চুয়াডাঙ্গা-২ আসনে লড়াই হবে হাড্ডাহাড্ডি



অনিক চক্রবর্ত্তী, ডিস্ট্রিক্ট করেসপন্ডেন্ট, বার্তা২৪.কম
আলী আজগর টগর (বামে) ও মাহমুদ হাসান বাবু খান/ ছবি: সংগৃহীত

আলী আজগর টগর (বামে) ও মাহমুদ হাসান বাবু খান/ ছবি: সংগৃহীত

  • Font increase
  • Font Decrease

চুয়াডাঙ্গার জীবননগর ও দামুড়হুদা উপজেলা এবং জেলা সদরের তিতুদহ, বেগমপুর, গড়ইটুপি এবং নিহালপুর ইউনিয়নসহ মোট ২০টি ইউনিয়ন ও দুটি পৌরসভা নিয়ে গঠিত চুয়াডাঙ্গা-২ আসন। একাদশ সংসদ নির্বাচনে চুয়াডাঙ্গা-২ আসনে আওয়ামী লীগ মনোনীত প্রার্থী হাজী আলী আজগর টগর। আর এ আসনে বিএনপি মনোনয়ন দিয়েছেন হেভিওয়েট প্রার্থী মাহমুদ হাসান বাবু খানকে। এলাকার ভোটাররা বলছেন, নির্বাচনে এবার হাড্ডাহড্ডি লড়াই হবে।

বিএনপির প্রার্থী বাবু খান ক্ষমতার বাইরে থেকেও এলাকায় বিভিন্ন সামাজিক উন্নয়নমূলক কাজ করে বেশ জনপ্রিয় অবস্থানে রয়েছেন। এমপি হলে নানারকম উন্নয়নের আশ্বাসও দিচ্ছেন তিনি। অন্যদিকে আওয়ামী লীগের প্রার্থী হাজী আলী আজগর টগরও বিগত দিনে তার বিভিন্ন উন্নয়নের কথা ভোটারদের কাছে বলে ভোট চাইছেন।

জেলা আওয়ামী লীগের সাধারণ সম্পাদক আজাদুল ইসলাম আজাদ বলেন, ‘২০১৪ সালের নির্বাচনে আলী আজগর ফুরফুরে মেজাজে থাকলেও এবারের নির্বচনে প্রচার প্রচারণায় ব্যস্ত আছেন তিনি। অতীতে এই আসনে বিএনপি জামায়াতের আধিপত্য থাকলেও এখন আর সেই অবস্থান নেই।’

জনপ্রিয়তা থাকলেও আলী আজগরের বিরুদ্ধে নানা রকম দুর্নীতির অভিযোগও রয়েছে। স্বরাষ্ট মন্ত্রণালয়ের মাদক ব্যবসায়ীদের তালিকায় তার আপন ভাইয়ের নাম চলে আশায় সমালোচনার মুখে পড়তে হয় তাকে। জনশ্রুতী আছে, গ্রুপিং রাজনীতির কারণে তিনি নিজ এলাকায় তৈরি করেছেন টগর লীগ।

এছাড়া চুয়াডাঙ্গা জেলা পরিষদ নির্বাচনের সময় আওয়ামী লীগের মনোনীত প্রার্থী মাহফুজুর রহমান মঞ্জুকে সমর্থন না করে তিনি বিদ্রোহী প্রার্থী সামছুল আবেদীন খোকনের হয়ে কাজ করে জয়ী করান। তবে সব অভিযোগ অস্বীকার করে আলী আজগর বলেন, ‘আমার বিরুদ্ধে যেসব অভিযোগ আনা হচ্ছে তা সর্ম্পন্ন মিথ্যা। আওয়ীমী লীগের সময় দুই আসনে যে উন্নয়ন করেছি তাতে এবারের নির্বচনে ভোটাররা আমাকে আবারও নির্বাচিত করবে।’

