পায়ের তলায় মাটি নেই সেলিম-ইয়াহিয়ার!



নূর আহমদ, সিনিয়র করেসপন্ডেন্ট, সিলেট, বার্তা২৪.কম
সিলেট-২ আসনে ইয়াহিয়া চৌধুরী এহিয়া ও সিলেট-৫ আসন থেকে মো. সেলিম উদ্দিন। ছবি: সংগৃহীত

সিলেট-২ আসনে ইয়াহিয়া চৌধুরী এহিয়া ও সিলেট-৫ আসন থেকে মো. সেলিম উদ্দিন। ছবি: সংগৃহীত

  • Font increase
  • Font Decrease

পায়ের তলায় যেন মাটি নেই সিলেটের জাতীয় পার্টির (জাপা) দুই প্রার্থীর। তারা বর্তমান সংসদ সদস্য। একাদশ জাতীয় সংসদ নির্বাচনে ফেল করার পর থেকে এলাকায় দেখা যাচ্ছে না তাদের।

দশম জাতীয় সংসদ নির্বাচনে বিনা ভোটে সিলেট-২ আসনে ইয়াহিয়া চৌধুরী এহিয়া ও সিলেট-৫ আসন থেকে মো. সেলিম উদ্দিন এমপি নির্বাচিত হয়েছিলেন। অবশ্য এবারের নির্বাচনে জয়ের ব্যাপারে কোনো কূটকৌশল কাজে আসেনি তাদের। উল্টো জামানত হারিয়েছেন জাতীয় পার্টির যুগ্ম দুই মহাসচিব।

জানা গেছে, একাদশ জাতীয় সংসদ নির্বাচনে জাপা থেকে প্রার্থী ছিলেন ওই দুই সাংসদ। তারা মহাজোট সরকারের হয়ে করেছেন অনেক উন্নয়ন কাজ। তবুও তারা ব্যস্ত ছিলেন প্রতিপক্ষ প্রার্থীদের আইনি মারপ্যাঁচে ফেলে পরাস্ত করার ষড়যন্ত্রে। এক্ষেত্রে অবশ্য সিলেট-২ (ওসমানীনগর ও বিশ্বনাথ) আসনে ইয়াহিয়া চৌধুরী এহিয়া সফল হন। নিখোঁজ নেতা এম ইলিয়াস আলীর স্ত্রী ও বিএনপি প্রার্থী তাহসিনা রুশদী লুনার প্রার্থিতার বৈধতা চ্যালেঞ্জ করে উচ্চ আদালতে রিট করে আটকে দেন তাকে।

সিলেট-৫ (কানাইঘাট-জকিগঞ্জ) আসনের জাতীয় পার্টির প্রার্থী বর্তমান সংসদ সদস্য সেলিম উদ্দিনও একই পদ্ধতি অনুসরণ করেছিলেন। আওয়ামী লীগের প্রার্থী হাফিজ আহমদ মজুমদার রেডক্রিসেন্ট সোসাইটির চেয়ারম্যান উল্লেখ করে তাকে আটকে দেয়ার চেষ্টা করেছিলেন। হাফিজ মুজমদারের প্রার্থিতার বৈধতা চ্যালেঞ্জ করে আদালতে রিট করেছিলেন সেলিম উদ্দিন। তবে আদালত মজুমদারের প্রার্থিতা বৈধ ঘোষণা করলে সেলিম উদ্দিনের সেই চেষ্টা ব্যর্থ হয়ে যায়।

