বিদ্যুৎ, তেল ও গ্যাসের দাম বৃদ্ধির আদেশ আসছে



সেরাজুল ইসলাম সিরাজ, স্পেশাল করেসপন্ডেন্ট, বার্তা২৪.কম
ছবি: সংগৃহীত

ছবি: সংগৃহীত

  • Font increase
  • Font Decrease

শিগগিরই বাড়তে পারে বিদ্যুতের দাম, কাছাকছি সময়ে তেল-গ্যাসের দামও বাড়তে পারে। বিদ্যুতের দাম গ্রাহক পর্যায়ে বাড়লেও গ্যাস শুধু বিদ্যুৎ উৎপাদনে বাড়ানোর কথা জানিয়েছে বিদ্যুৎ জ্বালানি ও খনিজ সম্পদ প্রতিমন্ত্রী নসরুল হামিদ।

প্রতিমন্ত্রী মঙ্গলবার (২০ ফেব্রুয়ারি) বিকেলে জানিয়েছেন, আমরা দ্রুত সময়ের মধ্যে দাম সমন্বয় করতে চাই। বিদ্যুতের গ্রাহক পর্যায়ে দাম সামান্য পরিমাণে বাড়তে পারে। যারা বড় গ্রাহক তাদের দাম তুলনামূলক বেশি বাড়তে পারে। আমরা স্বাবলম্বী গ্রাহকদের ভর্তুকি দিতে চাই না।

নসরুল হামিদ আরও বলেন, সবচেয়ে বেশি সমস্যা হয়ে গেছে ডলারের রেট। আগে ডলার ৭৮ টাকায় পাওয়া যেতো এখন প্রায় ১২০ টাকার মতো হয়ে গেছে। এক ডলারে প্রায় ৪০ টাকার মতো বেশি খরচ হচ্ছে। এতে বিশাল ঘাটতি তৈরি হয়েছে। আন্তর্জাতিক বাজারে দাম অপরিবর্তিত থাকলেও ডলারের মূল্যবৃদ্ধির কারণে দাম সমন্বয় জরুরি হয়ে পড়েছে।

সর্বশেষ ২০২৩ সালের ৩০ জানুয়ারি গ্রাহক পর্যায়ে নির্বাহী আদেশে বিদ্যুতের দাম বাড়ানো হয়। তার ৩ সপ্তাহ আগে ১২ জানুয়ারি গড়ে ৫ শতাংশ বাড়িয়ে গেজেট প্রকাশ করা হয়।

২০০৫ সালে বাংলাদেশ এনার্জি রেগুলেটরি কমিশন গঠনের পর থেকেই বিদ্যুতের দাম নির্ধারণ করে আসছিল সংস্থাটি। ২০২২ সালের ২১ নভেম্বর বিদ্যুতের পাইকারি দাম ইউনিট প্রতি ১৯.৯২ শতাংশ বাড়িয়ে ৬.২০ টাকা নির্ধারণ করে দেয়। তারপরেই গ্রাহক পর্যায়ে বিদ্যুতের দাম বাড়ানোর আবেদন করে বিতরণ কোম্পানিগুলো। বিতরণ কোম্পানিগুলোর আবেদনের প্রেক্ষিতে প্রক্রিয়া শুরু করেছিল বিইআরসি। গত ৮ জানুয়ারি শুনানি করে প্রায় গুছিয়ে এনেছিল নতুন দর ঘোষণার প্রস্তুতি। কিন্তু মাঝপথে বিইআরসিকে থামিয়ে নির্বাহী আদেশে দাম বাড়িয়ে দেওয়া হয়েছে। আবারও নির্বাহী আদেশেই বাড়ানোর প্রক্রিয়া চলছে বলে জানা গেছে।

অন্যদিকে ২০২৩ সালের ফেব্রুয়ারি মাসে নির্বাহী আদেশে গ্যাসের দাম বাড়িয়ে দেয় জ্বালানি ও খনিজ সম্পদ বিভাগ। আর গণশুনানির মধ্যদিয়ে বাংলাদেশ এনার্জি রেগুলেটরি কমিশন গ্যাসের দাম বাড়িয়েছিল ২০২২ সালের জুনে। আবার গ্যাসের দাম বাড়ানোর প্রস্তুতি চলছে।

