নিজের লাইসেন্স করা রিভলবার থেকে নিজেই নিজেকে অসাবধানতাবশত গুলিবিদ্ধ করে আইসিউইতে আছেন বলিউডের প্রখ্যাত অভিনেতা গোবিন্দ, এমন খবরে গতকাল হইচই পড়ে যায় ভারতে। গতকালই একটু সুস্থ হয়েই এই জনপ্রিয় তারকা এক ভিডিও বার্তায় এভাবেই নিজের অবস্থান তুলে ধরেন গোবিন্দ। এর আগে জানা যায়, হয়েছেন এই বলিউড অভিনেতা। তবে পুলিশ জানিয়েছে, গোবিন্দর ব্যাখ্যায় সন্তুষ্ট নয় তারা।
পুলিশের সূত্রকে উদ্ধৃত করে বিভিন্ন ভারতীয় গণমাধ্যম জানিয়েছে, অভিনেতা যেভাবে গুলির ঘটনার ব্যাখ্যা দিয়েছেন, তাতে পুলিশ সন্তুষ্ট নয়। পুরোপুরি সুস্থ হওয়ার পর আবারও তার জবানবন্দি রেকর্ড করা হতে পারে।
বিজ্ঞাপন
এদিকে আজ অভিনেতার শারীরিক অবস্থার অগ্রগতির খবরও জানা গেছে। গোবিন্দর মেয়ে অভিনেত্রী টিনা আহুজা জানিয়েছেন, তার বাবার অবস্থার উন্নতি হয়েছে।
গোবিন্দর অবস্থা নিয়ে বিবৃতি দিয়েছেন অভিনেত্রী রাবিনা ট্যান্ডনও। এক সময়ের সহ-অভিনেতা সম্পর্কে তিনি বলেন, ‘তাকে আগের চেয়ে ভালো লাগছে। তাকে দেখেও মনে হয়েছে, অবস্থার উন্নতি হয়েছে। আশা করি শিগগিরই হাসপাতাল থেকে ছাড়া পাবে।’
জুলাই বিপ্লবকে কেন্দ্র করে যে ক’টি ঘটনা শোবিজে সবচেয়ে আলোচিত তারমধ্যে অন্যতম ঘটনা ‘আলো আসবেই’ নামের হোয়াটস অ্যাপ গ্রুপের চ্যাট ফাঁস। দেশের রাজনৈতিক পট পরিবর্তনের ফলে বর্তমানে ওই গ্রুপে থাকা শিল্পীরা সামাজিকভাবে অগ্রহণযোগ্য হয়ে পেড়ছেন। তাদেরই একজন মেধাবী অভিনেত্রী জ্যোতিকা জ্যোতি।
এই ঘটনার এতো দিন হয়ে গেলো, গ্রুপের সব শিল্পীই একদমই চুপ ছিলেন। কিন্তু এবার ফেসবুক লাইভে এসে পুরো বিষয়টি নিয়ে নিজের মতামত তুলে ধরলেন জ্যোতিকা জ্যোতি।
তিনি বারবারই বলতে চেয়েছেন, কেন এই গ্রুপের সদস্যদের সাধারণ ছাত্রজনতার বিরুদ্ধে দাঁড় করানো হলো? স্বপক্ষে অভিনেত্রীর যুক্তিও রয়েছে।
জ্যোতি বলেন, ‘এতোদিন কথা বলিনি। কিন্তু আমি আর চুপ থাকতে পারলাম না। কারণ আমাকেসহ ওই গ্রুপের সবাইকে সামাজিক কাঠগড়ায় দাঁড় করানো হয়েছে। এতে স্বাভাবিকভাবে জীবনযাপনই করতে পারছি না। বলতে পারেন সামাজিক হেনস্তার শিকার হচ্ছি। তাই একজন সংবেদনশীল মানুষ হিসেবে আমি আমার জায়গাটি পরিষ্কার করতে ফেসবুক লাইভে এসেছি।’
