ঋণ খেলাপে বাতিল হলো ১৩৪ জনের প্রার্থিতা



আসিফ শওকত কল্লোল, স্পেশাল করেসপন্ডেন্ট, বার্তা২৪.কম
ছবি: বার্তা২৪.কম

ছবি: বার্তা২৪.কম

  • Font increase
  • Font Decrease

আসন্ন সংসদ নির্বাচনের আগে ঋণ খেলাপি হিসেবে ১৩৪ জনের প্রার্থিতা বাতিল হয়ে গেছে। এর মধ্যে রাষ্ট্রায়ত্ত আট ব্যাংকের ১০০ জন। বাকি ৩৪ জন বেসরকারি ব্যাংকের। এদের খেলাপি ঋণের পরিমাণ কোনোভাবেই বেশি নয়।

কিন্তু রাঘব বোয়ালরা শত থেকে হাজার কোটি টাকার খেলাপি ‍ঋণ আগেই পুন: তফসিল করে সেগুলো নিয়মিত করে নিয়েছেন। ফলে তাদের নির্বাচন করতে কোনো বাধা নেই। সরকারি-বেসরকারি বিভিন্ন ব্যাংক ও বাংলাদেশ ব্যাংক সূত্রে এসব তথ্য জানা গেছে।

সূত্র জানায়, নির্বাচনের আগেই বেক্সিমকো গ্রুপের কো চেয়ারম্যান সালমান এফ রহমান, আওয়ামী লীগের সাবেক বন ও পরিবেশ মন্ত্রী হাছান মাহমুদ, আওয়ামী লীগের সংসদ সদস্য শেখ আফিল উদ্দিন, সাম্যবাদী দলের দিলীপ বড়ুয়াসহ আরো অনেকে খেলাপি ঋণ নবায়ন করে নিয়েছেন।

সূত্র জানায়, খেলাপি ঋণের দায়ে গতকাল পর্যন্ত জাতীয় পার্টির মহাসচিক রুহুল আমিন হওলাদার, ঐক্যফ্রন্টের বঙ্গবীর কাদের সিদ্দিকী, সাবেক অর্থমন্ত্রী শাহ এস এম এস কিবরিয়ার ছেলে রেজা কিবরিয়া, বিএনপির প্রার্থী মুন্নু সিরামিকসের কর্ণধার হারুনুর রশিদ খান মুন্নুর মেয়ে আফরোজা খান রিতাসহ আরো অনেকের মনোনয়ন বাতিল করা হয়েছে।

যারা মনোনয়নপত্র দাখিল করেছিলেন নির্বাচন কমিশন থেকে তাদের তালিকা সংগ্রহ করে বাংলাদেশ ব্যাংকসহ বাণিজ্যিক ব্যাংকগুলো বাছাই করে ১৩৪ জনকে খেলাপি হিসেবে শনাক্ত করেছে। রোববার মনোনয়নপত্র বাছাইয়ের সময় ব্যাংকগুলোর পক্ষে এদের খেলাপি ঋণের তথ্য রিটার্নিং কর্মকর্তাদের সামনে তুলে ধরলে ঐসব মনোনয়নপত্র বাতিল ঘোষণা করা হয়।

এর মধ্যে জনতা ব্যাংকের খেলাপি পারটেক্স গ্রুপের চেয়ারম্যান ও বিএনপির প্রার্থী এম এ হাসেম, অগ্রণী ব্যাংকের খেলাপি ঐ্যক্যফ্রন্টের প্রার্থী বঙ্গবীর কাদের সিদ্দিকীর মনোনয়ন বাতিল করা হয়েছে। রূপালী ব্যাংকের খেলাপি ও তরিকত ফেডারেশন থেকে লক্ষীপুরের একটি আসনের প্রার্থী এম এ আউয়াল সোনালী ব্যাংকের খেলাপি বিএনপির ভাইস চেয়ারম্যান গিয়াস উদ্দিন কাদের চৌধুরীর মনোনয়ন বাতিল করা হয়েছে। একই ব্যাংকে মনজুর কাদের, মুনিরুল হক চৌধুরী, মামুনুর রশিদ, আব্দুল গফুর ভুঁইয়া খেলাপি প্রার্থীর তালিকায় রয়েছেন।