এক প্রশ্নের জবাবে প্রতিমন্ত্রী বলেন, পূর্ব ঘোষণা অনুযায়ী মার্চ থেকেই আন্তর্জাতিক বাজারের সঙ্গে যুক্ত করা হবে জ্বালানি তেলের দাম। নতুন দর প্রথম সপ্তাহ থেকেই কার্যকর করা হবে। আন্তর্জাতিক বাজারে দাম বেড়ে গেলে দাম বাড়বে, আর কমে গেলে কমে আসবে।

বর্তমান আন্তর্জাতিক বাজারদর অনুযায়ী সমন্বয় করা হলে দাম বাড়বে, না-কি কমে আসবে? এমন প্রশ্নের জবাবে বলেন, তেল আমদানির কর্মাশিয়াল এনভয়েজ অনুযায়ী ডিউটি ধরা হলে দাম কিছুটা বেড়ে যাবে। আর যদি পরিমাণ ভিত্তিক ডিউটি বিবেচনা করা হয় তাহলে দাম না বাড়ালেও চলে।

নিকট অতীতে দেখে গেছে বিদ্যুৎ উৎপাদনে বহুল ব্যবহৃত ফার্নেস অয়েল প্রতি টনের দাম ছিল ৩০০ ডলারের মতো। আমদানি পর্যায়ে ১৫ শতাংশ ভ্যাট, অগ্রিম কর (এটি) ৫ শতাংশ ও ১০ শতাংশ ডিউটি মিলে ৩৫ শতাংশ ডিউটির পরিমাণ হতো ১০৫ ডলারের মতো। অর্থাৎ ডিউটিসহ পণ্যটির দাম পড়তো ৪০০ ডলারের মতো। সেই ফার্নেস অয়েল টন প্রতি দাম ওঠে ৭০০ ডলারের মতো, তখনও প্রায় ৩৫ শতাংশ ডিউটি আদায় করা হতো। এতে প্রতি টনে ২৪৫ ডলারের মতো ডিউটি দিতে হতো। যা আগের পণ্যের দামের কাছাকাছি। এতে করে পণ্যটির দাম আকাশচুম্বি হয়ে পড়ে।

এ কারণে অনেকদিন ধরে মূল্যভিত্তিক ভ্যাট কাঠামো ভেঙে পণ্যের পরিমাণ ভিত্তিক ভ্যাট চালুর দাবি করে আসছিল বিদ্যুৎ জ্বালানি ও খনিজ সম্পদ মন্ত্রণালয়। অনেক দেশেই পরিমাণ ভিত্তিক কাঠামো অনুসরণ করা হয়। বাংলাদেশেও বিষয়টি অনুসরণ করার বিষয়ে এনবিআর ও মন্ত্রণালয়ের মধ্যে রশি টানাটানি চলছে।

   

তীব্র গরমে 'স্বপ্নতে' পথচারীদের জন্য ফ্রি শরবত বিতরণ



স্টাফ করেসপন্ডেন্ট, বার্তা২৪.কম
তীব্র গরমে 'স্বপ্নতে' পথচারীদের জন্য ফ্রি শরবত বিতরণ

তীব্র গরমে 'স্বপ্নতে' পথচারীদের জন্য ফ্রি শরবত বিতরণ

  • Font increase
  • Font Decrease

চলমান তীব্র দাবদাহে পিপাসার্ত মানুষের মাঝে সুপেয় শরবত (লেবু, ট্যাং, চিনি ও পুদিনা পাতা মিশ্রিত) বিতরণ করছে বাংলাদেশের শীর্ষ রিটেইল চেইনশপ ‘স্বপ্ন’।

রাজধানীসহ সারাদেশের স্বপ্ন আউটলেটের সামনে শনিবার (২৭ এপ্রিল) সকাল থেকে এমন উদ্যোগ নেয়া হয়।

বিষয়টি নিয়ে স্বপ্ন-এর নির্বাহী পরিচালক সাব্বির নাসির জানান, ঢাকাবাসীসহ সমগ্র দেশবাসী এখন প্রচণ্ড তাপদাহের মধ্যে অবস্থান করছেন। এমন সময় স্বপ্ন থেকে এমন উদ্যোগ নেয়া হয়েছে আ।

তীব্র গরম পরিস্থিতিতে আমাদের আশেপাশে অবস্থান করা শ্রমজীবী মেহনতি মানুষদেরকে ভুলে গেলে চলবে না। তাই তাদের উদ্দেশ্যে মূলত এই উদ্যোগ নেয়া হয়েছে।

স্বপ্ন কর্তৃপক্ষ জানিয়েছে, গরমের তীব্রতা বেশি থাকলে সামনে আরও বেশ কিছু দিন এমন উদ্যোগ নেয়া হবে।

