কেএসআরএমের পৃষ্ঠপোষকতায় বঙ্গবন্ধু জাতীয় দক্ষতা প্রতিযোগিতা



নিউজ ডেস্ক বার্তা২৪.কম ঢাকা
বঙ্গবন্ধু জাতীয় দক্ষতা প্রতিযোগীতা-২০২১

বঙ্গবন্ধু জাতীয় দক্ষতা প্রতিযোগীতা-২০২১

  • Font increase
  • Font Decrease

আগামী ২৯ ও ৩০ ডিসেম্বর বঙ্গবন্ধু জাতীয় দক্ষতা প্রতিযোগীতার চূড়ান্ত পর্ব ঢাকার চারটি ভেন্যুতে অনুষ্ঠিত হবে। দক্ষতা কর্মসংস্থানের সুযোগ সৃষ্টি করে এবং আর্থ-সামাজিক উন্নয়নকে ত্বরান্বিত করে। দক্ষতাই স্থিতিশীল উন্নয়নের মূল ভিত্তি। প্রধানমন্ত্রী কার্যালয়ের জাতীয় দক্ষতা উন্নয়ন কর্তৃপক্ষ দেশের তরুণ সমাজকে দক্ষতা প্রশিক্ষণে উদ্বুদ্ধ করা, দক্ষতার মাধ্যমে মানবসম্পদ উন্নয়নের কাজকে গতিশীল করা, বিভিন্ন দেশের সাথে দক্ষতা উন্নয়নের সেতুবন্ধন তৈরি করা এবং ভবিষ্যতে নতুন নতুন কর্মসংস্থানের সুযোগ সৃষ্টি করার লক্ষ্যে দেশব্যাপি এ প্রতিযোগীতার আয়োজন করা হয় ।

রোববার (১৯ ডিসেম্বর) আগারগাঁওয়ে বিনিয়োগ ভবন অডিটোরিয়ামে বঙ্গবন্ধু জাতীয় দক্ষতা প্রতিযোগীতা-২০২১ এর সংবাদ সম্মেলন এ বিষয়ে বিস্তারিত জানায় আয়োজক কর্তৃপক্ষ।

সংবাদ সম্মেলনে জানানো হয়, বিভাগীয় পর্যায়ে বিজয়ী ৬৬ জন প্রতিযোগী চূড়ান্ত পর্বে অংশগ্রহণ করবেন। চূড়ান্ত পর্বের বিজয়ীরা ২০২২ সালের অক্টোবরে চীনের সাংহাইতে অনুষ্ঠিত ৪৬তম ওয়ার্ল্ড স্কিল কম্পিটিশন ২০২২ এ অংশগ্রহণের সুযোগ পেতে পারেন। এ সময় প্রতিযোগীতার লোগো উম্মোচন করা হয়। অনুষ্ঠানে জাতীয় দক্ষতা উন্নয়ন কর্তৃপক্ষের নির্বাহী চেয়ারম্যান (সচিব) দুলাল কৃষ্ণ সাহা সভাপতিত্ব করেন। অন্যদের মধ্যে বক্তব্য রাখেন জাতীয় দক্ষতা উন্নয়ন কর্তৃপক্ষের যুগ্মসচিব ও সদস্য (নিবন্ধন ও সনদায়ন), মো. নূরুল আমিন, যুগ্মসচিব ও সদস্য (প্রশাসন ও অর্থ) ড. মো. জিয়াউদ্দিন এবং কেএসআরএমের রিসার্চ অ্যান্ড ডেভেলপমেন্ট উইংয়ের জিএম কর্নেল (অব.) মো. আশফাক উল ইসলাম।

