ফরিদপুর-১ আসনে আ'লীগের মনজুর দুর্নীতি মামলার আসামি



স্টাফ করেসপন্ডেন্ট
মনজুর হোসেন, ছবি: সংগৃহীত

মনজুর হোসেন, ছবি: সংগৃহীত

  • Font increase
  • Font Decrease

ফরিদপুর-১ (মধুখালী, বোয়ালমারী, আলফাডাঙ্গা) আসনের আওয়ামী লীগ মনোনীত প্রার্থী সাবেক সচিব মনজুর হোসেন দুর্নীতি মামলার আসামি। রাষ্ট্রায়ত্ত প্রতিষ্ঠান ডেসকোর মালিকানা শেয়ার গ্রহণে অনিয়মের অভিযোগে দুর্নীতি দমন কমিশন (দুদক) ২০০৭ সালের ৮ আগস্ট শাহবাগ থানায় একটি মামলা করে। ওই মামলায় তদন্ত শেষে ১৬ জনকে আসামি করে আদালতে মামলার অভিযোগপত্র জমা দেওয়া হয়। এর মধ্যে মনজুর হোসেনেরও নাম আছে। বর্তমানে মামলার কার্যক্রম উচ্চ আদালতে স্থগিত রয়েছে। একাদশ জাতীয় সংসদ নির্বাচনের হলফনামায় দেওয়া তথ্যে থেকে এসব জানা গেছে।

এই প্রার্থীর জমা দেওয়া হলফনামা বিশ্লেষণ করে আরও জানা গেছে, মনজুর হোসেন তার ও স্ত্রী ডেইজি বেগম রেহানা নামে থাকা স্থাবর ও অস্থাবর সম্পদের হিসাবও দিয়েছেন। যেখানে তিনি মাছ চাষ, ব্যাংক থেকে সম্মানী ও সুদ থেকে তার বছরে সর্বোচ্চ আয় হয় বলে জানিয়েছেন।

এ খাত থেকে তিনি বছরে ৪ লাখ ৪৪ হাজার ৯৮০ টাকা আয় করেন। এর পরেই আছে পরামর্শক খাত। এখান থেকে তিনি বছরে ৪ লাখ ২২ হাজার ৪০০ টাকা আয় করেন। ব্যবসা থেকে তার বছরে আয় ১ লাখ ৪০ হাজার টাকা। কৃষিখাত থেকে বছরে ৬০ হাজার টাকা আয় করেন বলে হলফনামায় উল্লেখ করেছেন। সবমিলিয়ে বছরে ১০ লাখ ৬৭ হাজার ৩৮০ টাকা আয় করেন।

এ ছাড়া তার উপর নির্ভরশীল ব্যক্তির অস্থাবর সম্পদের তালিকাও দিয়েছেন তিনি। যেখানে তিনি লিখেছেন, তার কাছে নগদ ৩২ লাখ ২৫ হাজার ৮৭৭ টাকা রয়েছে। স্ত্রী ডেইজি বেগম রেহানার কাছে আছে ১২ লাখ ৯ হাজার ৩২১ টাকা। ব্যাংক ও আর্থিক প্রতিষ্ঠানে মনজুর হোসেনের নামে জমা আছে ৩৬ লাখ ৩৫ হাজার ৫৭৮ টাকা। সরকারি চাকরিজীবী স্ত্রীর নামে জমা আছে ১৪ লাখ ৮৫ হাজার ৪৮১ টাকা। তার নিজের নামে কোনো বন্ড বা কোম্পানি শেয়ার নেই। আছে স্ত্রীর নামে। পরিমাণ ৫ হাজার টাকা।