মূলত ভোটের মাঠে বাস্তবে জাতীয় পার্টির সেলিম ও ইয়াহিয়ার সব চালাকির উল্টো ঘটেছে। একেবারেই ধরা খেয়ে যান তারা। মহাজোটের প্রার্থী হওয়া সত্ত্বেও সিলেট-২ আসনে গণফোরামের প্রার্থী মোকাব্বির খানের কাছে হেরেছেন ইয়াহিয়া আহমদ চৌধুরী এহিয়া। অবস্থানের দিক থেকে হয়েছেন চতুর্থ। জাতীয় ঐক্যফ্রন্টের প্রার্থী মোকাব্বির খান উদীয়মান সূর্য প্রতীকে ৬৯ হাজার ৪২০ ভোট পেয়ে নির্বাচিত হন। ইয়াহিয়া চৌধুরী এহিয়া লাঙ্গল প্রতীকে পান ১৮ হাজার ৩২ ভোট। তার চেয়ে বেশি ভোট পেয়েছেন স্বতন্ত্র প্রার্থী মুহিবুর রহমান (ডাব প্রতীকে ৩০ হাজার ৪৪৯ ভোট) এবং এনামুল হক সরদার সিংহ প্রতীকে ২০ হাজার ৭৪৫ ভোট পেয়েছেন।

সিলেট-৫ আসনে সেলিম উদ্দিন অবস্থানের দিক থেকে হয়েছেন তৃতীয়। লাঙ্গল প্রতীকে পেয়েছেন মাত্র ৮ হাজার ২৪২ ভোট। আসনটিতে ১ লাখ ৩৯ হাজার ৭৩৫ ভোট পেয়ে বিজয়ী হয়েছেন নৌকা প্রতীকের হাফিজ আহমদ মজুমদার। তার নিকটতম প্রতিদ্বন্দ্বী ছিলেন ঐক্যফ্রন্টের প্রার্থী জমিয়তে উলামায়ে ইসলামের মাওলানা উবায়দুল্লাহ ফারুক। ধানের শীষ প্রতীকে তিনি পেয়েছেন ৮৬ হাজার ১৫১ ভোট। প্রতিদ্বন্দ্বী দুই প্রার্থীর প্রাপ্ত ভোটের সঙ্গে সেলিম উদ্দিনের ভোটের ব্যবধান আকাশ-পাতাল।

এছাড়া সিলেটে জাতীয় পার্টির আরও তিনটি আসনে প্রার্থী ছিল। সিলেট-১ আসনে মাহবুবুর রহমান চৌধুরী লাঙ্গল প্রতীকে পেয়েছেন ৫০২ ভোট, সিলেট-৩ আসনে উসমান আলী পান ২ হাজার ৯১৬ ভোট এবং সিলেট-৪ আসনে এ টি ইউ তাজ রহমান পেয়েছেন মাত্র ৪২৩ ভোট।

জাতীয় পার্টির প্রার্থীদের এমন করুণ হারে হতাশ কর্মী-সমর্থকরা। প্রার্থীদের দেখা যাচ্ছে না নিজ নিজ এলাকায়। বিশেষ করে বর্তমান সংসদ সদস্য হওয়া সত্ত্বেও ইয়াহিয়া ও সেলিম উদ্দিনের এমন হার মেনে নিতে পারছে না কর্মী-সমর্থকরা। ভোটের সংখ্যা দেখে যেন পায়ের তলায় মাটি নেই এই দুই প্রার্থীর। আবার এখন পর্যন্ত কোনো প্রতিক্রিয়াও দিচ্ছেন না তারা।

   

জীবন্ত ঘোড়া দিয়ে প্রচারণা, চেয়ারম্যান প্রার্থীকে জরিমানা



ডিস্ট্রিক্ট করেসপন্ডেন্ট, বার্তা২৪.কম, নীলফামারী
ছবি: সংগৃহীত

ছবি: সংগৃহীত

  • Font increase
  • Font Decrease

নীলফামারীর সৈয়দপুরে উপজেলা পরিষদ নির্বাচনে আচরণবিধি লঙ্ঘন করে জীবন্ত ঘোড়া দিয়ে প্রচারণা করার দায়ে চেয়ারম্যান প্রার্থী ফয়সাল দিদার দিপুকে ৪০ হাজার টাকা জরিমানা করেছে ভ্রাম্যমাণ আদালত।

