দিল্লির হাসপাতালে ভর্তি দালাই লামা



আন্তর্জাতিক ডেস্ক বার্তা২৪.কম
তিব্বতের আধ্যাত্মিক নেতা দালাই লামা। ছবি : সংগৃহীত

তিব্বতের আধ্যাত্মিক নেতা দালাই লামা। ছবি : সংগৃহীত

  • Font increase
  • Font Decrease

তিব্বতের আধ্যাত্মিক নেতা দালাই লামাকে রবিবার (৮ অক্টোবর) সন্ধ্যায় ভারতের নয়াদিল্লির অল ইন্ডিয়া ইনস্টিটিউট অফ মেডিকেল সায়েন্স (এআইআইএমএস) হাসপাতালে ভর্তি করা হয়েছে।

এনডিটিভি জানিয়েছে, তিনি এআইআইএমএসের কার্ডিওলজি বিভাগের অধ্যাপক ডাঃ রাজীব নারাংয়ের অধীনে কার্ডিও-নিউরো সেন্টারের একটি প্রাইভেট ওয়ার্ডে ভর্তি রয়েছেন।

সূত্র জানায়, রবিবার (৮ অক্টোবর) সন্ধ্যায় দালাই লামাকে চিকিৎসাকেন্দ্রে নিয়ে আসা হয়।

এর আগে সর্বশেষ ২০২২ সালে ভারতের ধর্মশালা শহরে অক্সফোর্ড-অ্যাস্ট্রাজেনেকার টিকা গ্রহণ করেন দালাই লামা। টিকা নেওয়ার পর তিনি বলেন, এটি খুব সহায়ক, খুব ভালো।

ভারতীয় কর্তৃপক্ষের বরাত দিয়ে বিবিসির খবরে তখন বলা হয়েছিল, টিকা নিতে দালাই লামা নিজেই নিবন্ধন করেছেন।

ভারতের হিমাচল রাজ্যে টিকা গ্রহণের পর দালাই লামা বলেন, গুরুতর সমস্যার প্রতিরোধ করতে মানুষের টিকা নেওয়া জরুরি।

ভারতের হিমাচল রাজ্যের কাংরা জেলার প্রধান স্বাস্থ্য কর্মকর্তা গুরদর্শন গুপ্তার বরাত দিয়ে আন্তর্জাতিক বার্তা সংস্থা রয়টার্সের প্রতিবেদনে তখন বলা হয়েছিল, দালাই লামাকে একজন সাধারণ দর্শনার্থী হিসেবে টিকাকেন্দ্র পরিদর্শনের প্রস্তাব দেওয়া হয়।

গত বছর বিবিসিকে দেওয়া সাক্ষাৎকারে দালাই লামা বলেন, করোনা মহামারি মানুষের মধ্যে উদ্বেগ তৈরি করেছে। মানুষের ভেতর মায়ার অনুভূতি তৈরি করেছে।

   

গ্রেফতার আতঙ্কে ইসরায়েল, ফিলিস্তিনকে হুমকি



আন্তর্জাতিক ডেস্ক, বার্তা২৪.কম
ছবি: সংগৃহীত

ছবি: সংগৃহীত

  • Font increase
  • Font Decrease

গাজায় গণহত্যা, মানবাধিকার লঙ্ঘন ও চলমান আগ্রাসন ইস্যুতে গ্রেফতার আতঙ্কে ভুগছেন ইসরায়েলের প্রধানমন্ত্রী বেনিয়ামিন নেতানিয়াহু। আন্তর্জাতিক অপরাধ আদালতের (আইসিসি) এমন সিদ্ধান্তে ফিলিস্তিনকে দেউলিয়া করে দেওয়ার হুমকি দিচ্ছে ইসরায়েল।

