নতুন দূরপাল্লার ক্ষেপণাস্ত্রের খবর জানালেন জেলেনস্কি



আন্তর্জাতিক ডেস্ক বার্তা২৪.কম
হামলার পর জ্বলছে পসকভের বিমানবন্দর। ছবি : সংগৃহীত

হামলার পর জ্বলছে পসকভের বিমানবন্দর। ছবি : সংগৃহীত

  • Font increase
  • Font Decrease

ক্রিমিয়াসহ রাশিয়া অধিকৃত অঞ্চলের নিয়ন্ত্রণ ইউক্রেনের হাতে ফিরে না আসা পর্যন্ত টেকসই শান্তি স্থাপিত হতে পারে না-বলে মন্তব্য করেছেন ইউক্রেনের প্রেসিডেন্ট ভলোদিমির জেলেনস্কি।

এ ছাড়াও জেলেনস্কি বলেছেন, ইউক্রেন এমন একটি দূরপাল্লার ক্ষেপণাস্ত্র তৈরি করেছে, যা ৭০০ কিলোমিটার দূরের লক্ষ্যবস্তুতে আঘাত হানতে পারে।

দূরপাল্লার ক্ষেপণাস্ত্র দিয়েই বৃহস্পতিবার (৩১ আগস্ট) রাশিয়ার পশ্চিমের অঞ্চল পসকভের বিমানবন্দরে হামলা চালায় কিয়েভ, যা বেশ মস্কোর কয়েকটি সামরিক বিমান ধ্বংস করে। দূরপাল্লার ক্ষেপণাস্ত্রটি ইউক্রেনের কৌশলগত শিল্প মন্ত্রণালয় তৈরি করেছে বলে জানিয়েছে আল-জাজিরা।

জেলেনস্কি বৃহস্পতিবার (৩১ আগস্ট) গভীর রাতে সোশ্যাল মিডিয়া প্ল্যাটফর্ম এক্স-এ একটি পোস্টে লিখেছেন, ‘আমাদের নতুন অস্ত্রের পরিসীমা এখন ৭০০ কিলোমিটার। আগামী কাজটি হল এই সংখ্যাটিকে আরও বড় করা।’

যদিও রাশিয়ার অভ্যন্তরে হামলার বিষয়ে ইউক্রেন খুব কমই মন্তব্য করে থাকে, তথাপি পসকভ হামলার পিছনে যে ইউক্রেন বাহিনী ছিল, সেই বিষয়ে জেলেনস্কিকে বৃহস্পতিবার দুইবার ইঙ্গিত দিতে দেখা গেছে।

রাশিয়ার পসকভ অঞ্চলের বিমানবন্দরটি ইউক্রেন সীমান্ত থেকে প্রায় ৭০০ কিলোমিটার উত্তরে অবস্থিত।

যদিও ইউক্রেনের পশ্চিমা মিত্ররা সাধারণত কিয়েভকে রাশিয়ার ভূখণ্ডে আক্রমণ করার জন্য সরবরাহ করা অস্ত্র ব্যবহার করতে অস্বীকৃতি জানিয়ে থাকে। কিন্তু তারা এটাও বলেছে যে, ইউক্রেনের অধিকার আছে রাশিয়ার সামরিক লক্ষ্যবস্তুতে তার নিজস্ব অস্ত্র দিয়ে আক্রমণ করার।

ওয়াশিংটন, ডিসিভিত্তিক থিঙ্ক ট্যাঙ্ক ইনস্টিটিউট ফর দ্য স্টাডি অফ ওয়ার (আইএসডব্লিউ) বৃহস্পতিবার বলেছে, ইউক্রেনের জাতীয় নিরাপত্তা ও প্রতিরক্ষা কাউন্সিলের সেক্রেটারি ওলেক্সি ড্যানিলভ সম্প্রতি ইউক্রেনের তৈরি একটি নতুন ক্ষেপণাস্ত্রের কথা উল্লেখ করেছেন, যা ক্রিমিয়ায় রাশিয়ার বিমান প্রতিরক্ষা ব্যবস্থায় আঘাত হেনেছিল।

