ময়মনসিংহ-২: এগিয়ে আ.লীগ, পুনরুদ্ধার করতে চায় বিএনপি



উবায়দুল হক, ডিস্ট্রিক্ট করেসপন্ডেন্ট, বার্তা২৪.কম
ময়মনসিংহ-২ আসন। ছবি: বার্তা২৪.কম

ময়মনসিংহ-২ আসন। ছবি: বার্তা২৪.কম

  • Font increase
  • Font Decrease

ময়মনসিংহের ফুলপুর ও তারাকান্দা উপজেলা নিয়ে গঠিত ময়মনসিংহ-২ আসন। এ আসনের ভোটার সংখ্যা সাড়ে চার লক্ষাধিক।

নৌকার ঘাঁটি হিসেবে পরিচিত এ আসনটিতে বরাবরই বিজয়ী হয়ে আসছে ক্ষমতাসীন আওয়ামী লীগ। তবে অভ্যন্তরীণ কোন্দলে দলটিতে রয়েছে খানিকটা অসন্তোষ। এটিকে সুযোগ হিসেবে নিয়ে আসনটি পুনরুদ্ধারে নতুন সমীকরণে হিসাব কষছে বিএনপি। যদিও ক্ষমতাসীনদের দাবি, ভোট রাজনীতিতে এ আসনে শক্তিমান আওয়ামী লীগ।

বর্ষীয়ান আওয়ামী লীগ নেতা মরহুম এম. শামছুল হক এ আসন থেকে পাঁচবার এমপি নির্বাচিত হয়েছিলেন। বর্তমানে এ আসনের এমপি তারই ছেলে শরীফ আহম্মেদ। ২০১৪ সালে বিনা ভোটে ক্ষমতাসীন আওয়ামী লীগের মনোনয়নে এমপি নির্বাচিত হন তিনি। এই আসনটিতে মাত্র একবার জয়লাভ করে বিএনপি। ২০০১ সালে ভোটে বিজয়ী হয় দলটির প্রার্থী শাহ শহীদ সারোয়ার।

একাদশ জাতীয় সংসদ নির্বাচনে এ আসন থেকে ক্ষমতাসীন আওয়ামী লীগের মনোনয়ন দৌড়ে রয়েছেন বর্তমান এমপি ফুলপুর উপজেলা আওয়ামী লীগের আহ্বায়ক শরীফ আহমেদ, সাবেক এমপি হায়াতোর রহমান খান বেলাল, কেন্দ্রীয় স্বেচ্ছাসেবক লীগ নেতা ব্যারিস্টার আবুল কালাম আজাদ, কেন্দ্রীয় আওয়ামী লীগ নেতা গোলাম ফেরদৌস জিলু।

আসনটি নৌকার ঘাঁটি হলেও দলীয় কোন্দলের কারণে এটি হাতছাড়া হবার আশঙ্কা করছেন খোদ আওয়ামী লীগের একাধিক নেতা। ভোটবিহীন নির্বাচনে এমপি হওয়ার পর থেকে অভ্যন্তরীণ কোন্দলে প্রবীণ কিছু নেতাকর্মীর সঙ্গে শরীফ আহমেদের সম্পর্কের অবনতি ঘটে। প্রবীণ নেতাকর্মীদের সঙ্গে তার দূরত্বের বিষয়েও অভিযোগ রয়েছে।

তবে দলীয় ঐক্যের পথ ধরে আসনটি এবারো আওয়ামী লীগের কবজায় থাকবে বলে মনে করেন তৃণমূলের নেতারা। আর এমপি-সমর্থকদের দাবি, নৌকার এ আসনটি ধরে রাখতে হলে শরীফের বাইরে আর কোনো যোগ্য নেতা মাঠে নেই।

