নৌকার পক্ষে ভোট চাওয়া ওসির প্রত্যাহার দাবি



স্টাফ করেসপন্ডেন্ট, বার্তা২৪.কম
ওসি শেখ মারুফ আহম্মদ

ওসি শেখ মারুফ আহম্মদ

  • Font increase
  • Font Decrease

নৌকার প্রতীকের পক্ষে ভোট চাওয়ায় কলারোয়া থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তার (ওসি) প্রত্যাহার দাবি করেছেন সাতক্ষীরা-১ (তালা-কলারোয়া) আসনে জাতীয় ঐক্যফন্ট ও বিএনপির প্রার্থী হাবিবুল ইসলাম হাবিব।

শুক্রবার (২১ ডিসেম্বর) বিকেলে প্রধান নির্বাচন কমিশনার কেএম নূরুল হুদা বরাবর লিখিত এক অভিযোগে কলারোয় থানার ওসি শেখ মারুফ আহম্মদের প্রত্যাহার দাবি করেন এই প্রার্থী।

গত বৃহস্পতিবার সন্ধ্যায় সাতক্ষীরার কলারোয়া উপজেলা ফুটবল মাঠে শিল্পকলা একাডেমি আয়োজিত এক অনুষ্ঠানে মহাজোট মনোনীত প্রার্থী মুস্তাফা লুৎফুল্লাহ এর পক্ষে প্রকাশ্যে নৌকা প্রতীকে ভোট চান কলারোয়া থানার ওসি। ভিডিওটি পরে সামাজিক যোগাযোগ মাধ্যমে ভাইরাল হয়ে যায়। ওই অনুষ্ঠানের মঞ্চে আওয়ামী লীগ ও মহাজোটের নেতাকর্মীদের সাথে ধানের শীষের প্রার্থীর বিপক্ষে বিষোদগার করেন বলে অভিযোগ করেন হাবিবুল ইসলাম হাবিব। সরকারি কর্মকতা হিসেবে একজন ওসির এরকম কর্মকাণ্ড গণপ্রতিনিধিত্ব আদেশের ৭৭ অনুচ্ছেদ, নির্বাচন কর্মকর্তা (বিশেষ বিধান) আইন, ১৯৯১ বিধিমালা ভঙ্গ হয়েছে বলেও অভিযোগ করেন তিনি।

হাবিব বলেন, সাতক্ষীরা-১ আসনে বর্তমানে নির্বাচনের বিন্দুমাত্র পরিবেশ নেই। কলারোয়া থানার ওসি শেখ মারুফ আহম্মদ এতদিন ধরে প্রচারণায় বাধা ও বিএনপি নেতাকর্মীদের বাড়িঘর ভাঙচুর করেছেন।’

এসব ঘটনায় নিরাপত্তাহীনতায় ঐক্যফ্রন্টের প্রার্থী হাবিব নিজে এলাকা ছেড়েছেন বলেও কমিশনকে অবহিত করেন তিনি।

তিনি বলেন, জনমনে ধারণা, তালা-কলারোয়া এলাকায় ভোট ব্যবস্থা করবে পুলিশ, কমিশনের কোন ভূমিকা নেই। তাই নির্বাচনের সুষ্ঠু পরিবেশ বজায় রাখতে ও জনগণের আস্থা ফিরিয়ে আনতে কলারোয় থানার ওসি শেখ মারুফ আহম্মদের দ্রুত প্রত্যাহার দাবি করেন ঐক্যফ্রন্টের প্রার্থী।

এছাড়া, সাতক্ষীরা-১ আসনে মহাজোট মনোনীত প্রার্থী মুস্তাফা লুৎফুল্লাহ নির্বাচনী আইন ভঙ্গ করে পোস্টারে আওয়ামী লীগ সভানেত্রী শেখ হাসিনার ছবি ব্যবহার করেছেন বলে অভিযোগ করেছেন এ আসনের ঐক্যফ্রন্টের প্রার্থী হাবিবুল ইসলাম হাবিব।