শুক্রবার (১৭ মে) বিকালে নির্বাচনী আচরণবিধি দায়িত্বরত নির্বাহী ম্যাজিস্ট্রেট ও সহকারী কমিশনার ভূমি আমিনুল ইসলাম ভ্রাম্যমাণ আদালত বসিয়ে এ জরিমানা করেন।

ফয়সাল দিদার দিপু জাতীয় পার্টির কেন্দ্রীয় কমিটির যুগ্ম ছাত্রবিষয়ক সম্পাদক ও সৈয়দপুর উপজেলা পরিষদ নির্বাচনে চেয়ারম্যান পদে ঘোড়া প্রতীক নিয়ে প্রতিদ্বন্দ্বিতা করছেন।

ভ্রাম্যমাণ আদালত সূত্রে জানা যায়, শুক্রবার বিকালে চেয়ারম্যান প্রার্থী ফসয়াল দিদার দিপু জীবন্ত ঘোড়া দিয়ে তার সমর্থকদের সাথে নিয়ে শহরের বিভিন্ন স্থানে নির্বাচনী প্রচারণা করছিলেন। এসময়ে নির্বাহী ম্যাজিস্ট্রেট খবর পেয়ে ঘটনাস্থলে এসে সত্যতা পেয়ে ৪০ হাজার টাকা জরিমানা করেন।জরিমানার টাকা পরিশোধ না করায় এ প্রতিবেদন লেখা পর্যন্ত পুলিশ আটক করে রেখেছেন দিপুকে।

নির্বাহী ম্যাজিস্ট্রেট ও সহকারী কমিশনার ভূমি আমিনুল ইসলামের মুঠোফোনে একাধিকবার যোগাযোগ করা হলে তিনি কল রিসিভ করেননি।

এবিষয়ে সৈয়দপুর উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তা ও সহকারী রিটার্নিং কর্মকর্তা নুরই আলম সিদ্দিকী বলেন, একজন চেয়ারম্যান প্রার্থী আচরণবিধি লঙ্ঘন করে জীবন্ত ঘোড়া দিয়ে নির্বাচনী প্রচারণা করছিলেন। সেটির খবর পেয়ে ঘটনাস্থলে গিয়ে সত্যতা পেয়ে আচরণ বিধি লঙ্ঘনের দায়ে ৪০ হাজার টাকা জরিমানা করা হয়েছে। জরিমানার টাকা পরিশোধ না করলে অনাদায়ে এক মাসের জেল দেওয়া হবে।

;

ফটিকছড়িতে চেয়ারম্যান প্রার্থীর দুই কর্মীকে জরিমানা



স্টাফ করেসপন্ডেন্ট, বার্তা২৪.কম, চট্টগ্রাম
ফটিকছড়িতে চেয়ারম্যান প্রার্থীর দুই কর্মীকে জরিমানা

ফটিকছড়িতে চেয়ারম্যান প্রার্থীর দুই কর্মীকে জরিমানা

  • Font increase
  • Font Decrease

নির্বাচন আচরণবিধি লঙ্ঘনের অভিযোগে চট্টগ্রামের ফটিকছড়ি উপজেলা চেয়ারম্যান প্রার্থী নাজিম উদ্দিন মুহুরীর দুই কর্মীকে জরিমানা করা হয়েছে।

বৃহস্পতিবার (১৬ মে) উপজেলা সহকারী কমিশনার (ভূমি) ও নির্বাহী হাকিম মো. মেজবাহ উদ্দিন জাফতনগর ইউনিয়নে তাদের জরিমানা করেন।

জানা যায়, উপজেলার জাফতনগর ইউনিয়নের বিভিন্ন গ্রামে নির্বাচনী আচরণবিধি ভঙ্গ করে চেয়ারম্যান প্রার্থী নাজিম মুহুরীর পক্ষে মিনি ট্রাক ও মাইক্রোবাস সহযোগে শোডাউন এবং দুপুর ২টার আগেই মাইক বাজিয়ে প্রচারণা করার অপরাধে মো. জাহের বিন সাব্বির ও মো. মিনহাজ নামের দুই কর্মীর বিরুদ্ধে আচরণবিধি ভঙ্গে তাৎক্ষণিক ২০ হাজার টাকা অর্থদণ্ড অনাদায়ে ৭ দিনের বিনাশ্রম কারাদণ্ড দেন।

