গ্রাহক বাড়লেও আমানত কমেছে স্কুল ব্যাংকিংয়ে



স্টাফ করেসপন্ডেন্ট, বার্তা২৪.কম
ছবি: বার্তা২৪.কম

ছবি: বার্তা২৪.কম

  • Font increase
  • Font Decrease

শিক্ষার্থীদের আর্থিক অন্তর্ভুক্তির আওতায় আনতে ২০১০ সালে তফসিলি ব্যাংকগুলোকে স্কুল ব্যাংকিংয়ের পরামর্শ দেয় বাংলাদেশ ব্যাংক। পরবর্তীতে ২০১৩ সালে কেন্দ্রীয় ব্যাংক স্কুল ব্যাংকিং কার্যক্রম নীতিমালা গ্রহণ করে। এরপর থেকেই দেশে জনপ্রিয় হয়ে উঠছে স্কুল ব্যাংকিং। গত সেপ্টেম্বর পর্যন্ত প্রায় ৪০ লাখ শিক্ষার্থী স্কুল ব্যাংকিংয়ের আওতায় এসেছে। তবে একই সময়ে এ খাতে কমেছে আমানত।

সম্প্রতি বাংলাদেশ ব্যাংকের প্রকাশিত হালনাগাদ প্রতিবেদন সূত্রে এসব তথ্য জানা গেছে।

সূত্র মতে, সেপ্টেম্বর পর্যন্ত স্কুল ব্যাংকিংয়ে মোট হিসাবের সংখ্যা দাঁড়িয়েছে ৩৯ লাখ ৩৮ হাজার ২১০টি। গত বছরের সেপ্টেম্বরে যেখানে স্কুল ব্যাংকিংয়ের হিসাব ছিল ৩১ লাখ ৮১ হাজার ১৬০টি। অর্থাৎ এক বছরের ব্যবধানে স্কুল ব্যাংকিং হিসাব বেড়েছে ৭ লাখ ৫৬ হাজার ৩৫০টি।

হিসাব বাড়লেও স্কুল ব্যাংকিংয়ে আমানত কমেছে। গত বছর সেপ্টেম্বরে স্কুল ব্যাংকিংয়ের আমানত ছিল দুই হাজার ২৮৭ কোটি ৩৪ লাখ টাকা। আর চলতি বছরের সেপ্টেম্বর শেষে আমানতের পরিমাণ কমে দুই হাজার ২৩২ কোটি ৪৮ লাখ টাকায় স্থির হয়েছে। এ হিসেবে এক বছরের ব্যবধানে স্কুল ব্যাংকিংয়ে আমানত কমেছে ৫৪ কোটি ৮৫ লাখ টাকা।

কেন্দ্রীয় ব্যাংকের তথ্য অনুযায়ী, এখন পর্যন্ত স্কুল ব্যাংকিয়ে হিসাব খোলায় এগিয়ে রয়েছে ছেলেরা। সেপ্টেম্বর পর্যন্ত ছেলেদের ব্যাংক হিসাব ছিল ২০ লাখ ৫২ হাজার ৭২৬টি। বিপরীতে নারী শিক্ষার্থীদের ব্যাংক হিসাবের সংখ্যা ১৮ লাখ ৮৫ হাজার ৪৮৪টি।

বাংলাদেশ ব্যাংকের তথ্য বলছে, সেপ্টেম্বর পর্যন্ত স্কুল ব্যাংকিংয়ে জমা হওয়া আমানতের মধ্যে ৭১ দশমিক ৮৩ শতাংশই ছিল শহরে। শহরাঞ্চলের শিক্ষার্থীরা এ সময়ে ১ হাজার ৬০৩ কোটি ৬৩ লাখ টাকার আমানত জমা করেছে। বিপরীতে গ্রামীণ শিক্ষার্থীদের আমানতের পরিমাণ ছিল ৬২৮ কোটি ৮৫ লাখ টাকা, যা মোট আমানতের ২৮ দশমিক ১৬ শতাংশ।

 

   

ভ্রমণ শেষে বেঁচে যাওয়া বৈদেশিক মুদ্রা জমা করলেই মিলবে সুদ



স্টাফ করেসপন্ডেন্ট, বার্তা২৪.কম
ছবি: সংগৃহীত

ছবি: সংগৃহীত

  • Font increase
  • Font Decrease

বিদেশ থেকে ফিরে আসার পর অনেকেই অবশিষ্ট বৈদেশিক মুদ্রা জমা রাখতে রেসিডেন্ট ফরেন কারেন্সি ডিপোজিট অ্যাকাউন্ট (আরএফসিডি) খোলেন। এসব হিসাবে রাখা বৈদেশিক মুদ্রা ও তার বিপরীতে হিসাবধারীদের সুদ দেওয়ার সিদ্ধান্ত নিয়েছে কেন্দ্রীয় ব্যাংক।