ভোটের মাধ্যমে বিএনপির ঘাঁটি হিসেবে পরিচিত চুয়াডাঙ্গা-২ আসনটি উদ্ধার করতে চায় দলটি। এই বিয়য়ে বিএনপি’র প্রার্থী মাহমুদ হাসান বাবু খান বলেন, ‘ভোটরা যদি নির্ভয়ে ভোট কেন্দ্রে গিয়ে ভোট দিতে পারে, তবে চুয়াডাঙ্গা বিএনপি ঘাটি হিসেবে পরিচিত আসনে আবারও বিএনপি জয়লাভ করবে। দল ক্ষমতায় গেলে ও নিজে নির্বাচিত হলে এই আসনে একটি কৃষি বিশ্ববিদ্যালয় করার পরিকল্পনা আছে।’

ভোটারা বলছেন, ভোটের সময় আশ্বাস দিয়ে নির্বাচনের পর নেতারা বাইরে চলে যান। এলাকায় এখন অনেক নেতার দেখা মিললেও বড় বড় এসব নেতাকে আর কদিন পরে দেখাই যাবে না। তবে সবকিছু দেখে বুঝেই যোগ্য প্রার্থীকেই এবার ভোট দেবে ভোটাররা।

এ আসনে ২০১৪ সালের নির্বাচনে মহাজোট প্রার্থী আলী আজগার এক লাখ ১৮ হাজার ৩৮৫ ভোট পেয়ে নির্বাচিত হন। তার নিকটতম ওয়ার্কার্স পার্টির প্রার্থী শেখ সিরাজুল ইসলাম পেয়েছিলেন আট হাজার ৩০ ভোট। ২০০৮ সালে আলী আজগর এক লাখ ৫৬ হাজার ৩২৩ ভোট পেয়ে নির্বাচিত হন। তার নিকটতম প্রতিদ্বন্দ্বী জামায়াতে ইসলামীর মাওলানা হাবিবুর রহমান পেয়েছিলেন এক লাখ ৪৩ হাজার ৪১৮ ভোট।

২০০১ সালে চার দলীয় জোটের প্রার্থী জেলা বিএনপির সভাপতি মোজাম্মেল হক এক লাখ ৪৭ হাজার ৫৪৮ ভোট পেয়ে নির্বাচিত হন। ঐ সময় তার নিকটতম প্রতিদ্বন্দ্বী আওয়ামী লীগের কেন্দ্রীয় কমিটির সদস্য মীর্জা সুলতান রাজা পেয়েছিলেন এক লাখ সাত হাজার ৫০ ভোট।

১৯৯৬ সালের নির্বাচনেও বিএনপির হাজী মোজাম্মেল হক নির্বাচিত হন। সেবার তার নিকটতম প্রতিদ্বন্দ্বী ছিলেন আওয়ামী লীগের মীর্জা সুলতান রাজা। ১৯৯১ সালে জামায়াতে ইসলামীর প্রার্থী মাওলানা হাবিবুর রহমান নির্বাচিত হয়েছিলেন।

   

উপজেলা নির্বাচনের দ্বিতীয় ধাপে ৪৫৭ প্লাটুন বিজিবি মোতায়েন



স্টাফ করেসপন্ডেন্ট, বার্তা২৪.কম
ছবি: বার্তা২৪.কম

ছবি: বার্তা২৪.কম

  • Font increase
  • Font Decrease

ষষ্ঠ উপজেলা পরিষদ নির্বাচন অবাধ, সুষ্ঠু ও শান্তিপূর্ণভাবে অনুষ্ঠানের লক্ষ্যে আইনশৃঙ্খলা রক্ষায় দ্বিতীয় ধাপে ৪৫৭ প্লাটুন বিজিবি মোতায়েন করা হয়েছে।

