নিরামিষ জিন্দাবাদ!



বিনোদন ডেস্ক
ছবি: সংগৃহীত

ছবি: সংগৃহীত

  • Font increase
  • Font Decrease

খাদ্য তালিকায় কেবল শাকসবজি, ফলমূল ও শস্য রাখেন যারা, তাদের ওজন কমে ঝটপট। বাড়তি মেদও জমে না শরীরে। এই মানুষগুলো বেশিদিন রোগমুক্ত ও সুস্থ থাকেন।

অতিরিক্ত মাত্রায় ভাজাপোড়া, আচার বা চাটনির ওপর নির্ভরশীল না হয়ে থাকলে জেনে নিন, নিরামিষ খাবার বেশ পুষ্টিকর। এর উপযোগিতা নিয়ে অজস্র তথ্যে ভরে আছে ইন্টারনেট। বহু ডায়েটিশিয়ান ওজন কমাতে নিরামিষ খাবারের ওপর জোর দেন।

বলিউড অভিনেত্রীদের মধ্যে আলিয়া ভাট, সোনম কাপুর, সোনাক্ষী সিনহা, অনুশকা শর্মা ও কঙ্গনা রনৌতের মতো অনেকেই নিরামিষভোজী। আমিষ এড়িয়ে চলার পর থেকে শারীরিকভাবে অনেক সুস্থ বোধ করছেন তারা।

রাতারাতি মাছ-মাংস-ডিম খাওয়া ছেড়ে দিলে দুর্বল হয়ে পড়ার আশঙ্কা আছে কিনা তা নিয়ে দুশ্চিন্তার কারণ নেই। কারণ নিরামিষভোজীদের তালিকায় আরও আছেন আমির খান, জন আব্রাহাম, শহিদ কাপুর ও রাজকুমার রাও।

বলিউড ও হলিউডের নিরামিষভোজী তারকাদের নিয়ে বার্তা২৪-এর এই আয়োজন।

অমিতাভ বচ্চন
বহু বছর ধরে নিরামিষ খাবারে অভ্যস্ত বিগ বি। প্রাণী অধিকার সংরক্ষণের সংগঠন ‘পেটা’ তিনবার ‘হটেস্ট ভেজেটেরিয়ান সেলিব্রেটি’ নির্বাচিত করেছে তাকে।

আমির খান
বলিউডের ‘মিস্টার পারফেকশনিস্ট’ খাওয়ার ব্যাপারে ছিলেন উদার! নিয়মিত আমিষ খেতেন। সেইসব ছেড়ে এখন নিরামিষভোজীদের একজন তিনি। এর পুরো কৃতিত্ব তার কিরণ রাওয়ের। স্ত্রীর দেখানো একটি ভিডিও দেখার পরই আমিষ খাওয়া ছাড়েন আমির।

বিদ্যা বালান
নিরামিষ খাবার খেয়েই অভ্যস্ত বলিউড অভিনেত্রী বিদ্যা বালান। নিরামিষ ছাড়া জীবনে অন্য কিছুর স্বাদ নেননি তিনি। অবশ্য চিকিৎসকের পরামর্শে কিছুদিন ডিম খেয়েছেন। কিন্তু পরে আবার নিরামিষে ফিরে এসেছেন ‘ডার্টি পিকচার’ তারকা।

কঙ্গনা রনৌত
হিমাচল প্রদেশের বাড়ি থেকে মুম্বাইয়ে পা রাখার পরই ‘তনু ওয়েডস মনু’ তারকা কঙ্গনা রনৌতের নিরামিষ খাওয়ার অভ্যাস গড়ে ওঠে। তার মতে, আমিষ এড়িয়ে চলায় তার জীবনে ইতিবাচক প্রভাব পড়েছে।

মল্লিকা শেরাওয়াত
বলিউডের আবেদনময়ী অভিনেত্রী মল্লিকা শেরাওয়াত খাবারের ব্যাপারে খুব সচেতন। বরাবরই নিরামিষ ডায়েট তার পছন্দ।

ব্র্যাড পিট
একদশক ধরে নিরামিষভোজী হিসেবে জীবন কাটছে হলিউড হার্টথ্রব ব্র্যাড পিটের। তার চাওয়া, নিজের ছেলেমেয়েরাও একইভাবে মাংস বর্জন করবে।

বিয়ন্সে
মার্কিন পপতারকা বিয়ন্সে পুরোপুরি নিরামিষভোজী নন। তবে ২০১৩ সালে ২২ দিনের জন্য সব ধরনের মাংস ও প্রাণীদের চামড়া দিয়ে বানানো পণ্য বর্জন করেন।

