আজীবন সম্মাননা পাচ্ছেন গাজী মাজহারুল আনোয়ার



বিনোদন ডেস্ক, বার্তা২৪.কম
ছবিঃ সংগৃহীত

ছবিঃ সংগৃহীত

  • Font increase
  • Font Decrease

রাজধানীর হোটেল সোনারগাঁও-এর বলরুমে আগামী ২ অক্টোবর অনুষ্ঠিত হতে যাচ্ছে ‘আরটিভি মিউজিক অ্যাওয়ার্ড ২০২০’।

অনুষ্ঠানে মোট ১০টি ক্যাটাগরিতে দেওয়া হবে শ্রেষ্ঠ পুরস্কার।এবারের আয়োজনে আজীবন সম্মাননা দেওয়া হবে দেশ বরেণ্য গীতিকার গাজী মাজহারুল আনোয়ারকে।

আরটিভির বিভিন্ন সঙ্গীতানুষ্ঠানে অংশগ্রহণকারীদের মধ্যে
বিচারকদের রায়ে শ্রেষ্ঠ পুরস্কার তুলে দেওয়া হবে নির্বাচিতদের হাতে।

‘আকাশের হাতে আছে একরাশ নীল’, ‘আছেন আমার মোক্তার আছেন আমার ব্যারিস্টার’, ‘ইশারায় শিষ দিয়ে’, ‘এই মন তোমাকে দিলাম’, ‘শুধু গান গেয়ে পরিচয়’১- ছয় দশক ধরে মানুষের মুখে মুখে ঘুরে বেড়ানো এমন অসংখ্য জনপ্রিয় গানের গীতিকার গাজী মাজহারুল আনোয়ার।

২০ হাজারের অধিক গানের গীতিকার গাজী মাজহারুল আনোয়ার ১৯৬৪ সালে রেডিও পাকিস্তান এবং বাংলাদেশ টেলিভিশনের সূচনালগ্ন থেকে নিয়মিত গান ও নাটক রচনা করেছেন। স্বাধীনতা ও দেশপ্রেম নিয়ে অসংখ্য কালজয়ী গানের স্রষ্টা ও সুরকার গাজী মাজহারুল আনোয়ার একাধারে একজন চলচ্চিত্র পরিচালক-প্রযোজক।

তিনি প্রথম চলচ্চিত্রের জন্য গান লেখেন ১৯৬৭ সালে ‘আয়না ও অবশিষ্ট’তে। ১৯৬৭ সালে চলচ্চিত্রের সঙ্গে যুক্ত হওয়ার পর থেকে কাহিনী, চিত্রনাট্য এবং সংলাপ লেখাতেও অত্যন্ত দক্ষতার পরিচয় দেন তিনি। ১৯৮২ মুক্তি পায় তার প্রথম পরিচালিত চলচ্চিত্র ‘নানটু ঘটক। ৪১টি চলচ্চিত্র পরিচালনা করেন তিনি, যার অধিকাংশই দর্শক নন্দিত।

২০০২ সালে ‘একুশে পদক’ এবং ২০২১ সালে ‘স্বাধীনতা পদক’ লাভ করেন গাজী মাজহারুল আনোয়ার। স্বাধীনতা যুদ্ধে বিশেষ অবদানের জন্য তিনি স্বাধীন দেশের সর্বপ্রথম পুরস্কার ‘বাংলাদেশ প্রেসিডেন্ট গোল্ড মেডেল অ্যাওয়ার্ড’ লাভ করেন। জাপান বাংলাদেশ ডটকম অ্যাওয়ার্ড, নিগার অ্যাওয়ার্ড পাকিস্তান এবং ছয়বার জাতীয় চলচ্চিত্র পুরস্কারসহ তার অর্জিত পুরস্কারের সংখ্যা ১২১টিরও অধিক। এবার তার সঙ্গে যুক্ত হচ্ছে আরটিভির আজীবন সম্মাননা।

