আয় বেড়েছে মুক্তিযোদ্ধা মন্ত্রী ও চুমকির



ডিস্ট্রিক্ট করেসপন্ডেন্ট, বার্তা২৪.কম
ছবি: বার্তা২৪

ছবি: বার্তা২৪

  • Font increase
  • Font Decrease

গাজীপুরের ৫টি আসনে  আওয়ামী লীগ প্রার্থীদের মধ্যে রয়েছেন একজন মন্ত্রী ও একজন প্রতিমন্ত্রী। নির্বাচন কমিশনের দাখিলকৃত হলফনামায় তাদের আয় ও সম্পদ বেড়েছে কয়েকগুণ।

গাজীপুর ১  আসন থেকে আওয়ামী লীগের প্রার্থী মুক্তিযোদ্ধা বিষয়ক মন্ত্রী আকম মোজাম্মেল হকের রিটার্নিং অফিসারের নিকট দায়ের  কৃত হলফনামা অনুযায়ী কৃষি জমির পরিমাণ ৩৫  শতাংশ অকৃষি জমি রয়েছে ১৪ শতাংশ, বাড়ি রয়েছে ২টি, যার মধ্যে একটি আধাপাকা টিনসেড অন্যটি পাকা দোতলা। পেশা হিসেবে অতীতে আইনজীবী থাকলেও এবার তা পরিবর্তন করে দিয়েছেন কৃষি,মৎস্য পোলট্রি। কৃষিখাত থেকে আয় ১ লাখ ৮৬ হাজার টাকা বাড়ি ভাড়া থেকে ৩৬হাজার টাকা পোলট্রি থেকে আয় ১৯ লাখ ৯০ হাজার টাকা, ব্যাংক সুদ থেকে ২৬ হাজার ও পারিতোষিক ভাতাদি থেকে ২৩ লাখ ২৭ হাজার ৫৮০ টাকা ,নগদ টাকা রয়েছে ১৮ লাখ ৯৯ হাজার ৩৩ টাকা, ব্যাংকে জমা রয়েছে ১৭ লাখ ৭৭ হাজার ৭৩ টাকা, স্ত্রীর নামে রয়েছে ৭ লাখ ৩৬ হাজার ৯০৪ টাকা। 

এছাড়াও গাড়ি রয়েছে ৩টি যার দাম উল্লেখ করা আছে ১কোটি ২৮ লাখ টাকা। স্বর্ণ রয়েছে নিজ নামে ১০ তোলা ও স্ত্রীর নামে ১২ তোলা।  ইলেকট্রনিক্স সামগ্রী রয়েছে ১ লাখ টাকার ও আসবাব রয়েছে দেড় লাখ টাকার, শিক্ষাগত যোগ্যতা এলএলবি।

দশম সংসদ নির্বাচনেও দাখিলকৃত হলফনামায় তাঁর জমি ও বাড়ির পরিমাণ ছিল একই  তবে সেসময় কৃষি জমি থেকে আয় ছিল ১লাখ ৭৫হাজার বাড়ি ভাড়া থেকে ৩৬হাজার, আইন পেশা থেকে ১ লাখ ৪০ হাজার ও পারিতিাষিক আয় ১৩ লাখ ৭৭ হাজার টাকা। নগদ টাকা ছিল  ৫ লাখ ৪ হাজার ২৯৫ টাকা,  ব্যাংকে জমা ছিল ৫ লাখ ১৯ হাজার ৪৫৭ টাকা। স্ত্রীর নামে ছিল ৬০ হাজার ১৯৫ টাকা, ও নির্ভরশীলদের নামে ১ লাখ ৩৬হাজার ২৯৮ টাকা। গাড়ি ছিল ২টি যার মূল্য ছিল ৫৪ লাখ ৫০ হাজার টাকা।