এতে আরও জানানো হয়, চলতি বছরের সেপ্টেম্বরে সচেতনামূলক কর্মসূচির মাধ্যমে শুরু হয় এবারের প্রতিযোগীতা। দেশের ৮টি বিভাগের পলিটেকনিক ইনস্টিটিউট, টেকনিক্যাল স্কুল ও কলেজ, টেকনিক্যাল ট্রেনিং সেন্টার, বিশ্ববিদ্যালয়, দক্ষতা প্রশিক্ষণ প্রদানকারী প্রতিষ্ঠান, শিল্প দক্ষতা পরিষদ, মন্ত্রণালয়, বিভাগ, অধিদপ্তর, সংস্থায় পত্র প্রেরণ করা হয়। তাছাড়া ওয়েবসাইট, ফেসবুক, প্রিন্ট ও ইলেক্ট্রনিক মিডিয়া এবং এসএমএস এর মাধ্যমে সচেতনামূলক প্রচারনা চালানো হয়। প্রতিযোগিতায় অংশগ্রহণের জন্য সারাদেশের এক হাজার ৭০৭ জন প্রতিযোগী অনলাইনে নিবন্ধন করেন। বঙ্গবন্ধু জাতীয় দক্ষতা প্রতিযোগীতা-২০২১ এর সহযোগী আয়োজক ও প্রধান পৃষ্ঠপোষক (পাওয়ার্ড বাই) কেএসআরএম স্টিল প্ল্যান্ট লিমিটেড।

বিভাগীয় প্রতিযোগীতা শেষে ১৩ টি ট্রেডে বাছাইকৃত ৬৬ বিজয়ী জাতীয় পর্যায়ের বঙ্গবন্ধু জাতীয় দক্ষতা প্রতিযোগীতা ২০২১-এ অংশগ্রহণের সুযোগ পাচ্ছেন। আগামী ২৯ ডিসেম্বর অনুষ্ঠিতব্য জাতীয় দক্ষতা প্রতিযোগিতার চূড়ান্ত পর্বের উদ্বোধন ঘোষণা করা হবে এবং ৩০ ডিসেম্বর আগারগাঁওয়ে বিনিয়োগ ভবন অডিটোরিয়ামে পুরস্কার বিতরণী অনুষ্ঠানের আয়োজন করা হবে। পরবর্তীতে চূড়ান্ত পর্বের বিজয়ীদের নিয়ে ছয় মাসব্যাপি গ্রুমিং সেশন অনুষ্ঠিত হবে।

বঙ্গবন্ধু জাতীয় দক্ষতা প্রতিযোগীতা-২০২১ এর ট্রেডগুলো হলো: কনস্ট্রাকশন

অ্যান্ড বিল্ডিং টেকনোলজি বিভাগে পেইন্টিং অ্যান্ড ডেকোরেটিং এবং প্ল্যাস্টারিং অ্যান্ড ড্রাই ওয়াল সিস্টেম; আইসিটি বিভাগে আইটি নেটওয়ার্ক সিস্টেম অ্যাডমিনিস্ট্রেশন, ওয়েব টেকনোলজিস, ক্লাউড কম্পিউটিং এবং সাইবার সিকিউরিটি। ম্যানুফ্যাকচারিং অ্যান্ড ইঞ্জিনিয়ারিং টেকনোলজি বিভাগে ওয়েল্ডিং এবং সোস্যাল অ্যান্ড পার্সোনাল সার্ভিস বিভাগে বেকারি, কুকিং, পেস্ট্রি অ্যান্ড কনফেকশনারি এবং রেস্টুরেন্ট সার্ভিস।

সংবাদ সম্মেলনে দুলাল কৃষ্ণ সাহা বলেন, কারিগরি দক্ষতা যে কতো গুরুত্বপূর্ণ সেই মানসিকতা আমাদের দেশের মানুষের মধ্যে এখনো সেভাবে গড়ে ওঠেনি। সচেতনতামূলক কর্মসূচির মাধ্যমে দক্ষতা অর্জনের বিষয়ে মানুষকে উদ্বুদ্ধ করতে হবে। একইসঙ্গে পাঠ্যক্রমে দক্ষতা উন্নয়নের বিষয়টি যুক্ত করতে আমরা কাজ করছি।

