জাপা এমপি মুক্তির হাতে আলাদিনের চেরাগ!



উবায়দুল হক, ডিস্ট্রিক্ট করেসপন্ডেন্ট, বার্তা২৪.কম
ছবি: সংগৃহীত

ছবি: সংগৃহীত

  • Font increase
  • Font Decrease

দশম জাতীয় সংসদ নির্বাচনে ময়মনসিংহ-৫ (মুক্তাগাছা) আসনটি জাতীয় পার্টিকে ছেড়ে দেয় আওয়ামী লীগ। আর তাতেই বিনা ভোটে প্রথমবারের মতো সংসদ সদস্য নির্বাচিত হন জাতীয় পার্টির কেন্দ্রীয় নেতা সালাহ উদ্দিন আহমেদ মুক্তি।

সংসদ সদস্য হয়ে তিনি যেন পেয়ে যান আলাদিনের চেরাগ! কেন না গত পাঁচ বছরে অস্বাভাবিক হারে বেড়েছে তার সম্পদের পরিমাণ। তার নিজের নামে বাড়ি, গাড়িসহ অস্থাবর সম্পদ বেড়ে গেছে ২২ গুণ আর ৪৮ গুণ বেড়েছে স্থাবর সম্পত্তি। স্ত্রীর নামেও হয়েছে শতভাগ। আয়ের পরিমাণ বেড়েছে ব্যবসাতেও।

ময়মনসিংহ-৫ (মুক্তাগাছা) আসন থেকে দাখিলকৃত দশম ও একাদশ জাতীয় সংসদ নির্বাচনী হলফনামা পর্যালোচনা করে এমন তথ্যই মিলেছে। হলফনামায় তিনি নিজের শিক্ষাগত যোগ্যতা উল্লেখ করেছেন এসএসসি পাস।

এবারের হলফনামায় দেয়া তথ্য মতে, তার হাতে থাকা নগদ টাকার পরিমাণ ৪৪ লাখ ১২ হাজার ৭৭৮ টাকা। যা ২০১৩ সালে ছিল ২ লাখ টাকা। বেড়েছে স্বর্ণালংকারের পরিমাণও। নিজের নামে আছে ২০ ভরি স্বর্ণ আর স্ত্রীর নামে আছে ৩২ ভরি। অথচ ২০১৩ সালে শুধু স্ত্রীর নামে ছিল মাত্র ২০ তোলা স্বর্ণ।

দশম জাতীয় সংসদ নির্বাচনে তার আসবাবপত্রের মূল্য ছিল ৫০ হাজার টাকা। তখন ইলেকট্রনিক পণ্য যা ছিল তা শশুরবাড়ি থেকে তার স্ত্রীকে দেয়া। ২০১৮ সালে এসে আসবাবপত্রের মূল্য দাঁড়িয়েছে সাড়ে ৬ লাখ টাকা। সেইসঙ্গে স্ত্রীর নামেও রয়েছে ১ লাখ ৭০ হাজার টাকার আসবাবপত্র। আগেরবার নিজের কোনো ইলেক্ট্রনিক সামগ্রী না থাকলেও এবার এ খাতে নিজের নামে মূল্য দেখানো হয়েছে ৪ লাখ ৮০ হাজার ৬০০ টাকা এবং স্ত্রীর নামে ১ লাখ ৩০ হাজার।

এছাড়াও ২০১৩ সালে অন্যান্য খাতে টাকার পরিমাণ শুন্য থাকলেও এবারের হলফনামায় এতে ব্যবসায়ী পুঁজি হিসেবে নিজের নামে দেখানো হয়েছে ৩৪ লাখ ২৯ হাজার ২১০ টাকা। রয়েছে স্ত্রীর নামেও ১৭ লাখ ৬২ হাজার টাকা। তিনি ব্যাংক ও আর্থিক প্রতিষ্ঠানে জমাকৃত টাকার পরিমাণ দেখিয়েছেন ৪ হাজার ৫৬০ টাকা।

