‘জনগণ এবার ভোট দিবে, ভাবতেই অন্যরকম লাগছে’



মানসুরা চামেলী, স্টাফ করেসপন্ডেন্ট
মমতাজ বেগম

মমতাজ বেগম

  • Font increase
  • Font Decrease

মানিকগঞ্জ থেকে ফিরে:  ‘সংরক্ষিত আসন ছিলো শেখ হাসিনার উপহার। বিনাপ্রতিদ্বন্দ্বিতায় নির্বাচিত হয়েছে অতটা ভালো লাগে নি। জনগণ আমাকে ভোট দিবে ভাবতেই ভালো লাগছে। তারা নৌকায় ভোট দিতে চাচ্ছে- এটা একটা অন্যরকম অনুভূতি হচ্ছে। তাই এবারের নির্বাচন আমার জন্য চ্যালেঞ্জ। এই চ্যালেঞ্জ নিতে প্রস্তুত আমি।’

কথাগুলো মমতাজ বেগমের। যিনি মানিকগঞ্জের শিঙ্গাইর উপজেলার, জয়মন্টপ গ্রামের প্রত্যন্ত অঞ্চল থেকে ওঠে আসা সফলতার গল্প। তাকে বলা হয় বাংলা লোকগানের সুর সম্রাজ্ঞী। বাংলার মাটি ও মানুষের প্রাণের শিল্পী। সামান্য বাউল কন্যা থেকে গানের মাধ্যমে তার মানুষের অন্তরে যেমন বিচরণ, তেমনি তিনি জাতীয় সংসদে জনগণের একজন প্রতিনিধিও।

এবারের একাদশ সংসদ নির্বাচনে আওয়ামী লীগের মনোনীত প্রার্থী। সম্প্রতি বার্তা২৪.কম-এর আলাপচারিতায় উঠে আসন্ন নির্বাচন, রাজনীতি, নিজের তার জীবনের গল্প।

প্রথমবার সংরক্ষিত, পরেরবার বিনাপ্রতিদ্বন্দ্বিতায় সংসদ সদস্য-এবারের নির্বাচনকে কিভাবে দেখছেন?- মমতাজ বলেন, এটা আমার কাছে চ্যালেঞ্জ। এতদিন জনগণ আমাকে ভালোবাসা দিয়েছে, এবার ভোট দিবে। দুই মেয়াদে আমি যে উন্নয়ন করেছি, তাতে জনগণ আমাকে ভোট দিতে, নৌকায় ভোট দিতে উন্মুখ হয়ে আছে।

যোগ্য প্রার্থী ভেবে আবারও নৌকা আমার হাতে তুলে দেওয়া হয়েছে জানিয়ে তিনি বলেন, নেত্রী (শেখ হাসিনা) আমার উপর ভরসা রেখে নৌকা তুলে দিয়েছে। তিনি আমাকে যোগ্য ভেবেছে। আমি এবারের ভোটে প্রমাণ করে দিবো মানিকগঞ্জের মাটি নৌকার ঘাঁটি।  

নিজের জয়ের ব্যাপারে কতটুকু আশাবাদী জানতে চাইলে জনপ্রিয় এ সংগীতশিল্পী বলেন, আমি কখনও বলবো না, জয়ে ব্যাপারে শতভাগ আশাবাদী। তবে জনগণের জন্য কাজ করেছি। আগে যারা ক্ষমতায় ছিলেন তারা একটা বড় কাজ করলে বলত আমি এ কাজ করেছি। এখন আমরা এরকম ১০/১৫টা  বড় কাজ করেছি। স্কুল-কলেজ, ব্রিজ কালভার্ট, বাঁধ নির্মাণ- কি করি নাই। আর আমরা এত উন্নয়ন করেছি, যা আর গুণে গুণে বলতে হয় না। উন্নয়নের এ ধারা ধরে রাখতে নৌকার জয়ের ধারা দরে রাখতে হবে। তাই জয়ের ব্যাপারে আমি আশাবাদী, এখন উপরে আল্লাহ- আর সব ভোটারদের হাতে।

https://img.imageboss.me/width/700/quality:100/https://img.barta24.com/uploads/news/2018/Dec/05/1544000915454.jpg

