মেঘনা পেটের পদে পদে অনিয়ম, পাঁচ জনকে অর্থদণ্ড



ওয়ালিদ সাকিব, স্টাফ করেসপন্ডেন্ট, বার্তা২৪.কম
ছবি: সংগৃহীত

ছবি: সংগৃহীত

  • Font increase
  • Font Decrease

শেয়ারবাজারে তালিকাভুক্ত মেঘনা পেট ইন্ডাস্ট্রিজ লিমিটেডের পদে পদে অনিয়ম খুঁজে পেয়েছে পুঁজিবাজার নিয়ন্ত্রক সংস্থা বাংলাদেশ সিকিউরিটিজ অ্যান্ড এক্সচেঞ্জ কমিশন (বিএসইসি)। মূল্য সংবেদনশীল তথ্য (পিএসআই) প্রকাশ না করা, ঢাকা স্টক এক্সচেঞ্জের চিঠির জবাব না দেয়া এবং আর্থিক প্রতিবেদনে ভুল তথ্য দিয়ে বিনিয়োগকারীদের বিভ্রান্ত করাসহ কোম্পানিটির নানা অনিয়মের বিষয় বিএসইসির তদন্তে উঠে এসেছে। এজন্য প্রতিষ্ঠানটির চেয়ারম্যানসহ পাঁচজনকে বড় অঙ্কের জরিমানা করা হয়েছে।

সম্প্রতি বিএসইসির কমিশনার ড. রুমানা ইসলাম মেঘনা পেটের চেয়ারম্যান মুহাম্মদ জাকরিয়াসহ ৫ জনকে সাড়ে তিন কোটি টাকার অর্থদণ্ড দিয়ে একটি আদেশ জারি করেছেন। সংশ্লিষ্ট সূত্রে এসব তথ্য জানা গেছে।

সূত্র মতে, মেঘনা পেটের চেয়ারম্যান মুহাম্মদ জাকারিয়া এবং ব্যবস্থাপনা পরিচালক (এমডি) এম এফ কামালকে এক কোটি টাকা করে জরিমানা করা হয়েছে। এছাড়াও তিন পরিচালককে ৫০ লাখ টাকা করে আরও দেড় কোটি টাকা জরিমানা করা হয়। তারা হলেন, প্রতিষ্ঠানটির পরিচালক মো. ওয়ালী উল্যাহ, আবু তাহের এবং কবির আহমেদ।

জানা গেছে, ২০০৪ সাল থেকে মেঘনা পেট ইন্ডাস্ট্রিজের উৎপাদন বন্ধ রয়েছে। বিষয়টি মূল্য সংবেদনশীল (পিএসআই) হলেও তা প্রকাশ করা হয়নি। এছাড়াও ১৮ বছরের বেশি সময় ধরে কোম্পানির কারখানা এবং উৎপাদন বন্ধ রয়েছে। এই দীর্ঘ সময়ে নিজেদের সরঞ্জাম, প্ল্যান্ট কিংবা সম্পদের কোনো মূল্যায়ন করেনি কোম্পানিটি। অথচ ২০২১ সালের আর্থিক প্রতিবেদনে কোম্পানিটি ৬ কোটি ৩৪ লাখ টাকার সম্পদের তথ্য উল্লেখ করেছে। বিএসইসি মনে করছে, কোনো নিরীক্ষা ছাড়াই সম্পদমূল্য নিয়ে অসত্য তথ্য উপস্থাপন করেছে মেঘনা পেট। ফলে বিনিয়োগকারীদের ভুল তথ্য দেয়া হয়েছে বলে ধারণা সংস্থাটির। এছাড়াও দুই কোটি ২৬ লাখ টাকা মূল্যের স্টোর ও স্টকস সম্পর্কে বিএসইসির তদন্ত কমিটিকে সঠিক প্রতিবেদন দিতে পারেনি কোম্পানিটি।

সূত্র জানায়, মেঘনা পেটের ১৪ কোটি ৮৫ লাখ টাকার অনিরাপদ ঋণ এবং এক কোটি ৯৭ লাখ টাকার এফডিআর সম্পর্কে বিএসইসির তদন্ত কমিটি জানতে চাইলেও কোম্পানিটি কোনো ব্যাংক ডকুমেন্ট দেখাতে পারেনি। বিএসইসি বলছে, কোম্পানিটির এই অনিরাপদ ঋণ এবং এফডিআরে বিনিয়োগ প্রশ্নবিদ্ধ। এছাড়াও এ বিষয়েও বিনিয়োগকারীদের বিভ্রান্তিকর তথ্য দেয়া হয়েছে বলে মনে করছে পুঁজিবাজার নিয়ন্ত্রক সংস্থা।

