তাইওয়ানের চারপাশে চীনের যৌথ সামরিক মহড়া



আন্তর্জাতিক ডেস্ক, বার্তা২৪.কম, ঢাকা
ছবি: সংগৃহীত

ছবি: সংগৃহীত

  • Font increase
  • Font Decrease

চীনের চাইনিজ পিপলস লিবারেশন আর্মি (পিএলএ) তাইওয়ান দ্বীপের চারপাশে বড় আকারে আকাশ ও নৌপথে সামরিক মহড়া শুরু করেছে।

শনিবার (১৯ আগস্ট) সকালে এক বিবৃতিতে পিএলএ বলেছে, তারা তাইওয়ান দ্বীপের চারপাশে প্রকৃত যুদ্ধাবস্থার প্রস্তুতিমূলক যৌথ সামরিক মহড়া ও অনুশীলন কার্যক্রম পরিচালনা করেছে।

কাতারভিত্তিক সংবাদমাধ্যম আল-জাজিরার খবরে বলা হয়, সাম্প্রতিক তাইওয়ানের ভাইস প্রেসিডেন্ট উইলিয়াম লাইয়ের যুক্তরাষ্ট্রের সফরকে কেন্দ্র করে উত্তেজনা বিরাজ করছে । চীন এর বিরুদ্ধে 'কঠোর ব্যবস্থা' নেওয়ার অঙ্গীকার করেছে।

পূর্বাঞ্চলীয় কমান্ডের একজন মুখপাত্র চীনের রাষ্ট্রীয় সিনহুয়া নিউজকে বলেছেন, সশস্ত্র বাহিনীর প্রকৃত যুদ্ধের পরিস্থিতিতে লড়াই করার ক্ষমতা পরীক্ষা করাই এই মহড়ার উদ্দেশ্য।

তাইওয়ানের প্রতিরক্ষা মন্ত্রণালয় দ্বীপের কাছে চীনের সামরিক মহড়ার তীব্র নিন্দা জানিয়ে বলেছে, জাতীয় নিরাপত্তা নিশ্চিত করার সক্ষমতা, সংকল্প এবং আত্মবিশ্বাস তাদের রয়েছে।

তাইওয়ানে আগামী বছরের জানুয়ারিতে প্রেসিডেন্ট নির্বাচন অনুষ্ঠিত হবে। এই নির্বাচনের একজন গুরুত্বপূর্ণ প্রার্থী ভাইস প্রেসিডেন্ট উইলিয়াম লাই।

চীন বিশেষ করে লাইকে খুবই অপছন্দ করে। তাইওয়ানের প্রেসিডেন্ট সাই ইং-ওয়েনের চেয়ে লাই বেশি চীনবিরোধী হিসেবে পরিচিত। তিনি অতীতে নিজেকে তাইওয়ানের স্বাধীনতার ক্ষেত্রে একজন বাস্তবসম্মত নেতা হিসেবে আখ্যায়িত করেছিলেন।

তাইওয়ান নিজেদের স্বাধীন দেশ হিসেবে দাবি করে। এই ভূখণ্ডের সবকিছু থাকার পরও জাতিসংঘের স্বীকৃতি নেই। তবে চীন এলাকাটিকে নিজেদের অংশ মনে করে। চীন সরকারের ভাষ্য, প্রয়োজন হলে শক্তি প্রয়োগ করে এই ভূখণ্ডকে মূল ভূখণ্ডের সঙ্গে একীভূত করা হবে।

   

যুদ্ধবিরতির প্রস্তাবে আনুষ্ঠানিক সাড়া দিয়েছে ইসরায়েল: হামাস



আন্তর্জাতিক ডেস্ক, বার্তা২৪.কম
ছবি: সংগৃহীত

ছবি: সংগৃহীত

  • Font increase
  • Font Decrease

গাজা উপত্যকার স্বাধীনতাকামী সংগঠন হামাস যুদ্ধবিরতি সংক্রান্ত যে প্রস্তাবটি উত্থাপন করেছিল তাতে ইসরায়েল সাড়া দিয়েছে বলে গোষ্ঠীর মুখপাত্র খলিল আল হায়া জানিয়েছেন।

