কাঁচা মরিচে আগুন, পেঁয়াজে ক্ষুব্ধ ক্রেতা



মাহফুজুল ইসলাম, সিনিয়র করেসপন্ডেন্ট, বার্তাটোয়েন্টিফোর.কম
কাঁচা মরিচ পেঁয়াজের দাম বৃদ্ধি পেয়েছে, ছবি: বার্তাটোয়েন্টিফোর.কম

কাঁচা মরিচ পেঁয়াজের দাম বৃদ্ধি পেয়েছে, ছবি: বার্তাটোয়েন্টিফোর.কম

  • Font increase
  • Font Decrease

হঠাৎ করে বেড়ে গেছে কাঁচামরিচের দাম। এক রাতের ব্যবধানে দাম বেড়েছে ৫০ থেকে ৭০টাকা। তাই ব্যবসায়ীরা ক্রেতাদের অল্প করে কেনারও পরামর্শ দিচ্ছেন। অন্যদিকে, পেঁয়াজের দাম কমার পরিবর্তে উল্টো দুইদিনের ব্যবধানে কেজিতে বেড়েছে আরও ৫ টাকা। ফলে কাঁচামরিচ ও পেঁয়াজ কিনতে এসে ক্ষুব্ধ ক্রেতারা।

বৃহস্পতিবার (২৬সেপ্টেম্বর) রাজধানীর কারওয়ান বাজার, মহাখালী এবং সেগুন বাগিচা কাঁচাবাজার ঘুরে দেখা গেছে, কাঁচামরিচ ৮০ থেকে ১০০ টাকা দরে বিক্রি হচ্ছে। অথচ বুধবারও (২৫ সেপ্টেম্বর) কাঁচামরিচ কেজি প্রতি ৩০-৩৫ টাকা দরে বিক্রি হয়েছে। কাঁচাম রিচের পাশাপাশি দেশি পেঁয়াজও কেজি প্রতি বিক্রি হচ্ছে ৮০-৯০ টাকা দরে। খুচরা বাজারে আরও বেশি দামে বিক্রি হচ্ছে।

সেগুন বাগিচায় বাজার করতে আসা কোহিনুর আক্তার বার্তাটোয়েন্টিফোর.কমকে বলেন, ‘কাঁচামরিচের দাম আকাশ ছোঁয়া। বুধবার ২৫ টাকা কেজি দরে বিক্রি হওয়া মরিচ আজ বিক্রি হচ্ছে ১০০ টাকায়। এটা কল্পনা করা যায়। এটা কোনো কথা হলো।’

 

কাঁচামরিচের দাম লাফিয়ে বাড়ায় কারণ জানতে চাইলে কারওয়ান বাজারের ব্যবসায়ী মো.আখতারুজ্জামান বার্তাটোয়েন্টিফোর.কমকে বলেন, ‘বাজারে কাঁচামরিচের সংকট, তাই দাম বেড়েছে।’

সংকটের ব্যাখ্যায় তিনি বলেন, ‘গত দু’দিন বৃষ্টির কারণে বাজারে আমদানি কম হয়েছে। তাই হঠাৎ করে দাম বেড়েছে। আজ (বৃহস্পতিবার) কিছুটা কম, আগামীকাল (শুক্রবার) আরও বাড়তে পারে।’

এ ব্যবসায়ী আরও বলেন, ‘আমাদের মরিচ কুষ্টিয়া থেকে আনা হয়। সেখান থেকে এক মণ মরিচ কিনে আনলে, পাতা ও আবর্জনা পরিষ্কারের পরে ৩৪-৩৫ কেজি টিকে। এখন বৃষ্টি হচ্ছে ফলে মরিচ একদিনের বেশি থাকে না। পচনে ধরলে এক রাতে সব পচে যায়। তাই দাম বাড়ছে।’

মাছের বাজার

 

অন্যদিকে, রাজধানীর খুচরা বাজারে দেশি পেঁয়াজ বিক্রি হচ্ছে ৮০-৯০ টাকা কেজি দরে আর ভারতীয় পেঁয়াজ বিক্রি হচ্ছে ৭০-৮০টাকা কেজি দরে।

কারওয়ান বাজারে নিত্যপণ্য কিনতে আসা মো আহসানুল্লাহ বলেন, ‘প্রথমে খুচরা বাজারে পেঁয়াজ কিনতে গিয়ে দেখি নতুন করে কেজিতে ৫ টাকা বেড়েছে। তাই একই বাজারের পাইকারি আড়ত থেকে ৫ কেজি করে পেঁয়াজ কিনতে এসে দেখি এখানেও দাম বেড়েছে। তবে লক্ষ্য করলাম একই বাজারের মধ্যে পাইকারি ও খুচরা পর্যায়ে দামের ব্যবধান অনেক বেশি। পাইকারি থেকে খুচরা পর্যায়ে দেশি পেঁয়াজ কেজিতে ১৩-১৭ টাকা বেশিতে বিক্রি করা হচ্ছে।’

