আসামে ‘বাঙালি হটাও’ অভিযান বন্ধে আন্দোলনের নির্দেশ মমতার



সেন্ট্রাল ডেস্ক ৪

  • Font increase
  • Font Decrease
আসামে বৈধ নাগরিকত্বের প্রথম খসড়া তালিকায় বিপুল সংখ্যক বাঙালির নাম বাদ পড়ায় ক্ষুব্ধ হয়েছেন পশ্চিমবঙ্গের মুখ্যমন্ত্রী মমতা বন্দ্যোপাধ্যায়। তিনি বলেছেন, বাঙালিদের ওপর এ ধরনের অত্যাচার তৃণমূল কংগ্রেস সহ্য করবে না— আসামে উত্তেজনা ছড়িয়ে পড়লে, এর প্রভাব এ রাজ্যেও পড়বে, আমরা সীমান্ত বন্ধ করে দিতে পারি না। তিনি অভিযোগ করেছেন, আসামে জাতীয় নাগরিকত্ব নিবন্ধন (এনসিআর) তৈরির নামে আসলে ‘বাঙালি হটাও’ অভিযান শুরু হয়েছে। বিজেপি সরকারের এ পদক্ষেপের বিরুদ্ধে রাজ্যজুড়ে দলীয় নেতাদের আন্দোলনে নামার নির্দেশ দেন তৃণমূল কংগ্রেসের সভাপতি। বৃহস্পতিবার স্থানীয় সংবাদমাধ্যম এ খবর দিয়েছে এর আগে বুধবার বীরভুমে এক জনসভায় এ অভিযোগ করেন মমতা। এসময় কেন্দ্রীয় সরকারকে উদ্দেশ্য করে তিনি বলেন, বিষয়টি নিয়ে সরকারের ভাবা উচিত— আসামে বাঙালি খেদানোর চেষ্টা চলছে যদি তাই হয়, দেশজুড়ে উত্তেজনা তৈরি হবে। বিজেপি সরকারকে উদেশ্য করে মমতা বলেন, উত্তেজনায় ইন্ধন দেয়ার চেষ্টা করবেন না—আগুন নিয়ে খেলবেন না, বিভাজনের রাজনীতি বন্ধ করুন। আসামে বসবাসরত বাঙালিদের বিরুদ্ধে রাজনৈতিক চক্রান্ত চলছে, অভিযোগ করেন তিনি। তাছাড়া, গত ২০১২ সালে আসামে দাঙ্গার কথা উল্লেখ করে মমতা বলেন, ওইসময় আসাম থেকে অনেক অধিবাসী এ রাজ্যে পালিয়ে এসেছেন— আমরা তাদের আশ্রয় দিয়েছি, কোচবিহারে ৫০টি শিবির করে তাদের থাকা-খাওয়ার ব্যবস্থাও করেছি। ‘আসামে বাঙালিদের ওপর হামলা হলে আমরা মুখে কুলুপ এঁটে থাকব না’ বলেও মন্তব্য করেন তিনি। ক্ষমতাসীন বিজেপির সমালোচনায় মুখর মুখ্যমন্ত্রী মমতা বলেন, আসামে এটা কী ধরনের রাজনীতি শুরু করেছে সরকার? এ ঘটনার  ভারতের প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদি ও তার সরকারকে দায়ী করে মমতা বলেন, ‘গণতান্ত্রিক পরিকাঠামোয় যে কোনো রাজ্যের মানুষ দেশের যে কোনো রাজ্যে থাকতে বা কাজ করতে পারেন অন্য রাজ্যের প্রচুর মানুষ পশ্চিমবাংলায় থাকেন অনেক বাঙালিও ভিন্ন রাজ্যে আছেন। আসাম ও কেন্দ্রের বিজেপি সরকারের কিছু লোকজন নিজেদের রাজনৈতিক স্বার্থ সিদ্ধির জন্যই এটা করছে বলে মন্তব্য করেন তিনি। সম্প্রতি আসামে বৈধ নাগরিকত্বের প্রথম খসড়া তালিকা প্রকাশ করা হয়েছে। সেখানে জায়গা পাননি রাজ্যের সংসদ সদস্য এবং বিধায়কের অনেকের। জঙ্গি কিংবা সন্ত্রাসীদের নাম থাকলেও নাগরিকত্ব তালিকা থেকে বাদ পড়েছেন অল ইন্ডিয়া ইউনাইটেড ডেমোক্র্যাটিক ফ্রন্টের (এআইইউডিএফ) সংসদ সদস্য বদরুদ্দিন আজমল এবং রাধেশ্যাম বিশ্বাস৷ নাম নেই বদরুদ্দিনের ছেলে ও ভাইয়েরও৷ ২৯ লাখ আবেদনকারীর মধ্যে নাগরিকত্বের প্রথম খসড়া তালিকায় স্থান পেয়েছেন ১ কোটি ৯০ লাখ। বাদ যাওয়াদের মধ্যে বাঙালি ও মুসলিমদের সংখ্যাই বেশি। ভোটার তালিকা থেকে বাঙালি মুসলিমদের নাম বাদ পড়ায় ক্ষুব্ধ মমতা কেন্দ্রীয় সরকারকে হুঁশিয়ারি দিয়েছেন।    
   

