রাইসির মৃত্যুতে কোন পথে মধ্যপ্রাচ্যের রাজনীতি



আন্তর্জাতিক ডেস্ক, বার্তা২৪.কম
ছবি: সংগৃহীত

ছবি: সংগৃহীত

  • Font increase
  • Font Decrease

রহস্যজনক হেলিকপ্টার দুর্ঘটনায় ইরানের প্রেসিডেন্ট ইব্রাহিম রাইসি ও পররাষ্ট্রমন্ত্রী হোসেইন আমির আব্দুল্লাহিয়ানের মৃত্যুর কেমন প্রভাব পড়তে চলেছে মধ্যপ্রাচ্যের রাজনীতি- তা এখন সবচেয়ে আলোচিত বিষয়। 

বিশ্লেষকরা মনে করছেন ভূরাজনীতির প্রভাবশালী এ দুই কর্তা ব্যক্তির মৃত্যুতে অনেকটাই পাল্টে যেতে পারে মধ্যপ্রাচ্যের রাজনৈতিক সমীকরণ। তবে কি এ মৃত্যু থেকে সবচেয়ে লাভবান হবে ইসরায়েল? এমন প্রশ্নই এখন সবার মুখে।

বার্তাসংস্থা অ্যাসোসিয়েটেড প্রেসের এক প্রতিবেদনে এমন তথ্য জানানো হয়েছে।

প্রতিবেদনে বলা হয়, ইব্রাহিম রাইসি ও হোসেইন আমির আব্দুল্লাহিয়ানের মৃত্যু মধ্যপ্রাচ্যজুড়ে চলমান সংঘাতে ব্যাপক প্রভাব ফেলবে। গেল কয়েক দশক ধরে মধ্যপ্রাচ্যজুড়ে সক্রিয় সশস্ত্র গোষ্ঠীগুলোকে সামরিক সহায়তা দিয়ে আসছিল তেহরান। বিশেষ করে লেবানন, সিরিয়া, ইরাক, ইয়েমেন, বাহরাইন ও ফিলিস্তিনের সশস্ত্র গোষ্ঠীগুলোর অর্থ ও সমরাস্ত্রের অন্যতম যোগানদাতা ছিল ইরানের ইসলামী বিপ্লবী রক্ষীবাহিনী। নতুন প্রেসিডেন্ট এতটা আগ্রাসী হয়ে উঠবেন কিনা সেটা এখন বড় প্রশ্ন এসব সশস্ত্র গোষ্ঠীর কাছে।

এসব গোষ্ঠী মধ্যপ্রাচ্যে আমেরিকা ও ইসরায়েলের স্বার্থের জন্য ক্রামাগত হুমকি তৈরি করে আসছিল। এর মধ্যেই গত মাসে ইব্রাহিম রাইসির সরকার সরাসরি ইসরায়েলের অভ্যন্তরে ড্রোন ও ক্ষেপণাস্ত্র হামলা করে। পাল্টা প্রতিক্রিয়ায় ইসরায়েলও ইরানের ইস্ফাহান শহরে ড্রোন ও ক্ষেপণাস্ত্র হামলা চালায়। এই ঘটনার আগে কেউ কখনো কল্পনাই করতে পারেনি মধ্যপ্রাচ্যের কোনো দেশ ইসরায়েলের হামলার সাহস করতে পারে, সেই অসম্ভবকেই সম্ভব করে দেখিয়েছিলেন ইব্রাহিম রাইসি।

শুধু এ হামলা নয়, কয়েক দশক ধরে ইরানের পরমাণু কার্যক্রম নিয়ে বেশ অসন্তুষ্ট ইসরায়েল ও পশ্চিমা দেশগুলো। এমনকি এ তালিকায় রয়েছে সুন্নি প্রধান দেশ সৌদি আরবও। আর পশ্চিমা এসব শক্তির কোনো তোয়াক্কা না করে পরমাণু কর্মসূচি আরও জোরদার করতে অগ্রণী ভূমিকা পালন করেছেন ইব্রাহিম রাইসি। এমনকি বেশ কয়েকবার ইসরায়েলকে মানচিত্র থেকে মুছে ফেলার হুমকিও দিয়েছিলেন সদ্য নিহত ইরানি প্রেসিডেন্ট। বলা হচ্ছে রাইসির মৃত্যু প্রভাব ফেলতে পারে দেশটির পরমাণু কর্মসূচিতেও।