 শনিবার (২৭ এপ্রিল) কাতার থেকে দেওয়া এক বিবৃতিতে এ তথ্য নিশ্চিত করেছেন তিনি।

বার্তাসংস্থা রয়টার্সের প্রতিবেদনে এই তথ্য জানানো হয়েছে।

প্রতিবেদনে বলা হয়, বিবৃতিতে খলিল আল হায়া বলেন, ‘গত ১৩ এপ্রিল মিশর ও কাতারের কর্মকর্তাদের মাধ্যমে পাঠানো যুদ্ধবিরতির প্রস্তাবে আনুষ্ঠানিকভাবে সাড়া দিয়েছে ইসরায়েল।’

গত ৭ অক্টোবর গাজার উত্তরাঞ্চলীয় ইরেজ সীমান্ত দিয়ে ইসরায়েলি ভূখণ্ডে ঢুকে নির্বিচারের গুলি চালিয়ে ১ হাজার ২০০ জন ইসরায়েলি ও অন্যান্য দেশের নাগরিককে হত্যা করে হামাস। সেই সঙ্গে জিম্মি হিসেবে ধরে নিয়ে যায় আরও ২৪০ জনকে।

জবাবে সেই দিন থেকেই গাজায় অভিযান শুরু করে ইসরায়েলের প্রতিরক্ষা বাহিনী (আইডিএফ)। গত ছয় মাস ধরে চলমান সেই অভিযানে কার্যত ধ্বংসস্তূপে পরিণত হয়েছে গাজা উপত্যকা, নিহত হয়েছেন ৩৪ হাজারেরও বেশি ফিলিস্তিনি। নিহতদের অধিকাংশই শিশু, নারী ও বেসামরিক লোকজন।

কাতার, মিশর ও যুক্তরাষ্ট্রের মধ্যস্থতায় গত ২৫ নভেম্বর থেকে ১ ডিসেম্বর পর্যন্ত অস্থায়ী বিরতি ঘোষণা করেছিল হামাস-আইডিএফ। সেই বিরতির সময় নিজেদের কব্জায় থাকা জিম্মিদের মধ্যে ১০৮ জন জিম্মিকে মুক্তি দিয়েছিল হামাস। অন্যদিকে দেশের বিভিন্ন কারাগারে বন্দি ফিলিস্তিনিদের মধ্যে থেকে ইসরায়েলও ১৫০ জনকে কারাগার থেকে ছেড়ে দিয়েছিল।

ওই বিরতি শেষ হওয়ার পর গাজায় দ্বিতীয় দফা যুদ্ধবিরতির জন্য কাজ করছিল মধ্যস্থতাকারী তিন দেশ। চলতি বছর রমজান মাস থেকে তা শুরু হওয়ার কথা ছিল; কিন্তু মূলত ইসরায়েলের প্রধানমন্ত্রী বেঞ্জামিন নেতানিয়াহুর আপত্তির কারণে তা আর হয়নি। ফলে হামাসের কব্জায় থাকা বাকি ১৩২ জন জিম্মির ভাগ্য কী ঘটেছে তা এখনও অজানা।

কাতার এবং মিশরের কর্মকর্তারা জানিয়েছেন, অবশিষ্ট জিম্মিদের মুক্তির জন্য প্রথম দফা বিরতির পর ২য় বার যুদ্ধবিরতির জন্য একাধিক বার প্রস্তাব পাঠানো হয়েছে হামাস এবং ইসরায়েলের যুদ্ধকালীন মন্ত্রিসভার কাছে। কিন্তু প্রতিটি প্রস্তাবে হামাস স্থায়ী যুদ্ধবিরতি এবং গাজা উপত্যকা থেকে ইসরায়েলি সেনাদের সম্পূর্ণ প্রত্যাহারের দাবি জানিয়েছে এবং এই দাবির কারণে সেসব প্রস্তাবে সাড়া দেয়নি ইসরায়েল।

