৮ ভোজ্যতেল কোম্পানির বিরুদ্ধে মামলা



স্টাফ করেসপন্ডেন্ট, বার্তা২৪.কম, ঢাকা
ছবি: সংগৃহীত

ছবি: সংগৃহীত

  • Font increase
  • Font Decrease

ভোজ্যতেল আমদানিকারক আট প্রতিষ্ঠানের বিরুদ্ধে মামলা করেছে সরকারি সংস্থা বাংলাদেশ প্রতিযোগিতা কমিশন।

প্রতিযোগিতামূলক বাজার নিশ্চিত করতে স্বাধীন অনুসন্ধান ও প্রয়োজনীয় আইনি ব্যবস্থা নিতে বাংলাদেশ প্রতিযোগিতা কমিশন স্বতঃপ্রণোদিত হয়ে বুধবার (১১ মে) এ মামলা দায়ের করেছে।

কোম্পানিগুলো হলো- সিটি এডিবল অয়েল লিমিটেড (তীর), বাংলাদেশ এডিবল অয়েল লিমিটেড (রূপচাঁদা), মেঘনা ও ইউনাইটেড এডিবল অয়েল রিফাইনারি লিমিটেড (ফ্রেশ), বসুন্ধরা অয়েল রিফাইনারি মিল (বসুন্ধরা), শবনম ভেজিটেবল অয়েল ইন্ডাস্ট্রিজ লিমিটেড (পুষ্টি), এস আলম সুপার এডিবল অয়েল কোম্পানি লিমিটেড (এস আলম), প্রাইম এডিবল অয়েল লিমিটেড (প্রাইম) ও গ্লোব এডিবল অয়েল লিমিটেড (রয়্যাল শেফ)।

মামলার বিষয়টি নিশ্চিত করে প্রতিযোগিতা কমিশনের চেয়ারপারসন মো. মফিজুল ইসলাম বলেন, শুধু ভোজ্যতেল নয়, অন্য যেকোনো পণ্যের ক্ষেত্রেও যদি সিন্ডিকেট বা নিয়ন্ত্রণের অভিযোগ পাওয়া যায়, আইন অনুযায়ী তাদের বিরুদ্ধে ব্যবস্থা নেব।

জানা গেছে, স্বাধীন অনুসন্ধানের পর গত বুধবার প্রতিষ্ঠানটি প্রতিযোগিতামূলক বাজার নিশ্চিত করার স্বার্থে কোম্পানিগুলোর বিরুদ্ধে স্বপ্রণোদিত হয়ে এ মামলা করেছে। প্রতিষ্ঠানগুলোকে মামলার শুনানিতে অংশ নিতে নোটিশ পাঠানো হয়েছে।

কমিশন সূত্র বলছে, প্রতিষ্ঠানটির আইনে স্বপ্রণোদিত হয়ে মামলা করার এখতিয়ার আছে। প্রাথমিক তদন্তে প্রতিষ্ঠানগুলোর বিরুদ্ধে যেসব অসামঞ্জস্য পাওয়া গেছে, সেগুলোর বিষয়ে আগামী ১৮ ও ১৯ মে শুনানি অনুষ্ঠিত হওয়ার কথা রয়েছে।

কমলো লাগেজে স্বর্ণবার আমদানির সীমা, দ্বিগুণ শুল্ক



স্পেশাল করেসপন্ডেন্ট, বার্তা২৪.কম, ঢাকা
ছবি: সংগৃহীত

ছবি: সংগৃহীত

  • Font increase
  • Font Decrease

বিদেশ থেকে লাগেজে করে স্বর্ণবার আনার পরিমাণ ২০ ভরি থেকে কমিয়ে ১০ ভরি করা হয়েছে। একই সঙ্গে শুল্ক ও কর ভরি প্রতি ২ হাজার টাকা থেকে বাড়িয়ে ৪ হাজার টাকা করা হয়েছে।