;

দুই দিনের ব্যবধানে কমল সোনার দাম



স্টাফ করেসপন্ডেন্ট, বার্তা২৪.কম
ছবি: সংগৃহীত

ছবি: সংগৃহীত

  • Font increase
  • Font Decrease

দুই দিনের ব্যবধানে আবারও কমেছে সোনার দাম। এ দফায় ৬৩০ টাকা কমিয়ে ২২ ক্যারেটের সোনার নতুন দাম নির্ধারণ করা হয়েছে এক লাখ ১২ হাজার ৯৩১ টাকা। এর আগে গত ২৫ এপ্রিল একই দাম কমিয়ে এক লাখ ১৩ হাজার ৫৬১ টাকা ছিল।  

শনিবার (২৭ এপ্রিল) এক বিজ্ঞপ্তিতে বাংলাদেশ জুয়েলার্স অ্যাসোসিয়েশনের (বাজুস) এ তথ্য জানিয়েছে।

নতুন দাম আজ বিকেল ৪টা ৩০ মিনিট থেকে কার্যকর হবে বলেও বিজ্ঞপ্তিতে জানানো হয়।

নতুন দাম অনুযায়ী, সবচেয়ে ভালো মানের বা ২২ ক্যারেটের প্রতি ভরি (১১.৬৬৪ গ্রাম) সোনা ১ লাখ ১২ হাজার ৯৩১ টাকা, ২১ ক্যারেটের প্রতি ভরি সোনার দাম ১ লাখ ৭ হাজার ৭৯৯ টাকা, ১৮ ক্যারেটের ৯২ হাজার ৪০২ টাকা। ত‌বে সব ধর‌নের সোনার দাম কমলেও সনাতন পদ্ধতির সোনার দাম বা‌ড়ি‌য়ে ৭৬ হাজার ৮৪২ টাকা করা হয়েছে।

সোনার দাম বাড়ানো হলেও অপরিবর্তিত রাখা হয়েছে রুপার দাম। ক্যাটাগরি অনুযায়ী বর্তমানে ২২ ক্যারেটে প্রতি ভরি রুপার দাম দুই হাজার ১০০ টাকা, ২১ ক্যারেটের দাম ২ হাজার ৬ টাকা, ১৮ ক্যারেটের দাম এক হাজার ৭১৫ টাকা এবং সনাতন পদ্ধতির রুপার দাম ১ হাজার ২৮৩ টাকা। 

এর আগে চল‌তি মাসে ৬, ৮ ও ১৮ এপ্রিল সোনার দা‌ম বা‌ড়িয়ে‌ছিল বাজুস। এর মধ্যে ৬ এপ্রিল বেড়ে‌ছিল এক হাজার ৭৫০ টাকা, ৮ এপ্রিল এক হাজার ৭৫০ টাকা এবং ১৮ এপ্রিল বেড়ে‌ছিল দুই হাজার ৬৫ টাকা। পরে ২০ এপ্রিল ৮৪০ টাকা কমানোর একদিন পর ২১ এপ্রিল আবার ভরিতে ৬৩০ টাকা বাড়ায় বাজুস। দু’দিন পর ২৩ এপ্রিল ৩ হাজার ১৩৮ টাকা, ২৪ এপ্রিল দুই হাজার ৯৯ টাকা, ২৫ এপ্রিল ৬৩০ টাকা ও ২৭ এপ্রিল ভালো সোনার ভরি ৬৩০ টাকা কমানোর ঘোষণা দিলো বাজুস। চার দিনে ভ‌রি‌তে সোনার দাম কমেছে ৬ হাজার ৪৯৮ টাকা।

;

চাঁদাবাজিতে বিনিয়োগকারী প্রতিষ্ঠানের নাম, হাতিয়ার 'গুজব'



স্টাফ করেসপন্ডেন্ট, বার্তা ২৪.কম
ছবি: বার্তা২৪.কম

ছবি: বার্তা২৪.কম

  • Font increase
  • Font Decrease

শেয়ারবাজারে তালিকাভুক্ত কোম্পানিতে চাওয়া হতো চাঁদা। চাহিদামতো টাকা পেলে দুর্বল কোম্পানির নামে ভালো তথ্য ছড়িয়ে বিনিয়োগে প্রলুব্ধ করা হতো। আর টাকা না পেলে ভালো কোম্পানির নামে ছড়ানো হতো গুজব।

