সেই সাজু এবার আ.লীগের মনোনয়ন প্রত্যাশী



ডিস্ট্রিক্ট করেসপন্ডেন্ট, বার্তা২৪.কম
সেই সাজু এবার আ.লীগের মনোনয়ন প্রত্যাশী। ছবি: বার্তা২৪.কম

সেই সাজু এবার আ.লীগের মনোনয়ন প্রত্যাশী। ছবি: বার্তা২৪.কম

  • Font increase
  • Font Decrease

ব্রাহ্মণবাড়িয়ার আশুগঞ্জে তালিকাভুক্ত রাজাকার মোজাম্মেল হোসেনের (মাজু) নামে একটি ব্রিজ উদ্বোধন করে এলাকায় বিতর্কিত হন আওয়ামী লীগ নেতা, স্বাধীনতা শিক্ষক পরিষদের সদস্য সচিব অধ্যক্ষ শাহজাহান আলম সাজু। এবার একাদশ জাতীয় সংসদ নির্বাচনে ব্রাহ্মণবাড়িয়া-২ আসনে আওয়ামী লীগের মনোনয়ন চান তিনি।

ইতোমধ্যে ব্রাহ্মণবাড়িয়া-২ (সরাইল-আশুগঞ্জ) আসন থেকে আওয়ামী লীগের মনোনয়ন পত্র ক্রয় করে জমা দিয়েছেন সাজু। তাই বিতর্কিত এই আওয়ামী লীগ নেতাকে নিয়ে এলাকায় চলছে মিশ্র প্রতিক্রিয়া। সরকারি জায়গা দখল, মুক্তিযোদ্ধাদের সঙ্গে দ্বন্দ্ব, দুই জায়গা থেকে সরকারি বেতন উত্তোলন, অবৈধ উপায়ে সম্পদ অর্জন, ইতিহাস বিকৃতি করে বই লেখাসহ নানা অভিযোগ রয়েছে তার বিরুদ্ধে। এছাড়াও এবার ৩ নভেম্বর জেলহত্যা দিবস উপলক্ষে সমগ্র দেশবাসী শোক পালন করলেও তিনি ব্যস্ত ছিলেন মহাসড়কে নিষিদ্ধ যান সিএনজিসহ রোড শো নিয়ে।

এলাকাবাসীর সঙ্গে কথা বলে জানা যায়, ১৯৭১ সালে যারা পাকিস্তানিদের সহযোগিতা করেছিলেন এমন রাজাকারদের তালিকা তৈরি করেছে আশুগঞ্জ উপজেলা মুক্তিযোদ্ধা সংসদ। এই তালিকায় আশুগঞ্জ উপজেলার ২৭ জন রাজাকারের নাম রয়েছে। তালিকায় সাজুর আপন চাচা বৈকুণ্ঠপুর গ্রামের মৃত আলী আমজাদ মিয়ার ছেলে মোজাম্মেল হোসেন মাজু মিয়ার নাম রয়েছে ২২ নাম্বারে। তালিকায় নাম থাকা সত্ত্বেও রাজাকার মোজাম্মেল হোসেনের নামে উপজেলার বৈকুণ্ঠপুরের সেক্কল মিয়ার বাড়ির সামনে সরকারি অর্থায়নে নির্মিত একটি ব্রিজের উদ্বোধন করেন সাজু।

এই নিয়ে উপজেলার মুক্তিযোদ্ধা ও এলাকাবাসীর মাঝে মিশ্র প্রতিক্রিয়ার সৃষ্টি হয়। পরে এলাকাবাসীর পক্ষে ৭১ এর ঘাতক দালাল নির্মূল কমিটির আশুগঞ্জ শাখার আহ্বায়ক হাজী মো. মোবারক আলী চৌধুরী উপজেলা নির্বাহী অফিসারের কাছে ব্রিজের নাম ফলকটি ভেঙে ফেলার আবেদন করেন। কিন্তু সাজু তার ক্ষমতার অপব্যবহার করে তা এখনো ভাঙেনি।