দুই পক্ষের মতানৈক্যের কারণে সৃষ্ট অচলাবস্থা নিরসন এবং জিম্মিদের মুক্তির পথ তৈরি করতে বৃহস্পতিবার ইসরায়েল সফরে যায় মিশরের একটি সরকারি প্রতিনিধি দল। এদিকে, ওই দিনই হামাসের কাছে থাকা জিম্মিদের মুক্তির জন্য গোষ্ঠীটির প্রতি আহ্বান জানিয়ে চিঠি দেয় যুক্তরাষ্ট্র-যুক্তরাজ্যসহ ১৭টি দেশ।

হামাসের জ্যেষ্ঠ নেতারা গত ১২ বছর ধরে কাতারে রাজনৈতিক আশ্রয়ে আছেন। সম্প্রতি কাতার ইঙ্গিত দিয়েছে, যদি গাজায় যুদ্ধবিরতির ক্ষেত্রে হামাসের ভূমিকা ইতিবাচক না হয়- তাহলে হামাস নেতাদের কাতার ছাড়তে হবে।

বৃহস্পতিবার ১৭টি দেশের চিঠি প্রসঙ্গে প্রাথমিক এক প্রতিক্রিয়ায় হামাস নেতারা বলেছিলেন, আন্তর্জাতিক চাপের কাছে তারা মাথা নত করবেন না। তবে কয়েক ঘণ্টা পরই তারা ফের বলেন, ‘ফিলিস্তিনের জনগণের আকাঙ্ক্ষা ও অধিকারের সঙ্গে সঙ্গতিপূর্ণ যেকোনো প্রস্তাবকে হামাস স্বাগত জানাতে প্রস্তুত।’

মিশরের প্রতিনিধিদলের এক কর্মকর্তা রয়টার্সকে জানিয়েছেন, ১৩ এপ্রিল পাঠানো প্রস্তাবে ৩৩ জন জিম্মিকে মুক্তি দিতে সম্মতি জানিয়েছে হামাস।

;

ইউক্রেনকে প্যাট্রিয়ট ক্ষেপণাস্ত্র দিচ্ছে যুক্তরাষ্ট্র



আন্তর্জাতিক ডেস্ক, বার্তা২৪.কম
ছবি: সংগৃহীত

ছবি: সংগৃহীত

  • Font increase
  • Font Decrease

ইউক্রেনকে প্যাট্রিয়ট ক্ষেপণাস্ত্র ও গোলাবারুদ সরবরাহ করতে যাচ্ছে মার্কিন যুক্তরাষ্ট্র। দ্রুতই নতুন এ সামরিক সহায়তা প্যাকেজ সরবরাহ করতে যাচ্ছে বলে জানিয়েছে যুক্তরাষ্ট্রের প্রতিরক্ষা সদর দফতর পেন্টাগন।

শনিবার (২৭ এপ্রিল) বিবিসির এক প্রতিবেদনে এ তথ্য প্রকাশিত হয়।

প্রতিবেদনে বলা হয়, সহায়তা প্যাকেজ স্বরূপ যুক্তরাষ্ট্র প্রায় ছয় বিলিয়ন ডলার ব্যয় করবে বলে জানিয়েছেন দেশটির প্রতিরক্ষামন্ত্রী লয়েড অস্টিন। তবে এ প্যাকেজে প্যাট্রিয়ট এয়ার ডিফেন্স ব্যাটারি থাকবে না। প্রতিটি প্যাট্রিয়ট ব্যাটারির (পূর্ণাঙ্গ ক্ষেপণাস্ত্র সিস্টেম) দাম প্রায় এক বিলিয়ন ডলার আর প্রতিটি ক্ষেপণাস্ত্রের দাম প্রায় ৪০ লাখ ডলার।

ইউক্রেনের প্রেসিডেন্ট ভলোদিমির জেলেনস্কি বলেছেন রাশিয়ার ক্রমবর্ধমান বিমান হামলা মোকাবেলায় প্যাট্রিয়ট ক্ষেপণাস্ত্র জরুরি প্রয়োজন ‘যা এখনি জীবন রক্ষা করতে পারে ও করা উচিত’।