সম্প্রতি বাংলাদেশ ব্যাংকের ফরেন এক্সচেঞ্জ পলিসি ডিপার্টমেন্ট থেকে এ সংক্রান্ত একটি সার্কুলার জারি করা হয়েছে।

কেন্দ্রীয় ব্যাংকের সার্কুলারে বলা হয়, আরএফসিডি হিসাবে একজন ১০ হাজার ডলার জমা রাখতে পারেন। এখন থেকে এ জমার ওপর ব্যাংকগুলো বেঞ্চমার্ক রেটের সঙ্গে আরও অন্তত দেড় শতাংশ সুদ দেবে। এই হিসাবে জমার বিপরীতে দুটি সাপ্লিমেন্টারি কার্ড ইস্যু করা যাবে। সন্তান বা ভাইবোনসহ তার ওপর নির্ভরশীল ব্যক্তি সেই কার্ড ব্যবহার করতে পারবেন। এই অ্যাকাউন্ট থেকে দেশের বাইরে শিক্ষার খরচ পাঠানো যাবে। আবার নিজের ওপর নির্ভরশীল তথা- স্ত্রী বা স্বামী, সন্তান, ভাই-বোন, পিতামাতার চিকিৎসার খরচও এখান থেকে বহন করা যাবে।

এর আগে, গত বুধবার অপর এক নির্দেশনার মাধ্যমে প্রবাসী বাংলাদেশির পাঠানো রেমিট্যান্সের সুবিধাভোগীর নামেও বৈদেশিক মুদ্রায় হিসাব খোলার সুযোগ দেওয়া হয়েছে। চলমান সংকট কাটাতে বেশি সুদে ডলার আনতে এই সুযোগ দেওয়া হয়। সুবিধাভোগীর নামে খোলা অ্যাকাউন্টে তিন মাস থেকে পাঁচ বছর মেয়াদে অর্থ রেখে ৭ থেকে ৯ শতাংশের বেশি সুদ পাওয়া যাবে, অন্যান্য দেশের তুলনায় যা বেশি। প্রবাসীর সুবিধাভোগী ছাড়া অন্য যারা বৈদেশিক মুদ্রায় হিসাব খুলতে পারেন, তারাও এ হারে সুদ পাবেন। সংশ্লিষ্টরা মনে করছেন, দেশের বাইরে ধরে রাখা ডলার আনতে ওই নির্দেশনা দেওয়া হয়।

;

বাংলাদেশের কৃষিতে সৌরশক্তির ব্যবহার বাড়ছে: প্রতিমন্ত্রী



স্পেশাল করেসপন্ডেন্ট, বার্তা২৪.কম, ঢাকা
বিদ্যুৎ, জ্বালানি ও খনিজ সম্পদ প্রতিমন্ত্রী নসরুল হামিদ

বিদ্যুৎ, জ্বালানি ও খনিজ সম্পদ প্রতিমন্ত্রী নসরুল হামিদ

  • Font increase
  • Font Decrease

বাংলাদেশের কৃষিকাজে সৌরশক্তির ব্যবহার দিন দিন বৃদ্ধি পাচ্ছে, ডিজেল চালিত সেচ পাম্পগুলো সৌরচালিত পাম্প দিয়ে প্রতিস্থাপন করার উদ্যোগ নেওয়া হয়েছে। ২০৩১ সালের মধ্যে ৪৫০০০টি সৌর সেচ পাম্প ইনস্টল করতে ১.৮ মিলিয়ন ডলার বিনিয়োগ প্রয়োজন হবে বলে মন্তব্য করেছেন বিদ্যুৎ, জ্বালানি ও খনিজ সম্পদ প্রতিমন্ত্রী নসরুল হামিদ।

সোমবার (৪ ডিসেম্বর) দুবাইতে বিদ্যুৎ বিভাগ আয়োজিত এক আলোচনা সভায় এ মন্তব্য করেন।