মানিকগঞ্জের শিঙ্গাইর, হরিরামপুর ও সদরের দুইটি ইউনিয়ন নিয়ে ২ আসন। মনোনয়ন প্রক্রিয়ার আগে গুঞ্জন শোনা যেত স্থানীয় আওয়ামী লীগের দ্বন্দ্ব ছিলো। একাধিক প্রার্থী মনোনয়ন প্রত্যাশাও করেছিলেন।  

তবে দ্বন্দ্বের বিষয়টি উড়িয়ে দিয়ে মমতাজ বলেন, শিঙ্গাইর উপজেলায় কোনো মতানৈক্য নেই। সবাই নৌকার বিজয়ের জন্য কাজ করছে। প্রতিদিন কর্মী সভা হচ্ছে। নৌকার বিজয়ের জন্য পুরো মানিকগঞ্জ এক পতাকাতলে ঐক্যবদ্ধ।

একজন বাউলকন্যা থেকে বর্তমান অবস্থা-নিজেকে কিভাবে মূল্যায়ন করেন?- ‘ পরিশ্রমের কারণেই আমি এ অবস্থানে এসেছি। কোনো কিছু পেতে হলে পরিশ্রম করতে হবে। কোনো কাজে প্রতি লক্ষ্য যদি ঠিক থাকে, তাহলে সেটা অর্জন সম্ভব। দেখুন, আমার বাবা একজন বাউল ছিলো। আমার জন্য কিছু রেখে যাননি। তবে আমাকে সম্পদ বানিয়ে গেছেন। সেখান থেকে আমি চিন্তা করলাম, বড় শিল্পী হবো। এরপর মানুষ আমাকে  শিল্পী হিসেবে সে ভালোবাসা দিয়েছি।  সেখান থেকে চিন্তা করলাম মানুষের সেবা করার।  এই সেবাব্রত নিয়ে রাজনীতিতে আসা।

‘প্রথমে আমি কিন্তু রাজনীতি করব তা কিন্তু ভাবিনি। নিজের পরিশ্রমের টাকা দিয়ে মানুষের সেবা শুরু করলাম। প্রথমে একটা ভাড়া বাড়িতে মমতাজ চক্ষু হাসপাতাল নির্মাণ শুরু করি। সেটা এখন দাঁড়িয়ে গেছে। আমি না থাকলেও চক্ষু হাসপাতালটি থাকবে।

গান ও রাজনীতি দুটো এক সঙ্গে সামলানোর বিষয়ে ভোটের সম্ভাব্য এ প্রার্থী বলেন, গান ও রাজনীতি কিভাবে ব্যালেন্স করি এমন প্রশ্ন সব সময় আসে। আপনারা হয়ত দেখেছেন, আমি সারা বাংলাদেশে প্রোগ্রাম করেছি। গান গেয়ে আমি মানুষের ভালোবাসা পেয়েছি। গানের পাশাপাশি আমি এলাকার উন্নয়ন করে মানুষের সেবা করি। আমি একজন শিল্পী হিসেবে গান করি, তারা আমার গান পছন্দ করে।  আমার গান তাদের আত্মার খোড়াক, আমি দুইটা দিয়েই মানুষের সেবা করি।

‘ আরেকটা জিনিস মনে রাখতে হবে, ইচ্ছা থাকলে উপায় হয়, কথা আছে, যে রাধে সে চুলও বাঁধে। মানুষের সেবা করতে চাইলে পারা যায়। আমি চাইলেই পারতাম শিল্পী হয়ে সারাজীবন আরাম আয়েশে জীবন কাটাতে। কিন্তু সে আরাম আয়েশের সময়টুকু- আমি রাজনীতিতে দিয়ে মানুষের সেবা করি।

   