ফের সোমালি জলদস্যুদের আক্রমণ, কবলে 'এমভি ব্যাসিলিস্ক' জাহাজ



আন্তর্জাতিক ডেস্ক, বার্তা২৪.কম
ছবি: সংগৃহীত

ছবি: সংগৃহীত

  • Font increase
  • Font Decrease

ভারত মহাসাগরে আবারও জাহাজ জিম্মি করেছে সোমালিয়ান জলদস্যুরা। 'এমভি ব্যাসিলিস্ক' নামের ওই জাহাজটি লাইবেরিয়ার পতকাবাহী ছিল।

সোমালিয়ার স্থানীয় গণমাধ্যম ডেইলি সোমালিয়া'র এক প্রতিবেদনে এসব তথ্য তুলে ধরা হয়েছে।

প্রতিবেদন অনুযায়ী, ওই জাহাজটি নেদারল্যান্ডসের রটারড্যাম থেকে দুবাইয়ের জাবাল আল আলি বন্দরে যাচ্ছিল। তবে কেপ ভার্দের পোর্টো গ্রান্ডে যাত্রাবিরতি করে।

যুক্তরাজ্যের মেরিটাইম ট্রেড অপারেশন (ইউকেএমটিও) জাহাজ ছিনতাই হওয়ার বিষয়টি নিশ্চিত করে জানায়, বৃহস্পতিবার (২৩ মে) সোমালিয়ার রাজধানী মোগাদিসুর পূর্বে লোয়ার সাবেলে অঞ্চলের মার্কা জেলার ৪২০ নাটিক্যাল মাইল দক্ষিণ-পূর্বের উপকূলে ছিনতাইয়ের ঘটনা ঘটে।

দুটি ছোট জলযানে করে আসা কয়েকজন হামলাকারী জাহাজে উঠে পড়ে। এরপর তারা জাহাজের অপারেশন রুমের নিয়ন্ত্রণ নেয় এবং সমস্ত যোগাযোগ বিচ্ছিন্ন করে দেয়। জাহাজের ১৭ জন ক্রু সদস্যকে একটি কক্ষে আটকে রাখা হয়েছে বলে ধারণা করা হচ্ছে।

উল্লেখ্য, চলতি বছরের ১২ মার্চ মোজাম্বিক থেকে সংযুক্ত আরব আমিরাতের পথে কয়লা নিয়ে যাওয়ার সময় সোমালিয়া উপকূল থেকে প্রায় ৬০০ নাটিক্যাল মাইল দূরে জলদস্যুদের কবলে পড়ে বাংলাদেশি পতাকাবাহী জাহাজ এমভি আবদুল্লাহ। প্রায় ৩৩ দিন পর এমভি আবদুল্লাহ জাহাজটি এর ২৩ নাবিকসহ মুক্তি পায়।

