রংপুর ক্যান্টনমেন্ট পাবলিক স্কুল ও কলেজে শিক্ষক নিয়োগ
নিয়োগ বিজ্ঞপ্তি প্রকাশ করেছে ক্যান্টনমেন্ট পাবলিক স্কুল ও কলেজ, রংপুর । শিক্ষা প্রতিষ্ঠানটিতে ৫টি পদে শিক্ষক নিয়োগ দেওয়া হবে।
বিস্তারিত বিজ্ঞপ্তিতে
নিয়োগ বিজ্ঞপ্তি প্রকাশ করেছে ক্যান্টনমেন্ট পাবলিক স্কুল ও কলেজ, রংপুর । শিক্ষা প্রতিষ্ঠানটিতে ৫টি পদে শিক্ষক নিয়োগ দেওয়া হবে।
বিস্তারিত বিজ্ঞপ্তিতে
ইউএস-বাংলা গ্রুপের অন্যতম সহযোগী প্রতিষ্ঠান টেকনোনেক্সট সফটওয়্যার লিমিটেড-এ জরুরী ভিত্তিতে শতাধিক সফটওয়্যার/ সিনিয়র সফটওয়্যার ইঞ্জিনিয়ার নিয়োগ করতে যাচ্ছে।
আবেদনকারীকে কম্পিউটার সায়েন্স বা সমপর্যায়ের স্নাতক ডিগ্রীধারী হতে হবে। চাকুরীতে সুনির্দিষ্ট কোনো বয়সসীমা নেই। কিন্তু আবেদনকারীকে নূন্যতম ৩ থেকে ৭ বছরের অভিজ্ঞতা সম্পন্ন হতে হবে। সকল পজিশনের কাজের স্থান টেকনোনেক্সট এর প্রধান কার্যালয় নির্ধারিত। প্রয়োজনের তাগিদে দেশের বাহিরে স্থানান্তরিত হতে পারে। চাকুরীর ধরন ফুল টাইম। বিভিন্ন পজিশনে আবেদন করা যাবে আগামী ৩০ নভেম্বর ২০২৪ পর্যন্ত। আগ্রহী প্রার্থীরা অনলাইনে আবেদন করতে পারবেন। নির্বাচিত প্রার্থীদের মাসিক বেতন ৮০,০০০ থেকে ২০০,০০০ টাকা পর্যন্ত। এছাড়া প্রতিষ্ঠানের নীতিমালা অনুযায়ী আরো বিভিন্ন সুযোগ-সুবিধা পাবেন।
নিম্নে বিভিন্ন পজিশনের সাথে অনলাইনে আবেদন ফরমের লিংক দেয়া হলো-
পজিশন: সফট্ওয়্যার/ সিনিয়র সফটওয়্যার ইঞ্জিনিয়ার (জাভা)
সংখ্যা: ৪০ জন
আবেদন ফরমের লিংক: https://forms.gle/udVNNvU2WhvpxnGN7
পজিশন: সফট্ওয়্যার/ সিনিয়র সফটওয়্যার ইঞ্জিনিয়ার (গোলাং)
সংখ্যা: ২০ জন
আবেদন ফরমের লিংক: https://forms.gle/1JpT9uSRd3HsgXNG9
পজিশন: সফট্ওয়্যার/ সিনিয়র সফটওয়্যার ইঞ্জিনিয়ার (রিয়্যাক্ট :জেএস)
সংখ্যা: ১৫ জন
আবেদন ফরমের লিংক: https://forms.gle/rv9LaUEA1oafRkoj7
পজিশন: সফট্ওয়্যার/ সিনিয়র সফটওয়্যার ইঞ্জিনিয়ার (পাইথন)
সংখ্যা: ১০ জন
আবেদন ফরমের লিংক: https://forms.gle/x92sb6UvWY1gnSTe7
পজিশন: সফট্ওয়্যার/ সিনিয়র সফটওয়্যার ইঞ্জিনিয়ার (এআই/এমএল)
সংখ্যা: ০৬ জন
আবেদন ফরমের লিংক: https://forms.gle/1HA19N2sVxHpo8N47
পজিশন: সফট্ওয়্যার/ সিনিয়র সফটওয়্যার ইঞ্জিনিয়ার (এনড্রয়েড)
সংখ্যা: ০৫ জন
আবেদন ফরমের লিংক: https://forms.gle/pDs9fj4mtXpmA4VZ6
পজিশন: সফট্ওয়্যার/ সিনিয়র সফটওয়্যার ইঞ্জিনিয়ার (আইওএস)
সংখ্যা: ০৫ জন
আবেদন ফরমের লিংক: https://forms.gle/YBfYEDvouBTjQUuZ7
