সাব্বির নাসিরের মিউজিক্যাল ফিল্ম ‘আমারে দিয়া দিলাম তোমারে’



স্টাফ করেসপন্ডেন্ট, বার্তা২৪.কম, ঢাকা
সাব্বির নাসিরের মিউজিক্যাল ফিল্ম ‘আমারে দিয়া দিলাম তোমারে’

সাব্বির নাসিরের মিউজিক্যাল ফিল্ম ‘আমারে দিয়া দিলাম তোমারে’

  • Font increase
  • Font Decrease

সময়টা ১৯৪৬ সাল। একদিকে, ব্রিটিশ বিরোধী সশস্ত্র বিপ্লবী সংগ্রামের সময়, অন্যদিকে দাঙ্গা। এই আন্ডারগ্রাউন্ড আন্দোলনে জড়িয়ে পড়া ছেলেকে কোলকাতা থেকে ফিরিয়ে এনেছে বাবা। বিয়ে দিয়ে দেবেন। ছেলের মাথায় তখন আন্দোলনের ভূত। বিয়ে হয়ে যায়। এই প্রেক্ষাপটে নির্মিত হয়েছে সাব্বির নাসিরের গাওয়া ‘আমারে দিয়া দিলাম তোমারে’ শিরোনামের গানটির অফিসিয়াল মিউজিক্যাল ফিল্ম। সাব্বির নাসিরের গাওয়া, ওমর ফারুক বিশালের লেখা এবং মুরাদ নূরের সুরে গানটির অফিসিয়াল ভিডিও নির্মাণ করেছেন শাহরিয়ার পলক। এর আগে গানটির স্টুডিও ভার্সন সাব্বির নাসিরের ফেসবুক পেজ, ইউটিউব চ্যানেলে প্রকাশিত হয়। গানের কিছু অংশ ‘আদা সমুদ্দুর’ নাটকে ব্যবহার করা হয়েছে। গানটি ব্যাপক শ্রোতাপ্রিয়তা পাবার পর এবার প্রকাশ পেল গানটির অফিসিয়াল মিউজিক্যাল ফিল্ম। এটি সাব্বির নাসিরের ইউটিউব চ্যানেলে আজ প্রকাশ হয়েছে।

গানের মডেল হিসেবে কাজ করেছেন আবু হুরায়রা তানভীর ও পুনম হাসান জুঁই। মানিকগঞ্জে এর দৃশ্যধারনের কাজ হয়েছে। গানটি নিয়ে সুরকার মুরাদ নূর বলেন, আমার সুর করা গানগুলোর মধ্যে ‘আমারে দিয়া দিলাম তোমারে’ গানটি আমাকে অনন্য উচ্চতায় নিয়ে গেছে। সাব্বির নাসির ও মুরাদ নূর জুটির এটাই প্রথম সৃষ্টি। শ্রোতাদের ভূয়সী প্রশংসায় আমি গর্বিত। সবার বিশুদ্ধ ভালোবাসা নিয়ে আরো আরো ভালো কাজ করতে চাই।

সাব্বির নাসির বলেন, গানটি শ্রোতারা আগেই শুনেছেন এবং প্রকাশের পর বেশ সাড়া পেয়েছি। তাই এবার শ্রোতাদর্শকের জন্য প্রকাশ করা হলো এই গানের অফিসিয়াল মিউজিক ভিডিওটি। শাহরিয়ার পলক সুন্দরভাবে এটি নির্মাণ করেছেন। আশা করি, সকলের পছন্দ হবে।

