উদ্ভাবনী প্রযুক্তিশিল্পের বিকাশ ঘটলে দেশ এগিয়ে যাবে: গোলাম মুর্শেদ



নিউজ ডেস্ক, বার্তা২৪.কম, ঢাকা
ওয়ালটন হাই-টেক ইন্ডাস্ট্রিজ লিমিটেডের ব্যবস্থাপনা পরিচালক ও প্রধান নির্বাহী কর্মকর্তা গোলাম মুর্শেদ

ওয়ালটন হাই-টেক ইন্ডাস্ট্রিজ লিমিটেডের ব্যবস্থাপনা পরিচালক ও প্রধান নির্বাহী কর্মকর্তা গোলাম মুর্শেদ

  • Font increase
  • Font Decrease

ওয়ালটন হাই-টেক ইন্ডাস্ট্রিজ লিমিটেডের ব্যবস্থাপনা পরিচালক ও প্রধান নির্বাহী কর্মকর্তা গোলাম মুর্শেদ বলেছেন, উদ্ভাবনী শক্তি যখন প্রযুক্তিশিল্পের বিকাশ ঘটাবে, তখনই বঙ্গবন্ধুর অর্থনৈতিক মুক্তির স্বপ্ন ও সোনার বাংলা গড়ার প্রত্যয় দেশকে সামনে এগিয়ে নিয়ে যাবে। বিশেষ কিছু কারণে স্বাধীনতার পর আমরা সে সুযোগ পাইনি। কিন্তু প্রধানমন্ত্রীর দূঢ় ইচ্ছা ও চেষ্টায় বাংলাদেশ আজ অন্য উচ্চতায় যাচ্ছে। ওয়ালটন বাংলাদেশের প্রযুক্তিশিল্পকে এগিয়ে নিচ্ছে।বাংলাদেশের উন্নয়ন, বর্তমান সরকারের উন্নয়ন এবং ওয়ালটনের ১২ বছরের যাত্রা একইভাবে এগিয়ে যাচ্ছে। ২০৩০ সালের মধ্যে ওয়ালটন বিশ্বজুড়ে বাংলাদেশকে প্রতিনিধিত্ব করবে, সে প্রত্যাশা নিয়ে আমরা কাজ করছি।

শনিবার (৩০ অক্টোবর) রাজধানীর আগারগাঁওয়ে বাংলাদেশ ফিল্ম আর্কাইভ অডিটোরিয়ামে ‘বঙ্গবন্ধু ইনোভেশন গ্র্যান্ট (বিগ)-২০২১’ প্রতিযোগিতার গ্র্যান্ড ফিনালেতে এসব কথা বলেন গোলাম মুর্শেদ।

জাতির পিতা বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমানের জন্মশতবার্ষিকী উপলক্ষে তথ্য ও যোগাযোগ প্রযুক্তি বিভাগের আইডিয়া প্রকল্প এ আয়োজন করে। স্টার্টআপ ও ইনোভেটরদের নিয়ে আয়োজিত এ প্রতিযোগিতার স্পন্সর ছিল বাংলাদেশি সুপারব্র্যান্ড ওয়ালটন। প্রতিযোগিতার সেরা স্টার্টআপকে ১ লাখ ইউএস ডলার পুরস্কার দেওয়া হয়।

অনুষ্ঠানের প্রধান অতিথি হিসেবে ভার্চুয়ালি যুক্ত ছিলেন অর্থমন্ত্রী আ হ ম মুস্তফা কামাল। সভাপতিত্ব করেন তথ্য ও যোগাযোগ প্রযুক্তি প্রতিমন্ত্রী জুনাইদ আহমেদ পলক।

বিশেষ অতিথি ছিলেন- তথ্য ও যোগাযোগ প্রযুক্তি বিভাগের সিনিয়র সচিব এন এম জিয়াউল আলম, বাংলাদেশ কম্পিউটার কাউন্সিলের নির্বাহী পরিচালক মো. আব্দুল মান্নান এবং আইডিয়া প্রকল্পের পরিচালক আব্দুর রাকিব, ওয়ালটন ডিজি-টেক ইন্ডাস্ট্রিজ লিমিটেডের ডেপুটি ম্যানেজিং ডিরেক্টর লিয়াকত আলী প্রমুখ।

