বৈধ প্রার্থী হিসেবে ঘোষণা দলের প্রাথমিক বিজয়: তাবিথ

  ঢাকা উত্তর ও দক্ষিণ সিটি করপোরেশন নির্বাচন


স্টাফ করেসপন্ডেন্ট, বার্তা২৪.কম, ঢাকা
তাবিথ আউয়াল, ছবি: সংগৃহীত

তাবিথ আউয়াল, ছবি: সংগৃহীত

  • Font increase
  • Font Decrease

ঢাকা উত্তর সিটি করপোরেশন (ডিএনসিসি) নির্বাচনে রিটার্নিং কর্মকর্তার বৈধ প্রার্থী ঘোষণা দেয়াকে দলের প্রাথমিক বিজয় বলে মনে করছেন বিএনপির সমর্থিত মেয়র পদ প্রার্থী তাবিথ আউয়াল।

বৃহস্পতিবার (২ জানুয়ারি) সকাল সাড়ে ১০টায় রাজধানীর আগারগাঁওয়ে অবস্থিত জাতীয় স্থানীয় সরকার ইনস্টিটিউট (এনআইএলজি) ভবনে উত্তর সিটির মনোনয়ন পত্র যাচাই-বাছাই শেষে তিনি এ কথা জানান।

রিটার্নিং কর্মকর্তা ঘোষিত উত্তরের বৈধ মেয়র প্রার্থীরা হলেন-বিএনপির তাবিথ আউয়াল, আওয়ামী লীগের আতিকুল ইসলাম, ইসলামী আন্দোলন বাংলাদেশের শেখ মো. ফজলে বারী মাসউদ, পিডিপির শাহীন খান, এনপিপির মো. আনিসুর রহমান দেওয়ান ও বাংলাদেশের কমিউনিস্ট পার্টির আহম্মেদ সাজ্জাদুল হক।

তাবিথ আউয়াল বলেন, বৈধ হিসেবে ঘোষণা দেয়াটাকে আমার দলের প্রাথমিক বিজয় হিসেবে ধরে নিচ্ছি। গতকাল গভীর রাত পর্যন্ত অনেক তথ্য পেয়েছি। সরকারের অনেক সংস্থা তড়িঘড়ি করে অনেক চেষ্টা করেছিল কোনো খুঁত বের করার জন্য। আমাকে ঋণখেলাপি বলে প্রচার করারও চেষ্টা করেছিল। কিন্তু তারা পারেনি। আমরা আইন ও প্রচার বিধি মেনেই নির্বাচনী প্রচারে আগাব। আমি আশাবাদী, নির্বাচন কমিশনে যে অভিযোগগুলো করেছি, সেগুলো সংলাপের মাধ্যমে সমাধান হবে আগামীতে।

এদিকে ডিএনসিসির ভোটার না হওয়ায় জাতীয় পার্টির মেয়র প্রার্থী জিএম কামরুল ইসলামের মনোনয়ন পত্রটি বাতিল করা হয়েছে।

এ প্রসঙ্গে কামরুল ইসলাম সাংবাদিকদের বলেন, আমি প্রথমবারের মতো মেয়র পদে প্রার্থী হতে এসেছিলাম। এটা আমার জন্য খুব দুঃখজনক। আমি ডিওএইচএস এলাকায় থাকি বলে আমার মনোনয়ন বাতিল করা হলো। আমার যে ভোটার তালিকা আছে, দুই নম্বর ওয়ার্ড এবং সিটি করপোরেশন দেখানো হয়েছে। সেহেতু আমি যোগ্য ভোটার হিসেবে জমা দিয়েছি। এখন আমি আইনি পদক্ষেপ নেব। আমি নির্বাচন করার জন্য এসেছি। সাধ্যমত চেষ্টা করব থাকতে। 

