না.গঞ্জে আধুনিক কনস্ট্রাকশন কেমিক্যাল প্ল্যান্ট উদ্বোধন



নিউজ ডেস্ক, বার্তা২৪.কম, ঢাকা
না.গঞ্জে আধুনিক কনস্ট্রাকশন কেমিক্যাল প্ল্যান্ট উদ্বোধন

না.গঞ্জে আধুনিক কনস্ট্রাকশন কেমিক্যাল প্ল্যান্ট উদ্বোধন

  • Font increase
  • Font Decrease

নারায়ণগঞ্জে আধুনিক কনস্ট্রাকশন কেমিক্যাল প্ল্যান্ট উদ্বোধন করেছে বার্জার ফসরক লিমিটেড। বার্জার পেইন্টস বাংলাদেশ লিমিটেড ও ফসরক ইন্টারন্যাশনাল লিমিটেডের যৌথ উদ্যোগ বার্জার ফসরক লিমিটেড।

ফসরক ইন্টারন্যাশনাল জেএমএইচ গ্রুপের একটি ফ্ল্যাগশিপ প্রতিষ্ঠান। প্রতিষ্ঠানটির ৮০ বছর ধরে ৭০টিরও বেশি দেশে কাজ করার অভিজ্ঞতা রয়েছে।

অন্যদিকে, ২৫০ বছরের বেশি সময় ধরে বিশ্বজুড়ে নিজেদের সুনাম অটুট রেখেছে বার্জার পেইন্টস বাংলাদেশ লিমিটেড। এ নির্মাণ খাতের চাহিদা পূরণে এই দুই প্রতিষ্ঠান যৌথ উদ্যোগ হিসেবে দেশে সর্বাধুনিক প্রযুক্তির কারখানা চালু করেছে। আধুনিক সিমেন্ট গ্রাইন্ডিং এইডস, অ্যাডমিক্সচার প্রোডাক্ট ও জয়েন্ট সিল্যান্ট সহ বিভিন্ন নতুন পণ্য ও প্রযুক্তির সাথে বার্জার ফসরক লিমিটেড বাংলাদেশের অবকাঠামোগত উন্নয়ন এবং অগ্রগতি অর্জনে দৃঢ়প্রতিজ্ঞ।

অবকাঠামো, বিল্ডিং সেগমেন্ট, পাওয়ার প্ল্যান্ট ও পরিবহনসহ নির্মাণ শিল্পখাতের সকল ক্ষেত্রে প্রতিষ্ঠানটি নির্মাণ সংক্রান্ত সম্পূর্ণ সমাধান এবং প্রযুক্তিগত সেবা প্রদান করে। আন্তর্জাতিক মানের মেশিনারিজ দ্বারা সজ্জিত কারখানা স্থাপনের এমন উদ্ভাবনী উদ্যোগ বার্জার-ফসরককে ভৌগলিক কাভারেজ বাড়াতে, সেবার মান বৃদ্ধিতে এবং বিশ্বমানের কনস্ট্রাকশন কেমিক্যাল ব্যবহারে সহায়তা করবে। নারায়ণগঞ্জে এই আধুনিক স্থাপনার মাধ্যমে সারা দেশে অধিক সংখ্যক গ্রাহক এসব সুবিধা উপভোগ করতে পারবেন।

প্ল্যান্টটি উদ্বোধন করেন পরিকল্পনামন্ত্রী এম. এ. মান্নান, বাংলাদেশে নিযুক্ত ব্রিটিশ হাইকমিশনার এইচ. ই. রবার্ট চ্যাটারটন ডিকসন, সংসদ সদস্য আলহাজ্ব নজরুল ইসলাম বাবু, বার্জার পেইন্টস গ্রুপের চেয়ারম্যান কুলদীপ সিং ধিংরা, বার্জার পেইন্টস বাংলাদেশ লিমিটেডের ব্যবস্থাপনা পরিচালক রূপালী চৌধুরী, জেএমএইচ গ্রুপের চেয়ারম্যান ড. জেমস এম হে ও ফিতরিয়ানি হে এবং জেএমএইচ গ্রুপের প্রধান নির্বাহী ইয়ান ওয়াট। অনুষ্ঠানে উপস্থিত ছিলেন বার্জার ফসরক পরিবারের অন্যান্য সদস্যরাও।

