স্বাধীনভাবে কাজ না করায় ব্যাংকিংখাতে পুঞ্জীভূত সংকট বাড়ছে: সিপিডি



স্পেশাল করেসপন্ডেন্ট, বার্তা২৪.কম, ঢাকা
ছবি: সংগৃহীত

ছবি: সংগৃহীত

  • Font increase
  • Font Decrease

সুশাসন, স্বচ্ছতা ও জবাবদিহিতার অভাব, নিয়ন্ত্রক সংস্থার কাজে বাধা এমন কি অনেক ক্ষেত্রে রাজনৈতিকভাবে প্রভাবিত হয়ে নিয়ন্ত্রক সংস্থা স্বাধীনভাবে কাজ না করায় ব্যাংকিং খাতে পুঞ্জীভূত সংকট বাড়ছে বলে মন্তব্য করে গবেষণা সংস্থা সেন্টার ফর পলিসি ডায়ালগ (সিপিডি)।

বৃহস্পতিবার (২২ মে) রাজধানীর লেকশোর হোটেলের লা ভিটা হলে সিপিডি আয়োজিত ‘বাংলাদেশের ব্যাংকিং খাতের জন্য সামনে কী অপেক্ষা করছে?’ শীর্ষক সংলাপে এ মন্তব্য করে সিপিডি।

সংস্থাটির নির্বাহী পরিচালক ড. ফাহমিদা খাতুন বলেন, স্বাধীনভাবে কাজ না করার অভ্যাস হয়ে যাওয়ায় বাংলাদেশ ব্যাংক তার স্বাধীন সত্তা হারিয়ে ফেলেছে। এর ফলে সুদের হার, ব্যাংকের লাইসেন্স, সুদ মওকুফ, খেলাপি ঋণ পুনঃতফসিলের মত বিষয়াদির নীতিমালা বাংলাদেশ বাংকের বাইরে থেকে চাপিয়ে দেয়া হচ্ছে।

ডা. ফাহমিদা বলেন, প্রাতিষ্ঠানিক সক্ষমতা ও সুশাসনের অভাব, নিয়ন্ত্রণে দুর্বলতা, আইনি জটিলতা আর অবাধ তথ্যের অভাবে ব্যাংকিং খাতের স্বাস্থ্য ক্রমেই দুর্বল হচ্ছে।

পরিস্থিতির উত্তরণে খাতভিত্তিক সাময়িক উদ্যোগের পরিবর্তে দীর্ঘমেয়াদী সমন্বিত উদ্যোগের তাগিদ দিয়ে তিনি বলেন, দৃঢ় রাজনৈতিক সংকল্প এবং সর্বোচ্চ পর্যায়ে নির্দেশনা না আসলে এই খাতকে পুনরুদ্ধার করা সম্ভব হবে না।

অনুষ্ঠানে ব্যাংকগুলোর পরিচালক নিয়োগ থেকে শুরু করে ঋণ বিতরণে স্বচ্ছতা নিশ্চিত করা, কেন্দ্রীয় ব্যাংকের স্বাধীনতা চর্চা সমুন্নত করা, দুর্বল ব্যাংকগুলোর এক্সিট পলিসি নিশ্চিত করা, অর্থ ঋণ আদালতে চলমান মামলাগুলোর দ্রুত সমাধান করার সুপারিশ করা হয়।

এ সব সমস্যার সমাধানে বরাবরের মতই একটি স্বাধীন ব্যাংকিং কমিশন গঠনেরও তাগিদ দিয়েছে সিপিডি।

সংলাপে সভাপতির বক্তব্যে সিপিডির ফেলো প্রফেসর ড. মুস্তাফিজুর রহমান বলেন, ব্যাংকিংখাতের অবস্থা ভালো থাকলে বাংলাদেশের অর্থনীতিও ভালো থাকবে।

