উত্তরায় সাবু শপের ৭ম শাখা উদ্বোধন
-
-
|
ছবি: সংগৃহীত
সাবু শপ বাংলাদেশের একটি অন্যতম গ্রাহক সমাদৃত স্কিন কেয়ার প্রোডাক্ট বিক্রেতা প্রতিষ্ঠান। এই প্রতিষ্ঠানটি ঢাকার উত্তরাতে তাদের সপ্তম আউটলেটটি উদ্বোধন
করেছে। সাবু শপ গত ৭ বছর ধরে অনলাইন এবং অফলাইনে গ্রাহকের আস্থা অর্জন করে অত্যন্ত সফলতার সঙ্গে বাংলাদেশে স্কিন কেয়ার নিয়ে কাজ করে যাচ্ছে।
গ্রাহকের ক্রমবর্ধমান চাহিদার উপর নির্ভর করে সাবুশপ শুধু অনলাইন নির্ভর না থেকে ঢাকাসহ দেশের বিভিন্ন অঞ্চলে তাদের আউটলেট করেছেন। তারই ধারাবাহিকতায় উত্তরার বিশাল জনগোষ্ঠীর চাহিদার কথা বিবেচনায় ৬ ডিসেম্বর উত্তরায় তাদের ৭ম আউটলেট উদ্বোধন করেছে। এটি কোম্পানির জন্য একটি অভূতপূর্ব সাফল্য।
শুক্রবার (৬ ডিসেম্বর) এই উদ্বোধনী অনুষ্ঠান হয়। এতে উপস্থিত ছিলেন সাবু শপ এর চেয়ারম্যান সাবরিনা খাতুন এবং ব্যবস্থাপনা পরিচালক মো.শরিফুল ইসলাম।
সাবু শপ বিভিন্ন দেশ থেকে আমদানিকৃত অথেনটিক পণ্য নিয়ে কাজ করে যেমন- কোরিয়া, তুরস্ক, থাইল্যান্ড, মালয়েশিয়া, ইন্ডিয়া থেকে সরাসরি প্রস্তুতকারক ও আমদানীকারক প্রতিষ্ঠানের সাথে চুক্তিবদ্ধ হয়ে পণ্য আমদানী করা হয়। ফলশ্রুতিতে একাধারে যেমন পণ্যের গুনগতমান এবং অথেনটিসিটি বহাল থাকে অন্যদিকে
আমদানীকারক প্রতিষ্ঠান এর জবাবদিহিতা এবং দায়বব্ধতা থাকে শতভাগ।
এই দায়বদ্ধতা থেকে বাংলাদেশের বিশাল গ্রাহক চাহিদা বিবেচনায় এবার কোরিয়ার বিখ্যাত উৎপাদনকারী প্রতিষ্ঠান নেক্সট প্লেয়ার এর স্বত্বাধিকার মিঃ জন সুং এবং মিস ইয়োংজিয়ন উত্তরার আউটলেট উদ্বোধন অনুষ্ঠানে উপস্থিত ছিলেন। এটি সাবুশপের আরেকটি যুগান্তকারী সাফল্য।
সাবুশপের চেয়ারম্যান সাবরিনা খাতুন সাবু জানান, তাদের সর্বদা উদ্দেশ্য থাকে গ্রাহকের সন্তুষ্টি, উচ্চমানের পণ্য সাশ্রয়ী দামে প্রদান এবং গ্রাহকের হাতের নাগালে পণ্য পৌঁছে দেয়া। শুধুমাত্র অফলাইনে নয় অনলাইনে দেশের প্রত্যন্ত অঞ্চল থেকে গ্রাহকরা সহজে পণ্য অর্ডার করতে পারে। শুধু তাই নয় সুদূর অস্ট্রেলিয়া, নিউজিল্যান্ড, নিউইউর্ক, ভারতে আছে সাবু শপের পণ্যের ব্যাপক চাহিদা।
যেহেতু সাবু শপ তার কার্যক্রম সম্প্রসারণ করছে এবং পরিধি বাড়াচ্ছে, কোম্পানিটি শীঘ্রই আন্তর্জাতিক বাজারে একটি গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা পালন করবে বলে আশাবাদী।
গ্রাহক চাহিদা বিবেচনায় বাংলাদেশের বিভিন্ন অঞ্চলে আরও আউটলেট খুলতে পরিকল্পনা চলছে। সাবরিনা খাতুন আশাবাদী তিনি এবং তার টিম কঠোর পরিশ্রম করে যাবেন সাবু শপ আন্তর্জাতিক বাজারে বাংলাদেশের নাম সমুজ্জ্বল করবে এটি নিশ্চিত।