;

স্পেনের দ্বীপ ম্যালোর্কায় রেস্তোরাঁর ছাদ ধসে নিহত ৪, আহত ২১



আন্তর্জাতিক ডেস্ক বার্তা২৪.কম
ছবি : সংগৃহীত

ছবি : সংগৃহীত

  • Font increase
  • Font Decrease

স্পেনের জনপ্রিয় পর্যটন দ্বীপ ম্যালোর্কায় বৃহস্পতিবার (২৩ মে) একটি রেস্তোরাঁর ছাদ ধসে ৪ জন নিহত ও ২১ জন আহত হয়েছে। স্থানীয় উদ্ধারকর্মীদের বরাতে এ খবর জানিয়েছে রয়টার্স।

দেশটির ইমারজেন্সি সার্ভিসের মুখপাত্র জানান, সেখানে দুর্ঘটনায় ৪ জন নিহত এবং অন্তত ২১ জন আহত হয়েছে। তিনি আরও জানান, হতাহতদের মধ্যে বেশ কয়েকজন বিদেশি নাগরিক রয়েছে।

সামাজিক যোগাযোগ মাধ্যম এক্স-এ পোস্ট করা দেশটির ইমারজেন্সি সার্ভিসের এক বার্তায় বলা হয়েছে, আহতদের মধ্যে ৭ জনের অবস্থা আশঙ্কাজনক এবং ৯ জনের অবস্থা গুরুতর। তাদেরকে বিভিন্ন হাসপাতালে ভর্তি করা হয়েছে।

খবরে আরও বলা হয়, বৃহস্পতিবার সন্ধ্যার দিকে ভূমধ্যসাগরীয় দ্বীপের রাজধানী পালমা ডি ম্যালোর্কার দক্ষিণে পালমা এলাকায় এ দুর্ঘটনা ঘটে।

ইমারজেন্সি সার্ভিসের বার্তায় আরও বলা হয়, উদ্ধারকর্মীরা ঘটনাস্থলে ধ্বংসস্তুপের নিচে আরও আটকে থাকা লোকদের খুঁজে বের করতে কাজ চালিয়ে যাচ্ছে।
তবে ছাদ ধসের সঠিক কারণ এখনো জানা যায়নি।

এক্স-এ পোস্ট করা বার্তায় স্পেনের প্রধানমন্ত্রী পেদ্রো সানচেজ নিহতদের প্রতি সমবেদনা জানিয়ে বলেছেন, তিনি গুরুত্ব সহকারে এই ভয়াবহ পরিস্থিতির ওপর নজর রাখছেন।

তিনি আরও বলেন, এ ব্যাপারে আঞ্চলিক কর্তৃপক্ষকে সহায়তায় কেন্দ্রীয় সরকার প্রয়োজনীয় সাহায্য পাঠাতে প্রস্তুত রয়েছে।

স্পেনের সরকারি পরিসংখ্যান অনুযায়ী, গত বছর এক কোটি ৪০ লাখেরও বেশি পর্যটক এই দ্বীপপুঞ্জ পরিদর্শন করেন।

এর আগে ২০০৯ সালে পালমা ডি ম্যালোর্কাতে একটি তিনতলা ভবন ধসে দুই জার্মান ও তিন কলম্বিয়ার নাগরিকসহ সাতজন নিহত হয়েছিল।

;

৪৫ হাজার রোহিঙ্গা রাখাইন ছেড়ে পালিয়েছেন: জাতিসংঘ



আন্তর্জাতিক ডেস্ক, বার্তা২৪.কম
ছবি: সংগৃহীত

ছবি: সংগৃহীত

  • Font increase
  • Font Decrease

জাতিসংঘ সতর্কবার্তা উচ্চারণ করে জানিয়েছে, যুদ্ধবিধ্বস্ত মিয়ানমারের রাখাইন রাজ্য থেকে প্রায় ৪৫ হাজার রোহিঙ্গা নিজেদের প্রাণ বাঁচাতে পালিয়ে গেছেন।