এদিকে, ইউক্রেনের সামরিক গোয়েন্দা সংস্থার প্রধান কিরিলো বুদানভও বলেছেন,ইউক্রেন বাহিনী এখন অধিকৃত ক্রিমিয়ার যেকোনও অংশে আঘাত করার ক্ষমতা রাখে।

   

প্রথম সরকারি সফরে সৌদি আরবে ইসরায়েলি মন্ত্রী



আন্তর্জাতিক ডেস্ক বার্তা২৪.কম
ইসরায়েলের পর্যটনমন্ত্রী হাইম কাটজ। ছবি : সংগৃহীত

ইসরায়েলের পর্যটনমন্ত্রী হাইম কাটজ। ছবি : সংগৃহীত

  • Font increase
  • Font Decrease

জাতিসংঘের বিশ্ব পর্যটন সংস্থার একটি অনুষ্ঠানে যোগ দিতে মঙ্গলবার (২৬ সেপ্টেম্বর) সৌদি আরবে পৌঁছেছেন ইসরায়েলের পর্যটনমন্ত্রী হাইম কাটজ।

আল-জাজিরাকে জানিয়েছে, এই সফরকে ইসরায়েলি মন্ত্রীসভার সদস্যের প্রথম সরকারি সফর হিসেবে বর্ণনা করেছে কাটজের কার্যালয়।

হাইম কাটজের দুই দিনের রিয়াদ সফর এমন সময় হচ্ছে, যখন যুক্তরাষ্ট্রের মধ্যস্থতায় একটি সম্ভাব্য চুক্তির মাধ্যমে ইসরায়েলের সঙ্গে আনুষ্ঠানিক দ্বিপাক্ষিক সম্পর্ক তৈরি করার পথে হাঁটছে সৌদি আরব।

ইউএন ওয়ার্ল্ড ট্যুরিজম অর্গানাইজেশন ইভেন্টের অংশ হিসাবে কাটজ একটি প্রতিনিধি দলের নেতৃত্ব দিচ্ছেন বলে জানা গেছে।

কাটজ বলেছেন, ‘পর্যটন হলো জাতিগুলোর মধ্যে একটি সেতু। পর্যটন ক্ষেত্রে সহযোগিতা আমাদের হৃদয়কে একত্রিত করে এবং অর্থনৈতিক অগ্রগতির সম্ভাবনা তৈরি করে।’

তিনি আরও বলেন, ‘আমি সহযোগিতা, পর্যটন এবং ইসরায়েলের বৈদেশিক সম্পর্ক এগিয়ে নিতে কাজ করবো।’

তবে, সৌদি সরকার তাৎক্ষণিকভাবে সফরের বিষয়টি নিশ্চিত করেনি।

প্রসঙ্গত, ওয়াশিংটন তার মধ্যপ্রাচ্যের মিত্র ইসরায়েল এবং সৌদি আরবকে সংযুক্ত আরব আমিরাত, বাহরাইন এবং মরক্কোর মধ্যকার চুক্তির অনুরূপ একটি চুক্তির মাধ্যমে কূটনৈতিক সম্পর্ক স্বাভাবিক করার আহ্বান জানিয়েছে।

ফিলিস্তিনিরা ওই চুক্তিকে তাদের সঙ্গে বিশ্বাসঘাতকতা বলে আখ্যা দিয়েছে।

এ প্রসঙ্গে সৌদি ক্রাউন প্রিন্স এবং ডি ফ্যাক্টো শাসক মোহাম্মদ বিন সালমান গত সপ্তাহে ফক্সকে বলেন, ‘ইসরায়েলের সঙ্গে একটি চুক্তির সম্ভাবনা প্রবল হয়ে উঠছে। কিন্তু, ফিলিস্তিনিরা রিয়াদের জন্য এখনও খুব গুরুত্বপূর্ণ হয়েই রয়ে গেছে।’

উল্লেখ্য, সাম্প্রতিক মাসগুলোতে ইউনেস্কোর বৈঠকসহ ক্রীড়া ও অন্যান্য ইভেন্টে অংশ নিতে সৌদি আরবে প্রতিনিধিদল পাঠিয়েছে ইসরায়েল।

