সবজির বাজারে স্বস্তি, বেড়েছে মুরগির দাম



স্টাফ করেসপন্ডেন্ট, বার্তা২৪.কম, ঢাকা
ছবি: বার্তা ২৪.কম

ছবি: বার্তা ২৪.কম

  • Font increase
  • Font Decrease

সপ্তাহের ব‍্যবধানে রাজধানীর বাজারগুলোতে কমেছে বেশিরভাগ সবজির দাম। তবে ব্রয়লার মুরগির দাম কেজিতে ২০ টাকা বেড়েছে। বিপরীতে আলু, দেশি পেঁয়াজ ও খোলা সয়াবিন তেলের দাম কমেছে।

শুক্রবার (৩১ ডিসেম্বর) রাজধানীর কারওয়ান বাজার, মহাখালী কাঁচাবাজার, খিলক্ষেত বাজার, আজিমপুর কাঁচাবাজার ও হজ্জ ক্যাম্পের মুক্তিযোদ্ধা কাঁচা বাজার ঘুরে এ চিত্র দেখা যায়।

বাজারে সরবরাহ বাড়ায় কমেছে বেশিরভাগ সবজির দাম। বাজারে প্রতি কেজি শিম বিক্রি হচ্ছে ৩০ থেকে ৪০ টাকা, পটল ৩০-৪০ টাকায়, লম্বা বেগুন ৩০-৫০ টাকায়, পেঁপে ৩০ টাকায়, ঢেঁড়স ৫০ টাকায়, টমেটো ১০০-১২০ টাকায়, মুলা ৩০-৪০ টাকায়, শালগম ৩০-৪০ টাকায়। এছাড়া ফুল কপি বিক্রি হচ্ছে ৩০ থেকে ৩৫ টাকা, বাঁধাকপি ৩০-৪০ টাকায়, চাল কুমড়া প্রতি পিস ৩৫-৪০ টাকায়, লাউ ৪৫-৬০ টাকায়, মিষ্টি কুমড়া ৪০-৫০ টাকায়।

barta24
অপরিবর্তিত রয়েছে মাছের দাম।

কেজিতে ২০ টাকা বেড়ে বাজারে প্রতি কেজি ব্রয়লার মুরগি বিক্রি হচ্ছে ১৭০ থেকে ১৮০ টাকা, গত সপ্তাহে ছিল ১৫০ থেকে ১৬০ টাকা কেজি। সোনালি মুরগি বিক্রি হচ্ছে ২৯০ থেকে ৩২০ টাকা। দেশি মুরগি বিক্রি হচ্ছে ৪২০ থেকে ৪৫০ টাকা। লাল লেয়ার মুরগি বিক্রি হচ্ছে ২৪০ থেকে ২৫০ টাকা কেজি দরে। গরুর মাংস বিক্রি হচ্ছে ৫৮০ থেকে ৬০০ টাকা, খাসির মাংস বিক্রি হচ্ছে ৮০০ থেকে ৮৫০ টাকা।

অপরিবর্তিত রয়েছে মাছের দাম। বাজারে প্রতিকেজি ইলিশ বিক্রি হচ্ছে ৬০০ থেকে ১২০০, বিক্রি হচ্ছে রুই ২৫০ থেকে ৩৫০ টাকা, কাতল বিক্রি হচ্ছে ২৫০ থেকে ৩৪০ টাকা। চিংড়ি আকারভেদে বিক্রি হচ্ছে ৫০০ থেকে ৮০০ টাকা। আর দেশি শিং মাছ ৭০০ টাকা কেজি, কৈ ৫০০ টাকা, টাকি মাছ কেজিপ্রতি ২৫০-৩৫০ টাকা। তেলাপিয়া ও পাঙাশ মাছ বিক্রি হচ্ছে ১৫০-১৭০ টাকা।

বাজারে আলুর দাম মানভেদে ৫ টাকা পযর্ন্ত কমেছে। প্রতি কেজি আলু বিক্রি হচ্ছে ২০ থেকে ২৫ টাকা। দেশি পেঁয়াজ বিক্রি হচ্ছে ৪০ থেকে ৫৫ টাকা, আমদানি করা পেঁয়াজ বিক্রি হচ্ছে ৪০ থেকে ৫০ টাকা, দেশি রসুন বিক্রি হচ্ছে ৪০ থেকে ৭০ টাকা, আমদানি করা রসুন বিক্রি হচ্ছে ১৫০ থেকে ১৭০ টাকা , দেশি আদা বিক্রি হচ্ছে ৮০ থেকে ১২০ টাকা, শুকনো মরিচ ১৫০ থেকে ১৮০ টাকা কেজি বিক্রি করতে দেখা গেছে।

