বিদ্যুতের এই সংকট খুব বেশিদিন থাকবে না: নসরুল হামিদ



স্টাফ করেসপন্ডেন্ট, বার্তা২৪.কম, ঢাকা
ছবি: সংগৃহীত

ছবি: সংগৃহীত

  • Font increase
  • Font Decrease

ভুলে যাওয়া লোডশেডিং গত কয়েকদিন ধরে আবারও ফিরে এসেছে। এবিষয়ে বিদ্যুৎ, জ্বালানি ও খনিজ সম্পদ প্রতিমন্ত্রী নসরুল হামিদ বলেছেন, আশা করি বিদ্যুতের এই পরিস্থিতি খুব বেশিদিন থাকবে না। 

তিনি বলেন, কয়লাভিত্তিক তিন বিদ্যুৎকেন্দ্র-পায়রার দ্বিতীয় ইউনিট, রামপাল ও ভারতের গোড্ডা থেকে আমদানিকৃত বিদ্যুৎ এ বছরের মধ্যে জাতীয় গ্রিডে যুক্ত হবে। তখন এই পরিস্থিতির উন্নতি ঘটবে।

মঙ্গলবার রাতে নসরুল হামিদ তার ভেরিফায়েড ফেসবুক পেজে এক পোস্টে এসব কথা বলেন। সেখানে তিনি দেশের গ্যাসের চাহিদা ও সরবরাহের একটি চিত্র তুলে ধরেছেন।

তিনি বলেছেন, গত দুই বছরের বেশি সময় ধরে বৈশ্বিক মহামারি কোভিড-১৯ এর প্রভাব সব জায়গাতে পড়েছে। কোভিড-১৯ এর ধাক্কা যখন সবাই কাটিয়ে উঠছিল তখনই রাশিয়া-ইউক্রেইন যুদ্ধ পরিস্থিতি সারা বিশ্বকেই গভীর এক সংকটে ফেলেছে। এই সংকট শুধু উন্নয়নশীল দেশেই না অনেক উন্নত দেশেও এর আঁচ লেগেছে। যুদ্ধের প্রভাবে জ্বালানি মার্কেট চরম অস্থিতিশীল করে তুলেছে। আন্তর্জাতিক খাদ্য পণ্যের বাজারও বেসামাল। বৈশ্বিক এই সংকট আমাদেরকেও বিপদে ফেলে দিয়েছে।

তিনি আরও বলেন, আপনারা জানেন, সম্প্রতি বাংলাদেশ ৫২ বিলিয়ন ডলারের রফতানির অনন্য মাইল ফলক অর্জন করেছে। অর্থাৎ গত একযুগে নিরবচ্ছিন্ন গ্যাস ও বিদ্যুৎ সরবরাহের কারণে আমাদের শিল্পায়ন অতীতের সকল সময়কে ছাড়িয়ে গেছে। প্রধানমন্ত্রী জননেত্রী শেখ হাসিনা ২০০৮ সালের নির্বাচনের আগে ‘দিন বদলের ইশতেহারে’ প্রতিশ্রুতি দিয়েছিলেন সবার ঘরে ঘরে বিদ্যুৎ পৌঁছে দিবেন। সেই রূপকল্প আমরা বাস্তবায়ন করেছি। মানুষের জীবনমান উন্নয়নের জন্য নিরবচ্ছিন্ন গ্যাস বিদ্যুতের কোন বিকল্প নাই। আমরা সে লক্ষ্যেই এগিয়ে যাচ্ছি। কিন্তু যুদ্ধের কারণে হঠাৎ করেই কিছুটা ছন্দপতন সব জায়গাতেই।

প্রতিমন্ত্রী বলেন, জাপানের মত উন্নত ও অর্থনৈতিভাবে সমৃদ্ধ দেশও তাদের সাড়ে তিন কোটির বেশি মানুষকে নিয়মিত বিদ্যুৎ সুবিধা দিতে পারছে না। একই অবস্থা আরেক উন্নত দেশ অস্ট্রেলিয়ারও। ভারত-পাকিস্তানের কথা না হয় নাইবা বললাম। অর্থাৎ সবাইকেই এই সংকটকালীন সময়ে রেশনিং করতে হচ্ছে।