গাজীপুর ৫ আসনের আওয়ামী লীগের প্রার্থী বর্তমানে মহিলা ও শিশু বিষয়ক মন্ত্রী মেহের আফরোজ চুমকীর দায়েরকৃত হলফনামা অনুযায়ী নিজে বাড়ি ভাড়া পান ৬ লাখ ১০ হাজার ৮৯০ টাকা, স্বামী পান ৭ লাখ ২০ হাজার, শেয়ার সঞ্চয়পত্র ও আমানত রয়েছে ৬ লাখ ১০ হাজার ৩৬৭ টাকার, স্বামী চাকরি থেকে আয় ১৪ লাখ টাকা, সংসদ সদস্য  হিসেবে বেতন ভাতা ১১ লাখ ৪ হাজার টাকা। নগদ টাকা না থাকলেও ব্যাংকে জমা রয়েছে নিজ নামে ৯৯ লাখ ৫২ হাজার ৭৬২  টাকা, স্বামীর নামে  ৮২  লাখ ৯৪ হাজার ৪২২ টাকা, স্বামীর নামে বন্ড ঋণপত্র ও  সঞ্চয়পত্র আছে ১০লাখ টাকার, স্থায়ী আমানতে বিনিয়োগ করা আছে নিজ নামে ২০লাখ স্বামীর নামে ১৩লাখ টাকা। এবং গাড়ি রয়েছে যার মূল্য ১ কোটি ৩৩লাখ ৩১হাজার ৯৯৩টাকা। স্বর্ণ রয়েছে  নিজের ২০হাজার টাকা ও স্বামীর ১ লাখ ৭২ হাজার টাকার। স্বামীর নামে ইলেকট্রনিক্স সামগ্রী রয়েছে ১লাখ ৯৫ হাজার টাকার ও আসবাব রয়েছে ১ লাখ ১৬ হাজার ৮০০ টাকার। জমির কোনো পরিমাণ উল্লেখ করা না থাকলেও অকৃষি জমির মূল্য দেখানো হয়েছে নিজ নামে ৩৮ লাখ ৪০ হাজার টাকা ও স্বামীর নামে ৯ লাখ ৬৩ হাজার টাকার। ২টি বাড়ি রয়েছে যার মূল্য নিজের ৩২  লাখ ৩৬ হাজার ৯৮০ টাকা ও স্বামীর নামে ৮৭  লাখ ৩৬ হাজার ২২১ টাকা। তার নামে কোন  মামলা বা তাঁর কোন দেনা নেই।  শিক্ষাগত যোগ্যতা  এমএসসি,পেশা হিসেবে উল্লেখ করেছেন রাজনীতি ও সমাজসেবামূলক কাজ।

যদিও দশম সংসদ নির্বাচনে দায়েরকৃত হলফনামা অনুযায়ী তাঁর বাড়ি ভাড়া থেকে ১লাখ ৭১হাজার টাকা শেয়া সঞ্চয়পত্র থেকে আয় ৩ লাখ ১৩ হাজার ৭০০টাকা সংসদ সদস্য হিসেবে বেতন ভাতা থেকে প্রাপ্ত ৩ লাখ ২ হাজার ৫০০ টাকা। নগদ টাকা না থাকলেও ব্যাংকে জমা ছিল নিজের ২২ লাখ ৪০ হাজার টাকা, স্বামীর নামে ১৫ লাখ ৮০ হাজার টাকা,বন্ড ও ঋণপত্র স্বামীর নামে ১০ লাখ টাকা,গাড়ি ছিল ৬৭লাখ ৩১ হাজার ৯৯৩ টাকা, স্বর্ণ ছিল নিজের ২০ হাজার টাকা ও স্বামীর নামে ১ লাখ ৭২হাজার টাকার, ইলেকট্রনিক্স সামগ্রী নিজের না থাকলেও স্বামীর ছিল ১ লাখ ৯৫ হাজার টাকার, আসবাব নিজের ৩০ হাজার ও স্বামীর ছিল ১ লাখ ১৬ হাজার ৮০০ টাকার। স্বামীর নামে ৯ লাখ ৬৩ হাজার টাকার অকৃষি জমি থাকলেও নিজের ২টি বাড়ির মূল্য ছিল ৩২ লাখ ৩৭ হাজার টাকা।

   

