ফরিদপুরের চার আসনে ৪০ মনোনয়নপত্র জমা



স্টাফ করেসপন্ডেন্ট, বার্তা২৪.কম
মনোনয়ন জমা দিচ্ছেন খন্দকার মোশাররফ হোসেন

মনোনয়ন জমা দিচ্ছেন খন্দকার মোশাররফ হোসেন

  • Font increase
  • Font Decrease

উৎসাহ উদ্দীপনায় বুধবার ফরিদপুরের চারটি আসনে আওয়ামী লীগ বিএনপি, স্বতন্ত্র প্রার্থীসহ বিভিন্ন রাজনৈতিক দলের প্রার্থীরা মনোনয়নপত্র জমা দিয়েছেন। জেলা রিটানিং কর্মকর্তার কার্যালয় ও বিভিন্ন উপজেলায় অবস্থিত সহকারি রিটার্নিং কর্মকর্তার কার্যালয়ে মনোনয়ন পত্র জমা দেওয়া হয়।

মনোনয়নপত্র জমা দেওয়ার পর প্রার্থীদের মুখে মিষ্টি তুলে দেন সমর্থকরা। পরে সমর্থকদের মাঝেও মিষ্টি বিতরণ করা হয়।

ফরিদপুর-১

একাদশ জাতীয় সংসদ নির্বাচন ফরিদপুর-১ আসনে (বোয়ালমারী-মধুখালী-আলফাডাঙ্গা) উৎসব মুখর পরিবেশে আওয়ামী লীগ ও বিএনপি প্রার্থীরা মনোনয়নপত্র দাখিল করেছেন। এই আসনে সর্বমোট নয়জন প্রার্থী তাদের মনোনয়নপত্র জমা দেন।

বুধবার মনোনয়নপত্র দাখিলের শেষ দিন থাকায় উপজেলা নির্বাহী অফিসার ও সহকারী রিটার্নিং কর্মকর্তা মোহাম্মদ জাকির হোসেনের কার্যালয়ে আওয়ামী লীগ মনোনীত প্রার্থী মনজুর হোসেন, বিএনপির শাহ মো. আবু জাফর ও খন্দকার নাসিরুল ইসলাম দলীয় নেতাকর্মীদের সাথে নিয়ে মনোনয়নপত্র জমা দিয়েছেন।

এ আসনে বোয়ালমারী উপজেলা কৃষকলীগের সাধারণ সম্পাদক স্বতন্ত্র প্রার্থী হিসেবে মো. মনিরুজ্জামান লিটন মৃধা ফরিদপুরের জেলা প্রশাসক ও রিটার্নিং কর্মকর্তা উম্মে সালমা তানজিয়ার নিকট মনোনয়ন পত্র জমা দিয়েছেন। ইসলামী শাসনতন্ত্র আন্দোলনের প্রার্থী মো. ওয়ালিউর রহমান রাসেল, জাসদের হারুণ অর রশিদ, বাংলাদেশ পিপলস পার্টির মো. জাকারিয়া, বিএনএফ এর আব্দতুর রাজ্জাক মোল্লা ও স্বতন্ত্র প্রার্থী হিসেবে মনোনয়নপত্র জমা দিয়েছেন মোছা কামরুন্নাহার। জাতীয় পার্টি (এরশাদ) আখতারুজ্জামান খান মনোনয়নপত্র জমা দিয়েছেন।

https://img.imageboss.me/width/700/quality:100/https://img.barta24.com/uploads/news/2018/Nov/28/1543409346595.jpg

ফরিদপুর-২

ফরিদপুর-২ আসনটি সলথা ও নগরকান্দা উপজেলা এবং সদরপুরের কৃষ্ণপুর ইউনিয়ন নিয়ে গঠিত। এই আসনে ৭ প্রার্থী তাদের মনোনয়নপত্র জমা দিয়েছেন। এই আসনে মনোনয়নের জন্য আ.লীগের প্রাথী প্রার্থী সৈয়দা সাজেদা চৌধুরী, বিএনপির প্রার্থী শামা ওবায়েদ ও শহীদুল ইসলাম বাবুল, জাকের পার্টির মোস্তফা আমীর ফয়সাল, ইসলামী আন্দোলন বাংলাদেশ কে এম সরোয়ার হোসেন খান, সিপিবি হাফিজুর রহমান হাফিজ, জাতীয় পার্টি (মঞ্জু) জয়নাল আবেদীন  বকুল জমা দিয়েছেন।