প্রতিমন্ত্রী আরও বলেন, বাংলাদেশের নবায়ণযোগ্য জ্বালানি পোর্টফলিওকে, সৌর মিনি-গ্রিড, ভাসমান সৌর বিদ্যুৎ, সৌর পানীয় জলের ব্যবস্থা, সোলার রূপটপ ইনস্টলেশন, সোলার এগ্রো পিভি, সৌর সেচ, বায়ু বিদ্যুৎ, জলবিদ্যুৎ দিয়ে বৈচিত্রময় করেছে। ৬ মিলিয়ন সোলার হোম সিস্টেম রয়েছে। বর্তমানে নবায়নযোগ্য জ্বালানি হতে বিদ্যুৎ উৎপাদনের সক্ষমতা ১২০০ মেগাওয়াট। ২০৩০ সালের মধ্যে ৫০০০ মেগাওয়াট ছাড়িয়ে যাওয়ার পথে রয়েছে।

তিনি বলেন, ডেল্টা প্ল্যান ১০০ বছরের কৌশল-যা জলবায়ু পরিবর্তনকে একটি কেন্দ্রীয় চ্যালেঞ্জ হিসেবে বিবেচনা নিয়েছে। বদ্বীপ ব্যবস্থাপনার উপর গুরুত্ব দিয়ে টেকসই উন্নয়নের প্রতি দৃষ্টি নিবন্ধ করেছে। প্রতিবেশি দেশসমূহ হতে নবায়ণযোগ্য জ্বালানি আমদানির বিষয়টিও সমন্বিত জ্বালানি ও বিদ্যুৎ মহাপরিকল্পনা-২০২৩ তে বলা হয়েছে।

তিনি বলেন, বাংলাদেশসহ উন্নয়নশীল দেশের জন্য নবায়ণযোগ্য জ্বালানির প্রসারে উন্নত দেশসমূহের প্রতিশ্রুত বার্ষিক ১০০ বিলিয়ন ডলার অর্থ দ্রুত ছাড় করা প্রয়োজন। তাছাড়া, জলবায়ু পরিবর্তনের চ্যালেঞ্জ মোকাবেলায় ক্লাইমেট চেঞ্জ ট্রাষ্ট ফান্ড হতে ৮০০ প্রকল্পে ৪৪৯.৩ মিলিয়ন ডলার বিনিয়োগের উদ্যোগ নেয়া হয়েছে।

জ্বালানি বিশেষজ্ঞ সিদ্দিক জোবায়েরের সঞ্চালনায় ও যুগ্মসচিব নিরোদ চন্দ্র মন্ডলের সভাপতিত্বে সংসদ সদস্য নাহিম রাজ্জাক, এডিবির কান্ট্রি ডিরেকটর ইডিমন গিনটিং ও ইডকলের প্রধান নির্বাহী কর্মকর্তা আলমগীর মোর্শেদ বক্তব্য রাখেন।

;

রোহিঙ্গা সংকট মোকাবিলায় বিশ্ব ব্যাংক ও এডিবির ঋণ নয়, চাই অনুদান



স্টাফ করেসপন্ডেন্ট, বার্তা২৪.কম, ঢাকা
রোহিঙ্গা সংকট মোকাবিলায় বিশ্ব ব্যাংক ও এডিবির ঋণ নয়, চাই অনুদান

রোহিঙ্গা সংকট মোকাবিলায় বিশ্ব ব্যাংক ও এডিবির ঋণ নয়, চাই অনুদান

  • Font increase
  • Font Decrease

বিশ্ব ব্যাংক ও এশীয় উন্নয়ন ব্যাংকের কাছ থেকে এক বিলিয়ন ডলার চেয়েছে বাংলাদেশ, যার ৫৩৫ মিলিয়ন ডলারই ঋণ এবং ৪৬৫ মিলিয়ন অনুদান। রোহিঙ্গা শরণার্থী সংকট মোকাবিলায় এমন সিদ্ধান্ত নিতে বাংলাদেশের বাধ্য হওয়ার ঘটনায় গভীর উদ্বেগ প্রকাশ করেছে ট্রান্সপারেন্সি ইন্টারন্যাশনাল বাংলাদেশ (টিআইবি)। রোহিঙ্গা সংকটের মতো বৈশ্বিক মানবিক সংকট মোকাবিলার জন্য ঋণ নয়, সহায়তা অনুদান হিসেবে প্রদানের জন্য বিশ্বব্যাংক এবং এডিবির সঙ্গে আলোচনার জন্য সরকারের প্রতি আহ্বান জানিয়েছে সংস্থাটি। পাশাপাশি, এই নীপিড়নমূলক মানবিক সংকট মোকাবিলায় নিজ নিজ অবস্থান থেকে ন্যায্য ও যথাযথভাবে এগিয়ে আসতে আন্তর্জাতিক সম্প্রদায়ের প্রতি আহ্বান জানিয়েছে সংস্থাটি।