আর এই খাতে চ্যালেঞ্জ দেখা দিলে সামষ্টিক অর্থনীতিতে এর গুণক প্রভাব পড়বে মন্তব্য করে তিনি বলেন, এই ধরনের সমস্যা মোকাবিলা করতে গিয়ে অর্থনীতি নতুন করে চ্যালেঞ্জের সম্মুখীন হয়।

মূল প্রবন্ধে ড. ফাহমিদা খাতুন বলেন, ২০১২ সালের ৪২,৭২৫ কোটি টাকা থেকে তিন গুণ বেড়ে ব্যাংকিং খাতে খেলাপি ঋণের পরিমাণ ১,৪৫,৬৩৩ কোটি টাকায় উন্নীত হয়েছে। এর বাইরে ২০২২ সালের হিসেবে অবলোপন করা ৪৪৪৯৩ কোটি টাকা এবং রিসিডিউল করা ২১২৭৮০ কোটি টাকা যোগ করলে মোট মন্দ ঋণের পরিমাণ দাঁড়ায় ৩.৭৮ লাখ কোটি টাকায়।

বর্তমাণে অর্থঋণ আদালতে ৭২ হাজারের বেশি বিচারাধীন মামলায় ১.৭৮ লাখ কোটি টাকা আটকে আছে মন্তব্য করে তিনি বলেন, এই টাকা কখন পাওয়া যাবে এ বিষয়ে কেউ নিশ্চিত নয়।

খেলাপি ঋণের কারণে ব্যাংকগুলোর তারল্য সংকট বৃদ্ধির পাশাপাশি সব ধরনের ব্যবসার ব্যয় বাড়ছে মন্তব্য করে তিনি বলেন, ব্যয় বৃদ্ধির জন্য সুদের হারকে দায়ী করা হলেও খেলাপ ঋণের বিষয়টি আলোচনায় আসে না। বাস্তবতা হচ্ছে খেলাপি ঋণের আশঙ্কায় ব্যাংকগুলোকে ঋণ বিতরণের আগেই একটা কুশন রাখতে হয়।

সচরাচর সরকারি ব্যাংকগুলোতে খেলাপি ঋণ বেশি থাকলেও সাম্প্রতিক সময়ে বেসরকারি ব্যাংকগুলোতে পাল্লা দিয়ে খেলাপি ঋণ বাড়ছে বলে মন্তব্য করেন সিপিডির নির্বাহী পরিচালক। এর ফলে ব্যাংকে প্রভিশনিং ঘাটতির পাশাপাশি তারল্যের সংকট ঘনীভূত হচ্ছে বলেও তিনি মন্তব্য করেন।

তিনি বলেন, গত বছরের অক্টোবর-ডিসেম্বরের সময় ৯৮৯৪১ কোটি টাকা প্রয়োজনের বিপরীতে ব্যাংকগুলোর প্রভিশনিং ছিল ৭৯৬৭৯ কোটি টাকা। এ হিসেবে ব্যাংকের প্রভিশনিং ঘাটতি ছিল ১৯. ৫ শতাংশ। এ সময় ১৯২৬১ কোটি টাকা মোট প্রভিশনিং ঘাটতির মধ্যে সরকারি ব্যাংকগুলোর অংশ প্রায় সমান ছিল।

তিনি আরও বলেন, গত ফেব্রুয়ারিতে ব্যাংকিংখাতে বাড়তি তারল্য ১৬২০০০ কোটি টাকায় নেমে আসে, যা ২০২১ সালের জুনে ছিল ২৩২০০০ কোটি টাকা। এ সময় ব্যাংকের মোট তারল্যের বিপরীতে উদ্বৃত্ত তারল্যের হার  ৫২ শতাংশ থেকে কমে ৩৭ শতাংশে দাঁড়িয়েছে।

ব্যাংক ব্যবস্থায় সুদের হার বাড়লেও আমানতের সুদের হার মূল্যস্ফীতি বিবেচনায় অনেক নিচে রয়েছে বলে জানিয়েছেন ড. ফাহমিদা।

