সোশ্যাল ইসলামী ব্যাংকে ঈদ পুনর্মিলনী অনুষ্ঠিত



স্টাফ করেসপন্ডেন্ট, বার্তা২৪.কম
ছবি: সংগৃহীত

ছবি: সংগৃহীত

  • Font increase
  • Font Decrease

ঈদ পরবর্তী প্রথম কর্মদিবসে সোশ্যাল ইসলামী ব্যাংকে ঈদ পুনর্মিলনী অনুষ্ঠান উদযাপিত হয়েছে। সোমবার (১৫ এপ্রিল) সোশ্যাল ইসলামী ব্যাংকের প্রধান কার্যালয়ে বর্ণাঢ্য এ ঈদ পুনর্মিলনী অনুষ্ঠান উদযাপিত হয়।

অনুষ্ঠানে প্রধান অতিথি ছিলেন ব্যাংকের ব্যবস্থাপনা পরিচালক ও প্রধান নির্বাহী জাফর আলম। এ সময় ব্যাংকের উপ-ব্যবস্থাপনা পরিচালক মুহাম্মদ ফোরকানুল্লাহ, আব্দুল হান্নান খান ও মোহাম্মদ হাবীবুর রহমান, ব্যাংকের প্রধান কার্যালয়ের বিভাগীয় প্রধানগণ, বিভিন্ন অঞ্চলের আঞ্চলিক প্রধান, ঢাকাস্থ কয়েকটি শাখার ব্যবস্থাপক সহ প্রধান কার্যালয়ের কর্মকর্তাবৃন্দ উপস্থিত ছিলেন। অনুষ্ঠানে ঊর্ধ্বতন নির্বাহীদের বক্তব্যের পাশাপাশি অন্যান্য কর্মকর্তাদের ঈদ ও বাংলা নববর্ষ বরণের অনুভূতি ব্যক্তকরণ, স্মৃতিচারণ, কৌতুক, গান, স্বরচিত কবিতা ও কবিতা আবৃত্তি ইত্যাদি পরিবেশনা অনুষ্ঠানটিকে আরও প্রাণবন্ত ও বর্ণিল করে তোলে।

অনুষ্ঠানে প্রধান অতিথি জাফর আলম নিজের ঈদ উদযাপনের অনুভূতি ব্যক্ত করেন এবং সকলের সাথে ঈদ ও নববর্ষের শুভেচ্ছা বিনিময় করেন। তিনি বলেন, কর্মক্ষেত্রে যাদের সাথে আমরা বেশিরভাগ সময় কাটাই তারা আমাদের আরেকটি বৃহৎ পরিবার। এই পরিবারের সকলের সাথে ঈদ ও নববর্ষের আনন্দ ভাগ করে নিতে পারছি এটা অনেক আনন্দের। আমরা সকলে মিলে এই ব্যাংককে এগিয়ে নিয়ে যাচ্ছি, আমাদের ব্যাংক রেমিট্যান্স, আমানত ও গ্রাহক সংখ্যায় ভালো করছে। ব্যাংকের এই অগ্রযাত্রা অব্যাহত রাখতে সকলকে কাজ করার আহ্বান জানান তিনি।

   

কৃষি খাতকে লাভজনক করতে স্মার্ট প্রযুক্তি ব্যবহারের বিকল্প নেই: এফবিসিসিআই



স্টাফ করেসপন্ডেন্ট, বার্তা২৪.কম, ঢাকা
কৃষি খাতকে লাভজনক করতে স্মার্ট প্রযুক্তি ব্যবহারের বিকল্প নেই

কৃষি খাতকে লাভজনক করতে স্মার্ট প্রযুক্তি ব্যবহারের বিকল্প নেই

  • Font increase
  • Font Decrease

কৃষির উৎপাদনশীলতা বৃদ্ধি, ব্যয় হ্রাস, কৃষিপণ্যের অপচয় রোধ, কৃষকদের ন্যায্যমূল্য প্রাপ্তি নিশ্চিত করার পাশাপাশি কৃষি খাতকে অধিক লাভজনক করতে জরুরি ভিত্তিতে স্মার্ট প্রযুক্তি গ্রহণের ওপর বিশেষ জোর দিয়েছে ব্যবসায়ীদের শীর্ষ সংগঠন দি ফেডারেশন অব বাংলাদেশ চেম্বার্স অব কমার্স এন্ড ইন্ডাস্ট্রি (এফবিসিসিআই)।

