মুক্তাদিরের সাজানো মাঠের ভাগ চান ইনাম চৌধুরী



নূর আহমদ, সিনিয়র করেসপন্ডেন্ট, বার্তা২৪.কম
মুক্তাদিরের সাজানো মাঠে ভাগ বসাতে চান ইনাম চৌধুরী। ছবি: সংগৃহীত

মুক্তাদিরের সাজানো মাঠে ভাগ বসাতে চান ইনাম চৌধুরী। ছবি: সংগৃহীত

  • Font increase
  • Font Decrease

দরজায় কড়া নাড়ছে একাদশ জাতীয় সংসদ নির্বাচন। ভোট যুদ্ধে অংশ নেয়ার জন্য আর মাত্র সময় বাকি আছে দেড় মাস। এরই মধ্যে পাল্টে যেতে বসেছে অনেক প্রার্থীর হিসাব-নিকাশ। সিলেটি ভাষায় অনেকের ‘পাকনা ধানে মই দিতে বসেছেন কেউ কেউ।,

মর্যাদাপূর্ণ সিলেট-১ আসনে বিএনপির প্রার্থী নির্ধারণে তেমনি ঘটনার আভাস মিলছে। খন্দাকর আব্দুল মুক্তাদিরের সাজানো-গোছানো মাঠে ভাগ বসাতে চান প্রাইভেটাইজেশন কমিশনের প্রাক্তন চেয়ারম্যান ইনাম আহমদ চৌধুরী। এই আসন থেকে নির্বাচনে প্রতিদ্বন্দ্বিতা করার জন্য দলীয় মনোনয়ন কিনেছেন তিনি।

জানা গেছে, সাবেক অর্থ ও পরিকল্পনা মন্ত্রী এম সাইফুর রহমানের মৃত্যুর পর সৃষ্টি হওয়া শূন্যতার সুযোগকে কাজে লাগাতে মাঠে নামেন সিলেট-১ আসন থেকে একাধিকবারের নির্বাচিত এমপি খন্দকার আব্দুল মালিকের ছেলে আব্দুল মুক্তাদির। সিলেট বিএনপির ত্যাগী নেতা ছিলেন খন্দকার আব্দুল মালিক। এক সময় খন্দকার মালিক নিজ বাসা থেকেই বিএনপির সাংগঠনিক কার্যক্রম পরিচালনা করেছেন। তার ছেলে খন্দকার মুক্তাদির একজন শিল্পপতি। উচ্চ শিক্ষিত। দুই-একটি বিচ্ছিন্ন ঘটনা ছাড়া মাঠ গোছানোর যোগ্যতা ও কৌশল রয়েছে তার নজর কাড়া। মুক্তাদির সব ধরনের রাজনৈতিক ক্লেশ-সহিংসতা এড়িয়ে সিলেট নগর ও সদর উপজেলা নিয়ে গঠিত সংসদীয় আসনের সাধারণ মানুষের কাতারে জায়গা করে নিয়েছেন।

খন্দকার মুক্তাদির গড়ে তোলেন তার বাবার নামে ‘খন্দকার মালিক ফাউন্ডেশন’। সদর উপজেলার ৮টি ইউনিয়নে গড়ে তোলেন কম্পিউটার প্রশিক্ষণ কেন্দ্র। নারীদের জন্য হাতে নেন সেলাই প্রশিক্ষণ কেন্দ্রসহ নানামুখী কার্যক্রম। হাটখোলা ও জালালাবাদ ইউনিয়নের কয়েক হাজার অনাবাদি জমি চাষের জন্য নিজ উদ্যোগে করে দেন সেচ প্রকল্প। এছাড়া বিভিন্ন উন্নয়ন মূলক কাজ করে খুব কম সময়ে স্থানীয়দের সঙ্গে পরিচিত হয়ে যান।