এছাড়া অনেকেই হত্যার শিকার হয়েছেন। অনেকের বাড়িঘর, সম্পদ আগুনে পুড়িয়ে দেওয়া হয়েছে।

শুক্রবার (২৪ মে) জেনেভায় জাতিসংঘের সদর দফতরে আয়োজিত এক সংবাদ সম্মেলনে সংস্থার মুখপাত্র এলিজাবেথ থ্রোসেল সাংবাদিকদের উদ্দেশে এ মন্তব্য করেন।

থ্রোসেল বলেন, সম্প্রতি বুথিডং ও মৌডং শহরে আরাকান আর্মি (এএ) এবং সেনাবাহিনীর লড়াইয়ে ১০ হাজার নাগরিক বাস্তুচ্যুত হয়েছেন।

এছাড়া অন্তত ৪৫ হাজার রোহিঙ্গা মুসলিম নিরাপদ আশ্রয়ের খোঁজে বাংলাদেশ সীমান্তবর্তী নাফ নদী এলাকায় পালিয়ে গেছেন।

২০২১ সালের নভেম্বরে যুদ্ধবিরতি শেষে রাখাইন রাজ্যে আরাকান আর্মি জান্তা বাহিনীর ওপর হামলা চালাতে শুরু করে। এর ফলে তাদের মধ্যে ফের সংঘাত শুরু হয়।

এ বিষয়ে আরাকান আর্মি জানায়, রাখাইন রাজ্যে নৃগোষ্ঠী রাখাইনদের আরো স্বায়ত্তশাসনের দাবিতে তারা যুদ্ধ করছে। এই রাজ্যে প্রায় ৬ লাখ রোহিঙ্গা সংখ্যালঘু মুসলিমদেরও বসবাস।

২০১৭ সালে রাখাইন রাজ্যে সামরিক জান্তা হত্যাযজ্ঞ শুরু করার পর হাজার হাজার রোহিঙ্গা এলাকা ছেড়ে পালিয়ে গেছেন। বিষয়টি এখন জাতিসংঘ গণহত্যা হিসেবে বিবেচনা করে।

সংবাদ সম্মেলনে এলিজাবেথ থ্রোসেল বলেন, এক লাখের বেশি রোহিঙ্গা ইতোমধ্যে বাংলাদেশে পালিয়ে গেছেন।

জাতিসংঘের মানবাধিকার সংস্থার প্রধান ভোলকার তুর্ক বাংলাদেশসহ অন্যান্য দেশের প্রতি আহ্বান জানিয়েছেন, বিশ্বের প্রতি সংহতি জানিয়ে আন্তর্জাতিক আইন অনুসারে তাদের যেন যথাযথ নিরাপত্তা দেওয়া হয়।

থ্রোসেল সতর্ক করে দিয়ে বলেছেন, রাখাইনে স্পষ্টত এখন চরমমাত্রায় সহিংসতা বিরাজ করছে। তিনি এ সময় উল্লেখ করে বলেন, মংডৌ শহরে জান্তা বাহিনীর একটি আউটপোস্ট রয়েছে। সেখানে আরাকান আর্মি ও জান্তা বাহিনীর মধ্যে লড়াই চলছে। এ এলাকায় ব্যাপকসংখ্যক রোহিঙ্গা জনগোষ্ঠীর বসবাস।

এই অবস্থার প্রেক্ষিতে থ্রোসেল সবার প্রতি আহ্বান জানিয়ে বলেন, সেখানকার নাগরিকেরা এখন লড়াইয়ের ভুক্তভোগী। এতে তারা মারা যাচ্ছেন। তাদের ঘরবাড়ি ধ্বংস ও লুটপাট হচ্ছে অথচ তাদের নিরাপত্তার দিকটি উপেক্ষিত রয়েছে। তারা আবার তাদের ঘরবাড়ি ছেড়ে পালাবার মুখোমুখি রয়েছেন। খবর- মালয়মেইল