রোববার (১৯ মে) বিজিবির জনসংযোগ কর্মকর্তা মো. শরীফুল ইসলাম এ তথ্য নিশ্চিত করেছেন।

তিনি জানান, উপজেলা পরিষদ নির্বাচনের দ্বিতীয় ধাপে সারা দেশে ৪৫৭ প্লাটুন বিজিবি মোতায়েন করা হয়েছে। আগামী ২১ মে অনুষ্ঠিতব্য নির্বাচনের দ্বিতীয় ধাপে স্থানীয় বেসামরিক প্রশাসনকে সহায়তার জন্য ইন এইড টু দ্যা সিভিল পাওয়ার এর আওতায় ১৯ মে থেকে আগামী ২৩ মে পর্যন্ত নির্বাচনী এলাকায় শান্তি-শৃঙ্খলা রক্ষার্থে বিজিবি মোবাইল ও স্ট্রাইকিং ফোর্স হিসেবে কাজ করবে

;

‘ভোটাররাও রাজনৈতিকভাবে বিভক্ত হওয়ায় ভোটার উপস্থিতি কম’



স্টাফ করেসপন্ডেন্ট, বার্তা২৪.কম, ঢাকা
ছবি: বার্তা২৪.কম

ছবি: বার্তা২৪.কম

  • Font increase
  • Font Decrease

নির্বাচনে সব দলের অংশগ্রহণ না থাকা এবং ভোটাররাও রাজনৈতিকভাবে বিভক্ত হয়ে যাওয়ার কারণে ভোটার উপস্থিতি কম বলে মন্তব্য করেছেন নির্বাচন কমিশনার মো. আলমগীর।

রোববার (১৯ মে) দুপুরে আগারগাঁও নির্বাচন ভবনে নিজ রুমে গণমাধ্যমের সাথে আলাপকালে তিনি এই কথা বলেন।

তিনি বলেন, বিএনপির ভোট বর্জনের লিফলেট বিতরণ গণতান্ত্রিক অধিকার। তবে কোনো ভোটারকে সহিংসতার মাধ্যমে ভোট প্রদানে বাধা দিতে পারবে না। নির্বাচন কমিশনের ওপর কারো অনাস্থা নেই। বিএনপির অনাস্থা রাজনৈতিক ইস্যু। 

তিনি আরও বলেন, আশা করি দ্বিতীয় ধাপের নির্বাচন সুষ্ঠু ও শান্তিপূর্ণ হবে। ছোটখাটো যে সব সমস্যা মাঠে আছে সেগুলো যাতে না হয়, সেজন্য প্রশাসন অত্যন্ত সতর্ক রয়েছে। দ্বিতীয় ধাপের নির্বাচন প্রথম ধাপের নির্বাচনের চেয়েও সুষ্ঠু হবে।

গোপালগঞ্জে একজন মারা গেছে, সেখান থেকে কী শিক্ষা নিচ্ছে নির্বাচন কমিশন এমন প্রশ্নের জবাবে তিনি বলেন, এই ঘটনা নির্বাচনের কারণে নাকি ব্যক্তিগত কারণে সেটাও দেখতে হবে। তদন্ত না হলে তো মূল কারণ বলা যায় না। এছাড়া নির্বাচন না থাকলে এদেশে সহিংসতা হয়না তাতো নয়। এখন পুলিশ যথাযথ ব্যবস্থা নিচ্ছে কিনা সেটা দেখতে হবে। তাছাড়া পুলিশ প্রশাসন ভোটের পরে ৪৮ ঘণ্টা থাকে। সে সময়ের মধ্যে তো কিছু হয়নি।

ধান কাটা ভোট কম পড়ার প্রধান কারণ কিনা এমন প্রশ্নের জবাবে এই নির্বাচন কমিশনার বলেন, বিষয়টা এমন নয়। আপানারা কেন বিষয়টা ওইদিকে নিয়ে আমাদের খোঁচা দেন৷ ওইদিন তাৎক্ষণিক কারণ ছিল সকালে বৃষ্টি হয়েছিলো। অন্যান্য কারণের মধ্যে ধান কাটা ছিল, বড় দল অংশ নেয়নি এসব কারণে ভোট কম পড়েছে। তাছাড়া ভোট কম পড়ার পেছনে একটি বড় ফ্যাক্টর বিএনপি। বিশেষ করে আরেকটি বড় কারণ হলো স্থানীয় নির্বাচনে ভোটাররা চাকরিস্থল থেকেও আসতে চায় না।