তিনি আরও বলেন, ‘পাইকারি থেকে খুচরায় বেশি হলে ৫ টাকার ব্যবধান থাক স্বাভাবিক। কিন্তু এক লাফে ১৭ টাকা, যা কখনোই মানা যায় না। বাজার তদারকি সংস্থাগুলো কী এ সব বিষয়ে লক্ষ্য করতে পারে না?’

এদিকে, পেঁয়াজ ও মরিচের দাম বাড়লেও চাল, ডাল, ভোজ্যতেল, গরু ও খাসির মাংসের দাম স্থিতিশীল রয়েছে। বৃহস্পতিবার বিকেলে রাজধানীর সেগুন বাগিচার কাঁচাবাজারে প্রতি কেজি গাজর বিক্রি হচ্ছে ১২০ টাকা দরে। টমেটো বিক্রি হচ্ছে ১০০ টাকা, শসা ৪৫ টাকা, করলা ৬৫ টাকা, কাকরোল ৬০ টাকা, ঢেঁড়স ৫০ টাকা, বেগুন ৬৫ টাকা, ঝিঙ্গা ৬৫ টাকা এবং বরবটি বিক্রি হচ্ছে ৬০ টাকা কেজিতে।

মূল্য তালিকা

 

কারওয়ান বাজারে পেঁয়াজ পাইকারি ৭২-৭৪ টাকা কেজিতে বিক্রি হচ্ছে। কাঁচামরিচও বিক্রি হচ্ছে ৮০-১০০ কেজিতে। এছাড়া বরবটি ৬৫ টাকা, করলা ৩০ টাকা, বেগুন ৪০-৫০ টাকা কেজি দরে কেনা-বেচা হচ্ছে। অন্যদিকে পটল এক পাল্লা অর্থাৎ ৫ কেজি ১৪০ টাকা, ঢেঁড়স ১৫০ দরে কেনা-বেচা হচ্ছে।

চায়না আদা-রসুন ১১০-১২০ টাকা, বার্মা আদা ১১০-১৩০ টাকা এবং দেশি রসুন ১২০-১৩০ টাকা কেজিতে কেনা-বেচা হচ্ছে। মশলার মধ্যে হলুদের গুড়া ১৬০ টাকা, মরিচ ২০০ টাকা এবং আদার গুড়া ৭০টাকা কেজিতে কেনা-বেচা হচ্ছে।

মুরগির ডিম প্রতি হালি ৪০ টাকা দরে বিক্রি হচ্ছে। মাংসের মধ্যে মুরগির মাংস ১৩০-১৫০ টাকা এবং গরু মাংস ৫৫০ টাকা কেজি দরে বিক্রি হচ্ছে। এছাড়া খাসির মাংস ৭৫০-৮৫০ টাকা কেজি দরে বিক্রি হচ্ছে।

মাংসের বাজার



এদিকে মহাখালী কাঁচাবাজারে শীতের আগাম সবজি শিম কেজিতে বিক্রি হচ্ছে ১১০-১২০ টাকা দরে। প্রতি পিস ফুলকপি ৪০-৫০ টাকা, একটু বড় সাইজের ফুলকপি ৬০ টাকায় বিক্রি হচ্ছে। এছাড়া প্রতিকেজি মুলা বিক্রি হচ্ছে ৫৫-৬০ টাকা, ছোট আকারের লাউ বিক্রি হচ্ছে ৭০-৮০ টাকা পিস, পাকা টমেটো মান ও আকারভেদে বিক্রি হচ্ছে ১০০-১২০ টাকা কেজি, গাজর বিক্রি হয়েছে ৭০-৮০ টাকা কেজি, করলা বিক্র হয়েছে ৬০-৭০ টাকা কেজি দরে।

