কেন লোডশেডিং, প্রশ্ন বিদ্যুৎ প্রতিমন্ত্রীর

  • স্পেশাল করেসপন্ডেন্ট, বার্তা২৪.কম, ঢাকা
  • |
  • Font increase
  • Font Decrease

ভিডিও কনফারেন্সের মাধ্যমে সংশ্লিষ্টদের বিভিন্ন দিক নির্দেশনা দেন প্রতিমন্ত্রী, ছবি সংগৃহীত

ভিডিও কনফারেন্সের মাধ্যমে সংশ্লিষ্টদের বিভিন্ন দিক নির্দেশনা দেন প্রতিমন্ত্রী, ছবি সংগৃহীত

অনেক জায়গা থেকেই লোডশেডিং বা বিদ্যুৎ বিভ্রাটের অভিযোগ পাওয়া যাচ্ছে, যা অনাকাঙ্ক্ষিত। বর্তমানে পিক আওয়ারে ৯ হাজার মেগাওয়াট চাহিদা থাকলেও গড়ে ৬ থেকে ৭ হাজার মেগাওয়াট বিদ্যুৎ লাগছে। তবুও কেন লোডশেডিং হবে? এ নিয়ে বিস্ময় প্রকাশ করেছেন বিদ্যুৎ, জ্বালানি ও খনিজসম্পদ প্রতিমন্ত্রী নসরুল হামিদ।

নিজেদের সুরক্ষা নিশ্চিত করে নিরবচ্ছিন্ন বিদ্যুৎ সরবরাহ অব্যাহত রাখুন। বিদ্যুৎ বিভ্রাট হলে দ্রুততার সাথে গ্রাহকদের পাশে দাঁড়ান। রোস্টার করে কয়েকটি দলে বিভক্ত হয়ে দায়িত্ব পালন করুন, নির্দেশনা প্রতিমন্ত্রীর।

বিজ্ঞাপন

সোমবার (২০ এপ্রিল) বারিধারার বাসভবন থেকে বিদ্যুৎ বিভাগ ও এর অধীনস্ত কোম্পানিগুলো সাথে ভিডিও কনফারেন্সে তিনি এমন বিস্ময় প্রকাশ করেন। নিরবিচ্ছিন্ন বিদ্যুৎ নিশ্চিত করার জন্য এ কনফারেন্সের আয়েজন করা হয়।

তিনি বলেন, আগামীতে ঝড়-বৃষ্টি হবে, সচেতন থেকে পরিস্থিতি মোকাবিলা করতে হবে। বর্তমান পেক্ষাপট বিবেচনা করে বিদ্যমান প্রকল্পগুলো পর্যালোচনা করা প্রয়োজন।

বিজ্ঞাপন

অপারেশন অ্যান্ড মেইনটেনেন্স নামক কোম্পানি করার প্রয়োজনীয়তা উল্লেখ করে বিদ্যুৎ প্রতিমন্ত্রী বলেন, যৌথ বিনিয়োগে এমন কোম্পানি হলে আমাদের সক্ষমতা অনেক বাড়ত এবং বর্তমান পরিস্থিতিতে পরমুখাপেক্ষী হতে হতো না।

সভায় করোনা পেনডেমিকের সময়ে নিরবচ্ছিন্ন বিদ্যুৎ সরবরাহ, চলমান প্রকল্পগুলো বাস্তবায়নের সমস্যা ও সম্ভাব্য সমাধান, বিভিন্ন সময়ে করা চুক্তিগুলো ও এর আওতা নিয়ে আলোচনা করা হয়।

অন্যদের মধ্যে সভায় অংশ নেন বিদ্যুৎ সচিব ড. সুলতান আহমেদ, পিডিবির চেয়ারম্যান মো. বেলায়েত হোসেন, আরইবির চেয়ারম্যান মেজর জেনারেল মঈন উদ্দিন (অব.), পাওয়ার সেলের মহাপরিচালক মোহাম্মদ হোসেন এবং দপ্তর ও কোম্পানিগুলোর ব্যবস্থাপনা পরিচালকরা।