঞ্চিত হবে বলে আন্দোলনকারী শিক্ষার্থীরা দাবি করেন।

আমাদের যে আন্দোলন এটা বৈষম্যমূলক ব্যবস্থার বিরুদ্ধের আন্দোলন মন্তব্য করে সমাবেশে আন্তর্জাতিক সম্পর্ক বিভাগের শিক্ষার্থী আরিফ সোহেল বলেন, আমাদের সংবিধানে মুক্তিযুদ্ধের যে ঘোষণা পত্র আছে সেখানে তিনটি মূলনীতি উল্লেখ আছে সাম্য, সামাজিক মর্যাদা, সামাজিক সুবিচার। কোটা পদ্ধতি আমাদের এই তিনটি মূলনীতির বিরুদ্ধে। আমরা আমাদের সংবিধানের এই তিনটি মূলনীতি বাস্তবায়নের জন্য আন্দোলন করছি।

এ সময় কোটা পদ্ধতি পুনর্বহালের রায়ে অসন্তোষ প্রকাশ করে আন্তর্জাতিক সম্পর্ক বিভাগের আরেক শিক্ষার্থী তৌহিদুল সিয়াম বলেন, কোটা পদ্ধতির মাধ্যমে যারা দিনের পর দিন পড়ালেখা করছে তাদের প্রতি বৈষম্য করা হয়। আমরা এই বৈষম্যমূলক প্রথার বিরুদ্ধে আন্দোলন করছি। অতি দ্রুত আমরা একটি সংগঠন দাঁড় করাবো।

স্বাধীনতার ৫৩ বছরে এসে সরকারি চাকরিতে ৩০ শতাংশ কোটা বহাল রাখাকে বৈষম্যমূলক উল্লেখ করে বাংলা বিভাগের শিক্ষার্থী আল মামুন বলেন, মুক্তিযোদ্ধারা দেশের সূর্য সন্তান। তাদের আমরা শ্রদ্ধা করি। তবে কোটা পদ্ধতির মাধ্যমে আমাদের প্রতি অবিচার করা হচ্ছে। কোটা পদ্ধতি থাকলে আমার মতো সাধারণ শিক্ষার্থীরা তাদের মেধার মূল্যায়ন পাবে না।

আন্দোলনের সাথে সম্পৃক্ত শিক্ষার্থীদের সাথে কথা বললে তারা জানায়, অচিরেই আমরা একটি প্ল্যাটফর্মের আওয়াত আন্দোলন পরিচালনা করবে। আজ (বৃহস্পতিবার) রাতে আলোচনার ভিত্তিতে আগামীকালের কর্মসূচী ঘোষণা করা হবে।

উল্লেখ্য, কোটা সংস্কারের দাবিতে শিক্ষার্থীদের দীর্ঘ আন্দোলনের পর সরকারি চাকরিতে নবম থেকে ত্রয়োদশতম গ্রেডে নিয়োগের ক্ষেত্রে ৪৫% কোটা তুলে দিয়ে মেধার ভিত্তিতে নিয়োগে সিদ্ধান্ত নেয় সরকার। কোটা পর্যালোচনা কমিটির সুপারিশির ভিত্তিতে ২০১৮ সালের ৩ অক্টোবর প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনার সভাপতিত্বে মন্ত্রিসভার নিয়মিত বৈঠকে এমন সিদ্ধান্ত নেওয়া হয়।

এরপর ২০১৮ সালের ৪ অক্টোবর জারি করা জনপ্রশাসন মন্ত্রণালয়ের এক পরিপত্রে বলা হয়, নবম গ্রেড (পূর্বতন প্রথম শ্রেণি) এবং ১০ম থেকে ১৩ তম গ্রেডের (পূর্বতন দ্বিতীয় শ্রেণি) পদে সরাসরি নিয়োগের ক্ষেত্রে মেধার ভিত্তিতে নিয়োগ দেয়া হবে; এবং নবম গ্রেড (পূর্বতন প্রথম শ্রেণি) এবং ১০ম থেকে ১৩তম গ্রেডের (পূর্বতন দ্বিতীয় শ্রেণি) পদে সরাসরি নিয়োগের ক্ষেত্রে বিদ্যমান কোটা পদ্ধতি বাতিল করা হলো।

তবে এ সিদ্ধান্তে সময়ের প্রেক্ষাপটে কোনো অনগ্রসর জনগোষ্ঠীর জন্য কোটার প্রয়োজন দেখা দিলে বা কোটার অপরিহার্যতা দেখা দিলে সরকার ব্যবস্থা নিতে পারবে বলে জানান মন্ত্রিপরিষদ সচিব। তিনি আরও বলেন, তৃতীয় ও চতুর্থ শ্রেণিতে যে ব্যবস্থা আছে তা বহাল আছে।

পরবর্তীতে ঐ পরিপত্র চ্যালেঞ্জ করে রিট করেন অহিদুল ইসলামসহ সাত শিক্ষার্থী (মুক্তিযোদ্ধার স্নতান)৷ ঐ রিটের পরিপ্রেক্ষিতে ২০২১ সালের ৭ ডিসেম্বর রুল জারি করেন হাইকোর্ট৷

;