এ বাজারে সব ধরনের মাছের দাম স্থিতিশীল রয়েছে। বাজারভেদে এক কেজির প্রতি ইলিশ ৯০০-১২০০ টাকা, ৯০০-৮০০ গ্রামের ইলিশ ৮৫০-৯০০ টাকা, ৭০০ গ্রামের ইলিশ ৭০০-৭৫০ টাকা ও ৫০০ গ্রামের ইলিশ ৩০০-৩৫০ টাকায় বিক্রি হচ্ছে। এছাড়া প্রতি কেজি তেলাপিয়া ১৪০-১৫০ টাকা, পাঙ্গাশ ১৫০-১৬০ টাকা, চাষের রুই ৩৫০-৪০০ টাকা, পাবদা ৬০০-৭০০ টাকা, টেংরা ৬০০-৭০০ টাকা, শিং ৪০০-৫৫০ টাকা, বোয়াল ৫০০-৭০০ টাকা, চিংড়ি ৬০০-৮০০ টাকা এবং চিতল মাছ ৫০০-৮০০ টাকা কেজিতে বিক্রি হচ্ছে।

   

আইএমএফের ঋণের তৃতীয় কিস্তি পাচ্ছে বাংলাদেশ



স্টাফ করেসপন্ডেন্ট, বার্তা২৪.কম
আইএমএফের ঋণের তৃতীয় কিস্তি পাচ্ছে বাংলাদেশ

আইএমএফের ঋণের তৃতীয় কিস্তি পাচ্ছে বাংলাদেশ

  • Font increase
  • Font Decrease

আন্তর্জাতিক মুদ্রা তহবিলের (আইএমএফ) ৪৭০ কোটি ডলার ঋণের তৃতীয় কিস্তি হিসেবে ৬৮ কোটি ডলার পেতে যাচ্ছে বাংলাদেশ।

বুধবার (৮ মে) সচিবালয়ে অর্থ মন্ত্রণালয়ের সভাকক্ষে এক সংবাদ সম্মেলনে এমন তথ্য জানিয়েছেন ঢাকায় সফররত দাতা সংস্থাটির প্রতিনিধি দলের প্রধান ক্রিস পাপাগেওর্জিউ।

তিনি বলেন, আইএমএফের তৃতীয় কিস্তির ঋণ পেতে বাংলাদেশের কর্মকর্তাদের সঙ্গে একটি চুক্তিতে পৌঁছেছে আন্তর্জাতিক মুদ্রা তহবিলের (আইএমএফ) প্রতিনিধি দল। এখন আগামী কয়েক সপ্তাহের মধ্যে দাতা সংস্থাটির নির্বাহী বোর্ডের অনুমতির অপেক্ষায় রয়েছে। এরপর দ্বিতীয় পর্যালোচনা শেষে ৯৩২ মিলিয়ন মার্কিন ডলারের কিস্তির ছাড় দেয়া হবে।

ঋণ পাওয়ার বিষয়ে এই কর্মকর্তা বলেন, আইএমএফ-সমর্থিত কর্মসূচির আওতায় গুরুত্বপূর্ণ কাঠামোগত সংস্কার করেছে বাংলাদেশের কর্তৃপক্ষ। বিশেষ করে পেট্রোলিয়াম পণ্যের জন্য ফর্মূলাভিত্তিক জ্বালানি মূল্য সমন্বয় নীতি তারা বাস্তবায়ন করেছেন।

মূল্যস্ফীতিসহ নানা সমস্যা থাকা সত্ত্বেও বিনিময় হার পুনর্বিন্যাসে বাংলাদেশ ব্যাংক যেসব পদক্ষেপ নিয়েছে, সেগুলোকে স্বাগত জানিয়েছে আইএমএফ।

এর আগে বেশ কিছু লক্ষ্য পূরণের শর্ত দিয়ে গত বছরের জানুয়ারিতে বাংলাদেশের জন্য ৪৭০ কোটি মার্কিন ডলারের ঋণ প্রস্তাব অনুমোদন করে আইএমএফ। ২০২৬ সাল পর্যন্ত সাত কিস্তিতে ছাড় করা হবে এই ঋণ।

গত বছরের ফেব্রুয়ারিতে প্রথম কিস্তিতে আইএমএফ ৪৪ কোটি ৭৮ লাখ ডলার ছাড় করে। ডিসেম্বরে দ্বিতীয় কিস্তিতে ছাড় করা হয় ৬৮ কোটি ১০ লাখ ডলার।

;

আইএমএফের ঋণের তৃতীয় কিস্তি নিয়ে কোনো উদ্বেগ নেই: প্রতিমন্ত্রী



স্টাফ করেসপন্ডেন্ট, বার্তা২৪.কম
ছবি: সংগৃহীত

ছবি: সংগৃহীত

  • Font increase
  • Font Decrease

আন্তর্জাতিক মুদ্রা তহবিল (আইএমএফ) নতুন করে মুদ্রাস্ফীতি নিয়ন্ত্রণ, রাজস্ব আয় বাড়ানো, সুদহারের বিষয় নিয়ে পরামর্শ দিয়েছে জানিয়ে অর্থ প্রতিমন্ত্রী ওয়াসিকা আয়শা খান বলেছেন, সংস্থাটির ঋণের তৃতীয় কিস্তি পাওয়া নিয়ে কোনো উদ্বেগ নেই।