আওয়ামী লীগের দীর্ঘদিনের ত্যাগী হিসেবে সুপরিচিত নেতা হায়াতোর রহমান খান বেলাল ২০০৯ সালের জাতীয় নির্বাচনে দলীয় মনোনয়ন পেয়ে এমপি নির্বাচিত হন। কেন্দ্রীয় সিদ্ধান্তে ২০১৪ সালে দলীয় মনোনয়ন না পেলেও এবার নৌকা মার্কায় মনোনয়ন পাওয়ার ব্যাপারে প্রত্যাশী তিনি। দলীয় মনোনয়ন পেলে সুষ্ঠু নির্বাচনে ফের এমপি হবেন বলে দৃঢ় প্রত্যয় ব্যক্ত করেন তিনি।

অপরদিকে, দশম জাতীয় সংসদ নির্বাচনে বিএনপি অংশগ্রহণ না করলেও এবার তাদের মূল টার্গেট এ আসনটিকে পুনরুদ্ধার করা। ইতিপূর্বে বিএনপির শাহ শহীদ সারোয়ার একবার এমপি ছিলেন। তার বাবা রজব আলী ফকির ছিলেন বিএনপির স্থায়ী কমিটির প্রভাবশালী সদস্য এবং ময়মনসিংহ জেলা বিএনপির প্রতিষ্ঠাতা সভাপতি ও স্থানীয় সংসদ সদস্য। তাদের একটি পারিবারিক ঐতিহ্য ও নিজস্ব ভোটব্যাংক রয়েছে। এমন সমীকরণে শাহ শহীদ সারোয়ার অন্য যেকোনো প্রার্থীর চেয়ে কয়েকগুণ বেশি এগিয়ে রয়েছে।

তবে আসনটিতে এবারো দলীয় প্রার্থী হতে চান সদ্য বিদায়ী তারাকান্দা উপজেলা চেয়ারম্যান মোতাহার হোসেন তালুকদার, ফুলপুর উপজেলা পরিষদ চেয়ারম্যান অ্যাড. আবুল বাশার আকন্দ, ফুলপুর উপজেলা বিএনপির সাবেক ভারপ্রাপ্ত সভাপতি অ্যাডভোকেট সৈয়দ এনায়েত উর রহমান, ছাত্রদলের কেন্দ্রীয় কমিটির ময়মনসিংহ বিভাগের সহ-সভাপতি সুজাউদ্দৌলা সুজা।

স্থানীয় দলীয় নেতাকর্মীরা জানান, বিভিন্ন সময় মোতাহার হোসেন তালুকদারকে দলীয় কর্মসূচিতে সক্রিয় দেখা গেছে। তবে তিনি তারাকান্দা উপজেলা পরিষদ নির্বাচনকে নিয়ে বিতর্কের মুখে পড়েছেন। মূলত এ নির্বাচনে তার পছন্দের প্রার্থীকে মনোনয়ন দেয়ায় আসনটিতে ধানের শীষের ভরাডুবি হয়েছে বলে অভিযোগ রয়েছে।

দলীয় ঐক্যের পাশাপাশি ভোট রাজনীতিতে অভিজ্ঞতা রয়েছে এবং ভোটে জিতে আসতে পারবে এমন প্রার্থীকেই ধানের শীষ প্রতীক তুলে দিতে হবে। এমনটি হলেই এবারের নির্বাচনে বিএনপি এই আসন পুনরুদ্ধার করতে সম্ভব হবে বলে মনে করছেন দলীয় নেতাকর্মীরা।

এ আসনে পুরুষ ভোটার ২ লাখ ২৮ হাজার ৯৫১ ও নারী ভোটার রয়েছে ২ লাখ ২১ হাজার ৪৯৯ জন।

   

জীবন্ত ঘোড়া দিয়ে প্রচারণা, চেয়ারম্যান প্রার্থীকে জরিমানা



ডিস্ট্রিক্ট করেসপন্ডেন্ট, বার্তা২৪.কম, নীলফামারী
ছবি: সংগৃহীত

ছবি: সংগৃহীত

  • Font increase
  • Font Decrease

নীলফামারীর সৈয়দপুরে উপজেলা পরিষদ নির্বাচনে আচরণবিধি লঙ্ঘন করে জীবন্ত ঘোড়া দিয়ে প্রচারণা করার দায়ে চেয়ারম্যান প্রার্থী ফয়সাল দিদার দিপুকে ৪০ হাজার টাকা জরিমানা করেছে ভ্রাম্যমাণ আদালত।