টিআইবি মনে করে, রোহিঙ্গা সংকটের মতো এমন একটি মানবিক সংকট মোকাবিলার সকল ভার শুধুমাত্র বাংলাদেশের ওপর চাপিয়ে দেওয়া পুরোপুরি অন্যায্য এবং তা মোটেই কার্যকর ও টেকসই সমাধান নয়। এই সংকট সমাধানের জন্য প্রয়োজন সম্মিলিত পদক্ষেপ এবং বৈশ্বিক সংহতি। মায়ানমারে নিপীড়নের শিকার হয়ে পালিয়ে আসা দশ লাখেরও বেশি রোহিঙ্গা শরণার্থীকে আশ্রয় প্রদান ও বছরের পর বছর ভরণপোষণের দায়িত্ব পালনের মাধ্যমে নিজেদের সামর্থ্যরে সর্বোচ্চ-ই করেছে বাংলাদেশ। এই বাড়তি অর্থনৈতিক বোঝা সম্মিলিতভাবেই বহন করার দায়িত্ব আন্তর্জাতিক সম্প্রদায়ের। নির্যাতনের দেশ ছাড়তে বাধ্য হওয়া রোহিঙ্গাদের আশ্রয় দিয়েছে বলে, এই অর্থনৈতিক বোঝার পুরোটাই অনন্তকাল ধরে বাংলাদেশের কাঁধে চাপিয়ে দেওয়ার সুযোগ নেই। বিশেষত, যখন বাংলাদেশ নিজস্ব অর্থনৈতিক চ্যালেঞ্জ সামলাতে হিমশিম খাচ্ছে সেই মূহুর্তে এই ঋণ চাওয়ার সিদ্ধান্ত দ্বিগুণ উদ্বেগজনক।

টিআইবির নির্বাহী পরিচালক ড. ইফতেখারুজ্জামান বলেন, ‘রোহিঙ্গা সংকট মোকাবিলায় বিশ্বব্যাংক ও এডিবি থেকে ঋণ গ্রহণের সিদ্ধান্ত পুনর্বিবেচনা এবং রোহিঙ্গা সংকট সংশ্লিষ্ট সকল খরচের সুষ্ঠু ও ন্যায়সঙ্গত বণ্টন নিশ্চিতে আন্তর্জাতিক সম্প্রদায়ের সঙ্গে সংলাপের জন্য সরকারের প্রতি আহ্বান জানাই। ঋণ নয় অনুদান হিসেবে সহায়তা প্রদানের জন্য বিশ্বব্যাংক এবং এডিবির প্রতি আহ্বান আমরা আহ্বান জানাই। রোহিঙ্গা সংকট মোকাবিলায় বাংলাদেশের সহায়তার হাত বাড়িয়ে বিশ্ব ব্যাংক ও এডিবি প্রমাণ করার একটি সুযোগও পাচ্ছে- তাদের লক্ষ্য শুধুমাত্র নির্বিচার ঋণ ব্যবসাতে সীমাবদ্ধ নয় ।’

বাস্তুহীন রোহিঙ্গাদের জন্য আন্তর্জাতিক অনুদান হ্রাসের প্রবণতায় টিআইবি বিশেষভাবে উদ্বিগ্ন। এর মাধ্যমেই প্রমাণ হয়- আন্তর্জাতিক সম্প্রদায় যে কাপুরুষের মতো তাদের দায় এড়িয়ে যাচ্ছে এবং এই বোঝা বহনের দায়িত্ব শুধু বাংলাদেশের ওপর চাপিয়ে দেওয়া হচ্ছে। অনুদান কমে যাওয়ার কারণে মাথাপিছু খাদ্য সহযোগিতায় বরাদ্দ প্রতিমাসে ১২ ডলার থেকে ৮ ডলারে নেমে এসেছে। ড. জামান বলেন, ‘ বৈশ্বিক সম্প্রদায়, বিশেষ করে মায়ানমারের বহুমাত্রিক অংশীদারত্ব, স্বার্থসংশ্লিষ্ট দেশসমূহের দায়িত্ব হলো রোহিঙ্গা মানবিক সহায়তা বৃদ্ধি, বাংলাদেশে আশ্রয় নেওয়া বাস্তুচ্যুত রোহিঙ্গাদের নিরাপদ ও স্বেচ্ছায় প্রত্যাবর্তনের টেকসই সমাধান এবং মানবতার বিরুদ্ধে অপরাধের জন্য মায়ানমারকে জবাবদিহিতার মুখোমুখি করার মাধ্যমে বাংলাদেশের প্রতি সহায়তার হাত বাড়ানো।’