নির্বাচন কমিশন সচিব বরাবর লিখিত অভিযোগে তিনি বলেন, মহাজোট মনোনীত ওয়ার্কাস পার্টির প্রার্থী তার নিজ দলের প্রধান রাশেদ খান মেননের ছবি ব্যবহার না করে শেখ হাসিনার ছবি ব্যবহার করেছেন। নির্বাচনের আচরণবিধির ৭/২ উপবিধির সুস্পষ্ট লঙ্ঘন বলে দাবি করেন ঐক্যফ্রন্টের প্রার্থী। আচরণবিধির লঙ্ঘনের বিষয়টি আমলে নিয়ে মহাজোটের প্রার্থীর বিরুদ্ধে আইনানুগ ব্যবস্থা নিতে নির্বাচন কমিশনের প্রতি অনুরোধ জানান ধানের শীষের প্রার্থী হাবিবুল ইসলা হাবিব।

সামাজিক যোগাযোগ মাধ্যমে ছড়িয়ে পড়া ৪ মিনিট ১০ সেকেন্ডের একটি ভিডিওতে এই পুলিশ কর্মকর্তা বলেন।

আজকে আমি প্রশাসনের পক্ষ থেকে একটা কথা বলতে চাই। স্বাধীনতার স্বপক্ষের শক্তিকে আপনারা ভোট দেবেন, নৌকা মার্কায় ভোট দেবেন। কারণ এই সরকার যত উন্নয়ন করেছে, এই সরকার যেভাবে জনগণের পাশে থেকেছে, আগামীতেও যেন আপনাদের পাশে থেকে সকল বাধা বিপত্তি দূর করে কলারোয়াকে একটি মডেল জেলা হিসেবে উন্নীত করে। এখানকার মানুষ যেন গর্ব করে বলতে পারে যে, আমি কলারোয়ার অধিবাসী, আমি সাতক্ষীরার অধিবাসী। এই আশাবাদ ব্যক্ত করছি।

ভিডিও তে আরও দেখা যায়, ওসি মারুফ বলেন, আমি আপনাদের একটা ম্যাসেজ দিতে চাচ্ছি। কোনো পেশীশক্তি, কোনো দুর্বৃত্তদের জায়গা অন্তত কলারোয়া, সাতক্ষীরাতে হবে না ইনশাল্লাহ। আপনারা নির্ভয়ে ভোটকেন্দ্রে যাবেন। আপনার ব্যালট, আপনার বুলেট, আপনার ভোটের মাধ্যমে দেখিয়ে দেবেন যে, আপনি স্বাধীনতার স্বপক্ষের শক্তিতে আছেন।

তাই আমাদের জননেত্রী, বাংলাদেশ সরকারের নির্বাচনকালীন প্রধানমন্ত্রী তথা বঙ্গবন্ধুর কন্যা, বাংলাদেশ আওয়ামী লীগের নেত্রী, আমাদের সভানেত্রী শেখ হাসিনার হাতকে শক্তিশালী করার জন্য আপনার একটি ব্যালট, আপনার একটি ভোট অতি মূল্যবান।

 

   

জীবন্ত ঘোড়া দিয়ে প্রচারণা, চেয়ারম্যান প্রার্থীকে জরিমানা



ডিস্ট্রিক্ট করেসপন্ডেন্ট, বার্তা২৪.কম, নীলফামারী
ছবি: সংগৃহীত

ছবি: সংগৃহীত

  • Font increase
  • Font Decrease

নীলফামারীর সৈয়দপুরে উপজেলা পরিষদ নির্বাচনে আচরণবিধি লঙ্ঘন করে জীবন্ত ঘোড়া দিয়ে প্রচারণা করার দায়ে চেয়ারম্যান প্রার্থী ফয়সাল দিদার দিপুকে ৪০ হাজার টাকা জরিমানা করেছে ভ্রাম্যমাণ আদালত।

