খোলা বাজার থেকে এলএনজি আমদানির অনুমোদন



স্পেশাল করেসপন্ডেন্ট, বার্তা২৪.কম, ঢাকা
ছবি: সংগৃহীত

ছবি: সংগৃহীত

  • Font increase
  • Font Decrease

সাত মাস পর আবার খোলা বাজার থেকে এলএনজি (তরলীকৃত প্রাকৃতিক গ্যাস) আমদানির অনুমোদন দিয়েছে ক্রয় সংক্রান্ত মন্ত্রিসভা কমিটি। প্রথম ধাপে এক কার্গো (৬১ হাজার ৫০০ মে. টন) এলএনজি আমদানির অনুমোদন দেওয়া হয়েছে।

বুধবার (১ ফেব্রুয়ারি) ক্রয় সংক্রান্ত কমিটিতে এলএনজি ক্রয়ের প্রস্তাব অনুমোদন দেওয়া হয়েছে। অর্থমন্ত্রী আহম মুস্তফা কামাল দেশের বাইরে থাকায় কৃষিমন্ত্রী আব্দুর রাজ্জাকের সভাপতিত্বে ওই সভাটি অনুষ্ঠিত হয়।

রূপান্তরিত প্রাকৃতিক গ্যাস কোম্পানির মহাব্যবস্থাপক (এলএনজি) প্রকৌশলী মো. শাহ আলম বার্তা২৪.কম-কে বলেছেন, প্রতি ইউনিট এলএনজি দাম পড়বে প্রায় ১৯ দশমিক ৭৮ মার্কিন ডলারের মতো। খোলা বাজার থেকে কেনা এলএনজির ওই কার্গোটি ফেব্রয়ারির তৃতীয় সপ্তাহে দেশে এসে পৌঁছাবে বলে আশা করা হচ্ছে। ঠিকাদার নিযুক্ত করা হয়েছে ফরাসি কোম্পানি টোটাল গ্যাস অ্যান্ড পাওয়ার বিজনেস সার্ভিসেস।

দেশীয় গ্যাস ফিল্ড থেকে গ্যাসের চাহিদা পুরণ করতে না পারায় ২০১৯ সালে এলএনজি আমদানি শুরু করে বাংলাদেশ। প্রথমে কাতার ও ওমান থেকে দীর্ঘমেয়াদি চুক্তির আওতায় আমদানি করা হতো। ২০১৯ সালে মোট ৬৩ কার্গো এলএনজি আমদানি করা হয়। পরের বছর ২০২০ সালের সেপ্টেম্বরে খোলাবাজার থেকেও এলএনজি আমদানি শুরু করা হয়। তখন ৬ থেকে ৭ ডলার মিলত প্রতি ইউনিট (এমএমবিটিইউ) এলএনজি। ইউক্রেন যুদ্ধের প্রভাবে সেই এলএনজির দাম ৬২ ডলারে গিয়ে ঠেকেছে। দাম বেড়ে যাওয়ায় গত বছরের আগস্টে খোলা বাজার থেকে এলএনজি আমদানি বন্ধ করে দেয় বাংলাদেশ।

এতে করে গ্যাসের সংকট চরম আকার ধারণ করে। ব্যবসায়ী নেতারা দাম বাড়িয়ে দিয়ে হলেও নিরবিচ্ছিন্ন গ্যাসের দাবি জানান। তাদের সেই দাবির প্রেক্ষিতে ফেব্রুয়ারি মাস থেকে গ্যাসের দাম বাড়িয়ে দেওয়া হয়। গত ১৮ জানুয়ারি দেওয়া নির্বাহী আদেশে বিদ্যুৎ উৎপাদনে প্রতি ঘনমিটার ৮.৯৮ টাকা থেকে বাড়িয়ে ১৪ টাকা, ক্যাপটিভে ১৪ টাকা থেকে বাড়িয়ে ৩০ টাকা, বৃহৎ শিল্পে ১৮.০২ টাকা থেকে বাড়িয়ে ৩০ টাকা, বাণিজ্যিক হোটেল ৩.৩৬ টাকা থেকে বাড়িয়ে ৩০.৫০ টাকা করা হয়। তারপরেই সরকার খোলা বাজার থেকে এলএনজি আমদানির পথে পা বাড়াল।

