ফরিদপুর-১: মনজুরের কারণে ঝুঁকিতে নৌকা!



রেজাউল করিম, স্টাফ করেসপন্ডেন্ট, বার্তা২৪.কম
ফরিদপুর-১ আসন। ছবি: বার্তা২৪.কম

ফরিদপুর-১ আসন। ছবি: বার্তা২৪.কম

  • Font increase
  • Font Decrease

একাদশ জাতীয় সংসদ নির্বাচনে ফরিদপুর-১ (মধুখালী-বোয়ালমারী-আলফাডাঙ্গা) আসনে হেভিওয়েট রাজনৈতিক নেতাদের বাদ দিয়ে মনজুর হোসেন নামে এক সাবেক সচিবকে মনোনয়ন দেয়া হয়েছে। এতে আওয়ামী লীগের ঘাঁটি হিসেবে পরিচিত ওই আসনটি পরাজয়ের ঝুঁকিতে পড়েছে।

ফরিদপুরের-৩টি নির্বাচনী আসনে আওয়ামী লীগ ও তার অঙ্গ সংগঠনের নেতাকর্মীদের মধ্যে ভোটের ইমেজ লক্ষ্য করা গেছে। তবে ফরিদপুর-১ আসনের বেশির ভাগ নেতাকর্মী রয়েছে হতাশার মধ্যে। দলীয় গ্রুপিংয়ের কারণে অধিকাংশ নেতাকর্মী ভোটের মাঠে দায়সারা ভাবে কাজ করছে।

এই আসনে কয়েক বছর ধরে সরকারের উন্নয়ন কাজের প্রচার করে সাধারণ মানুষের কাছে আসা এমন কয়েকজন প্রার্থী ছিলেন। তাদের মধ্যে বর্তমান সাংসদ ও আওয়ামী লীগের যুগ্ম সাধারণ সম্পাদক হেভিওয়েট নেতা আব্দুর রহমান, ছাত্রলীগের সাবেক সভাপতি লিয়াকত সিকদার, আওয়ামী লীগের উপদেষ্টা মণ্ডলী ও সদস্য বিশিষ্ট ব্যবসায়ী দানশীল ব্যক্তিত্ব কাজী সিরাজুল ইসলাম, সাংবাদিক ও সমাজসেবক আরিফুর রহমান দোলনসহ প্রায় দেড় ডজন আওয়ামী লীগ নেতা মনোনয়ন প্রত্যাশী ছিলেন।

সাধারণ মানুষের সঙ্গে যোগাযোগ-সম্পর্ক রয়েছে এদের মধ্যে কাউকে প্রার্থী করা হলে ভোটারদের মধ্যে উচ্ছ্বাস থাকত। আওয়ামী লীগ নেতাকর্মীরা সহজে মাঠে নামত। সাধারণ মানুষের মধ্যেও ইতিবাচক মনোভাব তৈরি হতো। এখন সেটা নেই। তাই এখন ফরিদপুর-১ আসনের আওয়ামী লীগ নেতাকর্মী, সাধারণ মানুষ ও ভোটাররা নিরাশায় দুলছে।

মূলত এই আসনে আওয়ামী লীগ থেকে হঠাৎ আবির্ভাব সাবেক সচিব ও রূপালী ব্যাংকের চেয়ারম্যান মনজুর হোসেনকে মনোনয়ন দেয়ার পর এমন পরিস্থিতির সৃষ্টি হয়েছে। থেমে গেছে নির্বাচনী উন্মাদনা। নির্বাচনে মঞ্জুর কী বিজয়ী হতে পারবেন এমন প্রশ্ন এখন ভোটের মাঠে।

ঝুঁকির কারণ হিসেবে নেতাকর্মীরা বলছে, মনজুর হোসেন তিন বছরের বেশি সময় আগে সরকারি চাকরি থেকে অবসরে গেছেন। অথচ দীর্ঘ এই সময়ে তিনি আওয়ামী লীগের কোনো কর্মকাণ্ডেই অংশ নেননি, দলেও যোগ দেননি। ফলে তার কোনো নিজস্ব কর্মী নেই। দলে ও সাধারণ মানুষের কাছে তিনি অপরিচিত। তাকে নির্বাচনে নৌকার প্রার্থী করায় পরাজয়ের ঝুঁকি রয়েছে।