জীবন্ত ঘোড়া দিয়ে প্রচারণা, চেয়ারম্যান প্রার্থীকে জরিমানা



ডিস্ট্রিক্ট করেসপন্ডেন্ট, বার্তা২৪.কম, নীলফামারী
ছবি: সংগৃহীত

ছবি: সংগৃহীত

  • Font increase
  • Font Decrease

নীলফামারীর সৈয়দপুরে উপজেলা পরিষদ নির্বাচনে আচরণবিধি লঙ্ঘন করে জীবন্ত ঘোড়া দিয়ে প্রচারণা করার দায়ে চেয়ারম্যান প্রার্থী ফয়সাল দিদার দিপুকে ৪০ হাজার টাকা জরিমানা করেছে ভ্রাম্যমাণ আদালত।

শুক্রবার (১৭ মে) বিকালে নির্বাচনী আচরণবিধি দায়িত্বরত নির্বাহী ম্যাজিস্ট্রেট ও সহকারী কমিশনার ভূমি আমিনুল ইসলাম ভ্রাম্যমাণ আদালত বসিয়ে এ জরিমানা করেন।

ফয়সাল দিদার দিপু জাতীয় পার্টির কেন্দ্রীয় কমিটির যুগ্ম ছাত্রবিষয়ক সম্পাদক ও সৈয়দপুর উপজেলা পরিষদ নির্বাচনে চেয়ারম্যান পদে ঘোড়া প্রতীক নিয়ে প্রতিদ্বন্দ্বিতা করছেন।

ভ্রাম্যমাণ আদালত সূত্রে জানা যায়, শুক্রবার বিকালে চেয়ারম্যান প্রার্থী ফসয়াল দিদার দিপু জীবন্ত ঘোড়া দিয়ে তার সমর্থকদের সাথে নিয়ে শহরের বিভিন্ন স্থানে নির্বাচনী প্রচারণা করছিলেন। এসময়ে নির্বাহী ম্যাজিস্ট্রেট খবর পেয়ে ঘটনাস্থলে এসে সত্যতা পেয়ে ৪০ হাজার টাকা জরিমানা করেন।জরিমানার টাকা পরিশোধ না করায় এ প্রতিবেদন লেখা পর্যন্ত পুলিশ আটক করে রেখেছেন দিপুকে।

নির্বাহী ম্যাজিস্ট্রেট ও সহকারী কমিশনার ভূমি আমিনুল ইসলামের মুঠোফোনে একাধিকবার যোগাযোগ করা হলে তিনি কল রিসিভ করেননি।

এবিষয়ে সৈয়দপুর উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তা ও সহকারী রিটার্নিং কর্মকর্তা নুরই আলম সিদ্দিকী বলেন, একজন চেয়ারম্যান প্রার্থী আচরণবিধি লঙ্ঘন করে জীবন্ত ঘোড়া দিয়ে নির্বাচনী প্রচারণা করছিলেন। সেটির খবর পেয়ে ঘটনাস্থলে গিয়ে সত্যতা পেয়ে আচরণ বিধি লঙ্ঘনের দায়ে ৪০ হাজার টাকা জরিমানা করা হয়েছে। জরিমানার টাকা পরিশোধ না করলে অনাদায়ে এক মাসের জেল দেওয়া হবে।

;

ফটিকছড়িতে চেয়ারম্যান প্রার্থীর দুই কর্মীকে জরিমানা



স্টাফ করেসপন্ডেন্ট, বার্তা২৪.কম, চট্টগ্রাম
ফটিকছড়িতে চেয়ারম্যান প্রার্থীর দুই কর্মীকে জরিমানা

ফটিকছড়িতে চেয়ারম্যান প্রার্থীর দুই কর্মীকে জরিমানা

  • Font increase
  • Font Decrease

নির্বাচন আচরণবিধি লঙ্ঘনের অভিযোগে চট্টগ্রামের ফটিকছড়ি উপজেলা চেয়ারম্যান প্রার্থী নাজিম উদ্দিন মুহুরীর দুই কর্মীকে জরিমানা করা হয়েছে।

বৃহস্পতিবার (১৬ মে) উপজেলা সহকারী কমিশনার (ভূমি) ও নির্বাহী হাকিম মো. মেজবাহ উদ্দিন জাফতনগর ইউনিয়নে তাদের জরিমানা করেন।