এর আগে আন্তর্জাতিক বাজারে গ্যাসের (এলএনজি) দাম বৃদ্ধির কারণ দেখিয়ে গড়ে ২২ দশমিক ৭৮ শতাংশ দাম বাড়িয়ে দেয় বিইআরসি। তখন সার উৎপাদনে ২৫৯ শতাংশ, শিল্পে ১১.৯৬ শতাংশ, বিদ্যুতে ১২ শতাংশ, ক্যাপটিভে ১৫.৫ শতাংশ দাম বাড়ানো হয়। আবাসিকে একচুলার দর ৯৫০ টাকা থেকে বাড়িয়ে ৯৯০ টাকা, দুই চুলা ৯৭৫ টাকা থেকে বাড়িয়ে ১০৮০ টাকা করা হয়। প্রি-পেইড মিটার ব্যবহারকারী আবাসিক গ্রাহকদের ইউনিট প্রতি দর ১২.৬০ টাকা থেকে বাড়িয়ে ১৮টাকা, সার উৎপাদনে ঘনমিটার ৪.৪৫ টাকা থেকে বাড়িয়ে ১৬ টাকা করা হয়।

পেট্রোবাংলার চেয়ারম্যান জনেন্দ্র নাথ সরকার বলেছেন, বছরে ৮০টি কার্গো হ্যান্ডেলিং করার সক্ষমতা রয়েছে আমাদের। এরমধ্যে ৫৬টি কার্গো আসছে দীর্ঘমেয়াদি চুক্তির আওতায়। আর খোলা বাজার থেকে ২৪টি কার্গো আনার সুযোগ রয়েছে। সবগুলো আনতে পারলে অনেক সুবিধা হতো। তবে বর্তমানে যে দর রয়েছে তাতে ২৪ কার্গো আনা কঠিন। আমাদের জন্য একটি সুখবর রয়েছে দাম কমতির দিকে রয়েছে।

এক প্রশ্নের জবাবে পেট্রোবাংলার চেয়ারম্যান বলেন, আমরা এলএনজি আমদানির বিষয়ে একটি সফটওয়্যার ডেভেলপ করেছি। সেখানে তালিকাভুক্ত ঠিকাদাররা দরপ্রস্তাব দেন। কয়েক ঘণ্টার মধ্যেই সর্বনিম্ন দরদাতাকে বাছাই করা হয়।

গত সেপ্টেম্বর মাসে পেট্রোবাংলার একটি টিম কাতার সফর করে দীর্ঘমেয়াদি চুক্তির আওতায় এলএনজি বাড়ানোর জন্য। কাতার থেকে ফিরে পেট্রোবাংলার তৎকালীন চেয়ারম্যান নাজমুল আহসান বলেছিলেন, কাতার দীর্ঘমেয়াদি চুক্তির আওতায় ২ দশমিক ৫ মিলিয়ন টন দিচ্ছে। কাতারের সঙ্গে আমাদের যে চুক্তি রয়েছে, সেখানে বলা হয়েছে ১ দমমিক ৮ মিলিয়ন টনের নিচে হবে না, আবার ২ দশমিক ৫ মিলিয়ন টনের উপরে যাবে না। বিশ্বব্যাপী এলএনজি চাহিদা ও দাম ঊর্ধ্বমুখীর মধ্যেও কাতার সর্বোচ্চ পরিমাণে সরবরাহ অব্যাহত রেখেছে। আমরা তাদের কাছে সরবরাহ বৃদ্ধির আরও প্রস্তাব দিলে সায় পাওয়া গেছে। ২০২৫ সাল থেকে বর্ধিত এলএনজি সরবরাহ করার বিষয়ে নীতিগত সিদ্ধান্ত দিয়েছে। তবে কি পরিমাণ দিতে পারবে সে বিষয়ে এখনই কোন প্রতিশ্রুতি দেয়নি। এছাড়া ওমান থেকে বছরে ১ মিলিয়ন টন আমদানি করা হচ্ছে।