বাবার রাজনৈতিক সূত্র ধরে আসা মুক্তাদির রাজনীতিতে পা মাড়ান খুব সতর্কভাবে। বিএনপির বিগত কাউন্সিলে তাকে দলের চেয়ারপারসনের উপদেষ্টা করা হয়। সিলেট বিএনপিতে এখন খন্দকার আব্দুল মুক্তাদিরের প্রভাব বেশি। সিলেট জেলা ও মহানগর ছাত্রদল মুক্তাদিরের নিয়ন্ত্রণে। মুক্তাদিরকে নিয়ে মাঠে ময়দানে ঘুরে ছাত্রদলের এসব কর্মীরা।

কারাবরণেরও স্বাদ গ্রহণ করেছেন মুক্তাদির। সিলেটে ঐক্যফ্রন্টের সমাবেশ শেষে তাকে গ্রেফতার করা হয়। প্রায় এক মাস কারাবরণ করেন তিনি। এছাড়া শত শত মামলা নিয়ে পালিয়ে থাকা নেতাকর্মীদের আইনি প্রক্রিয়া থেকে বের করে আনতে গিয়ে লাখ লাখ টাকা খরচ করেন মুক্তাদির।

এদিকে খন্দকার মুক্তাদিরের সাজানো-গোছানো মাঠে এখন প্রার্থী হতে চান বিএনপির চেয়ারপারসনের উপদেষ্টা ইনাম আহমদ চৌধুরী। খন্দকার মুক্তাদির সমর্থকদের অভিযোগ, ওয়ান ইলেভেনের উপদেষ্টা ইফতেখার আহমদ চৌধুরী ও আওয়ামী লীগের উপদেষ্টা ফারুক চৌধুরী তার দুই ভাই এবং তত্ত্বাবধায়ক সরকারের সাবেক প্রধান উপদেষ্টা ফখরুদ্দিন আহমদ বিএনপি নেতা ইনাম চৌধুরীর ভগ্নিপতি। এমন গুঞ্জন আছে ইনাম আহমদকে গ্রেফতার করা হলে তিনি দ্রুত ছাড়া পান ওই ঘনিষ্ঠতার কারণে। বিগত দিনে সিলেটের রাজনীতিতে বা কর্মী সমর্থকদের চলমান দুঃসময়ে তাকে কাছে মিলেনি।

অপরদিকে নির্বাচনে তফসিল ঘোষণার পর থেকে প্রার্থী নিয়ে নানাভাবে বিচার বিশ্লেষণ করছেন সাধারণ সমর্থকরা। তবে নেতাদের কেউ মুখ খুলতে চান না। তাদের মতে, যিনি দলীয় মনোনয়ন পাবেন তার পক্ষে কাজ করবেন তারা। তবে সবাই চান ত্যাগী নেতাদের মূল্যায়ন করা হোক।

উল্লেখ্য, বিএনপির চেয়ারপারসনের উপদেষ্টা খন্দাকার মুক্তাদির, ইনাম চৌধুরী ছাড়াও নির্বাহী কমিটির সদস্য ডা. শাহরিয়ার হোসেন চৌধুরী দলীয় মনোনয়ন ফরম ক্রয় করেন।

   

তৃতীয় ধাপের উপজেলা পরিষদ নির্বাচন

মোংলায় ২ চেয়ারম্যান ও ১ ভাইস চেয়ারম্যান প্রার্থীকে জরিমানা



ডিস্ট্রিক্ট করেসপন্ডেন্ট, বার্তা২৪.কম, বাগেরহাট
ছবি: বার্তা২৪

ছবি: বার্তা২৪

  • Font increase
  • Font Decrease

বাগেরহাটের মোংলা উপজেলা পরিষদ নির্বাচনে আচরণবিধি লঙ্ঘন করার দায়ে দুইজন চেয়ারম্যান ও একজন ভাইস চেয়ারম্যান প্রার্থীকে মোট ৬০ হাজার টাকা জরিমানা করেছেন ভ্রাম্যমাণ আদালত।

শনিবার (১৮ মে) দুপুরে ভ্রাম্যমাণ আদালতের বিচারক ও নির্বাহী ম্যাজিস্ট্রেট এবং মোংলা উপজেলার সহকারী কমিশনার (ভূমি) মো. তরিকুল ইসলাম এ জরিমানা করেন।