বুধবার (৮ মে) ঢাকা সফররত আইএমএফ প্রতিনিধিদলের সঙ্গে বৈঠক শেষে সচিবালয়ে সাংবাদিকদের এ তথ্য জানান তিনি।

আইএমএফ প্রতিনিধি দল অর্থ প্রতিমন্ত্রীর কাছে ঋণের শর্ত ও সংস্কারে কতটা অগ্রগতি ও আরও কতটা করতে হবে সেই সুপারিশের মূল বিষয়গুলো তুলে ধরেন।

প্রসঙ্গত, গত ২৪ এপ্রিল থেকে টানা ১৫ দিন আইএমএফ প্রতিনিধি দল সরকারের বিভিন্ন দফতর ও সংস্থার সঙ্গে ধারাবাহিক বৈঠক করে। তার সারমর্ম নিয়ে অর্থ প্রতিমন্ত্রী সঙ্গে বুধবার বৈঠক করে সফররত প্রতিনিধি দলটি।

আইএমএফ প্রতিনিধিদল অর্থ প্রতিমন্ত্রীর কাছে ঋণের শর্ত ও সংস্কারের কতটা অগ্রগতি এবং আরও কতটা করতে হবে সেই সুপারিশের মূল বিষয়গুলো তুলে ধরেন।

করের হার বা আওতা বাড়ানোর যে আলোচনা আছে, তাতে মানুষের কষ্ট বাড়বে কি? সাংবাদিকরা এমন প্রশ্নে প্রতিমন্ত্রী বলেন, শর্ত পূরণ করতে গিয়ে মানুষের জন্য ভোগান্তি হয় এমন কোনো পদক্ষেপ নেবে না বাংলাদেশ।

আইএমএফের প্রতিনিধিদলের সফর নিয়ে এদিন কথা বলেন অর্থসচিব খায়রুজ্জামান মজুমদারও। তিনি জানান, ১০টি শর্তের মধ্যে বাংলাদেশ কেন একটি পূরণ করতে পারেনি তার সন্তোষজনক ব্যাখ্যা দিতে পেরেছে বাংলাদেশ পক্ষ। সবকিছু ঠিক থাকলে আসছে জুনে রিজার্ভে যোগ হতে পারে তৃতীয় কিস্তির টাকা।

;

টিসিবির জন্য ৪৬৮ কোটি টাকা ব্যয়ে তেল-ডাল কিনবে সরকার



স্টাফ করেসপন্ডেন্ট, বার্তা২৪.কম
টিসিবির জন্য ৪৬৮ কোটি টাকা ব্যয়ে তেল-ডাল কিনবে সরকার

টিসিবির জন্য ৪৬৮ কোটি টাকা ব্যয়ে তেল-ডাল কিনবে সরকার

  • Font increase
  • Font Decrease

সরকারি বিক্রয়কারী সংস্থা ট্রেডিং করপোরেশন অব বাংলাদেশের (টিসিবি) জন্য মসুর ডাল, সয়াবিন তেল ও রাইস ব্রান কেনার অনুমোদন দিয়েছে সরকার। এতে ব্যয় ধরা হয়েছে ৪৬৮ কোটি ৩৩ লাখ ৪০ হাজার টাকা। এর মধ্যে ২২ হাজার টন মসুর ডাল, এক কোটি ২০ লাখ লিটার সয়াবিন তেল এবং ৪০ লাখ লিটার রাইস ব্রাণ তেল রয়েছে।

বুধবার (৮ মে) সচিবালয়ে মন্ত্রিপরিষদ বিভাগের সম্মেলন কক্ষে আইনমন্ত্রী আনিসুল হকের সভাপতিত্বে সরকারি ক্রয় সংক্রান্ত মন্ত্রিসভা কমিটির বৈঠকে এ সংক্রান্ত পৃথক পাঁচটি প্রস্তাবের অনুমোদন দেয়া হয়েছে।