কোটা পুনর্বহালের রায়ের বিরুদ্ধে জবি শিক্ষার্থীদের বিক্ষোভ মিছিল



জবি করেসপন্ডেন্ট, বার্তা২৪.কম
ছবি: বার্তা২৪.কম

ছবি: বার্তা২৪.কম

  • Font increase
  • Font Decrease

প্রথম ও দ্বিতীয় শ্রেণির সরকারি চাকরিতে হাইকোর্টের কোটা পুনর্বহাল আদেশের বিরুদ্ধে বিক্ষোভ মিছিল ও মানববন্ধন করেছেন জগন্নাথ বিশ্ববিদ্যালয়ের (জবি) শিক্ষার্থীরা।

বৃহস্পতিবার (৬ জুন) বেলা ১১টায় জগন্নাথ বিশ্ববিদ্যালয়ের প্রধান ফটকের সামনে এ আন্দোলন শুরু হয়। 

আন্দোলনের অংশ হিসেবে শিক্ষার্থীরা একটি মিছিল নিয়ে ভিক্টোরিয়া পার্ক এবং বাংলা বাজার মোড় ঘুরে পুনরায় প্রধান ফটকের সামনে এসে বিক্ষোভ করেন।

মিছিলে শিক্ষার্থীরা 'বঙ্গবন্ধুর বাংলায়, 'বৈষম্যের ঠাঁই নাই', ‘চাকরিতে কোটা, মানি না মানবো না’, ‘মুক্তিযুদ্ধের বাংলায়/ স্বাধীনতার বাংলায়, কোটার ঠাঁই নাই’, ‘হাইকোর্টের রায়, মানি না মানবো না’, ‘কোটা পদ্ধতি, কোটা পদ্ধতি, মানি না মানবো না’ ইত্যাদি স্লোগান দেয়।

বিক্ষোভ মিছিল শেষে সংক্ষিপ্ত সমাবেশে আন্দোলনকারী শিক্ষার্থীরা বলেন, সরকারি চাকরিতে ৫৬ শতাংশ কোটা কোনও দেশের স্বাভাবিক শিক্ষাব্যবস্থা হতে পারে না। দেশের বিপুল সংখ্যক বেকার সমস্যার মধ্যে শিক্ষার্থীদের ওপর কোটার মত বৈষম্যমূলক বিভীষণ চাপিয়ে দেওয়া হলে বেকার সমস্যা আরও বৃদ্ধি পাবে। আমরা মুক্তিযোদ্ধাদের সম্মান জানাই। তারা দেশের সূর্যসন্তান। তাই বলে তাদের সন্তান এমনকি নাতি-নাতনিরা পরিশ্রম না করেই কোটায় চাকরিতে যোগ দেবে, এটা মানি না। আমরা এই রায়ে অসন্তুষ্ট।

তারা আরও বলেন, আমরা এখানে সরকার বিরোধী কোন আন্দোলন করতে আসিনি, আমরা শুধু আমাদের অধিকার আদায়ে বৈষম্যের বিরুদ্ধে আন্দোলন করছি। হাইকোর্টের প্রতি সম্মান রেখে আমরা বলতে চাই হাইকোর্ট যেন কোটার পুনর্বহাল বাতিল করে।

আন্দোলনরত শিক্ষার্থীরা হুঁশিয়ারি উচ্চারণ করে বলেন, কোটা-পদ্ধতি বাতিল না করা হলে আগামী যে কোন সময় বৃহৎ আন্দোলনের ডাক দেয়া হবে।

;

ইবিতে চারুকলা বিভাগের ব্যবহারিক পরীক্ষা সম্পন্ন, উপস্থিতি ৬২ শতাংশ



ইবি করেসপন্ডেন্ট, বার্তা২৪.কম
ছবি: বার্তা২৪.কম

ছবি: বার্তা২৪.কম

  • Font increase
  • Font Decrease

ইসলামী বিশ্ববিদ্যালয়ের (ইবি) ২০২৩-২৪ শিক্ষাবর্ষের চারুকলা বিভাগের ব্যবহারিক পরীক্ষা অনুষ্ঠিত হয়েছে। এতে ১৩৬ জন আবেদনকারীর মধ্যে ৮৪ জন পরীক্ষায় অংশগ্রহণ করেন। যা মোট আবেদনকারীর ৬১.৭৭ শতাংশ।

বৃহস্পতিবার (৬ জুন) পরীক্ষা শেষে ‘বি’ ইউনিট সমন্বয়কারী অধ্যাপক ড. এমতাজ হোসেন বিষয়টি নিশ্চিত করেন। বেলা ১১টা থেকে সাড়ে ১২টা পর্যন্ত বিশ্ববিদ্যালয়ের রবীন্দ্র-নজরুল কলা ভবনে এ পরীক্ষা অনুষ্ঠিত হয়।

পরীক্ষা চলাকালীন কেন্দ্র পরিদর্শন করেন বিশ্ববিদ্যালয়ের উপাচার্য অধ্যাপক ড. শেখ আবদুস সালাম, উপ-উপাচার্য অধ্যাপক ড. মাহবুবুর রহমান, রেজিস্ট্রার (ভারপ্রাপ্ত) এইচ এম আলী হাসান, প্রক্টর অধ্যাপক ড. জাহাঙ্গীর হোসেন, বি ইউনিট সমন্বয়ক অধ্যাপক ড. এমতাজ হোসেন, চারুকলা বিভাগের সভাপতি অধ্যাপক ড. এ.এইচ.এম আক্তারুল ইসলাম প্রমুখ।

উল্লেখ্য, চারুকলা বিভাগে মোট আসন রয়েছে ৩০টি। যার মধ্যে এ ইউনিটের জন্য ৯টি, বি উনিটের জন্য ১৫টি ও সি ইউনিটের জন্য ৬টি আসন বরাদ্দ রয়েছে।

;