মা আর বোন হারিয়ে দিশেহারা হয়ে পড়েন সাদি



বিনোদন ডেস্ক, বার্তা২৪.কম
মা জেবুন্নেছা সলিমউল্লাহ ও ভাই শিবলীর সঙ্গে সাদি মহম্মদ

মা জেবুন্নেছা সলিমউল্লাহ ও ভাই শিবলীর সঙ্গে সাদি মহম্মদ

  • Font increase
  • Font Decrease

কালজয়ী রবীন্দ্রসংগীতশিল্পী সাদি মহম্মদ। রবীন্দ্রসংগীতের জন্য উৎসর্গ করেছেন সারাটা জীবন। পরিবার-সংসারের টানাপোড়েন- কোনো কিছুকেই গানের সামনে আসতে দেননি বাংলাদেশের প্রখ্যাত এই শিল্পী। অথচ তার মনে এত অভিমান, জমানো কষ্ট, ঘুণাক্ষরেও জানাতে দেননি পৃথিবীর কাছে।

পরিবার আর কাছের কিছু বন্ধুই কেবল জানতেন তার হৃদয়ের লুকানো অভিমান, পাওয়া-না পাওয়া। শিল্পীর শেষ সময়ের দিনগুলো যেভাবে কেটেছে? সে কথা জানিয়েছেন নৃত্যশিল্পী ও পারিবারিক বন্ধু শামীম আরা নিপা।

শামীম আরা নীপা

তার ভাষ্য, ‘‘কয়েক দিন ধরেই বিষন্নতায় ভুগছিলেন, শিবলী আমাকে বলেছিল, তুই একটু আয়, আমরা সাদি ভাইকে একটু বোঝাতে চাই, তুই থাকলে সাদি ভাই কথা শোনে। এসেছিলাম, অনেকক্ষণ কথা হলো, কথা দিয়েছিল আর ডিপ্রেশনে যাবে না। তখন বলছিলাম, তুমি একজন চিকিৎসকের কাছে যাও, উত্তরে বলেছেন, ‘না, আমারটা আমি বুঝব। তোমরা আমাকে নিয়ে ভেবো না’।’’

শুধু তা-ই নয়, হতাশা-মনের কষ্টগুলো ভুলে থাকতে শিল্পীকে অনুষ্ঠান করারও পরামর্শ দেন নীপা। তিনি জানান, ‘‘বলেছি তুমি অনুষ্ঠানের মধ্যে ঢুকে যাও। তাহলে এই যে তোমার কষ্ট হচ্ছে, খালাম্মার জন্য বিভিন্ন কারণে, সেটা কেটে যাবে।’ বলেছেন, ‘করবেন।’ আমি বললাম, ‘তাহলে পয়লা বৈশাখেই করি।’ উত্তরে বললেন, ‘না, আমি চৈত্রসংক্রান্তিতে করব।’

দেশের বিখ্যাত দুই তারকা সাদি ও শিবলী ভাতৃদ্বয়

আমি বললাম, ‘তাহলে আমরা এর মধ্যে এসে তোমার সঙ্গে বসব, একটা অনুষ্ঠান করব।’ তারপর সবাই মিলে ওকে জড়ায়ে ধরলাম, শিবলী ধরল, নাসরিন ছিল ওর বোন, এত সুন্দর একটা অভিজ্ঞতা হলো যে মনে হয়েছে ও আর ডিপ্রেশনে নেই। ও আমাদের এটাই বোঝাতে চাইল যে ও একদম স্বাভাবিক। বলল ‘তোমরা এ নিয়ে ভাইবো না। তোমরা যা বলবা তাই করব।’

সেই মানুষটা এমন একটা কাজ করবে, আমরা ভাবি নাই, এটা আমাদের ব্যর্থতা যে ওর অনেক কষ্ট ছিল যে সেটাকে আমরা পূর্ণ করতে পারি নাই, এটা আমাদের জাতিগতভাবে ব্যর্থতা, ওর অভিমানটা থেকেই গেল। এ দেশকে সে অনেক দিয়েছে, পাওয়ার জায়গাটা অনেক কম ছিল।’’