২ অক্টোবর বিকেল ৫টায় হোটেল সোনারগাঁও-এর বলরুম থেকে আরটিভি চ্যানেল এবং আরটিভি ফেসবুক পেজ ও আরটিভি ইউটিউবে ‘আরটিভি মিউজিক অ্যাওয়ার্ড ২০২০’ সরাসরি সম্প্রচার করা হবে।

উল্লেখ্য, বিবিসি বাংলা তৈরিকৃত সর্বকালের সর্বশ্রেষ্ঠ বিশটি বাংলা গানের তালিকায় ঠাঁই পায় গাজী মাজহারুল আনোয়ারের লেখা তিনটি গান। এগুলো হলো-‘জয় বাংলা বাংলার জয়’, ‘একবার যেতে দে না আমার ছোট্ট সোনার গাঁয়’ এবং ‘একতারা তুই দেশের কথা বলরে আমায় বল’।

   

‘কাজলরেখা’র সব আলো কেড়ে নিলেন মিথিলা



মাসিদ রণ, সিনিয়র নিউজরুম এডিটর, বার্তা২৪.কম
কঙ্কন দাসি চরিত্রে অনবদ্য মিথিলা /  ছবি : রোহিত শায়ন

কঙ্কন দাসি চরিত্রে অনবদ্য মিথিলা / ছবি : রোহিত শায়ন

  • Font increase
  • Font Decrease

একটি ছবির প্রথমার্ধ শেষে একটি চরিত্র এলো। আর সেই চরিত্রই হয়ে উঠল দর্শকের হাসি, আনন্দ, বেদনা আর বিরক্তির কারণ!

বলছি, গুণী নির্মাতা গীয়াসউদ্দিন সেলিমের নতুন সিনেমা ‘কাজলরেখা’র কথা। আর যে চরিত্রটির বয়ান করা হচ্ছে, সেটি কঙ্কন দাসি। অভিনয়শিল্পীর নাম রাফিয়াত রশিদ মিথিলা।

কঙ্কন দাসি চরিত্রে অনবদ্য মিথিলা

ঈদে মুক্তিপ্রাপ্ত ছবিটি ব্যবসায়িকভাবে কতোটা সফল সেটি সময় বলে দেবে। তবে যারা ছবিটি দেখেছেন তারা অন্তত হতাশ হয়ে ফেরেননি।

গীয়াসউদ্দিন সেলিম ছবিটি দীর্ঘ বছর ধরে মনের আঙিনায় যত্ন করে পুষেছেন। অবশেষে তা এখন দর্শকের আঙিনায়। তিনি বাংলাদেশের মতো ছোট্ট সিনেমা বাজারের ছোট্ট বাজেটে কয়েকশ’ বছরের পুরনো গল্পকে দেখানোর চেষ্টা করেছেন। তার গভীর গবেষনা ছিল বলেই হয়তো ছবিটি অবাস্তব কিংবা হাসির খোরাক হয়ে ওঠেনি।

কঙ্কন দাসি চরিত্রে অনবদ্য মিথিলা

বাংলাদেশের রূপ অত্যন্ত মায়াময় করে উপস্থাপন করেছেন তিনি। লোকেশন, ক্যামেরার কাজ এবং মিউজিক তিনটিই ‘কাজলরেখা’র প্রাণ। ইমন চৌধুরী যে কাজটি নিয়ে অনেক রাতের ঘুম হারাম করেছেন তা তার কাজ পর্দাতেই ফুটে উঠেছে।

গুণী সব শিল্পীরা অভিনয় করেছেন, যার যার চরিত্রে যথার্থ। তবে আরও এনগেজিং হতে পারতো। সেখানেই সাফল্য মিথিলার। দুই দশকের অভিনয় ক্যারিয়ারে মিথিলা যেন সদ্য তুমুল আলোকচ্ছটা নিয়ে জ¦লে উঠছেন। সম্প্রতি ওয়েব সিরিজ ‘মাইশেলফ অ্যালেন স্বপন’-এ মিথিলার অভিনয়ের কথা দর্শক ভুলবে না অনেকদিন। কলকাতায় ওয়েব সিরিজ ‘মন্টু পাইলট’ কিংবা সেখানের সিনেপর্দায় ‘ও অভাগী’তেও সেই ধারা অব্যাহত।