জানা গেছে, বিএসইসির তদন্ত কমিটিকে মেঘনা পেট ইন্ডাস্ট্রিজ অবণ্টিত লভ্যাংশেরও কোনো হিসাব দিতে পারেনি। অবণ্টিত লভ্যাংশ ক্যাপিটাল মার্কেট স্ট্যাবিলাইজেশন ফান্ডে (সিএমএসএফ) জমা দেয়ার কথা থাকলেও তা মানেনি প্রতিষ্ঠানটি।

সূত্র আরও জানায়, বিএসইসির আদেশের তোয়াক্কা না করে একই ব্যক্তি একাধিক কোম্পানির ব্যবস্থা পরিচালকের দায়িত্ব পালন করছেন। মেঘনা পেট ইন্ডাস্ট্রিজের এমডি এম. এফ কামাল একইসঙ্গে মেঘনা কনডেন্সড মিল্কেরও ব্যবস্থাপনা পরিচালকের দায়িত্বও পালন করেছেন। এছাড়াও কোম্পানির সচিবও একসঙ্গে দুই প্রতিষ্ঠানের দায়িত্ব পালন করছেন।

বিএসইসি মেঘনা পেট ইন্ডাস্ট্রিজের নমিনেশন অ্যান্ড রেমুনারেশন কমিটির (এনআরসি) গঠনতন্ত্রের অস্তিত্ব খুঁজে পায়নি। কোম্পানির কোনো নীতিমালাও ওয়েবসাইটে প্রকাশ করা হয়নি। এছাড়াও ঢাকা স্টক এক্সচেঞ্জের দেয়া চিঠির জবাবও দেয়নি মেঘনা পেট।

এসব অভিযোগ নিয়ে চলতি বছরের ২২ জানুয়ারি শুনানি করে বিএসইসি। শুনানিতে অংশ নিয়ে মেঘনা পেটের পরিচালক আলমগীর হোসেন এবং কোম্পানি সচিব মো. আশরাফ আলী কোম্পানির পক্ষে তাদের বক্তব্য তুলে ধরেন। তবে বিএসইসি তাদের বক্তব্যকে অগ্রহণযোগ্য উল্লেখ করে প্রতিষ্ঠানটির চেয়ারম্যানসহ পাঁচ জনকে সাড়ে তিন কোটি টাকার অর্থদণ্ড প্রদান করে।

জানা গেছে, আদেশের ৩০ কর্মদিবসের মধ্যে জরিমানার অর্থ পরিশোধ করতে সংশ্লিষ্টদের নির্দেশ দিয়েছে বিএসইসি। অন্যথায় প্রতিদিনের জন্য নতুন করে প্রত্যেককে আরও ১০ হাজার টাকা করে জরিমানা গুণতে হবে বলে কমিশনের আদেশে উল্লেখ করা হয়েছে।

   

সিলেটে অনুষ্ঠিত হলো এয়ার এ্যাস্ট্রা’র বিজনেস পার্টনার মিট



নিউজ ডেস্ক, বার্তা২৪.কম
সিলেটে অনুষ্ঠিত হলো এয়ার এ্যাস্ট্রা’র বিজনেস পার্টনার মিট

সিলেটে অনুষ্ঠিত হলো এয়ার এ্যাস্ট্রা’র বিজনেস পার্টনার মিট

  • Font increase
  • Font Decrease

এয়ার এ্যাস্ট্রা’র সম্মানিত ট্রেড পার্টনারদের সৌজন্যে ০২ মে বৃহস্পতিবার, সিলেট এর রোজ ভিউ হোটেল এক মতবিনিময় সভা’র আয়োজন করা হয়।

‘এয়ার এ্যাস্ট্রা বিজনেস পার্টনার মিট’ শীর্ষক এই অনুষ্ঠানে সিলেটের বিভিন্ন ট্রাভেল এজেন্সির প্রতিনিধিগণ উপস্থিত ছিলেন। এছাড়াও উপস্থিত ছিলেন এয়ার এ্যাস্ট্রার চিফ এক্সিকিউটিভ অফিসার ইমরান আসিফ, চিফ কমার্শিয়াল অফিসার সোহেল মাজিদসহ প্রতিষ্ঠানটির অন্যান্য কর্মকর্তাবৃন্দ।