ফরিদপুর-৩

ফরিদপুর সদর উপজেলা নিয়ে গঠিত ফরিদপুর-৩ সংসদীয় আসন। ১১ জন প্রার্থী তাদের মনোনয়নপত্র জমা দিয়েছেন । জেলা রিটানিং কর্মকর্তা উম্মে সালমা তানজিয়ার কাছে মনোনয়নপত্র জমা দিয়েছেন আ.লীগের প্রার্থী স্থানীয় সরকার মন্ত্রী খন্দকার মোশাররফ হোসেন, বিএনপির প্রার্থী চৌধুরী কামাল ইবনে ইউসুফ, নায়েবা ইউসুফ, সিপিবির রফিকুজ্জামান মিয়া, ইসলামী শাসনতন্ত্র আন্দোলন এম এম নুরুল ইসলাম, স্বতন্ত্র প্রার্থী  আরিফ খান, মো. রুহুল আমিন তালুকদার, মো. ওবায়দুর রহমান, মো. বনি আমিন ও নিজাম আলী।

ফরিদপুর-৪

ভাঙা ও চরভদ্রাসন সদরপুর উপজেলা নিয়ে গঠিত ফরিদপুর-৪ আসনটি। এই আসনে মোট ১৩ জন প্রার্থী তাদের মনোনয়নপত্র জমা দিয়েছেন।

এ আসনে মনোনয়নের জন্য আ.লীগের কাজী জাফর উল্লাহ, বিএনপির খন্দকার সেলিম ও শাহরীয়ার ইসলাম শায়লা, স্বতন্ত্র প্রার্থী বর্তমান এমপি মজিবুর রহমান নিক্সন চৌধুরী,ইসলামী শাসনতন্ত্র আন্দোলনের আব্দুল হামিদ, সিপিবির আতাউর রহমান কালু, জাকের পার্টির মসিউর রহমান যাদু মিয়া ও স্বতন্ত্র হিসেবে কাজী হেদায়েতউল্লাহ সাকলাইন, সাবেক ইউপি চেয়ারম্যান কাজী জাফর, ঢেউখালী উচ্চ বিদ্যালয়ের সহকারি প্রধান শিক্ষক শাহ মো. আবুল কালাম আজাদ, ফিরোজ কবির চৌধুরী, ও  আব্দুর লতিফ মিয়া তাদের মনোনয়নপত্র জমা দেন।

ফরিদপুর জেলা রিটানিং কর্মকর্তা ও জেলা প্রশাসক উম্মে সালমা তানজিয়া মনোনয়নপত্র জমা দেওয়ার বিষয়টি নিশ্চিত করেন।

 

   

ফটিকছড়িতে চেয়ারম্যান প্রার্থীর দুই কর্মীকে জরিমানা



স্টাফ করেসপন্ডেন্ট, বার্তা২৪.কম, চট্টগ্রাম
ফটিকছড়িতে চেয়ারম্যান প্রার্থীর দুই কর্মীকে জরিমানা

ফটিকছড়িতে চেয়ারম্যান প্রার্থীর দুই কর্মীকে জরিমানা

  • Font increase
  • Font Decrease

নির্বাচন আচরণবিধি লঙ্ঘনের অভিযোগে চট্টগ্রামের ফটিকছড়ি উপজেলা চেয়ারম্যান প্রার্থী নাজিম উদ্দিন মুহুরীর দুই কর্মীকে জরিমানা করা হয়েছে।

বৃহস্পতিবার (১৬ মে) উপজেলা সহকারী কমিশনার (ভূমি) ও নির্বাহী হাকিম মো. মেজবাহ উদ্দিন জাফতনগর ইউনিয়নে তাদের জরিমানা করেন।

