একাধিক ওয়ারহেডের ক্ষেপণাস্ত্রের পরীক্ষা উত্তর কোরিয়ার



আন্তর্জাতিক ডেস্ক বার্তা২৪.কম
ছবি : সংগৃহীত

ছবি : সংগৃহীত

  • Font increase
  • Font Decrease

একাধিক ওয়ারহেড সম্বলিত ব্যালিস্টিক ক্ষেপণাস্ত্রের (আইসিবিএম) সক্ষমতার সফল পরীক্ষা চালিয়েছে উত্তর কোরিয়া।

দেশটির রাষ্ট্রীয় গণমাধ্যম কোরিয়ান সেন্ট্রাল নিউজ এজেন্সির (কেসিএনএ) বরাতে বৃহস্পতিবার (২৭ জুন) এ খবর নিশ্চিত করেছে রয়টার্স।

রয়টার্স আরও জানিয়েছে, এই ক্ষেপণাস্ত্র পরীক্ষা এবং আবর্জনা ভর্তি বেলুন পাঠানোর ঘটনায় পিয়ংইয়ং এবং সিউলের সম্পর্ক তলানিতে ঠেকেছে।

উত্তর কোরিয়ার আবর্জনা ভর্তি বেলুনগুলোর কারণে দক্ষিণ কোরিয়ার প্রাণকেন্দ্র ইনচিওন বিমানবন্দর বুধবার (২৬ জুন) সাময়িকভাবে বন্ধ করতে বাধ্য হয় সিউল।

ধারাবাহিক ক্ষেপণাস্ত্র উৎক্ষেপণের প্রতিক্রিয়া হিসাবে দক্ষিণ কোরিয়া সীমান্তের কাছে লাউডস্পিকারে প্রচারণা চালিয়েছে এবং সামরিক মহড়া পুনরায় শুরু করেছে।

এদিকে কেসিএনএ বৃহস্পতিবার (২৭ জুন) জানিয়েছে, স্বতন্ত্র মোবাইল ওয়ারহেডের পৃথকীকরণ এবং নির্দেশিকা নিয়ন্ত্রণ পরীক্ষা সফলভাবে পরিচালনা করেছে পিয়ংইয়ং।

কেসিএনএ আরও জানিয়েছে, একটি একক ব্যালিস্টিক ক্ষেপণাস্ত্রে একাধিক ওয়ারহেড বহন এবং ছোড়ার সক্ষমতার পরীক্ষা ছিল এটি।

দক্ষিণ কোরিয়ার সামরিক বাহিনী এর আগে জানিয়েছিল যে, উত্তর কোরিয়ার বুধবারের পরীক্ষাটি হাইপারসনিক ক্ষেপণাস্ত্রের বলে মনে হয়েছে, যা মধ্য আকাশে বিস্ফোরিত হয়।

বিস্ফোরিত হওয়ার পরে ক্ষেপণাস্ত্রটি থেকে স্বাভাবিকের চেয়ে বেশি ধোঁয়া বেরোতে দেখা গেছে। সিউলের কর্মকর্তা বলেছেন, ক্ষেপণাস্ত্রটি কঠিন জ্বালানীচালিত হতে পারে।

কেসিএনএ জানিয়েছে, এটি ছিল প্রথম পর্যায়ের ইঞ্জিন ব্যবহার করে একটি মধ্যমপাল্লার কঠিন জ্বালানীচালিত ব্যালিস্টিক ক্ষেপণাস্ত্রের পরীক্ষা।

কোরিয়া ইনস্টিটিউট ফর ন্যাশনাল ইউনিফিকেশনের সিনিয়র রিসার্চ ফেলো হং মিন বলেছেন, ‘পারমাণবিক ওয়ারহেড বহনের জন্য আইসিবিএম স্তরের ক্ষেপণাস্ত্র চাওয়া দেশগুলোর জন্য একাধিক ওয়ারহেড ক্ষেপণাস্ত্র প্রযুক্তি অর্জন করা একটি চূড়ান্ত লক্ষ্য। মনে হচ্ছে উত্তর কোরিয়া দীর্ঘ দিন ধরে চেষ্টা চালিয়ে ধাপে ধাপে এই ধরনের প্রযুক্তির সফল পরীক্ষা চালিয়েছে।’