আইসিটি প্রতিমন্ত্রী জুনাইদ আহমেদ পলক বলেন, ডিজিটাল বাংলাদেশের স্বপ্নদ্রষ্টা আধুনিক বাংলাদেশের স্থপতি প্রধানমন্ত্রী জননেত্রী শেখ হাসিনা বৈষম্যমুক্ত, অন্তর্ভুক্তিমূলক বঙ্গবন্ধুর স্বপ্নের সোনার বাংলা গড়তে প্রযুক্তিকে হাতিয়ার হিসেবে বেছে নিয়েছেন।’

প্রযুক্তি খাতে বর্তমান সরকারের বিভিন্ন কার্যক্রম ও সাফল্যের কথা তুলে ধরে প্রতি বছরই ‘বঙ্গবন্ধু ইনোভেশন গ্র্যান্ট (বিগ)’ আয়োজন করা হবে বলে জানান আইসিটি প্রতিমন্ত্রী। তিনি এ ধরনের আয়োজনে যুক্ত হওয়ায় ওয়ালটন কর্তৃপক্ষকে ধন্যবাদ জানান।

অনুষ্ঠানে গোলাম মুর্শেদ আরও বলেন, সৃষ্টি, সুখ, উল্লাস—এ তিনটির সমন্বয়ে উদ্ভাবনী শক্তি। স্টার্টআপ ও ইনোভেটরদের নিয়ে এমন আয়োজন যদি আরও ১৫ বা ২০ বছর আগে হতো, তবে ওয়ালটনের মতো আরও অন্তত ২৬টি প্রতিষ্ঠান এখন বাংলাদেশে থাকত। আজকের ২৬টি স্টার্টআপ এক যুগের মধ্যে যখন এমন আরও ২৬টি ইভেন্টে স্পন্সর করতে সক্ষম হবে, তখনই এ আয়োজন সফল হবে।

তিনি আরও বলেন, ২৬ সংখ্যাটি আমাদের স্বাধীনতার সঙ্গে সম্পর্কিত। ওয়ালটন পরিবারের পক্ষ থেকে আজকের ২৬টি স্টার্টআপকে প্রযুক্তিযুদ্ধে স্বাগতম। তাদের যেকোনো সহযোগিতা ও বিকাশে ওয়ালটন পাশে থাকবে। স্টার্টআপগুলো ইউনিকর্নের মতো। যার প্রতীক হলো পিউরিটি, ফ্রিডম, ইনডিপেনডেন্স অ্যান্ড ম্যাজিক। আমার প্রত্যাশা, এই ২৬টি স্টার্টআপ সেই ম্যাজিক দেখাবে। তারা বাংলাদেশকে এগিয়ে নিয়ে যাবে। বিশ্বকে নেতৃত্ব দেবে। ওয়ালটন পরিবারের পক্ষ থেকে তাদের অভিনন্দন ও শুভকামনা।

অনুষ্ঠানে জানানো হয়, অনলাইন প্ল্যাটফর্মে অনুষ্ঠিত ‘বঙ্গবন্ধু ইনোভেশন গ্র্যান্ট ২০২১ (বিগ)’ প্রতিযোগিতায় সারা দেশ থেকে ৭ হাজারেরও বেশি এবং বিদেশ থেকে ২৫৫টি স্টার্টআপ জমা পড়ে। এর মধ্যে দুই দফায় বাছাই শেষে ৬৫টি দেশীয় স্টার্ট-আপকে বেছে নেওয়া হয়। তাদের মধ্য থেকে সেরা ২৬টি স্টার্টআপ বেছে নেওয়ার জন্য হয় ১৩ পর্বের একটি বিশেষ রিয়েলিটি শো ‘বিগ-২০২১’।

