ট্রুডোর জনপ্রিয়তায় ধস!

  • আন্তর্জাতিক ডেস্ক, বার্তা২৪.কম, ঢাকা
  • |
  • Font increase
  • Font Decrease

ছবি: সংগৃহীত

ছবি: সংগৃহীত

জনপ্রিয় কানাডিয়ান নেতা জাস্টিন ট্রুডোকে পরবর্তী প্রধানমন্ত্রী হিসেবে আর চায় না দেশটির জনগণ। চলমান জলবায়ু সংকট নিরসন ও বৈদেশিক কূটনীতিসহ বিভিন্ন ইস্যুতে ট্রুডোর অপ্রত্যাশিত ব্যর্থতাকে এর কারণ হিসেবে দায়ী করছেন বিশ্লেষকরা।

সরকার পরিবর্তনকে এখন প্রায় অনিবার্য মনে করছে ট্রুডো বিরোধীরা। কানাডিয়ানদের জীবনকে স্বাভাবিক করতে তাই ট্রুডো এবং তার মন্ত্রিসভার পরিবর্তন চাচ্ছে তারা।

বিজ্ঞাপন

২০১৫ সালে শক্তিশালী দলের নেতা হিসেবে সংখ্যাগরিষ্ঠতার সমর্থনে প্রধানমন্ত্রী হয়েছিলেন জাস্টিন ট্রুডো। সে সময় তাকে সাবেক মার্কিন প্রেসিডেন্ট জন এফ কেনেডির পুনর্জন্ম হিসেবে সম্মানিত করা হয়েছিলো। তরুণ, প্রাণবন্ত এবং ক্যারিশম্যাটিক আচরণের জন্য নাগরিকদের ভালোবাসার মধ্যমণি ছিলেন তিনি।

সম্প্রতি তার নানাবিধ ব্যর্থতাকে কারণ হিসেবে উল্লেখ করে সেই জনগণই আর সরকার হিসেবে চাচ্ছে না ট্রুডোকে। তার বিকল্প আরও খারাপ হতে পারে বলে দুঃখ প্রকাশ করছে কানাডার বিশ্লেষকরা। কূটনীতিবিদদের মতে, রাজনীতিতে সব প্রেমের সম্পর্ক বাজেভাবে শেষ হয়।

বিজ্ঞাপন

ক্ষমতা গ্রহণের অষ্টম বছরে পদার্পণ করছেন ট্রুডো । সম্প্রতি পরিচালিত জনমত বিশ্লেষণে ট্রুডোর প্রতি এমন ক্ষোভ উঠে এসেছে। তবে পক্ষপাতিত্ব, ক্ষমতা লাভের লড়াই ইত্যাদি কারণ ট্রুডোর জনপ্রিয়তাকে শত্রুতায় পরিণত করেছে বলে মনে করে ট্রুডো সমর্থনকারীরা।

বিশ্বের বেশিরভাগ আন্তর্জাতিক সংবাদমাধ্যম ট্রুডোকে মুক্ত বিশ্বের একজন নৈতিক নেতা হিসেবে আবির্ভূত বলে প্রশংসা করে।