লক্ষ্মীপুর-২: বিএনপির ঘর দখলে নিতে চায় জামায়াত



হাসান মাহমুদ শাকিল, ডিস্ট্রিক্ট করেসপন্ডেন্ট, বার্তা২৪.কম
বিএনপির ঘর দখলে নিতে চায় জামায়াত। ছবি: সংগৃহীত

বিএনপির ঘর দখলে নিতে চায় জামায়াত। ছবি: সংগৃহীত

  • Font increase
  • Font Decrease

লক্ষ্মীপুর-২ (রায়পুর ও সদরের একাংশ) আসন থেকে বিএনপি চেয়ারপারসন খালেদা জিয়া দুইবার নির্বাচিত হয়েছেন। পরে উপ-নির্বাচন দিয়ে তিনি আসনটি ছেড়ে দিয়েছেন। ১৯৯১ সাল থেকে এই আসনটি বিএনপির অনুকূলে রয়েছে। কিন্তু এবার বিএনপির ঘরকে নিজেদের দখলে নিতে চায় জামায়াত। জোটগতভাবে মনোনয়ন না দিলেও স্বতন্ত্র প্রার্থী হিসেবে ভোটের মাঠে লড়বে জামায়াত।

একাদশ সংসদ নির্বাচনকে ঘিরে এ আসনে বিএনপি ও জামায়াতের মধ্যে দা-কুমড়া সম্পর্ক চলছে। হামলা-মামলার শিকার নেতাকর্মীদের সহযোগিতা ও খোঁজ-খবর না নেওয়ায় এখন আর বিএনপির সঙ্গী হতে চাচ্ছে না তারা। বর্তমানে নির্বাচনমুখী দুই দলের নেতাকর্মী ও সমর্থকরাই বিভক্ত।

এদিকে স্বতন্ত্র প্রার্থী হিসেবে ভোটের মাঠে এককভাবে লড়তে লক্ষ্মীপুর জেলা প্রশাসকের কার্যালয় থেকে মনোনয়নপত্র সংগ্রহ করেছেন এস ইউ এম রুহুল আমিন ভূঁইয়া। তিনি জেলা জামায়াতের আমির।

অন্যদিকে জামায়াত নেতা রুহুল আমিনের বিরুদ্ধে নাশকতাসহ সরকারবিরোধী কর্মকাণ্ডে জড়িত থাকার অভিযোগে ১৪টি মামলা রয়েছে বলে সদর মডেল থানা পুলিশ সূত্রে জানা গেছে।

খোঁজ নিয়ে জানা গেছে, এ আসনে ১৯৯৬ ও ২০০১ সালে বিএনপির চেয়ারপারসন খালেদা জিয়া নির্বাচন করে বিজয়ী হয়েছেন। পরে দু'বারই তিনি উপ-নির্বাচনে আসনটি ছেড়ে দেন। এতে ৯৬ সালে বিএনপির প্রার্থী মওদুদ আহমেদকে হারিয়ে আওয়ামী লীগের হারুনুর রশিদ জয়ী হন। ২০০১ সালে উপ-নির্বাচনে আওয়ামী লীগের হারুনুর রশিদকে হারিয়ে বিএনপির আবুল খায়ের ভূঁইয়া জয়ী হন। পরবর্তীতে ২০০৮ সালের নবম সংসদ নির্বাচনেও দলের টিকিটে আবুল খায়ের ভূঁইয়া দ্বিতীয়বারের মতো এমপি হন। সবশেষ ২০১৪ সালের ৫ জানুয়ারি নির্বাচনে আওয়ামী লীগের জোটগত কারণে বিনা প্রতিদ্বন্দ্বিতায় জাতীয়পার্টির মোহাম্মদ নোমান এমপি নির্বাচিত হন।