গ্যাস সংকটে বেহাল দেশের অর্থনীতি, বিদ্যুৎ উৎপাদিত হচ্ছে এক-তৃতীয়াংশ, শিল্প বাণিজ্যেও নেমে এসেছে স্থবিরতা। রেশনিং করেও সামাল দেওয়া যাচ্ছে না পরিস্থিতি। সকলের একই প্রশ্ন কবে নাগাদ স্বস্তি মিলবে! সরকারের পক্ষ থেকে পরিষ্কার করে কিছুই বলা হচ্ছে না। বাস্তবতা বলছে পরিস্থিতি উন্নতি নয়, আরও চরম অবনতি হতে পারে। বিশেষ করে আসছে গ্রীষ্মে ভয়ঙ্কর পরিস্থিতির আশঙ্কা করছেন অনেকেই। কারণ দেশীয় গ্যাস ফিল্ডের উৎপাদন ব্যাপক আকারে হ্রাস পাওয়ার যথেষ্ট কারণ রয়েছে। বর্তমানে দেশীয় গ্যাস ফিল্ডগুলো থেকে দৈনিক কমবেশি ২৩’শ মিলিয়ন ঘনফুট গ্যাস উত্তোলন করা হচ্ছে। এরমধ্যে আমেরিকান কোম্পানির মালিকানাধীন বিবিয়ানা ফিল্ড থেকেই আসছে ১২৫০ মিলিয়ন ঘনফুটের মতো। অর্থাৎ অর্ধেকের বেশি উৎপাদন হচ্ছে ওই একটি গ্যাস ফিল্ডেই। সেখানে প্রতি নিয়তই উৎপাদন কমে আসছে।

বাংলাদেশে তেল-গ্যাস অনুসন্ধানে স্থবিরতাই এর প্রধান কারণ বলে মনে করেন জ্বালানি বিশেষজ্ঞরা। তারা বলছেন, বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমান সরকার ছাড়া আরও কোন সরকারেই যথাযথ মনযোগ দিতে ব্যর্থ হয়েছে। যার সামগ্রিক ফল আজকের জ্বালানি সংকট।

বঙ্গবন্ধু সরকার তার সাড়ে ৩ বছর সময়ে ৯টি কূপ খনন করেছিলেন। এর মধ্যে অফসোরে (সাগরে) ৭টি, মূল ভূ-খণ্ডে ছিল ২টি। বঙ্গবন্ধু সরকারের পরের ৩৬ বছরে অনুসন্ধান কূপ খনন করা হয়েছে মাত্র ১২টি। ২০০১ থেকে ২০০৮ পর্যন্ত মাত্র ২টি কূপ খনন করেছিল বিএনপি ও তত্বাবধায়ক সরকার। স্বাধীনতার ৫০ বছরে ৪১টি কূপের মধ্যে বর্তমান সরকারের ১৩ বছরে ২১টি কূপ খনন কাজ সম্পন্ন হয়েছে। যদিও এই পরিসংখ্যানও স্বস্তিদায়ক নয়। জ্বালানি নীতিমালায় বছরে ৪টি অনুসন্ধান কূপ খনন করার কথা বলা হয়েছে। নীতিমালা অনুসরণ করা গেলে ৫২টি অনুসন্ধান কূপ খনন হওয়ার কথা।

সারাদেশে ‘ওয়ালটন ডে’ উদযাপিত



নিউজ ডেস্ক, বার্তা২৪.কম, ঢাকা
‘ওয়ালটন ডে’ উপলক্ষ্যে বিশালাকার কেক কাটছেন ওয়ালটন হাই-টেক ইন্ডাস্ট্রিজ পিএলসি.’র পরিচালক এস এম মাহবুবুল আলম এবং ঊর্ধ্বতন কর্মকর্তারা।

‘ওয়ালটন ডে’ উপলক্ষ্যে বিশালাকার কেক কাটছেন ওয়ালটন হাই-টেক ইন্ডাস্ট্রিজ পিএলসি.’র পরিচালক এস এম মাহবুবুল আলম এবং ঊর্ধ্বতন কর্মকর্তারা।

  • Font increase
  • Font Decrease

বর্ণাঢ্য আয়োজনে মহাসমারোহে ২০ মার্চ সারাদেশে উদযাপিত হলো ‘ওয়ালটন ডে’। দিনটি উপলক্ষ্যে ওয়ালটন হেডকোয়ার্টার্স, কর্পোরেট অফিস, ওয়ালটন কমপ্লেক্স মিরপুর, টাঙ্গাইলের গোসাই জোয়াইরসহ সারাদেশের সকল সেলস ও সার্ভিস আউটলেটগুলোতে ছিলো নানান বর্ণিল আয়োজন। কর্মসূচির মধ্যে ছিলো জাতীয় পতাকা ও ওয়ালটন পতাকা উত্তোলন, বেলুন উড়ানো, কেক কাটা, শে^ত কপোত অবমুক্তকরণ, আনন্দ র‌্যালি ও শোভাযাত্রা এবং সাংস্কৃতিক অনুষ্ঠান ইত্যাদি।