জে-জি
বিয়ন্সের স্বামী মার্কিন র‌্যাপার জে-জি বরাবরই চর্বিযুক্ত খাবার এড়িয়ে চলেন।

পামেলা অ্যান্ডারসন
প্রাণীদের ব্যাপারে বরাবরই উদার ‘বেওয়াচ’ টিভি সিরিজ খ্যাত পামেলা অ্যান্ডারসন। ব্যক্তিজীবনে পুরোপুরি নিরামিষ ডায়েট অনুসরণ করেন তিনি।

জেরাড লেটো
‘জোকার’ খ্যাত হলিউড অভিনেতা জেরাড লেটোর বয়স পেরিয়ে গেছে পঁয়তাল্লিশের ঘর। অথচ এখনও যেন তিনি তরুণ। এজন্য নিরামিষ ডায়েটকে কৃতিত্ব দেন ‘ডালাস বায়ারস ক্লাব’ তারকা।

   

বিয়ের পরিকল্পনা নিয়ে খোলামেলা জয়া আহসান



মাসিদ রণ, সিনিয়র নিউজরুম এডিটর, বার্তা২৪.কম
জয়া আহসান /  ছবি : ফেসবুক

জয়া আহসান / ছবি : ফেসবুক

  • Font increase
  • Font Decrease

দুই বাংলার নন্দিত অভিনেত্রী জয়া আহসান। কাজের বাইরে খুব একটা পাওয়া যায় না তাকে। গণমাধ্যমেও কথা বলেন বেশ সচেতনভাবে। তবে সম্প্রতি একটি অনুষ্ঠানে অংশ নিতে গিয়ে গণমাধ্যমের মুখোমুখি হয়ে বেশ খোলামেলা কথা বলেন জনপ্রিয় এই তারকা।

দীর্ঘদিন ধরে সিঙ্গেলই আছেন বলে সব সময় জানান এই অভিনেত্রী। বিয়ে নিয়ে কোন পরিকল্পনা আছে কি না জানতে চাইলে তিনি অকোপটে উত্তর দেন, ‘আমি আসলে জীবনে কিছুই পরিকল্পনা করে করিনি। যদি মনে করি সিঙ্গেল থেকে ডাবল হতে চাই বা হওয়াটা দরকার, তাহলে হব। তবে এই মুহূর্তে তেমন কোন ইচ্ছে আমার নেই। কারণ আমি সিঙ্গেল লাইফেই ভালো আছি, শান্তিতে আছি।’

জয়া আহসান /  ছবি : ফেসবুক

তিনি যোগ করে আরও বলেন, ‘চারিদিকে যা দেখি তাতে মনে হয় বিয়ে নামক ইন্সটিউশনটা আসলে কতোটুকু কাজ করছে? আমি এই ইন্সটিটিউশনের প্রতি শ্রদ্ধা রেখেই বলছি, আমার আপাতত বিয়ের কোন পরিকল্পনা নেই।’

জয়া আহসানের কাছে বিয়ের চেয়ে পরিবার খুব গুরুত্বপূর্ণ। কারণ তিনি মনে করেন পরিবার ছাড়া মানুষ একা বাঁচতে পারে না। এ প্রসঙ্গে তার ভাষ্য, ‘পরিবার মানে তো শুধু স্বামী আর স্ত্রী নয়। পরিবারে আরও অনেকেই থাকেন। আমার পরিবারে মা আছেন, আমার বাড়িতে যারা কাজ করেন তারা আছেন, আমার চারপেয়ে পশু আছে। সব মিলিয়ে আমার সমৃদ্ধ পরিবার। তাদের প্রত্যেকের সঙ্গে সময় কাটানো আমি উপভোগ করি।’

পোশা বিড়ালের সঙ্গে জয়া আহসান /  ছবি : ফেসবুক

দুই বাংলায় সমানতালে কাজ করার সুবাদে জয়াকে প্রায়ই একটি প্রশ্নের উত্তর দিতে হয়। আর সেটি হলো, দুই বাংলার কাজের ধরণে কোন পার্থক্য আছে কি না? এদিন এই প্রশ্নের জবাবে অভিনেত্রী বলেন, ‘বাংলাদেশের মানুষের সাহসের কোন অভাব নেই। সেই বায়ান্ন থেকে একাত্তর, আমরা আসলে জাতিগতভাবেই খুব সাহসী। তাই ঢাল নেই তলোয়ার নেই, তারপরও আমরা ক্ষুদরামের মতো আমাদের অস্তিত্বটা জানান দিতে চাই। এই সাহস আছে বলেই আমরা আমাদের গল্পটা যে করেই হোক বলতে পারছি সিনেমার মাধ্যমে। কিন্তু ওপার বাংলায় সবাই একটু গুছিয়ে কাজ করে। কাজ শুরুর সময়েই তারা বুঝতে পারে শেষ পর্যন্ত কি হবে, কিভাবে হবে। আমাদের এখানেও যারা ভালো টিম, তারাও পেশাদারিত্বের সঙ্গে কাজ করেন। বাকীটা একইভাবেই হয় দুই বাংলাতে। বাংলাদেশের কাজও সেখানে দারুণ সমাদৃত হচ্ছে।’