মঙ্গলবার (এপ্রিল ৩০) দুপুরে মতিঝিলে অবস্থিত এফবিসিসিআই কার্যালয়ে যুক্তরাষ্ট্রভিত্তিক প্রযুক্তি প্রতিষ্ঠান সিসকো (CISCO) এর একটি প্রতিনিধি দলের সাথে অনুষ্ঠিত সভায় এসব বিষয় নিয়ে আলোচনা করেন এফবিসিসিআই’র সহ-সভাপতি ড. যশোদা জীবন দেব নাথ।

এ সময় তিনি বলেন, আগামী দিনের চ্যালেঞ্জ হলো খাদ্য নিরাপত্তা নিশ্চিত করা। খাদ্যের জোগান ঠিক রাখতে হলে কৃষকদের বাঁচাতে হবে। কৃষির উৎপাদনশীলতা বাড়াতে হবে, চাষাবাদের ব্যয় কমাতে হবে। মাটি, পানিসহ খনিজ সম্পদের উপযুক্ত ব্যবহার নিশ্চিত করতে হবে। কার্বন নিঃসরণ হ্রাস এবং জলবায়ু ইস্যুতে দায়িত্বশীল হতে হবে। এক্ষেত্রে কৃষিতে স্মার্ট প্রযুক্তির ব্যবহারের কোনো বিকল্প নেই বলে মন্তব্য করেন তিনি।

জমি কর্ষণ, সেচ, শস্য মাড়াই, কৃষিপণ্য সংরক্ষণ, প্রক্রিয়াজাতকরণ ও বাজারজাতকরণে আইওটি (ইন্টারনেট অব থিংস) সহ সর্বাধুনিক স্মার্ট প্রযুক্তি ব্যবহারের মাধ্যমে কৃষিকে আরও লাভজনক করতে সরকার, বেসরকারি খাত, গবেষণা সংস্থা এবং প্রযুক্তি উন্নয়ন সহযোগী (Solution Provider) সহ সকল অংশীজনকে দ্রুত সমন্বিত উদ্যোগ নিতে হবে বলে জানান ড. যশোদা জীবন দেবনাথ।

যান্ত্রিকীকরণকে বেগবান করতে কৃষিতে ব্যবহৃত যন্ত্রপাতি ও স্মার্ট প্রযুক্তি আমদানিতে শুল্ক ছাড়সহ অন্যান্য সুবিধা প্রদান জরুরি বলে এসময় মন্তব্য করেন উপস্থিত বক্তারা। পাশাপাশি, স্মার্ট কৃষি বাস্তবায়নের অন্তরায় সকল আমলাতান্ত্রিক জটিলতা দূর করার আহ্বান জানান তারা।

এসময়, বাংলাদেশে স্মার্ট কৃষি বাস্তবায়নের যাত্রায় অন্যতম সহযোগী হিসেবে কাজ করার আগ্রহ ব্যক্ত করেন সিসকো কমার্স ইন্ডিয়া প্রাইভেট লিমিটেডের ডিজিটাল ট্রান্সফরমেশন অফিসের টেক লিড দীনেশ পাল সিং।

সভায় আরও উপস্থিত ছিলেন- শেরেবাংলা কৃষি বিশ্ববিদ্যালয়ের অধ্যাপক ড. মির্জা হাসানুজ্জামান, বাংলাদেশ পানি উন্নয়ন বোর্ডের অবসর প্রাপ্ত অতিরিক্ত মহাপরিচালক ইঞ্জিনিয়ার মো. বেলায়েত হোসেন, অতীশ দীপঙ্কর ইউনিভার্সিটি অব সায়েন্স অ্যান্ড টেকনোলজির এগ্রি বিজনেস বিভাগের চেয়ারম্যান মো. মোশাররফ হোসেন, এফবিসিসিআই’র সাবেক পরিচালক এস এম জাহাঙ্গীর হোসেন, এফবিসিসিআই’র সাধারণ পরিষদের সদস্যবৃন্দ, ব্যবসায়ী নেতৃবৃন্দ প্রমুখ।

;

বিকাশ পেমেন্টের মাধ্যমে গোল্ড কিনে সঞ্চয় করা যাচ্ছে ‘গোল্ড কিনেন’ অ্যাপে



নিউজ ডেস্ক, বার্তা২৪.কম
ছবি: সংগৃহীত

ছবি: সংগৃহীত

  • Font increase
  • Font Decrease

গোল্ড কিনেন অ্যাপের গ্রাহকরা এখন বিকাশ পেমেন্টের মাধ্যমে আন্তর্জাতিক মানের হলমার্ক ও সার্টিফাইড ২২ ক্যারেট গোল্ড ক্রয়, সঞ্চয়, বিক্রয়, উপহার এবং বার ও কয়েন রূপে উত্তোলন করতে পারছেন।