প্রেসিডেন্ট নির্বাচন থেকে বাদ পড়তে পারেন বাইডেন



আন্তর্জাতিক ডেস্ক, বার্তা২৪.কম
জো বাইডেন

জো বাইডেন

  • Font increase
  • Font Decrease

প্রেসিডেনশিয়াল বিতর্কে ক্ষমতাসীন প্রেসিডেন্ট জো বাইডেন হারার পর থেকেই মার্কিন যুক্তরাষ্ট্রের প্রেসিডেন্ট নির্বাচন নিয়ে বাড়ছে উত্তেজনা। ডেমোক্রেটিক পার্টির গঠনতন্ত্র ও মার্কিন আইন অনুসারে বাইডেন নিজেই নির্বাচনের লড়াই থেকে সরে যেতে পারেন অথবা তার দল চাইলে তাকে সরিয়ে দিতে পারে বলে উঠছে গুঞ্জন।

 বার্তাসংস্থা রয়টার্স ও সংবাদমাধ্যম ওয়াশিংটন পোস্ট এর পৃথক প্রতিবেদনে এই তথ্য উঠে এসেছে।

প্রতিবেদনে বলা হয়, ডেমোক্রেটিক পার্টিতে নির্বাচনের দৌড় থেকে বাইডেনকে সরানোর ব্যবস্থা আছে। 

ওয়াশিংটনভিত্তিক থিংকট্যাংক ব্রুকিংস ইনস্টিটিউটের সিনিয়র ফেলো ও ডেমোক্রেটিক ন্যাশনাল কমিটির সদস্য অ্যালাইন কামার্ক বলেন, ডেমোক্রেটিক পার্টির কাছে প্রেসিডেন্ট প্রার্থী হিসেবে বাইডেনের কোনো বিকল্প নাম নেই। বাইডেন কার্যত বিনা প্রতিদ্বন্দ্বিতায় এ বছর পার্টির তরফ থেকে প্রেসিডেন্ট প্রার্থী হয়েছেন। 

অ্যালাইন কামার্কের মতে, চলতি গ্রীষ্মের শেষ দিক পর্যন্তও যেহেতু বাইডেনকে আনুষ্ঠানিকভাবে মনোনীত করা হবে না। তাই এখনো তার জায়গায় পরিবর্তন আনার সময় ও সুযোগ আছে। এক্ষেত্রে বেশ কয়েকটি সম্ভাব্য পরিস্থিতি সৃষ্টি হতে পারে। যেমন, বাইডেন পার্টির তরফ থেকে চূড়ান্তভাবে মনোনীত হওয়ার আগে নিজে সরে যাওয়ার সিদ্ধান্ত নিতে পারেন। তার প্রার্থিতাকে অন্যরা চ্যালেঞ্জ করতে পারেন, অথবা আগামী আগস্টে শিকাগোতে অনুষ্ঠিত হতে যাওয়া ডেমোক্রেটিক সম্মেলনের সময় নিজের প্রার্থিতা প্রত্যাহার করতে পারেন। 

আর বাইডেন যদি নিজেকে সরিয়ে নেন বা অন্য কোনো পরিস্থিতির উদ্ভব হয় যেখানে বাইডেন আর এই নির্বাচনে লড়বেন না- সেক্ষেত্রে তার বিকল্প হিসেবে হাজির হতে পারেন ডেমোক্রেটিক পার্টির বেশ কয়েকজন নেতা। তাদের মধ্যে প্রথমেই থাকবেন ভাইস-প্রেসিডেন্ট কমলা হ্যারিস। তবে হ্যারিসও মার্কিন জনগণের মধ্যে খুব একটা জনপ্রিয় নন। 