সূত্র জানায়, লক্ষ্মীপুর-২ আসনে শুক্রবার পর্যন্ত মনোনয়ন ফরম সংগ্রহ করেছেন জেলা বিএনপির সভাপতি আবুল খায়ের ভূঁইয়া ছাড়াও দলের কেন্দ্রীয় সহ-আইন বিষয়ক সম্পাদক জাকির হোসেন ভূঁইয়া, ঢাকা কলেজের সাবেক ভিপি হারুনুর রশিদ, খালেদা জিয়ার সাবেক প্রধান নিরাপত্তা সমন্বয়কারী লে. কর্নেল (অব.) এম এ মজিদ, সদর উপজেলা (পশ্চিম) বিএনপির সাবেক আহ্বায়ক শহীদুল ইসলাম হিরু চৌধুরী, জেলা বিএনপির সদস্য আবুল ফয়েজ ভূঁইয়া টিটু, কেন্দ্রীয় ছাত্রদলের সাবেক সিনিয়র সহ-সভাপতি মঞ্জুর এলাহী ও বিএনপি নেতা শাহেনা আক্তার নিলু। তবে বিএনপির দায়িত্বশীল একাধিক সূত্র জানিয়েছে, এ আসনে আবুল খায়ের ভূঁইয়ার মনোনয়ন প্রায় নিশ্চিত।

জামায়াত নেতাদের ভাষ্য মতে, বিগত আন্দোলন সংগ্রামে এ আসনের কয়েক হাজার নেতাকর্মী হামলা-মামলার শিকার হয়েছে। অনেকে কারাগারে ছিল। জেলা আমিরও ৩৮ দিন কারাগারে ছিল। কিন্তু স্থানীয় বিএনপির সিনিয়র নেতারা তাদের পাশে দাঁড়ায়নি। একবারও সমবেদনা এবং কোনো বিবৃতি দেয়নি। এতে দলের নেতাকর্মী ও সমর্থকরা চরমভাবে ক্ষুদ্ধ। এছাড়া ভোটের জন্য বিএনপির জামায়াতকে প্রয়োজন হয়। এরপর তারা সব ভুলে যায়। তাদের ওপর ভর করে বিএনপিকে আর নির্বাচন করতে দেওয়া হবে না।

রায়পুর উপজেলা বিএনপির সাধারণ সম্পাদক নাজমুল ইসলাম মিঠু বলেন, ‘এখানে বিএনপির ভোট ব্যাংক আছে। আমাদের দলের নেতাকর্মীরাও সংঘটিত। নির্বাচনের জন্য আমাদের একক সব ধরনের প্রস্তুতি রয়েছে। জোটগত ইস্যুতে জামায়াতের নেতাদের সঙ্গে বৈঠক করা হবে।’

জেলা জামায়াতের আমির এস ইউ এম রুহুল আমিন ভূঁইয়া বলেন, ‘আমরা একক ভাবেই নির্বাচনে অংশগ্রহণ করব। বিএনপিকে আর ছাড় দেওয়া হবে না। ৯১ সালের নির্বাচনে আমাদের প্রার্থী দ্বিতীয় হয়েছে। বিএনপির সঙ্গে আমাদের জোট আছে। তবে হামলা-মামলার সময় তারা আমাদের নেতাকর্মীদের জন্য নূন্যতম সমবেদনা জানায়নি।’

লক্ষ্মীপুর জেলা বিএনপির সভাপতি ও সাবেক সংসদ সদস্য আবুল খায়ের ভূঁইয়া বলেন, ‘বিএনপি নেতৃত্বাধীন ২০ দলীয় জোটে জামায়াত রয়েছে। এখন জাতীয় ঐক্যফ্রন্টও যুক্ত হয়েছে। দলের সিনিয়র নেতারা বসে আসন বণ্টন করবেন। ৯১ সাল থেকেই এটি আমাদের অনুকূলে রয়েছে। তাই লক্ষ্মীপুর-২ আসনটি জামায়াতকে ছেড়ে দেওয়ার যৌক্তিকতা নেই।’

   

উপজেলা নির্বাচনের দ্বিতীয় ধাপে ৪৫৭ প্লাটুন বিজিবি মোতায়েন



স্টাফ করেসপন্ডেন্ট, বার্তা২৪.কম
ছবি: বার্তা২৪.কম

ছবি: বার্তা২৪.কম

  • Font increase
  • Font Decrease

ষষ্ঠ উপজেলা পরিষদ নির্বাচন অবাধ, সুষ্ঠু ও শান্তিপূর্ণভাবে অনুষ্ঠানের লক্ষ্যে আইনশৃঙ্খলা রক্ষায় দ্বিতীয় ধাপে ৪৫৭ প্লাটুন বিজিবি মোতায়েন করা হয়েছে।