জয়া আহসান /  ছবি : ফেসবুক

জয়া আরও বলেন, ‘আমি যখনই দেশের বাইরে কোন পুরস্কার পাই, মনে হয় এটা যতোটা না আমার অর্জন তার চেয়ে বেশি বাংলাদেশের অর্জন। এ বছরও ফিল্মফেয়ার পেয়েছি আমি। আমার সঙ্গে এবার আরও বেশ কজন বাংলাদেশি শিল্পীর মনোনয়ন ছিল। কেউ কেউ পুরস্কার পেয়েছে। এভাবেই এগিয়ে যেতে হবে। আমিও চেষ্টা করছি শিল্পী হিসেবে নিজের পরিধি বাড়াতে। আগে শুধু এখানে কাজ করতাম। এরপর কলকাতায় কাজ করেছি। মুম্বাইতেও কাজের অভিজ্ঞতা হয়েছে। আরও বড় পরিসরে কাজের সুযোগ আসলে সেখানেও নিজেকে এক্সপ্লোর করতে চাই।’

এ বছর কলকাতার ‘অর্ধাঙ্গিনী’ সিনেমায় অভিনয় করে ফিল্মফেয়ার পুরস্কার জয় করেছেন জয়া আহসান
;

দীপিকার পর বেবি বাম্প নিয়ে প্রকাশ্যে ক্যাটরিনা



বিনোদন ডেস্ক, বার্তা২৪.কম
লন্ডনের রাস্তায় ভিকি কৌশল এবং ক্যাটরিনা কাইফ

লন্ডনের রাস্তায় ভিকি কৌশল এবং ক্যাটরিনা কাইফ

  • Font increase
  • Font Decrease

প্রিয় তারকার ব্যক্তিগত জীবন নিয়ে আগ্রহের শেষ নেই ভক্তদের। যখন দুইজন তারকা একসঙ্গে জীবন কাটানোর সিদ্ধান্ত নেন, তখন যেন নেটিজেনের আগ্রহ দ্বিগুণ হয়ে যায়। সম্প্রতি স্বামী রণবীর সিংয়ের হাত ধরে ক্যামেরার সামনে আসেন গর্ভবতী দীপিকা। পাপ্পারাজিদের ভিড়ে অন্য হাত ধরে বেবি বাম্ব আগলে রাখতে দেখা যায় তাকে।

এই নিয়ে হৈ-হুল্লা চলাকালেই বলিউডের অন্যতম আরেক তারকা ক্যাটরিনা কাইফের বেবি বাম্পের দর্শন পেলেন দর্শক। যদিও তা একেবারেই স্পষ্ট নয়। স্বেচ্ছায় নয়, বরং ভক্তের ক্যমেরায় ধরা পড়লেন অনাগত সন্তানের মা ক্যাটরিনা। স্বামী ভিকি কৌশলের হাত ধরে রাস্তায় লন্ডনের রাস্তায় হেঁটে বেড়াচ্ছেন তিনি। রাস্তার অপর পাশ থেকেই এই কপোত-কপোতির রোমান্টিকভাবে হাঁটার দৃশ্য একজন নিজস্ব মোবাইল ফোনে ধারণ করে। সামাজিক যোগাযোগ মাধ্যমে যেতেই তা দাবানলের আগুনের মতো ছড়িয়ে যায়।    