এ ছাড়া সেভিংস সার্টিফিকেটসহ বিভিন্ন ধরনের সঞ্চয়পত্র বা স্থায়ী আমানতে প্রার্থীর ব্যক্তিগত কোনো বিনিয়োগ নেই। তবে স্ত্রীর নামে ৫৯ লাখ ৪ হাজার ৩৯৫ টাকার সঞ্চয়পত্রে ও আমানতে বিনিয়োগ রয়েছে। স্ত্রীর নামে স্বর্ণালংকার রয়েছে ১৮ ভরি। অর্জনকালীন সময়ে তার মূল্য দেখিয়েছেন ১ লাখ ৩০ হাজার টাকা। এ ছাড়া প্রার্থী ও প্রার্থীর স্ত্রী দুজন মিলে ১ লাখ ৪০ টাকা মূল্যের ইলেকট্রনিক সামগ্রীর মালিক। যার মধ্যে আছে ফ্রিজ, টিভি ও ওভেন। নিজের নামে আসবাবপত্র আছে ৬০ হাজার টাকার। স্ত্রীর নামে আছে ১ লাখ ৩০ হাজার টাকার আসবাবপত্র। এ ছাড়া অন্যান্য খাতে মনজুর হোসেনের ২৪ লাখ ৫ হাজার ৫০০ টাকার সম্পদ রয়েছে। স্ত্রীর নামে আছে ৬ লাখ টাকা। তবে প্রার্থী ও তার স্ত্রীর মালিকানাধীন কোনো ধরনের মোটরগাড়ি নেই বলে হলফনামায় উল্লেখ করা হয়েছে। এই হিসেবে স্বামী এবং স্ত্রী দুজনে মোট ১ কোটি ৮৯ লাখ ৩১ হাজার ১৫২ টাকার অস্থাবর সম্পদের মালিক।

এ ছাড়া স্থাবর সম্পদের তথ্য বিবরণীতে মনজুর হোসেন বলেছেন, তিনি ব্যক্তিগতভাবে ৭৮ শতক কৃষি জমির মালিক। যার অর্জনকালীন আর্থিক মূল্য ৬ লাখ ১০ হাজার টাকা। এ ছাড়া স্ত্রী ডেইজি বেগম রেহানার নামে ৫৪ শতক কৃষি জমি আছে। যার অর্জনকালীন আর্থিক মূল্য ৫ লাখ ৩৫ হাজার টাকা। প্রার্থীর নামে অকৃষি জমি রয়েছে ৯ কাঠা। যখন সম্পদের মালিক হয়েছেন তখন এর আর্থিক মূল্য ছিল ১৯ লাখ ২৯ হাজার ৭৫০ টাকা। স্ত্রীর নামে অকৃষি জমি আছে ৫ শতক। যার অর্জনকালীন দাম দেখানো হয়েছে ১৫ হাজার টাকা। এ ছাড়া যৌথ মালিকানায় ১০ কাঠা পরিমাণ একটি জমির মালিক তিনি। কেনার দর দেখিয়েছেন ৩৪ লাখ ২৫ হাজার টাকা। এর মধ্যে ৫ কাঠার মালিক তিনি।

   

তৃতীয় ধাপের উপজেলা পরিষদ নির্বাচন

মোংলায় ২ চেয়ারম্যান ও ১ ভাইস চেয়ারম্যান প্রার্থীকে জরিমানা



ডিস্ট্রিক্ট করেসপন্ডেন্ট, বার্তা২৪.কম, বাগেরহাট
ছবি: বার্তা২৪

ছবি: বার্তা২৪

  • Font increase
  • Font Decrease

বাগেরহাটের মোংলা উপজেলা পরিষদ নির্বাচনে আচরণবিধি লঙ্ঘন করার দায়ে দুইজন চেয়ারম্যান ও একজন ভাইস চেয়ারম্যান প্রার্থীকে মোট ৬০ হাজার টাকা জরিমানা করেছেন ভ্রাম্যমাণ আদালত।

শনিবার (১৮ মে) দুপুরে ভ্রাম্যমাণ আদালতের বিচারক ও নির্বাহী ম্যাজিস্ট্রেট এবং মোংলা উপজেলার সহকারী কমিশনার (ভূমি) মো. তরিকুল ইসলাম এ জরিমানা করেন।