এয়ার এ্যাস্ট্রা’র সিইও ইমরান আসিফ বলেন, বাংলাদেশের উত্তর-পূর্বাঞ্চলের গন্তব্য সিলেট এয়ার এ্যাস্ট্রা’র জন্য গুরুত্বপূর্ণ গন্তব্য। বর্তমানে এই রুটে প্রতিদিন দুটি ফ্লাইট পরিচালনা করছে এয়ার এ্যাস্ট্রা, যাত্রী চাহিদা বৃদ্ধি পেলে খুব শিঘ্রই আরও ফ্লাইট এই রুটে যুক্ত করা হবে।

সিলেটের পাশাপাশি ঢাকা থেকে চট্টগ্রাম রুটে চারটি, কক্সবাজার রুটে চারটি ও সৈয়দপুর রুটে প্রতিদিন তিনটি ফ্লাইট পরিচালনা করছে এয়ার এ্যাস্ট্রা। এয়ার এ্যাস্ট্রা সম্মানিত যাত্রীদের সুবিধার্থে ইন-ফ্লাইট ম্যাগাজিন ও শিশুদের জন্য ফানবুক প্রদান করে থাকে।

যাত্রীরা ফ্লাইট টিকিট এয়ার এ্যাস্ট্রা’র ওয়েবসাইট, মোবাইল অ্যাপস, সেলস অফিস, অনলাইন ও অফলাইন্ ট্রাভেল এজেন্সি থেকে ক্রয় করতে পারবেন। এয়ার এ্যাস্ট্রা’র বহরে বর্তমানে তিনটি এটিআর ৭২-৬০০ এয়ারক্রাফট রয়েছে, যা ফ্রান্সে নির্মিত সর্বাধুনিক প্রযুক্তির টার্বোপ্রপ এয়ারক্রাফট এবং ৭০ জন যাত্রী বহন করতে সক্ষম। খুব শিঘ্রই আন্তর্জাতিক রুটেও ডানা মেলবে এয়ার এ্যাস্ট্রা।

;

ভর্তুকি কমাতে বছরে চারবার বাড়বে বিদ্যুতের দাম



স্টাফ করেসপন্ডেন্ট, বার্তা২৪.কম, ঢাকা
ছবি: সংগৃহীত

ছবি: সংগৃহীত

  • Font increase
  • Font Decrease

ভর্তুকি কমিয়ে আনতে বছরে চারবার বিদ্যুতের দাম সমন্বয় করবে সরকার। পর্যায়ক্রমে আগামী তিন বছর এভাবেই বাড়ানো হবে।

বৃহস্পতিবার (২ মে) সচিবালয়ে আইএমএফের প্রতিনিধিদলের সঙ্গে বৈঠকে সরকারের বিদ্যুৎ বিভাগ এ কথা জানিয়েছে।

জানা গেছে, চলতি মাসে আবারও বাড়তে পারে জ্বালানি তেলের মূল্য। বিশ্ববাজারের সঙ্গে সমন্বয় করে স্বয়ংক্রিয় পদ্ধতিতে মূল্য বাড়াবে। তবে বিশ্ববাজারে কমলে এখানেও কমানো হবে। এ ব্যাপারে বৃহস্পতিবার একটি নির্দেশিকা জারি করেছে।

সমন্বয়ের নামে মূলত বিদ্যুতের দাম বাড়ানো হচ্ছে জানিয়ে বিশেষজ্ঞরা বলছেন, সরকার খরচ কমিয়েও ভর্তুকি সমন্বয় করতে পারে। অনিয়ম, দুর্নীতি, অপচয় রোধ করে বিদ্যুতের উৎপাদন খরচ কমানোর দিকে সরকারের মনোযোগ নেই। বরং চাহিদা না থাকলেও দরপত্র ছাড়া একের পর এক বিদ্যুৎকেন্দ্র নির্মাণ করে এ খাতের খরচ আরও বাড়াচ্ছে।