রাইসির মৃত্যু শুধু মধ্যপ্রাচ্য নয় বরং প্রভাব ফেলবে মধ্য এশিয়া ও ইউরোপীয় ভূরাজনীতিতেও। বিশেষ করে ইউক্রেন-রাশিয়া যুদ্ধে রুশ বাহিনীকে যে বিপুল পরিমাণ ড্রোন ও সমরাস্ত্র সরবরাহ করেছিল তেহরান এখন সেই পদক্ষেপ কতটা ধারাবাহিক থাকবে সে প্রশ্ন উঠেতে শুরু করেছে অনেক মহলে। এছাড়াও রাইসির নেতৃত্বে আর্মেনিয়া-আজারবাইজান সংঘাতেও গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা পালন করেছিল তেহরান।

ফ্রান্সে জাতীয় পরিষদের প্রথম ধাপের ভোটগ্রহণ চলছে



আন্তর্জাতিক ডেস্ক, বার্তা২৪.কম
ভোটগ্রহণ চলছে

ভোটগ্রহণ চলছে

  • Font increase
  • Font Decrease

ফ্রান্সে জাতীয় পরিষদের প্রথম ধাপের নির্বাচনের ভোটগ্রহণ হচ্ছে রোববার (৩০ জুন)। ক্ষমতাসীন রেনেসাঁ দলকে হারিয়ে কট্টর ডানপন্থি ন্যাশনাল র‌্যালি দল ক্ষমতায় আসতে পারে বলে ধারণা বিশ্লেষকদের।

স্থানীয় সময় সকাল ৮টায় ভোটগ্রহণ শুরু হয়েছে। ছোট শহরে ভোটগ্রহণ চলবে সন্ধ্যা ৬টা আর বড় শহরে চলবে রাত ৮টা পর্যন্ত। প্রথম ধাপের পর ৭ জুলাই দ্বিতীয় ধাপের ভোটগ্রহণ অনুষ্ঠিত হবে।

বার্তা সংস্থা রয়টার্স বলছে, এবারের নির্বাচনে কট্টর ডানপন্থি ন্যাশনাল র‌্যালি (আরএন) দলের নেতা মেরিন লে পেন প্রথমবারের মতো ক্ষমতায় আসার ব্যাপক সম্ভাবনা রয়েছে। দলটি অভিবাসনবিরোধী ও ইউরোপীয় ইউনিয়নের সমালোচনাকারী হিসেবে বেশ পরিচিত। দলটির নেতৃত্ব দিচ্ছেন ২৮ বছর বয়সী জর্দান বারদেলা।

ভোটগ্রহণের আগে শুক্রবার (২৮ জুন) মধ্যরাত পর্যন্ত আরএন প্রার্থীরা নির্বাচনি প্রচারণা চালান। তবে নির্বাচনে দেশটির বর্তমান প্রেসিডেন্ট ইমানুয়েল ম্যাখোঁর রেনেসাঁ দল অর্ধেকের বেশি আসন হারাবে বলে আশঙ্কা করা হচ্ছে। নির্বাচনের আগে করা জরিপে দেখা গেছে, ইমানুয়েল ম্যাখোঁর জোট ২০ থেকে ২১ শতাংশ ভোট পেতে পারে।

ফ্রান্সের জাতীয় পরিষদে রয়েছে ৫৭৭ টি আসন। এক্ষেত্রে নিরঙ্কুশ সংখ্যাগরিষ্ঠতার জন্য একটি দলের প্রয়োজন ২৮৯ আসন। সেখানে বিদায়ী সরকারে ম্যাখোঁর জোটের আসন ছিল ২৫০টি। তাই ক্ষমতায় থাকাকালে আইন পাস করার জন্য অন্যান্য দলের সমর্থন প্রয়োজন পড়েছে।

বর্তমান প্রেসিডেন্ট ম্যাখোঁ নিজ দেশে ইউরোপীয় পার্লামেন্ট নির্বাচনে ডানপন্থিদের কাছে ধরাশায়ী হয়ে তড়িঘড়ি করেই ফ্রান্সে জাতীয় পরিষদের নির্বাচনের ঘোষণা দিয়েছেন। গেল ইউরোপীয় পার্লামেন্ট নির্বাচনে ফ্রান্সের ডানপন্থি আরএন দলটি ৩২ শতাংশ ভোট পেলেও ম্যাখোঁর রেনেসাঁ দল পেয়েছে মাত্র ১৪ শতাংশ ভোট।