শামীম আরা নীপা

গত বছরের জুলাইয়ে মা জেবুন্নেছা সলিমউল্লাহ এবং পরে বোনের মৃত্যুতে হতাশায় ডুবে যান শিল্পী। পাশাপাশি গানের জগতে পুরো জীবনটা উৎসর্গ করেও না পাওয়ার বেদনা কুরে কুরে খেত শিল্পীকে। সবশেষ সেই বেদনা থেকে মুক্তি পেতে বুধবার স্বেচ্ছামৃত্যুর পথ বেছে নেন অভিমানী শিল্পী সাদি মহম্মদ।

‘উরি: দ্য সার্জিক্যাল স্ট্রাইক’ নির্মাতার ছবিতে রণবীর, আছেন একঝাঁক তারকা



মাসিদ রণ, সিনিয়র নিউজরুম এডিটর, বার্তা২৪.কম
রণবীর সিং, ইয়ামি গৌতম ও আদিত্য ধর

রণবীর সিং, ইয়ামি গৌতম ও আদিত্য ধর

  • Font increase
  • Font Decrease

‘উরি: দ্য সার্জিক্যাল স্ট্রাইক’ ছবিটির মাধ্যমে পরিচালনায় অভিষেক ঘটে আদিত্য ধরের। ভিকি কৌশল অভিনীত ছবিটি দারুণ ব্যবসা করে। এখন পর্যন্ত ভিকির ক্যারিয়ারের সবচেয়ে হিট সিনেমা সেটি। এই ছবির জন্য আদিত্য ধর সেরা নির্মাতা এবং ভিকি কৌশল সেরা অভিনেতা ক্যাটাগরিতে জাতীয় চলচ্চিত্র পুরস্কারও পান।

তবে ২০১৯-এ ‘উরি: দ্য সার্জিক্যাল স্ট্রাইক’-এর পর আর কোন সিনেমা নির্মাণ করেননি আদিত্য ধর! এবার আসছেন তার দ্বিতীয় ছবি নিয়ে। আর তাতে প্রধান চরিত্রে বেছে নিয়েছেন বলিউড সুপারস্টার রণবীর সিংকে। যদিও রণবীরের সর্বশেষ একাধিক ছবি বক্সঅফিসে মার খেয়েছে, তারপরও আদিত্য তাকে নিয়ে এতো বড় বাজি কেন ধরছেন তা হয়তো সময়ই বলে দেবে।

বলিউড সুপারস্টার রণবীর সিং

আপাতত ছবিটি নিয়ে রণবীর সিং এটুকু বললেন, ‘ছবিটি আমার হৃদয়ের খুব কাছের। এমন একটি সিনেম্যাটিক এক্সপেরিয়েন্স যা আগে কখনো হয়নি।’

এই ছবির ঘোষণার পর দর্শক স্বাভাবিকভাবেই বেশ এক্সাইটেড। নাম ঠিক না হওয়া ছবিটিতে রণবীর সিং ছাড়াও অভিনয় করবেন সঞ্জয় দত্ত, আর মাধবন, আর্জুন রামপাল ও অক্ষয় খন্নার মতো শক্তিমান অভিনেতারা। ছবিটি নির্মানের পাশাপাশি প্রযোজনাও করছেন আদিত্য ধর। তার সহ-প্রযোজক হিসেবে আছেন জিও স্টুডিওস’র জ্যোতি দেশপাণ্ডে এবং বি৬২ স্টুডিওস’র লোকেশ ধর।

আদিত্য ধরের (নিচের সারিতে মাঝে) নতুন ছবির লুকে সঞ্জয় দত্ত, রণবীর সিং, আর মাধবন (উপরের সারিতে), অক্ষয় খন্না ও আর্জুন রামপাল (নিজের সারিতে)