ভ্রাম্যমাণ আদালতের বিচারক মো. তরিকুল ইসলাম বার্তা২৪.কমকে বলেন, বাগেরহাটের মোংলা উপজেলা পরিষদ নির্বাচনে আনারস প্রতীকের চেয়ারম্যান প্রার্থী ও উপজেলা যুবলীগের সাধারণ সম্পাদক মো. ইকবাল হোসেন এবং গলদা চিংড়ি প্রতীকের চেয়ারম্যান প্রার্থী ও উপজেলা আওয়ামী লীগের সহসভাপতি আবু তাহের হাওলাদার বড় গেট ও তোরণ বানিয়ে নির্বাচনের প্রচারণা চালিয়ে আসছেন, যা নির্বাচনি আচরণবিধি লঙ্ঘন। সে কারণে দুই প্রার্থীকে ১০ হাজার করে ২০ হাজার টাকা জরিমানা করা হয়েছে।

এছাড়া এ নির্বাচনে টিউবওয়েল প্রতীকের ভাইস চেয়ারম্যান প্রার্থী ওবাইদুল ইসলাম হিমেল একটি গাড়িতে দুটি মাইক এবং পৌর শহরের নির্দিষ্ট স্থান ছাড়া পোস্টার ও বড় ব্যানার ঝুলিয়ে নির্বাচনের আচরণবিধি লঙ্ঘন করেছেন। এজন্য তাকেও ৪০ হাজার জরিমানা করা হয়েছে।

জরিমানার পাশাপাশি ভবিষ্যতের জন্য এসব প্রার্থীদের সতর্ক করা হয় এবং নির্বাচনি আচরণবিধি যাতে কেউ লঙ্ঘন করতে না পারেন, সেজন্য এ ধরনের তৎপরতা অব্যাহত থাকবে বলেও জানান তিনি।

উল্লেখ্য, ষষ্ঠ উপজেলা পরিষদের নির্বাচনে তৃতীয় ধাপে বাগেরহাটের মোংলা উপজেলায় নির্বাচন হবে আগামী ২৯ মে। এ নির্বাচনে তিনজন চেয়ারম্যান, সাতজন ভাইস চেয়ারম্যান ও তিনজন নারী ভাইস চেয়ারম্যান প্রার্থী নির্বাচনে লড়ছেন বলে জানা গেছে।

;

জীবন্ত ঘোড়া দিয়ে প্রচারণা, চেয়ারম্যান প্রার্থীকে জরিমানা



ডিস্ট্রিক্ট করেসপন্ডেন্ট, বার্তা২৪.কম, নীলফামারী
ছবি: সংগৃহীত

ছবি: সংগৃহীত

  • Font increase
  • Font Decrease

নীলফামারীর সৈয়দপুরে উপজেলা পরিষদ নির্বাচনে আচরণবিধি লঙ্ঘন করে জীবন্ত ঘোড়া দিয়ে প্রচারণা করার দায়ে চেয়ারম্যান প্রার্থী ফয়সাল দিদার দিপুকে ৪০ হাজার টাকা জরিমানা করেছে ভ্রাম্যমাণ আদালত।

শুক্রবার (১৭ মে) বিকালে নির্বাচনী আচরণবিধি দায়িত্বরত নির্বাহী ম্যাজিস্ট্রেট ও সহকারী কমিশনার ভূমি আমিনুল ইসলাম ভ্রাম্যমাণ আদালত বসিয়ে এ জরিমানা করেন।

ফয়সাল দিদার দিপু জাতীয় পার্টির কেন্দ্রীয় কমিটির যুগ্ম ছাত্রবিষয়ক সম্পাদক ও সৈয়দপুর উপজেলা পরিষদ নির্বাচনে চেয়ারম্যান পদে ঘোড়া প্রতীক নিয়ে প্রতিদ্বন্দ্বিতা করছেন।