এমপি হওয়ার আগে সালাহ উদ্দিন আহমেদ মুক্তির কোনো গাড়ি না থাকলেও এবার চড়ছেন ৫৮ লাখ ১০ হাজার টাকার বিলাসবহুল টয়োটা ব্র্যান্ডের একটি ল্যান্ড ক্রুইসার গাড়িতে। এছাড়াও রয়েছে ৩৪ লাখ ২০ হাজার টাকার একটি হার্ড জিপ। একটি বাসও রয়েছে ২৯ লাখ ৯৬ হাজার টাকা মূল্যের।

এমপি মুক্তির স্ত্রীর স্থায়ী সম্পদ বেড়েছে শতভাগ। কৃষি জমি খাতে নিজের নামে না থাকলেও স্ত্রীর নামে রেখেছেন সাড়ে ৪৪ শতাংশ জমি। অর্জনকালীন যার মূল্য ‍ছিল ৫ লাখ ১৩ হাজার টাকা।

বেড়েছে স্থাবর সম্পত্তি হিসেবে অকৃষি জমির পরিমাণও। দশম জাতীয় নির্বাচনী হলফনামায় ছিল পৈত্রিকসূত্রে প্রাপ্ত বাড়ি ও পতিত জমি মোট ১২ শতাংশ। এবার তা বেড়েছে ৯ গুণেরও বেশি। নিজের নামে এখন ১১৪.৪১ শতাংশ জমি রয়েছে। অর্জনকালীন যার মূল্য ৪৮ লাখ ৮৩ হাজার ৭০০ টাকা। স্ত্রীর নামেও কিনেছেন সাড়ে ৪ শতাংশ। যার অর্জনকালীন দাম ২ লাখ ৭৯ হাজার ৫০০ টাকা।

সাংসদ মুক্তির ব্যবসা ও অন্যান্য খাতেও বার্ষিক আয় বেড়েছে অনেক। এমপি হওয়ার আগে ব্যবসায় আয় ছিল ৩ লাখ ৩০ হাজার। এখন তা বেড়ে দাঁড়িয়েছে ১৪ লাখে। ২০১৩ সালে অন্যান্য খাতে কোনো আয় না দেখালেও এবার তা দেখিয়েছেন ৬ লাখ ৬০ হাজার টাকা।

একাদশ জাতীয় সংসদ নির্বাচনেও ময়মনসিংহ-৫ (মুক্তাগাছা) আসনে জাতীয় পার্টির মনোনীত প্রার্থী হয়েছেন দলটির কেন্দ্রীয় যুগ্ম মহাসচিব সালাহ উদ্দিন আহমেদ মুক্তি। তবে আসনটিতে আওয়ামী লীগও তাদের প্রার্থিতা ঘোষণা করেছে।

   

তৃতীয় ধাপের উপজেলা পরিষদ নির্বাচন

মোংলায় ২ চেয়ারম্যান ও ১ ভাইস চেয়ারম্যান প্রার্থীকে জরিমানা



ডিস্ট্রিক্ট করেসপন্ডেন্ট, বার্তা২৪.কম, বাগেরহাট
ছবি: বার্তা২৪

ছবি: বার্তা২৪

  • Font increase
  • Font Decrease

বাগেরহাটের মোংলা উপজেলা পরিষদ নির্বাচনে আচরণবিধি লঙ্ঘন করার দায়ে দুইজন চেয়ারম্যান ও একজন ভাইস চেয়ারম্যান প্রার্থীকে মোট ৬০ হাজার টাকা জরিমানা করেছেন ভ্রাম্যমাণ আদালত।

শনিবার (১৮ মে) দুপুরে ভ্রাম্যমাণ আদালতের বিচারক ও নির্বাহী ম্যাজিস্ট্রেট এবং মোংলা উপজেলার সহকারী কমিশনার (ভূমি) মো. তরিকুল ইসলাম এ জরিমানা করেন।