খবরটি একটু আগেই সোশ্যাল মিডিয়ায় জানিয়েছেন বলিউডের নামকরা বানিজ্য বিশ্লেষক তরণ আদর্শ। তার পোস্টের কমেন্ট বক্সে খেয়াল করলে দেখা যায়, এতো দক্ষ অভিনেতাদের ভিড়ে সবাই অক্ষয় খন্নাকে নিয়ে আলাদাভাবে এক্সাইটেড। কেউ লিখেছেন তিনি এদের মধ্যে সবচেয়ে ভালো অভিনয় করেন, কেউ আবার বলছেন মেধা অনুযায়ি অক্ষয় খন্না বরাবরই আন্ডাররেটেড! ‘উরি: দ্য সার্জিক্যাল স্ট্রাইক’ ছবিটি ছিলো ভারত-পাকিস্তান যুদ্ধের ওপর। তাই পাকিস্তানের কয়েকজন কমেন্ট করেছেন, নিঃসন্দেহে পাকিস্তানের বিরুদ্ধে আরেকটি ছবি হতে চলেছে!

ইয়ামি গৌতম ও আদিত্য ধর দম্পতি

ছবির অভিনেতাদের নাম জানা গেলেও এখনো জানা যায়নি ছবির নাম ও নায়িকাদের নাম। আদিত্যর প্রথম ছবি ‘উরি: দ্য সার্জিক্যাল স্ট্রাইক’-এর নায়িকা ছিলেন ইয়ামি গৌতম। এই ছবি করতে গিয়েই তারা প্রেমে পড়েন ও করোনার মধ্যে বিয়েটাও সেরে ফেলেছেন। স্ত্রীকে নিজের নতুন সিনেমায় তিনি রাখছেন কিনা তা নিয়েও কৌতুহল রয়েছে দর্শকের মনে।

;

মারা গেছেন ফারাহ খানের মা



বিনোদন ডেস্ক, বার্তা২৪.কম
মায়ের সঙ্গে ফারাহ খান

মায়ের সঙ্গে ফারাহ খান

  • Font increase
  • Font Decrease

বলিউডের কোরিওগ্রাফার ও পরিচালক ফারাহ খানের মা মেনকা ইরানি মারা গেছেন। মৃত্যুকালে তার বয়স হয়েছিল ৭৯ বছর। তার মৃত্যুর খবরটি সোশ্যাল হ্যান্ডেলে শেয়ার করেছেন (কেআরকে) ওরফে কমল আর খান।

শুক্রবার (২৬ জুলাই) ভারতের মুম্বাইয়ে মারা গেছেন এই তারকার মা।

সূত্রের খবর, দীর্ঘদিন ধরেই পরিচালকের মা অসুস্থ ছিলেন। তিনি মুম্বাইয়ের নানাবতী হাসপাতালে চিকিৎসাধীনও ছিলেন। এরপরে, তাকে ছেড়ে দেয়া হয়েছিল এবং বাড়িতে ফিরে যান। কিন্তু স্বাস্থ্যের ফের অবনতি হয়। এবং তাকে অন্য হাসপাতালে ভর্তি করানো হয়েছিল। যেখানে তিনি শুক্রবার শেষ নিঃশ্বাস ত্যাগ করেন। 

মায়ের সঙ্গে ফারাহ খান ও সাজিদ খান 

ফারাহ খান ও সাজিদ খান উভয়েই বলিউডের প্রভাবশালী ব্যক্তিত্ব। নাচের কোরিওগ্রাফার হিসেবে ক্যারিয়ার শুরু করা ফারাহ সিনেমা পরিচালনায়ও সফল হন। তার পরিচালিত ‘ম্যায় হু না’ এবং ‘ওম শান্তি ওম’ বক্স অফিসে দারুণ সাড়াও ফেলে। অন্যদিকে তার ভাই সাজিদ খানও বলিউডের পরিচালক ও প্রযোজক হিসেবে নিজেকে প্রতিষ্ঠিত করেছেন।

;