এই গ্রেফতারি পরোয়ানা ঠেকাতে মার্কিন যুক্তরাষ্ট্রের সঙ্গে বিষয়টি নিয়ে সার্বক্ষণিক যোগাযোগ রাখছেন নেতানিয়াহু। এরই মধ্যে আমেরিকাও বিষয়টি প্রতিরোধে নানা তৎপরতা শুরু করেছে। আইসিসি সংশ্লিষ্ট বিচারকদের বিরুদ্ধে নিষেধাজ্ঞার কথাও ভাবছে দেশটি।

এ পরিস্থিতিতে ফিলিস্তিন কর্তৃপক্ষকে লক্ষ্য করে দুই ইসরায়েলি এবং মার্কিন কর্মকর্তার উদ্ধৃতি দিয়ে গণমাধ্যমের প্রতিবেদনে দাবি করা হয়েছ, ইসরায়েলি সরকার বাইডেন প্রশাসনকে সতর্ক করেছে যে, যদি আইসিসি ইসরায়েলি নেতাদের বিরুদ্ধে গ্রেফতারি পরোয়ানা জারি করে, তাহলে তারা ফিলিস্তিনি কর্তৃপক্ষের বিরুদ্ধে প্রতিক্রিয়া শুরু করবে, যা তাদেরকে পতনের দিকে নিয়ে যাবে।

জানা যায়, আইসিসি ইসরায়েলি প্রধানমন্ত্রী বেনিয়ামিন নেতানিয়াহু, সামরিক বাহিনীর প্রধান হার্জি হালেভি এবং প্রতিরক্ষামন্ত্রী ইয়োভ গ্যালান্টের বিরুদ্ধে গ্রেফতারি পরোয়ানা জারি করার প্রস্তুতি নিচ্ছে।

নেতানিয়াহু বলেছেন, যদি গ্রেফতারি পরোয়ানা জারি করা হয় তবে এটি ‘ঐতিহাসিক পর্যায়ের কেলেঙ্কারি’ হবে।

মার্কিন গণমাধ্যম অ্যাক্সিওস প্রতিবেদনে দাবি করেছে, ইসরায়েলি কর্মকর্তাদের বিরুদ্ধে গ্রেফতারি পরোয়ানা জারি হলে, তারা ফিলিস্তিন কর্তৃপক্ষের কর রাজস্ব স্থানান্তর বন্ধ করে দেবে। আর এমন পদক্ষেপ নিলে ফিলিস্তিন কর্তৃপক্ষকে দেউলিয়া হয়ে যাবে।

প্রসঙ্গত, ১৯৯৪ সালে অসলো চুক্তির ভিত্তিতে ফিলিস্তিনি কর্তৃপক্ষের পক্ষে ট্যাক্স সংগ্রহ করে ইসরায়েল এবং মাসিক ভিত্তিতে তা স্থানান্তর করে ফিলিস্তিনে।

;

নাইজারে মার্কিন ঘাঁটিতে ঢুকছে রুশ সেনারা



আন্তর্জাতিক ডেস্ক, বার্তা২৪.কম
ছবি: সংগৃহীত

ছবি: সংগৃহীত

  • Font increase
  • Font Decrease

পশ্চিম আফ্রিকার দেশ নাইজারের একটি বিমানঘাঁটিতে প্রবেশ করেছে রাশিয়ার সামরিক বাহিনী। এই ঘাঁটিতে আগে থেকেই ছিল মার্কিন বাহিনী। 

শুক্রবার (৩ মে) মার্কিন প্রতিরক্ষা সচিব লয়েড অস্টিনের বরাতে এ খবর প্রকাশ করেছে কাতারভিত্তিক গণমাধ্যম আল জাজিরা।

প্রতিরক্ষা সচিব বলেন, রাশিয়ান সামরিক বাহিনী নাইজারের একটি বিমানঘাঁটিতে প্রবেশ করেছে যেখানে মার্কিন বাহিনীর আগে থেকেই অবস্থান ছিল।