নির্বাচন কমিশনার কমিশনার আরও বলেন, এখন ৬০ শতাংশের বেশি ভোটাররা আসতে চায় না। এটা সারা পৃথিবীতেই এমন। ভারতেও সব দল অংশ নিলেও ৬০ শতাংশ ভোট পড়ে।

;

ষষ্ঠ উপজেলা নির্বাচন, দ্বিতীয় ধাপ

১শ ১৬ জন কোটিপতির প্রার্থীর লড়াই



স্টাফ করেসপন্ডেন্ট, বার্তা২৪.কম, ঢাকা
ছবি: বার্তা২৪

ছবি: বার্তা২৪

  • Font increase
  • Font Decrease

ষষ্ঠ উপজেলা নির্বাচনের দ্বিতীয় ধাপের ১শ ৫৭টি উপজেলায় ১শ ১৬ জন কোটিপতি প্রার্থী ভোটের মাঠে লড়াই করছেন বলে জানিয়েছে, ট্রান্সপারেন্সি ইন্টারন্যাশনাল বাংলাদেশের (টিআইবি)।

রোববার (১৯ মে) সকালে রাজধানীর ধানমণ্ডির মাইডাস সেন্টারে আয়োজিত এক সংবাদ সম্মেলনে ষষ্ঠ উপজেলা পরিষদ নির্বাচনের ২য় ধাপে অংশগ্রহণকারী প্রার্থীদের হলফনামা বিশ্লেষণে এই তথ্য পাওয়া গেছে বলে জানায় টিআইবি।

টিআইবি জানায়, উপজেলা নির্বাচনের দ্বিতীয় ধাপে ১শ ৫৭টি উপজেলায় একহাজার ৮শ ১১ জন প্রার্থী প্রতিদ্বন্দ্বিতা করছেন। তার মধ্যে ১শ ১৬ জন প্রার্থী রয়েছেন কোটিপতি, যা আগের নির্বাচনের তুলনায় তিনগুণ বৃদ্ধি পেয়েছে।

টিআইবির নির্বাহী পরিচালক ইফতেখারুজ্জামান বলেন, দ্বিতীয় ধাপের নির্বাচনে চেয়ারম্যান পদে কোটিপতি প্রার্থী রয়েছেন, ১শ ৫ জন। ভাইস চেয়ারম্যান পদে রয়েছে আটজন ও নারী ভাইস চেয়ারম্যান পদে কোটিপতির সংখ্যা তিনজন।

সংবাদ সম্মেলনে জানানো হয়, কোটিপতি সম্পদের তালিকার শীর্ষে আছেন নোয়াখালীর সেনবাগের চেয়ারম্যান পদপ্রার্থী এস.এম. জাহাঙ্গীর আলম মানিক। তার অস্থাবর সম্পদ মোট ৮৪ দশমিক ৭৬ কোটি টাকা।

তালিকার দ্বিতীয় অবস্থানে রয়েছেন ধামরাইয়ের সুধীর চৌধুরী। তার অস্থাবর সম্পদ মূল্য ৩৫ দশমিক ৫৫ কোটি টাকা। তৃতীয় অবস্থানে আছেন শরীয়তপুরের জাজিরা উপজেলার চেয়ারম্যান প্রার্থী মোহাম্মদ ইদ্রিস ফরাজী। তার অস্থাবর সম্পদ মূল্য ২২ দশমিক ৮৭ কোটি টাকা।