কঙ্কন দাসি চরিত্রে অনবদ্য মিথিলা

তবে ‘কাজলরেখা’র কঙ্কন দাসি চরিত্রে মিথিলাকে দেখে দর্শক হয়ত বলেই বসবেন, তিনি ছাড়া এই চরিত্র এমনভাবে আর কে ফুটিয়ে তুলতেন?

ছবিটির শেষার্থে এন্ট্রি নিয়ে পুরো আলোটাই নিজের করে নিলেন দুই বাংলার এই জনপ্রিয় তারকা। কিংবদন্তি অভিনেত্রী সুবর্ণা মুস্তাফা ‘কাজলরেখা’ নিয়ে লিখতে গিয়ে লিখেছেন, “মিথিলা এক দুর্দান্ত অভিনয়শিল্পীতে পরিণত হয়েছে। শি স্টিলস দ্য শো। এক্সপ্রেসন, বডি ল্যাংগুয়েজ, ডায়ালগ ডেলিভারি, সুপার্ভ!’

কঙ্কন দাসি চরিত্রে অনবদ্য মিথিলা

সুবর্ণার মতো অনেকেই এই চরিত্রটি নিয়ে আলাদা করে কথা বলছেন। যেরকম ওয়েব প্ল্যাটফর্ম চরকির উচ্চ পদস্থ কর্মকর্তা অনিন্দ্য ব্যানার্জী সিনেমাটি দেখেছে বলছেন, ‘সবাই খুব ভালো করেছেন কিন্তু সব্বাইকে ছাপিয়ে গেছে মিথিলা।’

‘কংকণ দিয়ে কিনসি, তাই নাম কঙ্কণ দাসী’ মিথিলার প্রথম এই সংলাপেই দর্শকরা নড়েচড়ে বসেছিলেন। চোখে-মুখে কিঞ্চিত বিরক্তি, ভয়, আর একরাশ লোভ! সবকিছুরই একসঙ্গে দেখা মিলে কঙ্কণ দাসী চরিত্রের ভিতর।

কঙ্কন দাসি চরিত্রে অনবদ্য মিথিলা

মৈমনসিংহ গীতিকা অবলম্বনে গিয়াস উদ্দিন সেলিম নির্মাণ করেছেন ‘কাজলরেখা’। যে ছবির অন্যতম চরিত্র কঙ্কন দাসী হিসেবে অভিনয় করেছেন মিথিলা। সিনেমায় এটি একমাত্র নেতিবাচক চরিত্র। যে চরিত্রে দুর্দান্ত অভিনয় দেখিয়ে দর্শকের মন কেড়েছেন তিনি। অভিনয়শিল্পী হিসেবে ছড়িয়েছেন দ্যুতি।

নেতিবাচক চরিত্রে অভিনয় করে দর্শকের মন পাওয়া বেশ চ্যালেঞ্জিং। মিথিলা সেই চ্যালেঞ্জটি যেন উতরে গেছেন দুর্দান্তভাবে। যে কাজলরেখা হাতের কঙ্কন দিয়ে কিনে রাখে দাসীকে, সে ই সুযোগ বুঝে কাজলরেখাকে হটিয়ে নিজেই হয়ে ওঠে রাজকুমারের রানী! তার শেষ পরিণতি কী হয় এবং সেটা মিথিলা কী করুণভাবে পর্দায় ফুটিয়ে তুলেন; তা দর্শক সিনেমাটি দেখলে আঁচ পাবেন! তাইতো সিনেমার নায়ক নায়িকার পাশাপাশি দর্শক আলাদা করে উল্লেখ করছেন কঙ্কন দাসী রূপে মিথিলার নামটিও!