তিনি বলেন, সুদের গড় হার আর মূল্যস্ফীতির হার পর্যালোচনায় দেখা গেছে, আমানতের প্রকৃত সুদ হার ২০২০ সালের ০.০৩ শতাংশ থেকে কমে -৪.৭ শতাংশে নেমে এসেছে।

ব্যাংক ব্যবস্থায় তথ্য উপাত্তের বড় ঘাটতি রয়েছে মন্তব্য করে ফাহমিদা বলেন, ব্যাংকগুলো নিজেদের পারফর্মেন্সের তথ্য ওয়বসাইটে দেয়ার কথা থাকলেও ব্যাসেল-৩ সম্পর্কিত অনেক তথ্য প্রকাশ করা হচ্ছে না। আবার যে সব তথ্য প্রকাশ করা হচ্ছে, তার মান নিয়েও সংশয় রয়েছে বলে তিনি মনে করেন।

বাংলাদেশ ব্যাংকে সাংবাদিকদের প্রবেশাধিকার রুদ্ধ করার সমালোচনা করে এই অর্থনীতিবিদ আরও বলেন, কেন্দ্রীয় ব্যাংকের কাছে যে তথ্য আসছে সেগুলোর বড় অংশই সাধারণ মানুষের কাছে আসছে না। সেটার দরজাও বন্ধ হয়ে যাচ্ছে।

তিনি বলেন, তথ্যের অবাধ প্রবাহের জন্য আমরা মিডিয়ার ওপর নির্ভর করতাম, সেটাও বন্ধ হয়ে যাচ্ছে। সমস্ত তথ্য হাতের মুঠোয়, কম্পিউটারের একটা বাটনে থাকা উচিত। সেটা হলে সাংবাদিকদের তথ্যের জন্য কোথাও ঘুরতে হবে না।

সাম্প্রতিক সময়ে বিভিন্ন ব্যাংকের একীভূত করার উদ্যোগ নিয়েও বিস্তারিত বক্তব্য রাখেন ড. ফাহমিদা। স্ট্র্যাটেজিক প্ল্যান এবং পরিষ্কার রোডম্যাপ ছাড়াই সাময়িক উদ্যোগ হিসেবে জোর করে মার্জার চাপিয়ে দেয়া হচ্ছে বলেও মন্তব্য করেন তিনি।

অনেক দেশেই ব্যাংকের অবস্থা খারাপ হলে অন্য ব্যাংককে তা কেনার প্রস্তাব দেয়া হয়। কোথাও জোর করে মার্জার চাপিয়ে দেয়া হয় না।

তিনি বলেন, দুটো ব্যাংক যোগ করে দিলেই হবে না। যারা চাকরি করছেন তাদের জব ইন্টিগ্রেশন, জব কালচার, প্রফেশনাল কালচার, টেকনোলজি ইন্টিগ্রেশন, তথ্যের নিরাপত্তার বিষয়টিও ভাবতে হবে।

অনুষ্ঠানে জাতীয় সংসদে বিরোধী দলীয় নেতা ব্যারিস্টার আনিসুল ইসলাম মাহমুদ, সাবেক পরিকল্পনা মন্ত্রী এমএ মান্নান, অর্থনীতিবিদ ড. সালেহউদ্দিন আহমেদ, আহসান এইচ মনসুর, সাবেক ব্যাংকার নূরুল আমিন, বিজিএমইএর সহসভাপতি আরশাদ জামাল দিপু ও সাংবাদিক সৈয়দ ইশতিয়াক রেজাসহ অনেকেই বক্তব্য রাখেন।

   