এদিকে তার বিপরীতে বিএনপি মনোনয়ন দিয়েছেন মুক্তিযুদ্ধের অন্যতম সংগঠক বীর মুক্তিযোদ্ধার সাবেক সাংসদ, দলটির স্থায়ী কমিটির সদস্য শাহ মোহম্মদ আবু জাফরকে। তিনি এক সময়ে আওয়ামী লীগে ছিলেন। এছাড়া তিনিই একমাত্র ব্যক্তি যিনি বিএনপি থেকে এই আসনে একবার সাংসদ নির্বাচিত হয়েছিলেন।

নির্বাচন নিয়ে আলফাডাঙ্গার বকুল হোসেন বলেন, ‘মনজুর হোসেন এলাকার মানুষের জন্য কখনো কিছুই করেননি। এমনকি তার নিজ এলাকার উন্নয়নেও কোনো কাজে আসেননি। এখন নির্বাচনে মনোনয়ন পেয়ে এলাকায় এসেছেন। এমন মানুষকে ভোটাররা কেন ভোট দেবে?’

বোয়ালমারীর রফিকুল ইসলাম বলেন, ‘বুঝতে শেখার পর থেকে আওয়ামী লীগ করি। নৌকায় ভোট দেই। মনজুর হোসেনকে ভালোভাবে চিনি না। কিন্তু যাকে আমরা চিনি-ই না তাকে ভোট দেব কীভাবে?’

বোয়ালমারীর সাইফুল ইসলাম বলেন, ‘মনজুর হোসেন সরকারের একাধিক মন্ত্রণালয়ের সচিব ছিলেন। কিন্তু এলাকার জন্য কিছুই করেননি। তারপর অবসরে এসে রূপালী ব্যাংকের চেয়ারম্যান হওয়ার পরও কিছু করতে পারেননি।’

স্থানীয় আওয়ামী লীগের কয়েকজন নেতা নাম প্রকাশ না করে বলেন, ‘প্রার্থী মনে করছেন, তিনি নৌকা পেয়েছেন, এখন আর চিন্তা নেই। এই চিন্তা দিয়ে তো জয় আসবে না। কারণ এবারের ভোটে বিএনপির প্রার্থী হচ্ছে শাহ মো. আবু জাফর। মনজুর হোসেনের তুলনায় তিনি বেশ শক্ত প্রার্থী। এছাড়া দলীয় গ্রুপিং তো রয়েছেই।’

প্রসঙ্গত, মনজুর হোসেন বর্তমানে রূপালী ব্যাংকের চেয়ারম্যান পদে আছেন। রাষ্ট্রীয় সুবিধাভোগী এই পদে থেকে তিনি সংসদ নির্বাচন করতে পারবেন কিনা, এ নিয়েও প্রশ্ন রয়েছে।

   

তৃতীয় ধাপের উপজেলা পরিষদ নির্বাচন

মোংলায় ২ চেয়ারম্যান ও ১ ভাইস চেয়ারম্যান প্রার্থীকে জরিমানা



ডিস্ট্রিক্ট করেসপন্ডেন্ট, বার্তা২৪.কম, বাগেরহাট
ছবি: বার্তা২৪

ছবি: বার্তা২৪

  • Font increase
  • Font Decrease

বাগেরহাটের মোংলা উপজেলা পরিষদ নির্বাচনে আচরণবিধি লঙ্ঘন করার দায়ে দুইজন চেয়ারম্যান ও একজন ভাইস চেয়ারম্যান প্রার্থীকে মোট ৬০ হাজার টাকা জরিমানা করেছেন ভ্রাম্যমাণ আদালত।

শনিবার (১৮ মে) দুপুরে ভ্রাম্যমাণ আদালতের বিচারক ও নির্বাহী ম্যাজিস্ট্রেট এবং মোংলা উপজেলার সহকারী কমিশনার (ভূমি) মো. তরিকুল ইসলাম এ জরিমানা করেন।

