সাতক্ষীরা-৩ আসনে রয়েছে সরল সমীকরণ



ডিস্ট্রিক্ট করেসপন্ডেন্ট, বার্তা২৪.কম
সাতক্ষীরা-৩ আসনে রয়েছে সরল সমীকরণ। ছবি: বার্তা২৪.কম

সাতক্ষীরা-৩ আসনে রয়েছে সরল সমীকরণ। ছবি: বার্তা২৪.কম

  • Font increase
  • Font Decrease

আশাশুনির ১১টি ও দেবহাটা উপজেলার ৫টি এবং কালিগঞ্জ উপজেলার ৪টি ইউনিয়নসহ মোট ২০টি ইউনিয়ন নিয়ে গঠিত সাতক্ষীরা-৩ আসন। এ আসনে মোট ভোটার ৩ লাখ ৮৭ হাজার ২৯০ জন। এরমধ্যে আশাশুনি উপজেলার ১১টি ইউনিয়নে ভোটার রয়েছে ২ লাখ ১২ হাজার ৫১৬ জন। দেবহাটার ৫টি ইউনিয়নে ৯৭ হাজার ৮২৮ জন এবং কালিগঞ্জের ৪টি ইউনিয়নে ভোটার আছে ৭৬ হাজার ৯৪৬ জন।

অষ্টম জাতীয় সংসদ নির্বাচন পর্যন্ত আসনটি শুধুমাত্র আশাশুনি উপজেলার ১১টি ইউনিয়ন নিয়ে গঠিত ছিল। নবম সংসদ নির্বাচন থেকে আশাশুনি উপজেলার সঙ্গে দেবহাটা উপজেলা এবং কালিগঞ্জেরও ৪টি ইউনিয়ন যুক্ত করা হয়েছে। এ আসনে নির্বাচন নিয়ে রয়েছে সরল সমীকরণ।

সাবেক এবং বর্তমান সাতক্ষীরা-৩ আসনে বিগত ১০টি নির্বাচনের ৪টিতে আওয়ামী লীগ, দুইবার জামায়াত এবং বিএনপি, জাতীয় পার্টি, মুসলিম লীগ ও স্বতন্ত্র প্রার্থীরা একবার করে নির্বাচিত হয়েছেন। মূলত এখানে আওয়ামী লীগ ও জামায়াতের প্রভাব বেশি।

বর্তমানে আসনটির সংসদ সদস্য হলেন আন্তর্জাতিক খ্যাতিসম্পন্ন শৈল্য চিকিৎসক, আওয়ামী লীগের কেন্দ্রীয় উপদেষ্টা পরিষদের সদস্য, বিজ্ঞান ও প্রযুক্তি মন্ত্রণালয় সংক্রান্ত সংসদীয় কমিটির চেয়ারম্যান, সাবেক স্বাস্থ্যমন্ত্রী ডা. আ. ফ. ম রুহুল হক।

দশম সংসদ নির্বাচনে বিরোধী দলের বর্জনের মুখে এই আসনে ডা. রুহুল হক বিনা প্রতিদ্বন্দ্বিতায় নির্বাচিত হন।

২০০৮ সালের ২৯ ডিসেম্বর অনুষ্ঠিত নবম জাতীয় সংসদ নির্বাচনে এই আসনে ১ লাখ ৪২ হাজার ৭০৯ ভোট পেয়ে ডা. রুহুল হক প্রথমবারের মতো নির্বাচিত হন। ওই নির্বাচনে জামায়াতের মাও. রিয়াসাত আলী ১ লাখ ৩৪ হাজার ৩৫২ ভোট পান। এর আগে ২০০১ সালের ১ অক্টোবর অনুষ্ঠিত অষ্টম জাতীয় সংসদ নির্বাচনে শুধুমাত্র আশাশুনি উপজেলা নিয়ে গঠিত সাতক্ষীরা-৩ আসনে জামায়াতের রিয়াসাত আলী ৭৩ হাজার ৫৭৭ ভোট পেয়ে নির্বাচিত হন। আওয়ামী লীগের প্রার্থী ডা. মোখলেছুর রহমান পান ৫৬ হাজার ৯৮২ ভোট।