জ্যোতি প্রথমেই বলেন, যারা ‘আলো আসবেই’ গ্রুপে ছিলেন তাদেরকে আপনারা দুটি তকমা দিয়ে কথা বলছেন ইদানিং। একটি হলো স্বৈরাচারের দোসর, আরেকটি হলো গণহত্যার ইন্ধনদাতা! এই দুটি কথার মানে কি আপনারা জানেন? আমরা কি করেছি যে এ ধরনের কথা শুনতে হবে? আমি আজ থেকে আর একটি বারের জন্যও এই অপবাদ নিজের কাঁধে নিতে চাই না বলেই কথাগুলো বলতে এসেছি। আমি যে এ ধরনের কাজের সঙ্গে যুক্ত ছিলাম তার কোন প্রমাণ আপনাদের কাছে আছে? না থাকলে এসব কথা কেন বলছেন? আপনারা কি জানেন, এই ধরনের অপবাদ মানুষের ওপর কি ধরনের প্রভাব ফেলে? আমি তার সহ্য করতে না পরে আজ কথাগুলো বলছি।’
জ্যোতি আরও বলেন, ‘একে তো আমি নারী, আজকাল দেশে নারীদের কোন সম্মান নেই। তারওপর আমি অভিনেত্রী, তাতে তো আমাকে নিয়ে বাজে কথা বলা আরও সহজ! সেই সাথে আমি হিন্দু, আমি অন্যায় দেখলে মুখ বন্ধ রাখি না- এই সবকিছুতেই তো আপনাদের সমস্যা। এজন্য এমনিতেই আমি নানা ধরনের চাপের মধ্যে আছি। কিন্তু যে কাজের সঙ্গে আমার কোন সম্পৃক্ততাই নেই তার জন্য দয়া করে আমাকে অপবাদ দিয়ে মানসিক চাপ সৃষ্টি করবেন না। এটুকু অনুরোধ থাকলো সবার প্রতি।’
তিনি কেন ওই গ্রুপে ছিলেন সে বিষয়ে বলেন, ‘আওয়ামীলীগকে সমর্থন করেন যেসব শিল্পী, তারাই ওখানে ছিলেন। এটা আমি ইনিয়ে বিনিয়ে বলব না যে, আমাকে কেন অ্যাড করেছে, কে অ্যাড করেছে জানি না। আমি জেনেশুনেই ছিলাম গ্রুপটিতে। কারণ আমি জানতাম, ওই গ্রুপের এমন কোন উদ্দেশ্য নেই যা আমাদের দেশের বা দেশের মানুষের জন্য ক্ষতিকর। হোয়াটস অ্যাপ গ্রুপ এখন খুব স্বাভাবিক বিষয়। যে কোন ছোট ছোট বিষয়ে আমরা গ্রুপ খুলি। এটাও তেমন একটা গ্রুপ। এখানে আমি সব সময় ঢাকার কোথায় কি অবস্থা সে সব আপডেট দিতাম। কারণ আমাদের তো পরিস্থিতি বুঝে ঘরের বাইরে বেরোতে হতো। দু একজনের দু একটা কথা হয়ত আপনারা ক্ষতিকর মনে করছেন। কিন্তু সেই কথাগুলো কোন পরিস্থিতিতে বলা হয়েছে সেটা আপনারা জানেন না। কোনো শিল্পী কখনোই মানুষ হত্যার সমর্থন করতে পারে না, এটা আপনারা ভুলে গেছেন।’