ইফতেখারুজ্জামান আরো বলেন, দ্বিতীয় ধাপের নির্বাচনে ৫ বছরে চেয়ারম্যান প্রার্থীর আয় বেড়েছে প্রায় ১১ হাজার শতাংশ। এইক্ষেত্রে দেখা যায়, অস্থাবর সম্পদ বেড়েছে, স্ত্রীর সাড়ে ১১ হাজার ও নির্ভরশীলদের সম্পদ বৃদ্ধির হার ১২ হাজার চারশত শতাংশ।

;

তৃতীয় ধাপের উপজেলা পরিষদ নির্বাচন

মোংলায় ২ চেয়ারম্যান ও ১ ভাইস চেয়ারম্যান প্রার্থীকে জরিমানা



ডিস্ট্রিক্ট করেসপন্ডেন্ট, বার্তা২৪.কম, বাগেরহাট
ছবি: বার্তা২৪

ছবি: বার্তা২৪

  • Font increase
  • Font Decrease

বাগেরহাটের মোংলা উপজেলা পরিষদ নির্বাচনে আচরণবিধি লঙ্ঘন করার দায়ে দুইজন চেয়ারম্যান ও একজন ভাইস চেয়ারম্যান প্রার্থীকে মোট ৬০ হাজার টাকা জরিমানা করেছেন ভ্রাম্যমাণ আদালত।

শনিবার (১৮ মে) দুপুরে ভ্রাম্যমাণ আদালতের বিচারক ও নির্বাহী ম্যাজিস্ট্রেট এবং মোংলা উপজেলার সহকারী কমিশনার (ভূমি) মো. তরিকুল ইসলাম এ জরিমানা করেন।

ভ্রাম্যমাণ আদালতের বিচারক মো. তরিকুল ইসলাম বার্তা২৪.কমকে বলেন, বাগেরহাটের মোংলা উপজেলা পরিষদ নির্বাচনে আনারস প্রতীকের চেয়ারম্যান প্রার্থী ও উপজেলা যুবলীগের সাধারণ সম্পাদক মো. ইকবাল হোসেন এবং গলদা চিংড়ি প্রতীকের চেয়ারম্যান প্রার্থী ও উপজেলা আওয়ামী লীগের সহসভাপতি আবু তাহের হাওলাদার বড় গেট ও তোরণ বানিয়ে নির্বাচনের প্রচারণা চালিয়ে আসছেন, যা নির্বাচনি আচরণবিধি লঙ্ঘন। সে কারণে দুই প্রার্থীকে ১০ হাজার করে ২০ হাজার টাকা জরিমানা করা হয়েছে।

এছাড়া এ নির্বাচনে টিউবওয়েল প্রতীকের ভাইস চেয়ারম্যান প্রার্থী ওবাইদুল ইসলাম হিমেল একটি গাড়িতে দুটি মাইক এবং পৌর শহরের নির্দিষ্ট স্থান ছাড়া পোস্টার ও বড় ব্যানার ঝুলিয়ে নির্বাচনের আচরণবিধি লঙ্ঘন করেছেন। এজন্য তাকেও ৪০ হাজার জরিমানা করা হয়েছে।

জরিমানার পাশাপাশি ভবিষ্যতের জন্য এসব প্রার্থীদের সতর্ক করা হয় এবং নির্বাচনি আচরণবিধি যাতে কেউ লঙ্ঘন করতে না পারেন, সেজন্য এ ধরনের তৎপরতা অব্যাহত থাকবে বলেও জানান তিনি।

উল্লেখ্য, ষষ্ঠ উপজেলা পরিষদের নির্বাচনে তৃতীয় ধাপে বাগেরহাটের মোংলা উপজেলায় নির্বাচন হবে আগামী ২৯ মে। এ নির্বাচনে তিনজন চেয়ারম্যান, সাতজন ভাইস চেয়ারম্যান ও তিনজন নারী ভাইস চেয়ারম্যান প্রার্থী নির্বাচনে লড়ছেন বলে জানা গেছে।

;