কঙ্কন দাসি চরিত্রে অনবদ্য মিথিলা

বড় আয়োজনে নির্মিত হয়েছে ‘কাজলরেখা’। এর সেট নির্মাণে কাজ করেছেন হাজং, মগ ও চাকমা নৃগোষ্ঠীর অর্ধশতাধিক মানুষ। ছবিতে ২০টির মতো গান রয়েছে। ছবিতে আরও অভিনয় করেছেন শরিফুল রাজ, সাদিয়া আয়মান, মন্দিরা চক্রবর্তী, গাউসুল আলম শাওন, খায়রুল বাসার, ইরেশ যাকের প্রমুখ।

কঙ্কন দাসি চরিত্রে অনবদ্য মিথিলা

 

;

রণবীর-সাই পল্লবীর রাম-সীতা লুক ফাঁস



বিনোদন ডেস্ক, বার্তা২৪.কম
সেট থেকে ফাঁস হওয়া রাম চরিত্রে রণবীর এবং সীতা চরিত্রে সাই পল্লবীর লুক

সেট থেকে ফাঁস হওয়া রাম চরিত্রে রণবীর এবং সীতা চরিত্রে সাই পল্লবীর লুক

  • Font increase
  • Font Decrease

মেধাবী নির্মাতা নীতেশ তিওয়ারির ‘রামায়ণ’ ছবিটি নিয়ে উচ্ছ্বসিত দর্শকমহল। ছবিতে রামের চরিত্রে থাকছেন রণবীর কাপুর এবং সীতার ভূমিকায় দক্ষিণী অভিনেত্রী সাই পল্লবী।

বড় বাজেটের এই ছবি নিয়ে যথেষ্ট সতর্ক পরিচালক। শুটিং সেট থেকে কোন চরিত্রের লুক যাতে ফাঁস না হয় সেদিকে কড়া নজর রাখছেন পরিচালক। অভিনেতা-অভিনেত্রী এবং নির্মাতা ছাড়া শুটিং ফ্লোরে কোন কলাকুশলীর ফোন ব্যবহার করার অনুমতি নেই।

তাও শেষ রক্ষা হলো না। আজ সকাল থেকেই অন্তর্জালে ঘুরছে ‘রামায়ণ’ ছবির নানা ছবি। সেট থেকে ফাঁস হয়ে গেছে রামের চরিত্রে রণবীর এবং সীতার চরিত্রে সাই পল্লবীর লুক। সামাজিক মাধ্যমে দ্রুত ছড়িয়ে পড়েছে সেই ছবি।

সেট থেকে ফাঁস হওয়া রাম চরিত্রে রণবীর এবং সীতা চরিত্রে সাই পল্লবীর লুক

তাতে দেখা যাচ্ছে, রণবীর কাপুরের লম্বা চুল, শরীরটা বেশ কিছুটা মেদে ভরা। সাই পল্লবীকে দেখা যাচ্ছে মেরুন শাড়ি, ডিজাইনার ব্লাউজ ও দোপাট্টায়। রণবীরও তার সঙ্গে ম্যাচিং কাতানের ধুতি ও দোপাট্টা পরেছেন। সেই সঙ্গে দুজনের সোনার কোমরবন্ধনী, গলার হার আর কানের দুলও কারো দৃষ্টি এড়ায়নি। 

ছবিগুলো দেখে মনে হচ্ছে, প্রাসাদের অন্দরে এটি ছিল নায়ক-নায়িকার রোমান্টিক দৃশ্যের শুটিং। পেছনে ছবির সেটের সোনালি চিত্রও দেখা যাচ্ছে খানিকটা।

ছবি সংশ্লিষ্টরা এতে বিরক্ত হলেও সাই-রণবীরের রসায়ন দেখে মুগ্ধ ভক্তরা।

সেট থেকে ফাঁস হওয়া রাম চরিত্রে রণবীর এবং সীতা চরিত্রে সাই পল্লবীর লুক
;