নির্মাতা শাহরিয়ার পলক বলেন, গানটি শোনার পরই মানব প্রেমের বিষয়টি খুঁজে পাই আমি। কমন কিছু বানাতে চাইনি। তাই ১৯৪৬ সালকে বেছে নেওয়া। এ সময়টা নোয়াখালী রায়টস নামে পরিচিত। আন্দোলনের সময় ছিল তখন। নিজের জমিদারি রক্ষা করা ও অন্যদিকে আন্দোলন, দাঙ্গা থেকে সন্তানকে রক্ষা করার জন্য জমিদার তার পুত্রকে বাড়িতে ফিরিয়ে আনেন। এদিকে জমিদারপুত্র একটি মেয়ের প্রেমে পড়েন। প্রেম মানুষ হত্যাকেও থামিয়ে দিতে পারে। এটা এমনই একটি শক্তি। সে বিষয়গুলো এবং সেসময়ের কস্টিউমেও তার বহি:প্রকাশ ভিডিও চিত্রে তুলে আনার চেষ্টা করেছি। গানটিও অসাধারণ।

   

‘হীরামান্ডি’তে বানশালীর ভাগ্নি শারমিন, অন্তর্জালে সমালোচনার ঝড়!



মাসিদ রণ, সিনিয়র নিউজরুম এডিটর, বার্তা২৪.কম
‘হীরামন্ডি’র সেটে ভাগ্নি শারমিনকে দৃশ্য বুঝিয়ে দিচ্ছেন নির্মাতা সঞ্জয় লীলা বানশালী

‘হীরামন্ডি’র সেটে ভাগ্নি শারমিনকে দৃশ্য বুঝিয়ে দিচ্ছেন নির্মাতা সঞ্জয় লীলা বানশালী

  • Font increase
  • Font Decrease

গত ১ মে নেটফ্লিক্সের কাঙ্খিত ওয়েব সিরিজ ‘হীরামন্ডি’ মুক্তির পর থেকেই অন্তর্জাল জুড়ে টানা আলোচনায় রয়েছে এটি। তবে প্রশংসার পাশাপাশি দিন দিন একটি সমালোচনাও বাড়ছে।

ভাগ্নিকে নিজের প্রথম ওটিটি প্রজেক্টে নেওয়ায় স্বজনপোষণের অপবাদ জুঁটল বলিউডের প্রখ্যাত নির্মাতা সঞ্জয় লীলা বানশালীর কপালে!

‘হীরামন্ডি’র আলমজেব চরিত্রে শারমিন সেহগাল

‘হীরামন্ডি’ ওয়েব সিরিজে আলমজেব চরিত্রে অভিনয় করতে দেখা গিয়েছে শারমিন সেহগালকে। তিনি বড় পর্দার পরিচিত মুখ নন। তবে অভিনেত্রী হিসাবে এখনও জনপ্রিয় না হয়ে ওঠা শার্মিন শৈশব থেকেই বলিউডের সঙ্গে যুক্ত।

শারমিনের মা বেলা সেহগাল হিন্দি চলচ্চিত্র জগতের সম্পাদক। আর তার সঞ্জয় লীলা বানশালী। মামার প্রযোজিত ‘মালাল’ ছবির মাধ্যমেই কয়েক বছর আগে চলচ্চিত্রে অভিষেক হয়েছিল শারমিনের। তবে সে ছবি সেভাবে সফল হয়নি। তাই সে সময় শারমিন কারও নজরে আসেননি। কিন্তু এবার ‘হীরামন্ডি’র মতো বিশাল প্রজেক্টে তাকে গুরুত্বপূর্ণ চরিত্রে নেওয়ায় তা সহজেই সবার নজরে পড়েছে। আর তাতেই উড়ে এল কটাক্ষ।

শারমিন সেহগাল

অনেকেই দাবি করেছেন, কেবলমাত্র তারকা পরিচালকের ভাগ্নি হওয়ার সুবাদে এই চরিত্রে কাস্ট করা উচিত হয়নি শারমিনকে। কেউ আবার শারমিনকে বলেছেন ‘ভাবলেশহীন’। সমস্যা রয়েছে তার বাচন ভঙ্গিতেও। কেউ কেউ তো প্রশ্ন তুলেছেন বানশালীর জহুরি চোখকে। নেতিবাচক মন্তব্যে ভরে যাচ্ছে শারমিনের ইনস্টাগ্রাম। শেষে কমেন্ট বক্স বন্ধ করে দিতে বাধ্য হযেছেন অভিনেত্রী।