এ প্রসঙ্গে পৃষ্ঠপোষক প্রতিষ্ঠান কেএসআরএম স্টিল প্ল্যান্ট লিমিটেডের উপ ব্যবস্থাপনা পরিচালক শাহরিয়ার জাহান রাহাত বলেন, ‘দেশের জনসংখ্যাকে জনশক্তিতে পরিণত করার জন্য বর্তমান সরকার নানা পদক্ষেপ নিয়েছে। আমরা সরকারের ওই পদক্ষেপের অংশীদার হয়ে পাশে আছি সবসময়। আমরা মূলত যৌথভাবে দক্ষ জনগোষ্ঠী তৈরিতে কাজ করছি। সহযোগিতা ও উৎসাহ যুগিয়ে যাচ্ছি। কারণ দক্ষতাই স্থিতিশীল উন্নয়নের চাবিকাঠি। দেশের সামগ্রিক উন্নয়নে দক্ষ মানবসম্পদের বিকল্প নেই। তাই দক্ষ মানবসম্পদ তৈরিতে ভুমিকা রাখতে চাই পারস্পরিক সম্পর্ক উন্নয়নের মাধ্যমে। সেই লক্ষ্যে আমাদের সম্পৃক্ততা এমন আয়োজনে।’

মো. নূরুল আমিন বলেন, আমরা দেশের প্রচলিত দক্ষতা উন্নয়নে প্রতিষ্ঠানগুলোকে নিবন্ধনের আওতায় এনেছি। ইতোমধ্যে ২২৭টি প্রশিক্ষণ প্রদানকারী প্রতিষ্ঠান আমাদের নিবন্ধনের আওতায় এসেছে। আরও অর্ধশত প্রতিষ্ঠান নিবন্ধনের প্রক্রিয়ায় আছে।

ড. মো. জিয়াউদ্দীন বলেন, আমাদের যে সংখ্যক তরুণ আছে সেটিই আমাদের বড় সম্পদ। প্রধানমন্ত্রীর রূপকল্প ২০৪১ বাস্তবায়নে আমাদের দেশে দক্ষ জনশক্তি তৈরি করা গুরুত্বপূর্ণ। এটি করা গেলে বিশাল দক্ষ জনগোষ্ঠির একটি অংশ প্রত্যেকে দৈনিক এক ডলার করে আউটসোর্সিংয়ের মাধ্যমে আয় করলেও প্রতিদিন এক কোটি ডলার আয় করা সম্ভব। সুতরাং দেশের আর্থসামাজিক উন্নয়নে দক্ষতা অর্জনের বিকল্প নেই।

   

ভারত থেকে পেঁয়াজ আসছে শুক্রবার



স্টাফ করেসপন্ডেন্ট, বার্তা২৪.কম
ভারত থেকে পেঁয়াজ আসছে শুক্রবার

ভারত থেকে পেঁয়াজ আসছে শুক্রবার

  • Font increase
  • Font Decrease

দেশের বাজারে পেঁয়াজের দাম নিয়ন্ত্রণে ভারত থেকে ৫০ হাজার টন পেঁয়াজ আমদানি করছে সরকার। আগামীকাল শুক্রবার (২৯ মার্চ) এর মধ্যে ১ হাজার ৬৫০ টন পেঁয়াজ দেশে আসতে পারে বলে জানিয়েছে বাণিজ্য মন্ত্রণালয়।

বৃহস্পতিবার (২৮ মার্চ) সচিবালয়ে বাণিজ্য মন্ত্রণালয়ের অতিরিক্ত সচিব (আমদানি ও অভ্যন্তরীণ বাণিজ্য অধিশাখা) রেজওয়ানুর রহমান গণমাধ্যমকে এ তথ্য জানান।