শুক্রবার (১৭ মে) বিকালে নির্বাচনী আচরণবিধি দায়িত্বরত নির্বাহী ম্যাজিস্ট্রেট ও সহকারী কমিশনার ভূমি আমিনুল ইসলাম ভ্রাম্যমাণ আদালত বসিয়ে এ জরিমানা করেন।

ফয়সাল দিদার দিপু জাতীয় পার্টির কেন্দ্রীয় কমিটির যুগ্ম ছাত্রবিষয়ক সম্পাদক ও সৈয়দপুর উপজেলা পরিষদ নির্বাচনে চেয়ারম্যান পদে ঘোড়া প্রতীক নিয়ে প্রতিদ্বন্দ্বিতা করছেন।

ভ্রাম্যমাণ আদালত সূত্রে জানা যায়, শুক্রবার বিকালে চেয়ারম্যান প্রার্থী ফসয়াল দিদার দিপু জীবন্ত ঘোড়া দিয়ে তার সমর্থকদের সাথে নিয়ে শহরের বিভিন্ন স্থানে নির্বাচনী প্রচারণা করছিলেন। এসময়ে নির্বাহী ম্যাজিস্ট্রেট খবর পেয়ে ঘটনাস্থলে এসে সত্যতা পেয়ে ৪০ হাজার টাকা জরিমানা করেন।জরিমানার টাকা পরিশোধ না করায় এ প্রতিবেদন লেখা পর্যন্ত পুলিশ আটক করে রেখেছেন দিপুকে।

নির্বাহী ম্যাজিস্ট্রেট ও সহকারী কমিশনার ভূমি আমিনুল ইসলামের মুঠোফোনে একাধিকবার যোগাযোগ করা হলে তিনি কল রিসিভ করেননি।

এবিষয়ে সৈয়দপুর উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তা ও সহকারী রিটার্নিং কর্মকর্তা নুরই আলম সিদ্দিকী বলেন, একজন চেয়ারম্যান প্রার্থী আচরণবিধি লঙ্ঘন করে জীবন্ত ঘোড়া দিয়ে নির্বাচনী প্রচারণা করছিলেন। সেটির খবর পেয়ে ঘটনাস্থলে গিয়ে সত্যতা পেয়ে আচরণ বিধি লঙ্ঘনের দায়ে ৪০ হাজার টাকা জরিমানা করা হয়েছে। জরিমানার টাকা পরিশোধ না করলে অনাদায়ে এক মাসের জেল দেওয়া হবে।

;

ফটিকছড়িতে চেয়ারম্যান প্রার্থীর দুই কর্মীকে জরিমানা



স্টাফ করেসপন্ডেন্ট, বার্তা২৪.কম, চট্টগ্রাম
ফটিকছড়িতে চেয়ারম্যান প্রার্থীর দুই কর্মীকে জরিমানা

ফটিকছড়িতে চেয়ারম্যান প্রার্থীর দুই কর্মীকে জরিমানা

  • Font increase
  • Font Decrease

নির্বাচন আচরণবিধি লঙ্ঘনের অভিযোগে চট্টগ্রামের ফটিকছড়ি উপজেলা চেয়ারম্যান প্রার্থী নাজিম উদ্দিন মুহুরীর দুই কর্মীকে জরিমানা করা হয়েছে।

বৃহস্পতিবার (১৬ মে) উপজেলা সহকারী কমিশনার (ভূমি) ও নির্বাহী হাকিম মো. মেজবাহ উদ্দিন জাফতনগর ইউনিয়নে তাদের জরিমানা করেন।