বৃহস্পতিবার (১ জুন) জাতীয় সংসদে উত্থাপিত ২০২৩-২৪ অর্থবছরের প্রস্তাবিত বাজেট অর্থমন্ত্রী আ হ ম মুস্তফা কামাল এ কথা বলেন।

বর্তমানে একজন যাত্রী বিদেশ থেকে ফেরার সময় ২৩৪ গ্রাম পরিমাণ স্বর্ণবার আনতে পারতেন, যা কমিয়ে ১১৭ গ্রাম করা হয়েছে। বিদেশ থেকে স্বর্ণ আনতে হলে  প্রতি ভরির ( ১১.৬৬ গ্রাম)  জন্য ২ হাজার টাকা শুল্ক ও কর দিতে হয়। এই হার দ্বিগুণ করে ৪ হাজার টাকা করা হয়েছে। যাত্রী (অপর‌্যটক) ব্যাগেজ (আমদানি) ‍বিধিমালা ২০০৬ এর সংশোধন করে করারোপ দ্বিগুণ করা হয়েছে।

বাজেট বক্তৃতায় বলেন, নির্ধারিত (১১৭ গ্রাম) পরিমাণের অতিরিক্ত স্বর্ণবার কিংবা রৌপ্যবার বহল করলে শাস্তির বিধান সুস্পষ্ট না থাকায় বিদ্যমান বিধিমালায় সংযুক্ত করা হয়েছে। তবে উল্লেখিত পরিমাণের বেশি স্বর্ণ কিংবা রৌপ্যবার আনলে কাস্টসম আইন ১৯৬৯ অনুযায়ী বাজেয়াপ্ত হবে।

২০২৩-২৪ অর্থবছরের জন্য বাজেটের আকার চূড়ান্ত করা হয়েছে ৭ লাখ ৬১ হাজার ৭৮৫ কোটি টাকা। চলতি অর্থবছরের বাজেট ছিল ৬ লাখ ৭৮ হাজার ৬৪ কোটি টাকা। তা সংশোধিত বাজেটের চেয়ে ১ লাখ ১ হাজার ২৭৮ কোটি টাকা বেশি। আর বার্ষিক উন্নয়ন কর্মসূচি ধরা হয়েছে ২ লাখ ৭৭ হাজার ৫৮২ কোটি টাকা, যা গত অর্থবছর ছিল ২ লাখ ৪৬ হাজার কোটি টাকা।

নতুন বাজেটে সামগ্রিক ঘাটতি (অনুদান ব্যতীত) ধরা হচ্ছে ২ লাখ ৬১ হাজার ৭৮৫ কোটি টাকা। আর চলতি অর্থবছরের সংশোধিত বাজেটে সামগ্রিক ঘাটতি ধরা হয় ২ লাখ ২৭ হাজার ৫০৭ টাকা। মোট রাজস্ব আয়ের লক্ষ্যমাত্রা নির্ধারণ করা হয়েছে ৫ লাখ কোটি টাকা, যা গত অর্থবছর ছিল ৪ লাখ ৩৩ হাজার কোটি টাকা। বাজেটে জিডিপির প্রবৃদ্ধি ধরা হয়েছে ৭ দশমিক ৫ শতাংশ। মূল্যস্ফীতি ধরা হয়েছে ৬ শতাংশ।

এটি স্বাধীন বাংলাদেশের ৫২তম বাজেট। বর্তমান সরকারের টানা তৃতীয় মেয়াদের পঞ্চম বাজেট, টানা ১৫তম এবং অর্থমন্ত্রী আ হ ম মুস্তফা কামালের পঞ্চম বাজেট।

;