তিনি বলেন, প্রথম পর্যায়ে ১ হাজার ৬৫০ টন পেঁয়াজ ট্রেনে করে দেশে আসছে। শুক্রবারের মধ্যে আসার কথা রয়েছে। অবশিষ্ট পেঁয়াজ পর্যায়ক্রমে আমদানি হবে।

জানা গেছে, দেশের বাজারে পেঁয়াজের দাম অস্বাভাবিক বেড়ে যাওয়ায় ভারত থেকে জিটুজি পদ্ধতিতে পেঁয়াজ আমদানির সিদ্ধান্ত নেয় সরকার। তবে ভারতের অভ্যন্তরীণ বাজারে দাম বাড়ায় দেশটির সরকার রফতানি বন্ধ করে দেয়। এতে বিপাকে পড়ে বাংলাদেশ। পরে হঠাৎ করে পণ্যটির দাম অনেক বেড়ে যায়।

এর আগে বুধবার (২৭ মার্চ) অর্থমন্ত্রী আবুল হাসান মাহমুদ আলীর সভাপতিত্বে অনুষ্ঠিত অর্থনৈতিক বিষয় সংক্রান্ত মন্ত্রিসভা কমিটির বৈঠকে ভারত থেকে ৫০ হাজার মেট্রিকটন পেঁয়াজ আমদানির একটি প্রস্তাবে নীতিগত অনুমোদন দেয়া হয়।

;

স্বাধীনতা দিবস উপলক্ষে ইসলামী ব্যাংকের আলোচনা অনুষ্ঠান



নিউজ ডেস্ক, বার্তা২৪.কম
ছবি: সংগৃহীত

ছবি: সংগৃহীত

  • Font increase
  • Font Decrease

মহান স্বাধীনতা ও জাতীয় দিবস উপলক্ষে ইসলামী ব্যাংক বাংলাদেশ পিএলসি আলোচনা ও দোয়া অনুষ্ঠান আয়োজন করেছে।

মঙ্গলবার (২৬ মার্চ) ভার্চুয়াল প্লাটফর্মে এ অনুষ্ঠান অনুষ্ঠিত হয়।

ব্যাংকের ভাইস চেয়ারম্যান ডা. তানভীর আহমেদ এতে প্রধান অতিথি হিসেবে বক্তব্য দেন। ম্যানেজিং ডিরেক্টর ও সিইও মুহাম্মদ মুনিরুল মওলার সভাপতিত্বে বিশেষ অতিথি হিসেবে বক্তব্য দেন অডিট কমিটির চেয়ারম্যান মোহাম্মদ সোলায়মান, এফসিএ, ডিরেক্টর বীর মুক্তিযোদ্ধা মোঃ জয়নাল আবেদীন ও বীর মুক্তিযোদ্ধা প্রফেসর ড. কাজী শহীদুল আলম। স্বাগত বক্তব্য দেন অ্যাডিশনাল ম্যানেজিং ডিরেক্টর মুহাম্মদ কায়সার আলী এবং দোয়া-মোনাজাত পরিচালনা করেন ব্যাংকের শরী‘আহ সুপারভাইজরি কমিটির সদস্যসচিব প্রফেসর ড. মুহাম্মাদ আব্দুস সামাদ।

অনুষ্ঠানে ব্যাংকের ডিরেক্টর প্রফেসর ড. মোঃ সিরাজুল করিম, সৈয়দ আবু আসাদ, মোঃ কামরুল হাসান, প্রফেসর ড. মোঃ ফসিউল আলম, খুরশীদ-উল-আলম, মোহাম্মদ নাসির উদ্দিন, এফসিএমএ ও বীর মুক্তিযোদ্ধা বোরহান উদ্দিন আহমেদ, অ্যাডিশনাল ম্যানেজিং ডিরেক্টর মোঃ আলতাফ হুসাইন, ডেপুটি ম্যানেজিং ডিরেক্টর মিফতাহ উদ্দীনসহ ব্যাংকের ঊর্ধ্বতন নির্বাহী, জোনপ্রধান, শাখাপ্রধান ও উপশাখার ইনচার্জগণ অংশগ্রহণ করেন।