নসরুল হামিদ বলেন, আমাদের বিদ্যুৎ উৎপাদনের জন্য ১৬০০-১৭০০ মিলিয়ন ঘনফুট গ্যাসের প্রয়োজন। সেখানে আমরা দিতে পারছি মাত্র ৯০০ মিলিয়ন ঘনফুট গ্যাস। এর বেশি গ্যাস আমরা দিতে পারছি না কারণ আমাদের অগ্রাধিকার দিতে হচ্ছে কৃষি ও শিল্পখাতকে। কৃষির জন্য সার অপরিহার্য। সার উৎপাদনেও আমাদেরকেও অনেক পরিমাণ গ্যাস দিতে হচ্ছে।

তিনি বলেন, বর্তমানে গ্যাসের দৈনিক উৎপাদন ২৩০০ মিলিয়ন ঘনফুট। চাহিদার বাকি বৃহৎ অংশ এলএনজি আমদানি করে জাতীয় গ্রিডে সরবরাহ করা হচ্ছে। ২০০৯ সালে আওয়ামী লীগ সরকার ক্ষমতায় আসার সময়ও গ্যাসের উৎপাদন ছিল মাত্র দৈনিক ১৭৪৪ মিলিয়ন ঘনফুট। সেখান থেকে আমরা উৎপাদন সক্ষমতা বাড়িয়েছিলাম দৈনিক ২৭৫০ মিলিয়ন ঘনফুট পর্যন্ত। ২০১৮ সাল পর্যন্ত আমরা এ সক্ষমতায় গ্যাস উৎপাদন করেছি। কিন্তু দু:খজনক হলেও সত্য যে, আমাদের নিজস্ব গ্যাস উৎপাদন কমতে শুরু করেছে আমাদের খনিগুলোর রির্জাভ কমে যাওয়ার কারণে।

এলএনজি আমদানির জন্য কাতার ও ওমানের সঙ্গে দীর্ঘমেয়াদি চুক্তির আওতায় আমরা এলএনজি পাচ্ছি। এর পাশাপাশি আমরা আন্তর্জাতিক স্পট মার্কেট থেকেও এলএনজি আমদানি করতাম। কোভিড-১৯ এর আগে আমরা এক ইউনিট এলএনজি ৪ ডলারেও আমদানি করেছি কিন্তু বর্তমান পরিস্থিতিতে সেটা ৪১ ডলারও ছাড়িয়ে গেছে। এত উচ্চমূল্যে আমদানি করলে আমাদের অর্থনীতির উপর বিশাল চাপ তৈরি হবে। শুধু গ্যাসের দামই না। বেড়েছে সব ধরনের জ্বালানি তেলের দাম। ২০২১ সালের জুলাইয়ে ডিজেল ব্যারেল প্রতি ৭৭ ডলার ছিল; সেটা এ বছরের জুনে ১৭১ ডলারে দাঁড়িয়েছে।

প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনার সরকার নিজস্ব জ্বালানির অনুসন্ধান, উৎপাদন বৃদ্ধি এবং বিদ্যমান কূপগুলোতে আরও গভীরে খনন করে গ্যাসের অনুসন্ধান কাজ চালাচ্ছে। এরই মধ্যে আগামী ৩ বছরের একটা আপগ্রেডেশন, ওয়ার্কওভারের স্বল্পমেয়াদি পরিকল্পনা নিয়েছি যাতে করে ৪৬টি কূপ থেকে দৈনিক ৬১৮ মিলিয়ন ঘনফুট গ্যাস নতুন করে জাতীয় গ্রিডে যুক্ত হতে পারে।

তিনি আরও বলেন, এই পরিস্থিতি খুব বেশিদিন থাকবে না আশা করি। এবছরের মধ্যেই পায়রা তাপবিদ্যুৎ কেন্দ্রের দ্বিতীয় ইউনিট, রামপাল বিদ্যুৎকেন্দ্র এবং ভারত থেকে ১৬০০ মেগাওয়াট আমদানিকৃত বিদ্যুৎ জাতীয় গ্রিডে যুক্ত হবে।

   