ক্রয়কৃত গোল্ড দেশের যেকোনো স্থানে নির্দিষ্ট পিক-আপ পয়েন্ট থেকে অথবা ঢাকা সিটি করপোরেশনের আওতাভুক্ত এলাকায় ঘরে বসেই উত্তোলন করতে পারছেন গ্রাহকরা। এ লক্ষ্যে চুক্তি স্বাক্ষর করেছে গোল্ড কিনেন ও বিকাশ। সেই সঙ্গে ৩১ মে পর্যন্ত চলা ক্যাশব্যাক ক্যাম্পেইনের আওতায় গ্রাহকরা গোল্ড কিনেন অ্যাপ থেকে গোল্ড কিনে পেমেন্ট বিকাশ করলেই পাচ্ছেন ৫% ইনস্ট্যান্ট ক্যাশব্যাক, ১০০ টাকা পর্যন্ত।

চুক্তি স্বাক্ষরের সময় উপস্থিত ছিলেন বিকাশ-এর চিফ কমার্শিয়াল অফিসার আলী আহম্মেদ ও চিফ ফিনান্সিয়াল অফিসার মঈনুদ্দিন মোহাম্মদ রাহগীর, গোল্ড কিনেন-এর প্রতিষ্ঠাতা কামরান সঞ্জয় রহমান, রাফাতুল বারি লাবিব ও আতেফ হাসান এবং উভয় প্রতিষ্ঠানের ঊর্ধ্বতন কর্মকর্তারা।

বাংলাদেশের প্রথম গোল্ড অ্যাপ ‘গোল্ড কিনেন’। গোল্ড কেনা যেন আরও সহজ, সাশ্রয়ী ও স্বাচ্ছন্দ্যদায়ক হয় সেই লক্ষ্যেই যাত্রা শুরু করে প্রতিষ্ঠানটি। এই চুক্তির ফলে গোল্ড কিনেন গ্রাহকরা অ্যাপ থেকেই সহজ, নিরাপদ ও নির্বিঘ্নে গোল্ড কিনতে ও উত্তোলন করতে পারছেন বিকাশ পেমেন্টের মাধ্যমে। গোল্ড কিনেন অ্যাপটি গুগল প্লে স্টোর ও অ্যাপল অ্যাপ স্টোর থেকে ডাউনলোড করা যায়।

;

২৪ ঘণ্টা না যেতেই সোনার দাম কমল ভরিতে ৪২০ টাকা



স্টাফ করেসপন্ডেন্ট, বার্তা২৪.কম
ছবি: সংগৃহীত

ছবি: সংগৃহীত

  • Font increase
  • Font Decrease

চব্বিশ ঘণ্টার ব্যবধানে দেশের বাজারে আবারও কমেছে সোনার দাম। এবার ৪২০ টাকা কমিয়ে ভালো মানের, অর্থাৎ হল-মার্ক করা ২২ ক্যারেট সোনার দাম দাঁড়িয়েছে প্রতি ভরি ১ লাখ ১১ হাজার ৪১ টাকা। এ নিয়ে টানা ৭ দফায় সোনার দাম কমানো হয়েছে মোট ৮ হাজার ৩৮৭ টাকা।

মঙ্গলবার (৩০ এপ্রিল) বাংলাদেশ জুয়েলার্স সমিতি (বাজুস) এক সংবাদ বিজ্ঞপ্তিতে বিষয়টি জানিয়েছে। এতে বলা হয়, স্থানীয় বাজারে খাঁটি সোনার দাম কমেছে, সে জন্য সোনার নতুন দাম নির্ধারণ করা হয়েছে। নতুন দর বিকেল ৪টা থেকে কার্যকর হবে।

নতুন দাম অনুযায়ী, প্রতি ভরি (১১ দশমিক ৬৬৪ গ্রাম) ২২ ক্যারেটের সোনার দাম পড়বে ১ লাখ ১১ হাজার ৪১ টাকা। এছাড়া ২১ ক্যারেটের প্রতি ভরি ১ লাখ ৬ হাজার ২ টাকা, ১৮ ক্যারেটের প্রতি ভরি ৯০ হাজার ৮৬৩ টাকা ও সনাতন পদ্ধতির প্রতি ভরি সোনার দাম ৭৫ হাজার ৫৫৯ টাকা নির্ধারণ করা হয়েছে।