সরকারি প্রাথমিক বিদ্যালয়ের সহকারী শিক্ষক নিয়োগ ২০২৩- এর তৃতীয় ধাপের চূড়ান্ত ফল আজ (বৃহস্পতিবার) প্রকাশ হতে পারে।
প্রাথমিক ও গণশিক্ষা মন্ত্রণালয়ের দায়িত্বশীল সূত্র এ তথ্য নিশ্চিত করেছে।
সূত্র জানিয়েছে, যদি কোনো কারিগরি জটিলতা না থাকে তবে আজ সন্ধ্যার পর এই ফলাফল প্রকাশ হতে পারে। নিয়োগ বিজ্ঞপ্তিতে উল্লিখিত নিয়ম মেনেই ফলাফল প্রকাশ করা হচ্ছে।
২০২৩ সালের ১৪ জুন তৃতীয় ধাপে ঢাকা ও চট্টগ্রাম বিভাগের ২১ জেলার বিজ্ঞপ্তি প্রকাশ করা হয়। চলতি বছরের ২৯ মার্চ এ ধাপের লিখিত পরীক্ষা অনুষ্ঠিত হয়। গত ২২ এপ্রিল লিখিত পরীক্ষার সংশোধিত ফল প্রকাশিত হয়। এতে ৪৬ হাজার ১৯৯ জন প্রার্থীকে মৌখিক পরীক্ষার জন্য নির্বাচিত হন। এরপর প্রার্থীদের নিজ নিজ জেলার শিক্ষা অফিসে মৌখিক পরীক্ষা নেওয়া হয়।
সরকারি প্রাথমিক বিদ্যালয়ের সহকারী শিক্ষক নিয়োগ পরীক্ষার তৃতীয় ধাপের (ঢাকা ও চট্টগ্রাম বিভাগ) চূড়ান্ত ফলাফলের বিষয়ে আইনি জটিলতা নিয়ে শিগগিরই সিদ্ধান্ত নেওয়া হবে।
বৃহস্পতিবার (২৪ অক্টোবর) প্রাথমিক ও গণশিক্ষা মন্ত্রণালয়ের সচিব ফরিদ আহাম্মদ এ তথ্য জানিয়েছেন।
ফরিদ আহাম্মদ বলেন, ‘ফলাফল প্রকাশের জন্য আমরা জনপ্রশাসন মন্ত্রণালয়ে মতামত চেয়েছিলাম। আমরা জানতে পেরেছি, তারা এ বিষয়ে আইন মন্ত্রণালয়ে মতামতের জন্য ফাইল পাঠিয়েছিল। এ বিষয়ে জনপ্রশাসন মন্ত্রণালয়ে আমি এবং আমাদের উপদেষ্টা যোগাযোগ করেছি। আইন উপদেষ্টার সাথেও আমাদের উপদেষ্টা যোগাযোগ করেছেন। আইন মন্ত্রণালয় থেকে তারা একটা মতামত জনপ্রশাসন মন্ত্রণালয়ে পাঠিয়েছে। এবার জনপ্রশাসন মন্ত্রণালয় এই ফাইল আমাদের কাছে দিলেই আমরা একটা সিদ্ধান্ত নিব।’
প্রাথমিক ও গণশিক্ষা সচিব বলেন, ‘আমরা যত দ্রুত জনপ্রশাসন মন্ত্রণালয় থেকে ফাইল পাব তত দ্রুত এ বিষয়ে সিদ্ধান্ত নিব৷’
জনপ্রশাসন মন্ত্রণালয়ের বিধি অনুবিভাগের যুগ্মসচিব মোহাম্মদ শামীম সোহেল বলেন, ‘আমরা আইন মন্ত্রণালয় থেকে মতামত পেয়েছি৷ জনপ্রশাসন মন্ত্রণালয়ের সিনিয়র সচিব ফাইলটি যাচাই-বাছাই করে যত দ্রুত সম্ভব প্রাথমিক ও গণশিক্ষা মন্ত্রণালয়ে পাঠাবেন।’
এদিকে ৪ মাসের বেশি সময় অপেক্ষা করছেন তৃতীয় ধাপের ফল প্রত্যাশীরা৷ প্রাথমিক সহকারী শিক্ষক নিয়োগ বিধিমালা-২০১৯ অনুযায়ী প্রথম ও দ্বিতীয় ধাপের মতো দ্রুত সরকারি প্রাথমিক সহকারী শিক্ষক নিয়োগ-২০২৩ এর তৃতীয় ধাপের (ঢাকা ও চট্টগ্রাম বিভাগ) চূড়ান্ত ফলাফল প্রকাশের জন্য তারা তিন মন্ত্রণালয়ে আবেদনও করেছেন। প্রাথমিক ও গণশিক্ষা মন্ত্রণালয়, আইন মন্ত্রণালয় এবং জনপ্রশাসন মন্ত্রণালয়ের উপদেষ্টা এবং সচিব বরাবর এ আবেদন করেন তারা।
