প্রিয় খাবারগুলো নিয়ে সাবিনার প্রতীক্ষায় অঞ্জনা



বিনোদন ডেস্ক, বার্তা২৪.কম
তরুণ সাবিনা ইয়াসমিন ও অঞ্জনা /  ছবি : ফেসবুক

তরুণ সাবিনা ইয়াসমিন ও অঞ্জনা / ছবি : ফেসবুক

  • Font increase
  • Font Decrease

উপমহাদেশের কিংবদন্তি সংগীতশিল্পী সাবিনা ইয়াসমিনের ফের ক্যান্সারে আক্রান্ত হওয়ার খবরে মন ভেঙে গেছে তার অজস্র ভক্তের। সিঙ্গাপুরের জেনারেল হাসপাতালের ন্যাশনাল ক্যান্সার সেন্টারে চলছে গানের পাখির চিকিৎসা। এর আগেও একবার ক্যান্সার জয় করে ফিরেছিলেন কিংবদন্তি এই গায়িকা। তবে এবার তিনি আক্রান্ত হয়েছেন ওরাল ক্যান্সারে।

বিশ্বস্ত সূত্রে জানা গেছে, একটি সার্জারি করা হয়েছে তার। এখন দ্রুত দেওয়া হবে রেডিওথেরাপি। তারপর চিকিৎসকরা ভালো-মন্দ বলতে পারবেন। তবে কবে থেকে সিঙ্গাপুরের হাসপাতালে ভর্তি তা জানাতে চাননি শিল্পীর পরিবার।

সাবিনা ইয়াসমিন ও অঞ্জনা /  ছবি : ফেসবুক

১৬ বছর আগে ২০০৭ সালে ক্যান্সারে আক্রান্ত হয়েছিলেন সাবিনা ইয়াসমিন। সেবার ক্যান্সার জয় করে গানেও নিয়মিত হয়েছিলেন একুশে পদক ও স্বাধীনতা পদকপ্রাপ্ত এই শিল্পী।

পাঁচ দশকেরও বেশি সময় ধরে গানের ভুবনে বিচরণ করছেন সাবিনা ইয়াসমিন। তিনি শেষ প্লেব্যাক করেছেন প্রয়াত চিত্রনায়িকা ও নির্মাতা কবরী পরিচালিত ‘এই তুমি সেই তুমি’ সিনেমার ‘দুটি চোখে ছিল কিছু নীরব কথা’ শিরোনামের একটি গানে। ২০২০ সালের সেপ্টেম্বরে গানটিতে কণ্ঠ দেন তিনি। এ ছাড়া কবরীর ‘এই তুমি সেই তুমি’ সিনেমার চারটি গানে সুরও দেন সাবিনা ইয়াসমিন। এর মাধ্যমে ক্যারিয়ারে প্রথমবার তিনি সুরকার হিসেবে আত্মপ্রকাশ করেন।

তরুণ সাবিনা ইয়াসমিন ও অঞ্জনা /  ছবি : ফেসবুক

সাবিনা ইয়াসমিন আর চিত্রনায়িকা অঞ্জনার বন্ধুত্বের কথা অনেকেরই জানা। তাই শিল্পীর অসুস্থতার কথা শুনে আর কোন শিল্পীর সোশ্যাল মিডিয়ার তেমন কোন পোস্ট চোখে না পড়লেও অঞ্জনা একাধিক পোস্ট করেছেন। বেশকিছু এক্সক্লুসিভ ছবি শেয়ার করে আজ প্রিয় বন্ধুর উদ্দেশ্যে খোলা চিঠি লিখেছেন অঞ্জনা। তিনি লিখেছেন,