উল্লেখ্য ১৯৯৯ সালের ২০ মার্চ শুরু হয় বাংলাদেশের ইলেকট্রিক্যাল, ইলেকট্রনিক্স, আইসিটি, হোম অ্যান্ড কিচেন অ্যাপ্লায়েন্স এবং ইন্ডাস্ট্রিয়াল সলিউশনস পণ্য উৎপাদনের পথিকৃৎ ওয়ালটনের পথচলা। তবে দুই যুগ আগে আনুষ্ঠানিকভাবে ওয়ালটনের যাত্রা শুরু হলেও এর বীজ রোপিত হয়েছিলো আরো অনেক আগেই। টাঙ্গাইলের প্রথিতযশা শিল্পোদ্যোক্তা আলহাজ¦ এস এম নজরুল ইসলামের ঐকান্তিক প্রচেষ্টায় ১৯৭৭ সালে ওয়ালটনের সূচনা ঘটে। সর্বাধুনিক পণ্য উৎপাদনের মাধ্যমে দেশের গ-ি পেরিয়ে ওয়ালটন আজ পৌঁছে গেছে বিশ্বজুড়ে। প্রতিষ্ঠাবার্ষিকীর দিনটিকেই ওয়ালটন পরিবার ‘ওয়ালটন ডে’ হিসেবে প্রতিবছর উদযাপন করে আসছে। প্রতি বছর ২০ মার্চ বিশ^জুড়ে পালিত হয় আন্তর্জাতিক সুখ দিবস এবং এমন একটি দিনে প্রতিষ্ঠাবার্ষিকী উদযাপন করতে পেরে ওয়ালটন পরিবার আনন্দে উদ্বেলিত।

সোমবার (২০ মার্চ) সকালে করপোরেট অফিসে জাতীয় পতাকা এবং ওয়ালটন পতাকা উত্তোলন করেন ওয়ালটন হাই-টেক ইন্ডাস্ট্রিজ পিএলসি.’র পরিচালক এস এম মাহবুবুল আলম। এরপর তিনি ওয়ালটন ডে’র লোগোসহ বেলুন ওড়ানোর মাধ্যমে সারাদেশব্যাপী উৎসবের শুভ উদ্বোধন ঘোষণা করেন। পরে তিনি ঊর্ধ্বতন কর্মকর্তাদের নিয়ে ২০ ফুট লম্বা ও ৪ ফুট চওড়া বিশালাকার কেক কাটেন। শুভেচ্ছা বক্তব্য দেন ওয়ালটনের উদ্যেক্তা পরিচালক এবং ঊর্ধ্বতন কর্মকর্তাগণ। সে সময় অনলাইনের মাধ্যমে দেশের বাইরে থেকে শুভেচ্ছা জানান ওয়ালটন হাই-টেক ইন্ডাস্ট্রিজ পিএলসি.’র ম্যানেজিং ডিরেক্টর ও সিইও গোলাম মুর্শেদ।

এরপর ‘ওয়ালটন ডে’ উপলক্ষ্যে সারাদেশে একযোগে র‌্যালি ও শোভাযাত্রা বের করা হয়। দেশব্যাপী ওয়ালটনের ২০ সহ¯্রাধিক সেলস ও সার্ভিস আউটলেটগুলো বর্ণিল সাজে সাজানো হয়। গ্রাহক ও শুভানুধ্যায়ীদের নিয়ে দিনব্যাপী নানা আয়োজনে দিনটি উদযাপন করে ওয়ালটন পরিবার। ওয়ালটন ডে উপলক্ষ্যে ২০ থেকে ২২ মার্চ পর্যন্ত ক্রেতাদের জন্য নির্দিষ্ট মডেলের কিছু পণ্যে ২০ শতাংশ ডিসকাউন্ট দেয়া হচ্ছে।