সম্প্রতি নাইজারের সামরিক জান্তা দেশটি থেকে মার্কিন সেনাদের বহিষ্কারের নির্দেশ দিয়েছেন। এর মধ্যেই আসলো এমন খবর।

এর আগে গত মার্চ মাসে, নাইজারের সামরিক জান্তা ওয়াশিংটনকে জানিয়েছিল, দেশটিতে অবস্থানরত প্রায় এক হাজার মার্কিন সামরিক বাহিনীকে অবশ্যই প্রত্যাহার করতে হবে।

গত বছরের জুলাইয়ে নাইজারে সামরিক অভ্যুত্থান হয়। জান্তার ক্ষমতা দখলের আগে আফ্রিকার সাহেল অঞ্চলে আইএস ও আল-কায়েদা-সংশ্লিষ্ট জঙ্গিদের বিরুদ্ধে মার্কিন বাহিনীর লড়াইয়ের একটি গুরুত্বপূর্ণ অংশীদার ছিল নাইজার। অঞ্চলটিতে এখন প্রাণঘাতী সহিংসতা বেড়ে যেতে দেখা গেছে।

এর আগে গতকাল বৃহস্পতিবার (২ মে) নাম প্রকাশে অনিচ্ছুক মার্কিন প্রতিরক্ষার এক কর্মকর্তার বরাত দিয়ে রয়টার্স জানায়, ওই বিমানঘাঁটিতে রাশিয়ান সৈন্যরা প্রবেশ করেছে। কিন্তু নাইজারের রাজধানী নিয়ামির দিওরি হামানি আন্তর্জাতিক বিমানবন্দরের পাশে অবস্থিত এয়ারবেস ১০১ বিমানঘাঁটিটিতে মার্কিন বাহিনীর সাথে তাদের মুখোমুখী হয়নি।

মার্কিন প্রতিরক্ষামন্ত্রী অস্টিন হুনুলুলুতে এক সংবাদ সম্মেলনে বলেন, ‘এয়ারবেজ ১০১’-এ মার্কিন বাহিনী আছে। এটি নাইজার বিমানবাহিনীর একটি ঘাঁটি। সেখানকার একটি পৃথক কম্পাউন্ডে রাশিয়ার লোকজন আছে। তবে এই মুহূর্তে তিনি সেখানে মার্কিন বাহিনীর নিরাপত্তা, সুরক্ষার ক্ষেত্রে বড় কোনো সমস্যা দেখতে পাচ্ছেন না।

 

;

অস্ট্রেলিয়ার বিশ্ববিদ্যালয়েও ফিলিস্তিনপন্থি বিক্ষোভ



আন্তর্জাতিক ডেস্ক, বার্তা২৪.কম
ছবি: সংগৃহীত

ছবি: সংগৃহীত

  • Font increase
  • Font Decrease

গাজা উপত্যকায় ইসরায়েলের গণহত্যার প্রতিবাদে যুক্তরাষ্ট্রের পর এবার অস্ট্রেলিয়ার বিশ্ববিদ্যালয়গুলোতেও বিক্ষোভ শুরু হয়েছে। সেখানে শুক্রবার (৩ মে) শত শত মানুষ গাজাবাসীর প্রতি সংহতি প্রকাশ করেন এবং ইসরায়েলের সঙ্গে সম্পর্ক আছে এমন কোম্পানিকে সম্পর্ক ছিন্ন করার আহ্বান জানান।

বার্তাসংস্থা রয়টার্স এর প্রতিবেদনে এই তথ্য জানানো হয়েছে। 

প্রতিবেদনে বলা হয়, অস্ট্রেলিয়ার অন্যতম বড় বিশ্ববিদ্যালয় ইউনিভার্সিটি অব সিডনি এর প্রধান হলের সামনে গত সপ্তাহ থেকে ক্যাম্প বসিয়েছে ফিলিস্তিনপন্থিরা। একই রকম ক্যাম্প বসেছে মেলবোর্ন, ক্যানবেরা এবং অস্ট্রেলিয়ার অন্য শহরগুলোর ক্যাম্পাসে।