ভ্রাম্যমাণ আদালতের বিচারক মো. তরিকুল ইসলাম বার্তা২৪.কমকে বলেন, বাগেরহাটের মোংলা উপজেলা পরিষদ নির্বাচনে আনারস প্রতীকের চেয়ারম্যান প্রার্থী ও উপজেলা যুবলীগের সাধারণ সম্পাদক মো. ইকবাল হোসেন এবং গলদা চিংড়ি প্রতীকের চেয়ারম্যান প্রার্থী ও উপজেলা আওয়ামী লীগের সহসভাপতি আবু তাহের হাওলাদার বড় গেট ও তোরণ বানিয়ে নির্বাচনের প্রচারণা চালিয়ে আসছেন, যা নির্বাচনি আচরণবিধি লঙ্ঘন। সে কারণে দুই প্রার্থীকে ১০ হাজার করে ২০ হাজার টাকা জরিমানা করা হয়েছে।

এছাড়া এ নির্বাচনে টিউবওয়েল প্রতীকের ভাইস চেয়ারম্যান প্রার্থী ওবাইদুল ইসলাম হিমেল একটি গাড়িতে দুটি মাইক এবং পৌর শহরের নির্দিষ্ট স্থান ছাড়া পোস্টার ও বড় ব্যানার ঝুলিয়ে নির্বাচনের আচরণবিধি লঙ্ঘন করেছেন। এজন্য তাকেও ৪০ হাজার জরিমানা করা হয়েছে।

জরিমানার পাশাপাশি ভবিষ্যতের জন্য এসব প্রার্থীদের সতর্ক করা হয় এবং নির্বাচনি আচরণবিধি যাতে কেউ লঙ্ঘন করতে না পারেন, সেজন্য এ ধরনের তৎপরতা অব্যাহত থাকবে বলেও জানান তিনি।

উল্লেখ্য, ষষ্ঠ উপজেলা পরিষদের নির্বাচনে তৃতীয় ধাপে বাগেরহাটের মোংলা উপজেলায় নির্বাচন হবে আগামী ২৯ মে। এ নির্বাচনে তিনজন চেয়ারম্যান, সাতজন ভাইস চেয়ারম্যান ও তিনজন নারী ভাইস চেয়ারম্যান প্রার্থী নির্বাচনে লড়ছেন বলে জানা গেছে।

;

জীবন্ত ঘোড়া দিয়ে প্রচারণা, চেয়ারম্যান প্রার্থীকে জরিমানা



ডিস্ট্রিক্ট করেসপন্ডেন্ট, বার্তা২৪.কম, নীলফামারী
ছবি: সংগৃহীত

ছবি: সংগৃহীত

  • Font increase
  • Font Decrease

নীলফামারীর সৈয়দপুরে উপজেলা পরিষদ নির্বাচনে আচরণবিধি লঙ্ঘন করে জীবন্ত ঘোড়া দিয়ে প্রচারণা করার দায়ে চেয়ারম্যান প্রার্থী ফয়সাল দিদার দিপুকে ৪০ হাজার টাকা জরিমানা করেছে ভ্রাম্যমাণ আদালত।

শুক্রবার (১৭ মে) বিকালে নির্বাচনী আচরণবিধি দায়িত্বরত নির্বাহী ম্যাজিস্ট্রেট ও সহকারী কমিশনার ভূমি আমিনুল ইসলাম ভ্রাম্যমাণ আদালত বসিয়ে এ জরিমানা করেন।

ফয়সাল দিদার দিপু জাতীয় পার্টির কেন্দ্রীয় কমিটির যুগ্ম ছাত্রবিষয়ক সম্পাদক ও সৈয়দপুর উপজেলা পরিষদ নির্বাচনে চেয়ারম্যান পদে ঘোড়া প্রতীক নিয়ে প্রতিদ্বন্দ্বিতা করছেন।