ওয়ালটন ডে’র উদ্বোধন ঘোষণা করে ওয়ালটন পরিবারের সকল সদস্য, ক্রেতা, দেশি-বিদেশি পরিবেশক ও শুভানুধ্যায়ীসহ দেশবাসীকে শুভেচ্ছা ও অভিনন্দন জানান প্রতিষ্ঠানটির পরিচালক এস এম মাহবুবুল আলম। তিনি বলেন, আজ যে ওয়ালটনকে আমরা দেখতে পাচ্ছি তা একদিনে হয়নি। আমাদের সবার আন্তরিক প্রচেষ্টা ও পরিশ্রমে ওয়ালটন এই অবস্থানে এসেছে। দেশের অর্থনৈতিক উন্নয়নে গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা রাখছে ওয়ালটন। এই সফলতা ধরে রাখাও আমাদের জন্য বড় চ্যালেঞ্জ। সেই চ্যালেঞ্জ মোকাবেলায় আমরা একসঙ্গে কাজ করে যাচ্ছি। বর্তমানে বিশ্ব অর্থনৈতিক পরিস্থিতি টালমাটাল। বাংলাদেশও এর বাইরে নয়। প্রচ- সাহসিকতা আর বুদ্ধিমত্তার সঙ্গে আমাদের এই পরিস্থিতি মোকাবেলা করতে হচ্ছে। আমি বিশ্বাস করি ওয়ালটনের চৌকস টিম এসব বাধা পেরিয়ে দুর্বার গতিতে সামনে এগিয়ে যাচ্ছে এবং যাবে। প্রতিকূল পরিস্থিতির মধ্যেও আমাদের ব্যবসায়িক কার্যক্রম স্বাভাবিকভাবে এগিয়ে চলছে। ওয়ালটনের প্রতি দেশবাসীর প্রচ- আস্থা ও বিশ্বাস রয়েছে। তাদের সেই বিশ্বাস ও আস্থার মর্যাদা দিতে আমরা সর্বদা সচেষ্ট।

‘ওয়ালটন ডে’ উপলক্ষ্যে করপোরেট অফিসে র‌্যালি ও শোভাযাত্রা।

এমডি ও সিইও গোলাম মুর্শেদ বলেন, ‘ওয়ালটন ডে’ আমাদের জন্য অত্যন্ত আনন্দের একটি দিন। স্বাধীনতার অগ্নিঝরা মাস মার্চেই ওয়ালটনের জন্ম। প্রতিষ্ঠানটিকে আজকের অবস্থানে নিয়ে আসার জন্য পরিচালনা পর্ষদের সদস্যগণ, স্টেকহোল্ডার, ক্রেতা-শুভানুধ্যায়ীসহ ওয়ালটন পরিবারের সদস্যদের শুভেচ্ছা ও অভিনন্দন জানাচ্ছি। ওয়ালটন ডে উদযাপনে সবার বাধভাঙ্গা আনন্দের এই ধারা অব্যাহত থাকুক।

করপোরেট অফিসে ওয়ালটন ডে উদযাপন অনুষ্ঠানে অন্যদের মধ্যে উপস্থিত ছিলেন ওয়ালটন প্লাজার সিইও মোহাম্মদ রায়হান, ওয়ালটন ডিজি-টেক ইন্ডাস্ট্রিজ লিমিটেডের অ্যাডিশনাল ম্যানেজিং ডিরেক্টর প্রকৌশলী লিয়াকত আলী, ওয়ালটন হাই-টেক ইন্ডাস্ট্রিজ পিএলসি.’র উপদেষ্টা মেজর জেনারেল (অব.) ইবনে ফজল সায়েখুজ্জামান, ডেপুটি ম্যানেজিং ডিরেক্টর নজরুল ইসলাম সরকার, এমদাদুল হক সরকার ও মো. হুমায়ুন কবীর, সিনিয়র এক্সিকিউটিভ ডিরেক্টর মো. তানভীর রহমান, আমিন খান, ফিরোজ আলম, এস. এম. জাহিদ হাসান, এক্সিকিউটিভ ডিরেক্টর আজিজুল হাকিম, দিদারুল আলম খান, মোহাম্মদ শাহজাদা সেলিম প্রমুখ।

হেডকোয়ার্টারে ‘ওয়ালটন ডে’ উদযাপন অনুষ্ঠানে অন্যদের মধ্যে উপস্থিত ছিলেন ডেপুটি ম্যানেজিং ডিরেক্টর আলমগীর আলম সরকার, সিনিয়র এক্সিকিউটিভ ডিরেক্টর কর্নেল (অব.) শাহাদাত আলম, তাপস কুমার মজুমদার, নিজাম উদ্দীন মজুমদার, ইয়াসির আল ইমরান, শাহীনূর সুলতানা, মাহফুজুর রহমান প্রমুখ।