জীবন্ত ঘোড়া দিয়ে প্রচারণা, চেয়ারম্যান প্রার্থীকে জরিমানা



ডিস্ট্রিক্ট করেসপন্ডেন্ট, বার্তা২৪.কম, নীলফামারী
ছবি: সংগৃহীত

ছবি: সংগৃহীত

  • Font increase
  • Font Decrease

নীলফামারীর সৈয়দপুরে উপজেলা পরিষদ নির্বাচনে আচরণবিধি লঙ্ঘন করে জীবন্ত ঘোড়া দিয়ে প্রচারণা করার দায়ে চেয়ারম্যান প্রার্থী ফয়সাল দিদার দিপুকে ৪০ হাজার টাকা জরিমানা করেছে ভ্রাম্যমাণ আদালত।

শুক্রবার (১৭ মে) বিকালে নির্বাচনী আচরণবিধি দায়িত্বরত নির্বাহী ম্যাজিস্ট্রেট ও সহকারী কমিশনার ভূমি আমিনুল ইসলাম ভ্রাম্যমাণ আদালত বসিয়ে এ জরিমানা করেন।

ফয়সাল দিদার দিপু জাতীয় পার্টির কেন্দ্রীয় কমিটির যুগ্ম ছাত্রবিষয়ক সম্পাদক ও সৈয়দপুর উপজেলা পরিষদ নির্বাচনে চেয়ারম্যান পদে ঘোড়া প্রতীক নিয়ে প্রতিদ্বন্দ্বিতা করছেন।

ভ্রাম্যমাণ আদালত সূত্রে জানা যায়, শুক্রবার বিকালে চেয়ারম্যান প্রার্থী ফসয়াল দিদার দিপু জীবন্ত ঘোড়া দিয়ে তার সমর্থকদের সাথে নিয়ে শহরের বিভিন্ন স্থানে নির্বাচনী প্রচারণা করছিলেন। এসময়ে নির্বাহী ম্যাজিস্ট্রেট খবর পেয়ে ঘটনাস্থলে এসে সত্যতা পেয়ে ৪০ হাজার টাকা জরিমানা করেন।জরিমানার টাকা পরিশোধ না করায় এ প্রতিবেদন লেখা পর্যন্ত পুলিশ আটক করে রেখেছেন দিপুকে।

নির্বাহী ম্যাজিস্ট্রেট ও সহকারী কমিশনার ভূমি আমিনুল ইসলামের মুঠোফোনে একাধিকবার যোগাযোগ করা হলে তিনি কল রিসিভ করেননি।

এবিষয়ে সৈয়দপুর উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তা ও সহকারী রিটার্নিং কর্মকর্তা নুরই আলম সিদ্দিকী বলেন, একজন চেয়ারম্যান প্রার্থী আচরণবিধি লঙ্ঘন করে জীবন্ত ঘোড়া দিয়ে নির্বাচনী প্রচারণা করছিলেন। সেটির খবর পেয়ে ঘটনাস্থলে গিয়ে সত্যতা পেয়ে আচরণ বিধি লঙ্ঘনের দায়ে ৪০ হাজার টাকা জরিমানা করা হয়েছে। জরিমানার টাকা পরিশোধ না করলে অনাদায়ে এক মাসের জেল দেওয়া হবে।

;

ফটিকছড়িতে চেয়ারম্যান প্রার্থীর দুই কর্মীকে জরিমানা



স্টাফ করেসপন্ডেন্ট, বার্তা২৪.কম, চট্টগ্রাম
ফটিকছড়িতে চেয়ারম্যান প্রার্থীর দুই কর্মীকে জরিমানা

ফটিকছড়িতে চেয়ারম্যান প্রার্থীর দুই কর্মীকে জরিমানা

  • Font increase
  • Font Decrease

নির্বাচন আচরণবিধি লঙ্ঘনের অভিযোগে চট্টগ্রামের ফটিকছড়ি উপজেলা চেয়ারম্যান প্রার্থী নাজিম উদ্দিন মুহুরীর দুই কর্মীকে জরিমানা করা হয়েছে।

বৃহস্পতিবার (১৬ মে) উপজেলা সহকারী কমিশনার (ভূমি) ও নির্বাহী হাকিম মো. মেজবাহ উদ্দিন জাফতনগর ইউনিয়নে তাদের জরিমানা করেন।