এছাড়াও ঋণ খেলাপির দায়ে ঝালকাঠি-১ আসনের ইয়াসমিন আক্তার, ঋণ খেলাপি হওয়ায় বিএনপির যুগ্ম-মহাসচিব আসলাম চৌধুরী, মির্জা আব্বাসের স্ত্রী আফরোজা আব্বাস, শিক্ষক নেতা অধ্যক্ষ সেলিম ভূঁইয়ার মনোনয়ন বাতিল করা হয়েছে।

একই অভিযোগে বাগেরহাট-১ আসনে জাতীয় পার্টির আহমেদ জোবায়ের, কুষ্টিয়া-১ জাতীয় সমাজতান্ত্রিক দল জাসদের (বাদল গ্রুপ) প্রার্থী রেজাউল হক, কুষ্টিয়া-৪ আসনের ন্যাশনাল পিপলস পার্টির প্রার্থী মেহেদী হাসান, জাকের পাটির তসির উদ্দিন ও সমাজতান্ত্রিক দল জাসদ প্রার্থী রোকনুজ্জামান রোকন, শেরপুর-১ আসনে বিএনপির নেতা মো. হযরত আলীর মনোনয়ন বাতিল করা হয়।

ব্র্যাক ব্যাংকে ঋণ খেলাপির কারণে ঢাকা-৪ আসনের বিকল্পধারার কবির হোসেন, সিটি ব্যাংকে ঋণ খেলাপির কারণে স্বতন্ত্র প্রার্থী আব্দুল মালেক, সোনালী ব্যাংকে ঋণ খেলাপি থাকায় স্বতন্ত্র প্রার্থী মো. নজরুল ইসলাম, নাটোর-১ আসনে জাতীয় পার্টির আলাউদ্দিন মৃধা, যশোর -৪ আসনে বিকল্পধারা বাংলাদেশের প্রার্থী এম নাজিম উদ্দিন আল আজাদের মনোনয়ন বাতিল করা হয়েছে।

খুলনা-৬ আসনে বিএনপির প্রার্থী শফিকুল আলম মনা একজন ঋণ খেলাপির জামিনদার হওয়ায় তার মনোনয়ন বাতিল করা হয়েছে। সাতক্ষীরা জেলার কৃষক লীগের সভাপতি বিশ্বজিৎ সাধুর মনোনয়ন বাতিল করা হয়েছে।

এছাড়া ঋণ খেলাপির কারণে ন্যাশনাল পিপলস পাটির মো. দেলোয়ার হোসেনের মনোনয়নপত্র বাতিল করা হয়েছে। সূত্র জানায়, রাষ্ট্রায়ত্ত সোনালী ব্যাংকে ঋণ খেলাপি প্রার্থী ছিল ৪১ জন। এর মধ্যে বর্তমান ও সাবেক মন্ত্রী-এমপিসহ রাজনৈতিকভাবে প্রভাবশালী নয় জন প্রার্থী ঋণ পুন:তফসিল ও আদালতের স্থগিতাদেশ নিয়ে নিয়মিত হয়েছেন। বাকি ৩২ জন প্রার্থী ব্যাংকের চূড়ান্ত যাচাই-বাছাইয়ে ঋণ খেলাপি হিসেবে চিহ্নিত হয়েছেন। একইভাবে জনতা ব্যাংকের ১৯ জনের মধ্যে ১৩ জন প্রার্থী ঋণ খেলাপি হিসাবে শনাক্ত হয়েছেন। অগ্রণী ব্যাংকের ৩০ জনের মধ্যে ১৫ জন প্রার্থী ঋণ খেলাপি। রূপালী ব্যাংকের ১২ জনের মধ্যে তিন জন ঋণ খেলাপি ধরা পড়ে। বেসিক ব্যাংকের ছয় জন ঋণ খেলাপি ও বাংলাদেশ ডেভেলপমেন্ট ব্যাংক লিমিটেডে (বিডিবিএল) তিন জন প্রার্থী ঋণ খেলাপি ধরা পড়েছে। এছাড়া  আরও ৩৪ জন প্রার্থী বিভিন্ন ব্যাংক থেকে ঋণ খেলাপি হিসাবে ধরা পড়েছেন।