পরিকল্পনামন্ত্রী বলেন, দেশে ক্রমবর্ধমান অবকাঠামোর চাহিদা বৃদ্ধির সাথে নির্মাণ এবং এ সংশ্লিষ্ট অন্যান্য শিল্পে আগামী কয়েক বছরে উল্লেখযোগ্য প্রবৃদ্ধি ঘটবে বলে আশা করা যায়। বার্জার ফসরক লিমিটেডের আধুনিক কনস্ট্রাকশন কেমিক্যাল প্ল্যান্ট সর্বোচ্চ মানের অবকাঠামো পণ্যের জন্য সবচেয়ে ভালো সমাধান প্রদান করবে।

বার্জার পেইন্টস গ্রুপের চেয়ারম্যান কুলদীপ সিং ধিংরা বলেন, ক্রেতাদের সুবিধার কথা বিবেচনা করে সবসময় নির্মাণ শিল্পে অবদান রাখার প্রচেষ্টা চালিয়ে আসছে বার্জার। নারায়ণগঞ্জে বার্জার ফসরক লিমিটেড কনস্ট্রাকশন কেমিক্যাল প্ল্যান্টের উদ্বোধন এ লক্ষ্যে একটি অসাধারণ উদ্যোগ। নিঃসন্দেহে, এটি নির্মাণ শিল্পের সকল ক্ষেত্রে ইতিবাচক ফল বয়ে আনবে।

বার্জার পেইন্টস বাংলাদেশ লিমিটেডের ব্যবস্থাপনা পরিচালক রূপালী চৌধুরী বলেন, নতুন এ প্ল্যান্ট বহুমুখী সম্ভাবনা উন্মোচন করবে। পাশাপাশি, আন্তর্জাতিক মানসম্পন্ন পণ্যের মাধ্যমে আমাদের দেশীয় কনস্ট্রাকশন কেমিক্যাল খাতে ইতিবাচক পরিবর্তন নিয়ে আসবে। আধুনিক এ প্ল্যান্ট উদ্বোধন করতে পেরে আমরা অত্যন্ত আনন্দিত। এ উদ্যোগে জেএমএইচ গ্রæপকে আমাদের পাশে পেয়ে আমরা গর্বিত।

জেএমএইচ গ্রুপের চেয়ারম্যান ড. জেমস এম হে বলেন, আমরা নারায়ণগঞ্জে এই কনস্ট্রাকশন কেমিক্যাল প্ল্যান্ট উদ্বোধন করতে পেরে অত্যন্ত আনন্দিত। নতুন এ কারখানাটি অবকাঠামো সংক্রান্ত প্রকল্পে টেকসই মান নিশ্চিতে ‘গঠনমূলক সমাধান’ প্রদানের লক্ষ্য নিয়ে কাজ করবে, যা দেশে কনস্ট্রাকশন কেমিক্যালের চাহিদা পূরণে ইতিবাচক ভূমিকা রাখবে।

আরও বিস্তারিত তথ্যের জন্য, ভিজিট করুন www.bergerfosroc.com।

   

সরবরাহ স্বাভাবিক তবুও বাজার চড়া



স্টাফ করেসপন্ডেন্ট, বার্তা২৪.কম
সরবরাহ স্বাভাবিক তবুও বাজার চড়া

সরবরাহ স্বাভাবিক তবুও বাজার চড়া

  • Font increase
  • Font Decrease

 

ঈদ পরবর্তীত বাজারে পণ্যের সরবরাহ স্বাভাবিক থাকলেও নিত্য পণ্যের দাম চড়া। ক্রেতাদের আনাগোনা কম থাকলেও ঊর্ধ্বমুখী শাক সবজি ও মাছের দাম। বিশেষ করে ৫০ টাকার নিচে কোন সবজি নেই বাজারে।

শুক্রবার (১৯ এপ্রিল) সকালে রাজধানীর কাওরান কাওরান বাজার ঘুরে দেখা যায় এমন চিত্র।

কাওরান বাজারের খুচরা বাজারে গিয়ে দেখা যায়, আজকে আলু বিক্রি হচ্ছে ৫০টাকা কেজি, পেঁয়াজ ৬০-৬৫ টাকা কেজি, রসুন ২০০-২২০ টাকা কেজি, আদা ২০০ টাকা কেজি, কাঁচা মরিচ ৮০-১২০ টাকা কেজি, ধনেপাতা কেজি ১০০টাকা আর আটি বিক্রি হচ্ছে ২০ টাকা করে। লেবুর হালি ৩০-৪০ টাকা।