স্মার্টফোনপ্রেমীদের আগ্রহের শীর্ষে ভিভোর ভি৩০



নিউজ ডেস্ক, বার্তা২৪.কম
স্মার্টফোনপ্রেমীদের আগ্রহের শীর্ষে ভিভোর ভি৩০

স্মার্টফোনপ্রেমীদের আগ্রহের শীর্ষে ভিভোর ভি৩০

  • Font increase
  • Font Decrease

সাড়া ফেলেছে কোয়ালকম স্ন্যাপড্রাগন ৭ জেন ৩ প্রসেসরের ভিভো ভি৩০। রাফ এবং টাফ ব্যবহারের উপযোগী হওয়ায় স্মার্টফোনটি কিনতে ক্রেতাদের মধ্যে আগ্রহ দেখা গেছে। দেশব্যাপী ভিভোর যেকোনো অথোরাইজড শো-রুম এবং অফিসিয়াল ই-স্টোরে পাওয়া যাচ্ছে ভিভো ভি৩০। স্টোরগুলো ভিড় করছেন আগ্রহী স্মার্টফোনপ্রেমীরা। ভালো সাড়া পাওয়ায় এক্সক্লুসিভ গিফট বক্স অফারের মেয়াদ বাড়িয়েছে গ্লোবাল স্মার্টফোন প্রস্তুতকারক প্রতিষ্ঠানটি। অফারটি চলবে আগামী ১৬ মার্চ পর্যন্ত। এতে ৫৯ হাজার ৯৯৯ টাকা মূল্যের ভিভো ভি৩০ এর সাথে থাকছে ৪ হাজার ৭৯৯ টাকা মূল্যের রিরো স্মার্ট ওয়াচ ডাব্লিউ ১ প্রো, পোস্ট কার্ড ও উইশ কার্ড। পাশাপাশি মাত্র ১ হাজার ৯৯৯ টাকায় রেজিস্ট্রেশনের মাধ্যমে আগামী এক বছর ওয়ারি ফ্রি ইনসুরেন্স সুবিধা পাবে ভিভো ভি৩০ ব্যবহারকারীরা।

পিকক গ্রিন এবং নোবেল ব্ল্যাক রঙের ভিভো ভি৩০তে রয়েছে ৫ হাজার মিলিঅ্যাম্পিয়ার ব্যাটারি এবং ৮০ ওয়াটের ফ্লাশ চার্জার। মাত্র ৪৮ মিনিটেই হবে ১০০% চার্জ। ব্যাক সাইডে রয়েছে ৫০ মেগাপিক্সেল অটো ফোকাস আল্ট্রা ওয়াইড-এঙ্গেল ক্যামেরা, ৫০ মেগাপিক্সেল ভিসিএস (ভিভো ক্যামেরা-বায়োনিক স্পেকটার্ম) ট্রু কালার মেইন ক্যামেরা এবং ফ্রন্ট সাইডে ৫০ মেগাপিক্সেল হাই রেজুলেশন ক্যামেরা। সাথে থাকছে ১৯ গুন বড় স্মার্ট অরা লাইট ৩.০।

১২ জিবি র‌্যাম + ১২ জিবি অতিরিক্ত র‌্যাম এর সাথে থাকছে ২৫৬ জিবি স্টোরেজ সুবিধা। মাত্র ৭.৪৫ মিলিমিটার পুরুত্বের মধ্যে ১.৫ কে অ্যামোলেড থ্রি-ডি কার্ভড স্ক্রিন রয়েছে ভিভো ভি৩০তে। ডিসপ্লেটির রিফ্রেশ রেট ১২০ হার্জ। লোকাল পিক ব্রাইটনেস ২৮০০ নিটস, রেজুলেশন ২৮০০ × ১২৬০, স্ক্রিন সাইজ ৬.৭৮ ইঞ্চি।

এক সাথে ৪৮ অ্যাপ ব্যাকগ্রাউন্ডে ব্যবহার করা যাবে। বিশেষ করে মাল্টিটাস্কারদের জন্য এই স্মার্টফোনে রয়েছে আল্ট্রা লার্জ স্মার্ট কুলিং সিস্টেম। রাফ এবং টাফ ব্যবহারে স্মার্টফোন কুল রাখার দায়িত্ব নিয়েছে নতুন এই প্রযুক্তিটি। সাথে রয়েছে সর্বাধুনিক অপারেটিং সিস্টেম ফানটাচ ওএস ১৪।