প্রিয় সাবিনা
প্রানের বান্ধবী আমার,
তোর সাথে জীবনের এতো মধুময় স্মৃতি যা কখনোই ভুলবার নয়। আমরা দুটি মানুষ হলেও আমাদের বন্ধুত্বে ছিলো একটি প্রাণ।
আমরা দুজন একে অপরের সুখে দুঃখে ছিলাম এক ও অভিন্ন সারাটি জীবন।
দেশে বিদেশে শুটিং, প্রোগ্রাম ও ঘুরতে যাওয়ার আমাদের কতো যে অপূর্ব স্মৃতি যা আজ আমাকে শুধুই কাঁদায় বোন।
তোর এই অসুস্থতা আমাকে অনেক বেশি কষ্ট দেয়রে। কি করবো কাকে কি বলবো ভাষা খুঁজে পাইনা। পুরনো ডায়রির পাতায় আমাদের স্বর্ণালী সময়ের ছবিগুলো দেখে শুধুই অশ্রুসিক্ত হই।

সাবিনা ইয়াসমিন ও অঞ্জনা /  ছবি : ফেসবুক

তুই যে বলেছিলি, অঞ্জনা গুরুর মাংসের ভুনা খাব, টক ডাল খাব, কবে তোকে খাওয়াবো বলতো।
আমি তোর প্রতিক্ষায় রইলাম... তুই দ্রুত সুস্থ হয়ে আমার বাড়িতে আয়,অনেক কথা জমে আছে সারারাত জেগে আমি তুই ও রানু আড্ডা দিবো।
তোর সুস্থতা কামনা করি বোন।

   

পুুরুষ ও নারী শিল্পীর সমান পারিশ্রমিক হোক: রুনা খান



মাসিদ রণ, সিনিয়র নিউজরুম এডিটর, বার্তা২৪.কম
রুনা খান

রুনা খান

  • Font increase
  • Font Decrease

আজ মে দিবস। প্রতি বছরের মতো আজও দেশে পালিত হচ্ছে শ্রমিকদের জন্য উৎসর্গ করা এই দিনটি। অধিকার আদায়ের উজ্জ্বল এই দিনটি নিয়ে শোবিজ তারকাদের কি ভাবনা? তা নিয়ে এই আয়োজন সাজিয়েছেন মাসিদ রণ

রুনা খান

জাতীয় চলচ্চিত্র পুরস্কারপ্রাপ্ত অভিনেত্রী

আমি দেশের প্রেক্ষাপটেই কথা বলতে চাই। শ্রমিক দিবসে আমার দুটি প্রত্যাশা। একটি জেনারেল প্রত্যাশা। সেটি হলো প্রতিটি শ্রেণী পেশার মানুষ যেন তার পরিশ্রমের মূল্যটুকু ঠিকঠাক মতো পায়, সময়মতো পায়। আমার অভিনয়শিল্পী, আমরা অনেক সময় পারিশ্রমিকটা ঠিকমতো সময়ে পাই না বা যা প্রাপ্য সেটি পাই না। বিশেষ করে যারা দিনমজুর তাদের কথা বলছি। তাদের যেন সময়মতো সবাই মূল্যটা বুঝিয়ে দেন।


আর একটি বিষয় নিয়ে কথা বলব। সেটি হলো, আমি যেহেতু অভিনয়শিল্পী তাই শোবিজ নিয়ে একটা প্রত্যাশার কথা বলতে চাই। সেটি হলো- এতো বছরের অভিনয় ক্যারিয়ারের যে অভিজ্ঞতা তাতে দেখেছি সম পরিমাণ জনপ্রিয় পুরুষ শিল্পী আর নারী শিল্পী- কখনোই সমান পারিশ্রমিক পান না। অথচ ডেডিকেশনের জায়গা বলুন, সততার জায়গা বলুন, পরিশ্রমের জায়গা কিংবা মেধার জায়গা- সবটাই তো নারী আর পুরুষ শিল্পীর সমান। তাহলে কেন তারা সমান পারিশ্রমিক পাবেন না। উদাহরণ দিয়ে বলতে গেলে, অপূর্ব, আফরান নিশো যেমন জনপ্রিয় শিল্পী, মেহজাবীন চৌধুরীও তেমনি জনপ্রিয়। কিন্তু আমি দেখেছি, মেহজাবীন কিন্তু অপূর্ব-নিশোর সমান পারিশ্রমিক পান না। একই নাটকের কথা বাদই দিলাম, যেখানে নারীকেন্দ্রিক গল্প রয়েছে সেখানে অভিনেত্রীরা যে পারিশ্রমিক পান, তারচেয়ে একটি সাধারন প্রেমের নাটকে অভিনেতারা অনেক বেশি পারিশ্রমিক পান। তাই চাইব- একদিন এই বৈষম্য আর থাকবে না আমাদের বিনোদন অঙ্গনে।

;

সালমান খানের বাড়িতে হামলার সাথে দেশদ্রোহীতার সূত্রতা!