২১ দিনে রেমিট্যান্স এলো ১৯১ কোটি ৪৩ লাখ ডলার



স্টাফ করেসপন্ডেন্ট, বার্তা২৪.কম, ঢাকা
ছবি: সংগৃহীত

ছবি: সংগৃহীত

  • Font increase
  • Font Decrease

আবারও দেশে রেমিট্যান্সের সুবাতাস বইতে শুরু করেছে। বাড়তে শুরু করেছে রেমিট্যান্স প্রবাহ। চলতি মাসের প্রথম ২১ দিনে দেশে রেমিট্যান্স এসেছে ১৯১ কোটি ৪৩ লাখ মার্কিন ডলার।

রোববার (২৩ জুন) বাংলাদেশ ব্যাংকের হালনাগাদ প্রতিবেদন থেকে এ তথ্য জানা গেছে।

এতে বলা হয়, চলতি জুন মাসের প্রথম ২১ দিনে দেশে এসেছে ১৯১ কোটি ৪৩ লাখ ৭০ হাজার মার্কিন ডলার রেমিট্যান্স। প্রতিদিন গড়ে দেশে এসেছে ৯ কোটি ১২ লাখ ডলার রেমিট্যান্স।

এদিকে গত মে মাসের প্রথম ২১ দিনে রেমিট্যান্স এসেছে ১৫৬ কোটি ৬৬ লাখ মার্কিন ডলার, এপ্রিল মাসে রেমিট্যান্স এসেছে ১৩৫ কোটি ৮৭ লাখ ডলার, মার্চ মাসে রেমিট্যান্স এসেছে ১৩৫ কোটি ৩ লাখ, ফেব্রুয়ারি মাসে রেমিট্যান্স এসেছে ১৫০ কোটি ৩৬ লাখ, ও জানুয়ারির দেশে রেমিট্যান্স এসেছিল ১৪২ কোটি ৫৯ লাখ মার্কিন ডলার। সে হিসাবে চলতি মাসে রেমিট্যান্স প্রবাহ অনেক বেড়েছে।

ধর্মীয় উৎসবগুলোকে সামনে রেখে দেশের অভিবাসী কর্মীরা সাধারণত বেশি অর্থ পাঠান। তাই কোরবানির ঈদকে কেন্দ্র করে রেমিট্যান্স প্রবাহ বেড়েছে বলে মনে করছেন সংশ্লিষ্টরা। এ ধারা অব্যাহত থাকলে চলতি মাসে রেকর্ড পরিমাণ রেমিট্যান্স আসতে পারে।

এদিকে জুনের ২১ দিনে রাষ্ট্র মালিকানাধীন ব্যাংকগুলোর মাধ্যমে এসেছে ৪৪ কোটি ১৭ লাখ ৫০ হাজার মার্কিন ডলার। এছাড়া বিশেষায়িত ব্যাংকের মাধ্যমে ৫ কোটি ২৪ লাখ ডলার, বেসরকারি ব্যাংকের মাধ্যমে ১৪১ কোটি ৫৩ লাখ ৫০ হাজার ডলার ও বিদেশি খাতের ব্যাংকগুলোর মাধ্যমে এসেছে ৪৮ লাখ ৭০ ডলার রেমিট্যান্স।

এর আগে গত মে মাসে দেশে এসেছে চলতি অর্থবছরের সর্বোচ্চ ২২৫ কোটি ৩৮ লাখ ৮০ হাজার মার্কিন ডলার রেমিট্যান্স। আর এপ্রিল, মার্চ, ফেব্রুয়ারি ও জানুয়ারিতে দেশে যথাক্রমে রেমিট্যান্স এসেছিল ২০৪ কোটি ৩০ লাখ ৬০ হাজার, ১৯৯ কোটি ৬৮ লাখ ৫০ হাজার, ২১৬ কোটি ৬০ লাখ ও ২১০ কোটি ৯ লাখ ৫০ হাজার ডলার রেমিট্যান্স।

;