জানা যায়, উপজেলার জাফতনগর ইউনিয়নের বিভিন্ন গ্রামে নির্বাচনী আচরণবিধি ভঙ্গ করে চেয়ারম্যান প্রার্থী নাজিম মুহুরীর পক্ষে মিনি ট্রাক ও মাইক্রোবাস সহযোগে শোডাউন এবং দুপুর ২টার আগেই মাইক বাজিয়ে প্রচারণা করার অপরাধে মো. জাহের বিন সাব্বির ও মো. মিনহাজ নামের দুই কর্মীর বিরুদ্ধে আচরণবিধি ভঙ্গে তাৎক্ষণিক ২০ হাজার টাকা অর্থদণ্ড অনাদায়ে ৭ দিনের বিনাশ্রম কারাদণ্ড দেন।

নির্বাহী ম্যাজিস্ট্রেট ও সহকারী কমিশনার (ভূমি) মো. মেজবাহ উদ্দিন বলেন, ‘দণ্ডের অর্থ আদায় করা হয়। অবাধ, সুষ্ঠু ও নিরপেক্ষ নির্বাচনের স্বার্থে মোবাইল কোর্ট চলমান থাকবে।’

;

প্রার্থী সন্ত্রাসী কর্মকাণ্ড করলে ছাড় দেওয়া হবে না: ইসি আহসান



ডিস্ট্রিক্ট করেসপন্ডেন্ট, বার্তা২৪.কম, যশোর
প্রার্থী সন্ত্রাসী কর্মকাণ্ড করলে ছাড় দেওয়া হবে না: ইসি আহসান

প্রার্থী সন্ত্রাসী কর্মকাণ্ড করলে ছাড় দেওয়া হবে না: ইসি আহসান

  • Font increase
  • Font Decrease

নির্বাচন কমিশনার ব্রিগেডিয়ার জেনারেল আহসান হাবিব খান (অব.) বলেছেন, নির্বাচনে কোনো প্রার্থী যদি সন্ত্রাসী কর্মকাণ্ড বা কোনো ঝামেলা করার চেষ্টা করে তাকে ছাড় দেওয়া হবে না। প্রার্থীকে আইনের আওতায় এনে কঠোর ব্যবস্থা নেওয়া হবে। কিশোর গ্যাংয়ের পৃষ্ঠপোষকদেরও ছাড় দেওয়া হবে না। 

বৃহস্পতিবার (১৬ মে) বেলা ১১ টায় যশোর জেলা শিল্পকলা একাডেমি মিলনায়তনে নির্বাচন সংশ্লিষ্ট কর্মকর্তাদের উপস্থিতিতে প্রতিদ্বন্দ্বী প্রার্থীগণের সঙ্গে আচরণবিধি ও অন্যান্য বিষয় সংক্রান্ত মতবিনিময় সভা অনুষ্ঠান শেষে এক প্রেস ব্রিফিংয়ে সাংবাদিকদের এ কথা বলেন।

তিনি বলেন, এবারের উপজেলা পরিষদ নির্বাচনে বর্ষীয়ান রাজনীতিবিদরা ভোটারদের কাছে যেতে পারছেন। আর এ যাওয়ার পরিবেশ তৈরি করতে পেরেছে নির্বাচন কমিশন। গত দ্বাদশ জাতীয় সংসদ এবং উপজেলা পরিষদের প্রথম ধাপের নির্বাচন সুষ্ঠু ও সুন্দর হয়েছে। সামনের নির্বাচনগুলো আরও ভালো হবে।

নির্বাচন কমিশনার বলেন, এই কমিশন সাংবাদিকদের সুরক্ষায় আইন করেছে। নির্বাচনে দায়িত্ব পালন করার সময় কেউ যদি সাংবাদিকদের আহত কিংবা ক্যামেরা ভাঙচুর করে তাহলে তার শাস্তি হবে। তবে, নির্বাচনের সময় কিছু মৌসুমি সাংবাদিক হাজির হয়। তারা কারো পক্ষে, আবার কারো বিপক্ষে প্রচার-অপপ্রচার করে। এ বিষয়টির প্রতিও আমাদের লক্ষ্য রাখতে হবে। তিনি নির্বাচন সংশ্লিষ্টদের প্রেসক্লাবের মাধ্যমে যাচাই-বাছাই করে সাংবাদিকদের পাস দেয়ার নির্দেশনা দেন।