;

দিল্লিতে রেকর্ড বৃষ্টিতে নিহত ১১



আন্তর্জাতিক ডেস্ক, বার্তা২৪.কম
বৃষ্টিপাতে বিপর্যস্ত দিল্লি

বৃষ্টিপাতে বিপর্যস্ত দিল্লি

  • Font increase
  • Font Decrease

ভারতের রাজধানী দিল্লিতে রেকর্ড বৃষ্টিপাতে গত দুই দিনে অন্তত ১১ জনের মৃত্যুর খবর পাওয়া গেছে। এরইমধ্যে আরও বৃষ্টির পূর্বাভাস দেওয়া হয়েছে। 

ভারতীয় সংবাদমাধ্যম এনডিটিভির প্রতিবেদনে এই তথ্য জানানো হয়েছে।

প্রতিবেদনে বলা হয়, আগামী কয়েকদিন ভারী বৃষ্টির পূর্বাভাস দিয়েছে দেশটির আবহাওয়া বিভাগ। ভারী বৃষ্টির পাশাপাশি রোববার (৩০ জুন) এবং সোমবার (১ জুলাই) ৩০ থেকে ৪০ কিলোমিটার বেগে ঝড়ো হাওয়ারও পূর্বাভাস রয়েছে।

বিগত ৮৮ বছরের মধ্যে শুক্রবার দিল্লিতে একদিনে সর্বোচ্চ ২২৮ মিলিমিটার বৃষ্টি রেকর্ড করা হয়। এতে প্রাণহানির পাশাপাশি প্লাবিত হয়েছে রাজধানীর অধিকাংশ এলাকা। এর আগে ১৯৩৬ সালের জুনে একদিনে সর্বোচ্চ ২৩৫.৫ মিলিমিটার বৃষ্টি রেকর্ড করা হয়েছিল।  

শুধু দিল্লিই নয়, উত্তর এবং মধ্য ভারতের রাজ্যগুলোতেও আগামী দিনে বৃষ্টির পরিমাণ আরও বাড়বে বলে জানিয়েছে আবহাওয়া বিভাগ। হিমাচল প্রদেশ, উত্তরাখণ্ড, পাঞ্জাব, হরিয়ানা, চণ্ডীগড়, উত্তরপ্রদেশ, মধ্যপ্রদেশ এবং রাজস্থানে ৩ জুলাই পর্যন্ত ভারী বৃষ্টির পূর্বাভাস দেওয়া হয়েছে। এ ছাড়া  উত্তরাখণ্ড, উত্তরপ্রদেশ, পূর্ব রাজস্থান, পশ্চিম মধ্যপ্রদেশের কিছু অংশে অতি ভারী বৃষ্টিপাত হতে পারে। 

;

হিজবুল্লাহ এখন থেকে সন্ত্রাসী সংগঠন নয়: আরব লীগ



আন্তর্জাতিক ডেস্ক, বার্তা২৪.কম
লেবাননভিত্তিক সশস্ত্র গোষ্ঠী হিজবুল্লাহ

লেবাননভিত্তিক সশস্ত্র গোষ্ঠী হিজবুল্লাহ

  • Font increase
  • Font Decrease

আরব লীগের সন্ত্রাসী গোষ্ঠীর তালিকা থেকে বাদ পড়েছে লেবাননভিত্তিক সশস্ত্র গোষ্ঠী হিজবুল্লাহর নাম।

শনিবার (২৯ জুন) টেলিভিশনে সম্প্রচারিত এক ভাষণে আরব লীগের সহকারী সেক্রেটারি জেনারেল হোসসাম জাকি বলেছেন, হিজবুল্লাহ এখন থেকে আর সন্ত্রাসী সংগঠন নয়। বৈরুতে সফর শেষ করার পরদিন মিশরীয় আল-কাহেরা নিউজ চ্যানেলে এ কথা বলেন তিনি।