সাজুর এমন আচরণে মুক্তিযোদ্ধাদের মাঝে ক্ষোভের সৃষ্টি হয়। এরই মাঝে তিনি ব্রাহ্মণবাড়িয়া-২ (সরাইল-আশুগঞ্জ) আসনে আওয়ামী লীগের মনোনয়ন চান। সরকারি জায়গা দখল, মুক্তিযোদ্ধাদের সঙ্গে দ্বন্দ্ব, দুই জায়গা থেকে সরকারি বেতন উত্তোলন, অবৈধ উপায়ে সম্পদ অর্জন, ইতিহাস বিকৃতি করে বই লেখাসহ নানা অভিযোগে আশুগঞ্জ এলাকায় তার বিরুদ্ধে রয়েছে মিশ্র প্রতিক্রিয়া।

এদিকে তার লেখা ‘মুক্তিযুদ্ধ ও আশুগঞ্জ’ বইয়ে আশুগঞ্জ উপজেলার নানা বিষয় নিয়ে অসংগতি থাকায় ব্রাহ্মণবাড়িয়া আদালতে মামলাও হয়েছে।

নাম প্রকাশে অনিচ্ছুক একাধিক মুক্তিযোদ্ধা জানান, সাজুর চাচা মোজাম্মেল হোসেন একজন চিহ্নিত রাজাকার। মুক্তিযুদ্ধ চলাকালে পাকিস্তানি ক্যাম্পের সঙ্গে তার নিয়মিত যাতায়াত ছিল। তিনি মুক্তিযোদ্ধাদের বিভিন্ন খবর পাকিস্তানিদের কাছে পৌঁছে দিতেন। মুক্তিযোদ্ধারাই রাজাকার মোজাম্মেল হোসেনকে ধরে নিয়ে গিয়ে গুলি করে হত্যা করেছে। সাজু ক্ষমতার অপব্যবহার করে তার রাজাকার চাচার নামে ব্রিজের নামফলক দিয়েছেন। এটি মুক্তিযোদ্ধাদের সঙ্গে তামাশা। আর তার আপন ভাতিজা সাজু এবার আওয়ামী লীগের মনোনয়ন চান। তার মতো লোক ক্ষমতায় আসলে দেশটাই রাজাকারদের হাতে চলে যাবে। এমন লোককে ক্ষমতায় দেখতে চান না তারা।

এ ব্যাপারে সাজু মুঠোফোনে সব কিছু অস্বীকার করে বলেন, ‘সব বিষয়ে মীমাংসা হয়েছে। আমার চাচা একজন শহীদ মুক্তিযোদ্ধা। এসব আমার বিরুদ্ধে ষড়যন্ত্র। কিছু কিছু মহল আমাকে ব্যক্তিগতভাবে ও নির্বাচনে ঘায়েল করার জন্য এমন কথা বলছে।’

   

তৃতীয় ধাপের উপজেলা পরিষদ নির্বাচন

মোংলায় ২ চেয়ারম্যান ও ১ ভাইস চেয়ারম্যান প্রার্থীকে জরিমানা



ডিস্ট্রিক্ট করেসপন্ডেন্ট, বার্তা২৪.কম, বাগেরহাট
ছবি: বার্তা২৪

ছবি: বার্তা২৪

  • Font increase
  • Font Decrease

বাগেরহাটের মোংলা উপজেলা পরিষদ নির্বাচনে আচরণবিধি লঙ্ঘন করার দায়ে দুইজন চেয়ারম্যান ও একজন ভাইস চেয়ারম্যান প্রার্থীকে মোট ৬০ হাজার টাকা জরিমানা করেছেন ভ্রাম্যমাণ আদালত।

শনিবার (১৮ মে) দুপুরে ভ্রাম্যমাণ আদালতের বিচারক ও নির্বাহী ম্যাজিস্ট্রেট এবং মোংলা উপজেলার সহকারী কমিশনার (ভূমি) মো. তরিকুল ইসলাম এ জরিমানা করেন।