ভিকি-ক্যাটরিনার বিয়ে

ভিডিওটিতে দেখা যায়, বেশ ঢিলাঢালা পোশাক পড়ে আছেন ক্যাট। পাশে হাত ধরে আগলে রাখছেন ভিকি। তবে পাশ থেকে দেখেও ক্যাটের স্ফীত উদর স্পষ্ট। আগে থেকেই ক্যাটরিনার গর্ভবতী হওয়ার গুঞ্জন ছিল। এমনও ‍শুনতে পাওয়া গিয়েছিল, অনুষ্কার মতো ক্যাটরিনাও তার সন্তানের জন্ম দেবে লন্ডনেই। চলতি বছরের শুরুতে বিরাট-অনুষ্কা জুটির দ্বিতীয় সন্তান পুত্র আকয়ের জন্ম হয় লন্ডনে। অবশ্য ক্যাটরিনার ছোট বেলা লন্ডনেই কেটেছে। এমনকি সেখানে তার নামে নিজস্ব বাড়িও রয়েছে। সেক্ষেত্রে সে তার প্রথম সন্তানকে লন্ডনে জন্ম দেবে, এতে অবাক হওয়ার কিছু নেই।     

দীপিকা-রণবীর বেশ ঘটা করেই সেপ্টেম্বরে তাদের প্রথম সন্তান আগমনের তথ্য শেয়ার করেন। তবে ভিন্নতা দেখা যায় বর্তমান সময়ের অন্যান্য তারকাদের ক্ষেত্রে। অনুষ্কা শর্মা-বিরাট কোহলি থেকে শুরু করে আলিয়া ভাট-রণবীর কাপুর, সন্তান আগমনের বেলায় যথা সম্ভব গোপনীয়তা বজায় রাখা চেষ্টা করে গেছেন সকল তারকা দম্পতি। সেই পথেই হাঁটছেন ক্যাটরিনাও।

;

ঐশ্বরিয়া-কিয়ারা নয়, সোনামের মতে কানে সেরা পোশাক পরেছেন ন্যান্সি ত্যাগী



বিনোদন ডেস্ক, বার্তা২৪.কম
কানে ন্যান্সি ত্যাগী(বামে), সোনাম কাপুর (ডানে)

কানে ন্যান্সি ত্যাগী(বামে), সোনাম কাপুর (ডানে)

  • Font increase
  • Font Decrease

বিনোদন এবং ফ্যাশন সম্পর্কিত ব্যক্তিদের টক অব দ্য টাউন হলো  ‘কান’স ফিল্ম ফেস্টিভাল’। বিগত বছরের তুলনায় এই বছর কানরে উৎসবে কিছুটা ভিন্নতা দেখা গেছে।  তারকাদের পাশাপাশি ছোট-বড় অনেক ইনফ্লুয়েন্সারও যোগ দিয়েছেনে উৎসবে। তাদের মধ্যেই একজন ভারতীয় ইন্ফুয়েন্সার ন্যান্সী ত্যাগী। নিজের ডিজাইন করা পোশাক পরিহিত প্রথম তারকা হিসেবে চর্চায় রয়েছেন ন্যান্সি।

একের পর এক ঝকমকে পোশাকে নান্দনিকভাবে নিজেকে উপস্থাপন করছেন ন্যান্সি। দেশবাসীর পাশাপাশি তার প্রশংসায় পঞ্চমুখ তারকারাও। উর্ফি জাভেদ, খুশা কাপিলা সহ বড় বড় তারকাও তার প্রশংসায় ভাসছেন। এই তালিকায় শীর্ষে আছেন বলিউডের ফ্যাশন আইকন সোনাম কাপুর।

সোনাম কাপুরের মতে, ন্যান্সির বানানো পোশাকই কানে তার দেখা সেরা পোশাক। একই সঙ্গে সোনাম ন্যান্সীর কাছে অনুরোধ করেন, যেন তার জন্য ন্যান্সী কোনো পোশাক তৈরি করে দেন।

কান চলচ্চিত্র উৎসবে ন্যান্সি

১৮ তারিখের ইভেন্টে ন্যান্সী নিজের তৈরি করা পোশাক পরে প্রথম বার রেড কার্পেটে হাঁটেন। গোলাপি কাপড়ে তৈরি করা বিশাল টোইল সমৃদ্ধ গাউনটি ন্যান্সি একা হাতে তৈরি করেছেন। তাও মাত্র ১ মাসের মধ্যেই। তিনি এতে ব্যবহার করেছেন ১ হাজার মিটার কাপড়। এই গোলাপি গাউনটির ওজন ছিল ২০ কেজি। প্রথম দিন কানের লাল গারিচা পা রাখার সাথে সাথেই হৈ-চৈ ফেলে দেন ন্যান্সি। ৩০ দিনের মধ্যে তৈরি করা তার অসাধারণ পোশাকের কারণে দেশ জুড়ে হচ্ছে জয়জয়কার।