;

সিটি ব্যাংকের ২০২৩ সালের নিট মুনাফা ৬৩৮ কোটি টাকা, বেড়েছে ৩৩%



স্টাফ করেসপন্ডেন্ট, বার্তা২৪.কম
ছবি: সংগৃহীত

ছবি: সংগৃহীত

  • Font increase
  • Font Decrease

সিটি ব্যাংক তাদের ২০২৩ সালের সমন্বিত বার্ষিক আর্থিক প্রতিবেদন চূড়ান্ত করেছে। কেন্দ্রীয় ব্যাংক ও বহিঃনিরীক্ষকের অনাপত্তি-পত্রের ভিত্তিতে ব্যাংকের পর্ষদ সভায় বৃহস্পতিবার (২৮ মার্চ) ব্যাংকটি ২০২৩ সালের জন্য ৬৩৮ কোটি টাকার কর পরবর্তী সমন্বিত নিট মুনাফা ঘোষণা করে। ২০২২ সালের ৪৭৮ কোটি টাকার বিপরীতে এই মুনাফা ৩৩.৫% বাড়লো।

পর্ষদ সভায় এই মুনাফার ওপরে ১৫% নগদ লভ্যাংশ ও ১০% বোনাস লভ্যাংশও প্রস্তাবিত হয়, যা ব্যাংকের আগামী ৩০ মে তারিখে অনুষ্ঠিতব্য বার্ষিক সাধারণ সভায় অনুমোদনের জন্য উত্থাপিত হবে।

এই আর্থিক প্রতিবেদন অনুযায়ী ২০২৩ সালে ডলার সংকটের কারণে সিটি ব্যাংকের ফরেন এক্সচেঞ্জ থেকে আয় তার আগের বছর থেকে ৭৪% কমে গেলেও ব্যাংকের আমানত ব্যয় হ্রাস পাওয়া, ভাল ঋণের প্রবৃদ্ধি হওয়া, ঋণ থেকে প্রাপ্ত মুনাফার হার ঊর্ধ্বমুখী হওয়া এবং সরকারি ট্রেজারি বিল বা বন্ড থেকে মুনাফা কিছুটা বৃদ্ধির কারণে এই ব্যাংক গত বছর মোট ১,৩৯১ কোটি টাকার পরিচালন মুনাফা করতে সমর্থ হয়, যা ২০২২ সালে ছিল ১,২৩৭ কোটি টাকা। আর্থিক প্রতিবেদন অনুযায়ী ২০২৩ সালে সিটি ব্যাংক ঋণের বিপরীতে মোট ২৫৬ কোটি টাকার প্রভিশন সংস্থান বাবদ ব্যয় করেছে।

নিট মুনাফা ৬৩৮ কোটি টাকা হওয়ার কারণে এ ব্যাংকের রিটার্ন অন ইকুয়িটি বা শেয়ারহোল্ডারদের বিনিয়োগের বিপরীতে রিটার্ন পৌঁছালো ঈর্ষণীয় ১৭.৭ শতাংশে। ব্যাংকটির আয়ের উল্লেখযোগ্য দুটি দিক হলো, এর মোট আয়ের ২৬ শতাংশই এসেছে ফি, কমিশন ইত্যাদি থেকে; এবং এই আয়ের ৪০ শতাংশই এসেছে ব্যক্তি খাত থেকে (রিটেইল, কার্ড ও ক্ষুদ্র ঋণ)।