ভ্রাম্যমাণ আদালতের বিচারক মো. তরিকুল ইসলাম বার্তা২৪.কমকে বলেন, বাগেরহাটের মোংলা উপজেলা পরিষদ নির্বাচনে আনারস প্রতীকের চেয়ারম্যান প্রার্থী ও উপজেলা যুবলীগের সাধারণ সম্পাদক মো. ইকবাল হোসেন এবং গলদা চিংড়ি প্রতীকের চেয়ারম্যান প্রার্থী ও উপজেলা আওয়ামী লীগের সহসভাপতি আবু তাহের হাওলাদার বড় গেট ও তোরণ বানিয়ে নির্বাচনের প্রচারণা চালিয়ে আসছেন, যা নির্বাচনি আচরণবিধি লঙ্ঘন। সে কারণে দুই প্রার্থীকে ১০ হাজার করে ২০ হাজার টাকা জরিমানা করা হয়েছে।

এছাড়া এ নির্বাচনে টিউবওয়েল প্রতীকের ভাইস চেয়ারম্যান প্রার্থী ওবাইদুল ইসলাম হিমেল একটি গাড়িতে দুটি মাইক এবং পৌর শহরের নির্দিষ্ট স্থান ছাড়া পোস্টার ও বড় ব্যানার ঝুলিয়ে নির্বাচনের আচরণবিধি লঙ্ঘন করেছেন। এজন্য তাকেও ৪০ হাজার জরিমানা করা হয়েছে।

জরিমানার পাশাপাশি ভবিষ্যতের জন্য এসব প্রার্থীদের সতর্ক করা হয় এবং নির্বাচনি আচরণবিধি যাতে কেউ লঙ্ঘন করতে না পারেন, সেজন্য এ ধরনের তৎপরতা অব্যাহত থাকবে বলেও জানান তিনি।

উল্লেখ্য, ষষ্ঠ উপজেলা পরিষদের নির্বাচনে তৃতীয় ধাপে বাগেরহাটের মোংলা উপজেলায় নির্বাচন হবে আগামী ২৯ মে। এ নির্বাচনে তিনজন চেয়ারম্যান, সাতজন ভাইস চেয়ারম্যান ও তিনজন নারী ভাইস চেয়ারম্যান প্রার্থী নির্বাচনে লড়ছেন বলে জানা গেছে।

;

জীবন্ত ঘোড়া দিয়ে প্রচারণা, চেয়ারম্যান প্রার্থীকে জরিমানা



ডিস্ট্রিক্ট করেসপন্ডেন্ট, বার্তা২৪.কম, নীলফামারী
ছবি: সংগৃহীত

ছবি: সংগৃহীত

  • Font increase
  • Font Decrease

নীলফামারীর সৈয়দপুরে উপজেলা পরিষদ নির্বাচনে আচরণবিধি লঙ্ঘন করে জীবন্ত ঘোড়া দিয়ে প্রচারণা করার দায়ে চেয়ারম্যান প্রার্থী ফয়সাল দিদার দিপুকে ৪০ হাজার টাকা জরিমানা করেছে ভ্রাম্যমাণ আদালত।

শুক্রবার (১৭ মে) বিকালে নির্বাচনী আচরণবিধি দায়িত্বরত নির্বাহী ম্যাজিস্ট্রেট ও সহকারী কমিশনার ভূমি আমিনুল ইসলাম ভ্রাম্যমাণ আদালত বসিয়ে এ জরিমানা করেন।

ফয়সাল দিদার দিপু জাতীয় পার্টির কেন্দ্রীয় কমিটির যুগ্ম ছাত্রবিষয়ক সম্পাদক ও সৈয়দপুর উপজেলা পরিষদ নির্বাচনে চেয়ারম্যান পদে ঘোড়া প্রতীক নিয়ে প্রতিদ্বন্দ্বিতা করছেন।

ভ্রাম্যমাণ আদালত সূত্রে জানা যায়, শুক্রবার বিকালে চেয়ারম্যান প্রার্থী ফসয়াল দিদার দিপু জীবন্ত ঘোড়া দিয়ে তার সমর্থকদের সাথে নিয়ে শহরের বিভিন্ন স্থানে নির্বাচনী প্রচারণা করছিলেন। এসময়ে নির্বাহী ম্যাজিস্ট্রেট খবর পেয়ে ঘটনাস্থলে এসে সত্যতা পেয়ে ৪০ হাজার টাকা জরিমানা করেন।জরিমানার টাকা পরিশোধ না করায় এ প্রতিবেদন লেখা পর্যন্ত পুলিশ আটক করে রেখেছেন দিপুকে।