এরপর নির্বাচিত ২৬টি স্টার্ট-আপের সঙ্গে আন্তর্জাতিক পর্যায় থেকে নির্বাচিত ১০টি এবং আইডিয়া প্রকল্পের আওতাভুক্ত পোর্টফলিও থেকে আরও ১০টি স্টার্টআপসহ মোট ৪৬টি উদ্যোগকে গ্র্যান্ড ফিনালের জন্য মনোনীত করা হয়।

প্রতিযোগিতার ফাইনালে এগুলোর মধ্য থেকে মোট ৩৬টি স্টার্টআপকে চূড়ান্ত বিজয়ী হিসেবে নির্বাচিত করা হয়। বিজয়ী প্রতিটি স্টার্টআপকে দেওয়া হয় ১০ লাখ টাকা করে অনুদান। এদের মধ্য থেকে ‘ওপেন রি ফ্যাক্টারি’কে বেছে নেওয়া হয় সেরাদের সেরা স্টার্টআপ হিসেবে। যা পায় ‘বঙ্গবন্ধু ইনোভেশন গ্র্যান্ট ২০২১ (বিগ)’ এর বিশেষ সম্মাননা এবং ১ লাখ ইউএস ডলার পুরস্কার।

   

রিটেইল ব্যাংকিং সেবা সহজ করতে প্রাইম ব্যাংক-হিসাবী'র অংশীদারিত্ব



নিউজ ডেস্ক
রিটেইল ব্যাংকিং সেবা সহজ করতে প্রাইম ব্যাংক-হিসাবী'র অংশীদারিত্ব

রিটেইল ব্যাংকিং সেবা সহজ করতে প্রাইম ব্যাংক-হিসাবী'র অংশীদারিত্ব

  • Font increase
  • Font Decrease

রিটেইল ব্যাংকিং সেবাকে আরও সহজ করতে বাংলাদেশের দ্রুত প্রসারমান স্ট্যার্টআপ হিসাবীর সাথে অংশীদারিত্ব করেছে বেসরকারি প্রাইম ব্যাংক পিএলসি। সম্প্রতি উভয় প্রতিষ্ঠানের মধ্যে একটি সমঝোতা স্মারক সই হয়েছে।

এই অংশীদারিত্বের ফলে হিসাবী দোকান অ্যাপ ব্যবহারকারীরা এখন থেকে বাধাহীনভাবে প্রাইম ব্যাংকের বিভিন্ন সেবা গ্রহণ করতে পারবেন। এই চুক্তির ফলে রিটেইলারদের ব্যাংকিং অভিজ্ঞতায় এক দারুণ পরিবর্তন আসবে এবং লেনদেন আরও সহজ হবে।

প্রাইম ব্যাংকের কনজুমার ব্যাংকিং বিভাগের ডেপুটি ম্যানেজিং ডিরেক্টর নাজিম এ. চৌধুরী এবং হিসাবী'র পক্ষ থেকে রাকিন মোহাম্মদ সাভি (প্রতিষ্ঠাতা ও প্রধান নির্বাহী কর্মকর্তা) নিজ নিজ প্রতিষ্ঠানের পক্ষ থেকে চুক্তিতে সই করেন, যা রিটেইলারদের পেশাগত কাজের সাথে সরাসরি ব্যাংকিং সেবা যুক্ত করে তাদের ক্ষমতায়ন করার প্রতিশ্রুতি। ডিজিটাল অন্তর্ভুক্তিকরণের লক্ষ্য অর্জন এবং হাসাবী'র রিটেইল নেটওয়ার্ককে আরও দক্ষ করে তুলতে এই চুক্তি খুবই গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা পালন করবে এবং নতুন নতুন উদ্ভাবন ও গ্রহক সেবা বাড়াতে উভয় প্রতিষ্ঠানের প্রতিশ্রুতির প্রতিফলন।

;

এ দফায় সোনার দাম ভরিতে কমল ১৮৭৮ টাকা



স্টাফ করেসপন্ডেন্ট, বার্তা২৪.কম
ছবি: সংগৃহীত

ছবি: সংগৃহীত

  • Font increase
  • Font Decrease

বিদায়ী এপ্রিলের ৩০ তারিখ টানা ৭ দফায় কমানো হয়েছিল সোনার দাম। এবার ৮ম দফায় কমানো হয়েছে এক হাজার ৮৭৮ টাকা। ফলে সব থেকে ভালো মানের বা ২২ ক্যারেটের এক ভরি সোনার নতুন দাম এখন ১ লাখ ৯ হাজার ১৬৩ টাকা নির্ধারণ করা হয়েছে। 