নির্বাহী ম্যাজিস্ট্রেট ও সহকারী কমিশনার (ভূমি) মো. মেজবাহ উদ্দিন বলেন, ‘দণ্ডের অর্থ আদায় করা হয়। অবাধ, সুষ্ঠু ও নিরপেক্ষ নির্বাচনের স্বার্থে মোবাইল কোর্ট চলমান থাকবে।’

;

প্রার্থী সন্ত্রাসী কর্মকাণ্ড করলে ছাড় দেওয়া হবে না: ইসি আহসান



ডিস্ট্রিক্ট করেসপন্ডেন্ট, বার্তা২৪.কম, যশোর
প্রার্থী সন্ত্রাসী কর্মকাণ্ড করলে ছাড় দেওয়া হবে না: ইসি আহসান

প্রার্থী সন্ত্রাসী কর্মকাণ্ড করলে ছাড় দেওয়া হবে না: ইসি আহসান

  • Font increase
  • Font Decrease

নির্বাচন কমিশনার ব্রিগেডিয়ার জেনারেল আহসান হাবিব খান (অব.) বলেছেন, নির্বাচনে কোনো প্রার্থী যদি সন্ত্রাসী কর্মকাণ্ড বা কোনো ঝামেলা করার চেষ্টা করে তাকে ছাড় দেওয়া হবে না। প্রার্থীকে আইনের আওতায় এনে কঠোর ব্যবস্থা নেওয়া হবে। কিশোর গ্যাংয়ের পৃষ্ঠপোষকদেরও ছাড় দেওয়া হবে না। 

বৃহস্পতিবার (১৬ মে) বেলা ১১ টায় যশোর জেলা শিল্পকলা একাডেমি মিলনায়তনে নির্বাচন সংশ্লিষ্ট কর্মকর্তাদের উপস্থিতিতে প্রতিদ্বন্দ্বী প্রার্থীগণের সঙ্গে আচরণবিধি ও অন্যান্য বিষয় সংক্রান্ত মতবিনিময় সভা অনুষ্ঠান শেষে এক প্রেস ব্রিফিংয়ে সাংবাদিকদের এ কথা বলেন।

তিনি বলেন, এবারের উপজেলা পরিষদ নির্বাচনে বর্ষীয়ান রাজনীতিবিদরা ভোটারদের কাছে যেতে পারছেন। আর এ যাওয়ার পরিবেশ তৈরি করতে পেরেছে নির্বাচন কমিশন। গত দ্বাদশ জাতীয় সংসদ এবং উপজেলা পরিষদের প্রথম ধাপের নির্বাচন সুষ্ঠু ও সুন্দর হয়েছে। সামনের নির্বাচনগুলো আরও ভালো হবে।

নির্বাচন কমিশনার বলেন, এই কমিশন সাংবাদিকদের সুরক্ষায় আইন করেছে। নির্বাচনে দায়িত্ব পালন করার সময় কেউ যদি সাংবাদিকদের আহত কিংবা ক্যামেরা ভাঙচুর করে তাহলে তার শাস্তি হবে। তবে, নির্বাচনের সময় কিছু মৌসুমি সাংবাদিক হাজির হয়। তারা কারো পক্ষে, আবার কারো বিপক্ষে প্রচার-অপপ্রচার করে। এ বিষয়টির প্রতিও আমাদের লক্ষ্য রাখতে হবে। তিনি নির্বাচন সংশ্লিষ্টদের প্রেসক্লাবের মাধ্যমে যাচাই-বাছাই করে সাংবাদিকদের পাস দেয়ার নির্দেশনা দেন।