জানা যায়, উপজেলার জাফতনগর ইউনিয়নের বিভিন্ন গ্রামে নির্বাচনী আচরণবিধি ভঙ্গ করে চেয়ারম্যান প্রার্থী নাজিম মুহুরীর পক্ষে মিনি ট্রাক ও মাইক্রোবাস সহযোগে শোডাউন এবং দুপুর ২টার আগেই মাইক বাজিয়ে প্রচারণা করার অপরাধে মো. জাহের বিন সাব্বির ও মো. মিনহাজ নামের দুই কর্মীর বিরুদ্ধে আচরণবিধি ভঙ্গে তাৎক্ষণিক ২০ হাজার টাকা অর্থদণ্ড অনাদায়ে ৭ দিনের বিনাশ্রম কারাদণ্ড দেন।

নির্বাহী ম্যাজিস্ট্রেট ও সহকারী কমিশনার (ভূমি) মো. মেজবাহ উদ্দিন বলেন, ‘দণ্ডের অর্থ আদায় করা হয়। অবাধ, সুষ্ঠু ও নিরপেক্ষ নির্বাচনের স্বার্থে মোবাইল কোর্ট চলমান থাকবে।’

;

প্রার্থী সন্ত্রাসী কর্মকাণ্ড করলে ছাড় দেওয়া হবে না: ইসি আহসান



ডিস্ট্রিক্ট করেসপন্ডেন্ট, বার্তা২৪.কম, যশোর
প্রার্থী সন্ত্রাসী কর্মকাণ্ড করলে ছাড় দেওয়া হবে না: ইসি আহসান

প্রার্থী সন্ত্রাসী কর্মকাণ্ড করলে ছাড় দেওয়া হবে না: ইসি আহসান

  • Font increase
  • Font Decrease

নির্বাচন কমিশনার ব্রিগেডিয়ার জেনারেল আহসান হাবিব খান (অব.) বলেছেন, নির্বাচনে কোনো প্রার্থী যদি সন্ত্রাসী কর্মকাণ্ড বা কোনো ঝামেলা করার চেষ্টা করে তাকে ছাড় দেওয়া হবে না। প্রার্থীকে আইনের আওতায় এনে কঠোর ব্যবস্থা নেওয়া হবে। কিশোর গ্যাংয়ের পৃষ্ঠপোষকদেরও ছাড় দেওয়া হবে না। 

বৃহস্পতিবার (১৬ মে) বেলা ১১ টায় যশোর জেলা শিল্পকলা একাডেমি মিলনায়তনে নির্বাচন সংশ্লিষ্ট কর্মকর্তাদের উপস্থিতিতে প্রতিদ্বন্দ্বী প্রার্থীগণের সঙ্গে আচরণবিধি ও অন্যান্য বিষয় সংক্রান্ত মতবিনিময় সভা অনুষ্ঠান শেষে এক প্রেস ব্রিফিংয়ে সাংবাদিকদের এ কথা বলেন।

তিনি বলেন, এবারের উপজেলা পরিষদ নির্বাচনে বর্ষীয়ান রাজনীতিবিদরা ভোটারদের কাছে যেতে পারছেন। আর এ যাওয়ার পরিবেশ তৈরি করতে পেরেছে নির্বাচন কমিশন। গত দ্বাদশ জাতীয় সংসদ এবং উপজেলা পরিষদের প্রথম ধাপের নির্বাচন সুষ্ঠু ও সুন্দর হয়েছে। সামনের নির্বাচনগুলো আরও ভালো হবে।

নির্বাচন কমিশনার বলেন, এই কমিশন সাংবাদিকদের সুরক্ষায় আইন করেছে। নির্বাচনে দায়িত্ব পালন করার সময় কেউ যদি সাংবাদিকদের আহত কিংবা ক্যামেরা ভাঙচুর করে তাহলে তার শাস্তি হবে। তবে, নির্বাচনের সময় কিছু মৌসুমি সাংবাদিক হাজির হয়। তারা কারো পক্ষে, আবার কারো বিপক্ষে প্রচার-অপপ্রচার করে। এ বিষয়টির প্রতিও আমাদের লক্ষ্য রাখতে হবে। তিনি নির্বাচন সংশ্লিষ্টদের প্রেসক্লাবের মাধ্যমে যাচাই-বাছাই করে সাংবাদিকদের পাস দেয়ার নির্দেশনা দেন।