ভ্রাম্যমাণ আদালত সূত্রে জানা যায়, শুক্রবার বিকালে চেয়ারম্যান প্রার্থী ফসয়াল দিদার দিপু জীবন্ত ঘোড়া দিয়ে তার সমর্থকদের সাথে নিয়ে শহরের বিভিন্ন স্থানে নির্বাচনী প্রচারণা করছিলেন। এসময়ে নির্বাহী ম্যাজিস্ট্রেট খবর পেয়ে ঘটনাস্থলে এসে সত্যতা পেয়ে ৪০ হাজার টাকা জরিমানা করেন।জরিমানার টাকা পরিশোধ না করায় এ প্রতিবেদন লেখা পর্যন্ত পুলিশ আটক করে রেখেছেন দিপুকে।

নির্বাহী ম্যাজিস্ট্রেট ও সহকারী কমিশনার ভূমি আমিনুল ইসলামের মুঠোফোনে একাধিকবার যোগাযোগ করা হলে তিনি কল রিসিভ করেননি।

এবিষয়ে সৈয়দপুর উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তা ও সহকারী রিটার্নিং কর্মকর্তা নুরই আলম সিদ্দিকী বলেন, একজন চেয়ারম্যান প্রার্থী আচরণবিধি লঙ্ঘন করে জীবন্ত ঘোড়া দিয়ে নির্বাচনী প্রচারণা করছিলেন। সেটির খবর পেয়ে ঘটনাস্থলে গিয়ে সত্যতা পেয়ে আচরণ বিধি লঙ্ঘনের দায়ে ৪০ হাজার টাকা জরিমানা করা হয়েছে। জরিমানার টাকা পরিশোধ না করলে অনাদায়ে এক মাসের জেল দেওয়া হবে।

;

ফটিকছড়িতে চেয়ারম্যান প্রার্থীর দুই কর্মীকে জরিমানা



স্টাফ করেসপন্ডেন্ট, বার্তা২৪.কম, চট্টগ্রাম
ফটিকছড়িতে চেয়ারম্যান প্রার্থীর দুই কর্মীকে জরিমানা

ফটিকছড়িতে চেয়ারম্যান প্রার্থীর দুই কর্মীকে জরিমানা

  • Font increase
  • Font Decrease

নির্বাচন আচরণবিধি লঙ্ঘনের অভিযোগে চট্টগ্রামের ফটিকছড়ি উপজেলা চেয়ারম্যান প্রার্থী নাজিম উদ্দিন মুহুরীর দুই কর্মীকে জরিমানা করা হয়েছে।

বৃহস্পতিবার (১৬ মে) উপজেলা সহকারী কমিশনার (ভূমি) ও নির্বাহী হাকিম মো. মেজবাহ উদ্দিন জাফতনগর ইউনিয়নে তাদের জরিমানা করেন।

জানা যায়, উপজেলার জাফতনগর ইউনিয়নের বিভিন্ন গ্রামে নির্বাচনী আচরণবিধি ভঙ্গ করে চেয়ারম্যান প্রার্থী নাজিম মুহুরীর পক্ষে মিনি ট্রাক ও মাইক্রোবাস সহযোগে শোডাউন এবং দুপুর ২টার আগেই মাইক বাজিয়ে প্রচারণা করার অপরাধে মো. জাহের বিন সাব্বির ও মো. মিনহাজ নামের দুই কর্মীর বিরুদ্ধে আচরণবিধি ভঙ্গে তাৎক্ষণিক ২০ হাজার টাকা অর্থদণ্ড অনাদায়ে ৭ দিনের বিনাশ্রম কারাদণ্ড দেন।

নির্বাহী ম্যাজিস্ট্রেট ও সহকারী কমিশনার (ভূমি) মো. মেজবাহ উদ্দিন বলেন, ‘দণ্ডের অর্থ আদায় করা হয়। অবাধ, সুষ্ঠু ও নিরপেক্ষ নির্বাচনের স্বার্থে মোবাইল কোর্ট চলমান থাকবে।’

;

প্রার্থী সন্ত্রাসী কর্মকাণ্ড করলে ছাড় দেওয়া হবে না: ইসি আহসান



ডিস্ট্রিক্ট করেসপন্ডেন্ট, বার্তা২৪.কম, যশোর
প্রার্থী সন্ত্রাসী কর্মকাণ্ড করলে ছাড় দেওয়া হবে না: ইসি আহসান