জানা যায়, উপজেলার জাফতনগর ইউনিয়নের বিভিন্ন গ্রামে নির্বাচনী আচরণবিধি ভঙ্গ করে চেয়ারম্যান প্রার্থী নাজিম মুহুরীর পক্ষে মিনি ট্রাক ও মাইক্রোবাস সহযোগে শোডাউন এবং দুপুর ২টার আগেই মাইক বাজিয়ে প্রচারণা করার অপরাধে মো. জাহের বিন সাব্বির ও মো. মিনহাজ নামের দুই কর্মীর বিরুদ্ধে আচরণবিধি ভঙ্গে তাৎক্ষণিক ২০ হাজার টাকা অর্থদণ্ড অনাদায়ে ৭ দিনের বিনাশ্রম কারাদণ্ড দেন।

নির্বাহী ম্যাজিস্ট্রেট ও সহকারী কমিশনার (ভূমি) মো. মেজবাহ উদ্দিন বলেন, ‘দণ্ডের অর্থ আদায় করা হয়। অবাধ, সুষ্ঠু ও নিরপেক্ষ নির্বাচনের স্বার্থে মোবাইল কোর্ট চলমান থাকবে।’

;

প্রার্থী সন্ত্রাসী কর্মকাণ্ড করলে ছাড় দেওয়া হবে না: ইসি আহসান



ডিস্ট্রিক্ট করেসপন্ডেন্ট, বার্তা২৪.কম, যশোর
প্রার্থী সন্ত্রাসী কর্মকাণ্ড করলে ছাড় দেওয়া হবে না: ইসি আহসান

প্রার্থী সন্ত্রাসী কর্মকাণ্ড করলে ছাড় দেওয়া হবে না: ইসি আহসান

  • Font increase
  • Font Decrease

নির্বাচন কমিশনার ব্রিগেডিয়ার জেনারেল আহসান হাবিব খান (অব.) বলেছেন, নির্বাচনে কোনো প্রার্থী যদি সন্ত্রাসী কর্মকাণ্ড বা কোনো ঝামেলা করার চেষ্টা করে তাকে ছাড় দেওয়া হবে না। প্রার্থীকে আইনের আওতায় এনে কঠোর ব্যবস্থা নেওয়া হবে। কিশোর গ্যাংয়ের পৃষ্ঠপোষকদেরও ছাড় দেওয়া হবে না। 

বৃহস্পতিবার (১৬ মে) বেলা ১১ টায় যশোর জেলা শিল্পকলা একাডেমি মিলনায়তনে নির্বাচন সংশ্লিষ্ট কর্মকর্তাদের উপস্থিতিতে প্রতিদ্বন্দ্বী প্রার্থীগণের সঙ্গে আচরণবিধি ও অন্যান্য বিষয় সংক্রান্ত মতবিনিময় সভা অনুষ্ঠান শেষে এক প্রেস ব্রিফিংয়ে সাংবাদিকদের এ কথা বলেন।

তিনি বলেন, এবারের উপজেলা পরিষদ নির্বাচনে বর্ষীয়ান রাজনীতিবিদরা ভোটারদের কাছে যেতে পারছেন। আর এ যাওয়ার পরিবেশ তৈরি করতে পেরেছে নির্বাচন কমিশন। গত দ্বাদশ জাতীয় সংসদ এবং উপজেলা পরিষদের প্রথম ধাপের নির্বাচন সুষ্ঠু ও সুন্দর হয়েছে। সামনের নির্বাচনগুলো আরও ভালো হবে।

নির্বাচন কমিশনার বলেন, এই কমিশন সাংবাদিকদের সুরক্ষায় আইন করেছে। নির্বাচনে দায়িত্ব পালন করার সময় কেউ যদি সাংবাদিকদের আহত কিংবা ক্যামেরা ভাঙচুর করে তাহলে তার শাস্তি হবে। তবে, নির্বাচনের সময় কিছু মৌসুমি সাংবাদিক হাজির হয়। তারা কারো পক্ষে, আবার কারো বিপক্ষে প্রচার-অপপ্রচার করে। এ বিষয়টির প্রতিও আমাদের লক্ষ্য রাখতে হবে। তিনি নির্বাচন সংশ্লিষ্টদের প্রেসক্লাবের মাধ্যমে যাচাই-বাছাই করে সাংবাদিকদের পাস দেয়ার নির্দেশনা দেন।