উপজেলা নির্বাচনে এমপিদের ভূমিকার বিষয়ে এক প্রশ্নের জবাবে নির্বাচন কমিশনার আহসান হাবিব খান বলেন, এমপিরা কেবলমাত্র ভোট দিতে পারবেন। তারা কোনো প্রার্থীর পক্ষে প্রচার-প্রচারণা চালাতে পারবেন না।

প্রথম ধাপের নির্বাচনে ভোটার উপস্থিতি কম হওয়ার বিষয়ে তিনি বলেন, সারাদেশে গড়ে ৩৬ শতাংশ ভোটার এসেছে। এটিকে কম বলবো না। ধান কাটা মৌসুম, গরম ও ভোটারদের প্রার্থী দেখে পছন্দ হয়নি বলেই ভোটার উপস্থিতি কিছুটা কমেছে। তবে, এ অবস্থা উন্নতির দিকে যাচ্ছে। বাংলাদেশের নির্বাচন ব্যবস্থা এক সময় বিশ্বে রোল মডেল হবে বলে মন্তব্য করেন তিনি।

আরও উপস্থিত ছিলেন, যশোরের জেলা প্রশাসক মোহাম্মদ আবরাউল হাছান মজুমদার, পুলিশ সুপার প্রলয় কুমার জোয়ারদার, যশোর নির্বাচন অফিসার আনিছুর রহমান প্রমুখ।

;

৩০ উপজেলায় ব্যালট যাবে ভোটের একদিন আগে



স্টাফ করেসপন্ডেন্ট, বার্তা২৪.কম
ছবি: বার্তা২৪.কম

ছবি: বার্তা২৪.কম

  • Font increase
  • Font Decrease

ষষ্ঠ উপজেলা পরিষদ নির্বাচনের দ্বিতীয় ধাপের ভোটে ১৬ জেলার ৩০ উপজেলায় আগের দিন ৬১৫ কেন্দ্রে ব্যালট পেপার পাঠানো হবে। অন্যান্য স্থানে ব্যালট যাবে ভোটের দিন সকালে।

নির্বাচন কমিশনের (ইসি) নির্বাচন ব্যবস্থাপনা শাখার উপ-সচিব মো. আতিয়ার রহমান ইতিমধ্যে এ সংক্রান্ত নির্দেশনা সংশ্লিষ্ট রিটার্নিং কর্মকর্তাদের পাঠিয়েছেন।

এতে বলা হয়েছে, আগামী ২১ মে অনুষ্ঠেয় ৬ষ্ঠ উপজেলা পরিষদের দ্বিতীয় ধাপের নির্বাচন উপলক্ষে ৩০ উপজেলার ৬১৫টি ভোটকেন্দ্রে পর্যাপ্ত নিরাপত্তার সাথে ভোটগ্রহণের পূর্বের দিন ভোটকেন্দ্রে নির্বাচনি মালামালের সাথে ব্যালট পেপার প্রেরণের জন্য নির্বাচন কমিশন অনুমতি প্রদান করেছেন।

সিদ্ধান্ত অনুসারে প্রয়োজনীয় ব্যবস্থা গ্রহণের জন্য নির্দেশক্রমে অনুরোধ করা হলো।

যেসব উপজেলায় আগের দিন ব্যালট যাবে সেগুলো হলো- কুড়িগ্রাম সদর, উলিপুর, অষ্টগ্রাম, গাইবান্ধা সদর, শিবগঞ্জ, মুলাদী, হিজলা, কুমারখালী, ভোলা সদর, দৌলতখান, মৌলভীবাজার সদর, রাজনগর, কোম্পানীগঞ্জ, গোয়াইনঘাট, ধর্মপাশা, তাহিরপুর, জামালগঞ্জ, বিশ্বম্ভরপুর, বাহুবল, নবীগঞ্জ, খাগড়াছড়ি সদর, দীঘিনালা, পানছড়ি, লামা, নাইক্ষ্যংছড়ি, বিলাইছড়ি, রাজস্থলি, কাপ্তাই, লালমনিরহাট সদর ও সুন্দরগঞ্জ।

;

