ইয়েমেনে বিমান হামলায় নিহত ২৩



সেন্ট্রাল ডেস্ক ৩

  • Font increase
  • Font Decrease
ইয়েমেনের বিমান হামলায় কমপক্ষে ২৩ জন নিহত হয়েছে। সৌদি আরবের বিমানবাহিনী সোমবার ইয়েমেনের বিভিন্ন এলাকায় হামলা চালালে এ ঘটনা ঘটে। নাম প্রকাশে অনিচ্ছুক একটি সূত্র আল মাসিরা টেলিভিশন চ্যানেলকে জানিয়েছে, সৌদি জঙ্গিবিমান সোমবার ইয়েমেনের পশ্চিমাঞ্চলীয় হুদায়দা প্রদেশের আল গারাহি শহরের একটি বাজারের বাইরে কয়েক দফা বোমা বর্ষণ করলে অন্তত ২০ ব্যক্তি নিহত হয়। হামলায় আহত হয়েছে আরো আট জন। অন্যদিকে একই প্রদেশের জাবাল রা শহরের একটি মহাসড়কে সৌদি বাহিনীর আলাদা হামলায় আরো ৩ ব্যক্তি নিহত হয়। ২০১৫ সালের ২৬ মার্চ থেকে সৌদি আরব ইয়েমেনের ওপর সামরিক আগ্রাসন শুরু করেছে এবং এ পর্যন্ত সরাসরি যুদ্ধের কারণে কমপক্ষে ১৩ হাজার ৬০০ মানুষ মারা গেছেন। এছাড়া, যুদ্ধের কারণে সৃষ্ট দুর্ভিক্ষ ও কলেরায় মারা গেছেন এর চেয়ে অনেক বেশি মানুষ।
   

ফের আসছে অরোরা বোরিয়ালিস



আন্তর্জাতিক ডেস্ক, বার্তা২৪.কম
ছবি: সংগৃহীত

ছবি: সংগৃহীত

  • Font increase
  • Font Decrease

শক্তিশালী সৌরঝড়ের কারণে গত ১০ মে বিশ্বের বিভিন্ন প্রান্তে নর্দান লাইটস বা অরোরা বোরিয়ালিস দেখার সুবর্ণ সুযোগ হয়েছিল। আগামী দুই সপ্তাহের মধ্যেই আবারো পৃথিবীর দিকে শক্তিশালী সৌরঝড় আসবে বলে জানিয়েছেন বিজ্ঞানীরা। 

যুক্তরাষ্ট্রের ন্যাশনাল ওশানিক অ্যান্ড অ্যাটমোসফিয়ারিক অ্যাডমিনিস্ট্রেশনের (এনওএএ) বিজ্ঞানীদের বরাত দিয়ে ব্রিটিশ সংবাদমাধ্যম বিবিসি এই তথ্য জানিয়েছে।

প্রতিবেদনে বলা হয়, আগামী দুই সপ্তাহের মধ্যেই এই সৌরঝড়ের দেখা মিলতে পারে। বাংলায় এ ঝড়কে বলা হয় মেরুজ্যোতি। 

যুক্তরাষ্ট্রের ন্যাশনাল ওশানিক অ্যান্ড অ্যাটমোসফিয়ারিক অ্যাডমিনিস্ট্রেশন (এনওএএ) এ ঝড়কে ‘অতি প্রচণ্ড’ ভূ-চৌম্বকীয় (জিওম্যাগনেটিক) ঝড় হিসেবে উল্লেখ করেছে। বিশেষজ্ঞরা বলছেন, দুই দশকের মধ্যে পৃথিবীতে আঘাত হানা এটি সবচেয়ে শক্তিশালী সৌরঝড় ছিল।

বিজ্ঞানীরা বলছেন, আসন্ন সৌরঝড়টি আগেরটির চেয়ে বড় ও জটিল হওয়ার সম্ভাবনা রয়েছে। এটি পৃথিবীর চৌম্বক ক্ষেত্রে আঘাত হানবে। ফলে আগের চেয়ে আরও বেশি অরোরা বা মেরুজ্যেতি তৈরি হতে পারে।

স্পেস ওয়েদার প্রেডিকশন সেন্টার জানিয়েছে, সূর্য যখন প্রচুর পরিমাণ শক্তি উগরে দেয় বা নির্গত করে ঠিক সেই সময়ে এই রকম ভূচৌম্বকীয় ঝড়ের সৃষ্টি হয়। সূর্যের বাইরের বায়ুমণ্ডল থেকে চুম্বকীয় প্লাজমার বড় অগ্ন্যুৎপাত এটি। পরে এটি জিওম্যাগনেটিক স্টর্মে পরিণত হয়।

আমেরিকান মহাকাশ গবেষণা সংস্থা নাসার রিপোর্ট অনুযায়ী, সূর্য তার ১১ বছরের দীর্ঘ সৌরচক্র অতিক্রম করছে। এই কারণে, করোনাল ম্যাস ইজেকশন (সিএমই) এবং সোলার ফ্লেয়ার সূর্যের মধ্যে ঘটছে, যা ২০২৫ সাল পর্যন্ত চলতে থাকবে। সেপ্টেম্বর ২০১৭-এর পর এখন পর্যন্ত সূর্যের মধ্যে সবচেয়ে বড় সৌর শিখা দেখা গেছে।