স্থানীয় মেধাবী কর্মীদের নিয়োগ ও উন্নয়নের মাধ্যমে শেনজেন, ডনগান, নানজিং, বেজিং, হংঝু, সাংহাই, জিয়ান, তাইপে, টোকিও এবং সান ডিয়াগো এই ১০টি গবেষণা ও উন্নয়ন কেন্দ্রে (আরএন্ডডি) কাজ করছে ভিভো। যা স্টেট-অফ-দ্য-আর্ট কনজ্যুমার টেকনোলজির উন্নয়ন, ফাইভজি, আর্টিফিসিয়াল ইন্টেলিজেন্স, ইন্ডাস্ট্রিয়াল ডিজাইন, ফটোগ্রাফি এবং আসন্ন প্রযুক্তির ওপর কাজ করে যাচ্ছে। চীন, দক্ষিণ ও দক্ষিণপূর্ব এশিয়ায় ভিভোর পাঁচটি প্রোডাকশন হাব আছে (ব্র্যান্ড অথোরাইজড ম্যানুফ্যাকচারিং সেন্টারসহ) যেখানে বছরে প্রায় ২০০ মিলিয়ন স্মার্টফোন বানানোর সামর্থ্য আছে। এখন পর্যন্ত ৬০টিরও বেশি দেশে বিক্রয়ের নেটওয়ার্ক আছে ভিভোর এবং বিশ্বজুড়ে ৫০০ মিলিয়নের বেশি ভিভো স্মার্টফোন ব্যবহারকারী রয়েছে।

বিস্তারিত জানতে যোগাযোগ: আহমেদ আল আমীন, ইনফো পাওয়ার, ০১৮৮৯৯৮২৯৭৫

;

ব্যাংক একীভূত হলেও অপরাধীদের শাস্তি হবে: অর্থ প্রতিমন্ত্রী



স্টাফ করেসপন্ডেন্ট, বার্তা২৪.কম
ফাইল ছবি

ফাইল ছবি

  • Font increase
  • Font Decrease

দেশে প্রথমবারের মতো স্বেচ্ছায় শরিয়াহভিত্তিক এক্সিম ব্যাংকের সঙ্গে একীভূতকরণে সমঝোতা স্মারক সই করেছে বিভিন্ন অনিয়ম দুর্নীতিতে দুর্বল হওয়া পদ্মা ব্যাংক। এ বিষয়ে অর্থ প্রতিমন্ত্রী ওয়াসিকা আয়শা খান বলেছেন, আইন অনুযায়ী দুটি ব্যাংক একীভূত হয়েছে। আর একীভূত হলেই যে অপরাধীদের শাস্তি হবে না, বিষয়টি এমন নয়।

সোমবার (১৮ মার্চ) সচিবালয়ে সাংবাদিকদের সঙ্গে আলাপকালে এ কথা বলেন অর্থ প্রতিমন্ত্রী।

তিনি বলেন, আইন অনুযায়ী ২টি ব্যাংক একীভূত হয়েছে, বিষয়টি নতুন, সময় নিয়ে পর্যবেক্ষণ করেই এ বিষয়ে কথা বলতে হবে।

এর আগে সকালে মাতিঝিলে বাংলাদেশ ব্যাংকের প্রধান কার্যালয়ে ব্যাংক একীভূতকরণে সমঝোতা স্মারক সই করে পদ্মা ও এক্সিম ব্যাংক। এসময় উপস্থিত ছিলেন বাংলাদেশ ব্যাংকের গভর্নর আব্দুর রউফ তালুকদার।

;

১৫ দিনে রেমিট্যান্স এসেছে ১০২ কোটি ডলার



স্টাফ করেসপন্ডেন্ট, বার্তা২৪.কম
ফাইল ছবি

ফাইল ছবি

  • Font increase
  • Font Decrease

চলতি মাসের প্রথম ১৫ দিনে দেশে রেমিট্যান্স এসেছে ১০১ কোটি ৮৯ লাখ মার্কিন ডলার। এই হিসাবে প্রতিদিন গড়ে দেশে এসেছে ৬ কোটি ৭৯ লাখ ডলার রেমিট্যান্স।