কমলা হ্যারিস ছাড়া বাইডেনের বিকল্প হিসেবে বেছে নেওয়া হতে পারে মিশিগান অঙ্গরাজ্যের গভর্নর গ্রেচেন হুইটমার। কমলা হ্যারিসের মতো গ্রেচেনও একজন নারী। তবে তার জনপ্রিয়তাও খুব একটা বেশি নয়। এছাড়া, যুক্তরাষ্ট্রের বর্তমান পরিবহনমন্ত্রী পিট বুটিগিগও বাইডেনের বিকল্প হতে পারে। ২০২০ সালের প্রেসিডেন্ট নির্বাচনে প্রার্থী বাছাইয়ের সময় বুটিগিগ আইওয়া ও নিউ হ্যাম্পশায়ার থেকে জিতেছিলেন। 

বাইডেনের আরেক বিকল্প হতে পারেন পেনসিলভানিয়ার গভর্নর জশ শ্যাপিরো। তবে বিশ্লেষকদের মতে, তুলনামূলক কমবয়সী জশ শ্যাপিরোকে শিগগির নির্বাচনের বিকল্প বলে ভাবা হচ্ছে না। তাকে মোটাদাগে ২০২৮ সালের নির্বাচনে ডেমোক্রেটিক পার্টির সম্ভাব্য প্রার্থী হিসেবে বিবেচনা করা হচ্ছে। এছাড়া কলোরাডোর গভর্নর ও সাবেক কংগ্রেসম্যান জ্যারেড পোলিসও বাইডেনের বিকল্প হতে পারেন। এমনকি তিনি একাধিকবার জাতীয় পর্যায়ে নির্বাচনে লড়ার আকাঙ্ক্ষা ব্যক্ত করেছেন। 

তবে বাইডেনের বিকল্প হিসেবে সবচেয়ে বেশিবার যার নাম উচ্চারিত হয়েছে তিনি হলেন ক্যালিফোর্নিয়ার গভর্নর গেভিন নিউসম। তবে তার নীতি অনেকটাই বিরোধী দল রিপাবলিকান পার্টি ঘেঁষা। তাই বিশ্লেষকেরা মনে করেন, গেভিন নিউসমকে মনোনীত করার অর্থ, একজন রিপাবলিকান ঘেঁষা ব্যক্তিকেই মনোনীত করা। 

এর বাইরে, জর্জিয়ার সিনেটর রাফায়েল ওয়ারনক, সাবেক প্রেসিডেন্ট বারাক ওবামার স্ত্রী মিশেল ওবামা, মিনোসোটার সিনেটর অ্যামি ক্লোবুচার এবং কেনটাকির গভর্নর অ্যান্ডি বেশার বাইডেনের জায়গা নিতে পারেন। 

;

নাইজেরিয়ার উত্তরাঞ্চলে বিস্ফোরণে নিহত অন্তত ১৮



আন্তর্জাতিক ডেস্ক, বার্তা২৪.কম
ছবি: সংগৃহীত

ছবি: সংগৃহীত

  • Font increase
  • Font Decrease

পশ্চিম আফ্রিকার দেশ নাইজেরিয়ায় প্রাণঘাতী বিস্ফোরণে কমপক্ষে ১৮ জন নিহত হয়েছেন। এই ঘটনায় আহত হয়েছেন আরও ৩০ জন।

রোববার (৩০ জুন) বিবিসির এক প্রতিবেদনে এই তথ্য প্রকাশিত হয়।

প্রতিবেদনে বলা হয়, নাইজেরিয়ার উত্তর-পূর্ব বোর্নো প্রদেশে ধারাবাহিক বিস্ফোরণে অন্তত ১৮ জন নিহত ও আরও ৩০ জন আহত হয়েছেন বলে কর্মকর্তারা জানিয়েছেন। এর মধ্যে একটি বিয়ের অনুষ্ঠানে সন্দেহভাজন বোমা হামলায় ছয়জন নিহত এবং অন্যদের আহত হওয়ার খবর পাওয়া গেছে।