ভ্রাম্যমাণ আদালতের বিচারক মো. তরিকুল ইসলাম বার্তা২৪.কমকে বলেন, বাগেরহাটের মোংলা উপজেলা পরিষদ নির্বাচনে আনারস প্রতীকের চেয়ারম্যান প্রার্থী ও উপজেলা যুবলীগের সাধারণ সম্পাদক মো. ইকবাল হোসেন এবং গলদা চিংড়ি প্রতীকের চেয়ারম্যান প্রার্থী ও উপজেলা আওয়ামী লীগের সহসভাপতি আবু তাহের হাওলাদার বড় গেট ও তোরণ বানিয়ে নির্বাচনের প্রচারণা চালিয়ে আসছেন, যা নির্বাচনি আচরণবিধি লঙ্ঘন। সে কারণে দুই প্রার্থীকে ১০ হাজার করে ২০ হাজার টাকা জরিমানা করা হয়েছে।

এছাড়া এ নির্বাচনে টিউবওয়েল প্রতীকের ভাইস চেয়ারম্যান প্রার্থী ওবাইদুল ইসলাম হিমেল একটি গাড়িতে দুটি মাইক এবং পৌর শহরের নির্দিষ্ট স্থান ছাড়া পোস্টার ও বড় ব্যানার ঝুলিয়ে নির্বাচনের আচরণবিধি লঙ্ঘন করেছেন। এজন্য তাকেও ৪০ হাজার জরিমানা করা হয়েছে।

জরিমানার পাশাপাশি ভবিষ্যতের জন্য এসব প্রার্থীদের সতর্ক করা হয় এবং নির্বাচনি আচরণবিধি যাতে কেউ লঙ্ঘন করতে না পারেন, সেজন্য এ ধরনের তৎপরতা অব্যাহত থাকবে বলেও জানান তিনি।

উল্লেখ্য, ষষ্ঠ উপজেলা পরিষদের নির্বাচনে তৃতীয় ধাপে বাগেরহাটের মোংলা উপজেলায় নির্বাচন হবে আগামী ২৯ মে। এ নির্বাচনে তিনজন চেয়ারম্যান, সাতজন ভাইস চেয়ারম্যান ও তিনজন নারী ভাইস চেয়ারম্যান প্রার্থী নির্বাচনে লড়ছেন বলে জানা গেছে।

;

জীবন্ত ঘোড়া দিয়ে প্রচারণা, চেয়ারম্যান প্রার্থীকে জরিমানা



ডিস্ট্রিক্ট করেসপন্ডেন্ট, বার্তা২৪.কম, নীলফামারী
ছবি: সংগৃহীত

ছবি: সংগৃহীত

  • Font increase
  • Font Decrease

নীলফামারীর সৈয়দপুরে উপজেলা পরিষদ নির্বাচনে আচরণবিধি লঙ্ঘন করে জীবন্ত ঘোড়া দিয়ে প্রচারণা করার দায়ে চেয়ারম্যান প্রার্থী ফয়সাল দিদার দিপুকে ৪০ হাজার টাকা জরিমানা করেছে ভ্রাম্যমাণ আদালত।

শুক্রবার (১৭ মে) বিকালে নির্বাচনী আচরণবিধি দায়িত্বরত নির্বাহী ম্যাজিস্ট্রেট ও সহকারী কমিশনার ভূমি আমিনুল ইসলাম ভ্রাম্যমাণ আদালত বসিয়ে এ জরিমানা করেন।

ফয়সাল দিদার দিপু জাতীয় পার্টির কেন্দ্রীয় কমিটির যুগ্ম ছাত্রবিষয়ক সম্পাদক ও সৈয়দপুর উপজেলা পরিষদ নির্বাচনে চেয়ারম্যান পদে ঘোড়া প্রতীক নিয়ে প্রতিদ্বন্দ্বিতা করছেন।

ভ্রাম্যমাণ আদালত সূত্রে জানা যায়, শুক্রবার বিকালে চেয়ারম্যান প্রার্থী ফসয়াল দিদার দিপু জীবন্ত ঘোড়া দিয়ে তার সমর্থকদের সাথে নিয়ে শহরের বিভিন্ন স্থানে নির্বাচনী প্রচারণা করছিলেন। এসময়ে নির্বাহী ম্যাজিস্ট্রেট খবর পেয়ে ঘটনাস্থলে এসে সত্যতা পেয়ে ৪০ হাজার টাকা জরিমানা করেন।জরিমানার টাকা পরিশোধ না করায় এ প্রতিবেদন লেখা পর্যন্ত পুলিশ আটক করে রেখেছেন দিপুকে।