ভ্রাম্যমাণ আদালত সূত্রে জানা যায়, শুক্রবার বিকালে চেয়ারম্যান প্রার্থী ফসয়াল দিদার দিপু জীবন্ত ঘোড়া দিয়ে তার সমর্থকদের সাথে নিয়ে শহরের বিভিন্ন স্থানে নির্বাচনী প্রচারণা করছিলেন। এসময়ে নির্বাহী ম্যাজিস্ট্রেট খবর পেয়ে ঘটনাস্থলে এসে সত্যতা পেয়ে ৪০ হাজার টাকা জরিমানা করেন।জরিমানার টাকা পরিশোধ না করায় এ প্রতিবেদন লেখা পর্যন্ত পুলিশ আটক করে রেখেছেন দিপুকে।

নির্বাহী ম্যাজিস্ট্রেট ও সহকারী কমিশনার ভূমি আমিনুল ইসলামের মুঠোফোনে একাধিকবার যোগাযোগ করা হলে তিনি কল রিসিভ করেননি।

এবিষয়ে সৈয়দপুর উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তা ও সহকারী রিটার্নিং কর্মকর্তা নুরই আলম সিদ্দিকী বলেন, একজন চেয়ারম্যান প্রার্থী আচরণবিধি লঙ্ঘন করে জীবন্ত ঘোড়া দিয়ে নির্বাচনী প্রচারণা করছিলেন। সেটির খবর পেয়ে ঘটনাস্থলে গিয়ে সত্যতা পেয়ে আচরণ বিধি লঙ্ঘনের দায়ে ৪০ হাজার টাকা জরিমানা করা হয়েছে। জরিমানার টাকা পরিশোধ না করলে অনাদায়ে এক মাসের জেল দেওয়া হবে।

;

ফটিকছড়িতে চেয়ারম্যান প্রার্থীর দুই কর্মীকে জরিমানা



স্টাফ করেসপন্ডেন্ট, বার্তা২৪.কম, চট্টগ্রাম
ফটিকছড়িতে চেয়ারম্যান প্রার্থীর দুই কর্মীকে জরিমানা

ফটিকছড়িতে চেয়ারম্যান প্রার্থীর দুই কর্মীকে জরিমানা

  • Font increase
  • Font Decrease

নির্বাচন আচরণবিধি লঙ্ঘনের অভিযোগে চট্টগ্রামের ফটিকছড়ি উপজেলা চেয়ারম্যান প্রার্থী নাজিম উদ্দিন মুহুরীর দুই কর্মীকে জরিমানা করা হয়েছে।

বৃহস্পতিবার (১৬ মে) উপজেলা সহকারী কমিশনার (ভূমি) ও নির্বাহী হাকিম মো. মেজবাহ উদ্দিন জাফতনগর ইউনিয়নে তাদের জরিমানা করেন।

জানা যায়, উপজেলার জাফতনগর ইউনিয়নের বিভিন্ন গ্রামে নির্বাচনী আচরণবিধি ভঙ্গ করে চেয়ারম্যান প্রার্থী নাজিম মুহুরীর পক্ষে মিনি ট্রাক ও মাইক্রোবাস সহযোগে শোডাউন এবং দুপুর ২টার আগেই মাইক বাজিয়ে প্রচারণা করার অপরাধে মো. জাহের বিন সাব্বির ও মো. মিনহাজ নামের দুই কর্মীর বিরুদ্ধে আচরণবিধি ভঙ্গে তাৎক্ষণিক ২০ হাজার টাকা অর্থদণ্ড অনাদায়ে ৭ দিনের বিনাশ্রম কারাদণ্ড দেন।

নির্বাহী ম্যাজিস্ট্রেট ও সহকারী কমিশনার (ভূমি) মো. মেজবাহ উদ্দিন বলেন, ‘দণ্ডের অর্থ আদায় করা হয়। অবাধ, সুষ্ঠু ও নিরপেক্ষ নির্বাচনের স্বার্থে মোবাইল কোর্ট চলমান থাকবে।’

;

প্রার্থী সন্ত্রাসী কর্মকাণ্ড করলে ছাড় দেওয়া হবে না: ইসি আহসান



ডিস্ট্রিক্ট করেসপন্ডেন্ট, বার্তা২৪.কম, যশোর
প্রার্থী সন্ত্রাসী কর্মকাণ্ড করলে ছাড় দেওয়া হবে না: ইসি আহসান