কর্তৃপক্ষ জানিয়েছে, শনিবার একের পর এক বিস্ফোরণে ১৮ জনের মৃত্যুর বিষয়টি নিশ্চিত করা হয়েছে, যার মধ্যে শিশু, প্রাপ্তবয়স্ক এবং গর্ভবতী নারীও অন্তর্ভুক্ত রয়েছেন। তবে নাইজেরিয়ার ভ্যানগার্ড এবং দিস ডে সংবাদপত্র জানিয়েছে, বিস্ফোরণে কমপক্ষে ৩০ জন নিহত হয়েছেন। সেনাবাহিনীর পক্ষ থেকে কারফিউ জারি করা হয়েছে। তবে এখনও কেউ হামলার দায় স্বীকার করেনি।

বোর্নো প্রদেশের জরুরি ব্যবস্থাপনা সংস্থা জানিয়েছে, সন্দেহভাজন আত্মঘাতী বোমা হামলাকারীরা গোওজা শহরে একটি বিয়ের অনুষ্ঠান, অন্ত্যেষ্টিক্রিয়ার অনুষ্ঠান এবং হাসপাতালে হামলা চালায়। মূলত এই প্রদেশটি গত ১৫ বছর ধরে জঙ্গি গোষ্ঠী বোকো হারামের বিদ্রোহের কেন্দ্রে রয়েছে।

এই সংঘাত ও সহিংসতায় ২০ লাখেরও বেশি মানুষ বাস্তুচ্যুত হয়েছেন এবং ৪০ হাজারেরও বেশি মানুষ নিহত হয়েছেন। ২০১৪ সালে বোর্নো প্রদেশের চিবোক শহর থেকে ২৭০ জনেরও বেশি স্কুল ছাত্রীকে অপহরণ করে বোকো হারাম আন্তর্জাতিক কুখ্যাতি অর্জন করেছিল। 

;

চার জাহাজে হামলার দাবি হুতিদের



আন্তর্জাতিক ডেস্ক বার্তা২৪.কম
ছবি : সংগৃহীত

ছবি : সংগৃহীত

  • Font increase
  • Font Decrease

লোহিত সাগরে লাইবেরিয়ার পতাকাবাহী একটি জাহাজে হামলার দাবি করেছে ইয়েমেনের সশস্ত্র গোষ্ঠী হুতি বিদ্রোহীরা।

রয়টার্স জানিয়েছে, শুক্রবার (২৮ জুন) এক টেলিভিশন বিবৃতিতে এ দাবি করেন হুতির সামরিক মুখপাত্র ইয়াহিয়া সারি।

এ ছাড়া ভূমধ্যসাগরে দুটিসহ মোট ৪টি জাহাজকে লক্ষ্যবস্তু করে হামলা চালিয়েছে ইরান সমর্থিত এই গোষ্ঠীটি।

হুতিরা বলেছে, ফিলিস্তিনের গাজায় ইসরায়েলের হত্যাযজ্ঞের প্রতিবাদে ফিলিস্তিনিদের সঙ্গে সংহতি প্রকাশ করে বাণিজ্যিক জাহাজকে লক্ষ্যবস্তু করছে তারা।

একটি সামুদ্রিক সংস্থা বলেছে, লাইবেরিয়ার পতাকাবাহী জাহাজটিকে লক্ষ্য করে পাঁচটি ক্ষেপণাস্ত্র নিক্ষেপ করে হুতিরা।

ইয়াহিয়া সারি বলেছেন, গোষ্ঠীটি তেলবাহী ট্যাংকার ডেলোনিক্সে ব্যালিস্টিক ক্ষেপণাস্ত্র নিক্ষেপ করেছে এবং সেটি সরাসরি আঘাত হেনেছে।

ইউনাইটেড কিংডম মেরিটাইম ট্রেড অপারেশনস এর আগে বলেছিল, জাহাজটিকে ইয়েমেনি বন্দর হোদেইদাহ থেকে ১৫০ নটিক্যাল মাইল উত্তর-পশ্চিমে লক্ষ্যবস্তু করা হয়। তবে জাহাজটিতে কোনো ক্ষয়ক্ষতির খবর পাওয়া যায়নি।