অপরিবর্তিত রয়েছে চালের দাম। বাজারে প্রতি কেজি চিকন চাল বিক্রি হচ্ছে ৫৮ থেকে ৬৮ টাকা, মাঝারি চাল বিক্রি হচ্ছে ৫০ থেকে ৫৬ এবং মোটা চাল বিক্রি হচ্ছে ৪৫ থেকে ৫০ টাকা কেজি দরে। খোলা আটা বিক্রি হচ্ছে ৩৪ থেকে ৩৮ টাকা, প্যাকেটজাত বিক্রি হচ্ছে ৪০ থেকে ৪৫ টাকা। খোলা ময়দা বিক্রি হচ্ছে ৪৫ থেকে ৫০ টাকা এবং প্যাকেটজাত বিক্রি হচ্ছে ৫০ থেকে ৫৫ টাকা কেজি।

বাজারে প্রতি লিটার খোলা সয়াবিন তেলে ২ টাকা কমে বিক্রি হচ্ছে ১৩৮ থেকে ১৪০ টাকা, গত সপ্তাহে ছিল ১৪০ থেকে ১৪৫ টাকা, বোতলজাত বিক্রি হচ্ছে ১৫০ থেকে ১৬০ টাকা। খোলা পাম অয়েল ১২৮ থেকে ১৩৫, গত সপ্তাহে ছিল ১৩০ থেকে ১৩৫ টাকা এবং পাম অয়েল সুপার বিক্রি হচ্ছে ১৩৪ থেকে ১৩৮ টাকা লিটার।

ইসলামী ব্যাংক-রিয়া মানি রেমিট্যান্স উৎসবের ৩য় মোটরসাইকেল হস্তান্তর



নিউজ ডেস্ক, বার্তা২৪.কম, ঢাকা
ইসলামী ব্যাংক-রিয়া মানি রেমিট্যান্স উৎসবের ৩য় মোটরসাইকেল হস্তান্তর

ইসলামী ব্যাংক-রিয়া মানি রেমিট্যান্স উৎসবের ৩য় মোটরসাইকেল হস্তান্তর

  • Font increase
  • Font Decrease

ইসলামী ব্যাংক-রিয়া মানি ট্রান্সফার ক্যাশ রেমিট্যান্স উৎসবে তৃতীয় মোটরসাইকেল বিজয়ীর নিকট মোটরসাইকেল হস্তান্তর অনুষ্ঠান ১৮ মার্চ ২০২৩ রাজশাহী শিল্পকলা একাডেমিতে অনুষ্ঠিত হয়েছে।

ব্যাংকের অ্যাডিশনাল ম্যানেজিং ডাইরেক্টর মোঃ ওমর ফারুক খান মালয়েশিয়া প্রবাসী আব্দুর রহিমের পাঠানো রেমিট্যান্সের প্রেক্ষিতে বাঘা শাখার গ্রাহক তাঁর স্ত্রী লাভলী বেগম-এর নিকট এই পুরস্কার হস্তান্তর করেন।

এ সময় ব্যাংকের ডেপুটি ম্যানেজিং ডাইরেক্টর মোঃ জামাল উদ্দিন মজুমদার, সিনিয়র এক্সিকিউটিভ ভাইস প্রেসিডেন্ট মোঃ মাকসুদুর রহমান, এক্সিকিউটিভ ভাইস প্রেসিডেন্ট এ. কে. এম মাহবুব মোর্শেদ ও রাজশাহী জোনপ্রধান মোঃ মিজানুর রহমান মিজি উপস্থিত ছিলেন।

আগামী ১৪ মে ২০২৩ পর্যন্ত চলমান এই ক্যাম্পেইনে রিয়া মানি ট্রান্সফারের মাধ্যমে প্রবাসীদের প্রেরিত ক্যাশ রেমিট্যান্স গ্রাহকদের মধ্যে প্রতি ব্যাংকিং দিবসে ১জন গ্রাহক মোটরসাইকেল জিতে নিতে পারবেন।

;

ইউনিয়ন ব্যাংকের মাদাম বিবির হাট উপশাখা উদ্বোধন



নিউজ ডেস্ক, বার্তা২৪.কম, ঢাকা
ইউনিয়ন ব্যাংকের মাদাম বিবির হাট উপশাখা উদ্বোধন

ইউনিয়ন ব্যাংকের মাদাম বিবির হাট উপশাখা উদ্বোধন

  • Font increase
  • Font Decrease

শরী‘আহ ভিত্তিক আধুনিক প্রযুক্তি নির্ভর ব্যাংকিং সেবা প্রদানের প্রত্যয়ে চট্টগ্রামে ইউনিয়ন ব্যাংক লিমিটেড এর মাদাম বিবির হাট উপশাখা শুভ উদ্বোধন করা হয়েছে।