১৯৯৬ সালের ১২ জুন অনুষ্ঠিত সপ্তম জাতীয় সংসদ নির্বাচনে আশাশুনি থেকে ৩৯ হাজার ৭২২ ভোট পেয়ে নির্বাচিত হন আওয়ামী লীগের ডা. মোখলেছুর রহমান। তার নিকটতম প্রতিদ্বন্দ্বী জাতীয় পার্টির এড. স.ম সালাউদ্দিন পান ৩২ হাজার ৮৭ ভোট। জামায়াতের রিয়াছাত আলী ২৩ হাজার ৪৬২ ভোট ও বিএনপির অধ্যক্ষ আলী আহমেদ ৬ হাজার ৪৫৯ ভোট পান। এর আগে ১৫ ফেব্রুয়ারি ১৯৯৬ সালে সকল দলের বর্জনের মধ্য দিয়ে অনুষ্ঠিত ষষ্ঠ জাতীয় সংসদ নির্বাচনে অধ্যক্ষ আলী আহমেদ নির্বাচিত হন।

১৯৯১ সালের ২৭ ফেব্রুয়ারি অনুষ্ঠিত পঞ্চম জাতীয় সংসদ নির্বাচনে আশাশুনিতে ৩১ হাজার ৬৩১ ভোট পেয়ে জামায়াতের রিয়াছাত আলী নির্বাচিত হন। ওই নির্বাচনে আওয়ামী লীগের হাফিজুর রহমান ২৯ হাজার ৬৮০ ভোট, জাতীয় পার্টির এড. স. ম সালাউদ্দিন ১২ হাজার ৪৯৫ ভোট এবং বিএনপির আব্দুল হালিম পেয়েছিলেন ২ হাজার ৫৩২ ভোট। ১৯৮৮ সালের ৩ মার্চ অনুষ্ঠিত একদলীয় চতুর্থ জাতীয় সংসদ নির্বাচনে জাতীয় পার্টির এড. স. ম সালাউদ্দিন নির্বাচিত হন।

এর পূর্বে ১৯৮৬ সালের ৭ মে অনুষ্ঠিত তৃতীয় জাতীয় সংসদ নির্বাচনে স্বতন্ত্র প্রার্থী হিসেবে এড. স. ম সালাউদ্দিন ২২ হাজার ৪৬৩ ভোট পেয়ে নির্বাচিত হন। জামায়াতের রিয়াছাত আলী ১৮ হাজার ৪০০ ভোট, আওয়ামী লীগের এসএম রুহুল আমিন ১৭ হাজার ৭৩৪ ভোট এবং বিএনপির কার্তিক চন্দ্র দাস পান ১১ হাজার ৪৬৫ ভোট।

১৯৭৯ সালের ১৮ ফেব্রুয়ারি অনুষ্ঠিত দ্বিতীয় জাতীয় সংসদ নির্বাচনে আশাশুনি থেকে মুসলিম লীগের অ্যাড. আওসাফুর রহমান ১৫ হাজার ৩২৭ ভোট পেয়ে নির্বাচিত হন। এই নির্বাচনে বিএনপির বিডি চৌধুরী ১৪ হাজার ৪৮৫ ভোট, জাসদের কার্তিক চন্দ্র মণ্ডল ১২ হাজার ৪২৭ ভোট, আওয়ামী লীগের আব্দুল মজিদ ৯ হাজার ১২২ ভোট পান।

১৯৭৩ সালের ৭ মার্চ অনুষ্ঠিত প্রথম জাতীয় সংসদ নির্বাচনে আওয়ামী লীগের এসএম নওয়াব আলী ৩২ হাজার ৯৭৩ ভোট পেয়ে নির্বাচিত হন। ওই নির্বাচনে প্রতিদ্বন্দ্বী কার্তিক চন্দ্র মণ্ডল ১২ হাজার ৭৯৭ ভোট এবং ন্যাপের কেএমএ লতিফ পান ১৪ হাজার ৮৪৮ ভোট।

   