জ্যোতি আরও বলেন, ‘আমি সে সময় দুটি মাত্র প্রোগ্রামে গিয়েছি। একটি বিটিভিতে হামলার প্রতিবাদ করতে, অন্যটি আন্দোলনে যে ছাত্ররা আহত হয়েছে তাদের হাসপাতালে দেখতে। কিন্তু আপনারা ছাত্রদের দেখতে যাওয়ার বিষয়টি কেউ সামনে আনলেন না, আনলেন বিটিভির বিষয়টি। আমরা তো সেখানে গিয়েছিলাম সব ধরনের সহিংসতার বিরুদ্ধে কথা বলতে। এটা তো দোষের কিছু নয়। আমরা সব সময় বলে এসেছি যে, এই ধরনের ধংসযজ্ঞ ছাত্ররা করতে পারে না। ছাত্রদের মধ্যে একদল সুবিধাবাদী ঢুকে গিয়ে রাষ্ট্রীয় সম্পদের ক্ষতি করেছে। তাহলে আপনারা কেন আলো আসবেই গ্রুপের শিল্পীদের ছাত্রদের বিরুদ্ধে দাঁড় করাচ্ছেন? অহেতুক আপনারা এই গ্রুপটিকে নিয়ে নানা রঙচঙ মাখিয়ে শিল্পীগুলোকে ক্ষতির মুখে ফেলেছেন।’
সেন্সর বোর্ড এখন অতীত। তার বদলে জায়গা করে নিয়েছে চলচ্চিত্র সার্টিফিকেশন বোর্ড। সার্টিফিকেশন বোর্ড বা গ্রেডিং সিস্টেম ছিলো অনেকদিন ধরে চলচ্চিত্র নির্মাতের দাবি। অবশেষে অন্তর্বর্তীকালীন সরকার গঠন করেছে দেশের প্রথম চলচ্চিত্র সার্টিফিকেশন বোর্ড।
গত ৩০ সেপ্টেম্বর বোর্ড সদস্যরা প্রথমবারের মতো দুটি সিনেমা দেখলেও সিদ্ধান্ত জানাতে পারেনি, ছবি দুটিকে আসলে বিচার-বিশ্লেষণ করবেন কোন আলোকে। কারণ তাদের সামনে এখনও রয়েছে সেন্সর বোর্ডের বিধিমালা। এদিন ‘ভয়াল’ ও ‘রাজকুমারী’ নামের দুটি ছবি দেখেছে বোর্ড।
তবে বেশি সময় নেননি তারা। একই দিন সর্বসম্মতিক্রমে সিদ্ধান্ত নিয়েছেন, সার্টিফিকেশন বা গ্রেডিং পদ্ধতিতেই যাবেন তারা। সেই হিসাবে এদিন দেখা ছবি দুটির মধ্যে ‘ভয়াল’ ছবিটিকে বোর্ড সদস্যরা ‘এ’ গ্রেডে ছাড়পত্র দিয়েছেন। অর্থাৎ এটি প্রাপ্তবয়স্কদের জন্য। সে হিসেবে বাংলাদেশের চলচ্চিত্র ইতিহাসে দাফতরিকভাবে ‘ভয়াল’ ছবিটি হচ্ছে প্রথম প্রাপ্তবয়স্কদের জন্য ছবি।
তথ্যটি ১ অক্টোবর নিশ্চিত করেছেন বোর্ডের সার্টিফিকেশন বোর্ডের সদস্য জাহিদ হোসেন। তিনি বললেন, ‘সিনেমাটিতে সংলাপ, শয্যাদৃশ্য, প্রেগন্যান্সিসহ বিভিন্ন বিষয় রয়েছে। এ কারণে এটি শিশুদের জন্য নয়। শুধু প্রাপ্তবয়স্কদের দেখার অনুমতি দেওয়া হচ্ছে।’
‘ভয়াল’ ছবিটির একটি গতি হলেও ‘রাজকুমারী’ ঠিকই আটকা পড়েছে। কারণ, সিনেমাটির কয়েকটি জায়গায় আপত্তি আছে বোর্ড সদস্যদের। জাহিদ হোসেন জানান, আপত্তির অংশগুলো কর্তনের পর গ্রেডিং করা হবে।
বলা দরকার, ‘ভয়াল’ ও ‘রাজকুমারী’ সিনেমা দুটির নির্মাতা-অভিনেতা-গল্প-প্রযোজনা প্রসঙ্গে কোনও তথ্য বা প্রতিক্রিয়া এখনও পাওয়া যায়নি। এটুকু জানা গেছে, ‘ভয়াল’ ছবিটি নির্মাণ করেছেন বিপ্লব হায়দার। আর এতে অভিনয় করেছেন ইরফান সাজ্জাদ ও আইশা খান।