;

প্যারিসে পর্যাপ্ত আবাস নেই বলে দাবি বাসিন্দাদের



আন্তর্জাতিক ডেস্ক, বার্তা২৪.কম
ছবি: সংগৃহীত

ছবি: সংগৃহীত

  • Font increase
  • Font Decrease

ওবসা(ছদ্মনাম)  ইথিওপিয়ার ৩১ বছর বয়সী রাজনৈতিক শরণার্থী । ওবসা ২০১৭ সালে ফ্রান্সে এসেছিলেন।ইথিওপিয়া থেকে সুদান, লিবিয়া এবং তারপর ভূমধ্যসাগর হয়ে ইতালি পেরিয়ে তিনি ফ্রান্সে আসেন । তিনি এখন প্যারিসে একটি পূর্ণ-সময়ের চাকরি করেছেন। এতো বছর এই শহরে অবস্থান করেও তিনি স্থায়ী বাসস্থান খুঁজে পাননি। সিএনএনকে দেওয়া এক সাক্ষাতকারে তিনি এসব কথা বলেন। 

মূলত রাজধানীতে অত্যন্ত উচ্চ ভাড়া খরচ এবং সাশ্রয়ী মূল্যের আবাসনের সুযোগ খুব সীমিত  হওয়ায় এ পরিস্থিতি সৃষ্টি হয়েছে।প্যারিসে তার মতো গৃহহীন মানুষের সংখ্যা অনেক বলে জানান তিনি। 

ফ্রান্স আসন্ন ২০২৪ সালের  গ্রীষ্মের অলিম্পিকের প্রস্তুতির জন্য  প্যারিস থেকে গৃহহীন লোকদের সরিয়ে নিয়ে যাওয়ার পদক্ষেপ হাতে নিয়েছে সরকার। প্যারিস সরকারের মতে, গত কয়েক মাস ধরে ফরাসি সরকার রাজধানীর জরুরী আশ্রয় পরিষেবাগুলোর উপর কিছুটা চাপ কমানোর পরিকল্পনার অংশ হিসাবে প্যারিসের গৃহহীনদের দেশের অন্যান্য অংশে স্থানান্তর ত্বরান্বিত করার জন্য কাজ করছে। প্রতি সপ্তাহে, ৫০ থেকে ১৫০ জনকে ফ্রান্স জুড়ে ১০টি অঞ্চলের যেকোনো একটিতে নিয়ে যাওয়া হয়।তবে, প্যারিস আয়োজিত অলিম্পিকের সাথে গৃহহীনদের স্থানান্তরের কোনো সংযোগের বিষয়ে সরকার অস্বীকৃতি জানিয়েছে।

উল্লেখ্য আজ মঙ্গলবার(২৬ সেপ্টেম্বর) সকাল থেকেই ফরাসি রাজধানীর উত্তর-পূর্বে স্তালিনগ্রাদ মেট্রো স্টেশন থেকে আসা সরকারি বাসগুলো শত শত অভিবাসীদের সংগ্রহ করছে বলে সিএনএনের প্রতিবেদনে উঠে আসে।গৃহহীনদের কেউ কেউ অধীর আগ্রহে অপেক্ষা করে, এই আশায় যে শেষ পর্যন্ত তাদের আবাসন দেওয়া হবে। তবে তাদের বেশিরভাগই প্যারিস ছেড়ে যেতে  হবে বলে  বিভ্রান্ত এবং ভীত এবং উদ্বিগ্ন।

২০২২ সালের স্থানীয় সমিতি এবং দাতব্য সংস্থাগুলোর একটি দাতা গোষ্ঠী ফেডারেশন অফ সলিডারিটি অ্যাক্টরস অনুসারে, প্যারিস অবস্থিত ইলে-ডি-ফ্রান্স অঞ্চলে প্রায় ৫০০০০ গৃহহীন লোককে রাতের বেলা হোটেলগুলোতে রাখা হয়েছিল।এমন গুরুত্বপূর্ণ কোনো অনুষ্ঠানসূচি সামনে রেখেই আবাসন সংকট বিষয়ে সাময়িক তদারকি দেখা যায় বলেও হতাশা রয়েছে অনেক গৃহহীনদের মাঝে।র্