নির্বাহী ম্যাজিস্ট্রেট ও সহকারী কমিশনার ভূমি আমিনুল ইসলামের মুঠোফোনে একাধিকবার যোগাযোগ করা হলে তিনি কল রিসিভ করেননি।

এবিষয়ে সৈয়দপুর উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তা ও সহকারী রিটার্নিং কর্মকর্তা নুরই আলম সিদ্দিকী বলেন, একজন চেয়ারম্যান প্রার্থী আচরণবিধি লঙ্ঘন করে জীবন্ত ঘোড়া দিয়ে নির্বাচনী প্রচারণা করছিলেন। সেটির খবর পেয়ে ঘটনাস্থলে গিয়ে সত্যতা পেয়ে আচরণ বিধি লঙ্ঘনের দায়ে ৪০ হাজার টাকা জরিমানা করা হয়েছে। জরিমানার টাকা পরিশোধ না করলে অনাদায়ে এক মাসের জেল দেওয়া হবে।

;

ফটিকছড়িতে চেয়ারম্যান প্রার্থীর দুই কর্মীকে জরিমানা



স্টাফ করেসপন্ডেন্ট, বার্তা২৪.কম, চট্টগ্রাম
ফটিকছড়িতে চেয়ারম্যান প্রার্থীর দুই কর্মীকে জরিমানা

ফটিকছড়িতে চেয়ারম্যান প্রার্থীর দুই কর্মীকে জরিমানা

  • Font increase
  • Font Decrease

নির্বাচন আচরণবিধি লঙ্ঘনের অভিযোগে চট্টগ্রামের ফটিকছড়ি উপজেলা চেয়ারম্যান প্রার্থী নাজিম উদ্দিন মুহুরীর দুই কর্মীকে জরিমানা করা হয়েছে।

বৃহস্পতিবার (১৬ মে) উপজেলা সহকারী কমিশনার (ভূমি) ও নির্বাহী হাকিম মো. মেজবাহ উদ্দিন জাফতনগর ইউনিয়নে তাদের জরিমানা করেন।

জানা যায়, উপজেলার জাফতনগর ইউনিয়নের বিভিন্ন গ্রামে নির্বাচনী আচরণবিধি ভঙ্গ করে চেয়ারম্যান প্রার্থী নাজিম মুহুরীর পক্ষে মিনি ট্রাক ও মাইক্রোবাস সহযোগে শোডাউন এবং দুপুর ২টার আগেই মাইক বাজিয়ে প্রচারণা করার অপরাধে মো. জাহের বিন সাব্বির ও মো. মিনহাজ নামের দুই কর্মীর বিরুদ্ধে আচরণবিধি ভঙ্গে তাৎক্ষণিক ২০ হাজার টাকা অর্থদণ্ড অনাদায়ে ৭ দিনের বিনাশ্রম কারাদণ্ড দেন।

নির্বাহী ম্যাজিস্ট্রেট ও সহকারী কমিশনার (ভূমি) মো. মেজবাহ উদ্দিন বলেন, ‘দণ্ডের অর্থ আদায় করা হয়। অবাধ, সুষ্ঠু ও নিরপেক্ষ নির্বাচনের স্বার্থে মোবাইল কোর্ট চলমান থাকবে।’

;

প্রার্থী সন্ত্রাসী কর্মকাণ্ড করলে ছাড় দেওয়া হবে না: ইসি আহসান



ডিস্ট্রিক্ট করেসপন্ডেন্ট, বার্তা২৪.কম, যশোর
প্রার্থী সন্ত্রাসী কর্মকাণ্ড করলে ছাড় দেওয়া হবে না: ইসি আহসান