উল্লেখ্য, যুক্তরাষ্ট্রে বিক্ষোভকারীদের পুলিশ শক্তি প্রয়োগ করে বিশ্ববিদ্যালয় থেকে সরিয়ে দিয়েছে। কিন্তু অস্ট্রেলিয়ায় পুলিশের উপস্থিতি থাকলেও বিক্ষোভ শান্তিপূর্ণভাবে হচ্ছে।

শুক্রবার বিক্ষোভকারীরা ইউনিভার্সিটি অব সিডনির প্রতি আহ্বান জানিয়েছেন ইসরায়েলের সঙ্গে যেসব কোম্পানির সম্পর্ক আছে, তাদের বিনিয়োগ বন্ধ করতে হবে। যুক্তরাষ্ট্র, কানাডা ও ফ্রান্স থেকেও একই রকম আহ্বান উঠেছে।

ইউনিভার্সিটি অব সিডনি থেকে কয়েকশত মিটার দূরে নিরাপত্তা রক্ষাকারী দিয়ে আলাদা করা আরও একটি সমাবেশ দেখা গেছে। অস্ট্রেলিয়ান এবং ইসরায়েলি পতাকা নিয়ে তারা সমাবেশে যোগ দিয়েছেন।

সেখান থেকে বক্তারা বলছেন, ফিলিস্তিনপন্থি বিক্ষোভ ইহুদি শিক্ষার্থী এবং স্টাফদের অনিরাপদ করে তুলেছে। ইউনিভার্সিটি অব সিডনির ভাইস চ্যান্সেলর মার্ক স্কট বৃহস্পতিবার বলেছেন, ফিলিস্তিনপন্থি বিক্ষোভকারীদের ক্যাম্পাসে অবস্থান করতে দেয়া হবে। কারণ, যুক্তরাষ্ট্রের মতো সহিংসতা দেখা যায়নি।

;

মিয়ানমারের পুরুষদের বিদেশে কাজ করতে যাওয়ায় নিষেধাজ্ঞা



আন্তর্জাতিক ডেস্ক, বার্তা২৪.কম
ছবি: সংগৃহীত

ছবি: সংগৃহীত

  • Font increase
  • Font Decrease

মিয়ানমারের পুরুষদের বিদেশে কাজ করতে যাওয়ার অনুমতি দেওয়া স্থগিত রেখেছে দেশটির জান্তা। মিয়ানমারে বাধ্যতামূলকভাবে সামরিক বাহিনীতে যোগদানের আইন কার্যকর হওয়ার কয়েক সপ্তাহের মাথায় এমন পদক্ষেপ নেওয়া হয়েছে।

বার্তাসংস্থা এএফপির প্রতিবেদনে এই তথ্য জানানো হয়েছে।

প্রতিবেদনে বলা হয়, সেনাবাহিনীতে বাধ্যতামূলক যোগদানের আইন কার্যকর হওয়ার পর মিয়ানমারের নাগরিকদের অনেকে দেশ ছাড়তে চাইছেন।

২০২১ সালে অভ্যুত্থানের মধ্য দিয়ে একটি নির্বাচিত সরকারকে উৎখাত করে সেনাবাহিনী ক্ষমতা দখল করার পর থেকে মিয়ানমারে বিশৃঙ্খলা চলছে। গত অক্টোবর থেকে মিয়ানমারের জাতিগত বিদ্রোহী তিনটি গোষ্ঠীর জোট সমন্বিতভাবে অভিযান শুরুর পর দেশটির সেনাবাহিনী চাপে পড়ে। এমন অবস্থায় সেনাবাহিনীতে জনবল বাড়াতে গত ফেব্রুয়ারিতে বাধ্যতামূলক যোগদানের আইন কার্যকর করে জান্তা। আইন অনুসারে, দেশটির ১৮ থেকে ৩৫ বছর বয়সী সব পুরুষ এবং ১৮ থেকে ২৭ বছর বয়সী সব নারীকে কমপক্ষে দুই বছরের জন্য সেনাবাহিনীতে কাজ করতে হবে।