অনিশ্চয়তার মধ্যেও ৭.৫ শতাংশ জিডিপি প্রবৃদ্ধির প্রত্যাশা



স্টাফ করেসপন্ডেন্ট, বার্তা২৪.কম, ঢাকা
ছবি: সংগৃহীত

ছবি: সংগৃহীত

  • Font increase
  • Font Decrease

ইউক্রেন-রাশিয়া যুদ্ধসহ নানান কারণে বিশ্ব অর্থনীতির অনিশ্চয়তার মধ্যেও ২০২৩-২৪ অর্থবছরের প্রস্তাবিত বাজেটে ৭ দশমিক ৫ শতাংশ মোট দেশজ উৎপাদন (জিডিপি) প্রবৃদ্ধির আশা করা হচ্ছে।

বৃহস্পতিবার (৯ জুন) বিকেল ৩টায় জাতীয় সংসদে ৭ লাখ ৬১ হাজার ৭৮৫ কোটি টাকার প্রস্তাবিত বাজেট উপস্থাপন করেন অর্থমন্ত্রী আ হ ম মুস্তফা কামাল।

তিনি বলেন, ধীরে হলেও বৈশ্বিক পরিমণ্ডলে, বিশেষ করে, আমাদের বাণিজ্য ও প্রবাস আয়ের জন্য গুরুত্বপূর্ণ দেশসমূহে পুনরুদ্ধার প্রক্রিয়া শুরু হয়েছে এবং তা অব্যাহত থাকবে মর্মে আন্তর্জাতিক মুদ্রা তহবিল (আইএমএফ) এপ্রিল, ২০২৩ সময়ে প্রক্ষেপণ করেছে। একইসঙ্গে আন্তর্জাতিক বাজারে খাদ্যপণ্য, সার ও জ্বালানির মূল্য স্বাভাবিক হয়ে আসার সুবাদে বিশ্বব্যাপী মূল্যস্ফীতি হ্রাস পাবে বলেও আইএমএফ এর প্রক্ষেপণে প্রকাশ পেয়েছে। বিশ্ব অর্থনীতির অনুকূল পরিবর্তন আমাদের জন্য আশার সঞ্চার করছে। একইসঙ্গে কোভিড পরিস্থিতির সার্বিক উন্নয়নে দেশের অভ্যন্তরে অর্থনৈতিক কর্মকাণ্ডে পূর্ণ গতি সঞ্চার হয়েছে। এ ছাড়াও, অর্থবছরের শেষাংশে কৃষিখাতে ভাল ফলন আসছে।

অর্থমন্ত্রী বলেন, সার্বিকভাবে, উৎপাদনশীল খাতে বিনিয়োগ ও উৎপাদশীলতা বৃদ্ধির মাধ্যমে এবং সুসংহত অভ্যন্তরীণ চাহিদার কল্যাণে পূর্বের ধারাবাহিকতায় আগামী অর্থবছরে আমরা উচ্চ প্রবৃদ্ধির ধারায় ফিরে আসব ও ৭ দশমিক ৫ শতাংশ জিডিপি প্রবৃদ্ধি অর্জন করতে পারব বলে আশা করছি। প্রবৃদ্ধির লক্ষ্যমাত্রা অর্জনে আমরা ক্রমান্বয়ে কৃচ্ছ্রসাধন নীতি থেকে বের হয়ে এসে মেগাপ্রকল্পসহ প্রবৃদ্ধি সঞ্চারক চলমান ও নতুন প্রকল্পে বিনিয়োগ করব।

এর আগে, ২০২২-২৩ অর্থবছরের প্রস্তাবিত বাজেটের আকার ছিল ৬ লাখ ৭৮ হাজার ৬৪ কোটি টাকা। ওই অর্থবছরে জিডিপি প্রবৃদ্ধির লক্ষ্যমাত্রা ছিল ৭ দশমিক ৫০ শতাংশ। এরপর অর্থ মন্ত্রণালয় তা সংশোধন করে নামিয়েছিল ৬ দশমিক ৫০ শতাংশে। কিন্তু সেই লক্ষ্যেও পৌঁছানো যাচ্ছে না। ধারণা করা হচ্ছে ৬ দশমিক ০৩ শতাংশ জিডিপি প্রবৃদ্ধির হতে পারে।