   

‘ভোটাররাও রাজনৈতিকভাবে বিভক্ত হওয়ায় ভোটার উপস্থিতি কম’



স্টাফ করেসপন্ডেন্ট, বার্তা২৪.কম, ঢাকা
ছবি: বার্তা২৪.কম

ছবি: বার্তা২৪.কম

  • Font increase
  • Font Decrease

নির্বাচনে সব দলের অংশগ্রহণ না থাকা এবং ভোটাররাও রাজনৈতিকভাবে বিভক্ত হয়ে যাওয়ার কারণে ভোটার উপস্থিতি কম বলে মন্তব্য করেছেন নির্বাচন কমিশনার মো. আলমগীর।

রোববার (১৯ মে) দুপুরে আগারগাঁও নির্বাচন ভবনে নিজ রুমে গণমাধ্যমের সাথে আলাপকালে তিনি এই কথা বলেন।

তিনি বলেন, বিএনপির ভোট বর্জনের লিফলেট বিতরণ গণতান্ত্রিক অধিকার। তবে কোনো ভোটারকে সহিংসতার মাধ্যমে ভোট প্রদানে বাধা দিতে পারবে না।

নির্বাচন কমিশনার মো. আলমগীর বলেন, নির্বাচন কমিশনের ওপর কারো অনাস্থা নেই। বিএনপির অনাস্থা রাজনৈতিক ইস্যু। 

;

ষষ্ঠ উপজেলা নির্বাচন, দ্বিতীয় ধাপ

১শ ১৬ জন কোটিপতির প্রার্থীর লড়াই



স্টাফ করেসপন্ডেন্ট, বার্তা২৪.কম, ঢাকা
ছবি: বার্তা২৪

ছবি: বার্তা২৪

  • Font increase
  • Font Decrease

ষষ্ঠ উপজেলা নির্বাচনের দ্বিতীয় ধাপের ১শ ৫৭টি উপজেলায় ১শ ১৬ জন কোটিপতি প্রার্থী ভোটের মাঠে লড়াই করছেন বলে জানিয়েছে, ট্রান্সপারেন্সি ইন্টারন্যাশনাল বাংলাদেশের (টিআইবি)।

রোববার (১৯ মে) সকালে রাজধানীর ধানমণ্ডির মাইডাস সেন্টারে আয়োজিত এক সংবাদ সম্মেলনে ষষ্ঠ উপজেলা পরিষদ নির্বাচনের ২য় ধাপে অংশগ্রহণকারী প্রার্থীদের হলফনামা বিশ্লেষণে এই তথ্য পাওয়া গেছে বলে জানায় টিআইবি।

টিআইবি জানায়, উপজেলা নির্বাচনের দ্বিতীয় ধাপে ১শ ৫৭টি উপজেলায় একহাজার ৮শ ১১ জন প্রার্থী প্রতিদ্বন্দ্বিতা করছেন। তার মধ্যে ১শ ১৬ জন প্রার্থী রয়েছেন কোটিপতি, যা আগের নির্বাচনের তুলনায় তিনগুণ বৃদ্ধি পেয়েছে।

টিআইবির নির্বাহী পরিচালক ইফতেখারুজ্জামান বলেন, দ্বিতীয় ধাপের নির্বাচনে চেয়ারম্যান পদে কোটিপতি প্রার্থী রয়েছেন, ১শ ৫ জন। ভাইস চেয়ারম্যান পদে রয়েছে আটজন ও নারী ভাইস চেয়ারম্যান পদে কোটিপতির সংখ্যা তিনজন।