উপজেলা নির্বাচনে এমপিদের ভূমিকার বিষয়ে এক প্রশ্নের জবাবে নির্বাচন কমিশনার আহসান হাবিব খান বলেন, এমপিরা কেবলমাত্র ভোট দিতে পারবেন। তারা কোনো প্রার্থীর পক্ষে প্রচার-প্রচারণা চালাতে পারবেন না।

প্রথম ধাপের নির্বাচনে ভোটার উপস্থিতি কম হওয়ার বিষয়ে তিনি বলেন, সারাদেশে গড়ে ৩৬ শতাংশ ভোটার এসেছে। এটিকে কম বলবো না। ধান কাটা মৌসুম, গরম ও ভোটারদের প্রার্থী দেখে পছন্দ হয়নি বলেই ভোটার উপস্থিতি কিছুটা কমেছে। তবে, এ অবস্থা উন্নতির দিকে যাচ্ছে। বাংলাদেশের নির্বাচন ব্যবস্থা এক সময় বিশ্বে রোল মডেল হবে বলে মন্তব্য করেন তিনি।

আরও উপস্থিত ছিলেন, যশোরের জেলা প্রশাসক মোহাম্মদ আবরাউল হাছান মজুমদার, পুলিশ সুপার প্রলয় কুমার জোয়ারদার, যশোর নির্বাচন অফিসার আনিছুর রহমান প্রমুখ।

;

৩০ উপজেলায় ব্যালট যাবে ভোটের একদিন আগে



স্টাফ করেসপন্ডেন্ট, বার্তা২৪.কম
ছবি: বার্তা২৪.কম

ছবি: বার্তা২৪.কম

  • Font increase
  • Font Decrease

ষষ্ঠ উপজেলা পরিষদ নির্বাচনের দ্বিতীয় ধাপের ভোটে ১৬ জেলার ৩০ উপজেলায় আগের দিন ৬১৫ কেন্দ্রে ব্যালট পেপার পাঠানো হবে। অন্যান্য স্থানে ব্যালট যাবে ভোটের দিন সকালে।

নির্বাচন কমিশনের (ইসি) নির্বাচন ব্যবস্থাপনা শাখার উপ-সচিব মো. আতিয়ার রহমান ইতিমধ্যে এ সংক্রান্ত নির্দেশনা সংশ্লিষ্ট রিটার্নিং কর্মকর্তাদের পাঠিয়েছেন।

এতে বলা হয়েছে, আগামী ২১ মে অনুষ্ঠেয় ৬ষ্ঠ উপজেলা পরিষদের দ্বিতীয় ধাপের নির্বাচন উপলক্ষে ৩০ উপজেলার ৬১৫টি ভোটকেন্দ্রে পর্যাপ্ত নিরাপত্তার সাথে ভোটগ্রহণের পূর্বের দিন ভোটকেন্দ্রে নির্বাচনি মালামালের সাথে ব্যালট পেপার প্রেরণের জন্য নির্বাচন কমিশন অনুমতি প্রদান করেছেন।

সিদ্ধান্ত অনুসারে প্রয়োজনীয় ব্যবস্থা গ্রহণের জন্য নির্দেশক্রমে অনুরোধ করা হলো।

যেসব উপজেলায় আগের দিন ব্যালট যাবে সেগুলো হলো- কুড়িগ্রাম সদর, উলিপুর, অষ্টগ্রাম, গাইবান্ধা সদর, শিবগঞ্জ, মুলাদী, হিজলা, কুমারখালী, ভোলা সদর, দৌলতখান, মৌলভীবাজার সদর, রাজনগর, কোম্পানীগঞ্জ, গোয়াইনঘাট, ধর্মপাশা, তাহিরপুর, জামালগঞ্জ, বিশ্বম্ভরপুর, বাহুবল, নবীগঞ্জ, খাগড়াছড়ি সদর, দীঘিনালা, পানছড়ি, লামা, নাইক্ষ্যংছড়ি, বিলাইছড়ি, রাজস্থলি, কাপ্তাই, লালমনিরহাট সদর ও সুন্দরগঞ্জ।

;