উল্লেখ্য, ২০২৩-২৪ অর্থবছরের বাজেট পাস হবে আগামী ২৬ জুন। এর আগে ২৫ জুন ২৩-২৪ অর্থবছরের অর্থবিল পাস করা হবে। বাজেট কার্যকর হবে আগামী ১ জুলাই থেকে।

;

‘স্বপ্ন’ এখন সোবহানবাগে



নিউজ ডেস্ক, বার্তা২৪.কম, ঢাকা
ছবি: সংগৃহীত

ছবি: সংগৃহীত

  • Font increase
  • Font Decrease

দেশের অন্যতম রিটেইল চেইন শপ ‘স্বপ্ন’ এখন রাজধানীর সোবহানবাগে। বুধবার (৩১ মে) সকাল ১১টায় স্বপ্নের নতুন এই আউটলেট উদ্বোধন করা হয়।

এ সময় উপস্থিত ছিলেন মানামা ডেভেলপমেন্টস লিমিটেডের প্রধান নির্বাহী কর্মকর্তা আবরারুল হক, উপ-ব্যবস্থাপনা পরিচালক আহাসানুল হক, স্বপ্নের হেড অব রিটেইল অ্যাডমিনিস্ট্রেশন সাইফুল আলম রাসেল, স্বপ্নের হেড অব ইনভেন্টরি অ্যান্ড ক্যাশ ম্যানেজমেন্ট মো: সেলিম আক্তার, স্বপ্নের হেড অব বিজনেস এক্সপ্যানশন মোহাম্মদ জহিরুল ইসলাম এবং স্বপ্ন’র রিজিওনাল হেড অব অপারেশন্স আশরাফুল ইসলামসহ অনেকে ।

স্বপ্ন’র নির্বাহী পরিচালক সাব্বির হাসান নাসির বলেন, স্বপ্ন এখন দেশের ৫৬টি জেলায়। সোবহানবাগের নতুন এই আউটলেটে আমাদের সেবার পরিসর আরও বিস্তৃত হবে। আশা করছি, স্বাস্থ্যসম্মত ও নিরাপদ পরিবেশে গ্রাহকরা নতুন এই আউটলেটে নিয়মিত বাজার করবেন।

স্বপ্নর অপারেশনস ডিরেক্টর আবু নাছের জানান, উদ্বোধন উপলক্ষে স্বপ্নর পক্ষ থেকে গ্রাহকদের জন্য রয়েছে মাসব্যাপী আকর্ষণীয় সব অফার। বাই ওয়ান গেট ওয়ান ফ্রি ছাড়াও থাকছে নগদ মূল্যছাড়।

আউটলেটের ঠিকানা : মানামা টাওয়ার, প্লট -০১ (নতুন), রোড ১৩ (নতুন), তেহারী ঘরের বিপরীতে, সোবহানবাগ, ধানমন্ডি।

নতুন এই আউটলেটের হোম ডেলিভারির জন্য যোগাযোগের নাম্বার: ০১৮৪৭-২৬৫১৩৯।

;

জ্বালানি তেলের ভ্যাট ও এটি প্রত্যাহারের প্রস্তাব, কমবে আমদানি খরচ



স্পেশাল করেসপন্ডেন্ট, বার্তা২৪.কম, ঢাকা
ছবি: সংগৃহীত

ছবি: সংগৃহীত

  • Font increase
  • Font Decrease

পেট্রোলিয়ামজাত ১৩ টি পণ্যের উপর থেকে আমদানি পর্যায়ে ১৫ শতাংশ ভ্যাট ও ৫ শতাংশ অগ্রিম কর (এটি) প্রত্যাহারের প্রস্তাব করা হয়েছে। একইসঙ্গে ওইসব পণ্যের ট্যারিফ ভ্যালু বাতিল করে নির্দিষ্ট পরিমাণে ডিউটি আরোপের প্রস্তাব করা হয়েছে।