শুক্রবার (১৭ মে) বিকালে নির্বাচনী আচরণবিধি দায়িত্বরত নির্বাহী ম্যাজিস্ট্রেট ও সহকারী কমিশনার ভূমি আমিনুল ইসলাম ভ্রাম্যমাণ আদালত বসিয়ে এ জরিমানা করেন।

ফয়সাল দিদার দিপু জাতীয় পার্টির কেন্দ্রীয় কমিটির যুগ্ম ছাত্রবিষয়ক সম্পাদক ও সৈয়দপুর উপজেলা পরিষদ নির্বাচনে চেয়ারম্যান পদে ঘোড়া প্রতীক নিয়ে প্রতিদ্বন্দ্বিতা করছেন।

ভ্রাম্যমাণ আদালত সূত্রে জানা যায়, শুক্রবার বিকালে চেয়ারম্যান প্রার্থী ফসয়াল দিদার দিপু জীবন্ত ঘোড়া দিয়ে তার সমর্থকদের সাথে নিয়ে শহরের বিভিন্ন স্থানে নির্বাচনী প্রচারণা করছিলেন। এসময়ে নির্বাহী ম্যাজিস্ট্রেট খবর পেয়ে ঘটনাস্থলে এসে সত্যতা পেয়ে ৪০ হাজার টাকা জরিমানা করেন।জরিমানার টাকা পরিশোধ না করায় এ প্রতিবেদন লেখা পর্যন্ত পুলিশ আটক করে রেখেছেন দিপুকে।

নির্বাহী ম্যাজিস্ট্রেট ও সহকারী কমিশনার ভূমি আমিনুল ইসলামের মুঠোফোনে একাধিকবার যোগাযোগ করা হলে তিনি কল রিসিভ করেননি।

এবিষয়ে সৈয়দপুর উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তা ও সহকারী রিটার্নিং কর্মকর্তা নুরই আলম সিদ্দিকী বলেন, একজন চেয়ারম্যান প্রার্থী আচরণবিধি লঙ্ঘন করে জীবন্ত ঘোড়া দিয়ে নির্বাচনী প্রচারণা করছিলেন। সেটির খবর পেয়ে ঘটনাস্থলে গিয়ে সত্যতা পেয়ে আচরণ বিধি লঙ্ঘনের দায়ে ৪০ হাজার টাকা জরিমানা করা হয়েছে। জরিমানার টাকা পরিশোধ না করলে অনাদায়ে এক মাসের জেল দেওয়া হবে।

;

ফটিকছড়িতে চেয়ারম্যান প্রার্থীর দুই কর্মীকে জরিমানা



স্টাফ করেসপন্ডেন্ট, বার্তা২৪.কম, চট্টগ্রাম
ফটিকছড়িতে চেয়ারম্যান প্রার্থীর দুই কর্মীকে জরিমানা

ফটিকছড়িতে চেয়ারম্যান প্রার্থীর দুই কর্মীকে জরিমানা

  • Font increase
  • Font Decrease

নির্বাচন আচরণবিধি লঙ্ঘনের অভিযোগে চট্টগ্রামের ফটিকছড়ি উপজেলা চেয়ারম্যান প্রার্থী নাজিম উদ্দিন মুহুরীর দুই কর্মীকে জরিমানা করা হয়েছে।

বৃহস্পতিবার (১৬ মে) উপজেলা সহকারী কমিশনার (ভূমি) ও নির্বাহী হাকিম মো. মেজবাহ উদ্দিন জাফতনগর ইউনিয়নে তাদের জরিমানা করেন।

জানা যায়, উপজেলার জাফতনগর ইউনিয়নের বিভিন্ন গ্রামে নির্বাচনী আচরণবিধি ভঙ্গ করে চেয়ারম্যান প্রার্থী নাজিম মুহুরীর পক্ষে মিনি ট্রাক ও মাইক্রোবাস সহযোগে শোডাউন এবং দুপুর ২টার আগেই মাইক বাজিয়ে প্রচারণা করার অপরাধে মো. জাহের বিন সাব্বির ও মো. মিনহাজ নামের দুই কর্মীর বিরুদ্ধে আচরণবিধি ভঙ্গে তাৎক্ষণিক ২০ হাজার টাকা অর্থদণ্ড অনাদায়ে ৭ দিনের বিনাশ্রম কারাদণ্ড দেন।