রোববার (১৯ মে) বিজিবির জনসংযোগ কর্মকর্তা মো. শরীফুল ইসলাম এ তথ্য নিশ্চিত করেছেন।

তিনি জানান, উপজেলা পরিষদ নির্বাচনের দ্বিতীয় ধাপে সারা দেশে ৪৫৭ প্লাটুন বিজিবি মোতায়েন করা হয়েছে। আগামী ২১ মে অনুষ্ঠিতব্য নির্বাচনের দ্বিতীয় ধাপে স্থানীয় বেসামরিক প্রশাসনকে সহায়তার জন্য ইন এইড টু দ্যা সিভিল পাওয়ার এর আওতায় ১৯ মে থেকে আগামী ২৩ মে পর্যন্ত নির্বাচনী এলাকায় শান্তি-শৃঙ্খলা রক্ষার্থে বিজিবি মোবাইল ও স্ট্রাইকিং ফোর্স হিসেবে কাজ করবে

;

‘ভোটাররাও রাজনৈতিকভাবে বিভক্ত হওয়ায় ভোটার উপস্থিতি কম’



স্টাফ করেসপন্ডেন্ট, বার্তা২৪.কম, ঢাকা
ছবি: বার্তা২৪.কম

ছবি: বার্তা২৪.কম

  • Font increase
  • Font Decrease

নির্বাচনে সব দলের অংশগ্রহণ না থাকা এবং ভোটাররাও রাজনৈতিকভাবে বিভক্ত হয়ে যাওয়ার কারণে ভোটার উপস্থিতি কম বলে মন্তব্য করেছেন নির্বাচন কমিশনার মো. আলমগীর।

রোববার (১৯ মে) দুপুরে আগারগাঁও নির্বাচন ভবনে নিজ রুমে গণমাধ্যমের সাথে আলাপকালে তিনি এই কথা বলেন।

তিনি বলেন, বিএনপির ভোট বর্জনের লিফলেট বিতরণ গণতান্ত্রিক অধিকার। তবে কোনো ভোটারকে সহিংসতার মাধ্যমে ভোট প্রদানে বাধা দিতে পারবে না। নির্বাচন কমিশনের ওপর কারো অনাস্থা নেই। বিএনপির অনাস্থা রাজনৈতিক ইস্যু। 

তিনি আরও বলেন, আশা করি দ্বিতীয় ধাপের নির্বাচন সুষ্ঠু ও শান্তিপূর্ণ হবে। ছোটখাটো যে সব সমস্যা মাঠে আছে সেগুলো যাতে না হয়, সেজন্য প্রশাসন অত্যন্ত সতর্ক রয়েছে। দ্বিতীয় ধাপের নির্বাচন প্রথম ধাপের নির্বাচনের চেয়েও সুষ্ঠু হবে।

গোপালগঞ্জে একজন মারা গেছে, সেখান থেকে কী শিক্ষা নিচ্ছে নির্বাচন কমিশন এমন প্রশ্নের জবাবে তিনি বলেন, এই ঘটনা নির্বাচনের কারণে নাকি ব্যক্তিগত কারণে সেটাও দেখতে হবে। তদন্ত না হলে তো মূল কারণ বলা যায় না। এছাড়া নির্বাচন না থাকলে এদেশে সহিংসতা হয়না তাতো নয়। এখন পুলিশ যথাযথ ব্যবস্থা নিচ্ছে কিনা সেটা দেখতে হবে। তাছাড়া পুলিশ প্রশাসন ভোটের পরে ৪৮ ঘণ্টা থাকে। সে সময়ের মধ্যে তো কিছু হয়নি।