রোহিঙ্গা শরণার্থী সংকটের আন্তর্জাতিক উদ্যোগ সমন্বয়ে আরো সক্রিয় ভূমিকা পালনের জন্য জাতিসংঘ এবং তার সংস্থাগুলির প্রতি আহ্বান জানিয়েছে টিআইবি। সংস্থাটির নির্বাহী পরিচালক বলেন, ‘রোহিঙ্গা শরণার্থীরা যাতে প্রয়োজনীয় সহায়তা পায়, তা নিশ্চিত করা জাতিসংঘের নৈতিক দায়িত্ব। মায়ানমারে রোহিঙ্গা জনগণের উপর চলমান নিপীড়নসহ এই সংকটের মূল কারণসমূহ মোকাবিলায় জাতিসংঘকেও কাজ করতে হবে। রোহিঙ্গা জনগোষ্ঠী যথেষ্ট ভোগান্তির শিকার হয়েছে এবং মর্যাদাপূর্ণ ও নিরাপদ জীবনের অধিকার তাদের আছে। রোহিঙ্গা নিপীড়ন-গণহত্যা থেকে সৃষ্ট অর্থনৈতিক, সামাজিক, পরিবেশগত ও নিরাপত্তাসংক্রান্ত চ্যালেঞ্জ বইতে গিয়ে বাংলাদেশ অনেক বেশি চাপে রয়েছে। এখন সেই চাপ মোকাবিলার জন্য বাংলাদেশকে ঋণ নিতে বাধ্য করার মতো নিন্দনীয় ও ঘৃণ্য কাজ আর কী হতে পারে!’

;

গ্লোবাল ইসলামী ব্যাংকের আদাচাকী এজেন্ট আউটলেটের উদ্বোধন



স্টাফ করেসপন্ডেন্ট, বার্তা ২৪.কম
গ্লোবাল ইসলামী ব্যাংকের আদাচাকী এজেন্ট আউটলেটের উদ্বোধন

গ্লোবাল ইসলামী ব্যাংকের আদাচাকী এজেন্ট আউটলেটের উদ্বোধন

  • Font increase
  • Font Decrease

আধুনিক ব্যাংকিং সেবার প্রতিশ্রুতি নিয়ে সিরাজগঞ্জের বেলকুচিতে আদাচাকী এজেন্ট আউটলেটের উদ্বোধন করা হয়েছে।

সোমবার (৪ ডিসেম্বর) ব্যাংকের অতিরিক্ত ব্যবস্থাপনা পরিচালক কাজী মশিউর রহমান জেহাদ প্রধান অতিথি হিসেবে অনলাইন মাধ্যমে উক্ত আউটলেটের আনুষ্ঠানিক উদ্বোধন করেন।

এ সময় উপ-ব্যবস্থাপনা পরিচালক আতাউস সামাদ ও সামি করিম, প্রধান কার্যালয়ের ইভিপি ও জেনারেল সার্ভিসেস ডিভিশনের প্রধান জুলফিকার আলি খান, ভিপি ও মার্কেটিং ডিভিশনের প্রধান ইমতিয়াজ আহমেদ সিদ্দিকী, ভিপি ও ব্রাঞ্চ অপারেশন ডিভিশনের প্রধান আহমেদ শোয়েব, এসএভিপি ও এজেন্ট ব্যাংকিং ডিভিশনের প্রধান এ, কে, এম নূরুল আফসার, প্রধান কার্যালয়ের বিভাগীয় প্রধান, শাখা ব্যবস্থাপক ও ব্যাংকের বিভিন্ন স্তরের কর্মকর্তাসহ আমন্ত্রিত সম্মানিত অতিথি ও গ্রাহকবৃন্দ উপস্থিত ছিলেন।

অত্যাধুনিক প্রযুক্তি ও বিশ্বস্ত ব্যাংকিং সেবার মাধ্যমে গ্লোবাল ইসলামী ব্যাংক দেশব্যাপী স্বকীয়তা বজায় রেখে অত্যন্ত দ্রুততার সাথে শাখা, উপশাখা ও এজেন্ট ব্যাংকিং আউটলেট সম্প্রসারণ করবে বলে অনুষ্ঠানে আশাবাদ ব্যক্ত করা হয়।

;