ভ্রাম্যমাণ আদালতের বিচারক মো. তরিকুল ইসলাম বার্তা২৪.কমকে বলেন, বাগেরহাটের মোংলা উপজেলা পরিষদ নির্বাচনে আনারস প্রতীকের চেয়ারম্যান প্রার্থী ও উপজেলা যুবলীগের সাধারণ সম্পাদক মো. ইকবাল হোসেন এবং গলদা চিংড়ি প্রতীকের চেয়ারম্যান প্রার্থী ও উপজেলা আওয়ামী লীগের সহসভাপতি আবু তাহের হাওলাদার বড় গেট ও তোরণ বানিয়ে নির্বাচনের প্রচারণা চালিয়ে আসছেন, যা নির্বাচনি আচরণবিধি লঙ্ঘন। সে কারণে দুই প্রার্থীকে ১০ হাজার করে ২০ হাজার টাকা জরিমানা করা হয়েছে।

এছাড়া এ নির্বাচনে টিউবওয়েল প্রতীকের ভাইস চেয়ারম্যান প্রার্থী ওবাইদুল ইসলাম হিমেল একটি গাড়িতে দুটি মাইক এবং পৌর শহরের নির্দিষ্ট স্থান ছাড়া পোস্টার ও বড় ব্যানার ঝুলিয়ে নির্বাচনের আচরণবিধি লঙ্ঘন করেছেন। এজন্য তাকেও ৪০ হাজার জরিমানা করা হয়েছে।

জরিমানার পাশাপাশি ভবিষ্যতের জন্য এসব প্রার্থীদের সতর্ক করা হয় এবং নির্বাচনি আচরণবিধি যাতে কেউ লঙ্ঘন করতে না পারেন, সেজন্য এ ধরনের তৎপরতা অব্যাহত থাকবে বলেও জানান তিনি।

উল্লেখ্য, ষষ্ঠ উপজেলা পরিষদের নির্বাচনে তৃতীয় ধাপে বাগেরহাটের মোংলা উপজেলায় নির্বাচন হবে আগামী ২৯ মে। এ নির্বাচনে তিনজন চেয়ারম্যান, সাতজন ভাইস চেয়ারম্যান ও তিনজন নারী ভাইস চেয়ারম্যান প্রার্থী নির্বাচনে লড়ছেন বলে জানা গেছে।

;

জীবন্ত ঘোড়া দিয়ে প্রচারণা, চেয়ারম্যান প্রার্থীকে জরিমানা



ডিস্ট্রিক্ট করেসপন্ডেন্ট, বার্তা২৪.কম, নীলফামারী
ছবি: সংগৃহীত

ছবি: সংগৃহীত

  • Font increase
  • Font Decrease

নীলফামারীর সৈয়দপুরে উপজেলা পরিষদ নির্বাচনে আচরণবিধি লঙ্ঘন করে জীবন্ত ঘোড়া দিয়ে প্রচারণা করার দায়ে চেয়ারম্যান প্রার্থী ফয়সাল দিদার দিপুকে ৪০ হাজার টাকা জরিমানা করেছে ভ্রাম্যমাণ আদালত।

শুক্রবার (১৭ মে) বিকালে নির্বাচনী আচরণবিধি দায়িত্বরত নির্বাহী ম্যাজিস্ট্রেট ও সহকারী কমিশনার ভূমি আমিনুল ইসলাম ভ্রাম্যমাণ আদালত বসিয়ে এ জরিমানা করেন।

ফয়সাল দিদার দিপু জাতীয় পার্টির কেন্দ্রীয় কমিটির যুগ্ম ছাত্রবিষয়ক সম্পাদক ও সৈয়দপুর উপজেলা পরিষদ নির্বাচনে চেয়ারম্যান পদে ঘোড়া প্রতীক নিয়ে প্রতিদ্বন্দ্বিতা করছেন।

ভ্রাম্যমাণ আদালত সূত্রে জানা যায়, শুক্রবার বিকালে চেয়ারম্যান প্রার্থী ফসয়াল দিদার দিপু জীবন্ত ঘোড়া দিয়ে তার সমর্থকদের সাথে নিয়ে শহরের বিভিন্ন স্থানে নির্বাচনী প্রচারণা করছিলেন। এসময়ে নির্বাহী ম্যাজিস্ট্রেট খবর পেয়ে ঘটনাস্থলে এসে সত্যতা পেয়ে ৪০ হাজার টাকা জরিমানা করেন।জরিমানার টাকা পরিশোধ না করায় এ প্রতিবেদন লেখা পর্যন্ত পুলিশ আটক করে রেখেছেন দিপুকে।