এছাড়া শবজির বাজারে ক্রেতাদের আনাগোনা কম থাকলেও দাম আগের মতোই চড়া ৫০ টাকার নিচে কোন সবজি নাই। মিষ্টি কুমড়া ৪০, মুলা ৫০-৬০, পটল ৭০ _১২০, বেগুন ৬০ টাকা,বরবটি ৮০,  জালি প্রতি পিছ ৬০ টাকা, ভেন্ডি ৬০ টাকা কেজি, টমেটো ৫০ শশা ৫০, লাউ প্রতি পিস ৭০-৮০ করলা ১২০ টাকা, করলা ৬০-৭০, বাধাকপি ৫০ টাকা, ফুলকপি ৫০ টাকা, গাজর ৬০, ক্যাপসিকাম ৪৫০ টাকা।

তবে মাছ মাংসের বাজারে দাম এখনো অপরিবর্তিত রয়েছে বলে জানায় ব্যবসায়ীরা। কিন্তু ক্রেতারা বলছে মাছের গায়ে হাত দেয়া যায় না। বাজারে আজকে দেশি রুই মাছ বিক্রি হচ্ছে প্রতি কেজি ৪৫০ টাকা কেজি, মলা মাছ ৭০০ টাকা কেজি, নদীর চিংড়ি বিক্রি হচ্ছে ১৮০০ টাকা কেজি, এবং চাষের চিংড়ি ৭০০টাকা কেজি, আইর মাছ ৮০০টাকা কেজি,কাতল ৭০০ টাকা, দেশি বড় বোয়াল ১২০০ টাকা, কোরাল মাছ ১০০০ টাকা। আর ৫০০গ্রাম ওজনের ইলিশ মাছ বিক্রি হচ্ছে ১৩০০ টাকা কেজি।মুরগী ২১০ টাকা, গরু ৭৫০-৭৮০ টাকা,

কল্যাণপুর থেকে কাওরান বাজারে সপ্তাহের বাজার করতে এসেছেন সুফিয়া বেগম। তিনি জানান ৫ হাজার টাকা নিয়ে এসেছি বাজারে। মাত্র ৫ জনের সংসারের বাজার করতে ইতিমধ্যে বাজারের প্রায় অর্ধেক টাকা শেষ হয়েছে শুধু মাছ কিনতে। এখনো সবজি ও ঘরের অন্যান্য বাজার করা বাকি। আগে যেখানে মাত্র ৩ হাজার টাকায় সপ্তাহের পুরো বাজার শেষ হয়ে যেতো সেখানে এখন ৫ হাজার টাকা দিয়ে কোনমতে টেনেটুনে সংসার চালাতে হচ্ছে তাকে। কাওরান বাজারে কিছুটা কম দামে কিনতে আসলে দামের পার্থক্য এলাকার বাজারের চাইতে খুব একটা কম না। তবে টাটকা পণ্য পাওয়ায় কিছুটা স্বস্তি পাওয়া যায় বলে তিনি জানান। বাজারের  ভয়াবহ বলে মন্তব্য করে তিনি বলেন, দুইজনে মিলে কামাই করেও এখন অনেকটা হিমশিম খেতে হচ্ছে সংসারের চাহিদা মেটাতে।

কাওরান বাজারের মাছ ব্যবসায়ী লতিফ বার্তা২৪.কম’কে জানান, বাজারে সরবরাহ আছে কিন্তু চাহিদার তুলনায় কম। তাই বেড়েছে সকল মাছের দাম। দেশি মাছের চাহিদা বেশি থাকায় তার দাম একটু বেশি। তবে চাষের মাছের দাম আগের মতোই আছে।

;

ফের বাড়ল স্বর্ণের দাম



স্টাফ করেসপন্ডেন্ট, বার্তা২৪.কম
ফের বাড়ল স্বর্ণের দাম

ফের বাড়ল স্বর্ণের দাম

  • Font increase
  • Font Decrease

ভরিতে ২ হাজার ৬৫ টাকা বাড়িয়ে একভরি ২২ ক্যারেটের স্বর্ণের দাম নির্ধারণ করা হয়েছে ১ লাখ ১৯ হাজার ৬৩৮ টাকা। যা দেশের ইতিহাসে সর্বোচ্চ।

বৃহস্পতিবার (১৮ এপ্রিল) এক বিজ্ঞপ্তিতে বাংলাদেশ জুয়েলার্স অ্যাসোসিয়েশন (বাজুস) জানিয়েছে, শুক্রবার (১৯ এপ্রিল) থেকে নতুন এ দাম কার্যকর হবে।

বিজ্ঞপ্তিতে বলা হয়, স্থানীয় বাজারে তেজাবি স্বর্ণের (পিওর গোল্ড) মূল্য বেড়েছে। ফলে সার্বিক পরিস্থিতি বিবেচনায় স্বর্ণের নতুন দাম নির্ধারণ করা হয়েছে।

;

শসা চাষিদের পাশে ‘স্বপ্ন’