বার্তা সংস্থা আনাদুলু বলছে, জাকি বলেন, ‘আরব লীগের পূর্ববর্তী সিদ্ধান্তগুলোতে হিজবুল্লাহকে একটি সন্ত্রাসী সংগঠন হিসেবে মনোনীত করা হয়েছিল এবং হিজবুল্লাহর সঙ্গে যোগাযোগ বিচ্ছিন্ন করা হয়েছিল। তবে হিজবুল্লাহ এখন থেকে আর সন্ত্রাসী সংগঠন নয়।’ 

আরব লীগের সহকারী সেক্রেটারি জেনারেল আরও বলেন, ‘লীগের সদস্য রাষ্ট্রগুলো সম্মত হয়েছে যে, হিজবুল্লাহকে সন্ত্রাসী সংগঠন হিসেবে আর বিবেচনা করা উচিত নয়। আরব লীগের সদস্য রাষ্ট্র ও হিজবুল্লাহর মধ্যে সম্পর্ক স্থাপনের শর্তগুলোও পূরণ করা হয়েছে।’ 

এর আগে, ২০১৬ সালের ১১ মার্চ হিজবুল্লাহকে ‘সন্ত্রাসী সংগঠন’ হিসেবে তালিকাভুক্ত করে আরব লীগ। ইসরায়েলের ইহুদিবাদী শাসকের মিত্র পশ্চিমা রাষ্ট্রগুলোর চাপের ফলে এই পদক্ষেপ নেয়া হয়েছিল।

বিশ্লেষকেরা বলছেন, ইসরায়েলের ইহুদিবাদী শাসকগোষ্ঠীর মোকাবিলায় এবং গাজায় গণহত্যা বন্ধে ফিলিস্তিনেদের পাশে দাঁড়িয়ে হিজবুল্লাহ যেভাবে লড়ে যাচ্ছে, তা আরব দেশগুলোর জনগণের মাঝে ব্যাপক ইতিবাচক সাড়া ফেলেছে। এটিই হয়তো আরব লীগের দেশগুলোকে সন্ত্রাসী গোষ্ঠীর তালিকা থেকে বাদ দেয়ার সিদ্ধান্ত নিতে উদ্বুদ্ধ করেছে।

;

প্রেসিডেন্ট নির্বাচন থেকে বাদ পড়তে পারেন বাইডেন



আন্তর্জাতিক ডেস্ক, বার্তা২৪.কম
জো বাইডেন

জো বাইডেন

  • Font increase
  • Font Decrease

প্রেসিডেনশিয়াল বিতর্কে ক্ষমতাসীন প্রেসিডেন্ট জো বাইডেন হারার পর থেকেই মার্কিন যুক্তরাষ্ট্রের প্রেসিডেন্ট নির্বাচন নিয়ে বাড়ছে উত্তেজনা। ডেমোক্রেটিক পার্টির গঠনতন্ত্র ও মার্কিন আইন অনুসারে বাইডেন নিজেই নির্বাচনের লড়াই থেকে সরে যেতে পারেন অথবা তার দল চাইলে তাকে সরিয়ে দিতে পারে বলে উঠছে গুঞ্জন।

 বার্তাসংস্থা রয়টার্স ও সংবাদমাধ্যম ওয়াশিংটন পোস্ট এর পৃথক প্রতিবেদনে এই তথ্য উঠে এসেছে।

প্রতিবেদনে বলা হয়, ডেমোক্রেটিক পার্টিতে নির্বাচনের দৌড় থেকে বাইডেনকে সরানোর ব্যবস্থা আছে। 

ওয়াশিংটনভিত্তিক থিংকট্যাংক ব্রুকিংস ইনস্টিটিউটের সিনিয়র ফেলো ও ডেমোক্রেটিক ন্যাশনাল কমিটির সদস্য অ্যালাইন কামার্ক বলেন, ডেমোক্রেটিক পার্টির কাছে প্রেসিডেন্ট প্রার্থী হিসেবে বাইডেনের কোনো বিকল্প নাম নেই। বাইডেন কার্যত বিনা প্রতিদ্বন্দ্বিতায় এ বছর পার্টির তরফ থেকে প্রেসিডেন্ট প্রার্থী হয়েছেন। 