নির্বাহী ম্যাজিস্ট্রেট ও সহকারী কমিশনার (ভূমি) মো. মেজবাহ উদ্দিন বলেন, ‘দণ্ডের অর্থ আদায় করা হয়। অবাধ, সুষ্ঠু ও নিরপেক্ষ নির্বাচনের স্বার্থে মোবাইল কোর্ট চলমান থাকবে।’

;

প্রার্থী সন্ত্রাসী কর্মকাণ্ড করলে ছাড় দেওয়া হবে না: ইসি আহসান



ডিস্ট্রিক্ট করেসপন্ডেন্ট, বার্তা২৪.কম, যশোর
প্রার্থী সন্ত্রাসী কর্মকাণ্ড করলে ছাড় দেওয়া হবে না: ইসি আহসান

প্রার্থী সন্ত্রাসী কর্মকাণ্ড করলে ছাড় দেওয়া হবে না: ইসি আহসান

  • Font increase
  • Font Decrease

নির্বাচন কমিশনার ব্রিগেডিয়ার জেনারেল আহসান হাবিব খান (অব.) বলেছেন, নির্বাচনে কোনো প্রার্থী যদি সন্ত্রাসী কর্মকাণ্ড বা কোনো ঝামেলা করার চেষ্টা করে তাকে ছাড় দেওয়া হবে না। প্রার্থীকে আইনের আওতায় এনে কঠোর ব্যবস্থা নেওয়া হবে। কিশোর গ্যাংয়ের পৃষ্ঠপোষকদেরও ছাড় দেওয়া হবে না। 

বৃহস্পতিবার (১৬ মে) বেলা ১১ টায় যশোর জেলা শিল্পকলা একাডেমি মিলনায়তনে নির্বাচন সংশ্লিষ্ট কর্মকর্তাদের উপস্থিতিতে প্রতিদ্বন্দ্বী প্রার্থীগণের সঙ্গে আচরণবিধি ও অন্যান্য বিষয় সংক্রান্ত মতবিনিময় সভা অনুষ্ঠান শেষে এক প্রেস ব্রিফিংয়ে সাংবাদিকদের এ কথা বলেন।

তিনি বলেন, এবারের উপজেলা পরিষদ নির্বাচনে বর্ষীয়ান রাজনীতিবিদরা ভোটারদের কাছে যেতে পারছেন। আর এ যাওয়ার পরিবেশ তৈরি করতে পেরেছে নির্বাচন কমিশন। গত দ্বাদশ জাতীয় সংসদ এবং উপজেলা পরিষদের প্রথম ধাপের নির্বাচন সুষ্ঠু ও সুন্দর হয়েছে। সামনের নির্বাচনগুলো আরও ভালো হবে।

নির্বাচন কমিশনার বলেন, এই কমিশন সাংবাদিকদের সুরক্ষায় আইন করেছে। নির্বাচনে দায়িত্ব পালন করার সময় কেউ যদি সাংবাদিকদের আহত কিংবা ক্যামেরা ভাঙচুর করে তাহলে তার শাস্তি হবে। তবে, নির্বাচনের সময় কিছু মৌসুমি সাংবাদিক হাজির হয়। তারা কারো পক্ষে, আবার কারো বিপক্ষে প্রচার-অপপ্রচার করে। এ বিষয়টির প্রতিও আমাদের লক্ষ্য রাখতে হবে। তিনি নির্বাচন সংশ্লিষ্টদের প্রেসক্লাবের মাধ্যমে যাচাই-বাছাই করে সাংবাদিকদের পাস দেয়ার নির্দেশনা দেন।