নির্বাহী ম্যাজিস্ট্রেট ও সহকারী কমিশনার ভূমি আমিনুল ইসলামের মুঠোফোনে একাধিকবার যোগাযোগ করা হলে তিনি কল রিসিভ করেননি।

এবিষয়ে সৈয়দপুর উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তা ও সহকারী রিটার্নিং কর্মকর্তা নুরই আলম সিদ্দিকী বলেন, একজন চেয়ারম্যান প্রার্থী আচরণবিধি লঙ্ঘন করে জীবন্ত ঘোড়া দিয়ে নির্বাচনী প্রচারণা করছিলেন। সেটির খবর পেয়ে ঘটনাস্থলে গিয়ে সত্যতা পেয়ে আচরণ বিধি লঙ্ঘনের দায়ে ৪০ হাজার টাকা জরিমানা করা হয়েছে। জরিমানার টাকা পরিশোধ না করলে অনাদায়ে এক মাসের জেল দেওয়া হবে।

;

ফটিকছড়িতে চেয়ারম্যান প্রার্থীর দুই কর্মীকে জরিমানা



স্টাফ করেসপন্ডেন্ট, বার্তা২৪.কম, চট্টগ্রাম
ফটিকছড়িতে চেয়ারম্যান প্রার্থীর দুই কর্মীকে জরিমানা

ফটিকছড়িতে চেয়ারম্যান প্রার্থীর দুই কর্মীকে জরিমানা

  • Font increase
  • Font Decrease

নির্বাচন আচরণবিধি লঙ্ঘনের অভিযোগে চট্টগ্রামের ফটিকছড়ি উপজেলা চেয়ারম্যান প্রার্থী নাজিম উদ্দিন মুহুরীর দুই কর্মীকে জরিমানা করা হয়েছে।

বৃহস্পতিবার (১৬ মে) উপজেলা সহকারী কমিশনার (ভূমি) ও নির্বাহী হাকিম মো. মেজবাহ উদ্দিন জাফতনগর ইউনিয়নে তাদের জরিমানা করেন।

জানা যায়, উপজেলার জাফতনগর ইউনিয়নের বিভিন্ন গ্রামে নির্বাচনী আচরণবিধি ভঙ্গ করে চেয়ারম্যান প্রার্থী নাজিম মুহুরীর পক্ষে মিনি ট্রাক ও মাইক্রোবাস সহযোগে শোডাউন এবং দুপুর ২টার আগেই মাইক বাজিয়ে প্রচারণা করার অপরাধে মো. জাহের বিন সাব্বির ও মো. মিনহাজ নামের দুই কর্মীর বিরুদ্ধে আচরণবিধি ভঙ্গে তাৎক্ষণিক ২০ হাজার টাকা অর্থদণ্ড অনাদায়ে ৭ দিনের বিনাশ্রম কারাদণ্ড দেন।

নির্বাহী ম্যাজিস্ট্রেট ও সহকারী কমিশনার (ভূমি) মো. মেজবাহ উদ্দিন বলেন, ‘দণ্ডের অর্থ আদায় করা হয়। অবাধ, সুষ্ঠু ও নিরপেক্ষ নির্বাচনের স্বার্থে মোবাইল কোর্ট চলমান থাকবে।’

;

প্রার্থী সন্ত্রাসী কর্মকাণ্ড করলে ছাড় দেওয়া হবে না: ইসি আহসান



ডিস্ট্রিক্ট করেসপন্ডেন্ট, বার্তা২৪.কম, যশোর
প্রার্থী সন্ত্রাসী কর্মকাণ্ড করলে ছাড় দেওয়া হবে না: ইসি আহসান