এর আগে, গত সোমবার (২৯ এপ্রিল) ২২ ক্যারেটের সোনার দাম ভরিতে ১ হাজার ১৫৫ টাকা কমিয়ে নির্ধারণ করা হয়েছিল ১ লাখ ১১ হাজার ৪৬১ টাকা। এছাড়া ২১ ক্যারেটের প্রতি ভরি ১ লাখ ৬ হাজার ৩৯৯ টাকা, ১৮ ক্যারেটের প্রতি ভরি ৯১ হাজার ২০১ টাকা ও সনাতন পদ্ধতির প্রতি ভরি সোনার দাম নির্ধারণ করা হয়েছিল ৭৫ হাজার ৮৩৯ টাকা।

এ নিয়ে গত ১৩ দিনের ব্যবধানে দেশের বাজারে ১০ বার সোনার দাম সমন্বয় করেছে বাজুস। যার মধ্যে ৮ বার দাম কমানো হয়েছে, আর বাড়ানো হয়েছে ২ বার। সবশেষ ৭ দফা সমন্বয়েই কমেছে সোনার দাম।

;

ফের রেমিট্যান্স আহরণে শীর্ষে ইসলামী ব্যাংক



স্পেশাল করেসপন্ডেন্ট, বার্তা২৪.কম
-ইসলামী ব্যাংক বাংলাদেশ পিএলসি

-ইসলামী ব্যাংক বাংলাদেশ পিএলসি

  • Font increase
  • Font Decrease

অতীতের অপ্রতিদ্বন্ধী অবস্থান ধরে রেখে চলতি এপ্রিল মাসের প্রথম ২৬ দিনে দেশে সর্বাধিক রেমিট্যান্স আহরণ করেছে ইসলামী ব্যাংক। একক ব্যাংক হিসেবে আবারও সবচেয়ে বেশি রেমিট্যান্স আহরণের দৃষ্টান্ত গড়ল ব্যাংকটি। রবিবার (২৮ এপ্রিল) বাংলাদেশ ব্যাংকের হালনাগাদ প্রতিবেদন থেকে এ তথ্য জানা গেছে।

প্রতিবেদনে জানা যায়, ইসলামী ব্যাংকের মাধ্যমে ২৬ এপ্রিল পর্যন্ত রেমিট্যান্স এসেছে ৪৬ কোটি ৫০ লাখ ৫০ হাজার ডলার। যা বাংলাদেশি টাকায় পাঁচ হাজার ১১৫ কোটি ৫৫ লাখ টাকা (প্র‌তি ডলার ১১০ টাকা হিসাবে)। দেশের অন্য কোনো ব্যাংক এর ধারেকাছেও নেই পৌছাতে পারেনি।

বাংলাদেশ ব্যাংকের প্রতিবেদনে জানা যাচ্ছে, চলতি মাসের প্রথম ২৬ দিনে দেশে রেমিট্যান্স এসেছে ১৬৮ কোটি ৯ লাখ ৭০ হাজার ইউএস ডলার। বাংলাদেশের মুদ্রায় যার পরিমাণ ১৮ হাজার ৪৯০ কোটি ৬৭ লাখ টাকা। এর আগে চলতি বছরের জানুয়ারিতে দেশে রেমিট্যান্স আসে ২১১ কোটি ৩১ লাখ ৫০ হাজার ডলার। ফেব্রুয়ারিতে ২১৬ কো‌টি ৪৫ লাখ ৬০ হাজার ডলার এবং মার্চে ১৯৯ কোটি ৬৮ লাখ ৫০ হাজার ডলার।

এই তালিকায় পরের অবস্থান ব্র্যাক ব্যাংকের। এই ব্যাংকের মাধ্যমে ১০ কোটি ৫৬ লাখ ২০ হাজার ডলার রেমিট্যান্স এসেছে। এছাড়া সোশ্যাল ইসলামী ব্যাংকের মাধ্যমে ৯ কোটি ১৯ লাখ ৩০ হাজার ডলার, বাংলাদেশ কৃষি ব্যাংকের মাধ্যমে আট কোটি ৯৮ লাখ ডলার এবং জনতা ব্যাংকের সাত কোটি ৪৩ লাখ ৪০ হাজার ডলার রেমিট্যান্স।