সিপিবির প্রার্থী আহম্মেদ সাজ্জাদুল হক বলেন, লেভেল প্লেয়িং ফিল্ড মানে আওয়ামী লীগ আর বিএনপি নয়। যে টাকা জামানত ওয়ার্ড কমিশনারদের জন্য করেছে, তাতে একজন সৎ মানুষের পক্ষে এ নির্বাচনে অংশ নেওয়া কঠিন। আমাদের সে দাবি তারা গ্রাহ্য করেনি। গণতন্ত্র পুনরুদ্ধারে সিপিবির যে লড়াই, জনগণের ভোটের অধিকার আদায়ের যে লড়াই, সে লড়াইয়ের অংশ হিসেবে সিপিবি লড়ছে।

এদিকে এ সময় রিটার্নিং কর্মকর্তা আবুল কাশেম বলেন, মেয়র প্রার্থীদের বলছি, আপনারা আচরণবিধি মেনে চলবেন। সাংবাদিক ভাইদের সামনেই আমরা বলছি, আমরা দেখেছি, আপনারা যখন মনোনয়ন পত্র জমা দেন, আমার কক্ষে যখন এসেছেন, তখন পাঁচজনের বেশি ছিলেন না। কিন্তু বাইরে আমরা দেখেছি, পত্রিকাতে দেখেছি, সেখানে আপনাদের বিপুল সংখ্যক নেতাকর্মী ছিল। এটা আমরা চাই না। আমরা আগেই বলেছি, নির্বাচন হবে ফেস্টিভ মোডে। সে জায়গা যাতে কখনই সংঘর্ষে রূপ না নেয়। রাস্তাঘাট বন্ধ করে কোনো রকম প্রচার প্রচারণা আপনারা চালাতে পারবেন না। আমাদের ম্যাজিস্ট্রেটরা সক্রিয় আছে। আমি নিজেও মাঠে যাব, এটা যদি দেখি।

তিনি বলেন, আমরা নির্বাচন কমিশন, আমাদের কোনো দল নেই। আপনারা সবাই আমাদের কাছে প্রার্থী। আমরা চাইব, আপনারা সবাই শহরের নাগরিকদের কথা বিবেচনা করে, নাগরিকদের যেন কোনো অসুবিধা না হয়, এ বিষয়টি দেখবেন। যদি আপনারা আচরণবিধি মেনে না চলেন, তাহলে আমরা আপনাদের বিরুদ্ধে আইনানুগ ব্যবস্থা নেব।

আমাদের নির্বাচন কমিশনের এ ক্ষমতাও আছে, আচরণবিধি বেশি লঙ্ঘিত হলে কমিশনকে লেখব। আর আপনাদের মনোনয়ন বাতিল করার ক্ষমতা কমিশনের আছে বলেও হুঁশিয়ার করেন তিনি।

   

উপজেলা নির্বাচন ব্যর্থ হলে গণতন্ত্র ক্ষুণ্ন হবে: সিইসি



স্টাফ করেসপন্ডেন্ট, বার্তা২৪.কম
ছবি: বার্তা ২৪

ছবি: বার্তা ২৪

  • Font increase
  • Font Decrease

উপজেলা নির্বাচন ব্যর্থ হলে বিগত সংসদ নির্বাচনে গণতান্ত্রিক ধারাবাহিকতা প্রতিষ্ঠা হয়েছে তা ক্ষুণ্ন হতে পারে বলে মন্তব্য করেছেন প্রধান নির্বাচন কমিশনার সিইসি কাজী হাবিবুল আওয়াল।

বৃহস্পতিবার (২৫ এপ্রিল) সকালে আগারগাঁও নির্বাচন ভবনে উপজেলা পরিষদ নির্বাচন উপলক্ষে মাঠ প্রশাসনের সাথে আইনশৃঙ্খলা বিষয় সভায় তিনি এই কথা বলেন।