প্রধান অতিথি হিসেবে উপস্থিত থেকে ব্যাংকের প্রধান কার্যালয়, ঢাকাথেকেভিডিও কনফারেন্সের মাধ্যমে মাদাম বিবির হাট উপশাখারউদ্বোধন করেন ব্যাংকের ব্যবস্থাপনা পরিচালক ও সিইওএ. বি. এম. মোকাম্মেল হক চৌধুরী।অনুষ্ঠানে বিশেষ অতিথি হিসেবে উপস্থিত ছিলেন ইউনিয়ন ব্যাংকের উপ-ব্যবস্থাপনা পরিচালকমোঃ নজরুল ইসলাম, শফিউদ্দিন আহমেদ, ট্যুরিস্ট পুলিশ চট্টগ্রাম বিভাগের অতিরিক্ত ডিআইজি মোহাম্মদ মোসলেম, পিপিএম, চট্টগ্রাম জেলা পরিষদের সদস্য আ ম ম দিলশাদএবংভাটিয়ারী ইউনিয়ন পরিষদের চেয়ারম্যান মোঃ নাজিম উদ্দিন।

এছাড়াও আরো উপস্থিত ছিলেন ব্যাংকের প্রধান কার্যালয়ের ঊর্ধ্বতন নির্বাহীবৃন্দ এবং চট্টগ্রামের স্থানীয় গণ্যমান্য ব্যক্তিবর্গ। এ উপলক্ষে এক দোয়া মাহফিলের আয়োজন করা হয়।

;

দুই বছরেও চূড়ান্ত হয়নি পিএসসি, থমকে গেছে সাগরে গ্যাস অনুসন্ধান



সেরাজুল ইসলাম সিরাজ, স্পেশাল করেসপন্ডেন্ট, বার্তা২৪.কম
ছবি: সংগৃহীত

ছবি: সংগৃহীত

  • Font increase
  • Font Decrease

মডেল পিএসসি-২০১৯ (উৎপাদন ও বন্টন চুক্তি) সংশোধনের সিদ্ধান্ত হয় ২০২০ সালের ডিসেম্বরে। ইতিমধ্যেই দুই বছর দুই মাস অতিবাহিত হলেও চূড়ান্ত করতে পারেনি জ্বালানি ও খনিজ সম্পদ বিভাগ।

অথচ এই সংশোধনীর উপর নির্ভর করছে সমুদ্রে তেল-গ্যাস অনুসন্ধানের ভবিষ্যৎ। দেশের ভয়াবহ জ্বালানি সংকটের স্বস্তিকর সমাধান এই বিশাল জলরাশির নিচে লুকায়িত বলে ধারণা করা হয়। সেই বিশাল সমুদ্রসীমা এখনও অধরা পেট্রোবাংলা তথা জ্বালানি ও খনিজ সম্পদ বিভাগের ঢিলেমির কারণে।

কোভিড পরিস্থিতির কারণে সম্পূর্ণ বদলে যায় জ্বালানি অর্থনীতির চিত্র। মডেল পিএসসি সংশোধনের বিষয়টি প্রথম সামনে আসে ২০২০ সালের নভেম্বরে। পরের মাসেই আন্তঃমন্ত্রণালয় সভায় পিএসসি হালনাগাদ (আপডেট) করার সিদ্ধান্ত হয়। জ্বালানি ও খনিজ সম্পদ বিভাগের ওই সিদ্ধান্ত জানুয়ারিতে (২০২১) প্রেরণ করা হয় পেট্রোবাংলায়। রহস্যজনক কারণে প্রায় ১০ মাস সেই ফাইল চাপা দিয়ে রাখেন পেট্রোবাংলার পরিচালক (পিএসসি) শাহীনুল ইসলাম।

এ বিষয়ে কথা বলার জন্য পরিচালক (পিএসসি) শাহীনুল ইসলামের দফতরে গেলেও তিনি কথা বলতে রাজি হননি।

জ্বালানি বিশেষজ্ঞ খোন্দকার আব্দুস সালেক সুফী বলেছেন, যত দ্রুত সম্ভব পিএসসি আপডেট করে দরপত্রে যাওয়া উচিত। পেট্রোবাংলার ঢিলেমির কারণে আজকের এই গ্যাস সংকট শুরু হয়েছে। তারা যদি যথাযথভাবে তেল-গ্যাস অনুসন্ধান কার্যক্রম চালাতে পারতো তাহলে এই সংকট হওয়ার কথা না। দেশীয় তেল-গ্যাস অনুসন্ধানের চেয়ে আমদানির প্রতি তাদের বেশি মনযোগ দেখা যাচ্ছে। এভাবে দেশের জ্বালানি খাতকে ঝুঁকির মুখে ঠেলে দেওয়া হচ্ছে।

১০ মাস পড়ে থাকার পর কাজ শুরু হলেও পেট্রোবাংলার কাছে কখনই অগ্রাধিকার পায়নি বিষয়টি। কনসালটেন্ট চূড়ান্ত করতেই সময় নেয় ৮ মাস। ২০২২ সালের মে মাসে সিঙ্গাপুরের উড ম্যাকেঞ্জি এশিয়া প্যাসিফিককে কনসালটেন্ট নিয়োগ করা হয়। কোম্পানিটি চার মাস পর খসড়া জমা দিলে আবার ফাইল চালাচালি শুরু করে পেট্রোবাংলা। অবশেষে খসড়া চূড়ান্ত করে গত বছরের ডিসেম্বরে লেজিসলেটিভ বিভাগে মতামতের জন্য পাঠানো হয়। লেজিসলেটিভ বিভাগ অর্থ বিভাগ, অর্থনৈতিক সম্পর্কিত বিভাগ ও স্বরাষ্ট্র মন্ত্রণালয়ে মতামত নিতে বলেছে।