উপজেলা নির্বাচনে এমপিদের ভূমিকার বিষয়ে এক প্রশ্নের জবাবে নির্বাচন কমিশনার আহসান হাবিব খান বলেন, এমপিরা কেবলমাত্র ভোট দিতে পারবেন। তারা কোনো প্রার্থীর পক্ষে প্রচার-প্রচারণা চালাতে পারবেন না।

প্রথম ধাপের নির্বাচনে ভোটার উপস্থিতি কম হওয়ার বিষয়ে তিনি বলেন, সারাদেশে গড়ে ৩৬ শতাংশ ভোটার এসেছে। এটিকে কম বলবো না। ধান কাটা মৌসুম, গরম ও ভোটারদের প্রার্থী দেখে পছন্দ হয়নি বলেই ভোটার উপস্থিতি কিছুটা কমেছে। তবে, এ অবস্থা উন্নতির দিকে যাচ্ছে। বাংলাদেশের নির্বাচন ব্যবস্থা এক সময় বিশ্বে রোল মডেল হবে বলে মন্তব্য করেন তিনি।

আরও উপস্থিত ছিলেন, যশোরের জেলা প্রশাসক মোহাম্মদ আবরাউল হাছান মজুমদার, পুলিশ সুপার প্রলয় কুমার জোয়ারদার, যশোর নির্বাচন অফিসার আনিছুর রহমান প্রমুখ।

;

৩০ উপজেলায় ব্যালট যাবে ভোটের একদিন আগে



স্টাফ করেসপন্ডেন্ট, বার্তা২৪.কম
ছবি: বার্তা২৪.কম

ছবি: বার্তা২৪.কম

  • Font increase
  • Font Decrease

ষষ্ঠ উপজেলা পরিষদ নির্বাচনের দ্বিতীয় ধাপের ভোটে ১৬ জেলার ৩০ উপজেলায় আগের দিন ৬১৫ কেন্দ্রে ব্যালট পেপার পাঠানো হবে। অন্যান্য স্থানে ব্যালট যাবে ভোটের দিন সকালে।

নির্বাচন কমিশনের (ইসি) নির্বাচন ব্যবস্থাপনা শাখার উপ-সচিব মো. আতিয়ার রহমান ইতিমধ্যে এ সংক্রান্ত নির্দেশনা সংশ্লিষ্ট রিটার্নিং কর্মকর্তাদের পাঠিয়েছেন।

এতে বলা হয়েছে, আগামী ২১ মে অনুষ্ঠেয় ৬ষ্ঠ উপজেলা পরিষদের দ্বিতীয় ধাপের নির্বাচন উপলক্ষে ৩০ উপজেলার ৬১৫টি ভোটকেন্দ্রে পর্যাপ্ত নিরাপত্তার সাথে ভোটগ্রহণের পূর্বের দিন ভোটকেন্দ্রে নির্বাচনি মালামালের সাথে ব্যালট পেপার প্রেরণের জন্য নির্বাচন কমিশন অনুমতি প্রদান করেছেন।

সিদ্ধান্ত অনুসারে প্রয়োজনীয় ব্যবস্থা গ্রহণের জন্য নির্দেশক্রমে অনুরোধ করা হলো।

যেসব উপজেলায় আগের দিন ব্যালট যাবে সেগুলো হলো- কুড়িগ্রাম সদর, উলিপুর, অষ্টগ্রাম, গাইবান্ধা সদর, শিবগঞ্জ, মুলাদী, হিজলা, কুমারখালী, ভোলা সদর, দৌলতখান, মৌলভীবাজার সদর, রাজনগর, কোম্পানীগঞ্জ, গোয়াইনঘাট, ধর্মপাশা, তাহিরপুর, জামালগঞ্জ, বিশ্বম্ভরপুর, বাহুবল, নবীগঞ্জ, খাগড়াছড়ি সদর, দীঘিনালা, পানছড়ি, লামা, নাইক্ষ্যংছড়ি, বিলাইছড়ি, রাজস্থলি, কাপ্তাই, লালমনিরহাট সদর ও সুন্দরগঞ্জ।

;