বিনোদন ডেস্ক, বার্তা২৪.কম
ছবি: সংগৃহীত

ছবি: সংগৃহীত

  • Font increase
  • Font Decrease

কিছুদিন আগেই সালমান খানের বাড়িতে গুলিবর্ষণ এর ঘটনা ঘটে। কেউ আহত না হলেও বাড়ির সকলের মধ্যে আতঙ্ক ছড়িয়ে যায়। সেই থেকেই পুলিশি পাহারায় ঘেরাও করা হয় সালমান খানের বাড়ি। পুলিশের ১৫টি টিমের তদন্তের কাজ চলতে থাকে পুরোদমে। সম্প্রতি সালমান খানের বাড়ির বাইরে গুলি চালানোর ঘটনা তদন্তে পুলিশ নতুন মন্তব্য করেছে।

মুম্বাইয়ের ক্রাইম ব্রাঞ্চ এর ধারণা এটি শুধুমাত্র ভয় দেখানো কোন হামলা নয়। এর পেছনে দেশবিরোধী সন্ত্রাসীদের হাত রয়েছে। তাদের ধারণা লরেন্স বিষ্ণোই গ্যাং-কে বাইরে থেকে অস্ত্র ও তহবিল দিয়ে সাহায্য করা হচ্ছে। আর এই হামলা একটি দেশদ্রোহী পদক্ষেপ। বিষ্ণোই গ্যাং ভারতের বাণিজ্যিক রাজধানী মুম্বাইতে সন্ত্রাস সৃষ্টি করতে চেয়েছিল। এর মধ্যে সন্ত্রাস এবং চাঁদাবাজি মুখ্য।

বর্তমানে মামলায় অভিযুক্ত শ্যুটারদের সরবরাহ করা অস্ত্রের উৎস সম্পর্কেও পুলিশ তদন্ত করছে। বিষ্ণোইয়ের অপরাধমূলক নেটওয়ার্কের পরিসরের প্রেক্ষিতে সন্দেহ করা হচ্ছে নানারকম সন্ত্রাসীমূলক কর্মকাণ্ডই তাদের মূল উদ্দেশ্য। কর্তৃপক্ষ তদন্ত করছে যে গ্যাংটি বিদেশে থাকা দেশবিরোধী সহায়তা পেয়েছিল কিনা। বিশেষ করে অস্ত্র সরবরাহ এবং আর্থিক সমর্থন।

সালমানের বাড়িতে হামলার পরই ফেইসবুক পোস্টের মাধ্যমে দায় স্বীকার করেন আনমোল বিষ্ণোই। জেল হেফাজতে থাকা লরেন্স বিষ্ণোইয়ের ছোটভাই সে। তদন্তের মাধ্যমে সন্দেহভাজন ভিকি গুপ্তা (২৪), সাগর পাল ( ২১) এবং অনুজ থাপান (৩২)-কে গ্রেফতার করা হয়। তাদের ৮ মে অবধি রিমান্ডে রাখা হবে। ভিকি আর সাগর আগে ধরা পড়ে। তারপরই একের পর এক তথ্য পাচ্ছে পুলিশ। পুলিশকে জানিয়েছেন, জেলবন্দী গ্যাংস্টার লরেন্স বিষ্ণোইয়ের ভাই আনমোল বিষ্ণোই তাদের এ কাজের জন্য নিযুক্ত করেছিলেন।