আইএমএফের প্রতিনিধিদল বৃহস্পতিবার জ্বালানি ও খনিজ সম্পদ বিভাগ, পেট্রোবাংলা, বাংলাদেশ পেট্রোলিয়াম করপোরেশনের (বিপিসি) সঙ্গেও বৈঠক করেছে। বৈঠক সূত্রে জানা গেছে, পেট্রোবাংলা ও বিপিসি প্রায় একইভাবে আইএমএফকে জানিয়েছে, গ্যাস ও জ্বালানি তেলে নতুন করে ভর্তুকির চাপ নেই। তেলের দাম নিয়ে স্বয়ংক্রিয় যে পদ্ধতি (আন্তর্জাতিক বাজারে বাড়লে দেশে বাড়বে, কমলে কমবে) চালু করার কথা আইএমএফ বলেছিল, তা হয়েছে। প্রতি মাসে জ্বালানি তেলের দাম সমন্বয় করা হচ্ছে। এতে জ্বালানি তেলে আর কখনো ভর্তুকি দিতে হবে না। প্রথম দুই দফায় দাম কিছুটা কমানো হলেও শেষ দফায় দাম বেড়েছে। তিন মাস ধরে এ চর্চা করা হচ্ছে।

এ বিষয়ে বিদ্যুৎ প্রতিমন্ত্রী নসরুল হামিদ বলেছেন, এ বছর বিদ্যুতের মূল্য আরও কয়েক দফা সমন্বয় করা হবে। এভাবে আগামী তিন বছর চলবে। তবে কোন মাসে সমন্বয় করা হবে এখনো সিদ্ধান্ত নেওয়া হয়নি।

জ্বালানি তেলের মূল্য প্রসঙ্গে তিনি বলেন, মার্চের প্রথম সপ্তাহ থেকে সমন্বয় করা হবে। তবে আমার কাছে মনে হচ্ছে সমন্বয় করা হলেও জ্বালানি তেলের মূল্য খুব বাড়বে না। তবে পরিবর্তন হলে সেটি নির্ভর করবে বৈশ্বিক বাজারের ওপর।

জানা গেছে, ২০০৯ সালে আওয়ামী লীগ সরকার ক্ষমতা আসার পর এ পর্যন্ত বিদ্যুতের মূল্য বেড়েছে ১৩ বার।

;

এপ্রিলে পণ্য রফতানি কমেছে ৪ কোটি ডলার



স্টাফ করেসপন্ডেন্ট, বার্তা২৪.কম, ঢাকা
ছবি: সংগৃহীত

ছবি: সংগৃহীত

  • Font increase
  • Font Decrease

দেশ থেকে গত এপ্রিলে পণ্য রফতানি থেকে আয় এসেছে ৩ হাজার ৯১৬ দশমিক ৯৯ মিলিয়ন মার্কিন ডলার। এই রফতানি গত বছরের একই সময়ের তুলনায় শূন্য দশমিক ৯৯ শতাংশ কম।

রফতানি উন্নয়ন ব্যুরোর (ইপিবি) প্রকাশিত হালনাগাদ পরিসংখ্যান থেকে এ তথ্য জানা গেছে।

এপ্রিলে ৪৭১ কোটি ডলার রফতানি লক্ষ্যমাত্রা বেঁধে দেয় বাণিজ্য মন্ত্রণালয়, লক্ষ্যমাত্রার চেয়ে কম হয়েছে ১৬ দশমিক ৭৮ শতাংশ।

চলতি ২০২৩-২৪ অর্থবছরের প্রথম ১০ মাসে পণ্য রফতানিতে আগের বছরের একই সময়ের চেয়ে ৩ দশমিক ৯৩ শতাংশ প্রবৃদ্ধি হয়েছে, এ সময়ে মোট রফতানির মূল্য ৪ হাজার ৭৪৭ কোটি ডলার। আগের বছরের একই সময়ে এর পরিমাণ ছিল ৪ হাজার ৫৬৮ কোটি টাকা, যা ৫ হাজার ৯৭ কোটি ডলারের লক্ষ্যমাত্রার চেয়ে ৬ দশমিক ৮৭ শতাংশ কম হয়েছিল।

রফতানিমুখী শিল্পসংশ্লিষ্টরা বলেছেন, ঈদুল ফিতরের সময়ে কারখানাগুলোয় কার্যাদেশ কম এসেছে। দীর্ঘায়িত ছুটির কারণেও রফতানি চালানের সংখ্যা কমে যায়। এ কারণে পণ্যদ্রব্য রফতানি নিম্নমুখী হয়, তবে ব্যবসায়ীরা বাংলাদেশে একে স্বাভাবিক ঘটনা বলেই উল্লেখ করেছেন।