গত সপ্তাহে ওই তিন বিভাগের মতামতের জন্য পাঠানোর কথা বার্তা২৪.কম-কে নিশ্চিত করেছেন জ্বালানি ও খনিজ সম্পদ বিভাগের যুগ্ম সচিব শাহীনা খাতুন। তিনি জানিয়েছেন, আমরা দ্রুততার সঙ্গে কাজটি শেষ করার জন্য ব্যক্তিগতভাবেও যোগাযোগ অব্যাহত রেখেছি। তারাও দ্রুত মতামত দেওয়ার বিষয়ে আশ্বাস দিয়েছেন।

মতামত পাওয়া গেলে খসড়া যাবে বিদ্যুৎ জ্বালানি ও খনিজ সম্পদ মন্ত্রণালয়ের মন্ত্রী হিসেবে প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনার অনুমোদনের জন্য। সেখানে অনুমোদন পাওয়া গেলে উঠবে মন্ত্রিসভায়। তারপর শুরু হবে বিডিং রাউন্ডের কার্যক্রম।

সব মিলিয়ে এই সরকারের সময়ের মধ্যে আন্তর্জাতিক দরপত্র চূড়ান্ত করার কোনই আশা দেখছেন না সংশ্লিষ্টরা। তারা মনে করছেন, পিএসসি সংশোধন প্রক্রিয়া আরও দুই থেকে তিন মাসের ধাক্কা। অনুমোদনের পর কমপক্ষে ৩ মাস সময় দিয়ে আন্তর্জাতিক দরপত্র আহ্বান করতে হবে। সেগুলোর আবার যাচাই-বাছাই করতে লেগে যাবে আরও কয়েক মাস। ততদিনে দেশে নির্বাচনী ডামাডোল শুরু হয়ে যাবে।

পেট্রোবাংলা সূত্র জানিয়েছে, গ্যাসের দাম বৃদ্ধিসহ অনেক ছাড় দিয়ে মডেল পিএসসি-২০১৯ (উৎপাদন ও বন্টন চুক্তি) সংশোধিত করা হচ্ছে। বহুজাতিক কোম্পানিগুলোকে আগ্রহী করে তোলার জন্যই এই উদ্যোগ নেওয়া হয়েছে। খসড়ায় গ্যাসের দর নির্ধারিত করার কথা বলা হয়নি। ব্রেন্ট ক্রডের আন্তর্জাতিক বাজার দরের সঙ্গে উঠানামা করবে। প্রতি হাজার ঘনফুট গ্যাসের দাম ধরা হয়েছে বেন্ট ক্রডের ১০ শতাংশ দরের সমান। অর্থাৎ বেন্ট ক্রডের দাম ৮০ ডলার হলে গ্যাসের দাম হবে ৮ ডলার। যা বিদ্যমান পিএসসিতে যথাক্রমে অগভীর ও গভীর সমুদ্রে ৫.৬ ডলার ও ৭.২৫ ডলার স্থির দর ছিল।

দামের পাশাপাশি সরকারের শেয়ারের অনুপাতও নামিয়ে দেওয়া হয়েছে। মডেল পিএসসি-২০১৯ অনুযায়ী গ্যাসের উৎপাদন বৃদ্ধির সঙ্গে বাংলাদেশের অনুপাত বৃদ্ধি পেতে থাকে। আর কমতে থাকে বহুজাতিক কোম্পানির শেয়ার। গভীর সমুদ্রে ৫০ থেকে ৭৫ শতাংশ এবং অগভীর সমুদ্রে বাংলাদেশের হিস্যা ৫০ থেকে ৮০ শতাংশ পর্যন্ত উঠানামা করবে।

৭৫ মিলিয়ন ঘনফুট গ্যাস উত্তোলিত হলে পেট্রোবাংলার ৫৫ শতাংশ, আইওসির ৪৫ শতাংশ। উৎপাদন বৃদ্ধি পেয়ে ১৫০ মিলিয়ন ঘনফুট হলে পেট্রোবাংলা ৬০ শতাংশ ও আইওসি ৪০ শতাংশ, ২৫০ মিলিয়নের ক্ষেত্রে পেট্রোবাংলা ৬৫ ভাগ আইওসি ৩৫ ভাগ গ্যাস পেত। এভাবে ৬০০ মিলিয়ন ঘনফুট উৎপাদন হলে পেট্রোবাংলা ৮০ ভাগ এবং আইওসি ২০ ভাগ গ্যাস পেত। সংশোধিত প্রস্তাবে গভীর সমুদ্রে ৩৫ থেকে ৬০ শতাংশ এবং অগভীর সমুদ্রে ৪০ থেকে ৬৫ উঠানামা করার কথা বলা হয়েছে।