উপজেলা নির্বাচনে এমপিদের ভূমিকার বিষয়ে এক প্রশ্নের জবাবে নির্বাচন কমিশনার আহসান হাবিব খান বলেন, এমপিরা কেবলমাত্র ভোট দিতে পারবেন। তারা কোনো প্রার্থীর পক্ষে প্রচার-প্রচারণা চালাতে পারবেন না।

প্রথম ধাপের নির্বাচনে ভোটার উপস্থিতি কম হওয়ার বিষয়ে তিনি বলেন, সারাদেশে গড়ে ৩৬ শতাংশ ভোটার এসেছে। এটিকে কম বলবো না। ধান কাটা মৌসুম, গরম ও ভোটারদের প্রার্থী দেখে পছন্দ হয়নি বলেই ভোটার উপস্থিতি কিছুটা কমেছে। তবে, এ অবস্থা উন্নতির দিকে যাচ্ছে। বাংলাদেশের নির্বাচন ব্যবস্থা এক সময় বিশ্বে রোল মডেল হবে বলে মন্তব্য করেন তিনি।

আরও উপস্থিত ছিলেন, যশোরের জেলা প্রশাসক মোহাম্মদ আবরাউল হাছান মজুমদার, পুলিশ সুপার প্রলয় কুমার জোয়ারদার, যশোর নির্বাচন অফিসার আনিছুর রহমান প্রমুখ।

;

৩০ উপজেলায় ব্যালট যাবে ভোটের একদিন আগে



স্টাফ করেসপন্ডেন্ট, বার্তা২৪.কম
ছবি: বার্তা২৪.কম

ছবি: বার্তা২৪.কম

  • Font increase
  • Font Decrease

ষষ্ঠ উপজেলা পরিষদ নির্বাচনের দ্বিতীয় ধাপের ভোটে ১৬ জেলার ৩০ উপজেলায় আগের দিন ৬১৫ কেন্দ্রে ব্যালট পেপার পাঠানো হবে। অন্যান্য স্থানে ব্যালট যাবে ভোটের দিন সকালে।

নির্বাচন কমিশনের (ইসি) নির্বাচন ব্যবস্থাপনা শাখার উপ-সচিব মো. আতিয়ার রহমান ইতিমধ্যে এ সংক্রান্ত নির্দেশনা সংশ্লিষ্ট রিটার্নিং কর্মকর্তাদের পাঠিয়েছেন।

এতে বলা হয়েছে, আগামী ২১ মে অনুষ্ঠেয় ৬ষ্ঠ উপজেলা পরিষদের দ্বিতীয় ধাপের নির্বাচন উপলক্ষে ৩০ উপজেলার ৬১৫টি ভোটকেন্দ্রে পর্যাপ্ত নিরাপত্তার সাথে ভোটগ্রহণের পূর্বের দিন ভোটকেন্দ্রে নির্বাচনি মালামালের সাথে ব্যালট পেপার প্রেরণের জন্য নির্বাচন কমিশন অনুমতি প্রদান করেছেন।

সিদ্ধান্ত অনুসারে প্রয়োজনীয় ব্যবস্থা গ্রহণের জন্য নির্দেশক্রমে অনুরোধ করা হলো।

যেসব উপজেলায় আগের দিন ব্যালট যাবে সেগুলো হলো- কুড়িগ্রাম সদর, উলিপুর, অষ্টগ্রাম, গাইবান্ধা সদর, শিবগঞ্জ, মুলাদী, হিজলা, কুমারখালী, ভোলা সদর, দৌলতখান, মৌলভীবাজার সদর, রাজনগর, কোম্পানীগঞ্জ, গোয়াইনঘাট, ধর্মপাশা, তাহিরপুর, জামালগঞ্জ, বিশ্বম্ভরপুর, বাহুবল, নবীগঞ্জ, খাগড়াছড়ি সদর, দীঘিনালা, পানছড়ি, লামা, নাইক্ষ্যংছড়ি, বিলাইছড়ি, রাজস্থলি, কাপ্তাই, লালমনিরহাট সদর ও সুন্দরগঞ্জ।

;