এখন পণ্য রফতানিতে শুল্কমুক্ত বাজার সুবিধা বাংলাদেশকে প্রতিযোগিতাসক্ষম রাখতে সহায়তা করছে। তবে ২০২৬ সালে স্বল্পোন্নত দেশের (এলডিসি) তালিকা থেকে বেরিয়ে উন্নয়নশীল দেশে পরিণত হলে সেই সুবিধা আর থাকবে না। বিশ্ব বাণিজ্য সংস্থার (ডব্লিউটিও) ১৩তম মন্ত্রী পর্যায়ের সম্মেলনের যৌথ ঘোষণা অনুযায়ী, এলডিসি থেকে উত্তরণের পরও সংশ্লিষ্ট দেশগুলো তিন বছর শুল্কমুক্ত বাজার সুবিধা পাবে। এ সুবিধা আমদানি ও রফতানিকারক দেশের মধ্যে আলোচনার ভিত্তিতে নির্ধারিত হবে।

অর্থনীতিবিদরা বলছেন, এলডিসি হিসেবে আমরা যেসব সুযোগ-সুবিধা পাই, সেসব ভবিষ্যতে থাকবে না। তখন রফতানি বাড়াতে হলে নতুন কৌশল বা উদ্যোগ লাগবে। রফতানিতে অভ্যন্তরীণ সক্ষমতা বাড়াতে পণ্য ও সেবা বহুমুখীকরণ এবং বিনিয়োগ বাড়ানো প্রয়োজন। অন্যদিকে বিভিন্ন দেশের সঙ্গে বাণিজ্য চুুক্তি করার জন্য সরকারের রাজনৈতিক সম্মতি লাগবে।

;

রিটেইল ব্যাংকিং সেবা সহজ করতে প্রাইম ব্যাংক-হিসাবী'র অংশীদারিত্ব



নিউজ ডেস্ক
রিটেইল ব্যাংকিং সেবা সহজ করতে প্রাইম ব্যাংক-হিসাবী'র অংশীদারিত্ব

রিটেইল ব্যাংকিং সেবা সহজ করতে প্রাইম ব্যাংক-হিসাবী'র অংশীদারিত্ব

  • Font increase
  • Font Decrease

রিটেইল ব্যাংকিং সেবাকে আরও সহজ করতে বাংলাদেশের দ্রুত প্রসারমান স্ট্যার্টআপ হিসাবীর সাথে অংশীদারিত্ব করেছে বেসরকারি প্রাইম ব্যাংক পিএলসি। সম্প্রতি উভয় প্রতিষ্ঠানের মধ্যে একটি সমঝোতা স্মারক সই হয়েছে।

এই অংশীদারিত্বের ফলে হিসাবী দোকান অ্যাপ ব্যবহারকারীরা এখন থেকে বাধাহীনভাবে প্রাইম ব্যাংকের বিভিন্ন সেবা গ্রহণ করতে পারবেন। এই চুক্তির ফলে রিটেইলারদের ব্যাংকিং অভিজ্ঞতায় এক দারুণ পরিবর্তন আসবে এবং লেনদেন আরও সহজ হবে।

প্রাইম ব্যাংকের কনজুমার ব্যাংকিং বিভাগের ডেপুটি ম্যানেজিং ডিরেক্টর নাজিম এ. চৌধুরী এবং হিসাবী'র পক্ষ থেকে রাকিন মোহাম্মদ সাভি (প্রতিষ্ঠাতা ও প্রধান নির্বাহী কর্মকর্তা) নিজ নিজ প্রতিষ্ঠানের পক্ষ থেকে চুক্তিতে সই করেন, যা রিটেইলারদের পেশাগত কাজের সাথে সরাসরি ব্যাংকিং সেবা যুক্ত করে তাদের ক্ষমতায়ন করার প্রতিশ্রুতি। ডিজিটাল অন্তর্ভুক্তিকরণের লক্ষ্য অর্জন এবং হাসাবী'র রিটেইল নেটওয়ার্ককে আরও দক্ষ করে তুলতে এই চুক্তি খুবই গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা পালন করবে এবং নতুন নতুন উদ্ভাবন ও গ্রহক সেবা বাড়াতে উভয় প্রতিষ্ঠানের প্রতিশ্রুতির প্রতিফলন।

;