আনমোল চেয়েছিলেন ১৯৯৮ সালে যোধপুরের কাছে মথানিয়ার বাবড়ে কৃষ্ণকায় হরিণ শিকারের জন্য সালমানকে উপযুক্ত শাস্তি দিতে। দুই অভিযুক্ত পুলিশকে জানিয়েছেন, সালমানকে শুধু ভয় দেখানোর কথা তাদের বলা হয়েছিল। এই অভিনেতাকে হত্যার নির্দেশ তাদের দেওয়া হয়নি। এই কাজে তাদের ১ লাখ টাকা অগ্রিমসহ মোট ৫ লাখ টাকা দেওয়ার প্রতিশ্রুতি দেওয়া হয়েছিল। এমনকি রাতারাতি জনপ্রিয় হয়ে যাওয়ার লোভও দেখানো হয় তাদের।

তথ্যসূত্রঃ টাইমস অব ইন্ডিয়া

;

আন্তর্জাতিক অঙ্গনে কাজের প্রস্তুতি নিচ্ছেন মডেল রিফাত



মাসিদ রণ, সিনিয়র নিউজরুম এডিটর, বার্তা২৪.কম
ইমাম মাহমুদ রিফাত /  ছবি : শিল্পীর সৌজন্যে

ইমাম মাহমুদ রিফাত / ছবি : শিল্পীর সৌজন্যে

  • Font increase
  • Font Decrease

তরুণ প্রজন্মের প্রতিশ্রুতিশীল মডেল ইমাম মাহমুদ রিফাত। আইন বিষয়ে (এলএলবি অনার্স প্রোগ্রাম) পড়াশুনার পাশাপাশি ঢাকার বিভিন্ন ব্র্যান্ডের সঙ্গে মডেল হিসেবে কাজ করছেন এই সুদর্শন তরুণ।

তার মডেলিং ক্যারিয়ার শুরু হয় ‘মিস্টার এন্ড মিস ফটোজেনিক ২০২২’-এ অংশগ্রহণের মাধ্যমে। সেখানে তিনি দ্বিতীয় রানার আপ হন। রিফাত বলেন, ‘মডেলিং আমার শখ। আমি ফ্যাশন ভালবাসি, তাই মডেলিং করছি। এখন আমি ফোকাস করছি ফ্যাশন মডেল হিসেবে ফটোশুটে। বাংলাদেশের ফ্যাশন ইন্ডাস্ট্রিতে আমার প্রিয় পুরুষ মডেল হলেন নোবেল, আসিফ আজিম এবং রাজ মানিয়া। আর নারী মডেলদেও মধ্যে সাদিয়া ইসলাম মৌ আপু, সৈয়দ রুমা, ইমিও আজরা মাহমুদকে খুব ভালোলাগে। তারা যেমন নিজেদের কাজ দিয়ে দেশের সুনাম অর্জন করেছেন, আমিও তেমনটি করতে চাই।’

ইমাম মাহমুদ রিফাত /  ছবি : শিল্পীর সৌজন্যে

রিফাত নিজের পরিচয়েই পরিচিত হতে চান। কিন্তু পাঠকদের জানানোর জন্য বলা- এই তরুণ মডেল বাংলাদেশের চলচ্চিত্রের কিংবদন্তি নায়ক মাসুদ পারভেজ সোহেল রানা’র আত্মীয়।

রিয়াত এরইমধ্যে ফেব্রিলাইফ, ডিজাইনারের দরজা, খাকি ফ্যাশন হাউস, ক্লিম্ব, ব্যাং ফ্যাশন হাউস, ওয়ান মেন, বাংলা ফ্যাশন হাউস, প্রাণ চাটনি, মোজো, সুতা ফ্যাশন হাউস, আরবানবন ফ্যাশন হাউস, জেন জেড ক্লোসেট ফ্যাশন হাউস এবং কিছু দুর্দান্ত ফ্যাশন ডিজাইনারের সাথে কাজ করেছেন। তিনি এখন আমি খাকি ফ্যাশন ব্র্যান্ডের অ্যাম্বাসেডর হিসেবে কাজ করছেন। এছাড়া কলকাতার মেরে প্রোডাকশন হাউসের সাথে কাজ করেছেন।