নির্বাহী ম্যাজিস্ট্রেট ও সহকারী কমিশনার ভূমি আমিনুল ইসলামের মুঠোফোনে একাধিকবার যোগাযোগ করা হলে তিনি কল রিসিভ করেননি।

এবিষয়ে সৈয়দপুর উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তা ও সহকারী রিটার্নিং কর্মকর্তা নুরই আলম সিদ্দিকী বলেন, একজন চেয়ারম্যান প্রার্থী আচরণবিধি লঙ্ঘন করে জীবন্ত ঘোড়া দিয়ে নির্বাচনী প্রচারণা করছিলেন। সেটির খবর পেয়ে ঘটনাস্থলে গিয়ে সত্যতা পেয়ে আচরণ বিধি লঙ্ঘনের দায়ে ৪০ হাজার টাকা জরিমানা করা হয়েছে। জরিমানার টাকা পরিশোধ না করলে অনাদায়ে এক মাসের জেল দেওয়া হবে।

;

ফটিকছড়িতে চেয়ারম্যান প্রার্থীর দুই কর্মীকে জরিমানা



স্টাফ করেসপন্ডেন্ট, বার্তা২৪.কম, চট্টগ্রাম
ফটিকছড়িতে চেয়ারম্যান প্রার্থীর দুই কর্মীকে জরিমানা

ফটিকছড়িতে চেয়ারম্যান প্রার্থীর দুই কর্মীকে জরিমানা

  • Font increase
  • Font Decrease

নির্বাচন আচরণবিধি লঙ্ঘনের অভিযোগে চট্টগ্রামের ফটিকছড়ি উপজেলা চেয়ারম্যান প্রার্থী নাজিম উদ্দিন মুহুরীর দুই কর্মীকে জরিমানা করা হয়েছে।

বৃহস্পতিবার (১৬ মে) উপজেলা সহকারী কমিশনার (ভূমি) ও নির্বাহী হাকিম মো. মেজবাহ উদ্দিন জাফতনগর ইউনিয়নে তাদের জরিমানা করেন।

জানা যায়, উপজেলার জাফতনগর ইউনিয়নের বিভিন্ন গ্রামে নির্বাচনী আচরণবিধি ভঙ্গ করে চেয়ারম্যান প্রার্থী নাজিম মুহুরীর পক্ষে মিনি ট্রাক ও মাইক্রোবাস সহযোগে শোডাউন এবং দুপুর ২টার আগেই মাইক বাজিয়ে প্রচারণা করার অপরাধে মো. জাহের বিন সাব্বির ও মো. মিনহাজ নামের দুই কর্মীর বিরুদ্ধে আচরণবিধি ভঙ্গে তাৎক্ষণিক ২০ হাজার টাকা অর্থদণ্ড অনাদায়ে ৭ দিনের বিনাশ্রম কারাদণ্ড দেন।

নির্বাহী ম্যাজিস্ট্রেট ও সহকারী কমিশনার (ভূমি) মো. মেজবাহ উদ্দিন বলেন, ‘দণ্ডের অর্থ আদায় করা হয়। অবাধ, সুষ্ঠু ও নিরপেক্ষ নির্বাচনের স্বার্থে মোবাইল কোর্ট চলমান থাকবে।’

;

প্রার্থী সন্ত্রাসী কর্মকাণ্ড করলে ছাড় দেওয়া হবে না: ইসি আহসান



ডিস্ট্রিক্ট করেসপন্ডেন্ট, বার্তা২৪.কম, যশোর
প্রার্থী সন্ত্রাসী কর্মকাণ্ড করলে ছাড় দেওয়া হবে না: ইসি আহসান