একাদশ শ্রেণিতে পড়াকালীন থিয়েটার করতে শুরু করেন শারমিন। স্কুলের গণ্ডি পেরিয়ে উচ্চশিক্ষার জন্য নিউ ইয়র্কে চলে যান তিনি। সেখানে গিয়ে অভিনয়ের প্রশিক্ষণ নেন। কানাঘুষো শোনা যায়, ছোটবেলা থেকেই সঞ্জয়ের সঙ্গে ছবির সেটে উপস্থিত থাকতেন শারমিন। সঞ্জয় যখন ‘দেবদাস’ ছবির শুটিংয়ে ব্যস্ত, তখন ছবির সেটে গিয়েছিলেন শারমিন। ছোট থেকে অভিনয়ের পরিবেশে বেড়ে ওঠায় নিজেও একদিন অভিনয় করবেন বলেই স্বপ্ন দেখা শুরু করেন।

‘হীরামন্ডি’ সিরিজের প্রধান চরিত্রগুলোতে অভিনয় করেছেন মনিষা কৈরালা, সোনাক্ষী সিনহা, রিচা চাড্ডা, অদিতি রাও হায়দারী, সানজিদা ও শারমিন সেহগাল
;

পদ্মশ্রী পাওয়ায় বন্যাকে সংবর্ধনা



বিনোদন ডেস্ক, বার্তা২৪.কম
রেজওয়ানা চৌধুরী বন্যা

রেজওয়ানা চৌধুরী বন্যা

  • Font increase
  • Font Decrease

প্রখ্যাত রবীন্দ্র সংগীতশিল্পী রেজওয়ানা চৌধুরী বন্যা ভারতের বেসামরিক সম্মাননা পদ্মশ্রী পুরস্কার পাওয়ায় ঢাকায় সংবর্ধনা দিয়েছে রাবেয়া খাতুন ফাউন্ডেশন।

এ উপলক্ষ্যে হোটেল ইন্টারকন্টিনেন্টালের ক্রিস্টাল বলরুমে রবিবার (৫ মে) সন্ধ্যায় বসে সুধীজনদের মেলা। এদিন চ্যানেল আইয়ের পক্ষ থেকে রেজওয়ানা চৌধুরী বন্যাকে ফুলেল শুভেচ্ছা জানান ফরিদুর রেজা সাগর ও শাইখ সিরাজ।

অধ্যাপক আবদুল্লাহ আবু সায়ীদ, ফরিদুর রেজা সাগরের মতো গুণী ব্যক্তিবর্গ উপস্থিত ছিলেন

রাবেয়া খাতুন ফাউন্ডেশনের সভাপতি শিশুসাহিত্যিক আমীরুল ইসলাম, সম্মিলিত সাংস্কৃতিক জোটের পক্ষ থেকে গোলাম কুদ্দুছ, জাতীয় কবিতা পরিষদের সভাপতি ড. মুহাম্মদ সামাদ ও কবি তারিক সুজাত, মাত্রা পরিবারসহ বেশ কয়েকটি সংগঠন ও ব্যক্তিবর্গ বন্যাকে শুভেচ্ছা জানান।

সংবর্ধনা অনুষ্ঠানে উপস্থিত ছিলেন অধ্যাপক আবদুল্লাহ আবু সায়ীদ, মাহফুজ আনাম, সৈয়দ মোহাম্মদ শাহেদ, সৌমিত্র শেখর, কবি কামাল চৌধুরী, শাহীন সামাদ, রফিকুল আলম, আবিদা সুলতানা, সংস্কৃতি প্রতিমন্ত্রী নাহিদ ইজহার খান, ইফ্ফাত আরা দেওয়ান, দেবপ্রিয় ভট্টাচার্য শিল্পী কলাকুশলীসহ দেশের খ্যাতিমান ব্যক্তিবর্গ।