প্রার্থী সন্ত্রাসী কর্মকাণ্ড করলে ছাড় দেওয়া হবে না: ইসি আহসান

  • Font increase
  • Font Decrease

নির্বাচন কমিশনার ব্রিগেডিয়ার জেনারেল আহসান হাবিব খান (অব.) বলেছেন, নির্বাচনে কোনো প্রার্থী যদি সন্ত্রাসী কর্মকাণ্ড বা কোনো ঝামেলা করার চেষ্টা করে তাকে ছাড় দেওয়া হবে না। প্রার্থীকে আইনের আওতায় এনে কঠোর ব্যবস্থা নেওয়া হবে। কিশোর গ্যাংয়ের পৃষ্ঠপোষকদেরও ছাড় দেওয়া হবে না। 

বৃহস্পতিবার (১৬ মে) বেলা ১১ টায় যশোর জেলা শিল্পকলা একাডেমি মিলনায়তনে নির্বাচন সংশ্লিষ্ট কর্মকর্তাদের উপস্থিতিতে প্রতিদ্বন্দ্বী প্রার্থীগণের সঙ্গে আচরণবিধি ও অন্যান্য বিষয় সংক্রান্ত মতবিনিময় সভা অনুষ্ঠান শেষে এক প্রেস ব্রিফিংয়ে সাংবাদিকদের এ কথা বলেন।

তিনি বলেন, এবারের উপজেলা পরিষদ নির্বাচনে বর্ষীয়ান রাজনীতিবিদরা ভোটারদের কাছে যেতে পারছেন। আর এ যাওয়ার পরিবেশ তৈরি করতে পেরেছে নির্বাচন কমিশন। গত দ্বাদশ জাতীয় সংসদ এবং উপজেলা পরিষদের প্রথম ধাপের নির্বাচন সুষ্ঠু ও সুন্দর হয়েছে। সামনের নির্বাচনগুলো আরও ভালো হবে।

নির্বাচন কমিশনার বলেন, এই কমিশন সাংবাদিকদের সুরক্ষায় আইন করেছে। নির্বাচনে দায়িত্ব পালন করার সময় কেউ যদি সাংবাদিকদের আহত কিংবা ক্যামেরা ভাঙচুর করে তাহলে তার শাস্তি হবে। তবে, নির্বাচনের সময় কিছু মৌসুমি সাংবাদিক হাজির হয়। তারা কারো পক্ষে, আবার কারো বিপক্ষে প্রচার-অপপ্রচার করে। এ বিষয়টির প্রতিও আমাদের লক্ষ্য রাখতে হবে। তিনি নির্বাচন সংশ্লিষ্টদের প্রেসক্লাবের মাধ্যমে যাচাই-বাছাই করে সাংবাদিকদের পাস দেয়ার নির্দেশনা দেন।

উপজেলা নির্বাচনে এমপিদের ভূমিকার বিষয়ে এক প্রশ্নের জবাবে নির্বাচন কমিশনার আহসান হাবিব খান বলেন, এমপিরা কেবলমাত্র ভোট দিতে পারবেন। তারা কোনো প্রার্থীর পক্ষে প্রচার-প্রচারণা চালাতে পারবেন না।

প্রথম ধাপের নির্বাচনে ভোটার উপস্থিতি কম হওয়ার বিষয়ে তিনি বলেন, সারাদেশে গড়ে ৩৬ শতাংশ ভোটার এসেছে। এটিকে কম বলবো না। ধান কাটা মৌসুম, গরম ও ভোটারদের প্রার্থী দেখে পছন্দ হয়নি বলেই ভোটার উপস্থিতি কিছুটা কমেছে। তবে, এ অবস্থা উন্নতির দিকে যাচ্ছে। বাংলাদেশের নির্বাচন ব্যবস্থা এক সময় বিশ্বে রোল মডেল হবে বলে মন্তব্য করেন তিনি।

আরও উপস্থিত ছিলেন, যশোরের জেলা প্রশাসক মোহাম্মদ আবরাউল হাছান মজুমদার, পুলিশ সুপার প্রলয় কুমার জোয়ারদার, যশোর নির্বাচন অফিসার আনিছুর রহমান প্রমুখ।

;