দ্বিতীয় দিন একটি চকচকে ল্যাভেন্ডার শাড়ি পরে হাজির হন তিনি। শাড়ির ডিজাইনের আদলে তৈরি করা পোশাকটিতে রয়েছে কিছুটা ওয়েস্টার্ন টাচ। এই পোশাকটিও নিজেই তৈরি করেছেন ন্যান্সী। প্রথম পোশাকের মতো দ্বিতীয় পোশাক দিয়েও সকলের নজর ও প্রশংসা কেড়েছেন এই উত্তর প্রদেশের এক ছোট শহরের মেয়ে।

;

লোপেজের পাশে বেনের অনুপস্থিতিতে সন্দিহান ভক্তরা



বিনোদন ডেস্ক, বার্তা২৪.কম
অ্যাটলাসের প্রিমিয়ারে জেনিফার লোপেজ

অ্যাটলাসের প্রিমিয়ারে জেনিফার লোপেজ

  • Font increase
  • Font Decrease

নেটফ্লিক্সের আসন্ন প্রজেক্ট ‘অ্যাটলাস’ এ কাজ করেছেন জেনিফার লোপেজ। বৈজ্ঞানিক কল্পকাহিনী নির্মিত এই সিনেমায় প্রধান এবং নাম ভূমিকায় অভিনয় করেছেন তিনি। সিনেমায় প্রধান খল চরিত্রে সিমু লিউ ছাড়াও স্টার্লিং কে. ব্রাউন, মার্ক স্ট্রং-সহ অনেক নামকরা অভিনয় শিল্পীরা কাজ করেছেন। কৃত্রিম বুদ্ধিমত্তার এই সিনেমাটি প্রকাশ পাবে ২৪ মে।

ক্যালিফোর্নিয়ার মিশরীয় থিয়েটারে এর প্রিমিয়ার উপলক্ষে রেড কার্পেট অনুষ্ঠানের আয়োজন করা হয়। ২০ মে রাতে সেখানে সিনেমা সংশ্লিষ্ট একগাদা হলিউড তারকা উপস্থিত হন।

এই অনুষ্ঠানে এসে আবারও ব্যকি্তগত  ব্যাপার নিয়ে  আলোচিত হন অভিনেত্রী এবং পপ সঙ্গীত শিল্পী জেনিফার লোপেজ। হলিউডের জনপ্রিয় অভিনেতা বেন অ্যাফ্লেকের অর্ধাঙ্গিনী তিনি। তবে এই অনুষ্ঠানে একাই আসেন লোপেজ।

রেড কার্পেটে হেঁটে অনুষ্ঠানে প্রবেশ করার সময় সকলের নজর ছিল লোপেজের দিকে। পাপ্পারাজিরা অপেক্ষা করছিলেন বেনের আগমনের। সকলকে অবাক করে দিয়ে একাই এগিয়ে যান লোপেজ।

জেনিফার লোপেজ- বেন অ্যাফ্লেক দম্পতি

বেশ কিছুদিন ধরেই গুঞ্জন ছিল এই তারকা দম্পতির সংসারে চীর ধরতে শুরু করেছে। যদিও প্রিমিযার অনুষ্ঠানেও বিয়ের আংটি হাতে নিয়েই উপস্থিত হন লোপেজ। মেট গালাতেও একাই এসেছিলেন লোপেজ, বেন উপস্থিত ছিলেন না। পুরোটা সময় লোপেজ জেনডায়া-ব্যাড বানিদের সঙ্গে ঘুরছিলেন। আবারও সেই ঘটনার পুনরাবৃত্তি গুঞ্জনের আগুনে ঘি ঢেলে দিলো।

যদিও বেনের এই অনবরত অনুপস্থিতিতে লোপেজ বা বেন কেউই কোনো পোক্ত কারণ দেখাননি। তবে আগে এক সূত্র থেকে জানা গিয়েছিল,‘যদি সাময়িক উন্মাদনার কারণ দেখিয়ে বিবাহ বিচ্ছেদ সম্ভব হতো তবে অনেক আগেই বিচ্ছেদের পথে হাঁটতেন। গত ২ বছর যেন কোনো জ্বরের ঘোরে কাটাচ্ছিলেন তিনি। এখন ধীরে ধীরে তার জ্ঞান ফিরতে শুরু করেছে। তাই তিনি অনুভব করতে পারছেন কোনো ভাবেই এই সম্পর্ক নিয়ে দীর্ঘ পথ অতিক্রম করা সম্ভব নয়!’

এই তথ্য প্রকাশিত হওয়ার পর অনেকরেই সন্দেহ ছিল। তবে যত দিন যাচ্ছে ততই যেন গুঞ্জনের সত্যতা মিলতে শুরু করেছে।

;