সোমবার (১৮ মার্চ) বাংলাদেশ ব্যাংকের হালনাগাদ থেকে এ তথ্য জানা গেছে।

এতে বলা হয়, মার্চের প্রথম ১৫ দিনে দেশে এসেছে ১০১ কোটি ৮৯ লাখ ৮০ হাজার মার্কিন ডলার রেমিট্যান্স। এর মধ্যে রাষ্ট্র মালিকানাধীন ব্যাংকগুলোর মাধ্যমে এসেছে ১২ কোটি ৮২ লাখ ৮০ হাজার ডলার।

এছাড়া বিশেষায়িত ব্যাংকের মাধ্যমে ১ কোটি ৫৪ লাখ ৮০ হাজার ডলার, বেসরকারি ব্যাংকের মাধ্যমে ৮৭ কোটি ১৯ লাখ ৭০ হাজার ডলার ও বিদেশি খাতের ব্যাংকগুলোর মাধ্যমে এসেছে ৩২ লাখ ৫০ হাজার ডলার।

বাংলাদেশ ব্যাংক আরও জানায়, ৯ থেকে ১৫ মার্চ দেশে এসেছে ৫০ কোটি ৬০ লাখ ৭০ হাজার মার্কিন ডলার রেমিট্যান্স। এছাড়া ১ থেকে ৮ মার্চ এসেছে ৫১ কোটি ২৯ লাখ ১০ হাজার ডলার।

আর গত ফেব্রুয়ারি মাসে দেশে এসেছে ২১৬ কোটি ৬০ লাখ মার্কিন ডলার রেমিট্যান্স, যা চলতি অর্থবছরে সর্বোচ্চ।

;

আয়ারল্যান্ডকে বিশেষ অর্থনৈতিক অঞ্চল দেবে বাংলাদেশ: সালমান এফ রহমান



স্টাফ করেসপন্ডেন্ট, বার্তা২৪.কম
ছবি: সংগৃহীত

ছবি: সংগৃহীত

  • Font increase
  • Font Decrease

প্রধানমন্ত্রীর বেসরকারি শিল্প ও বিনিয়োগ বিষয়ক উপদেষ্টা সালমান এফ রহমান বলেছেন, আয়ারল্যান্ডকে একটি বিশেষ অর্থনৈতিক অঞ্চল ব্যবহারের সুযোগ দিতে চায় বাংলাদেশ। আয়ারল্যান্ড কীভাবে বিনিয়োগ আকর্ষণ করছে তা শেখার জন্য দেশটিতে বিডা-বাংলাদেশ অর্থনৈতিক অঞ্চল কর্তৃপক্ষের (বেজা) প্রতিনিধি পাঠাতে চায় সরকার।

সোমবার (১৮ মার্চ) আগারগাঁওয়ে বাংলাদেশ বিনিয়োগ উন্নয়ন কর্তৃপক্ষ (বিডা) ভবনে আয়ারল্যান্ডের এন্টারপ্রাইজ, বাণিজ্য ও কর্মসংস্থান মন্ত্রী সাইমন কভেনির সঙ্গে সৌজন্য সাক্ষাৎ শেষে সাংবাদিকদের সঙ্গে আলাপকালে এ কথা বলেন তিনি।

আয়ারল্যান্ড নিয়ে কেস স্টাডি হতে পারে জানিয়ে প্রধানমন্ত্রীর উপদেষ্টা বলেন, ১০টি শীর্ষ ওষুধ কোম্পানির ৯টিই দেশটিতে বিনিয়োগ করেছে। এ ছাড়া গুগলসহ দাপুটে আইটি কোম্পানিও বিনিয়োগ করেছে দেশটিতে।

দ্বিপাক্ষিক বাণিজ্য বাড়াতে উভয় দেশ কাজ করছে জানিয়ে তিনি বলেন, দ্বিপাক্ষিক বাণিজ্য বাড়াতে ওষুধ, আইটি ও পর্যটন খাতকে গুরুত্ব দিতে চায় বাংলাদেশ ও আয়ারল্যান্ড।

তিনি আরও বলেন, দেশে ডলারের সমস্যা নেই; ডলারের অনেক সমস্যা সমাধান হয়ে গেছে। তবে জাতীয় রাজস্ব বোর্ড (এনবিআর), কাস্টমসসহ দেশের ব্যবসা সহজীকরণে অনেক সমস্যা রয়েছে।

;