তিন মন্ত্রণালয়ে করা ওই আবেদনে ফল প্রত্যাশীরা বলেছেন, প্রাথমিক শিক্ষক নিয়োগের জন্য আলাদা একটি বিধিমালা রয়েছে। যেটি প্রাথমিক সহকারী শিক্ষক নিয়োগ বিধিমালা-২০১৯ নামে পরিচিত। উক্ত বিধিমালার অধীনেই প্রাথমিক সহকারী শিক্ষক নিয়োগ কার্যক্রম সম্পন্ন হয়ে থাকে। প্রাথমিক সহকারী শিক্ষক নিয়োগ একটি বিশাল নিয়োগ কার্যক্রম হওয়ায়, নিয়োগে কার্যক্রম ধাপে ধাপে সম্পন্ন হয়। তার পরিপ্রেক্ষিতে ২০২৩ সালের ১৪ই জুন আমাদের তৃতীয় ধাপের নিয়োগ বিজ্ঞপ্তি প্রকাশিত হয়। আমাদের লিখিত পরীক্ষা গত ২৯ মার্চ ২০২৪ তারিখে সম্পন্ন হয় এবং মৌখিক পরীক্ষা সর্বশেষ গত ১২ই জুন সম্পন্ন হয়। তাছাড়া প্রাথমিক সহকারী শিক্ষক নিয়োগ- ২০২৩ এর ১ম ও ২য় ধাপের চূড়ান্ত ফলাফল ইতোমধ্যেই প্রকাশিত হয়েছে। যেখানে সর্বশেষ প্রণীত প্রাথমিক শিক্ষক নিয়োগ বিধিমালা-২০১৯ অনুসারেই ফলাফল প্রকাশিত হয়েছে।
আবেদনে তারা বলেন, যেহেতু ১ম ও ২য় ধাপের বিদ্যালয়ে নিয়োগ সম্পন্ন হয়েছে। এমতাবস্থায়, শুধু তৃতীয় ধাপে অন্য কোনো নীতি অনুসরণ করা হলে তা প্রশ্নবিদ্ধ, অযৌক্তিক ও আমাদের প্রতি বৈষম্য হবে। বিষয়টি নিয়ে আমরা ৪৬,১৯৯ প্রার্থী অত্যন্ত উদ্বিগ্ন। শিশুদের পাঠদানের ক্ষেত্রে নারীদের মাতৃত্বের কোমলতা, সহনশীলতা, ধৈর্য এবং আনন্দের সহিত পাঠ দান লক্ষ্য করা যায়; যা শিশুদের শিখন পদ্ধতিতে গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা পালন করে। তাছাড়া, প্রাথমিক শিক্ষকতায় প্রাথমিক শিক্ষকদের আদর্শ এবং নারী ও শিক্ষকদের সন্তানদের ভালোবাসা লক্ষ্য করা যায়। তাই বলা যায়, প্রাথমিক সহকারী শিক্ষিত নিয়োগ বিধিমালা ২০১৯ কে গুরুত্ব না দিলে প্রাথমিক বিদ্যালয়ের শিক্ষক সংকট যেমন তৈরি হবে, কেমনি কোমলমতি শিশুরা মানসম্মত পাঠদান হতে বঞ্চিত হবে।
আবেদনে তারা আরও বলেন, প্রাথমিক সহকারী শিক্ষক নিয়োগ বিধি কোনো প্রজ্ঞাপন নয়, বিধিমালা। আইনের পর বিধিমালা, বিধিমালার পর প্রজ্ঞাপন, প্রজ্ঞাপনের পর অফিস আদেশ। সাম্প্রতিক প্রকাশিত জনপ্রশাসন মন্ত্রণালয়ের কোটা বিষয়ক প্রজ্ঞাপনের সাথে প্রাথমিক শিক্ষক নিয়োগ বিধিমালা-২০১৯ সাংঘর্ষিক নয়। আমরা জানতে পেরেছি যে, আইন মন্ত্রণালয়ের মতামতের পরেই তৃতীয় ধাপের চূড়ান্ত ফলাফল প্রকাশিত হবে। সুতরাং প্রাথমিক বিদ্যালয়ের সর্বশেষ প্রণীত সহকারী শিক্ষক নিয়োগ বিধিমালা- ২০১৯ অনুসরণ করে ১ম ও ২য় ধাপের ন্যায় অতি দ্রুত প্রাথমিক সহকারী শিক্ষক নিয়োগ-২০২৩ এর তৃতীয় ধাপের (ঢাকা ও চট্টগ্রাম বিভাগ) চূড়ান্ত ফলাফল প্রদানের জন্য অনুরোধ করছি।