পেট্রোবাংলার বিদায়ী চেয়ারম্যান নাজমুল আহসান গত অক্টোবর মাসে বার্তা২৪.কম-কে বলেছিলেন, পিএসসি চূড়ান্ত করে ডিসেম্বর নাগাদ সাগরে পিএসসি আহ্বান আশা করছি। অতীতে বহুজাতিক কোম্পানি আগ্রহ না দেখালেও এবার তারা আগ্রহী হবেন। ইতিমধ্যেই বেশকিছু কোম্পানি যোগাযোগ রাখছেন। আমরা প্রতিবেশী দেশগুলোর সঙ্গে কিছুটা সামঞ্জস্য আনার চেষ্টা করেছি। অনেকেই বলেছেন আমাদের গ্যাসের দর কম থাকায় বিদেশি কোম্পানি আগ্রহী হচ্ছে না।

শুধু দর কমের কারণে বিদেশি কোম্পানি আগ্রহ হারাচ্ছে এমন বক্তব্যের সঙ্গে একমত নন জ্বালানি বিশেষজ্ঞরা। তারা বলেছে, দর একটি বড় বিষয় তবে আরও একটি বিষয় রয়েছে তা হচ্ছে তথ্যের ঘাটতি। সাগরের তেল-গ্যাস সম্পর্কে যেসব তথ্য রয়েছে এগুলো এক সময় উন্মুক্ত ছিল। কোন কোম্পানি চাইলে এসে কিনতে কিংবা দেখতে পারতো। তারা সেগুলো যাচাই করে দরপত্রে অংশ নিতো। এখন ওই তথ্য বন্ধ করে রাখা হয়েছে। যে কারণে বহুজাতিক কোম্পানি আগ্রহ হারিয়ে ফেলছে। তারাতো আগে সম্ভাবনার আলামত দেখতে চাইবেন, তারপর টাকা ঢালবেন।

এ বিষয়ে পেট্রোবাংলার মহাব্যবস্থাপক (চুক্তি) শাহনেওয়াজ পারভেজ বার্তা২৪.কমকে বলেছেন, যে সব কোম্পানি দরপত্র ডকুমেন্ট নেবেন তাদের কাছে তথ্য দেওয়া হবে। কিছু বিষয় আগেও দেওয়া যেতে পারে। আশা করছি এবার সমস্যা হবে না। মূলত দরটাই ছিল বড় ইস্যু। ইতিমধ্যেই অনেক বড় বড় বহুজাতিক কোম্পানি যোগাযোগ শুরু করেছে।

পেট্রোবাংলার ঢিলেমির কারণে বিশাল সমুদ্র জয়ের পর অধরা সম্ভাবনায় সমুদ্রসীমায় তেল-গ্যাস অনুসন্ধান। আন্তর্জাতিক আদালতে ২০১২ সালে মিয়ানমার ও ২০১৪ সালে ভারতের সঙ্গে সমুদ্র সীমানা বিরোধ নিষ্পত্তির পর সর্বমোট ১ লাখ ১৮ হাজার ৮১৩ বর্গকিলোমিটারের বেশি সমুদ্র অঞ্চলের ওপর মালিকানা প্রতিষ্ঠিত হয় বাংলাদেশের। তথ্য সমৃদ্ধ করার জন্য সরকার সমুদ্রসীমায় একটি পূর্ণাঙ্গ বহুমাত্রিক জরিপ পরিচালনার সিদ্ধান্ত নেয়। মাল্টিক্লায়েন্ট সার্ভে নাম দিয়ে ২০১৫ সালের ৪ ফেব্রুয়ারি আন্তর্জাতিক দরপত্র আহ্বান করে পেট্রোবাংলা। দরপত্র মূল্যায়নে নরওয়ের কোম্পানি টিজিএস এবং ফ্রান্সের স্লামবার্জার কনসোর্টিয়াম যোগ্য বলে নির্বাচিত হয়। নানা জটিলতায় সেই কাজও শেষ করা যায়নি।

বিশাল সমুদ্র অঞ্চল এখন অধরা


২০০৮ সালের গভীর সমুদ্রের ডিএস-১০ ও ডিএস-১১ নম্বর ব্লক ইজারা পেয়েছিল আমেরিকান কোম্পানি কনোকো ফিলিপস। কোম্পানিটি দুই বছর অনুসন্ধান করার পর চুক্তি সংশোধন করে গ্যাসের দাম বৃদ্ধির দাবি জানায়। এ নিয়ে বাংলাদেশ সরকারের সঙ্গে সমঝোতা না হওয়ায় ব্লক দুটি ছেড়ে দিয়ে চলে যায় ২০১৪ সালে।