বৃহস্পতিবার (২ মে) বাংলাদেশ জুয়েলার্স অ্যাসোসিয়েশনের (বাজুস) মূল্য নির্ধারণ ও মূল্য পর্যবেক্ষণ স্থায়ী কমিটির চেয়ারম্যান মাসুদুর রহমানের সই করা এক বিজ্ঞপ্তিতে এ তথ্য জানানো হয়। 

এতে বলা হয়, স্থানীয় বাজারে তেজাবী সোনার দাম কমেছে। তাই সার্বিক পরিস্থিতি বিবেচনায় বাংলাদেশ জুয়েলারি অ্যাসোসিয়েশন সোনার নতুন দাম নির্ধারণ করেছে, যা আগামীকাল শুক্রবার (৩ মে) থেকে কার্যকর হবে।

এর আগে গত ৩০ এপ্রিল ভালো মানের একভরি সোনার দাম ৪২০ টাকা কমানো হয়। তার আগে ২৯ এপ্রিল ১ হাজার ১১৫ টাকা, ২৮ এপ্রিল ৩১৫ টাকা, ২৭ এপ্রিল ৬৩০ টাকা, ২৫ এপ্রিল ৬৩০ টাকা, ২৪ এপ্রিল ২ হাজার ৯৯ টাকা এবং ২৩ এপ্রিল ৩ হাজার ১৩৮ টাকা কমানো হয়। এখন আবার দাম কমানোর মাধ্যমে আট দফায় ভালো মানের সোনার দাম ভরিতে ১০ হাজার ২৬২ টাকা কমল।

;

ইসলামী ব্যাংক থেকে রেমিট্যান্স নিয়ে গাড়ি জিতলেন কাপাসিয়ার মুঞ্জিল



স্টাফ করেসপন্ডেন্ট, বার্তা২৪.কম
ছবি: সংগৃহীত

ছবি: সংগৃহীত

  • Font increase
  • Font Decrease

ইসলামী ব্যাংক-ট্রান্সফাস্ট রেমিট্যান্স ক্যাম্পেইনের মেগা পুরস্কার হিসেবে ৩০ লাখ টাকা দামের ১,৫০০ সিসির প্রাইভেটকার বিজয়ী হয়েছেন কাপাসিয়া শাখার অধীন এজেন্ট আউটলেটের গ্রাহক মুঞ্জিল।

বৃহস্পতিবার (২ মে) ঢাকার ইসলামী ব্যাংক টাওয়ারে ডিজিটাল প্ল্যাটফর্মে অনুষ্ঠিত ড্র-য়ের মাধ্যমে সৌদি আরব প্রবাসী মুছাম্মৎ লতিফা সুলতানার পাঠানো রেমিট্যান্সের প্রেক্ষিতে তার স্বামী মুঞ্জিল এ মেগা পুরস্কার বিজয়ী হন।

ব্যাংকের ম্যানেজিং ডিরেক্টর মুহাম্মদ মুনিরুল মওলা ও ট্রান্সফাস্ট বাংলাদেশের কান্ট্রি ম্যানেজার ফারজানা আলমের উপস্থিতিতে এ ড্র অনুষ্ঠিত হয়।

এ সময় ব্যাংকের এডিশনাল ম্যানেজিং ডিরেক্টর মুহাম্মদ কায়সার আলী ও মো. আলতাফ হুসাইন, ডেপুটি ম্যানেজিং ডিরেক্টর মুহাম্মদ শাব্বির ও কাজী মো. রেজাউল করিম, ইন্টারন্যাশনাল সার্ভিসেস উইং প্রধান মোহাম্মদ ইহসানুল ইসলাম, ফরেন রেমিট্যান্স সার্ভিসেস ডিভিশন প্রধান মোহাম্মদ শাহাদাত উল্যাহ ও ওভারসিজ ব্যাংকিং ডিভিশন প্রধান সাইফুদ্দীন মুহাম্মদ খালেদসহ প্রধান কার্যালয়ের নির্বাহীরা উপস্থিত ছিলেন।