প্রসঙ্গত, দেশের বেশিরভাগ চলচ্চিত্রই মূলত প্রাপ্তবয়স্কদের জন্য। যদিও সেটি নির্ণয়ের সুযোগ ছিলো না এতোকাল। ফলে প্রায়শই শিশু ও সপরিবারে ছবি দেখতে গিয়ে বিব্রত হতে হয়েছে সিনেপ্রেমীদের। এ নিয়ে উঠেছে অভিযোগও। কিন্তু প্রতিকারের কোনও পথ ছিলো না। যে পথটি তৈরি হলো সম্প্রতি সার্টিফিকেশন বোর্ড গঠনের মাধ্যমে।
পথ তৈরি হলেও যথেষ্ট সন্দেহ ছিলো, প্রশ্ন ছিলো সেই পথে এখনই হাঁটা যাবে কি না। কারণ, সার্টিফিকেশন বোর্ড গঠন হলেও তৈরি হয়নি কোনও বিধি বা নিয়ম। যার আলোকে সিনেমার গ্রেডিং করা হবে।
জনপ্রিয় নির্মাতা রায়হান রাফী আর একাধিকবার জাতীয় চলচ্চিত্র পুরস্কারপ্রাপ্ত অভিনেত্রী প্রার্থনা ফারদিন দীঘির মধ্যকার দ্বন্দের কথা সিনেমাপ্রেমীদের অজানা নয়।
এই দ্বন্দ্ব দুই বছর পুরনো হলেও দর্শকের মনে রয়ে গেছে। কারণ, সে সময় ঘটনাটি দারুণ আলোচনার জন্ম দেয়। রাফীর ‘সুড়ঙ্গ’ সিনেমায় নায়িকা হিসেবে তমা মির্জার নাম ঘোষণা করার পরই দীঘি ফেসবুকে এক স্ট্যাটাস দেন। তিনি লেখেন, তিন বছর ধরে ইন্ডাস্ট্রির সিন্ডিকেটের কবলে পড়ে অসুস্থ হয়ে পড়েছেন তিনি। নানা সময়ে ইন্ডাস্ট্রির রাজনীতির শিকার হয়েছেন।
দীঘি অভিযোগ করেন, রায়হান রাফি তাকে একটি সিনেমায় নির্বাচিত করেও পরে বাদ দিয়েছেন।
তবে দীঘির এই অভিযোগ সরাসরি নাকচ করেন নির্মাতা রায়হান রাফি। তিনি বলেছেন, ‘দীঘি নিজেই আমার সঙ্গে কথা বলে অভিনয় করার আগ্রহ প্রকাশ করেছে। এ নিয়ে আমার সঙ্গে কথা বলেছে, আমার অফিসে এসেছে। এর মানে এই নয় যে তাকে চূড়ান্ত করা হয়েছে।’
দীঘিকে পরামর্শ দিয়ে রাফী সে সময় বলেছিলেন, ‘তার উচিত টিকটক বাদ দিয়ে অভিনয়ে মনোযোগী হওয়া। ফিটনেসের দিকে মনোযোগী হওয়া। সে শুধু আমার সিনেমা থেকে বাদ হয়েছে এমনটা না, অন্যরা কেন তাকে সিনেমা থেকে বাদ দিল? নিশ্চয়ই তার ঘাটতি আছে।’
এরপর থেকে এই নির্মাতা আর অভিনেত্রীকে একসঙ্গে কোথাও দেখা যায়নি। এমনকি দীঘি নিজেকে আমূল বদেলে ফেলেছেন। আগের চেয়ে ফিট হয়েছেন, টিকটকও বাদ দিয়েছেন বললেই চলে।
অবশেষে একই অনুষ্ঠানে দেখা গেলো রাফী আর দীঘিকে। শুধু দেখাই গেলো না, পুরো সময়টা তারা পাশাপাশি সিটে বসে সিনেমা দেখলেন। সিনেমা শেষে রাফীর নির্মাণের ভূয়সী প্রশংসাও করেন দীঘি।