অন্যদিকে ২০১২ সালের ডিসেম্বরে ঢাকা আন্তর্জাতিক দরপত্রে গভীর সমুদ্রের ডিএস-১২, ডিএস-১৬ ও ডিএস-২১ এই তিন ব্লকের জন্য যৌথভাবে দরপ্রস্তাব জমা দিয়েছিল কনোকো ও স্টেট অয়েল। পরবর্তী সময়ে কনোকো নিজেকে সরিয়ে নেওয়ায় ব্লকগুলো ইজারা দেওয়া সম্ভব হয়নি। একই সময়ে অগভীর সমুদ্র্রের ব্লকগুলোর জন্য ভিন্ন একটি দরপত্র আহ্বান করে পেট্রোবাংলা। এই দর প্রক্রিয়া এসএস ১১ নম্বর ব্লক সান্তোস ও ক্রিস এনার্জি এবং এসএস ৪ ও এসএস ৯ নম্বর ব্লক ভারতীয় দুটি কোম্পানি ওএনজিসি ভিদেশ (ওভিএল) ও অয়েল ইন্ডিয়া (ওআইএল) ইজারা নিয়েছিল। সান্তোস এসএস-১১ ব্লকে দ্বিমাত্রিক ও ত্রিমাত্রিক জরিপ করার পর কূপ খনন না করেই বাংলাদেশ থেকে কার্যক্রম গুটিয়ে নেয়। ওএনজিসি দুই ব্লকে থ্রি-ডি ও টু-ডি সাইসমিক জরিপ চালানোর পর ৪ নম্বর ব্লকে একটি অনুসন্ধান কূপ খনন করেছিল; কিন্তু গ্যাস মেলেনি। তারা আরও দুটি কূপ খনন করবে বলে জানা গেছে। গভীর সমুদ্রে ১৫টি এবং অগভীর সমুদ্রে ৯টি ব্লক প্রস্তুত রয়েছে দরপত্রের জন্য।

সবচেয়ে উদ্বেগে বিষয় হচ্ছে বাংলাদেশ যতবেশি বিলম্ব করছে ততবেশি ক্ষতিগ্রস্ত হচ্ছে। কারণ বাংলাদেশের পাশের ব্লকগুলো থেকে দীর্ঘদিন ধরেই গ্যাস উত্তোলন করছে মিয়ানমার।

বাংলাদেশ সীমানায় প্রথম কূপ খনন ১৯১০ সালে। গত বছর পর্যন্ত ৯৬টি কূপ খননের মাধ্যমে ২৮টি গ্যাসক্ষেত্র আবিষ্কার হয়েছে। এর বাইরে রয়েছে মোবারকপুর ও কশবার মতো কয়েকটি ফিল্ড। যেগুলোতে গ্যাসের আঁধার পেলেও বাণিজ্যিকভাবে উত্তোলনযোগ্য নয় বলে ঘোষণা করা হয়নি। সঙ্গত কারণেই বাংলাদেশে তেল-গ্যাস অনুসন্ধান কার্যক্রম এখনও প্রাথমিক ধাপেই রয়েছে বলে মনে করেন জ্বালানি বিশেষজ্ঞরা।

গত ১৮ মার্চ দেশীয় ২২টি গ্যাস ফিল্ডের ১১৩টি কূপ দিয়ে ২ হাজার ১৫৯ মিলিয়ন ঘনফুট গ্যাস উত্তোলন করা হয়েছে। এরমধ্যে রাষ্ট্রীয় ৩ কোম্পানির ১৮টি ফিল্ড থেকে ৭৯৩ মিলিয়ন ঘনফুট ও ২ বহুজাতিক কোম্পানির মালিকানাধীন ৪ গ্যাস ফিল্ড থেকে ১৩৬৬ মিলিয়ন ঘনফুট সরবরাহ দিয়েছে। ঘাটতি সামাল দিতে এলএনজি আমদানি করা হচ্ছে। ওই দিন ৭৯৩ মিলিয়ন ঘনফুট এলএনজি সরবরাহ করা হয়। তারপরও গ্যাসের অভাবে ধুকছে বিদ্যুৎ ও শিল্পখাত।

;

সারাদেশে ‘ওয়ালটন ডে’ উদযাপিত



নিউজ ডেস্ক, বার্তা২৪.কম, ঢাকা
‘ওয়ালটন ডে’ উপলক্ষ্যে বিশালাকার কেক কাটছেন ওয়ালটন হাই-টেক ইন্ডাস্ট্রিজ পিএলসি.’র পরিচালক এস এম মাহবুবুল আলম এবং ঊর্ধ্বতন কর্মকর্তারা।

‘ওয়ালটন ডে’ উপলক্ষ্যে বিশালাকার কেক কাটছেন ওয়ালটন হাই-টেক ইন্ডাস্ট্রিজ পিএলসি.’র পরিচালক এস এম মাহবুবুল আলম এবং ঊর্ধ্বতন কর্মকর্তারা।