নিউজ ডেস্ক, বার্তা২৪.কম
ছবি: সংগৃহীত

ছবি: সংগৃহীত

  • Font increase
  • Font Decrease

রমজানের মধ্যে শসার বাজার চড়া দাম থাকলেও বর্তমানে শসা চাষিরা শসার দাম নিয়ে বেশ বিপাকে পড়েছেন। তবে এমন দুঃসময়ে শসা চাষিদের পাশে দাঁড়িয়েছে দেশের সেরা রিটেইল চেইন সুপারশপ ‘স্বপ্ন’ ।

সম্প্রতি এক সংবাদমাধ্যমে প্রকাশ হয় যে, ন্যায্য দাম না পাওয়ায় হতাশ হয়ে পড়েছেন দিনাজপুরের খানসামা উপজেলার শসা চাষিরা। পাইকারি বাজারে প্রতি কেজি শসা বিক্রি হচ্ছে মাত্র ২ থেকে ৪ টাকায়। ন্যায্য দাম পাচ্ছেন না চাষিরা। এমন সময় সেই শসা চাষিদের সঙ্গে যোগাযোগ করে ন্যায্যমূল্যে শসা কিনেন ‘স্বপ্ন’ কর্তৃপক্ষ। সেই শসা এখন খোলা বাজারের চেয়ে কম দামে স্বপ্ন আউটলেটে পাওয়া যাচ্ছে ।

বৃহস্পতিবার (১৮ এপ্রিল) খোলা বাজারে ৪০ টাকা কেজিতে শসা বিক্রি করতে দেখা গেলেও স্বপ্ন আউটলেটে তা ১২টাকা কেজিতে অর্থাৎ সাশ্রয়ী মূল্যে খোলা বাজারের চেয়ে কম দামে গ্রাহকরা কিনতে পারছেন ।

এরইমধ্যে দিনাজপুরের খানসামার ওই এলাকা থেকে ২ টন এবং ময়মনসিংহের হালুয়াঘাট এলাকা থেকে ৬ টন শসা কিনেছে স্বপ্ন প্রতিনিধি।

বর্তমানে তাদের উৎপাদিত শসা পৌঁছে গেছে স্বপ্ন’র আউটলেটে, স্টক থাকা অবধি এই অফার গ্রাহকরা পাবেন। স্বপ্ন’র নির্বাহী পরিচালক সাব্বির হাসান নাসির জানান, আমরা শসা চাষিদের দুর্ভোগের কথা জানতে পেরেছি নিউজের মাধ্যমে। আমরা দিনাজপুর, ময়মনসিংহসহ বেশকিছু এলাকার কৃষকের দুর্ভোগের কথা জানার পর তাঁদের কাছ থেকে শসা কিনেছি ন্যায্যমূল্যে। অনান্য ব্যবসায়ীদেরও কৃষকদের জন্য এগিয়ে আসার আহ্বান থাকবে । মধ্যস্বত্বভোগীদের লাভবান না করে কৃষকদের সঙ্গে সরাসরি সেতুবন্ধনের চেষ্টা করে আসছে স্বপ্ন। এই চেষ্টা সবসময় অব্যাহত থাকবে।

এ প্রসঙ্গে স্বপ্ন’র হেড অফ পার্চেজ সাজ্জাদুল হক বলেন, বিভিন্ন গণমাধ্যমে শসা চাষিদের সংকটের খবর দেখার পর আমরা সিদ্ধান্ত নেই যে, এই কৃষকদের পাশে আমরা দাঁড়াবো। দিনাজপুর, ময়মনসিংহসহ বেশ কয়েকটি এলাকা থেকে এরইমধ্যে ৮ টন শসা আমরা কিনেছি। দুঃসময়ে কষ্টে থাকা অনেক কৃষকদের পাশে ‘স্বপ্ন’ এর আগেও দাঁড়িয়েছে। সামনেও পাশে থাকবে।

দিনাজপুরের খানসামা এলাকার কৃষক সাকিব হোসেন জানান, প্রায় এক বিঘা জমিতে শসা চাষ করেছিলাম এবার। শসার বীজ, সারসহ নানা কাজে লাখ টাকা খরচ হয় আমার। কিন্তু ১০ রমজান অবধি কিছু শসা বিক্রি করার পর বাজারে শসার দাম কমে যায় । প্রতি কেজি ১০ টাকা, এরপর পর ৫ টাকা এবং সবশেষে আরও কম দামে বিক্রি করতে বাধ্য হয়। অনেক শসা নষ্টও হয়ে যায়। অনেক লোকসান হচ্ছিল। আমার এলাকার এক সাংবাদিক নিউজ করার পর এসিআই কোম্পানীর ‘স্বপ্ন’ থেকে যোগাযোগ করে আমার অনেকগুলো শসা কিনে নিয়েছেন উনারা। এতে করে লোকসানের অনেক ঘাটতি পূরণ হয়েছে আমার । তাঁদেরকে অশেষ ধন্যবাদ ।