বাংলাদেশ ব্যাংকের সাপ্তাহিক হিসাবে দেখা যায়, ১ থেকে ৫ এপ্রিল পর্যন্ত ৪৫ কোটি ৫৪ লাখ ২০ হাজার ডলার, ৬ থেকে ১২ এপ্রিল পর্যন্ত ৪২ কোটি ১৬ লাখ ৮০ হাজার ডলার, ১৩ থেকে ১৯ এপ্রিল পর্যন্ত ৪০ কোটি ৪৪ লাখ ১০ হাজার ডলার এবং ২০ থেকে ২৬ এপ্রিল পর্যন্ত ৩৯ কোটি ৯৪ লাখ ৬০ হাজার ডলার রেমিট্যান্স এসেছে।

বাংলাদেশের প্রবাসীদের অধিকাংশই কর্মরত মধ্যপ্রাচ্যে। রেমিটেন্সের সবচেয়ে বড় এই উৎসটি পরিপূর্ণভাবে কাজে লাগাতে সক্ষম হয়েছে ইসলামী ব্যাংক। যদিও পূর্বে এসব দেশ থেকে বাংলাদেশে আগে টাকা পাঠানোর সহজ, নিরাপদ ও দ্রুত উপায় না থাকায় প্রবাসীগণ অবৈধ উপায়ে প্রিয়জনদের কাছে অর্থ পাঠিয়ে অনেক সময় প্রতারিত হত। ইসলামী ব্যাংক প্রবাসীদের সাথে নিয়মিত মতবিনিময় সভা ও বিশেষ ক্যাম্পেইনের মাধ্যমে মানুষকে বৈধ চ্যানেলে টাকা পাঠাতে ব্যাপক সচেতনতা সৃষ্টি করে।

ইসলামী ব্যাংক প্রবাসীদের রেমিট্যান্স আহরণ ও প্রবাসীদের সেবায় বিশেষ গুরুত্ব প্রদান করে আসছে, যার ফলশ্রুতিতে প্রবাসীরাও আস্থা রেখেছে ব্যাংকটির প্রতি। বর্তমানে ব্যাংকের প্রতিনিধির সৌদি আরব, সংযুক্ত আরব আমিরাত, কাতার, ওমান, জর্ডান, সিঙ্গাপুরসহ বিশ্বের বিভিন্ন দেশে প্রবাসীদের সেবা প্রদান করে যাচ্ছে। গত চার দশকে ব্যবসা পরিচালনার পাশাপাশি ইসলামী ব্যাংক খাত দেশের আর্থসামাজিক উন্নয়নে উল্লেখযোগ্য অবদান রেখেছে। দেশব্যাপী বিনিয়োগ বহুমুখীকরণের মাধ্যমে সরাসরি ইসলামী ব্যাংকগুলো প্রায় ১ দশমিক ২০ কোটি লোকের কর্মসংস্থান সৃষ্টি করেছে। প্রতি বছর ইসলামী ব্যাংকগুলো রাষ্ট্রীয় কোষাগারে বিপুল পরিমাণ অর্থ জমা করছে।

গণমাধ্যমে প্রকাশিত তথ্য অনুযায়ী, ২০২২ সালে ইসলামী ব্যাংকগুলো করপোরেট ট্যাক্স, অগ্রিম আয়কর, ভ্যাট, আবগারি শুল্ক ইত্যাদির আকারে প্রায় ৬ হাজার ৭০০ কোটি টাকা রাষ্ট্রীয় কোষাগারে জমা করেছে। ইসলামী ব্যাংক বাংলাদেশ বৈদেশিক মুদ্রার রিজার্ভ বিকাশে উল্লেখযোগ্য অবদান রেখেছে। এ পর্যন্ত আইবিবিএল এককভাবে কেন্দ্রীয় ব্যাংকে ১২.৫০ বিলিয়ন ডলার জমা করে বৈদেশিক মুদ্রার রিজার্ভ বৃদ্ধিতে অবদান রেখেছে।

যুক্তরাজ্যের ব্যাংকিং বিষয়ক বিখ্যাত ম্যাগাজিন ‘দি ব্যাংকার’-এর মূল্যায়নে ইসলামী ব্যাংক ২০১২ সালে বিশ্বের শীর্ষ ১০০০ ব্যাংকের তালিকায় বাংলাদেশের একমাত্র ব্যাংকরূপে স্থান পেয়েছে। এ ধারাবাহিকতায় টানা ১২ বার ইসলামী ব্যাংক বিশ্বের শীর্ষ ব্যাংকের তালিকায় রয়েছে। বিশ্বসেরা ইসলামিক ব্যাংক সিবাফি অ্যাওয়ার্ডসহ জাতীয় ও আন্তর্জাতিক অসংখ্য মর্যাদাপূর্ণ অর্জন রয়েছে এই ব্যাংকটির।

;