উল্লেখ্য, ১২ মার্চ থেকে ৩০ এপ্রিল পর্যন্ত ইসলামী ব্যাংক-ট্রান্সফাস্ট বিশেষ রেমিট্যান্স ক্যাম্পেইন পরিচালিত হয়। এ ক্যাম্পেইনে প্রতি ব্যাংকিং ডে-তে ডিজিটাল ড্র-য়ের মাধ্যমে ৩০ জন গ্রাহক ১ লাখ টাকা করে পুরস্কার লাভ করেন।

 

;

এপ্রিলে রেমিট্যান্স এসেছে ২০৪ কোটি ডলার



স্টাফ করেসপন্ডেন্ট, বার্তা২৪.কম
ছবি: সংগৃহীত

ছবি: সংগৃহীত

  • Font increase
  • Font Decrease

চলতি বছরের বিদায়ী এপ্রিল মাসে দেশে রেমিট্যান্স এসেছে ২০৪ কোটি মার্কিন ডলার। দেশীয় মুদ্রায় যার পরিমাণ প্রায় ২২ হাজার ৪৪০ কোটি টাকা (প্রতি ডলার সমান ১১০ টাকা ধরে)। দৈনিক গড় হিসেবে এর পরিমাণ ৭৪৮ কোটি টাকা।

বৃহস্পতিবার (২ মে) বাংলাদেশ ব্যাংকের হালনাগাদ প্রতিবেদনে এ তথ্য পাওয়া গেছে।

এর আগে চলতি বছরের প্রথম মাস জানুয়ারিতে দেশে রেমিট্যান্স এসেছিল ২১১ কোটি ৩১ লাখ ৫০ হাজার ডলার। ফেব্রুয়ারিতে আসে ২১৬ কো‌টি ৪৫ লাখ ৬০ হাজার ডলার এবং মার্চে ১৯৯ কোটি ৬৮ লাখ ৫০ হাজার ডলার।

কেন্দ্রীয় ব্যাংকের তথ্যমতে, ২০২৩ সালের জানুয়ারিতে প্রবাসীরা ১৯৫ কোটি ৮৮ লাখ ৭০ হাজার ডলার রেমিট্যান্স পাঠিয়েছিলেন। এ ছাড়া ফেব্রুয়ারিতে ১৫৬ কোটি চার লাখ ৮০ হাজার ডলার, মার্চে ২০২ কোটি ২৪ লাখ ৭০ হাজার ডলার, এপ্রিলে ১৬৮ কোটি ৪৯ লাখ ১০ হাজার ডলার, মে মাসে ১৬৯ কোটি ১৬ লাখ ৬০ হাজার ডলার, জুন মাসে  ২১৯ কোটি ৯০ লাখ ৮০ হাজার ডলার, জুলাইয়ে ১৯৭ কোটি ৩১ লাখ ৫০ হাজার ডলার, আগস্টে ১৫৯ কোটি ৯৪ লাখ ৫০ হাজার ডলার, সেপ্টেম্বর মাসে ১৩৩ কোটি ৪৩ লাখ ৫০ হাজার ডলার, অক্টোবরে ১৯৭ কোটি ১৪ লাখ ৩০ হাজার ডলার, নভেম্বর ১৯৩ কোটি ৪০ হাজার ডলার এবং ডিসেম্বরে এসেছিল ১৯৯ কোটি ১২ লাখ ৬০ হাজার ডলার রেমিট্যান্স।

উল্লেখ্য, ২০২২-২৩ অর্থবছরে প্রবাসীরা ২ হাজার ১৬১ কোটি মার্কিন ডলারের রেমিট্যান্স পাঠিয়েছেন। ২০২০-২১ অর্থবছরে দেশের ইতিহাসে সর্বোচ্চ দুই হাজার ৪৭৭ কোটি ডলারের রেমিট্যান্স এসেছিল দেশে।  

;