জানা যায়, উপজেলার জাফতনগর ইউনিয়নের বিভিন্ন গ্রামে নির্বাচনী আচরণবিধি ভঙ্গ করে চেয়ারম্যান প্রার্থী নাজিম মুহুরীর পক্ষে মিনি ট্রাক ও মাইক্রোবাস সহযোগে শোডাউন এবং দুপুর ২টার আগেই মাইক বাজিয়ে প্রচারণা করার অপরাধে মো. জাহের বিন সাব্বির ও মো. মিনহাজ নামের দুই কর্মীর বিরুদ্ধে আচরণবিধি ভঙ্গে তাৎক্ষণিক ২০ হাজার টাকা অর্থদণ্ড অনাদায়ে ৭ দিনের বিনাশ্রম কারাদণ্ড দেন।

নির্বাহী ম্যাজিস্ট্রেট ও সহকারী কমিশনার (ভূমি) মো. মেজবাহ উদ্দিন বলেন, ‘দণ্ডের অর্থ আদায় করা হয়। অবাধ, সুষ্ঠু ও নিরপেক্ষ নির্বাচনের স্বার্থে মোবাইল কোর্ট চলমান থাকবে।’

;

প্রার্থী সন্ত্রাসী কর্মকাণ্ড করলে ছাড় দেওয়া হবে না: ইসি আহসান



ডিস্ট্রিক্ট করেসপন্ডেন্ট, বার্তা২৪.কম, যশোর
প্রার্থী সন্ত্রাসী কর্মকাণ্ড করলে ছাড় দেওয়া হবে না: ইসি আহসান

প্রার্থী সন্ত্রাসী কর্মকাণ্ড করলে ছাড় দেওয়া হবে না: ইসি আহসান

  • Font increase
  • Font Decrease

নির্বাচন কমিশনার ব্রিগেডিয়ার জেনারেল আহসান হাবিব খান (অব.) বলেছেন, নির্বাচনে কোনো প্রার্থী যদি সন্ত্রাসী কর্মকাণ্ড বা কোনো ঝামেলা করার চেষ্টা করে তাকে ছাড় দেওয়া হবে না। প্রার্থীকে আইনের আওতায় এনে কঠোর ব্যবস্থা নেওয়া হবে। কিশোর গ্যাংয়ের পৃষ্ঠপোষকদেরও ছাড় দেওয়া হবে না। 

বৃহস্পতিবার (১৬ মে) বেলা ১১ টায় যশোর জেলা শিল্পকলা একাডেমি মিলনায়তনে নির্বাচন সংশ্লিষ্ট কর্মকর্তাদের উপস্থিতিতে প্রতিদ্বন্দ্বী প্রার্থীগণের সঙ্গে আচরণবিধি ও অন্যান্য বিষয় সংক্রান্ত মতবিনিময় সভা অনুষ্ঠান শেষে এক প্রেস ব্রিফিংয়ে সাংবাদিকদের এ কথা বলেন।

তিনি বলেন, এবারের উপজেলা পরিষদ নির্বাচনে বর্ষীয়ান রাজনীতিবিদরা ভোটারদের কাছে যেতে পারছেন। আর এ যাওয়ার পরিবেশ তৈরি করতে পেরেছে নির্বাচন কমিশন। গত দ্বাদশ জাতীয় সংসদ এবং উপজেলা পরিষদের প্রথম ধাপের নির্বাচন সুষ্ঠু ও সুন্দর হয়েছে। সামনের নির্বাচনগুলো আরও ভালো হবে।

নির্বাচন কমিশনার বলেন, এই কমিশন সাংবাদিকদের সুরক্ষায় আইন করেছে। নির্বাচনে দায়িত্ব পালন করার সময় কেউ যদি সাংবাদিকদের আহত কিংবা ক্যামেরা ভাঙচুর করে তাহলে তার শাস্তি হবে। তবে, নির্বাচনের সময় কিছু মৌসুমি সাংবাদিক হাজির হয়। তারা কারো পক্ষে, আবার কারো বিপক্ষে প্রচার-অপপ্রচার করে। এ বিষয়টির প্রতিও আমাদের লক্ষ্য রাখতে হবে। তিনি নির্বাচন সংশ্লিষ্টদের প্রেসক্লাবের মাধ্যমে যাচাই-বাছাই করে সাংবাদিকদের পাস দেয়ার নির্দেশনা দেন।