  • Font increase
  • Font Decrease

বর্ণাঢ্য আয়োজনে মহাসমারোহে ২০ মার্চ সারাদেশে উদযাপিত হলো ‘ওয়ালটন ডে’। দিনটি উপলক্ষ্যে ওয়ালটন হেডকোয়ার্টার্স, কর্পোরেট অফিস, ওয়ালটন কমপ্লেক্স মিরপুর, টাঙ্গাইলের গোসাই জোয়াইরসহ সারাদেশের সকল সেলস ও সার্ভিস আউটলেটগুলোতে ছিলো নানান বর্ণিল আয়োজন। কর্মসূচির মধ্যে ছিলো জাতীয় পতাকা ও ওয়ালটন পতাকা উত্তোলন, বেলুন উড়ানো, কেক কাটা, শে^ত কপোত অবমুক্তকরণ, আনন্দ র‌্যালি ও শোভাযাত্রা এবং সাংস্কৃতিক অনুষ্ঠান ইত্যাদি।

উল্লেখ্য ১৯৯৯ সালের ২০ মার্চ শুরু হয় বাংলাদেশের ইলেকট্রিক্যাল, ইলেকট্রনিক্স, আইসিটি, হোম অ্যান্ড কিচেন অ্যাপ্লায়েন্স এবং ইন্ডাস্ট্রিয়াল সলিউশনস পণ্য উৎপাদনের পথিকৃৎ ওয়ালটনের পথচলা। তবে দুই যুগ আগে আনুষ্ঠানিকভাবে ওয়ালটনের যাত্রা শুরু হলেও এর বীজ রোপিত হয়েছিলো আরো অনেক আগেই। টাঙ্গাইলের প্রথিতযশা শিল্পোদ্যোক্তা আলহাজ¦ এস এম নজরুল ইসলামের ঐকান্তিক প্রচেষ্টায় ১৯৭৭ সালে ওয়ালটনের সূচনা ঘটে। সর্বাধুনিক পণ্য উৎপাদনের মাধ্যমে দেশের গ-ি পেরিয়ে ওয়ালটন আজ পৌঁছে গেছে বিশ্বজুড়ে। প্রতিষ্ঠাবার্ষিকীর দিনটিকেই ওয়ালটন পরিবার ‘ওয়ালটন ডে’ হিসেবে প্রতিবছর উদযাপন করে আসছে। প্রতি বছর ২০ মার্চ বিশ^জুড়ে পালিত হয় আন্তর্জাতিক সুখ দিবস এবং এমন একটি দিনে প্রতিষ্ঠাবার্ষিকী উদযাপন করতে পেরে ওয়ালটন পরিবার আনন্দে উদ্বেলিত।

সোমবার (২০ মার্চ) সকালে করপোরেট অফিসে জাতীয় পতাকা এবং ওয়ালটন পতাকা উত্তোলন করেন ওয়ালটন হাই-টেক ইন্ডাস্ট্রিজ পিএলসি.’র পরিচালক এস এম মাহবুবুল আলম। এরপর তিনি ওয়ালটন ডে’র লোগোসহ বেলুন ওড়ানোর মাধ্যমে সারাদেশব্যাপী উৎসবের শুভ উদ্বোধন ঘোষণা করেন। পরে তিনি ঊর্ধ্বতন কর্মকর্তাদের নিয়ে ২০ ফুট লম্বা ও ৪ ফুট চওড়া বিশালাকার কেক কাটেন। শুভেচ্ছা বক্তব্য দেন ওয়ালটনের উদ্যেক্তা পরিচালক এবং ঊর্ধ্বতন কর্মকর্তাগণ। সে সময় অনলাইনের মাধ্যমে দেশের বাইরে থেকে শুভেচ্ছা জানান ওয়ালটন হাই-টেক ইন্ডাস্ট্রিজ পিএলসি.’র ম্যানেজিং ডিরেক্টর ও সিইও গোলাম মুর্শেদ।

এরপর ‘ওয়ালটন ডে’ উপলক্ষ্যে সারাদেশে একযোগে র‌্যালি ও শোভাযাত্রা বের করা হয়। দেশব্যাপী ওয়ালটনের ২০ সহ¯্রাধিক সেলস ও সার্ভিস আউটলেটগুলো বর্ণিল সাজে সাজানো হয়। গ্রাহক ও শুভানুধ্যায়ীদের নিয়ে দিনব্যাপী নানা আয়োজনে দিনটি উদযাপন করে ওয়ালটন পরিবার। ওয়ালটন ডে উপলক্ষ্যে ২০ থেকে ২২ মার্চ পর্যন্ত ক্রেতাদের জন্য নির্দিষ্ট মডেলের কিছু পণ্যে ২০ শতাংশ ডিসকাউন্ট দেয়া হচ্ছে।