সামাজিক যোগাযোগ মাধ্যমে বিভিন্ন গ্রুপে এবং অনলাইন মাধ্যমে ভুয়া তথ্য ছড়িয়ে বাজার কারসাজি করা একটি চক্রের তিন সদস্যকে গ্রেফতার করেছে মহানগর গোয়েন্দা পুলিশ (ডিবি)।

গ্রেফতাররা হলেন- মো. আমির হোসাইন ওরফে নুরনুরানী (৩৭), নুরুল হক হারুন (৫২)  আব্দুল কাইয়ুম (৩৯)।

শুক্রবার (২৬ এপ্রিল) রাতে ডিবি সাইবার এন্ড স্পেশাল ক্রাইমের (দক্ষিণ) অতিরিক্ত উপ-কমিশনার (এডিসি) সাইফুর রহমান আজাদের নেতৃত্বে রাজধানীর বিভিন্ন এলাকায় অভিযান চালিয়ে তাদেরকে গ্রেফতার করা হয়।

ডিবি জানায়,  আসামিরা দীর্ঘদিন ধরে সরকারবিরোধী নানা কর্মকাণ্ডে লিপ্ত। আমির হোসাইনেরর বিরুদ্ধে বিস্ফোরক দমন আইন ও বিশেষ ক্ষমতা আইনেসহ বিভিন্ন থানায় ১১টি মামলা রয়েছে।

তারা দীর্ঘদিন ধরে পুঁজিবাজার ধ্বংস করার উদ্দেশ্যে বাংলাদেশ সিকিউরিটিজ এন্ড এক্সচেঞ্জ কমিশন (বিএসইসি), কমিশনের চেয়্যারম্যানসহ বিভিন্ন গুরুত্বপূর্ণ ব্যক্তির বিরুদ্ধে সামাজিক যোগাযোগ মাধ্যমে গ্রুপ খুলে বিভিন্ন মিথ্যা তথ্য ছড়িয়ে সাধারণ বিনিয়োগ কারীদের প্রতারিত করে আসছিল। এছাড়া, সাধারণ বিনিয়োগ কারীদের ব্যবহার করে আন্দোলনের নামে অস্থিতিশীল পরিসস্থিতি তৈরী করে আসছিল।

শনিবার (২৭ এপ্রিল) দুপুরে ডিএমপি মিডিয়া সেন্টারে আয়োজিত এক সংবাদ সম্মেলনে এসব কথা জানান ডিবি প্রধান মোহাম্মদ হারুন অর রশীদ।

তিনি বলেন, পুঁজিবাজার স্পর্শকাতর জায়গা। এখানে অনেক সাধারণ বিনিয়োগকারী তাদের সর্বস্ব নিয়ে এসে বিনিয়োগ করেন। অল্পতেই এখানে ক্ষতিগ্রস্ত হওয়ার সম্ভাবনা অনেক থাকে। একটি স্বার্থান্বেষী চক্র মিথ্যা তথ্যে বিনিয়োগকারীদের প্রভাবিত করে আসছিল, এমন অভিযোগে বিএসইসি রমনা থানায় একটি মামলা দায়ের করে। মামলা তদন্তের ধারাবাহিকতায় ডিবি তিনজনকে গ্রেফতার  করে।

তিনি আরও বলেন, মিথ্যা ও ভূয়া তথ্য ছড়ানোর জন্য ফেসবুক, হোয়াটস্যাপ, টেলিগ্রামে গোপনীয় গ্রুপ ব্যবহার করে আসামিরা। এসব গ্রুপে গুলোতে শেয়ারবাজার সংক্রান্ত মিথ্যা ও ভূয়া তথ্য প্রদান করে আসছিল। বিভিন্ন প্রকার মূল্য সংবেদনশীল তথ্য আগে ভাগে প্রকাশ করে দেয়, যা বেশিরভাগ সময় বানোয়াট ও মিথ্যা। যার ফলে সাধারণ বিনিয়োগকারী ক্ষতিগ্রস্ত হয়।

ডিবি প্রধান বলেন, তারা বিভিন্ন সময় আন্দোলনের নামে সাধারণ বিনিয়োগকারীদের ব্যবহার করে রাস্তা দখল করে উদ্দেশ্য মূলক ভাবে অস্থিতিশীল পরিস্থিতি তৈরী করে।

এছাড়া, তালিকাভুক্ত কোম্পানিতে বিভিন্ন ইস্যুতে চাঁদা দাবি করে। চাঁদা না দিলে সেসব কোম্পানি সম্পর্কে অন-লাইনে অপপ্রচার শুরু করে। এমনকি কোম্পানির অফিস গুলোতেও হামলা করে।