প্যারিস প্রিফেকচার সিএনএনকে দেওয়া বিবৃতিতে বলেছে,  দেশের প্রায় অর্ধেক গৃহহীন ইলে-ডি-ফ্রান্স অঞ্চলে বসবাস করে। এখানে তাদের দাতব্য প্রতিষ্ঠান, কাজের সুযোগ এবং ব্যক্তিগত সংযোগের অনুকূল পরিবেশও রয়েছে। আবাসন মন্ত্রণালয়ের পরিসংখ্যান অনুসারে, দেশে প্রতি রাতে ২ লাখ গৃহহীন লোকের মধ্যে ১ লাখই ইলে-ডি-ফ্রান্সে থাকে। সহজ কথায় প্যারিসে সবাই থাকার জন্য পর্যাপ্ত জরুরি আশ্রয়স্থল নেই বলে মন্তব্য করে সংস্থাটি।

;

করোনার চেয়েও ২০গুণ শক্তিশালী, ৫ কোটি মৃত্যুর শঙ্কা



আন্তর্জাতিক ডেস্ক, বার্তা২৪.কম
ছবি: সংগৃহীত

ছবি: সংগৃহীত

  • Font increase
  • Font Decrease

করোনা ভাইরাসের প্রাদুর্ভাব এখন তেমন একটা না থাকলেও মাঝেমধ্যেই আক্রান্ত হওয়ার খবর পাওয়া যায়। এ ভাইরাসের জন্য বিভিন্ন দেশ কার্যকরী টিকা আবিষ্কার করে ফেলেছে। ফলে এটা নিয়ে এখন আর বেশি ভয় পাওয়ার কারণ নেই। কিন্তু, এর থেকেও ২০ গুণ ক্ষমতাসম্পন্ন ভাইরাসের আশঙ্কা করছে বিশেষজ্ঞরা। তাঁরা এই ভাইরাসটির নাম দিয়েছে ‘ডিজিজ-এক্স’। ব্রিটিশ সংবাদমাধ্যম ডেইলি মেইলের এক প্রতিবেদন থেকে এ তথ্য জানা যায়।

বিশ্ব স্বাস্থ্য সংস্থা বলেছে, ‘ডিজেজ এক্স’ নামের রোগটি একটি ভাইরাস, একটি ব্যাকটেরিয়াম এবং ফাঙ্গাস হতে পারে। আর এই রোগের চিকিৎসা দেওয়ার মতো কোনো ওষুধ থাকবে না। 

বিশেষজ্ঞদের মতে, করোনার চেয়েও ২০ গুণ শক্তিশালী হতে পারে ডিজিজ-এক্স এবং এতে প্রাণহানির সংখ্যা ১৯১৮-১৯ সালের স্প্যানিশ ফ্লু-এর মতোই হবে। এক শতাব্দীরও বেশি সময় আগের ওই মহামারিতে পাঁচ কোটি মানুষের মৃত্যু হয়েছিল। 

যুক্তরাজ্যের রোগবিশেষজ্ঞ কেট বিংগ্যাম ডেইলি মেইলকে জানান, ডিজিজ-এক্স নামে একটি ভাইরাস পরবর্তী বড় মহামারী হয়ে আসছে। এটা যথেষ্ট ভয়ঙ্কর। আর এই মহামারিতে বিশ্বে কমপক্ষে পাঁচ কোটি মানুষের প্রাণ যেতে পারে বলেও জানিয়েছেন তিনি।

বিংহাম মনে করেন, নতুন মহামারি থেকে বাঁচার জন্য ভ্যাকসিনের ওপরই জোর দিতে হবে। তবে ‘ডিজিজ এক্স’ মহামারি মোকাবিলার জন্য নির্দিষ্ট কোনো টিকা এখনো তৈরি করা হয়নি। বেশ কয়েকটি ভাইরাসকে মাথায় রেখে ভ্যাকসিন তৈরি করছেন গবেষকেরা।