অ্যালাইন কামার্কের মতে, চলতি গ্রীষ্মের শেষ দিক পর্যন্তও যেহেতু বাইডেনকে আনুষ্ঠানিকভাবে মনোনীত করা হবে না। তাই এখনো তার জায়গায় পরিবর্তন আনার সময় ও সুযোগ আছে। এক্ষেত্রে বেশ কয়েকটি সম্ভাব্য পরিস্থিতি সৃষ্টি হতে পারে। যেমন, বাইডেন পার্টির তরফ থেকে চূড়ান্তভাবে মনোনীত হওয়ার আগে নিজে সরে যাওয়ার সিদ্ধান্ত নিতে পারেন। তার প্রার্থিতাকে অন্যরা চ্যালেঞ্জ করতে পারেন, অথবা আগামী আগস্টে শিকাগোতে অনুষ্ঠিত হতে যাওয়া ডেমোক্রেটিক সম্মেলনের সময় নিজের প্রার্থিতা প্রত্যাহার করতে পারেন। 

আর বাইডেন যদি নিজেকে সরিয়ে নেন বা অন্য কোনো পরিস্থিতির উদ্ভব হয় যেখানে বাইডেন আর এই নির্বাচনে লড়বেন না- সেক্ষেত্রে তার বিকল্প হিসেবে হাজির হতে পারেন ডেমোক্রেটিক পার্টির বেশ কয়েকজন নেতা। তাদের মধ্যে প্রথমেই থাকবেন ভাইস-প্রেসিডেন্ট কমলা হ্যারিস। তবে হ্যারিসও মার্কিন জনগণের মধ্যে খুব একটা জনপ্রিয় নন। 

কমলা হ্যারিস ছাড়া বাইডেনের বিকল্প হিসেবে বেছে নেওয়া হতে পারে মিশিগান অঙ্গরাজ্যের গভর্নর গ্রেচেন হুইটমার। কমলা হ্যারিসের মতো গ্রেচেনও একজন নারী। তবে তার জনপ্রিয়তাও খুব একটা বেশি নয়। এছাড়া, যুক্তরাষ্ট্রের বর্তমান পরিবহনমন্ত্রী পিট বুটিগিগও বাইডেনের বিকল্প হতে পারে। ২০২০ সালের প্রেসিডেন্ট নির্বাচনে প্রার্থী বাছাইয়ের সময় বুটিগিগ আইওয়া ও নিউ হ্যাম্পশায়ার থেকে জিতেছিলেন। 

বাইডেনের আরেক বিকল্প হতে পারেন পেনসিলভানিয়ার গভর্নর জশ শ্যাপিরো। তবে বিশ্লেষকদের মতে, তুলনামূলক কমবয়সী জশ শ্যাপিরোকে শিগগির নির্বাচনের বিকল্প বলে ভাবা হচ্ছে না। তাকে মোটাদাগে ২০২৮ সালের নির্বাচনে ডেমোক্রেটিক পার্টির সম্ভাব্য প্রার্থী হিসেবে বিবেচনা করা হচ্ছে। এছাড়া কলোরাডোর গভর্নর ও সাবেক কংগ্রেসম্যান জ্যারেড পোলিসও বাইডেনের বিকল্প হতে পারেন। এমনকি তিনি একাধিকবার জাতীয় পর্যায়ে নির্বাচনে লড়ার আকাঙ্ক্ষা ব্যক্ত করেছেন। 

তবে বাইডেনের বিকল্প হিসেবে সবচেয়ে বেশিবার যার নাম উচ্চারিত হয়েছে তিনি হলেন ক্যালিফোর্নিয়ার গভর্নর গেভিন নিউসম। তবে তার নীতি অনেকটাই বিরোধী দল রিপাবলিকান পার্টি ঘেঁষা। তাই বিশ্লেষকেরা মনে করেন, গেভিন নিউসমকে মনোনীত করার অর্থ, একজন রিপাবলিকান ঘেঁষা ব্যক্তিকেই মনোনীত করা। 

এর বাইরে, জর্জিয়ার সিনেটর রাফায়েল ওয়ারনক, সাবেক প্রেসিডেন্ট বারাক ওবামার স্ত্রী মিশেল ওবামা, মিনোসোটার সিনেটর অ্যামি ক্লোবুচার এবং কেনটাকির গভর্নর অ্যান্ডি বেশার বাইডেনের জায়গা নিতে পারেন। 

;