বলিউডে প্রিয়াঙ্কার সাম্প্রতিক প্রত্যাখ্যানের অভিজ্ঞতা



বিনোদন ডেস্ক, বার্তা২৪.কম
প্রিয়াঙ্কা চোপড়া /  ছবি : ফেসবুক

প্রিয়াঙ্কা চোপড়া / ছবি : ফেসবুক

  • Font increase
  • Font Decrease

ভারতের আন্তর্জাতিক খ্যাতিসম্পন্ন অভিনেত্রী প্রিয়াঙ্কা চোপড়া সম্প্রতিও বলিউডে প্রত্যাখ্যানের মুখোমুখি হয়েছেন! সে ঘটনা আবার তিনি নিজেই জানিয়েছেন। তিনি এমন উদাহরণগুলো বর্ণনা করেছেন, যেখানে তাকে নানাবিধ কারণে কোণঠাসা করা হয়েছে এবং অনেকগুলো বড় সুযোগ হারিয়েছেন।

প্রিয়াঙ্কা বলেছিলেন, যে প্রত্যাখ্যানের সাথে আসলে মোকাবিলা করা সহজ নয়। তিনি বলেন, ‘এটা কঠিন। বিশেষ করে বৈধতার ক্ষেত্রে। কতজন লোক আসে এবং আপনার সিনেমা দেখে বা আপনার পরিচালক আপনার অভিনয় সম্পর্কে কী ভাবেন বা আপনার কাস্টিং এজেন্ট কী ভাবেন, এর সবই বিষয়ভিত্তিক। ফলে কে আপনাকে কখন কো বিবেচনায় ফেলে দিলো, সেটা অনুমান করা বা শুধরানো খুবই কঠিন।’

প্রিয়াঙ্কা চোপড়া /  ছবি : ফেসবুক

তিনি আরও বলেন, “আমি অনেক কারণে চলচ্চিত্র শিল্পে প্রত্যাখ্যান দেখেছি। আমরা সবাই বলতে পারি ‘আমি এর চেয়ে ভালো’। কিন্তু এটা সত্য না। আপনাকে প্রত্যাখ্যান বিষয়টি অনুভব করতে হবে। এটা শোক করার মতো। অনেক দিন আগেই আমি কর্মক্ষেত্রে প্রত্যাখ্যানের সঙ্গে আপোষ করে নিয়েছি।’’

এর আগে সিমি গারেওয়ালের সাথে একটি সাক্ষাৎকারে প্রিয়াঙ্কা বলেছিলেন, বলিউডে কেউ তার সাথে কাজ করতে চায় না। ১৮ বছর বয়স থেকে প্রত্যাখ্যানের একটি চিত্র উল্লেখ করেছিলেন। তিনি বলেছিলেন, ‘প্রথম কয়েক বছর সত্যিই খারাপ ছিল, কারণ আমি কাউকে বিশ্বাস করিনি। যা করা উচিত নয়। এমন একটি পর্যায় ছিল যেখানে আমার কোনও সিনেমার কাজই শুরু হয়নি। আমি ভাবছিলাম এখানে কী করছি এবং আমি আমেরিকায় ফিরে যাওয়ার চিন্তাও করেছিলাম। কারণ আমি কাউকে বিশ্বাস করছিলাম নাম এবং অন্যরাও আমাকে প্রত্যাখ্যান করা শুরু করলো।’

প্রিয়াঙ্কা চোপড়া /  ছবি : ফেসবুক

২০২৩ সালে ড্যাক্স শেফার্ডের সাথে কথা বলে প্রিয়াঙ্কা বলিউডে কোণঠাসা হওয়ার বিষয়ে মুখ খুলেছিলেন। তিনি বলেছিলেন, ‘আমাকে ইন্ডাস্ট্রিতে (বলিউড) এক কোণে ঠেলে দেওয়া হয়েছিল। আমার কাছের লোকে আমাকে কাস্ট করেনি। খেলা খেলতে পারদর্শী নই তাই আমি রাজনীতিতে ক্লান্ত ছিলাম। তখনই মন বললো, আমার একটা বিরতি দরকার।’