এছাড়া বিবিসিকে একটি সূত্র জানিয়েছে, প্রেসিডেন্ট জো বাইডেন বুধবার যে ৬০ বিলিয়ন ডলারের সহায়তা প্যাকেজে স্বাক্ষর করেছেন তারই অংশ হিসেবে এই ছয় বিলিয়ন ডলারের সহায়তা দেয়া হচ্ছে ইউক্রেনকে। শিগগিরই আরও এক বিলিয়ন ডলারের সহায়তা দেয়া হবে।

;

কঠোর হচ্ছে ইইউ অভিবাসন নীতি



আন্তর্জাতিক ডেস্ক, বার্তা২৪.কম
ছবি: সংগৃহীত

ছবি: সংগৃহীত

  • Font increase
  • Font Decrease

অনিয়মিত, অবৈধ অভিবাসন ঠেকানো এবং মানবপাচার রোধে দশটি ধারার নতুন অভিবাসন আইন নিয়ে একমত হয়েছে ২৭ দেশের জোট ইউরোপীয় ইউনিয়ন। রাজনৈতিক আশ্রয় ও প্রয়োজনীয় অভিবাসন নীতির সংস্কার প্রস্তাব অনুমোদন করা হয়েছে নতুন আইনে। মূলত চার বছরের বিতর্ক আর আলোচনা শেষে এমন সিদ্ধান্তের দিকে ঝুঁকলো তারা।

প্রতিটি দেশের সীমান্তে বসছে কড়া নিরাপত্তা। আর দায়িত্ব ভাগ করে নেবে সদস্য দেশগুলো। এছাড়াও রাজনৈতিক আশ্রয়ের অনুরোধ সীমান্তের বাইরেই যাচাই করা হবে। তা গ্রহণ না হলে ফিরতে হবে নিজ দেশে। প্রতিটি দেশের সীমান্তে থাকছে আশ্রয়কেন্দ্রও। কোনো সদস্য দেশ আশ্রয়প্রার্থীদের নিতে রাজি না হলে, অর্থ বা অন্যান্য সম্পদ দিয়ে সেই দায়িত্ব পালন করতে হবে। 

ঢাকার ইইউ প্রধান চার্লস হোয়াইটলি জানান, আগের মত কেউ চাইলেই রাজনৈতিক আশ্রয় পাবে না। তিনি বলেন, ১২ সপ্তাহের মধ্যেই সিদ্ধান্ত হবে কে থাকবে আর কাকে ফিরতে হবে। প্রতি রাজনৈতিক আশ্রয়কারীকেই দেয়া হবে আইনজীবী। প্রতারণা করে আশ্রয় নেয়ার সুযোগ আর থাকছে না। তবে অবশ্যই যে দেশে ফিরলে জীবনের হুমকি আসে তেমন আবেদনকারীরা থাকার সুযোগ পাবেন। যুক্তরাষ্ট্র থেকে এ আইন কার্যকর হবে।

নতুন নিয়মে যেমন অবৈধ অভিবাসন কমবে, তেমনি সুগম হবে দক্ষ শ্রমিকের পথও। চার্লস হোয়াইটলি বলেন, আমার মনে হয় বাংলাদেশীদের জন্য বিশেষ করে দক্ষ এবং মেধাবীদের জন্যে দারুণ সুযোগ। এখন অভিবাসনের জন্য তারা বৈধ উপায়ে আবেদন করতে পারবেন। পাশাপাশি ভালো পেশা, উন্নত জীবনমানও নিশ্চিত হবে। একইসঙ্গে সরকারের মানব পাচার রোধের যে চেষ্টা রয়েছে, সেটিও এগিয়ে নেয়া সহজ হবে। 