প্রার্থী সন্ত্রাসী কর্মকাণ্ড করলে ছাড় দেওয়া হবে না: ইসি আহসান

  • Font increase
  • Font Decrease

নির্বাচন কমিশনার ব্রিগেডিয়ার জেনারেল আহসান হাবিব খান (অব.) বলেছেন, নির্বাচনে কোনো প্রার্থী যদি সন্ত্রাসী কর্মকাণ্ড বা কোনো ঝামেলা করার চেষ্টা করে তাকে ছাড় দেওয়া হবে না। প্রার্থীকে আইনের আওতায় এনে কঠোর ব্যবস্থা নেওয়া হবে। কিশোর গ্যাংয়ের পৃষ্ঠপোষকদেরও ছাড় দেওয়া হবে না। 

বৃহস্পতিবার (১৬ মে) বেলা ১১ টায় যশোর জেলা শিল্পকলা একাডেমি মিলনায়তনে নির্বাচন সংশ্লিষ্ট কর্মকর্তাদের উপস্থিতিতে প্রতিদ্বন্দ্বী প্রার্থীগণের সঙ্গে আচরণবিধি ও অন্যান্য বিষয় সংক্রান্ত মতবিনিময় সভা অনুষ্ঠান শেষে এক প্রেস ব্রিফিংয়ে সাংবাদিকদের এ কথা বলেন।

তিনি বলেন, এবারের উপজেলা পরিষদ নির্বাচনে বর্ষীয়ান রাজনীতিবিদরা ভোটারদের কাছে যেতে পারছেন। আর এ যাওয়ার পরিবেশ তৈরি করতে পেরেছে নির্বাচন কমিশন। গত দ্বাদশ জাতীয় সংসদ এবং উপজেলা পরিষদের প্রথম ধাপের নির্বাচন সুষ্ঠু ও সুন্দর হয়েছে। সামনের নির্বাচনগুলো আরও ভালো হবে।

নির্বাচন কমিশনার বলেন, এই কমিশন সাংবাদিকদের সুরক্ষায় আইন করেছে। নির্বাচনে দায়িত্ব পালন করার সময় কেউ যদি সাংবাদিকদের আহত কিংবা ক্যামেরা ভাঙচুর করে তাহলে তার শাস্তি হবে। তবে, নির্বাচনের সময় কিছু মৌসুমি সাংবাদিক হাজির হয়। তারা কারো পক্ষে, আবার কারো বিপক্ষে প্রচার-অপপ্রচার করে। এ বিষয়টির প্রতিও আমাদের লক্ষ্য রাখতে হবে। তিনি নির্বাচন সংশ্লিষ্টদের প্রেসক্লাবের মাধ্যমে যাচাই-বাছাই করে সাংবাদিকদের পাস দেয়ার নির্দেশনা দেন।

উপজেলা নির্বাচনে এমপিদের ভূমিকার বিষয়ে এক প্রশ্নের জবাবে নির্বাচন কমিশনার আহসান হাবিব খান বলেন, এমপিরা কেবলমাত্র ভোট দিতে পারবেন। তারা কোনো প্রার্থীর পক্ষে প্রচার-প্রচারণা চালাতে পারবেন না।

প্রথম ধাপের নির্বাচনে ভোটার উপস্থিতি কম হওয়ার বিষয়ে তিনি বলেন, সারাদেশে গড়ে ৩৬ শতাংশ ভোটার এসেছে। এটিকে কম বলবো না। ধান কাটা মৌসুম, গরম ও ভোটারদের প্রার্থী দেখে পছন্দ হয়নি বলেই ভোটার উপস্থিতি কিছুটা কমেছে। তবে, এ অবস্থা উন্নতির দিকে যাচ্ছে। বাংলাদেশের নির্বাচন ব্যবস্থা এক সময় বিশ্বে রোল মডেল হবে বলে মন্তব্য করেন তিনি।

আরও উপস্থিত ছিলেন, যশোরের জেলা প্রশাসক মোহাম্মদ আবরাউল হাছান মজুমদার, পুলিশ সুপার প্রলয় কুমার জোয়ারদার, যশোর নির্বাচন অফিসার আনিছুর রহমান প্রমুখ।

;