উপজেলা নির্বাচনে এমপিদের ভূমিকার বিষয়ে এক প্রশ্নের জবাবে নির্বাচন কমিশনার আহসান হাবিব খান বলেন, এমপিরা কেবলমাত্র ভোট দিতে পারবেন। তারা কোনো প্রার্থীর পক্ষে প্রচার-প্রচারণা চালাতে পারবেন না।

প্রথম ধাপের নির্বাচনে ভোটার উপস্থিতি কম হওয়ার বিষয়ে তিনি বলেন, সারাদেশে গড়ে ৩৬ শতাংশ ভোটার এসেছে। এটিকে কম বলবো না। ধান কাটা মৌসুম, গরম ও ভোটারদের প্রার্থী দেখে পছন্দ হয়নি বলেই ভোটার উপস্থিতি কিছুটা কমেছে। তবে, এ অবস্থা উন্নতির দিকে যাচ্ছে। বাংলাদেশের নির্বাচন ব্যবস্থা এক সময় বিশ্বে রোল মডেল হবে বলে মন্তব্য করেন তিনি।

আরও উপস্থিত ছিলেন, যশোরের জেলা প্রশাসক মোহাম্মদ আবরাউল হাছান মজুমদার, পুলিশ সুপার প্রলয় কুমার জোয়ারদার, যশোর নির্বাচন অফিসার আনিছুর রহমান প্রমুখ।

;

৩০ উপজেলায় ব্যালট যাবে ভোটের একদিন আগে



স্টাফ করেসপন্ডেন্ট, বার্তা২৪.কম
ছবি: বার্তা২৪.কম

ছবি: বার্তা২৪.কম

  • Font increase
  • Font Decrease

ষষ্ঠ উপজেলা পরিষদ নির্বাচনের দ্বিতীয় ধাপের ভোটে ১৬ জেলার ৩০ উপজেলায় আগের দিন ৬১৫ কেন্দ্রে ব্যালট পেপার পাঠানো হবে। অন্যান্য স্থানে ব্যালট যাবে ভোটের দিন সকালে।

নির্বাচন কমিশনের (ইসি) নির্বাচন ব্যবস্থাপনা শাখার উপ-সচিব মো. আতিয়ার রহমান ইতিমধ্যে এ সংক্রান্ত নির্দেশনা সংশ্লিষ্ট রিটার্নিং কর্মকর্তাদের পাঠিয়েছেন।

এতে বলা হয়েছে, আগামী ২১ মে অনুষ্ঠেয় ৬ষ্ঠ উপজেলা পরিষদের দ্বিতীয় ধাপের নির্বাচন উপলক্ষে ৩০ উপজেলার ৬১৫টি ভোটকেন্দ্রে পর্যাপ্ত নিরাপত্তার সাথে ভোটগ্রহণের পূর্বের দিন ভোটকেন্দ্রে নির্বাচনি মালামালের সাথে ব্যালট পেপার প্রেরণের জন্য নির্বাচন কমিশন অনুমতি প্রদান করেছেন।

সিদ্ধান্ত অনুসারে প্রয়োজনীয় ব্যবস্থা গ্রহণের জন্য নির্দেশক্রমে অনুরোধ করা হলো।

যেসব উপজেলায় আগের দিন ব্যালট যাবে সেগুলো হলো- কুড়িগ্রাম সদর, উলিপুর, অষ্টগ্রাম, গাইবান্ধা সদর, শিবগঞ্জ, মুলাদী, হিজলা, কুমারখালী, ভোলা সদর, দৌলতখান, মৌলভীবাজার সদর, রাজনগর, কোম্পানীগঞ্জ, গোয়াইনঘাট, ধর্মপাশা, তাহিরপুর, জামালগঞ্জ, বিশ্বম্ভরপুর, বাহুবল, নবীগঞ্জ, খাগড়াছড়ি সদর, দীঘিনালা, পানছড়ি, লামা, নাইক্ষ্যংছড়ি, বিলাইছড়ি, রাজস্থলি, কাপ্তাই, লালমনিরহাট সদর ও সুন্দরগঞ্জ।

;