প্রার্থী সন্ত্রাসী কর্মকাণ্ড করলে ছাড় দেওয়া হবে না: ইসি আহসান

  • Font increase
  • Font Decrease

নির্বাচন কমিশনার ব্রিগেডিয়ার জেনারেল আহসান হাবিব খান (অব.) বলেছেন, নির্বাচনে কোনো প্রার্থী যদি সন্ত্রাসী কর্মকাণ্ড বা কোনো ঝামেলা করার চেষ্টা করে তাকে ছাড় দেওয়া হবে না। প্রার্থীকে আইনের আওতায় এনে কঠোর ব্যবস্থা নেওয়া হবে। কিশোর গ্যাংয়ের পৃষ্ঠপোষকদেরও ছাড় দেওয়া হবে না। 

বৃহস্পতিবার (১৬ মে) বেলা ১১ টায় যশোর জেলা শিল্পকলা একাডেমি মিলনায়তনে নির্বাচন সংশ্লিষ্ট কর্মকর্তাদের উপস্থিতিতে প্রতিদ্বন্দ্বী প্রার্থীগণের সঙ্গে আচরণবিধি ও অন্যান্য বিষয় সংক্রান্ত মতবিনিময় সভা অনুষ্ঠান শেষে এক প্রেস ব্রিফিংয়ে সাংবাদিকদের এ কথা বলেন।

তিনি বলেন, এবারের উপজেলা পরিষদ নির্বাচনে বর্ষীয়ান রাজনীতিবিদরা ভোটারদের কাছে যেতে পারছেন। আর এ যাওয়ার পরিবেশ তৈরি করতে পেরেছে নির্বাচন কমিশন। গত দ্বাদশ জাতীয় সংসদ এবং উপজেলা পরিষদের প্রথম ধাপের নির্বাচন সুষ্ঠু ও সুন্দর হয়েছে। সামনের নির্বাচনগুলো আরও ভালো হবে।

নির্বাচন কমিশনার বলেন, এই কমিশন সাংবাদিকদের সুরক্ষায় আইন করেছে। নির্বাচনে দায়িত্ব পালন করার সময় কেউ যদি সাংবাদিকদের আহত কিংবা ক্যামেরা ভাঙচুর করে তাহলে তার শাস্তি হবে। তবে, নির্বাচনের সময় কিছু মৌসুমি সাংবাদিক হাজির হয়। তারা কারো পক্ষে, আবার কারো বিপক্ষে প্রচার-অপপ্রচার করে। এ বিষয়টির প্রতিও আমাদের লক্ষ্য রাখতে হবে। তিনি নির্বাচন সংশ্লিষ্টদের প্রেসক্লাবের মাধ্যমে যাচাই-বাছাই করে সাংবাদিকদের পাস দেয়ার নির্দেশনা দেন।

উপজেলা নির্বাচনে এমপিদের ভূমিকার বিষয়ে এক প্রশ্নের জবাবে নির্বাচন কমিশনার আহসান হাবিব খান বলেন, এমপিরা কেবলমাত্র ভোট দিতে পারবেন। তারা কোনো প্রার্থীর পক্ষে প্রচার-প্রচারণা চালাতে পারবেন না।

প্রথম ধাপের নির্বাচনে ভোটার উপস্থিতি কম হওয়ার বিষয়ে তিনি বলেন, সারাদেশে গড়ে ৩৬ শতাংশ ভোটার এসেছে। এটিকে কম বলবো না। ধান কাটা মৌসুম, গরম ও ভোটারদের প্রার্থী দেখে পছন্দ হয়নি বলেই ভোটার উপস্থিতি কিছুটা কমেছে। তবে, এ অবস্থা উন্নতির দিকে যাচ্ছে। বাংলাদেশের নির্বাচন ব্যবস্থা এক সময় বিশ্বে রোল মডেল হবে বলে মন্তব্য করেন তিনি।

আরও উপস্থিত ছিলেন, যশোরের জেলা প্রশাসক মোহাম্মদ আবরাউল হাছান মজুমদার, পুলিশ সুপার প্রলয় কুমার জোয়ারদার, যশোর নির্বাচন অফিসার আনিছুর রহমান প্রমুখ।

;