এই নিট মুনাফা ঘোষণার মধ্যে দিয়ে ব্যাংকের শেয়ার প্রতি আয় (ইপিএস) দাঁড়িয়েছে ৫ টাকা ২১ পয়সা, যা ২০২২ সালে ছিল ৩ টাকা ৯০ পয়সা।
উল্লেখ্য, গত কয়েক বছরে সিটি ব্যাংকের কার্যক্রম ও ক্রমোন্নতি, বিশেষ করে টেকসই ও সবুজ অর্থায়ন, ডিজিটাল মাধ্যমে অগ্রগতি এবং রিটেইল ব্যাংকিং, কার্ডস ও ক্ষুদ্র ব্যবসায়ের প্রসার আন্তর্জাতিক বিনিয়োগকারীদের নজর কেড়েছে।

;

একনেকে ৮ হাজার কোটি টাকার ১১ প্রকল্প অনুমোদন



স্টাফ করেসপন্ডেন্ট, বার্তা২৪.কম
ছবি: সংগৃহীত

ছবি: সংগৃহীত

  • Font increase
  • Font Decrease

জাতীয় অর্থনৈতিক পরিষদের নির্বাহী কমিটির (একনেক) সভায় ৮ হাজার ৪২৫ কোটি ৫১ লাখ টাকা ব্যয়ে ১১টি প্রকল্প অনুমোদন দেওয়া হয়েছে। এর মধ্যে সরকারি তহবিল থেকে ৭ হাজার ৯৩৯ কোটি ৮৭ লাখ টাকা এবং প্রকল্প ঋণ থেকে পাওয়া যাবে ৪৮৫ কোটি ৬৪ লাখ টাকা।

বৃহস্পতিবার (২৮ মার্চ) সকাল সাড়ে ১০টায় শেরেবাংলা নগরের এনইসি সম্মেলন কক্ষে একনেক সভায় প্রকল্পগুলোর অনুমোদন দেয়া হয়। সভায় সভাপতিত্ব করেন প্রধানমন্ত্রী ও একনেক চেয়ারপার্সন শেখ হাসিনা।

সভা শেষে পরিকল্পনামন্ত্রী মেজর জেনারেল (অব.) আব্দুস সালাম সংবাদ সম্মেলনে জানান, নতুন মেয়াদে সরকার গঠনের পর একনেকের দ্বিতীয় সভা এটি।

তিনি জানান, সভায় ১১ টি প্রকল্পের অনুমোদন দেয়া হয়েছে। যার মোট ব্যয় ধরা হয়েছে ৮ হাজার ৪২৫ কোটি ৫২ লাখ টাকা। এর মধ্যে সরকারি অর্থায়ন ৭ হাজার ৯৩৯ কোটি ৮৭ লাখ টাকা এবং বৈদেশিক উৎস থেকে আসবে ৪৮৫ কোটি ৬৫ লাখ টাকা।

প্রধানমন্ত্রীর অনুশাসন সম্পর্কে পরিকল্পনামন্ত্রী বলেন, ২০২৬ সালে এলডিসি উত্তোরণ পরবর্তী সময়ের চ্যালেঞ্জ মোকাবিলায় প্রস্তুতি নেয়ার নির্দেশ দিয়েছেন প্রধানমন্ত্রী। পাশাপাশি অল্প ব্যয় করলে যে প্রকল্পগুলো শেষ করা যাবে সেগুলো দ্রুত শেষ করার পরামর্শ দিয়েছেন।

এছাড়া ইউনিয়ন পরিষদের ভবন নির্মাণ কাজ শেষ করতে নির্দেশ দিয়েছেন প্রধানমন্ত্রী। পাশাপাশি বৃষ্টির পানি ধরে রাখাতে ও সোলার ব্যবস্থা রাখারও পরামর্শ দিয়েছেন।

এসময় পরিকল্পনা প্রতিমন্ত্রী মো. শহীদুজ্জামান সরকার, পরিকল্পনা বিভাগের সচিব সত্যজিৎ কর্মকার ও পরিকল্পনা কমিশনের সদস্যরা উপস্থিত ছিলেন।

 

;