সারি আরো বলেন, লোহিত সাগরে আইওনিস জাহাজের পাশাপাশি ওয়ালের তেলবাহী ট্যাংকার এবং ভূমধ্যসাগরে জোহানেস মায়েরস্ক জাহাজে হামলা করেছিল হুতিরা।

এই অঞ্চলে হুতিদের হামলার কারণে গত নভেম্বর থেকে আন্তর্জাতিক জাহাজ চলাচল ব্যাহত হয়েছে। অনেক জাহাজ লোহিত সাগরে হয়ে সুয়েজ খালের দিকে না গিয়ে আফ্রিকার দক্ষিণ প্রান্ত দিয়ে দীর্ঘ পথ ঘুরতে বাধ্য হয়েছে।

;

নেতানিয়াহুর পদত্যাগ চান ৬৬ শতাংশ ইসরায়েলি : জরিপ



আন্তর্জাতিক ডেস্ক বার্তা২৪.কম
ছবি : সংগৃহীত

ছবি : সংগৃহীত

  • Font increase
  • Font Decrease

ফিলিস্তিনের গাজা উপত্যকায় ৮ মাসেরও বেশি সময় ধরে হত্যাযজ্ঞ চালাচ্ছে ইসরায়েল। এ সময়ে ফিলিস্তিনের সশস্ত্র গোষ্ঠী হামাসকে নিশ্চিহ্ন কিংবা তাদের হাতে আটক জিম্মিদের উদ্ধার কোনো লক্ষ্যই অর্জন করতে পারেনি দেশটি।

আল জাজিরা জানিয়েছে, এ অবস্থায় ইসরায়েলের সরকার প্রধান নেতানিয়াহুর জনপ্রিয়তা তলানিতে ঠেকেছে।

নতুন এক জরিপে দেখা গেছে, প্রায় দুই-তৃতীয়াংশ ইসরায়েলি চান, প্রধানমন্ত্রী বেনিয়ামিন নেতানিয়াহুর পুনরায় নির্বাচন করা উচিত নয়, বরং তার রাজনীতি ছেড়ে দেওয়া উচিত।

ইসরায়েলের চ্যানেল-১২ পরিচালিত এই জরিপে মাত্র ২৭ শতাংশ উত্তরদাতা তাকে ইসরায়েলের পরবর্তী নির্বাচনে প্রতিদ্বন্দ্বিতা করতে দেখতে চান। সেখানে ৬৬ শতাংশ মনে করেন তার পদত্যাগ করা উচিত।

এমনকি নেতানিয়াহুর ডানপন্থী ধর্মীয় ব্লকের দলগুলোর ভোটারদের মধ্যে, মাত্র ৫৩ শতাংশ চান, তার আবার নির্বাচনে অংশ নেওয়া উচিত।

জরিপে প্রায় ৮৫ শতাংশ উত্তরদাতা চেয়েছিলেন, ৭ অক্টোবর হামাসের ইসরায়েলে অনুপ্রবেশের ব্যর্থতার তদন্তে একটি কমিশন গঠন করা হোক।

এদিকে, হামাসের ওই হামলার পর থেকেই ফিলিস্তিনের উপত্যকায় নির্বিচারে হামলা চালিয়ে যাচ্ছে ইসরায়েলি বাহিনী। হামলায় এখন পর্যন্ত ৩৭ হাজার ৭৬৫ জনের বেশি ফিলিস্তিনির মৃত্যু হয়েছে, যার মধ্যে বেশিরভাগই নারী ও শিশু।

গাজায় হামলার পর থেকেই নেতানিয়াহুর পদত্যাগ দাবিতে বিক্ষোভ করে আসছেন ইসরায়েলিরা।

গাজায় ইসরায়েলের যুদ্ধ পরিচালনা ও যুদ্ধবিরতি দিয়ে বন্দী আলোচনার জন্য বিরোধী দল, নিজের জোটের কট্টর ডানপন্থী সদস্য এবং ইসরায়েলি জনগণের কাছ থেকে তীব্র সমালোচনা সহ্য করে আসছেন দেশটির প্রধানমন্ত্রী।

;