প্রার্থী সন্ত্রাসী কর্মকাণ্ড করলে ছাড় দেওয়া হবে না: ইসি আহসান

  • Font increase
  • Font Decrease

নির্বাচন কমিশনার ব্রিগেডিয়ার জেনারেল আহসান হাবিব খান (অব.) বলেছেন, নির্বাচনে কোনো প্রার্থী যদি সন্ত্রাসী কর্মকাণ্ড বা কোনো ঝামেলা করার চেষ্টা করে তাকে ছাড় দেওয়া হবে না। প্রার্থীকে আইনের আওতায় এনে কঠোর ব্যবস্থা নেওয়া হবে। কিশোর গ্যাংয়ের পৃষ্ঠপোষকদেরও ছাড় দেওয়া হবে না। 

বৃহস্পতিবার (১৬ মে) বেলা ১১ টায় যশোর জেলা শিল্পকলা একাডেমি মিলনায়তনে নির্বাচন সংশ্লিষ্ট কর্মকর্তাদের উপস্থিতিতে প্রতিদ্বন্দ্বী প্রার্থীগণের সঙ্গে আচরণবিধি ও অন্যান্য বিষয় সংক্রান্ত মতবিনিময় সভা অনুষ্ঠান শেষে এক প্রেস ব্রিফিংয়ে সাংবাদিকদের এ কথা বলেন।

তিনি বলেন, এবারের উপজেলা পরিষদ নির্বাচনে বর্ষীয়ান রাজনীতিবিদরা ভোটারদের কাছে যেতে পারছেন। আর এ যাওয়ার পরিবেশ তৈরি করতে পেরেছে নির্বাচন কমিশন। গত দ্বাদশ জাতীয় সংসদ এবং উপজেলা পরিষদের প্রথম ধাপের নির্বাচন সুষ্ঠু ও সুন্দর হয়েছে। সামনের নির্বাচনগুলো আরও ভালো হবে।

নির্বাচন কমিশনার বলেন, এই কমিশন সাংবাদিকদের সুরক্ষায় আইন করেছে। নির্বাচনে দায়িত্ব পালন করার সময় কেউ যদি সাংবাদিকদের আহত কিংবা ক্যামেরা ভাঙচুর করে তাহলে তার শাস্তি হবে। তবে, নির্বাচনের সময় কিছু মৌসুমি সাংবাদিক হাজির হয়। তারা কারো পক্ষে, আবার কারো বিপক্ষে প্রচার-অপপ্রচার করে। এ বিষয়টির প্রতিও আমাদের লক্ষ্য রাখতে হবে। তিনি নির্বাচন সংশ্লিষ্টদের প্রেসক্লাবের মাধ্যমে যাচাই-বাছাই করে সাংবাদিকদের পাস দেয়ার নির্দেশনা দেন।

উপজেলা নির্বাচনে এমপিদের ভূমিকার বিষয়ে এক প্রশ্নের জবাবে নির্বাচন কমিশনার আহসান হাবিব খান বলেন, এমপিরা কেবলমাত্র ভোট দিতে পারবেন। তারা কোনো প্রার্থীর পক্ষে প্রচার-প্রচারণা চালাতে পারবেন না।

প্রথম ধাপের নির্বাচনে ভোটার উপস্থিতি কম হওয়ার বিষয়ে তিনি বলেন, সারাদেশে গড়ে ৩৬ শতাংশ ভোটার এসেছে। এটিকে কম বলবো না। ধান কাটা মৌসুম, গরম ও ভোটারদের প্রার্থী দেখে পছন্দ হয়নি বলেই ভোটার উপস্থিতি কিছুটা কমেছে। তবে, এ অবস্থা উন্নতির দিকে যাচ্ছে। বাংলাদেশের নির্বাচন ব্যবস্থা এক সময় বিশ্বে রোল মডেল হবে বলে মন্তব্য করেন তিনি।

আরও উপস্থিত ছিলেন, যশোরের জেলা প্রশাসক মোহাম্মদ আবরাউল হাছান মজুমদার, পুলিশ সুপার প্রলয় কুমার জোয়ারদার, যশোর নির্বাচন অফিসার আনিছুর রহমান প্রমুখ।

;