উপজেলা নির্বাচনের দ্বিতীয় ধাপে ৪৫৭ প্লাটুন বিজিবি মোতায়েন



স্টাফ করেসপন্ডেন্ট, বার্তা২৪.কম
ছবি: বার্তা২৪.কম

ছবি: বার্তা২৪.কম

  • Font increase
  • Font Decrease

ষষ্ঠ উপজেলা পরিষদ নির্বাচন অবাধ, সুষ্ঠু ও শান্তিপূর্ণভাবে অনুষ্ঠানের লক্ষ্যে আইনশৃঙ্খলা রক্ষায় দ্বিতীয় ধাপে ৪৫৭ প্লাটুন বিজিবি মোতায়েন করা হয়েছে।

রোববার (১৯ মে) বিজিবির জনসংযোগ কর্মকর্তা মো. শরীফুল ইসলাম এ তথ্য নিশ্চিত করেছেন।

তিনি জানান, উপজেলা পরিষদ নির্বাচনের দ্বিতীয় ধাপে সারা দেশে ৪৫৭ প্লাটুন বিজিবি মোতায়েন করা হয়েছে। আগামী ২১ মে অনুষ্ঠিতব্য নির্বাচনের দ্বিতীয় ধাপে স্থানীয় বেসামরিক প্রশাসনকে সহায়তার জন্য ইন এইড টু দ্যা সিভিল পাওয়ার এর আওতায় ১৯ মে থেকে আগামী ২৩ মে পর্যন্ত নির্বাচনী এলাকায় শান্তি-শৃঙ্খলা রক্ষার্থে বিজিবি মোবাইল ও স্ট্রাইকিং ফোর্স হিসেবে কাজ করবে

;

‘ভোটাররাও রাজনৈতিকভাবে বিভক্ত হওয়ায় ভোটার উপস্থিতি কম’



স্টাফ করেসপন্ডেন্ট, বার্তা২৪.কম, ঢাকা
ছবি: বার্তা২৪.কম

ছবি: বার্তা২৪.কম

  • Font increase
  • Font Decrease

নির্বাচনে সব দলের অংশগ্রহণ না থাকা এবং ভোটাররাও রাজনৈতিকভাবে বিভক্ত হয়ে যাওয়ার কারণে ভোটার উপস্থিতি কম বলে মন্তব্য করেছেন নির্বাচন কমিশনার মো. আলমগীর।

রোববার (১৯ মে) দুপুরে আগারগাঁও নির্বাচন ভবনে নিজ রুমে গণমাধ্যমের সাথে আলাপকালে তিনি এই কথা বলেন।

তিনি বলেন, বিএনপির ভোট বর্জনের লিফলেট বিতরণ গণতান্ত্রিক অধিকার। তবে কোনো ভোটারকে সহিংসতার মাধ্যমে ভোট প্রদানে বাধা দিতে পারবে না। নির্বাচন কমিশনের ওপর কারো অনাস্থা নেই। বিএনপির অনাস্থা রাজনৈতিক ইস্যু। 

তিনি আরও বলেন, আশা করি দ্বিতীয় ধাপের নির্বাচন সুষ্ঠু ও শান্তিপূর্ণ হবে। ছোটখাটো যে সব সমস্যা মাঠে আছে সেগুলো যাতে না হয়, সেজন্য প্রশাসন অত্যন্ত সতর্ক রয়েছে। দ্বিতীয় ধাপের নির্বাচন প্রথম ধাপের নির্বাচনের চেয়েও সুষ্ঠু হবে।

গোপালগঞ্জে একজন মারা গেছে, সেখান থেকে কী শিক্ষা নিচ্ছে নির্বাচন কমিশন এমন প্রশ্নের জবাবে তিনি বলেন, এই ঘটনা নির্বাচনের কারণে নাকি ব্যক্তিগত কারণে সেটাও দেখতে হবে। তদন্ত না হলে তো মূল কারণ বলা যায় না। এছাড়া নির্বাচন না থাকলে এদেশে সহিংসতা হয়না তাতো নয়। এখন পুলিশ যথাযথ ব্যবস্থা নিচ্ছে কিনা সেটা দেখতে হবে। তাছাড়া পুলিশ প্রশাসন ভোটের পরে ৪৮ ঘণ্টা থাকে। সে সময়ের মধ্যে তো কিছু হয়নি।