;

রাশিয়া ও উত্তর কোরিয়ার অস্ত্র বাণিজ্যের ওপর নিষেধাজ্ঞা জারি



আন্তর্জাতিক ডেস্ক বার্তা২৪.কম
ছবি : সংগৃহীত

ছবি : সংগৃহীত

  • Font increase
  • Font Decrease

জাতিসংঘের নীতিমালা লঙ্ঘন করে ইউক্রেনে ব্যবহারের জন্য রাশিয়াকে অস্ত্র সরবরাহের সঙ্গে জড়িত উত্তর কোরিয়ার কোম্পানি, জাহাজ এবং ব্যক্তিদের লক্ষ্য করে পৃথক নিষেধাজ্ঞার প্যাকেজ ঘোষণা করেছে জাপান এবং দক্ষিণ কোরিয়া।

প্রায় পাঁচ বছরের মধ্যে প্রথম ত্রিপক্ষীয় শীর্ষ সম্মেলনের জন্য দক্ষিণ কোরিয়া, জাপান এবং চীনের নেতারা সিউলে মিলিত হওয়ার কয়েকদিন আগে শুক্রবার (২৪ মে) এই নিষেধাজ্ঞার ঘোষণা আসলো।

আল জাজিরা জানিয়েছে, সম্প্রতি পিয়ংইয়ংয়ের বিরুদ্ধে রাশিয়ায় হাজার হাজার কন্টেইনার যুদ্ধাস্ত্র পাঠানোর অভিযোগ আনা হয়েছে।

বিশেষজ্ঞরা ধারণা করছেন যে, পিয়ংইয়ংয়ের সাম্প্রতিক সময়ে যেসব অস্ত্রের পরীক্ষার চালিয়েছে, সেগুলোই ইউক্রেনের যুদ্ধক্ষেত্রে ব্যবহারের জন্য মস্কোতে পাঠানো হয়েছে।

জাপানের শীর্ষ সরকারের মুখপাত্র ইয়োশিমাসা হায়াশি শুক্রবার বলেছেন, মস্কো-পিয়ংইয়ংয়ের মধ্যে কথিত চুক্তির তীব্র নিন্দা জানাচ্ছে টোকিও।

তিনি সাংবাদিকদের বলেন, ‘আমরা ইউক্রেনে মস্কোর আক্রমণকে সমর্থন করার জন্য রাশিয়া-উত্তর কোরিয়া সামরিক সহায়তার সঙ্গে জড়িত ১১টি গোষ্ঠী এবং এক ব্যক্তির সম্পদ জব্দ করতে যুক্তরাষ্ট্রের মতো মিত্রদের সঙ্গে সহযোগিতা করেছি।’

তিনি আরও বলেন, ‘এটি জাতিসংঘের নিরাপত্তা নীতিমালার লঙ্ঘন। জাতিসংঘের নিরাপত্তা নীতিমালা অনুযায়ী উত্তর কোরিয়ার সঙ্গে পিয়ংইয়য়ের অস্ত্র সম্পর্কিত চুক্তি এবং অস্ত্র স্থানান্তর স্পষ্টভাবে নিষিদ্ধ।’

এদিকে জাপানের আসাহি সংবাদপত্র জানিয়েছে, নয়টি গোষ্ঠী ও ব্যক্তি এবং সাইপ্রাসে অবস্থিত অন্য দুটি সংস্থা উত্তর কোরিয়া থেকে অস্ত্র পরিবহনে সহায়তা করেছিল বলে অভিযোগ রয়েছে।

গত আগস্টে মার্কিন ট্রেজারি ডিপার্টমেন্ট অনুরূপ নিষেধাজ্ঞা আরোপ করেছিল।
তখন তারা বলেছিল, ইউক্রেনে ভারী অস্ত্র হারাচ্ছে রাশিয়া। তাই মস্কোর প্রতি পিয়ংইয়ংসহ তার কয়েকটি মিত্র সহায়তার হাত বাড়িয়েছে।

;