হাসপাতালে শেষ দেখায় সামিনাকে যা বলেছিলেন শাফিন



বিনোদন ডেস্ক, বার্তা২৪.কম
ছবি : সংগৃহীত

ছবি : সংগৃহীত

  • Font increase
  • Font Decrease

যুক্তরাষ্ট্রের ভার্জিনিয়ার যে অনুষ্ঠানে গাইতে গিয়ে আর ফিরলেন না শাফিন আহমেদ, সেই মঞ্চে সেদিন গেয়েছিলেন দেশের আরেক জনপ্রিয় সংগীতশিল্পী সামিনা চৌধুরী। অনুষ্ঠানের চার দিনের মাথায় জানতে পারেন শাফিন আহমেদ চিরতরে পৃথিবীর মায়া ত্যাগ করেছেন। শাফিন আহমেদের মৃত্যুর খবর অবিশ্বাস্য ছিল সামিনা চৌধুরীর কাছে। এই খবর সহ্য করাটাও ছিল ভীষণ কষ্টদায়ক।

যুক্তরাষ্ট্রে থাকা সামিনা চৌধুরী জানালেন, হাসপাতালে চিকিৎসাধীন অবস্থায় স্বামী ইজাজ খান স্বপনসহ গিয়েছিলেন শাফিন আহমেদকে দেখতে। হাসপাতালে তাদের থাকার অনুরোধ করেছিলেন বলেও জানালেন সামিনা চৌধুরী।

সামিনা বলেন, ‘‘তিন দিন আগে দেখে এলাম শাফিন ভাইকে। বারবার আমাকে আর স্বপনকে থাকতে বলছিলেন। স্বপনকে বললেন, ‘আমাকে ছেড়ে যেয়ো না প্লিজ! আমার সঙ্গে গল্প করো। আমার অনেক ব্যথা হচ্ছে কোমরে। স্বপন, তোমাকে কিছু বলব, বসো।’'

সামিনা আরও বলেন, ‘শাফিন ভাইকে পানি খাওয়াল স্বপন। তারপর তাকে ঘুমের ওষুধ দেওয়া হলো। শাফিন ভাইয়ের অবস্থা দেখে আমাদের চলে আসতে বললেন আয়োজকেরা। কী বলতে চেয়েছিলেন শাফিন ভাই, কে জানে। কোনো চাপা কষ্ট কি ছিল তার ভেতর? দেশের আরেকটি সম্পদ, আরেকটি মেধার বিয়োগ হলো। চোখে শুধু ভাসছে। তোমরা যেয়ো না প্লিজ...আমাকে আর পাবা না।’

;

ম্যানেজারের সঙ্গে প্রেম, ভাঙছে যীশুর ২০ বছরের সংসার?



বিনোদন ডেস্ক, বার্তা২৪.কম
যীশু সেনগুপ্ত ও নীলাঞ্জনা শর্মা দম্পতি

যীশু সেনগুপ্ত ও নীলাঞ্জনা শর্মা দম্পতি

  • Font increase
  • Font Decrease

টলিউড তারকা যীশু সেনগুপ্ত আর সাবেক অভিনেত্রী নীলাঞ্জনা শর্মার দুই দশকের দাম্পত্য জীবন। এত দিন তাদের সম্পর্ককে সবাই আদর্শ মেনে এসেছে। কিন্তু জীবনে কোনকিছুই যে স্থায়ী নয়, কিংবা আমরা বাইরে থেকে যা দেখি তার সবটাই যে সত্য নয় সে কথা আরও একবার হয়তো ঘটতে চলেছে! কয়েক দিন ধরে হঠাৎই টলিপাড়ায় আলোচনায় তাদের বিচ্ছেদের খবর।

ভারতীয় গণমাধ্যমের খবর অনুযায়ী, তাদের সম্পর্ক আগের মতো নেই। নীলাঞ্জনার সামাজিক যোগাযোগমাধ্যমে দেওয়া পোস্টও সে ইঙ্গিতই দিয়েছে।

দুই কন্যাকে নিয়ে ‍সুখের সংসার ছিলো যিশুর

শিনাল সূর্তি নামের নারীর সঙ্গে নাকি সম্পর্কে জড়িয়েছেন যীশু। এটাই তাদের দাম্পত্য কলহের মূল কারণ। ইতিমধ্যেই নিজের নামের পাশ থেকে সেনগুপ্ত পদবি সরিয়ে ফেলেছেন নীলাঞ্জনা। সামাজিক যোগাযোগমাধ্যমে বাবাকে আনফলো করে দিয়েছেন বড় মেয়ে সারাও।