ডিজেল, লাইট ডিজেল, ৪ প্রকারের কেরোসিন, জেট ফুয়েলসহ এসব পণ্যের আন্তর্জাতিক দর বেড়ে গেলেও ডিউটির পরিমাণ অবিকৃত থাকবে। বিদ্যমান অবস্থায় দাম বেড়ে যাওয়ার সঙ্গে সঙ্গে ডিউটিও বেড়ে যেতো। এতে আন্তর্জাতিক দর বেড়ে গেলে বাজারে দাম বেড়ে যেতো অনেকগুণ।

বৃহস্পতিবার (১ জুন) জাতীয় সংসদে উত্থাপিত ২০২৩-২৪ অর্থবছরের প্রস্তাবিত বাজেট এমন প্রস্তাবনা তুলে ধরেন অর্থমন্ত্রী আ হ ম মুস্তফা কামাল।

ডিজেল, লাইট ডিজেল, ৪ প্রকারের কেরোসিন, জেট ফুয়েল, ন্যাপথাসহ ১১টি পণ্যের উপর ১০ শতাংশ মুসক ও আগাম কর ছিল। এসব পণ্যের উপর থেকে ১০ শতাংশ মুসক প্রত্যাহার করে লিটার প্রতি ১৩.৭৫ টাকা ডিউটি নির্ধারণ করা হয়েছে। অন্যদিকে বিটুমিনে ৫ শতাংশ মুসক প্রত্যাহার করে ব্যারেল প্রতি ১১১৭ টাকা ও ফার্নেস ওয়েল ১০ শতাংশ মুসক প্রত্যাহার করে প্রতি টনে ৯১০৮ টাকা ডিউটির প্রস্তাব করা হয়েছে।

বিদ্যুৎ উৎপাদনে বহুল ব্যবহৃত ফার্নেস অয়েলের ক্ষেত্রে অতীতে দেখে গেছে,পণ্যটির এক সময় প্রতি টনের দাম ছিল ৩০০ ডলারের মতো। আমদানি পর‌্যায়ে ১৫ শতাংশ ভ্যাট, অগ্রিম কর (এটি) ৫ শতাংশ ও ১০ শতাংশ ডিউটি মিলে ৩৫ শতাংশ ডিউটির পরিমাণ হতো ১০৫ ডলারের মতো। অর্থাৎ ডিউটিসহ পণ্যটির দাম পড়তো ৪০০ ডলারের মতো। সেই ফার্নেস অয়েল টন প্রতি দাম ওঠে ৭০০ ডলারের মতো, তখনও ৩৫ শতাংশ ডিউটি আদায় করা হতো। এতে প্রতি টনে ২৪৫ ডলারের মতো ডিউটি দিতে হতো। যা আগের পণ্যের দামের কাছাকাছি। এতে করে পণ্যটির দাম আকাশচুম্বি হয়ে পড়ে। অনেকদিন ধরে মূল্য ভিক্তিক ভ্যাট কাঠামো ভেঙ্গে পণ্যের পরিমাণ ভিত্তিক ভ্যাট চালুর দাবী করে আসছিল বিদ্যুৎ জ্বালানি ও খনিজ সম্পদ মন্ত্রণালয়। নতুন প্রস্তাবনা চালু হলে জ্বালানি তেলের বাজারে কিছুটা স্থিতিশীল হবে বলে আশা করা হচ্ছে।

সম্প্রতি এক অনুষ্ঠানে বিদ্যুৎ জ্বালানি ও খনিজ সম্পদ প্রতিমন্ত্রী নসরুল হামিদ বলেছেন, বাজাটে ডিউটি সমন্বয় করার প্রস্তাব করা হয়েছে। বাজেট অনুমোদিত হলে জ্বালানি তেলের দাম সেভাবে সমন্বয় করা হবে।

;