ধান কাটা ভোট কম পড়ার প্রধান কারণ কিনা এমন প্রশ্নের জবাবে এই নির্বাচন কমিশনার বলেন, বিষয়টা এমন নয়। আপানারা কেন বিষয়টা ওইদিকে নিয়ে আমাদের খোঁচা দেন৷ ওইদিন তাৎক্ষণিক কারণ ছিল সকালে বৃষ্টি হয়েছিলো। অন্যান্য কারণের মধ্যে ধান কাটা ছিল, বড় দল অংশ নেয়নি এসব কারণে ভোট কম পড়েছে। তাছাড়া ভোট কম পড়ার পেছনে একটি বড় ফ্যাক্টর বিএনপি। বিশেষ করে আরেকটি বড় কারণ হলো স্থানীয় নির্বাচনে ভোটাররা চাকরিস্থল থেকেও আসতে চায় না।

নির্বাচন কমিশনার কমিশনার আরও বলেন, এখন ৬০ শতাংশের বেশি ভোটাররা আসতে চায় না। এটা সারা পৃথিবীতেই এমন। ভারতেও সব দল অংশ নিলেও ৬০ শতাংশ ভোট পড়ে।

;

ষষ্ঠ উপজেলা নির্বাচন, দ্বিতীয় ধাপ

১শ ১৬ জন কোটিপতির প্রার্থীর লড়াই



স্টাফ করেসপন্ডেন্ট, বার্তা২৪.কম, ঢাকা
ছবি: বার্তা২৪

ছবি: বার্তা২৪

  • Font increase
  • Font Decrease

ষষ্ঠ উপজেলা নির্বাচনের দ্বিতীয় ধাপের ১শ ৫৭টি উপজেলায় ১শ ১৬ জন কোটিপতি প্রার্থী ভোটের মাঠে লড়াই করছেন বলে জানিয়েছে, ট্রান্সপারেন্সি ইন্টারন্যাশনাল বাংলাদেশের (টিআইবি)।

রোববার (১৯ মে) সকালে রাজধানীর ধানমণ্ডির মাইডাস সেন্টারে আয়োজিত এক সংবাদ সম্মেলনে ষষ্ঠ উপজেলা পরিষদ নির্বাচনের ২য় ধাপে অংশগ্রহণকারী প্রার্থীদের হলফনামা বিশ্লেষণে এই তথ্য পাওয়া গেছে বলে জানায় টিআইবি।

টিআইবি জানায়, উপজেলা নির্বাচনের দ্বিতীয় ধাপে ১শ ৫৭টি উপজেলায় একহাজার ৮শ ১১ জন প্রার্থী প্রতিদ্বন্দ্বিতা করছেন। তার মধ্যে ১শ ১৬ জন প্রার্থী রয়েছেন কোটিপতি, যা আগের নির্বাচনের তুলনায় তিনগুণ বৃদ্ধি পেয়েছে।

টিআইবির নির্বাহী পরিচালক ইফতেখারুজ্জামান বলেন, দ্বিতীয় ধাপের নির্বাচনে চেয়ারম্যান পদে কোটিপতি প্রার্থী রয়েছেন, ১শ ৫ জন। ভাইস চেয়ারম্যান পদে রয়েছে আটজন ও নারী ভাইস চেয়ারম্যান পদে কোটিপতির সংখ্যা তিনজন।

সংবাদ সম্মেলনে জানানো হয়, কোটিপতি সম্পদের তালিকার শীর্ষে আছেন নোয়াখালীর সেনবাগের চেয়ারম্যান পদপ্রার্থী এস.এম. জাহাঙ্গীর আলম মানিক। তার অস্থাবর সম্পদ মোট ৮৪ দশমিক ৭৬ কোটি টাকা।

তালিকার দ্বিতীয় অবস্থানে রয়েছেন ধামরাইয়ের সুধীর চৌধুরী। তার অস্থাবর সম্পদ মূল্য ৩৫ দশমিক ৫৫ কোটি টাকা। তৃতীয় অবস্থানে আছেন শরীয়তপুরের জাজিরা উপজেলার চেয়ারম্যান প্রার্থী মোহাম্মদ ইদ্রিস ফরাজী। তার অস্থাবর সম্পদ মূল্য ২২ দশমিক ৮৭ কোটি টাকা।