সিইসি কাজী কাজী হাবিবুল আওয়াল বলেন, দেশের নির্বাচনে আবেগ অনুভূতির জন্য কিছুটা বিশৃঙ্খলা হয়। ভোটাররা যেন নির্বিঘ্নে ভোট দিতে পারে সেই ব্যবস্থা করতে হবে। যেকোন মূল্যে নির্বাচন সুষ্ঠু করতে হবে। এই নির্বাচনে ব্যর্থ হলে বিগত সংসদ নির্বাচনে যে গণতান্ত্রিক ধারাবাহিকতা প্রতিষ্ঠা হয়েছে তা ক্ষুণ্ন হতে পারে। বাংলাদেশে গণতন্ত্র আছে তা সুষ্ঠু নির্বাচনের মাধ্যমে প্রমাণ করতে হবে। 

সভায় দেশের সকল জেলা প্রশাসক ও পুলিশ সুপার উপস্থিত আছেন। পুলিশপ্রধান সহ স্বরাষ্ট্র ও জনপ্রশাসন মন্ত্রণালয়ের শীর্ষ কর্মকর্তারা উপস্থিত আছেন।

  ঢাকা উত্তর ও দক্ষিণ সিটি করপোরেশন নির্বাচন

;

উপজেলা নির্বাচন: রাজশাহীর তিন উপজেলায় বৈধ ৩১ জন



ডিস্ট্রিক্ট করেসপন্ডেন্ট, বার্তা২৪.কম, রাজশাহী
ছবি: বার্তা২৪.কম

ছবি: বার্তা২৪.কম

  • Font increase
  • Font Decrease

আগামী ২১ মে দ্বিতীয় ধাপে ষষ্ঠ উপজেলা পরিষদ নির্বাচন অনুষ্ঠিত হবে। এতে রাজশাহী জেলার পুঠিয়া, দূর্গাপুর ও বাগমারা উপজেলা পরিষদ নির্বাচনে চেয়ারম্যান, ভাইস-চেয়ারম্যান ও নারী ভাইস-চেয়ারম্যান পদে মোট ৩১ জন প্রার্থীর মনোনয়নপত্র বৈধ হয়েছে। প্রার্থীদের জমাকৃত মনোনয়নপত্র যাচাই-বাছাই শেষে বৈধতার ঘোষণা দেওয়া হয়।

মঙ্গলবার (২৩ এপ্রিল) বেলা ১২টায় জেলা প্রশাসকের সম্মেলন কক্ষে মনোনয়নপত্র যাচাই-বাছাই শেষে রিটার্নিং অফিসার ও অতিরিক্ত জেলা প্রশাসক (সার্বিক) কল্যাণ চৌধুরী এই তথ্য নিশ্চিত করেছেন।

রিটার্নিং অফিসার কল্যাণ চৌধুরী বলেন, দ্বিতীয় ধাপে আগামী ২১ মে উপজেলা পরিষদ নির্বাচন অনুষ্ঠিত হবে। আগামী ২ মে প্রতীক বরাদ্দের মধ্য দিয়ে প্রার্থীদের মূল প্রচারণা শুরু হবে। উপজেলা পরিষদ নির্বাচন অবাধ ও শান্তিপূর্ণ করার লক্ষ্যে নির্বাচনী সভা এবং প্রচার-প্রচারণা সংক্রান্ত নির্বাচন কমিশনের নির্দেশনা সকল প্রার্থীদের যথাযথভাবে মানতে অনুরোধ জানান।

তফসিল অনুযায়ী, মনোনয়নপত্র বাছাই করা হবে ২৩ এপ্রিল। মনোনয়নপত্র বাতিলের বিরুদ্ধে আপিল করা যাবে ২৪-২৬ এপ্রিল। আপিল নিষ্পত্তি হবে ২৭-২৯ এপ্রিলের মধ্যে। মনোনয়নপত্র প্রত্যাহারের শেষ তারিখ ৩০ এপ্রিল। প্রতীক বরাদ্দ দেওয়া হবে ২ মে। প্রচার শেষে আগামী ২১ মে হবে ভোটগ্রহণ।