ওয়ালটন ডে’র উদ্বোধন ঘোষণা করে ওয়ালটন পরিবারের সকল সদস্য, ক্রেতা, দেশি-বিদেশি পরিবেশক ও শুভানুধ্যায়ীসহ দেশবাসীকে শুভেচ্ছা ও অভিনন্দন জানান প্রতিষ্ঠানটির পরিচালক এস এম মাহবুবুল আলম। তিনি বলেন, আজ যে ওয়ালটনকে আমরা দেখতে পাচ্ছি তা একদিনে হয়নি। আমাদের সবার আন্তরিক প্রচেষ্টা ও পরিশ্রমে ওয়ালটন এই অবস্থানে এসেছে। দেশের অর্থনৈতিক উন্নয়নে গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা রাখছে ওয়ালটন। এই সফলতা ধরে রাখাও আমাদের জন্য বড় চ্যালেঞ্জ। সেই চ্যালেঞ্জ মোকাবেলায় আমরা একসঙ্গে কাজ করে যাচ্ছি। বর্তমানে বিশ্ব অর্থনৈতিক পরিস্থিতি টালমাটাল। বাংলাদেশও এর বাইরে নয়। প্রচ- সাহসিকতা আর বুদ্ধিমত্তার সঙ্গে আমাদের এই পরিস্থিতি মোকাবেলা করতে হচ্ছে। আমি বিশ্বাস করি ওয়ালটনের চৌকস টিম এসব বাধা পেরিয়ে দুর্বার গতিতে সামনে এগিয়ে যাচ্ছে এবং যাবে। প্রতিকূল পরিস্থিতির মধ্যেও আমাদের ব্যবসায়িক কার্যক্রম স্বাভাবিকভাবে এগিয়ে চলছে। ওয়ালটনের প্রতি দেশবাসীর প্রচ- আস্থা ও বিশ্বাস রয়েছে। তাদের সেই বিশ্বাস ও আস্থার মর্যাদা দিতে আমরা সর্বদা সচেষ্ট।

‘ওয়ালটন ডে’ উপলক্ষ্যে করপোরেট অফিসে র‌্যালি ও শোভাযাত্রা।

এমডি ও সিইও গোলাম মুর্শেদ বলেন, ‘ওয়ালটন ডে’ আমাদের জন্য অত্যন্ত আনন্দের একটি দিন। স্বাধীনতার অগ্নিঝরা মাস মার্চেই ওয়ালটনের জন্ম। প্রতিষ্ঠানটিকে আজকের অবস্থানে নিয়ে আসার জন্য পরিচালনা পর্ষদের সদস্যগণ, স্টেকহোল্ডার, ক্রেতা-শুভানুধ্যায়ীসহ ওয়ালটন পরিবারের সদস্যদের শুভেচ্ছা ও অভিনন্দন জানাচ্ছি। ওয়ালটন ডে উদযাপনে সবার বাধভাঙ্গা আনন্দের এই ধারা অব্যাহত থাকুক।

করপোরেট অফিসে ওয়ালটন ডে উদযাপন অনুষ্ঠানে অন্যদের মধ্যে উপস্থিত ছিলেন ওয়ালটন প্লাজার সিইও মোহাম্মদ রায়হান, ওয়ালটন ডিজি-টেক ইন্ডাস্ট্রিজ লিমিটেডের অ্যাডিশনাল ম্যানেজিং ডিরেক্টর প্রকৌশলী লিয়াকত আলী, ওয়ালটন হাই-টেক ইন্ডাস্ট্রিজ পিএলসি.’র উপদেষ্টা মেজর জেনারেল (অব.) ইবনে ফজল সায়েখুজ্জামান, ডেপুটি ম্যানেজিং ডিরেক্টর নজরুল ইসলাম সরকার, এমদাদুল হক সরকার ও মো. হুমায়ুন কবীর, সিনিয়র এক্সিকিউটিভ ডিরেক্টর মো. তানভীর রহমান, আমিন খান, ফিরোজ আলম, এস. এম. জাহিদ হাসান, এক্সিকিউটিভ ডিরেক্টর আজিজুল হাকিম, দিদারুল আলম খান, মোহাম্মদ শাহজাদা সেলিম প্রমুখ।

হেডকোয়ার্টারে ‘ওয়ালটন ডে’ উদযাপন অনুষ্ঠানে অন্যদের মধ্যে উপস্থিত ছিলেন ডেপুটি ম্যানেজিং ডিরেক্টর আলমগীর আলম সরকার, সিনিয়র এক্সিকিউটিভ ডিরেক্টর কর্নেল (অব.) শাহাদাত আলম, তাপস কুমার মজুমদার, নিজাম উদ্দীন মজুমদার, ইয়াসির আল ইমরান, শাহীনূর সুলতানা, মাহফুজুর রহমান প্রমুখ।

এদিকে ওয়ালটন কমপ্লেক্স মিরপুরের র‌্যালিতে উপস্থিত ছিলেন সিনিয়র এক্সিকিউটিভ ডিরেক্টর এফ এম ইকবাল-বিন আনোয়ার, এক্সিকিউটিভ ডিরেক্টর মো. মুজাহিদুল ইসলামসহ মিরপুর সার্ভিস সেন্টার, মার্কেটিং অ্যান্ড কমিউনিকেশন্স এবং ওয়ালটন প্লাজার কর্মকর্তাবৃন্দ।

;