৩ হাজার ৪৬০ শূন্য পদে নিয়োগ দিতে ৪৭তম বিসিএসের নিয়োগ বিজ্ঞপ্তি জারির জন্য অন্তর্বর্তীকালীন সরকার বাংলাদেশ সরকারি কর্ম কমিশনকে (পিএসসি) চিঠি দিয়েছে।
বুধবার (২৩ অক্টোবর) এক বার্তায় পিএসসির জনসংযোগ কর্মকর্তা এসএম মতিউর রহমান বলেন, বিভিন্ন ক্যাডার নিয়ন্ত্রণকারী মন্ত্রণালয়/বিভাগের চাহিদা অনুযায়ী মোট ৩ হাজার ৪৬০টি শূন্য পদের বিপরীতে নিয়োগ বিজ্ঞপ্তি জারি করে প্রয়োজনীয় ব্যবস্থা নেওয়ার কথা বলা হয়েছে জনপ্রশাসন মন্ত্রণালয় থেকে পাঠানো ওই চিঠিতে।
৪৭তম বিসিএস হবে অন্তর্বর্তী সরকার দায়িত্ব নেওয়ার পর সরকারি চাকরিতে নিয়োগের প্রথম বড় পরীক্ষা, যার অপেক্ষায় আছেন বহু চাকরিপ্রত্যাশী।
সর্বশেষ ৪৬তম বিসিএসের প্রিলিমিনারি পরীক্ষা হয়েছিল এ বছরের এপ্রিলে, বিগত আওয়ামী লীগ সরকারের সময়ে। তাতে ১০ হাজার ৬৩৮ জনকে উত্তীর্ণ ঘোষণা করা হলেও লিখিত পরীক্ষা আর হয়নি।
পিএসসির বিভিন্ন পরীক্ষার প্রশ্নফাঁসের অভিযোগ ওঠার পর ৪৬তম বিসিএস প্রিলিমিনারি বাতিলের দাবি জানান অনেকে।
একটি চক্র প্রায় এক যুগ ধরে পিএসসির অধীনে বিসিএসসহ বিভিন্ন পরীক্ষার প্রশ্ন ফাঁসে জড়িত বলে গত জুলাইয়ে একটি প্রতিবেদন প্রচারিত হয় একটি বেসরকারি টেলিভিশন চ্যানেলে। সেখান ওই চক্রের ছয়জনের ছবিও প্রকাশ করা হয়। এদের মধ্যে পিএসসি চেয়ারম্যানের সাবেক গাড়িচালক সৈয়দ আবেদ আলী জীবন ও তার পরিবারের বিলাসবহুল জীবনযাপনের বিভিন্ন ছবি ফেসবুকে ঘুরতে থাকে।
পরে আবেদ আলীসহ পিএসসির সাবেক ও বর্তমান সাত কর্মীসহ ১৭ জনকে গ্রেফতার করে সিআইডি। প্রশ্ন ফাঁসের অভিযোগে পল্টন থানায় একটি মামলায় তাদের গ্রেফতার দেখানো হয়। প্রশ্নফাঁসের অভিযোগের পর পাঁচ কর্মকর্তা-কর্মচারীকে সাময়িকভাবে বরখাস্ত করে মো. সোহরাব হোসাইনসহ কমিশন।
তবে ৫ আগস্টের গণআন্দোলনে ক্ষমতার পট পরিবর্তনের পর রাষ্ট্রীয় প্রতিষ্ঠানগুলোর শীর্ষ পদে পরিবর্তনের মধ্যে পিএসসির চেয়ারম্যান সোহরাব হোসাইনসহ কমিশনের সদস্যরা গত ৮ অক্টোবর পদত্যাগ করেন। এর পরদিন ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের লোকপ্রশাসন বিভাগের অধ্যাপক মোবাশ্বের মোনেম পিএসসির চেয়ারম্যান করে সদস্য হিসেবে নিয়োগ পান চারজন।