উপজেলা নির্বাচনে এমপিদের ভূমিকার বিষয়ে এক প্রশ্নের জবাবে নির্বাচন কমিশনার আহসান হাবিব খান বলেন, এমপিরা কেবলমাত্র ভোট দিতে পারবেন। তারা কোনো প্রার্থীর পক্ষে প্রচার-প্রচারণা চালাতে পারবেন না।

প্রথম ধাপের নির্বাচনে ভোটার উপস্থিতি কম হওয়ার বিষয়ে তিনি বলেন, সারাদেশে গড়ে ৩৬ শতাংশ ভোটার এসেছে। এটিকে কম বলবো না। ধান কাটা মৌসুম, গরম ও ভোটারদের প্রার্থী দেখে পছন্দ হয়নি বলেই ভোটার উপস্থিতি কিছুটা কমেছে। তবে, এ অবস্থা উন্নতির দিকে যাচ্ছে। বাংলাদেশের নির্বাচন ব্যবস্থা এক সময় বিশ্বে রোল মডেল হবে বলে মন্তব্য করেন তিনি।

আরও উপস্থিত ছিলেন, যশোরের জেলা প্রশাসক মোহাম্মদ আবরাউল হাছান মজুমদার, পুলিশ সুপার প্রলয় কুমার জোয়ারদার, যশোর নির্বাচন অফিসার আনিছুর রহমান প্রমুখ।

;

৩০ উপজেলায় ব্যালট যাবে ভোটের একদিন আগে



স্টাফ করেসপন্ডেন্ট, বার্তা২৪.কম
ছবি: বার্তা২৪.কম

ছবি: বার্তা২৪.কম

  • Font increase
  • Font Decrease

ষষ্ঠ উপজেলা পরিষদ নির্বাচনের দ্বিতীয় ধাপের ভোটে ১৬ জেলার ৩০ উপজেলায় আগের দিন ৬১৫ কেন্দ্রে ব্যালট পেপার পাঠানো হবে। অন্যান্য স্থানে ব্যালট যাবে ভোটের দিন সকালে।

নির্বাচন কমিশনের (ইসি) নির্বাচন ব্যবস্থাপনা শাখার উপ-সচিব মো. আতিয়ার রহমান ইতিমধ্যে এ সংক্রান্ত নির্দেশনা সংশ্লিষ্ট রিটার্নিং কর্মকর্তাদের পাঠিয়েছেন।

এতে বলা হয়েছে, আগামী ২১ মে অনুষ্ঠেয় ৬ষ্ঠ উপজেলা পরিষদের দ্বিতীয় ধাপের নির্বাচন উপলক্ষে ৩০ উপজেলার ৬১৫টি ভোটকেন্দ্রে পর্যাপ্ত নিরাপত্তার সাথে ভোটগ্রহণের পূর্বের দিন ভোটকেন্দ্রে নির্বাচনি মালামালের সাথে ব্যালট পেপার প্রেরণের জন্য নির্বাচন কমিশন অনুমতি প্রদান করেছেন।

সিদ্ধান্ত অনুসারে প্রয়োজনীয় ব্যবস্থা গ্রহণের জন্য নির্দেশক্রমে অনুরোধ করা হলো।

যেসব উপজেলায় আগের দিন ব্যালট যাবে সেগুলো হলো- কুড়িগ্রাম সদর, উলিপুর, অষ্টগ্রাম, গাইবান্ধা সদর, শিবগঞ্জ, মুলাদী, হিজলা, কুমারখালী, ভোলা সদর, দৌলতখান, মৌলভীবাজার সদর, রাজনগর, কোম্পানীগঞ্জ, গোয়াইনঘাট, ধর্মপাশা, তাহিরপুর, জামালগঞ্জ, বিশ্বম্ভরপুর, বাহুবল, নবীগঞ্জ, খাগড়াছড়ি সদর, দীঘিনালা, পানছড়ি, লামা, নাইক্ষ্যংছড়ি, বিলাইছড়ি, রাজস্থলি, কাপ্তাই, লালমনিরহাট সদর ও সুন্দরগঞ্জ।

;