সংবাদ সম্মেলনে জানানো হয়, কোটিপতি সম্পদের তালিকার শীর্ষে আছেন নোয়াখালীর সেনবাগের চেয়ারম্যান পদপ্রার্থী এস.এম. জাহাঙ্গীর আলম মানিক। তার অস্থাবর সম্পদ মোট ৮৪ দশমিক ৭৬ কোটি টাকা।

তালিকার দ্বিতীয় অবস্থানে রয়েছেন ধামরাইয়ের সুধীর চৌধুরী। তার অস্থাবর সম্পদ মূল্য ৩৫ দশমিক ৫৫ কোটি টাকা। তৃতীয় অবস্থানে আছেন শরীয়তপুরের জাজিরা উপজেলার চেয়ারম্যান প্রার্থী মোহাম্মদ ইদ্রিস ফরাজী। তার অস্থাবর সম্পদ মূল্য ২২ দশমিক ৮৭ কোটি টাকা।

ইফতেখারুজ্জামান আরো বলেন, দ্বিতীয় ধাপের নির্বাচনে ৫ বছরে চেয়ারম্যান প্রার্থীর আয় বেড়েছে প্রায় ১১ হাজার শতাংশ। এইক্ষেত্রে দেখা যায়, অস্থাবর সম্পদ বেড়েছে, স্ত্রীর সাড়ে ১১ হাজার ও নির্ভরশীলদের সম্পদ বৃদ্ধির হার ১২ হাজার চারশত শতাংশ।

;

তৃতীয় ধাপের উপজেলা পরিষদ নির্বাচন

মোংলায় ২ চেয়ারম্যান ও ১ ভাইস চেয়ারম্যান প্রার্থীকে জরিমানা



ডিস্ট্রিক্ট করেসপন্ডেন্ট, বার্তা২৪.কম, বাগেরহাট
ছবি: বার্তা২৪

ছবি: বার্তা২৪

  • Font increase
  • Font Decrease

বাগেরহাটের মোংলা উপজেলা পরিষদ নির্বাচনে আচরণবিধি লঙ্ঘন করার দায়ে দুইজন চেয়ারম্যান ও একজন ভাইস চেয়ারম্যান প্রার্থীকে মোট ৬০ হাজার টাকা জরিমানা করেছেন ভ্রাম্যমাণ আদালত।

শনিবার (১৮ মে) দুপুরে ভ্রাম্যমাণ আদালতের বিচারক ও নির্বাহী ম্যাজিস্ট্রেট এবং মোংলা উপজেলার সহকারী কমিশনার (ভূমি) মো. তরিকুল ইসলাম এ জরিমানা করেন।

ভ্রাম্যমাণ আদালতের বিচারক মো. তরিকুল ইসলাম বার্তা২৪.কমকে বলেন, বাগেরহাটের মোংলা উপজেলা পরিষদ নির্বাচনে আনারস প্রতীকের চেয়ারম্যান প্রার্থী ও উপজেলা যুবলীগের সাধারণ সম্পাদক মো. ইকবাল হোসেন এবং গলদা চিংড়ি প্রতীকের চেয়ারম্যান প্রার্থী ও উপজেলা আওয়ামী লীগের সহসভাপতি আবু তাহের হাওলাদার বড় গেট ও তোরণ বানিয়ে নির্বাচনের প্রচারণা চালিয়ে আসছেন, যা নির্বাচনি আচরণবিধি লঙ্ঘন। সে কারণে দুই প্রার্থীকে ১০ হাজার করে ২০ হাজার টাকা জরিমানা করা হয়েছে।

এছাড়া এ নির্বাচনে টিউবওয়েল প্রতীকের ভাইস চেয়ারম্যান প্রার্থী ওবাইদুল ইসলাম হিমেল একটি গাড়িতে দুটি মাইক এবং পৌর শহরের নির্দিষ্ট স্থান ছাড়া পোস্টার ও বড় ব্যানার ঝুলিয়ে নির্বাচনের আচরণবিধি লঙ্ঘন করেছেন। এজন্য তাকেও ৪০ হাজার জরিমানা করা হয়েছে।