বন্যাকে উত্তরীয় পরিয়ে দিচ্ছেন রন্ধনশিল্পী কেকা ফেরদৌসী

বক্তারা তাদের বক্তব্যে রেজওয়ানা চৌধুরীর এই অর্জনকে বাংলাদেশের অর্জন বলে অভিহিত করেন। বন্যাকে আশীর্বাদ করেন আবদুল্লাহ আবু সায়ীদ সহ খ্যাতিমানেরা। রেজওয়ানা চৌধুরী বন্যা বক্তব্য রাখতে গিয়ে আবেগে আপ্লুত হয়ে যান।

চলতি বছর সাধারণতন্ত্র দিবসের প্রাক্কালে পদ্ম পুরস্কার প্রাপকদের নাম ঘোষণা করেছিল মোদি সরকার। যার মধ্যে পদ্মশ্রী পুরস্কার প্রাপকের তালিকায় ছিলেন বাংলাদেশের রেজওয়ানা চৌধুরী বন্যা। গেল ২২ এপ্রিল ভারতের রাষ্ট্রপতি দ্রৌপদী মুর্মুর হাত থেকে ভারতের চতুর্থ সর্বোচ্চ বেসামরিক সম্মাননা পদ্মশ্রী পুরস্কার গ্রহণ করেন বন্যা।

সংবর্ধনা গ্রহণ করছেন বন্যা

 

;

পুরোনো পোজ রি-ক্রিয়েট করলো ‘ব্ল্যাক’



বিনোদন ডেস্ক, বার্তা২৪.কম
‘ব্ল্যাক’ ব্যান্ডের একাল-সেকাল

‘ব্ল্যাক’ ব্যান্ডের একাল-সেকাল

  • Font increase
  • Font Decrease

নতুন শতাব্দীর সফলতম ব্যান্ড ‘ব্ল্যাক’। প্রথম অ্যালবাম দিয়েই নিজস্ব ছাপ রাখতে সক্ষম হয় বাংলা গানের দলটি। এরপর নতুন নতুন গান আর কনসার্টে মাতিয়ে রেখেছিল সে সময়ের তরুণদের। একটা সময় পর ভাঙন ধরে এই ব্যান্ডেও। তবুও ভক্তদের আকাক্সক্ষা ছিল আবারো প্রিয় ব্যান্ডের সবাইকে আবারও একসঙ্গে দেখার।

সেই প্রবল প্রত্যাশার সঙ্গে একাত্মতা প্রকাশ করতে আসছে ‘ব্ল্যাক’। সদস্যরা আবারও এক হলেন। গাইবেন একসঙ্গে আগামী ১০ মে, ‘রক অ্যান্ড রিদম ৪.০’ শীর্ষক কনসার্টে। এরইমধ্যে কনসার্টটি ঘিরে বিপুল উন্মাদনা তৈরি হয়েছে।

সেই সুবাদেই দুই দশক আগের এক স্মৃতির পুনরাবৃত্তি ঘটালেন তাহসান-জন-জাহানরা। ওই সময়ে ধারণ করা তাদের যে ছবিটি সবচেয়ে বেশি দেখা যায় অন্তর্জালে, সেই ছবিটি রি-ক্রিয়েট করলেন তারা। একই আঙ্গিকে পোজ দিয়েছেন তাহসান, জন, জাহান, টনি ও মিরাজ।

 ‘ব্ল্যাক’-এর পুরোনো সেই ছবি

জানা যায়, পুরনো সেই ছবিটি ২০০৩ সালের দিকে তোলা। সময়ের আবর্তনে ছবিটির আসল রূপ প্রায় হারিয়ে গেছে। ধূসর, ক্ষয়ধরা এক প্রিন্ট পাওয়া যায় অন্তর্জালে। সেই ছবিরই এক নতুন ঝকঝকে প্রিন্ট যেন উপহার দিলেন ‘ব্ল্যাক’-এর সদস্যরা।