ইমাম মাহমুদ রিফাত /  ছবি : শিল্পীর সৌজন্যে

রিফাত বলেন, ‘আমি আমার পরবর্তী প্রকল্পের জন্য ভারতে যাচ্ছি। ইতিমধ্যে কিছু ভারতীয় ফ্যাশন ডিজাইনার এবং কিছু ফ্যাশন হাউসের সাথে চুক্তিবদ্ধ হয়েছি। সবাই দোয়া করবেন আমি যেন আন্তর্জাতিকভাবে কাজ করে দেশকে প্রতিনিধিত্ব করতে পারি।’

;

গৃহিণীদেরও একটু অবসর দিন : ফাহমিদা নবী



মাসিদ রণ, সিনিয়র নিউজরুম এডিটর, বার্তা২৪.কম
ফাহমিদ নবী /  ছবি : শেখ সাদী

ফাহমিদ নবী / ছবি : শেখ সাদী

  • Font increase
  • Font Decrease

১ মে দিবস ‘বিশ্ব শ্রমিক দিবস’। প্রতি বছরের মতো এবারও আমাদের দেশে পালিত হচ্ছে শ্রমিকদের জন্য উৎসর্গ করা এই দিনটি। অধিকার আদায়ের উজ্জ্বল এই দিনটি নিয়ে শোবিজ তারকাদের কি ভাবনা? তা নিয়ে এই আয়োজন সাজিয়েছেন মাসিদ রণ

ফাহমিদ নবী

জাতীয় চলচ্চিত্র পুরস্কারপ্রাপ্ত সংগীতশিল্পী

যখনই কোন আন্দোলন হয়, তার মানে হলো দেয়ালে পিঠ ঠেকে যাওয়া একজন জনতা আন্দোলনে নামে তাদের অধিকার আদায়ে। মে দিবসেও পাশ্চাত্যের দিন মজুররা তাদের ওপর বছরের পর বছর ঘটে যাওয়া অণ্যায়ের প্রতিবাদ এবং অধিকার আদায়ের লড়ায়ে নেমেছিলেন। সেই থেকে এই দিনটি বিশ্ব শ্রমিক দিবস হিসেবে পালিত হয়। কিন্তু আজও কি আমরা শ্রমিকদের সঠিক মর্যাদা বা অধিকার দিতে পারছি?

আমি আমার দেশিয় কনটেক্সট থেকে একটা বিষয় নিয়ে কথা বলতে চাই। সেটি বলার পর হয়তো অনেকে আমাকে আমার বিরুদ্ধেও দু-চারটি কথা বলতে পারেন। কিন্তু তাই বলে বিষয়টা উত্থাপন না করলে তো হবে না!

ফাহমিদ নবী /  ছবি : শেখ সাদী

আমরা অবশ্যই নানা পেশার মানুষের অধিকারের কথা বলি। তাদের ন্যায্য পাওনা, কর্মঘন্টা, সুযোগ সুবিধার কথা বলি। কিন্তু যারা হাউজওয়াইফ বা গৃহিণী আছেন, তাদেরকে কি আজও আমরা আলাদা কোন পেশা হিসেবে মূল্যায়ণ করি?

‘গৃহিণী’ও যে একটি পেশা সেটাই যেখানে ভাবতে পারি না, সেখানে তার অধিকারের প্রশ্ন তো অনেক দূরের কথা! আপনি সব হাউজওয়াইফকে জিজ্ঞেস করুন, তাদের অধিকাংশই একই কথাই বলবে। তাদেরও একটু অবসর চাই, তাদেরও একটু মি টাইম চাই।

তারা বছরের পর বছর ঘুম থেকে উঠে ঘুমানোর আগ পর্যন্ত শুধু কাজই করে। তাদের কোন কর্মঘণ্টা নেই, কোন বেতন ভাতা নেই, বোনাস নেই, বেশিরভাগ সময় অ্যাপ্রিসিয়েশনও নেই।
এমনকি যে পরিবারে স্বামী হয়ত বেকার, সেখানেও ওই স্ত্রীকেই সব কাজ করতে হয়। স্বামী তার নিজের কাজগুলোও করে না। এখনই সময় দায়িত্ব ভাগাভাগি করে নিয়ে গৃহিণীদেরও একটু অবসরের সুযোগ করে দেওয়া।

;