এদিকে ওয়ালটন কমপ্লেক্স মিরপুরের র‌্যালিতে উপস্থিত ছিলেন সিনিয়র এক্সিকিউটিভ ডিরেক্টর এফ এম ইকবাল-বিন আনোয়ার, এক্সিকিউটিভ ডিরেক্টর মো. মুজাহিদুল ইসলামসহ মিরপুর সার্ভিস সেন্টার, মার্কেটিং অ্যান্ড কমিউনিকেশন্স এবং ওয়ালটন প্লাজার কর্মকর্তাবৃন্দ।

;

কুষ্টিয়ায় প্রান্তিক কৃষকদের ‘এবি ব্যাংক স্মার্ট কৃষি ঋণ’ বিতরণ



নিউজ ডেস্ক, বার্তা২৪.কম, ঢাকা
কুষ্টিয়ায় প্রান্তিক কৃষকদের ‘এবি ব্যাংক স্মার্ট কৃষি ঋণ’ বিতরণ

কুষ্টিয়ায় প্রান্তিক কৃষকদের ‘এবি ব্যাংক স্মার্ট কৃষি ঋণ’ বিতরণ

  • Font increase
  • Font Decrease

এবি ব্যাংক লিমিটেড কুষ্টিয়া জেলার ১৫০০-এর অধিক ক্ষুদ্র ও প্রান্তিক কৃষকদের নিজস্ব তত্ত্বাবধানে স্মার্ট কার্ডের মাধ্যমে কৃষি ঋণ বিতরণ করেছে। কুষ্টিয়ার ‘জেলা শিল্পকলা একাডেমী’ মিলনায়তনে এ ঋণ বিতরণ কর্মসূচি অনুষ্ঠিত হয়।

অনুষ্ঠানে প্রধান অতিথি হিসাবে উপস্থিত ছিলেন কুষ্টিয়া-৩ আসনের মাননীয় সংসদ সদস্য জনাব মোঃ মাহবুবউল আলম হানিফ, যুগ্ম সাধারণ সম্পাদক, বাংলাদেশ আওয়ামী লীগ। বিশেষ অতিথি হিসেবে উপস্থিত ছিলেন কুষ্টিয়া-১ আসনের মাননীয় সংসদ সদস্য জনাব আঃ কঃ মঃ সরওয়ার জাহান, কুষ্টিয়া-৪ আসনের মাননীয় সংসদ সদস্য ব্যারিস্টার সেলিম আলতাফ জর্জ, কুষ্টিয়া জেলা প্রশাসক ও জেলা ম্যাজিস্ট্রেট জনাব মোহাম্মদ সাইদুল ইসলাম এবং বীর মুক্তিযোদ্ধা আলহাজ্ব মোঃ সদর উদ্দিন খান, চেয়ারম্যান, জেলা পরিষদ ও সভাপতি, জেলা আওয়ামী লীগ, কুষ্টিয়া।

অনুষ্ঠানে সভাপতিত্ব করেন এবি ব্যাংক লিমিটেড-এর প্রেসিডেন্ট ও ব্যবস্থাপনা পরিচালক জনাব তারিক আফজাল। এসময় আরও উপস্থিত ছিলেন স্থানীয় আওয়ামী লীগের সিনিয়র নেতৃবৃন্দসহ ব্যাংকের অন্যান্য কর্মকর্তাবৃন্দ।

;

সোশ্যাল ইসলামী ব্যাংকের ১২টি এজেন্ট ব্যাংকিং আউটলেট উদ্বোধন



নিউজ ডেস্ক, বার্তা২৪.কম, ঢাকা
সোশ্যাল ইসলামী ব্যাংকের ১২টি এজেন্ট ব্যাংকিং আউটলেট উদ্বোধন