উল্লেখ্য, গত মে মাসে নিজেদের ওয়েবসাইটে প্রথমবার ‘এক্স’ রোগের কথাটি উল্লেখ করেছিল বিশ্ব স্বাস্থ্য সংস্থা।



;

মার্কিন নিষেধাজ্ঞার তীব্র নিন্দা জানালো চীন



আন্তর্জাতিক ডেস্ক বার্তা২৪.কম
সংগৃহীত প্রতীকী ছবি।

সংগৃহীত প্রতীকী ছবি।

  • Font increase
  • Font Decrease

ইরানের ড্রোন এবং সামরিক বিমান তৈরির প্রক্রিয়ার সঙ্গে যুক্ত থাকায় চীনা কোম্পানি এবং ব্যক্তিদের উপর মার্কিন ট্রেজারি ডিপার্টমেন্ট কর্তৃক আরোপিত নিষেধাজ্ঞার দৃঢ় বিরোধিতা করে তীব্র নিন্দা জানিয়েছে চীন।

বেইজিং কর্তৃপক্ষ মঙ্গলবার (২৬ সেপ্টেম্বর) ওই নিন্দা প্রকাশ করে বলে জানিয়েছে এনডিটিভি।

প্রসঙ্গত, ওয়াশিংটন গত সপ্তাহে ইরান, চীন, রাশিয়া এবং তুরস্কের সাত ব্যক্তি এবং চারটি সংস্থার উপর নিষেধাজ্ঞা আরোপ করেছে বলেছে, ওই ব্যক্তিবর্গ ও সংস্থাগুলো তেহরানকে সামরিক প্রকল্পের সঙ্গে জড়িত চালান এবং আর্থিক লেনদেনের সুবিধা দিয়েছে।

যুক্তরাষ্ট্রের অভিযোগে আরও বলা হয়েছে, রাশিয়াকে ড্রোন সরবরাহ করছে ইরান, যা ইউক্রেনে মস্কোর একটি প্রধান হাতিয়ার হয়ে উঠেছে এবং সিরিয়ায় নিয়মিত ব্যবহার হচ্ছে।

যদিও ইউক্রেনে ব্যবহারের জন্য রাশিয়ার কাছে ড্রোন পাঠানোর বিষয়টি বরাবরই অস্বীকার করেছে ইরান।

চীনের রাষ্ট্রীয় টেলিভিশন সিসিটিভিতে দেশটির বাণিজ্য মন্ত্রণালয়ের এক মুখপাত্র বলেছেন, ‘বেইজিং বলেছে, ইরানের তথাকথিত ড্রোন এবং সামরিক বিমান তৈরির কারণে যুক্তরাষ্ট্র কিছু চীনা উদ্যোক্তা এবং ব্যক্তির নাম তার নিষেধাজ্ঞার তালিকায় অন্তর্ভুক্ত করেছে, যার দৃঢ় বিরোধিতা করে চীন।’

ওই মুখপাত্র আরও বলেন, ‘যুক্তরাষ্ট্রের উচিত অবিলম্বে চীনা উদ্যোক্তা এবং ব্যক্তিদের উপর তার অযৌক্তিক দমন বন্ধ করা। চীন তার বৈধ অধিকার ও স্বার্থ রক্ষার জন্য দৃঢ়ভাবে প্রয়োজনীয় ব্যবস্থা নেবে।’

উল্লেখ্য, তেহরানের ড্রোনগুলো পশ্চিমা ভারী নিষেধাজ্ঞার অধীনে রাশিয়া এবং ইরানের জন্য সামরিক কৌশলের একটি কেন্দ্রবিন্দুতে পরিণত হয়েছে।

গত সপ্তাহে মার্কিন ট্রেজারি আন্ডার সেক্রেটারি ব্রায়ান নেলসন বলেছিলেন, ‘ইরানের তৈরি ইউএভির (মানুষবিহীন আকাশযান) নিরবিচ্ছিন্ন এবং ইচ্ছাকৃত বিস্তার রাশিয়া, মধ্যপ্রাচ্যসহ বৈশ্বিক স্থিতিশীলতা নষ্ট করেছে।’

;