১৫৭ উপজেলায় জুডিশিয়াল ম্যাজিস্ট্রেট নিয়োগ



স্টাফ করেসপন্ডেন্ট, বার্তা২৪.কম, ঢাকা
১৫৭ উপজেলায় জুডিশিয়াল ম্যাজিস্ট্রেট নিয়োগ

১৫৭ উপজেলায় জুডিশিয়াল ম্যাজিস্ট্রেট নিয়োগ

  • Font increase
  • Font Decrease

ষষ্ঠ উপজেলা পরিষদের নির্বাচনে দ্বিতীয় ধাপের ৬৩ জেলার ১৫৭ উপজেলায় জুডিশিয়াল ম্যাজিস্ট্রেট নিয়োগ দিয়েছে নির্বাচন কমিশন। নির্বাচনে অনিয়ম বন্ধে তাৎক্ষণিক বিচারের জন্য নিয়োগপ্রাপ্ত ম্যাজিস্ট্রেটরা আগামী ২১ মে ভোটের আগে পরে পাঁচদিন কাজ করবে বলে জানান।

ইসির আইন শাখার উপসচিব আব্দুস সালাম এ সংক্রান্ত চিঠি সংশ্লিষ্টদের পাঠিয়েছেন।

নির্দেশনায় জানানো হয়, ইসি জানায়, ৬৩টি জেলার ১৫৭টি উপজেলা পরিষদে চেয়ারম্যান, ভাইস-চেয়ারম্যান এবং মহিলা ভাইস চেয়ারম্যান পদে নির্বাচন উপলক্ষে ভোটগ্রহণের পূর্বের দু’দিন, ভোটগ্রহণের দিন ও ভোটগ্রহণের পরের দু’দিন ১৯ মে হতে ২৩ মে পর্যন্ত মোট ৫ (পাঁচ) দিনের জন্য ১৫৭ জন জুডিসিয়াল ম্যাজিস্ট্রেটকে প্রথম শ্রেণীর ম্যাজিস্ট্রেট হিসেবে নিয়োগ প্রদান করা হলো।

ইসি জানায়, 'উপজেলা পরিষদ নির্বাচন বিধিমালা ২০১৩' এর বিধি ৮৪ক- তে প্রদত্ত ক্ষমতাবলে আইন ও বিচার বিভাগ, আইন, বিচার ও সংসদ বিষয়ক মন্ত্রণালয় কর্তৃক বাংলাদেশ সুপ্রিম কোর্টের সাথে পরামর্শক্রমে নির্বাচনি অপরাধসমূহ The Code of Criminal Procedure, 1898 (Act No. V of 1898) এর section 190 এর sub-section (1) এর অধীন আমলে নিয়ে সংক্ষিপ্ত পদ্ধতিতে বিচার সম্পন্ন করা হবে।

এছাড়া দায়িত্বপ্রাপ্ত ম্যাজিস্ট্রেটগণ দায়িত্ব পালনকালে এক জন বেঞ্চ সহকারী/স্টেনোগ্রাফার/অফিস সহকারীকে সহকারী হিসেবে সঙ্গে নিতে পারবেন। সেইসাথে সংশ্লিষ্ট এলাকায় দায়িত্ব পালনকালে প্রয়োজনীয় যানবাহন সরবরাহ করার জন্য সংশ্লিষ্ট জেলা প্রশাসককে বলা হয়েছে। ম্যাজিস্ট্রেটগণকে সংশ্লিষ্ট নির্বাচনি এলাকায় আদালত পরিচালনার নিমিত্ত দু’জন সশস্ত্র পুলিশ নিয়োগ দেওয়ার কথা বলা হয়েছে।

ইসি ঘোষিত তফশিল অনুযায়ী, গত ৮ মে প্রথম ধাপের ১৩৯ উপজেলায় ভোট গ্রহণ সম্পন্ন হয়েছে। দ্বিতীয় ধাপের ১৫৭ উপজেলার ভোট গ্রহণ আগামী ২১ মে অনুষ্ঠিত হবে। তৃতীয় ধাপে ১১২ উপজেলায় ২৯ মে ও চতুর্থ ধাপে ৫৫ উপজেলায় ৫ জুন ভোটগ্রহণ হওয়ার কথা রয়েছে।

;