জরিমানার পাশাপাশি ভবিষ্যতের জন্য এসব প্রার্থীদের সতর্ক করা হয় এবং নির্বাচনি আচরণবিধি যাতে কেউ লঙ্ঘন করতে না পারেন, সেজন্য এ ধরনের তৎপরতা অব্যাহত থাকবে বলেও জানান তিনি।

উল্লেখ্য, ষষ্ঠ উপজেলা পরিষদের নির্বাচনে তৃতীয় ধাপে বাগেরহাটের মোংলা উপজেলায় নির্বাচন হবে আগামী ২৯ মে। এ নির্বাচনে তিনজন চেয়ারম্যান, সাতজন ভাইস চেয়ারম্যান ও তিনজন নারী ভাইস চেয়ারম্যান প্রার্থী নির্বাচনে লড়ছেন বলে জানা গেছে।

;

জীবন্ত ঘোড়া দিয়ে প্রচারণা, চেয়ারম্যান প্রার্থীকে জরিমানা



ডিস্ট্রিক্ট করেসপন্ডেন্ট, বার্তা২৪.কম, নীলফামারী
ছবি: সংগৃহীত

ছবি: সংগৃহীত

  • Font increase
  • Font Decrease

নীলফামারীর সৈয়দপুরে উপজেলা পরিষদ নির্বাচনে আচরণবিধি লঙ্ঘন করে জীবন্ত ঘোড়া দিয়ে প্রচারণা করার দায়ে চেয়ারম্যান প্রার্থী ফয়সাল দিদার দিপুকে ৪০ হাজার টাকা জরিমানা করেছে ভ্রাম্যমাণ আদালত।

শুক্রবার (১৭ মে) বিকালে নির্বাচনী আচরণবিধি দায়িত্বরত নির্বাহী ম্যাজিস্ট্রেট ও সহকারী কমিশনার ভূমি আমিনুল ইসলাম ভ্রাম্যমাণ আদালত বসিয়ে এ জরিমানা করেন।

ফয়সাল দিদার দিপু জাতীয় পার্টির কেন্দ্রীয় কমিটির যুগ্ম ছাত্রবিষয়ক সম্পাদক ও সৈয়দপুর উপজেলা পরিষদ নির্বাচনে চেয়ারম্যান পদে ঘোড়া প্রতীক নিয়ে প্রতিদ্বন্দ্বিতা করছেন।

ভ্রাম্যমাণ আদালত সূত্রে জানা যায়, শুক্রবার বিকালে চেয়ারম্যান প্রার্থী ফসয়াল দিদার দিপু জীবন্ত ঘোড়া দিয়ে তার সমর্থকদের সাথে নিয়ে শহরের বিভিন্ন স্থানে নির্বাচনী প্রচারণা করছিলেন। এসময়ে নির্বাহী ম্যাজিস্ট্রেট খবর পেয়ে ঘটনাস্থলে এসে সত্যতা পেয়ে ৪০ হাজার টাকা জরিমানা করেন।জরিমানার টাকা পরিশোধ না করায় এ প্রতিবেদন লেখা পর্যন্ত পুলিশ আটক করে রেখেছেন দিপুকে।

নির্বাহী ম্যাজিস্ট্রেট ও সহকারী কমিশনার ভূমি আমিনুল ইসলামের মুঠোফোনে একাধিকবার যোগাযোগ করা হলে তিনি কল রিসিভ করেননি।

এবিষয়ে সৈয়দপুর উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তা ও সহকারী রিটার্নিং কর্মকর্তা নুরই আলম সিদ্দিকী বলেন, একজন চেয়ারম্যান প্রার্থী আচরণবিধি লঙ্ঘন করে জীবন্ত ঘোড়া দিয়ে নির্বাচনী প্রচারণা করছিলেন। সেটির খবর পেয়ে ঘটনাস্থলে গিয়ে সত্যতা পেয়ে আচরণ বিধি লঙ্ঘনের দায়ে ৪০ হাজার টাকা জরিমানা করা হয়েছে। জরিমানার টাকা পরিশোধ না করলে অনাদায়ে এক মাসের জেল দেওয়া হবে।

;