বৈঠক শেষে মন্ত্রিপরিষদ বিভাগের সমন্বয় ও সংস্কার সচিব মো. মাহমুদুল হোসাইন খান সাংবাদিকদের বলেন, টিসিবির জন্য স্থানীয়ভাবে নাবিল নাবা ফুডস প্রোডাক্ট লিমিটেডের কাছ থেকে ৬ হাজার মেট্রিক টন মসুর ডাল (৫০ কেজির বস্তায়) কেনার প্রস্তাবে অনুমোদন দিয়েছে সরকার। এতে মোট ব্যয় হবে ৬১ কোটি ৯৪ লাখ ৪০ হাজার টাকা। প্রতি কেজি মসুর ডালের দাম পড়বে ১০৩ দশমিক ২৪ টাকা। যা আগে ছিল ১০৩ দশমিক ৭৫ টাকা।

টিসিবির জন্য স্থানীয়ভাবে শবনম ভেজিটেবল অয়েল ইন্ডাস্ট্রিজ লিমিটেডের কাছ থেকে ১০ হাজার মেট্রিক টন মসুর ডাল (৫০ কেজির বস্তায়) কেনার প্রস্তাব অনুমোদন দিয়েছে সরকার। এতে মোট ব্যয় হবে ১০৩ কোটি ৭৫ লাখ টাকা। প্রতি কেজি মসুর ডালের দাম পড়বে ১০৩ দশমিক ৭৫ টাকা। যা আগে ছিল ১০৪ দশমিক ৭০ টাকা।

অপর এক প্রস্তাবে টিসিবির জন্য স্থানীয়ভাবে উন্মুক্ত দরপত্র (জাতীয়) পদ্ধতিতে ছয় হাজার মেট্রিক টন মসুর ডাল (৫০ কেজির বস্তায়) কেনার প্রস্তাব অনুমোদন দিয়েছে সরকার। রাজশাহীর মেসার্স সালমান খুরশীদের কাছ থেকে তিন হাজার মেট্রিক টন মসুর ডাল এবং খুলনার শেখ এগ্রো ফুড ইন্ডাস্ট্রিজ এর কাছ থেকে তিন হাজার মেট্রিক টন মসুর ডাল কেনার প্রস্তাব অনুমোদন দিয়েছে সরকার। এতে মোট ব্যয় হবে ৬০ কোটি ৮৪ লাখ টাকা। প্রতি কেজি ডালের দাম পড়বে ১০১ দশমিক ৪০ টাকা। যা আগে ছিল ১০২ দশমিক ৯০ টাকা।

;

সোশ্যাল ইসলামী ব্যাংক-ওয়েস্টার্ন ইউনিয়নের র‌্যাফেল-ড্র অনুষ্ঠিত



নিউজ ডেস্ক, বার্তা২৪.কম
ছবি: সংগৃহীত

ছবি: সংগৃহীত

  • Font increase
  • Font Decrease

সোশ্যাল ইসলামী ব্যাংক ও ওয়েস্টার্ন ইউনিয়নের রেমিট্যান্স ক্যাম্পেইনের র‌্যাফেল ড্র অনুষ্ঠিত হয়েছে।

বুধবার (৮ মে) প্রধান কার্যালয়ে আয়োজিত অনুষ্ঠানে প্রধান অতিথি হিসেবে উপস্থিত ছিলেন ব্যাংকের ব্যবস্থাপনা পরিচালক ও প্রধান নির্বাহী জাফর আলম। র‌্যাফেল ড্র-তে ভাগ্যবান বিজয়ী হন ব্যাংকের মুন্সীরহাট শাখার রেমিট্যান্স গ্রাহক মোঃ শাহজালাল।

অনুষ্ঠানে বিশেষ অতিথি হিসেবে ব্যাংকের উপ-ব্যবস্থাপনা পরিচালক মোহাম্মদ হাবীবুর রহমান ও ওয়েস্টার্ন ইউনিয়নের সাউথ এশিয়ার রিজিওনাল অপারেশন্স ম্যানেজার শিহাব হাসান উপস্থিত ছিলেন।

এসময় অন্যান্যের মধ্যে উপস্থিত ছিলেন ব্যাংকের ব্রাঞ্চেস কন্ট্রোল ডিভিশনের প্রধান জয়নাল আবেদীন, চিফ রেমিট্যান্স অফিসার মাজহারুল হক এবং উভয় প্রতিষ্ঠানের ঊর্ধ্বতন নির্বাহীবৃন্দ।

প্রধান অতিথি জাফর আলম ভাগ্যবান বিজয়ীর সঙ্গে টেলিফোনে কথা বলেন এবং তাকে অভিনন্দন, শুভেচ্ছা ও ধন্যবাদ জানান। সেইসাথে তার ও তার পরিবারের খোঁজখবর নেন, কুশল বিনিময় করেন।

;