ইফতেখারুজ্জামান আরো বলেন, দ্বিতীয় ধাপের নির্বাচনে ৫ বছরে চেয়ারম্যান প্রার্থীর আয় বেড়েছে প্রায় ১১ হাজার শতাংশ। এইক্ষেত্রে দেখা যায়, অস্থাবর সম্পদ বেড়েছে, স্ত্রীর সাড়ে ১১ হাজার ও নির্ভরশীলদের সম্পদ বৃদ্ধির হার ১২ হাজার চারশত শতাংশ।

;

তৃতীয় ধাপের উপজেলা পরিষদ নির্বাচন

মোংলায় ২ চেয়ারম্যান ও ১ ভাইস চেয়ারম্যান প্রার্থীকে জরিমানা



ডিস্ট্রিক্ট করেসপন্ডেন্ট, বার্তা২৪.কম, বাগেরহাট
ছবি: বার্তা২৪

ছবি: বার্তা২৪

  • Font increase
  • Font Decrease

বাগেরহাটের মোংলা উপজেলা পরিষদ নির্বাচনে আচরণবিধি লঙ্ঘন করার দায়ে দুইজন চেয়ারম্যান ও একজন ভাইস চেয়ারম্যান প্রার্থীকে মোট ৬০ হাজার টাকা জরিমানা করেছেন ভ্রাম্যমাণ আদালত।

শনিবার (১৮ মে) দুপুরে ভ্রাম্যমাণ আদালতের বিচারক ও নির্বাহী ম্যাজিস্ট্রেট এবং মোংলা উপজেলার সহকারী কমিশনার (ভূমি) মো. তরিকুল ইসলাম এ জরিমানা করেন।

ভ্রাম্যমাণ আদালতের বিচারক মো. তরিকুল ইসলাম বার্তা২৪.কমকে বলেন, বাগেরহাটের মোংলা উপজেলা পরিষদ নির্বাচনে আনারস প্রতীকের চেয়ারম্যান প্রার্থী ও উপজেলা যুবলীগের সাধারণ সম্পাদক মো. ইকবাল হোসেন এবং গলদা চিংড়ি প্রতীকের চেয়ারম্যান প্রার্থী ও উপজেলা আওয়ামী লীগের সহসভাপতি আবু তাহের হাওলাদার বড় গেট ও তোরণ বানিয়ে নির্বাচনের প্রচারণা চালিয়ে আসছেন, যা নির্বাচনি আচরণবিধি লঙ্ঘন। সে কারণে দুই প্রার্থীকে ১০ হাজার করে ২০ হাজার টাকা জরিমানা করা হয়েছে।

এছাড়া এ নির্বাচনে টিউবওয়েল প্রতীকের ভাইস চেয়ারম্যান প্রার্থী ওবাইদুল ইসলাম হিমেল একটি গাড়িতে দুটি মাইক এবং পৌর শহরের নির্দিষ্ট স্থান ছাড়া পোস্টার ও বড় ব্যানার ঝুলিয়ে নির্বাচনের আচরণবিধি লঙ্ঘন করেছেন। এজন্য তাকেও ৪০ হাজার জরিমানা করা হয়েছে।

জরিমানার পাশাপাশি ভবিষ্যতের জন্য এসব প্রার্থীদের সতর্ক করা হয় এবং নির্বাচনি আচরণবিধি যাতে কেউ লঙ্ঘন করতে না পারেন, সেজন্য এ ধরনের তৎপরতা অব্যাহত থাকবে বলেও জানান তিনি।

উল্লেখ্য, ষষ্ঠ উপজেলা পরিষদের নির্বাচনে তৃতীয় ধাপে বাগেরহাটের মোংলা উপজেলায় নির্বাচন হবে আগামী ২৯ মে। এ নির্বাচনে তিনজন চেয়ারম্যান, সাতজন ভাইস চেয়ারম্যান ও তিনজন নারী ভাইস চেয়ারম্যান প্রার্থী নির্বাচনে লড়ছেন বলে জানা গেছে।

;