বিভিন্ন গণমাধ্যমের খবরে বলা হয়, আইনটি কার্যকরের পর ইয়াঙ্গুনে বিভিন্ন দূতাবাসের সামনে হাজারো মানুষের ভিড় জমে যায়। কেউ কেউ আবার আইনটি থেকে বাঁচতে প্রতিবেশী দেশ থাইল্যান্ডে পালিয়ে যান।

মিয়ানমারের শ্রম মন্ত্রণালয় বিদেশে কাজ করতে ইচ্ছুক পুরুষদের কাছ থেকে আবেদন গ্রহণ সাময়িকভাবে বন্ধ রেখেছে। বৃহস্পতিবার (২ মে) রাতে জান্তার তথ্য দল থেকে দেওয়া এক বিবৃতিতে এ কথা জানানো হয়েছে।

বিবৃতিতে আরও বলা হয়, দেশত্যাগের প্রক্রিয়াসহ আরও বিভিন্ন বিষয় যাচাইবাছাইয়ে বেশি সময় নিতে হবে। সে কারণে এমন পদক্ষেপ নেওয়া হয়েছে। তবে বিবৃতিতে বিস্তারিত উল্লেখ করা হয়নি।

আন্তর্জাতিক শ্রম সংস্থার (আইএলও) হিসাব অনুসারে ২০২০ সালে ৪০ লাখের বেশি মিয়ানমারের নাগরিক বিদেশে কাজ করছিলেন। মিয়ানমারের তৎকালীন সরকারের তথ্যের বরাতে এমন হিসাব দিয়েছিল আইএলও।

মিয়ানমারে সেনাবাহিনীতে বাধ্যতামূলক যোগদানের আইনটি মূলত ২০১০ সালে প্রণয়ন করা হয়েছিল। তবে এ বছরই প্রথম তা কার্যকর করা হয়েছে।

আইনে বলা হয়েছে, জরুরি অবস্থায় সেনাবাহিনীতে বাধ্যতামূলক কাজ করার সময়সীমা দুই বছর থেকে বাড়িয়ে পাঁচ বছর পর্যন্ত করা যাবে। সেনাবাহিনীতে যোগদানের জন্য কাউকে তলব করা হলে তিনি যদি যোগ না দেন তবে ৫ বছর পর্যন্ত কারাদণ্ড হতে পারে।  

২০২১ সালে অভ্যুত্থানের মধ্য দিয়ে ক্ষমতা দখলের পর রাষ্ট্রীয় জরুরি অবস্থা ঘোষণা করে মিয়ানমার জান্তা। সম্প্রতি আরও ছয় মাসের জন্য সে জরুরি অবস্থার মেয়াদ বাড়ানো হয়েছে।

জান্তাপন্থী বিভিন্ন টেলিগ্রাম অ্যাকাউন্টে প্রকাশিত তথ্য বলছে, বাধ্যতামূলক যোগদানের আইন কার্যকরের পর সেনাবাহিনীতে প্রথম ধাপে নিয়োগ পাওয়া কয়েক হাজার সদস্যকে ইতিমধ্যে প্রশিক্ষণ দেওয়ার কাজ শুরু হয়েছে।

মিয়ানমার জান্তার এক মুখপাত্র বলেছেন, দেশে যে পরিস্থিতি চলছে তাতে আইনটি কার্যকর করা প্রয়োজন ছিল।

ওই মুখপাত্র আরও বলেছেন, প্রায় ১ কোটি ৩০ লাখ মানুষ সেনাবাহিনীতে যোগদানের উপযোগী। তবে বছরের ৫০ হাজার মানুষকে প্রশিক্ষণ দেওয়ার সক্ষমতা আছে সেনাবাহিনীর।

;