তবে কোণঠাসা হওয়ার গল্পগুলো আজকাল প্রিয়াঙ্কার কণ্ঠে শোভা পেলেও তিনি কিন্তু বলিউড পেরিয়ে জয় করার পথে চলেছেন হলিউডও।

হলিউড তারকা নিক জোনাসকে বিয়ে করে যুক্তরাষ্ট্রেই থিতু হয়েছেন প্রিয়াঙ্কা

সূত্র : দ্য ইন্ডিয়ান এক্সপ্রেস

;

পাকিস্তানের একাধিক শহরে জাজের ‘জ্বীন-২’



বিনোদন ডেস্ক, বার্তা২৪.কম
‘মোনা : জ্বীন-২’র পোস্টার

‘মোনা : জ্বীন-২’র পোস্টার

  • Font increase
  • Font Decrease

গত ঈদুল ফিতরে বাংলাদেশের প্রেক্ষাগৃহে মুক্তি পেয়ে ভালোই সাড়া ফেলেছে জাজ মাল্টিমিডিয়ার সিনেমা ‘মোনা : জ্বীন-২’। দেশের পর এবার পাকিস্তানে মুক্তি পেল এই সিনেমাটি। লাহোর, করাচি, ইসলামাবাদসহ পাকিস্তানের বিভিন্ন প্রদেশের ২৪টি প্রেক্ষাগৃহে মুক্তি পেয়েছে ‘মোনা : জ্বীন-২’। এমনটা নিশ্চিত করেছে সিনেমাটির প্রযোজনা সংস্থা জাজ মাল্টিমিডিয়া।

তারা জানায়, মাল্টিপ্লেক্সসহ সেখানকার ২৪টি প্রেক্ষাগৃহে সিনেমাটির প্রতিদিন ৮২টি শো চলবে। জাজ-এর কর্ণধার আবদুল আজিজ বলেন, ‘আমার এম আর নাইন সিনেমাটির প্রযোজক পার্টনার যুক্তরাষ্ট্রে থাকেন। উনিই পাকিস্তানে ছবিটির প্রদর্শনীর ব্যাপারে সহযোগিতা করেছেন। গতকাল শুক্রবার থেকে ইংরেজি সাবটাইটেলে ছবিটির প্রদর্শন হচ্ছে। এখন তো ইউরোপ, যুক্তরাষ্ট্র, মধ্যপ্রাচ্যে আমাদের ছবি মুক্তি পাচ্ছে। পাকিস্তানেও আমাদের ছবির একটা বাজার হতে পারে। কারণ, বিশ্ববাজারকে না ধরতে পারলে এগোতে পারবে না বাংলা সিনেমা।’

জাজ-এর কর্ণধার আবদুল আজিজ

এই প্রযোজক আরও বলেন, ‘ছবিটির গল্প এমন, ওখানকার দর্শকের কাছে ভালো লাগবে। গত ঈদের আগে আগে সেন্সরের জন্য ওখানে ছবিটি পাঠিয়েছিলাম। যাদের মাধ্যমে আমি ছবিটি ওখানে পাঠিয়েছি, তাদের কাছ থেকে শুনেছি যে পাকিস্তানের সেন্সর বোর্ডের সদস্যরাও ছবিটি পছন্দ করেছেন। এ কারণেই মনে হচ্ছে ছবিটি পাকিস্তানের দর্শকের পছন্দ হয়ে যেতে পারে।’

‘মোনা : জ্বীন-২’ সিনেমাটি পরিচালনা করেছেন কামরুজ্জামান রোমান। এতে অভিনয় করেছেন সুপ্রভাত, তারিক আনাম খান, আহমেদ রুবেল, দীপা খন্দকার, আরিয়ানা জামান, সেহজাদ ওমর, সাজ্জাদ হোসেন, সামিনা বাশার প্রমুখ।

;