তারা বিভিন্ন শেয়ার নিয়ে মিথ্যা তথ্য দিয়ে দাম বৃদ্ধি করে সাধারণ বিনিয়োগকারীদের কাছে উচ্চমূল্যে বিক্রি করে। এসব করার জন্য গোপনীয় গ্রুপ ব্যবহার করে আসছিল। এসব গ্রুপের সদস্যদের একটি নিদিষ্ট ফি দিয়ে গ্রুপে যুক্ত হতে হয়। আবার শেয়ারে প্রফিট হলে লভ্যংশ দিতে হয়। কিন্তু লোকসান হলে তারা দায়িত্ব নেয় না।

গ্রেফতারদের রিমান্ডে এনে জিজ্ঞাসাবাদ করে চক্রে জড়িত অন্যদেরকে আইনের আওতায় নিয়ে আসা হবে। অনলাইনে গুজব ছড়িয়ে যাতে অস্থিতিশীল পরিস্থিতি সৃষ্টি করতে না পারে সেজন্য আমাদের নজরদারি অব্যাহত আছে বলেও জানান তিনি।

এডিসি সাইফুর রহমান আজাদ বলেন, গ্রেফতার আমির হোসাইন ছদ্মনাম নূর নূরানী ব্যবহার করে গ্রুপগুলো পরিচালনা করতো। ফেসবুক, হোয়াটসঅ্যাপ ও টেলিগ্রামে সব মিলিয়ে ৮-১০ টি গ্রুপ চালায়। নুরুল হক হারুন বিনিয়োগকারী ঐক্য পরিষদের সহ-সভাপতি পরিচয়ে বিভিন্ন সদস্যদের একত্রিক হয়ে কোম্পানি গুলোতে চাঁদাবাজি করে। আব্দুল কাইয়ুম রয়েল ক্যাপিটাল নামক ব্রোকারেজ হাউজের সঙ্গে যুক্ত। তিনি হোয়াটস্যাপ এবং টেলিগ্রাম গ্রুপে টাকার বিনিময়ে বিভিন্ন শেয়ার সম্পর্কে তথ্য প্রদান করত।

;

ইসলামী ব্যাংকের নোয়াখালী জোনের কর্মকর্তা সম্মেলন অনুষ্ঠিত



স্টাফ করেসপন্ডেন্ট, বার্তা২৪.কম
ছবি: সংগৃহীত

ছবি: সংগৃহীত

  • Font increase
  • Font Decrease

ইসলামী ব্যাংক বাংলাদেশ পিএলসির নোয়াখালী জোনের কর্মকর্তা ও কর্মচারীদের নিয়ে কর্মকর্তা সম্মেলন অনুষ্ঠিত হয়েছে।

শুক্রবার ( ২৬ এপ্রিল) ম্যাজিক প্যারাডাইস পার্ক এ সম্মেলন অনুষ্ঠিত হয়।

ব্যাংকের ম্যানেজিং ডাইরেক্টর মুহাম্মদ মুনিরুল মওলা অনুষ্ঠানে প্রধান অতিথি হিসেবে উপস্থিত ছিলেন। ব্যাংকের সিনিয়র এক্সিকিউটিভ ভাইস প্রেসিডেন্ট মো. মাকসুদুর রহমান-এর সভাপতিত্বে অনুষ্ঠানে বিশেষ অতিথি হিসেবে উপস্থিত ছিলেন অ্যাডিশনাল ম্যানেজিং ডাইরেক্টর মুহাম্মদ কায়সার আলী, ডেপুটি ম্যানেজিং ডাইরেক্টর মুহাম্মদ শাব্বির এবং সিনিয়র এক্সিকিউটিভ ভাইস প্রেসিডেন্ট আবু ছাঈদ মো. ইদ্রিস।

অনুষ্ঠানে স্বাগত বক্তব্য প্রদান করেন নোয়াখালী জোনপ্রধান এ. এফ. এম আনিছুর রহমান। সম্মেলনে ব্যাংকের কুমিল্লা জোনপ্রধান মো. মুনিরুল ইসলাম, সিনিয়র ভাইস প্রেসিডেন্ট খালেদ মাহমুদ রায়হান, এফসিসিএ সহ প্রধান কার্যালয়ের নির্বাহী, নোয়াখালী জোনের অধীন শাখাসমূহের প্রধান, উপ-শাখা ইনচার্জ, সর্বস্তরের কর্মকর্তা ও কর্মচারীগণ উপস্থিত ছিলেন।

;