এসময় জানানো হয়, এই তিনটি উপজেলায় ৩১ জন প্রার্থী মনোনয়নপত্র জমা দিয়েছিলেন। চেয়ারম্যান ১০ জন, ভাইস চেয়ারম্যান ১১ জন ও মহিলা ভাইস চেয়ারম্যান পদে ১০ জন প্রার্থী তাদের মনোনয়নপত্র জমা দেন। এর মধ্যে ৩১ জনের মনোনয়নপত্র বৈধ ঘোষণা করা হয়।

উপজেলা চেয়ারম্যান পদে বৈধ প্রার্থী ঘোষিত হলেন- দূর্গাপুর উপজেলার বর্তমান চেয়ারম্যান বীর মুক্তিযোদ্ধা নজরুল ইসলাম, মো. শরিফুজ্জামান, মো. আব্দুল মজিদ; পুঠিয়া উপজেলার বর্তমান চেয়ারম্যান জি.এম হিরা বাচ্চু, মো. মখলেসুর রহমান, মো. আব্দুস সামাদ, মো. আহসান উল হক মাসুদ; বাগমারা উপজেলার মো. জাকিরুল ইসলাম, মো. আ. রাজ্জাক সরকার, মোহা. নাছিমা আক্তার।

এসময় ভাইস-চেয়ারম্যান পদে বৈধ প্রার্থী ঘোষিত হন- দূর্গাপুর উপজেলা মো. আ. কাদের মন্ডল, মো. হাসেম আলী, মো. আ. মোতালেব, মো. শামীম ফিরোজ, মো. মোসাব্বের সরকার জিন্নাহ, মো. আব্দুল হক; পুঠিয়া উপজেলার মো. ফজলে রাব্বি মুরাদ, মো. আব্দুল মতিন মুকুল, মো. জামাল উদ্দিন বাগমারা উপজেলার মো. আতাউর রহমান; বাগমারা উপজেলার মো. আতাউর রহমান, মো. শহিদুল ইসলাম, মোছা. বানেছা বেগম, মোসা. সারমিন আহম্মেদ, মোসা. কহিনুর বেগম; পুঠিয়া উপজেলার মৌসুমী রহমান, মোছা. পরিজান বেগম, মোছা. শাবনাজ আক্তার; বাগমারা উপজেলার মোছা. শাহিনুর খাতুন, কহিনুর বানু, খন্দকার শাহিদা আলম, মোছা. মমতাজ আক্তার বেবী।

মনোনয়নপত্র যাচাই-বাছাই সম্পর্কে দূর্গাপুর উপজেলা পরিষদের চেয়ারম্যান প্রার্থীরা জানান, মনোনয়নপত্র যাচাই-বাছাই শেষে তারা বৈধতা পেয়েছেন। জেলা প্রশাসন চুল ছেঁড়া যাচাই-বাছাই শেষে প্রার্থীতা বৈধ ঘোষণা করেছেন।

মনোনয়নপত্র যাচাই-বাছাইয়ের সময় উপস্থিত ছিলেন- সহকারী কমিশনার ও এক্সিকিউটিভ ম্যাজিস্ট্রেট সাকিব হাছান খাঁন, সহকারী কমিশনার ও এক্সিকিউটিভ ম্যাজিস্ট্রেট সানিয়া বিনতে আফজাল, উপজেলা নির্বাচন অফিসার দূর্গাপুর মো. জয়নুল আবেদীন, রাজশাহী জেলার ডিএসবি মো. আলাউদ্দিন প্রমুখ।

  ঢাকা উত্তর ও দক্ষিণ সিটি করপোরেশন নির্বাচন

;