দুই দশক পর ‘ব্ল্যাক’ সদস্যদের একসঙ্গে দেখে উচ্ছ্বাসে ভাসছেন ভক্তরা। এমনকি ব্যান্ড মিউজিকের অনেক শিল্পীও সেই দলে শামিল হচ্ছেন। পুনরায় তাদের পারফরম্যান্স উপভোগের জন্য মুখিয়ে আছেন তারা।

পুরোনো পোজ রি-ক্রিয়েট করলো ‘ব্ল্যাক’

উল্লেখ্য, ১০ মে রাজধানীর আইসিসিবি এক্সপো জোনে অনুষ্ঠিত হবে এই কনসার্ট। এতে ‘ব্ল্যাক’ পুনর্মিলনের পাশাপাশি পারফর্ম করবে ‘ক্রিপটিক ফেইট’, ‘রিকল’, ‘ওল্ড স্কুল’ ব্যান্ডগুলো। এছাড়া সলো পরিবেশনায় থাকছেন অনি হাসান, পপআই, ফারুক ভাই প্রজেক্ট।

;

‘অমিতাভ বচ্চনের পরেই আমি’ বললেন কঙ্গনা



বিনোদন ডেস্ক, বার্তা২৪.কম
কঙ্গনা রানৌত ও অমিতাভ বচ্চন

কঙ্গনা রানৌত ও অমিতাভ বচ্চন

  • Font increase
  • Font Decrease

বলিউডের আলোচিত-সামালোচিত অভিনেত্রী কঙ্গনা রানৌত এবার লোকসভা নির্বাচনে বিজেপির প্রার্থী হয়েছেন। বর্তমানে নির্বাচনী প্রচার নিয়ে ব্যস্ত সময় পার করছেন। একটি জনসভায় বক্তব্য দিতে গিয়ে আর কঙ্গনা দাবি করেন, বলিউডের বরেণ্য অভিনেতা অমিতাভ বচ্চনের পরে সবচেয়ে বেশি ভালোবাসা ও সম্মান পেয়েছেন তিনি।

কঙ্গনার সেই বক্তব্য এখন নেটদুনিয়ায় ভাইরাল। এ ভিডিওতে কঙ্গনা আরও বলেন, ‘পুরো দেশবাসী অবাক! কারণ আমি যখন রাজস্থান, পশ্চিমবঙ্গ, নয়া দিল্লি অথবা মণিপুরে যাই তখন প্রচণ্ড ভালোবাসা ও সম্মান পাই। আমি আত্মবিশ্বাসের সঙ্গে বলতে পারি, অমিতাভ বচ্চনের পরে যদি এই ইন্ডাস্ট্রির কেউ ভালোবাসা এবং সম্মান পেয়ে থাকেন, তবে সেটা আমি পেয়েছি।’

একই বছরে সেরা অভিনেতা ও সেরা অভিনেত্রীর জাতীয় চলচ্চিত্র পুরস্কার পেয়েছিলেন কঙ্গনা রানৌত ও অমিতাভ বচ্চন

কঙ্গনা অভিনীত সর্বশেষ মুক্তিপ্রাপ্ত সিনেমা ‘তেজাস’। গত বছরের ২৭ অক্টোবর মুক্তি পায় এটি। ৭০ কোটি রুপি বাজেটের এ সিনেমা মুখ থুবড়ে পড়ে। বক্স অফিসে আয় করে মাত্র সাড়ে ৫ কোটি রুপি। মুক্তির অপেক্ষায় আছে ‘ইমার্জেন্সি’ এবং নাম ঠিক না হওয়া একটি ছবি। ‘ইমার্জেন্সি’ সিনেমায় ইন্দিরা গান্ধীর চরিত্রে অভিনয় করছেন কঙ্গনা। এটি পরিচালনাও করছেন তিনি। আগামী ১৪ জুন এটি মুক্তির কথা রয়েছে।

;