ধান কাটা ভোট কম পড়ার প্রধান কারণ কিনা এমন প্রশ্নের জবাবে এই নির্বাচন কমিশনার বলেন, বিষয়টা এমন নয়। আপানারা কেন বিষয়টা ওইদিকে নিয়ে আমাদের খোঁচা দেন৷ ওইদিন তাৎক্ষণিক কারণ ছিল সকালে বৃষ্টি হয়েছিলো। অন্যান্য কারণের মধ্যে ধান কাটা ছিল, বড় দল অংশ নেয়নি এসব কারণে ভোট কম পড়েছে। তাছাড়া ভোট কম পড়ার পেছনে একটি বড় ফ্যাক্টর বিএনপি। বিশেষ করে আরেকটি বড় কারণ হলো স্থানীয় নির্বাচনে ভোটাররা চাকরিস্থল থেকেও আসতে চায় না।

নির্বাচন কমিশনার কমিশনার আরও বলেন, এখন ৬০ শতাংশের বেশি ভোটাররা আসতে চায় না। এটা সারা পৃথিবীতেই এমন। ভারতেও সব দল অংশ নিলেও ৬০ শতাংশ ভোট পড়ে।

;

ষষ্ঠ উপজেলা নির্বাচন, দ্বিতীয় ধাপ

১শ ১৬ জন কোটিপতির প্রার্থীর লড়াই



স্টাফ করেসপন্ডেন্ট, বার্তা২৪.কম, ঢাকা
ছবি: বার্তা২৪

ছবি: বার্তা২৪

  • Font increase
  • Font Decrease

ষষ্ঠ উপজেলা নির্বাচনের দ্বিতীয় ধাপের ১শ ৫৭টি উপজেলায় ১শ ১৬ জন কোটিপতি প্রার্থী ভোটের মাঠে লড়াই করছেন বলে জানিয়েছে, ট্রান্সপারেন্সি ইন্টারন্যাশনাল বাংলাদেশের (টিআইবি)।

রোববার (১৯ মে) সকালে রাজধানীর ধানমণ্ডির মাইডাস সেন্টারে আয়োজিত এক সংবাদ সম্মেলনে ষষ্ঠ উপজেলা পরিষদ নির্বাচনের ২য় ধাপে অংশগ্রহণকারী প্রার্থীদের হলফনামা বিশ্লেষণে এই তথ্য পাওয়া গেছে বলে জানায় টিআইবি।

টিআইবি জানায়, উপজেলা নির্বাচনের দ্বিতীয় ধাপে ১শ ৫৭টি উপজেলায় একহাজার ৮শ ১১ জন প্রার্থী প্রতিদ্বন্দ্বিতা করছেন। তার মধ্যে ১শ ১৬ জন প্রার্থী রয়েছেন কোটিপতি, যা আগের নির্বাচনের তুলনায় তিনগুণ বৃদ্ধি পেয়েছে।

টিআইবির নির্বাহী পরিচালক ইফতেখারুজ্জামান বলেন, দ্বিতীয় ধাপের নির্বাচনে চেয়ারম্যান পদে কোটিপতি প্রার্থী রয়েছেন, ১শ ৫ জন। ভাইস চেয়ারম্যান পদে রয়েছে আটজন ও নারী ভাইস চেয়ারম্যান পদে কোটিপতির সংখ্যা তিনজন।

সংবাদ সম্মেলনে জানানো হয়, কোটিপতি সম্পদের তালিকার শীর্ষে আছেন নোয়াখালীর সেনবাগের চেয়ারম্যান পদপ্রার্থী এস.এম. জাহাঙ্গীর আলম মানিক। তার অস্থাবর সম্পদ মোট ৮৪ দশমিক ৭৬ কোটি টাকা।

তালিকার দ্বিতীয় অবস্থানে রয়েছেন ধামরাইয়ের সুধীর চৌধুরী। তার অস্থাবর সম্পদ মূল্য ৩৫ দশমিক ৫৫ কোটি টাকা। তৃতীয় অবস্থানে আছেন শরীয়তপুরের জাজিরা উপজেলার চেয়ারম্যান প্রার্থী মোহাম্মদ ইদ্রিস ফরাজী। তার অস্থাবর সম্পদ মূল্য ২২ দশমিক ৮৭ কোটি টাকা।