কুষ্টিয়ার দুই উপজেলায় প্রার্থীদের প্রতীক বরাদ্দ



স্টাফ করেসপন্ডেন্ট, বার্তা২৪.কম,কুষ্টিয়া
ছবি: বার্তা ২৪

ছবি: বার্তা ২৪

  • Font increase
  • Font Decrease

উপজেলা পরিষদ নির্বাচনের প্রথম ধাপে কুষ্টিয়ার দুই উপজেলার প্রার্থীদের মাঝে প্রতীক বরাদ্দ দেওয়া হয়েছে।

মঙ্গলবার (২৩ এপ্রিল) বেলা সাড়ে ১১টায় জেলা নির্বাচন অফিসের সভাকক্ষে কুষ্টিয়া সদর ও খোকসা উপজেলা পরিষদ নির্বাচনে প্রতিদ্বন্দ্বি ২৩ প্রার্থীদের মাঝে প্রতীক বরাদ্দ দেওয়া হয়।

কুষ্টিয়া জেলা নির্বাচন অফিসার ও রিটার্নিং অফিসার মুহাম্মদ আবু আনসার উপস্থিত প্রার্থীদের হাতে প্রতীক তুলে দেন।

এর মধ্যে কুষ্টিয়া সদর উপজেলায় চেয়ারম্যান পদে ২ জন, ভাইস চেয়ারম্যান পদে ২ জন এবং মহিলা ভাইস চেয়ারম্যান পদে ২ জন এবং খোকসা উপজেলায় চেয়ারম্যান পদে ৬ জন, ভাইস চেয়ারম্যান পদে ৮ জন এবং মহিলা ভাইস চেয়ারম্যান পদে ৩ জন প্রার্থী রয়েছেন।

প্রতীক বরাদ্দ পাওয়ার পরপরই প্রার্থীরা মঙ্গলবার থেকে প্রচারণায় নেমে পড়েন। আগামী ৮ মে ভোটগ্রহণ অনুষ্ঠিত হবে।

  ঢাকা উত্তর ও দক্ষিণ সিটি করপোরেশন নির্বাচন

;

ঝিনাইদহ-১ আসনের উপনির্বাচন ৫ জুন



স্টাফ করেসপন্ডেন্ট, বার্তা২৪.কম, ঢাকা
ছবি: সংগৃহীত

ছবি: সংগৃহীত

  • Font increase
  • Font Decrease

ঝিনাইদহ-১ আসনের সংসদ সদস্য আব্দুল হাইয়ের মৃত্যুর পর শূন্য আসনে আগামী ৫ জুন ভোট গ্রহণ করা হবে বলে জানিয়েছেন নির্বাচন কমিশন সচিব জাহাংগীর আলম।

মঙ্গলবার (২৩ এপ্রিল) বিকেলে নির্বাচন কমিশনের ৩২তম সভায় শেষে গণমাধ্যমকে তিনি এই তথ্য জানান।

সভা শেষে ইসি সচিব জাহাংগীর আলম জানান, ঝিনাইদহ-১ আসনের উপনির্বাচনের ভোট গ্রহণ করা হবে। দ্বাদশ সংসদ নির্বাচনে এ আসনে বিজয়ী আব্দুল হাইয়ের মৃত্যুতে আসনটি শূন্য হয়।

উপ-নির্বাচনের তফসিল ঘোষণাপূর্বক ইসি সচিব বলেন, উপনির্বাচনের মনোনয়নপত্র দাখিলের শেষ ৭মে, মনোনয়নপত্র বাছাই ৯ মে, বাছাইয়ের বিরুদ্ধে আপিল ১০ থেকে ১৪ মে, আপিল নিষ্পত্তি ১৫ মে, প্রার্থিতা প্রত্যাহারের শেষ সময় ১৬ মে এবং প্রতীক বরাদ্দ ১৭ মে। এ নির্বাচনের রিটার্নিং কর্মকর্তা হিসেবে দায়িত্ব পালন করবেন খুলনা অঞ্চলের আঞ্চলিক কর্মকর্তা।

  ঢাকা উত্তর ও দক্ষিণ সিটি করপোরেশন নির্বাচন

;