নারী উদ্যোক্তাদের উন্নয়নে রোডম্যাপ নেই বাজেটে: ওয়েব



স্টাফ করেসপন্ডেন্ট, বার্তা২৪.কম, ঢাকা
ছবি: সংগৃহীত

ছবি: সংগৃহীত

  • Font increase
  • Font Decrease

উইমেন এন্ট্রেপ্রেনার্স অ্যাসোসিয়েশন অব বাংলাদেশের (ওয়েব) প্রেসিডেন্ট নাসরিন ফাতেমা আউয়াল বলেছেন, দেশের মোট জনসংখ্যার অর্ধেক নারী এবং নারী উদ্যোক্তাদের ৭০ শতাংশ হোমবেজড উদ্যোক্তা অথচ এসব উদ্যোক্তাদের উন্নয়নের কোনো রোডম্যাপ নেই বাজেটে।

রোববার (২৩ জুন) দুপুরে রাজধানীর অ্যাংকর টাওয়ারে ২০২৪-২৫ অর্থবছরের বাজেট নিয়ে আয়োজিত এক সংবাদ সম্মেলনে নাসরিন ফাতেমা আউয়াল এসব কথা বলেন।

এসময় আরো উপস্থিত ছিলেন- ওয়েবের ভাইস প্রেসিডেন্ট তাজিমা মজুমদার, প্রচার ও প্রকাশনা সম্পাদক এস এম আঞ্জুমান উল ফেরদৌসী প্রমুখ।

লিখিত বক্তব্যে নাসরিন ফাতেমা আউয়াল বলেন, সরকার ব্যাংকখাত থেকে বিপুল পরিমাণ ঋণ নেওয়ার কথা বলেছে, এই বার্তা প্রান্তিক জনগোষ্ঠীর মধ্যে ছড়িয়ে পড়ায় সাধারণ মানুষ ক্রমাগত ব্যাংক বিমুখ হচ্ছেন। অন্যদিকে, মাথা চাড়া দিয়ে উঠছে মহাজন প্রথা।

তিনি বলেন, আমাদের দেশের ক্ষুদ্র ও কুটির শিল্প অর্থনীতির একটি বড় অংশ জুড়ে আছে। এটি দেশের আয়ের একটি বড় অংশ বহন করে। পাশাপাশি আন্তর্জাতিক বাজার ধরতে সক্ষম হলেও এই উদ্যোক্তাদের পণ্য বাজারজাতকরণে সহায়তা করার কথা উল্লেখ নেই বাজেটে বা এখাতে কোনো বরাদ্দও রাখা হয়নি।

সরকারের প্রতি আহ্বান জানিয়ে নাসরিন ফাতেমা আউয়াল বলেন, আমরা আশা করি, বাজেট পাস করার আগে বিষয়গুলোর দিকে নজর দেবে সরকার।

তিনি আরো বলেন, আমরা লক্ষ করছি, স্বাধীনতার পর কয়েক দশক ধরে নারী উদ্যোক্তাদের ঋণে সুদের হার সিঙ্গেল ডিজিটে আনার যে আন্দোলন, তার সুফল নারী উদ্যোক্তারা গ্রহণ করতে সক্ষম হয়েছিলেন। কিন্তু দুর্ভাগ্য, ২০২৪ সালে এসে ব্যাংক ঋণে (নারীসহ) সুদের হার শুধুমাত্র ডবল ডিজিট নয়, আগের থেকে প্রায় তিনগুণ করা হয়েছে। এতে করে ৩-৪ শতাংশ থেকে এখন ১৩.৭৪ শতাংশ সুদে ঋণ নিতে বাধ্য হচ্ছেন নারীরা।

;

বাফেডা’র উদ্যোগে দিনব্যাপী সেমিনার



নিউজ ডেস্ক, বার্তা২৪.কম
বাফেডা’র উদ্যোগে দিনব্যাপী সেমিনার

বাফেডা’র উদ্যোগে দিনব্যাপী সেমিনার

  • Font increase
  • Font Decrease

বাংলাদেশ ফরেন এক্সচেঞ্জ ডিলার্স অ্যাসোসিয়েশনের (বাফেডা) উদ্যোগে রিসেন্ট ফরেক্স পলিসি ডেভেলপমেন্ট ইন বাংলাদেশ শীর্ষক দিনব্যাপী সেমিনার অনুষ্ঠিত হয়েছে।