ইফতেখারুজ্জামান আরো বলেন, দ্বিতীয় ধাপের নির্বাচনে ৫ বছরে চেয়ারম্যান প্রার্থীর আয় বেড়েছে প্রায় ১১ হাজার শতাংশ। এইক্ষেত্রে দেখা যায়, অস্থাবর সম্পদ বেড়েছে, স্ত্রীর সাড়ে ১১ হাজার ও নির্ভরশীলদের সম্পদ বৃদ্ধির হার ১২ হাজার চারশত শতাংশ।

;

তৃতীয় ধাপের উপজেলা পরিষদ নির্বাচন

মোংলায় ২ চেয়ারম্যান ও ১ ভাইস চেয়ারম্যান প্রার্থীকে জরিমানা



ডিস্ট্রিক্ট করেসপন্ডেন্ট, বার্তা২৪.কম, বাগেরহাট
ছবি: বার্তা২৪

ছবি: বার্তা২৪

  • Font increase
  • Font Decrease

বাগেরহাটের মোংলা উপজেলা পরিষদ নির্বাচনে আচরণবিধি লঙ্ঘন করার দায়ে দুইজন চেয়ারম্যান ও একজন ভাইস চেয়ারম্যান প্রার্থীকে মোট ৬০ হাজার টাকা জরিমানা করেছেন ভ্রাম্যমাণ আদালত।

শনিবার (১৮ মে) দুপুরে ভ্রাম্যমাণ আদালতের বিচারক ও নির্বাহী ম্যাজিস্ট্রেট এবং মোংলা উপজেলার সহকারী কমিশনার (ভূমি) মো. তরিকুল ইসলাম এ জরিমানা করেন।

ভ্রাম্যমাণ আদালতের বিচারক মো. তরিকুল ইসলাম বার্তা২৪.কমকে বলেন, বাগেরহাটের মোংলা উপজেলা পরিষদ নির্বাচনে আনারস প্রতীকের চেয়ারম্যান প্রার্থী ও উপজেলা যুবলীগের সাধারণ সম্পাদক মো. ইকবাল হোসেন এবং গলদা চিংড়ি প্রতীকের চেয়ারম্যান প্রার্থী ও উপজেলা আওয়ামী লীগের সহসভাপতি আবু তাহের হাওলাদার বড় গেট ও তোরণ বানিয়ে নির্বাচনের প্রচারণা চালিয়ে আসছেন, যা নির্বাচনি আচরণবিধি লঙ্ঘন। সে কারণে দুই প্রার্থীকে ১০ হাজার করে ২০ হাজার টাকা জরিমানা করা হয়েছে।

এছাড়া এ নির্বাচনে টিউবওয়েল প্রতীকের ভাইস চেয়ারম্যান প্রার্থী ওবাইদুল ইসলাম হিমেল একটি গাড়িতে দুটি মাইক এবং পৌর শহরের নির্দিষ্ট স্থান ছাড়া পোস্টার ও বড় ব্যানার ঝুলিয়ে নির্বাচনের আচরণবিধি লঙ্ঘন করেছেন। এজন্য তাকেও ৪০ হাজার জরিমানা করা হয়েছে।

জরিমানার পাশাপাশি ভবিষ্যতের জন্য এসব প্রার্থীদের সতর্ক করা হয় এবং নির্বাচনি আচরণবিধি যাতে কেউ লঙ্ঘন করতে না পারেন, সেজন্য এ ধরনের তৎপরতা অব্যাহত থাকবে বলেও জানান তিনি।

উল্লেখ্য, ষষ্ঠ উপজেলা পরিষদের নির্বাচনে তৃতীয় ধাপে বাগেরহাটের মোংলা উপজেলায় নির্বাচন হবে আগামী ২৯ মে। এ নির্বাচনে তিনজন চেয়ারম্যান, সাতজন ভাইস চেয়ারম্যান ও তিনজন নারী ভাইস চেয়ারম্যান প্রার্থী নির্বাচনে লড়ছেন বলে জানা গেছে।

;