তবে, নতুন আইনের কড়া সমালোচনা করেছে ইউরোপের কট্টর দক্ষিণ ও বামপন্থীরা। সেই তালিকায় আছে হাঙ্গেরি সরকারও। এর বিপরীতে নীতি নির্ধারকরা যুক্তি দিয়েছেন, ২০২৩ সালের শুধু ইউক্রেন থেকেই পলিয়ে ইউরোপে ঢুকেছে প্রায় ১১ লাখ আশ্রয়প্রার্থী। বছরের গড় হিসেবে যা ২০২২ সালের তুলনায় ৭৭ শতাংশ বেশি। 

;

ফেসিয়াল করে এইডসে আক্রান্ত ৩ নারী



আন্তর্জাতিক ডেস্ক, বার্তা২৪.কম
ছবি: সংগৃহীত

ছবি: সংগৃহীত

  • Font increase
  • Font Decrease

যুক্তরাষ্ট্রে স্পাতে গিয়ে ভ্যাম্পায়ার ফেসিয়াল করে এইচআইভি ভাইরাসে আক্রান্ত হলেন তিন নারী। এ ফেসিয়ালে ইনজেকশনের ব্যবহার রয়েছে।

আমেরিকান সংবাদমাধ্যম সিবিএস নিউজের প্রতিবেদনে এ তথ্য জানানো হয়।

প্রতিবেদনে বলা হয়, আমেরিকার কেন্দ্রীয় রোগ নিয়ন্ত্রণ সংস্থা সিডিসি বলছে, নিউ মেক্সিকোর একটি স্পাতে গিয়ে এইডসে আক্রান্ত হন ওই তিন নারী। তারা তিন জনই ভ্যাম্পায়ার ফেসিয়াল করান। 

ভ্যাম্পায়ার ফেসিয়ালের সময় একজন ব্যক্তির শরীর থেকে রক্ত ​​নেওয়া হয় এবং তারপরে প্লাটিলেট আলাদা করা হয়। পরে মাইক্রোনিডল ব্যবহার করে তা মুখে দেওয়া হয়। যদিও অস্বাস্থ্যকর পরিস্থিতিতে এই ফেসিয়াল করা হলে গুরুতর স্বাস্থ্যঝুঁকি তৈরি হতে পারে বলে জানিয়েছেন সংশ্লিষ্টরা।

মার্কিন সংবাদমাধ্যম সিবিএসের প্রতিবেদনে বলা হয়, আলবুকার্কের ভিআইপি স্পাতে ভ্যাম্পায়ার ফেসিয়াল করা এক নারীর এইডসে আক্রান্ত হওয়ার খবর ২০১৮ সালে প্রথমে সামনে আসে। তখনই নড়েচড়ে প্রশাসন। মুখে রক্ত মেখে ভ্যাম্পায়ার ফেসিয়াল করিয়েছিলেন ওই নারী। পরে তদন্তে উঠে আসে চাঞ্চল্যকর তথ্য।

জানা যায়, যে সরঞ্জাম একবারই ব্যবহার হওয়ার কথা, সেই সরঞ্জাম একাধিকবার ব্যবহার করা হত ওই স্পাতে। বাদ যেত না লেবেলবিহীন রক্তের শিশিও।

ঠিক কীভাবে ওই নারী সংক্রমিত হলেন? তা অবশ্য স্পষ্ট নয়। তবে তিনি একা নন, ওই স্পাতে ভ্যাম্পায়ার ফেসিয়াল করানোর পর এইডসে আক্রান্ত হয়েছেন আরও দুজন। আরও যারা গ্রাহক ছিলেন, তাদেরও এইচআইভি পরীক্ষা করানোর পরামর্শ দিয়েছেন স্বাস্থ্য় দপ্তরের কর্মকর্তা। তবে এখনও পর্যন্ত নতুন কোনো এইডসে আক্রান্তের সন্ধান মেলেনি।

স্থানীয় স্বাস্থ্য বিভাগ জানায়, অভিযুক্ত স্পার মালিক ২০২২ সালে লাইসেন্স ছাড়া ব্যবসার অভিযোগে দোষী সাব্যস্ত হয়েছেন। এর দায়ে তাকে সাড়ে তিন বছরের কারাদণ্ড দেওয়া হয়।

;