শনিবার (২২ জুন) রাজধানীর একটি হোটেলে এই সেমিনারের আয়োজন করা হয়।

বাফেডা’র এক্সিকিউটিভ সেক্রেটারি মো. আবুল হাসেমের সঞ্চালনায় পরিচালিত উক্ত সেমিনারে প্রধান অতিথি হিসেবে বক্তব্য দেন ইসলামী ব্যাংক বাংলাদেশ পিএলসির ম্যানেজিং ডাইরেক্টর এবং বাফেডা’র ট্রেজারার মুহাম্মদ মুনিরুল মওলা।

অনুষ্ঠানে বিশেষ অতিথি হিসেবে বক্তব্য দেন সোনালী ব্যাংক পিএলসির ডেপুটি ম্যানেজিং ডাইরেক্টর এবং বাফেডা’র টেকনিক্যাল কমিটির চেয়ারম্যান সুভাস চন্দ্র দাস এফসিএমএ, এফসিএ।

সেমিনারে বক্তা হিসেবে উপস্থিত ছিলেন বাংলাদেশ ব্যাংকের এফইপিডি’র পরিচালক মো. সরোয়ার হোসেন এবং অতিরিক্ত পরিচালক রোকসানা আক্তার।

উক্ত সেমিনারে এডি ব্যাংকসমূহের ট্রেজারি বিভাগ এবং অফসোর ব্যাংকিং ইউনিটের প্রধানগণ অংশগ্রহণ করেন।

;

ইসলামী ব্যাংকের প্রবেশনারি অফিসারদের ওরিয়েন্টেশন প্রোগ্রাম সম্পন্ন



নিউজ ডেস্ক, বার্তা২৪.কম
ছবি: সংগৃহীত

ছবি: সংগৃহীত

  • Font increase
  • Font Decrease

ইসলামী ব্যাংক ট্রেনিং অ্যান্ড রিসার্চ একাডেমি (আইবিটিআরএ)’র উদ্যোগে নতুন যোগদানকৃত প্রবেশনারি অফিসারদের দিনব্যাপী ওরিয়েন্টেশন প্রোগ্রাম সম্পন্ন হয়েছে।

রোববার (২৩ জুন) ইসলামী ব্যাংক টাওয়ারে এ প্রোগ্রাম অনুষ্ঠিত হয়।

ব্যাংকের ম্যানেজিং ডাইরেক্টর মুহাম্মদ মুনিরুল মওলা প্রধান অতিথি হিসেবে এ প্রোগ্রাম উদ্বোধন করেন। আইবিটিআরএ-এর প্রিন্সিপাল মো. নজরুল ইসলামের সভাপতিত্বে বিশেষ অতিথি হিসেবে বক্তব্য দেন অ্যাডিশনাল ম্যানেজিং ডাইরেক্টর মুহাম্মদ কায়সার আলী ও জে কিউ এম হাবিবুল্লাহ, এফসিএস এবং ডেপুটি ম্যানেজিং ডাইরেক্টর মিফতাহ উদ্দীন।

অনুষ্ঠানে আরও বক্তব্য দেন সিনিয়র এক্সিকিউটিভ ভাইস প্রেসিডেন্ট খোন্দকার মোঃ মুনীরুল আলম আল-মামুন ও এক্সিকিউটিভ ভাইস প্রেসিডেন্ট মোহাম্মদ নেয়ামত উল্লাহ। ২০০ জন প্রবেশনারি অফিসার দিনব্যাপী এ প্রোগ্রামে অংশগ্রহণ করেন।

;