সোশ্যাল ইসলামী ব্যাংকের ১২টি এজেন্ট ব্যাংকিং আউটলেট উদ্বোধন

  • Font increase
  • Font Decrease

সোশ্যাল ইসলামী ব্যাংকের ১২টি নতুন এজেন্ট ব্যাংকিং আউটলেট উদ্বোধন করা হয়েছে। ২০ মার্চ ২০২৩ প্রধান কার্যালয় হতে ভার্চুয়াল প্লাটফর্মে আয়োজিত এক অনুষ্ঠানে প্রধান অতিথি হিসেবে ব্যাংকের ব্যবস্থাপনা পরিচালক ও প্রধান নির্বাহী জাফর আলম এজেন্ট ব্যাংকিং আউটলেটগুলো উদ্বোধন করেন। অনুষ্ঠানে সভাপতিত্ব করেন ব্যাংকের উপ ব্যবস্থাপনা পরিচালক আব্দুল হান্নান খান ও স্বাগত বক্তব্য রাখেন উপ-ব্যবস্থাপনা পরিচালক মুহাম্মদ ফোরকানুল্লাহ।

অন্যান্যের মধ্যে উপস্থিত ছিলেন ব্যাংকের মানব সম্পদ বিভাগের প্রধান কাজী ওবায়দুল আল-ফারুক, মার্কেটিং এন্ড ব্র্যান্ড কমিউনিকেশন ডিভিশনের প্রধান মোঃ মনিরুজ্জামান এবং এজেন্ট ব্যাংকিং ডিভিশনের প্রধান মোঃ মশিউর রহমান। এছাড়াও অনুষ্ঠানে ব্যাংকের আঞ্চলিক প্রধানগণ, সংশ্লিষ্ট শাখার ব্যবস্থাপকবৃন্দ, আউটলেটগুলোর এজেন্টসহ স্থানীয় গণ্যমান্য ব্যক্তিবর্গ ভার্চুয়ালি যুক্ত ছিলেন।

নতুন এজেন্ট ব্যাংকিং আউটলেটগুলো হচ্ছে- চাঁদপুরের মতলব উত্তরে নিশ্চিন্তপুর বাজার, বাগেরহাটের ফকিরহাটে বেতাগা বাজার, গাজীপুরের কাপাসিয়ায় বীর উজলী বাজার, যশোরের শার্শায় বাহাদুরপুর বাজার, কুমিল্লার হোমনায় দুলালপুর বাজার, ব্রাহ্মণবাড়িয়ার নবীনগরে নারুই চক বাজার, ব্রাহ্মণবাড়িয়া সদরের কাউতলী, রাঙ্গামাটির রাজস্থলীতে বাঙ্গালহালীয়া বাজার, নরসিংদীর বারৈচা বাজার, সাতক্ষীরার রেউই বাজার, খাগড়াছড়ির তবলছড়ি বাজার এবং নোয়াখালীর খলিফার হাট।

;

ইসলামী ব্যাংকের বিল কালেকশন অ্যাওয়ার্ড অর্জন



নিউজ ডেস্ক, বার্তা২৪.কম, ঢাকা
ইসলামী ব্যাংকের বিল কালেকশন অ্যাওয়ার্ড লাভ

ইসলামী ব্যাংকের বিল কালেকশন অ্যাওয়ার্ড লাভ

  • Font increase
  • Font Decrease

সর্বোচ্চ বিল কালেকশনের জন্য ইসলামী ব্যাংক বাংলাদেশ লিমিটেড-এর সেলফিন অ্যাপকে পুরস্কৃত করেছে ঢাকা ওয়াসা।

সম্প্রতি ঢাকার একটি হোটেলে আয়োজিত অনুষ্ঠানে স্থানীয় সরকার, পল্লী উন্নয়ন ও সমবায় মন্ত্রী মোঃ তাজুল ইসলাম এমপির নিকট থেকে এ পুরস্কার গ্রহণ করেন ইসলামী ব্যাংকের অ্যাডিশনাল ম্যানেজিং ডাইরেক্টর মোঃ ওমর ফারুক খান।

এসময় মহা হিসাব নিরীক্ষক ও নিয়ন্ত্রক মোহাম্মদ মুসলিম চৌধুরী, স্থানীয় সরকার বিভাগের সচিব মুহাম্মদ ইব্রাহিম, ঢাকা ওয়াসা বোর্ডের চেয়ারম্যান ড. ইঞ্জিঃ গোলাম মোস্তফা, ঢাকা ওয়াসার ব্যবস্থাপনা পরিচালক প্রকৌশলী তাকসিম এ খানসহ বিভিন্ন প্রতিষ্ঠানের ঊর্ধ্বতন কর্মকর্তাবৃন্দ উপস্থিত ছিলেন।

;