ঘটনাটি গত সোমবার সন্ধ্যার। এদিন রাজধানীর একটি মাল্টিপ্লেক্সে রাফীর নতুন ওয়েব ফিল্ম ‘মায়া’র প্রিমিয়ার শো ছিলো। সেই অনুষ্ঠানেই একসঙ্গে দেখা যায় রাফী আর দীঘিকে।
তাদের ব্যবহার দেখে বোঝা গেছে, পূর্বের তিক্ততা কেউই আর পুষে রাখেননি। রাফীর সিনেমায় কবে দেখা যাবে? সাংবাদিকদের এমন প্রশ্নের জবাবে দিঘী বলেছেন, ‘সেটা রাফীকেই প্রশ্ন করুন। উনিই এটার ভালো উত্তর দিতে পারবেন। ভালো গল্প, চরিত্র হলে আমার পক্ষ থেকে কাজ করতে কোন অসুবিধা নেই।’
দাম্পত্য জীবনে মানুষের নানান টানাপোড়েন থাকে। কিন্তু তার পরও কী অদ্ভূত মায়ায় মানুষ দু’জন দু’জনকে ভালোবেসে মায়ার বাঁধনে থেকে যায়, কাটিয়ে দেয় সারাটা জীবন। এমন গল্পকে উপজিব্য করেই নির্মিত হয়েছে ওয়েব ফিল্ম ‘মায়া’। মূলত মাদক, নারীর সংগ্রাম, পারিবারিক টানাপড়েনসহ সমাজের নানান বাস্তব ঘটনাকে কেন্দ্র করে নির্মিত হয়েছে ফিল্মটি। যাতে দুটি কেন্দ্রিয় চরিত্রে অভিনয় করেছেন চিত্রনায়ক মামনুন ইমন ও সারিকা সাবরিন। ‘তুফান’ ছবির সাফল্যের পর নির্মাতা রায়হান রাফীর ওটিটির চমক হচ্ছে এই মায়া।
বিঞ্জ-এ মুক্তি পেয়েছে বিউটি ব্র্যান্ড লিলি নিবেদিত ওয়েব ফিল্ম ‘মায়া’।
অস্কারের বেস্ট ইন্টারন্যাশনাল ফিচার ফিল্ম বিভাগের জন্য বাংলাদেশের চলচ্চিত্র আহ্বান করা হলে যে কটি ছবি পড়ে তারমধ্যে একটি ছিলো ইকবাল হোসাইন চৌধুরী’র চলচ্চিত্র ‘বলী (দ্য রেসলার)। এই ছবিটিকেই অ্যাকাডেমি অ্যাওয়ার্ডস অস্কারের ৯৭তম আসরের বেস্ট ইন্টারন্যাশনাল ফিচার ফিল্ম বিভাগে বাংলাদেশ থেকে নির্বাচন করা হয়েছে।
গত ১ অক্টোবর রাতে চলচ্চিত্রটি দেখার পর ‘বলী (দ্য রেসলার)’কে চূড়ান্ত করে ৯৭তম অস্কার বাংলাদেশ কমিটি। পিপলু আর খানের প্রযোজনায় বলী (দ্য রেসলার) ছবির বিভিন্ন চরিত্রে অভিনয় করেছেন জাতীয় চলচ্চিত্র পুরস্কার বিজয়ী অভিনেতা নাসির উদ্দিন খান, একেএম ইতমাম, প্রিয়াম অর্চি, এনজেল নুর, তাহাদিল আহমেদ প্রমুখ।
অ্যাকাডেমি অব মোশন পিকচার আর্টস অ্যান্ড সায়েন্সেসের আয়োজনে ২০২৫ সালের ২ মার্চ অনুষ্ঠিত হবে ৯৭তম অস্কার অ্যাওয়ার্ড প্রদান অনুষ্ঠান। যুক্তরাষ্ট্রের লস অ্যাঞ্জেলেসে ক্যালিফোর্নিয়ার ডলবি থিয়েটারে ২৪টি শাখায় দেওয়া হবে পুরস্কার। বেস্ট ইন্টারন্যাশনাল ফিচার ফিল্ম সেইগুলোরই একটি।