এখন প্রশ্ন, সত্যিই কি তাহলে যীশু-নীলাঞ্জনার ২০ বছরের দাম্পত্য ভাঙনের পথেই এগোচ্ছে? যদিও এ বিষয়ে স্পিকটি নট যীশু সেনগুপ্ত। এই পরিস্থিতিতে নীলাঞ্জনার পক্ষে কথা বলেছেন শাশ্বত চট্টোপাধ্যায়ের স্ত্রী মহুয়া চট্টোপাধ্যায়। নীলাঞ্জনার সঙ্গে মহুয়ার বন্ধুত্ব বহুদিনের। প্রায় দিনই তাদের একসঙ্গে দেখা যায়। এদিকে এই কঠিন পরিস্থিতিতে নীলাঞ্জনার পাশেই দাঁড়ালেন মহুয়া চট্টোপাধ্যায়।

যীশু সেনগুপ্ত

মহুয়া নীলাঞ্জনার উদ্দেশে লিখেছেন, ‘তোমাকে দুর্দান্ত ও শক্তিশালী মানুষ বলেই জানি। খুব গর্ব হয় তোমার জন্য। সব সময়ই তোমার সঙ্গে রয়েছি নীলাঞ্জনা।’ পাল্টা মহুয়া চট্টোপাধ্যায়ের প্রতি ভালোবাসা প্রকাশ করেছেন নীলাঞ্জনাও।

তবে শুধু মহুয়া চট্টোপাধ্যায় নন, নীলাঞ্জনার পাশে দাঁড়িয়েছেন তার অভিনেত্রী বন্ধু রাগেশ্বরীও। তিনিও নিজের ইনস্টাস্টোরিতে লিখেছেন, ‘একসময় জীবনে কঠিন সময়ে তুমি আমাকে হাত ধরে বাঁচিয়েছিলে, এবার আমার পালা। আজ আমার পালা।’

যীশু সেনগুপ্ত ও নীলাঞ্জনা শর্মা দম্পতি

ইতিমধ্যেই যীশু-নীলাঞ্জনা নাকি বিচ্ছেদের পথেই হাঁটছেন বলে খবর। টলিপাড়ায় কান পাতলে শোনা যাচ্ছে, তারা নাকি বিচ্ছেদের বিষয়ে আইনি পরামর্শও নিচ্ছেন। শোনা যাচ্ছে, গুজরাটিকন্যা শিনাল সূর্তির সঙ্গেই নাকি বেশ কয়েক মাস ধরে তারা লিভ ইন সম্পর্কেও রয়েছেন। এমনকি ‘খাদান’ সিনেমার শুটিংয়ের জন্য কলকাতায় এসেও নাকি যীশু নিজের বাড়িতেও ওঠেননি।

প্রসঙ্গত, যীশু এ মুহূর্তে বলিউড, টলিউড ও দক্ষিণি ইন্ডাস্ট্রিতে অন্যতম ব্যস্ত অভিনেতা। কাজের সূত্রে মুম্বাইয়ে বেশির ভাগ সময় থাকতে হয় তাকে।

২০০৪ সালে সাত পাকে বাঁধা পড়েন যীশু-নীলাঞ্জনা। খ্যাতির শিখরে পৌঁছানোর বহু আগেই থেকেই যীশু সেনগুপ্তের সঙ্গে আলাপ নীলাঞ্জনার। যখন তারা বিয়ে করেন, তখন যীশু টেলিভিশনের একজন উঠতি অভিনেতা। নীলাঞ্জনা শর্মাও অভিনয় করতেন। তিনি জনপ্রিয় অভিনেত্রী অঞ্জনা ভৌমিকের মেয়ে। তবে বিয়ের পর সংসারেই মন দেন নীলাঞ্জনা। দুই মেয়ে সারা ও জারাকে নিয়ে ছিল তাদের সংসার।

যীশু সেনগুপ্ত

তথ্যসূত্র : হিন্দুস্তান টাইমস বাংলা

;