প্রার্থী সন্ত্রাসী কর্মকাণ্ড করলে ছাড় দেওয়া হবে না: ইসি আহসান

  • Font increase
  • Font Decrease

নির্বাচন কমিশনার ব্রিগেডিয়ার জেনারেল আহসান হাবিব খান (অব.) বলেছেন, নির্বাচনে কোনো প্রার্থী যদি সন্ত্রাসী কর্মকাণ্ড বা কোনো ঝামেলা করার চেষ্টা করে তাকে ছাড় দেওয়া হবে না। প্রার্থীকে আইনের আওতায় এনে কঠোর ব্যবস্থা নেওয়া হবে। কিশোর গ্যাংয়ের পৃষ্ঠপোষকদেরও ছাড় দেওয়া হবে না। 

বৃহস্পতিবার (১৬ মে) বেলা ১১ টায় যশোর জেলা শিল্পকলা একাডেমি মিলনায়তনে নির্বাচন সংশ্লিষ্ট কর্মকর্তাদের উপস্থিতিতে প্রতিদ্বন্দ্বী প্রার্থীগণের সঙ্গে আচরণবিধি ও অন্যান্য বিষয় সংক্রান্ত মতবিনিময় সভা অনুষ্ঠান শেষে এক প্রেস ব্রিফিংয়ে সাংবাদিকদের এ কথা বলেন।

তিনি বলেন, এবারের উপজেলা পরিষদ নির্বাচনে বর্ষীয়ান রাজনীতিবিদরা ভোটারদের কাছে যেতে পারছেন। আর এ যাওয়ার পরিবেশ তৈরি করতে পেরেছে নির্বাচন কমিশন। গত দ্বাদশ জাতীয় সংসদ এবং উপজেলা পরিষদের প্রথম ধাপের নির্বাচন সুষ্ঠু ও সুন্দর হয়েছে। সামনের নির্বাচনগুলো আরও ভালো হবে।

নির্বাচন কমিশনার বলেন, এই কমিশন সাংবাদিকদের সুরক্ষায় আইন করেছে। নির্বাচনে দায়িত্ব পালন করার সময় কেউ যদি সাংবাদিকদের আহত কিংবা ক্যামেরা ভাঙচুর করে তাহলে তার শাস্তি হবে। তবে, নির্বাচনের সময় কিছু মৌসুমি সাংবাদিক হাজির হয়। তারা কারো পক্ষে, আবার কারো বিপক্ষে প্রচার-অপপ্রচার করে। এ বিষয়টির প্রতিও আমাদের লক্ষ্য রাখতে হবে। তিনি নির্বাচন সংশ্লিষ্টদের প্রেসক্লাবের মাধ্যমে যাচাই-বাছাই করে সাংবাদিকদের পাস দেয়ার নির্দেশনা দেন।

উপজেলা নির্বাচনে এমপিদের ভূমিকার বিষয়ে এক প্রশ্নের জবাবে নির্বাচন কমিশনার আহসান হাবিব খান বলেন, এমপিরা কেবলমাত্র ভোট দিতে পারবেন। তারা কোনো প্রার্থীর পক্ষে প্রচার-প্রচারণা চালাতে পারবেন না।

প্রথম ধাপের নির্বাচনে ভোটার উপস্থিতি কম হওয়ার বিষয়ে তিনি বলেন, সারাদেশে গড়ে ৩৬ শতাংশ ভোটার এসেছে। এটিকে কম বলবো না। ধান কাটা মৌসুম, গরম ও ভোটারদের প্রার্থী দেখে পছন্দ হয়নি বলেই ভোটার উপস্থিতি কিছুটা কমেছে। তবে, এ অবস্থা উন্নতির দিকে যাচ্ছে। বাংলাদেশের নির্বাচন ব্যবস্থা এক সময় বিশ্বে রোল মডেল হবে বলে মন্তব্য করেন তিনি।

আরও উপস্থিত ছিলেন, যশোরের জেলা প্রশাসক মোহাম্মদ আবরাউল হাছান মজুমদার, পুলিশ সুপার প্রলয় কুমার জোয়ারদার, যশোর নির্বাচন অফিসার আনিছুর রহমান প্রমুখ।

;