;

বিকাশ অ্যাপে ‘সেন্ড মানি’ এখন আরও সুরক্ষিত, নির্ভুল



নিউজ ডেস্ক, বার্তা২৪.কম
ছবি: সংগৃহীত

ছবি: সংগৃহীত

  • Font increase
  • Font Decrease

গ্রাহকের লেনদেন আরও নির্ভুল ও সুরক্ষিত করতে বিকাশ অ্যাপের ‘সেন্ড মানি’ সেবায় যুক্ত হলো আরও একটি সতর্কীকরণ ধাপ বা ‘ডিসক্লেইমার’। সেভ করা নাম্বারের বাইরে অন্য কোনো নাম্বারে তাড়াহুড়ো করে সেন্ড মানি করার সময় ভুল নাম্বারে টাকা পাঠানোর বিড়ম্বনা এড়াতেই বিকাশ অ্যাপে এই সুবিধা যুক্ত করা হয়েছে।

এখন থেকে বিকাশ অ্যাপে সেভ করা নাম্বার ছাড়া অন্য কোনো নাম্বারে ‘সেন্ড মানি’ করার সময় একটি ‘ডিসক্লেইমার প্রম্পট’ বা সতর্কীকরণ বার্তা দেখা যাবে, যেখানে বলা আছে “নাম্বারটি সঠিক কি না তা অনুগ্রহ করে আবার চেক করুন”। সে অনুযায়ী নাম্বারটি নিশ্চিত হয়ে পরবর্তী ধাপে টাকার পরিমাণ উল্লেখ করে সেন্ড মানি করলেই ভুল নাম্বারে টাকা পাঠনোর কোনো বিড়ম্বনা থাকেনা। ‘সেন্ড মানি অটো পে’ সেট করার সময় এবং ‘গ্রুপ সেন্ড মানি’ -তে সেভ করা নাম্বারের বাইরে অন্য কোনো নাম্বার যোগ করার সময়েও এই সুবিধা পাওয়া যাবে।

এছাড়া আরও কিছু বিষয়ে নজর রাখলে ভুল নাম্বারে টাকা পাঠানোর কোনো বিড়ম্বনাই থাকেনা –

• নতুন কোনো নাম্বারে সেন্ড মানি করার আগে প্রাপকের সাথে কথা বলে নাম্বারটি নিশ্চিত করে নেয়া যেতে পারে
• সেভ করা নাম্বার ছাড়া অন্য কোনো নাম্বারে সেন্ড মানি করার সময় নাম্বারটি কয়েকবার মিলিয়ে নেয়া ভালো
• টাকার পরিমাণ প্রবেশ করার পর টাকার অংক ঠিক আছে কি না তা দেখে নেয়া দরকার
• ভুল নাম্বারে টাকা পাঠিয়ে ফেললে দ্রুত বিকাশ হেল্পলাইন ১৬২৪৭, অফিশিয়াল ওয়েবসাইট/লাইভ চ্যাট অথবা ফেসবুক পেজে যোগাযোগ করতে হবে

সুরক্ষিত এই সেন্ড মানি সেবার পাশাপাশি এই মুহূর্তে বিকাশ গ্রাহকরা মোবাইল রিচার্জ, ক্যাশ ইন, ক্যাশ আউট, মার্চেন্ট পেমেন্ট, অ্যাড মানি, ইউটিলিটি বিল পেমেন্ট, শিক্ষা প্রতিষ্ঠান ও বিভিন্ন প্রতিষ্ঠানের ফি পরিশোধ, ই-টিকেটিং, ডোনেশন, বিদেশ থেকে রেমিটেন্স গ্রহণ, ইন্স্যুরেন্স ও মাইক্রোফাইন্যান্স এর পেমেন্ট, ডিজিটাল ন্যানো লোন ও সেভিংস সহ নানান সেবা ব্যবহার করছেন। এভাবেই নতুন নতুন উদ্ভাবনী সেবা আনার মাধ্যমে একটি পূর্ণাঙ্গ ডিজিটাল লাইফস্টাইল অ্যাপে পরিণত হয়ে বিকাশ, গ্রাহকের প্রতিদিনকার লেনদেনে আরও স্বাধীনতা ও সক্ষমতা আনার প্রয়াস চালিয়ে যাচ্ছে।

;