;

ফাইজার-বায়োএনটেকের বিরোধ মামলায় মডার্নার জয়



আন্তর্জাতিক ডেস্ক, বার্তা২৪.কম
ছবি: সংগৃহীত

ছবি: সংগৃহীত

  • Font increase
  • Font Decrease

ফাইজার ও বায়োএনটেকের সঙ্গে কভিড-১৯ টিকা নিয়ে চলমান বিরোধে মডার্নার পক্ষে রায় দিয়েছে ইউরোপিয়ান পেটেন্ট অফিস (ইপিও)। এমআরএনএ-ভ্যাকসিন পেটেন্টধারী হিসেবে প্রতিদ্বন্দ্বী কোম্পানির কাছ থেকে মুনাফার অংশ পেতে এ রায় মার্কিন কোম্পানিটিকে সাহায্য করবে।

ফাইন্যান্সিয়াল টাইমস এর প্রতিবেদনে এই তথ্য জানানো হয়েছে।

প্রতিবেদনে বলা হয়, গত সপ্তাহের শেষ দিকে দেয়া রায়ে ইপিও দুটি বিতর্কিত পেটেন্টের মধ্যে একটির বৈধতা বহাল রাখার সিদ্ধান্ত দেয়। এতে ফাইজার ও বায়োএনটেক তাদের অতিবিক্রীত টিকা নিয়ে বিপত্তিতে পড়ল।

এ বিষয়ে মডার্নার পক্ষ থেকে বলা হয়েছে, ‘আমরা ঘোষণা করতে পেরে আনন্দিত যে ইউরোপিয়ান পেটেন্ট অফিস মডার্নার ইপি৯৪৯ পেটেন্টের বৈধতা বজায় রাখার সিদ্ধান্ত নিয়েছে। এটি ইউরোপের বিভিন্ন দেশের আদালতে ফাইজার ও বায়োএনটেকের বিরুদ্ধে দাবি করা মূল পেটেন্ট নিয়ে অভিযোগগুলোর একটি।’

ইপিওর রায়ের বিরুদ্ধে আপিল করার জন্য নয় মাস সময় দেয়া হয়েছে। ফাইজার সে প্রক্রিয়া অংশগ্রহণের ইঙ্গিত দিলেও বায়োএনটেক কোনো মন্তব্য করেনি। ১৬ মে মৌখিক রায় দেয়া হয়েছে, যা জুন নাগাদ লিখিতভাবে প্রকাশ হতে পারে।

এর আগে ইউরোপ ও যুক্তরাষ্ট্রের বেশ কয়েকটি আদালতে কভিড-১৯ ভ্যাকসিন থেকে মুনাফার অংশ পেতে ফাইজার ও বায়োএনটেকের বিরুদ্ধে মামলা করে মডার্না। কোম্পানিটি বলেছে যে, ভ্যাকসিন কোম্পানি দুটি তাদের পেটেন্ট লঙ্ঘন করেছে।

পেটেন্ট নিয়ে কোম্পানিগুলোর বিরোধ বেশ পুরনো। ২০১১ ও ২০১৬ সালে মডার্নার পেটেন্ট অবৈধ উল্লেখ করে মামলা করে ফাইজার ও বায়োএনটেক। কিন্তু দুবারই অভিযোগ অবৈধ হিসেবে খারিজ হয়ে যায়।

মামলায় চূড়ান্তভাবে জিতলে কভিড টিকার বিলিয়ন বিলিয়ন ডলার ব্যবসায় মডার্নার হিস্যা রাতারাতি বেড়ে যাবে। শুধু ২০২২ সালে এ কোম্পানিগুলো টিকা বিক্রি করে ৭ হাজার ৩২০ কোটি ডলার আয় করেছে। তবে মহামারী স্তিমিত হয়ে এলে ভ্যাকসিনের চাহিদা কমে যাওয়ায় তিনটি ফার্মা গ্রুপের শেয়ারের দাম পড়ে যায়।

মডার্নার আওতায় থাকা ৯৪৯ পেটেন্টটি শরীরের রোগ প্রতিরোধ ক্ষমতা ও এমআরএনএর প্রতিক্রিয়া সঙ্গে সম্পর্কিত। মডার্নার এ আবিষ্কার শুধু কভিড-টিকার মধ্যেই সীমিত নয়, বরং একই বৈশিষ্ট্য ভবিষ্যতের এমআরএনএ-ভিত্তিক চিকিৎসার ক্ষেত্রেও প্রয়োগ করা যেতে পারে। এ হিসেবে পেটেন্টটি সামনেও লাভজনক থাকছে। ইপিও জানিয়েছে, মডার্নার ৯৪৯ পেটেন্ট সংশোধিত আকারে বজায় রাখা হয়েছে।

গত বছর একটি বিকল্প পেটেন্টের জন্য গেলে ইপিওর কাছে বৈধতা পায় মডার্না, যা ৫৬৫ নামে পরিচিত। এটি করোনাভাইরাস ও অন্যান্য শ্বাসযন্ত্রের রোগ প্রতিরোধের লক্ষ্যে এমআরএনএ-ভিত্তিক আরেকটি প্রযুক্তি। সেই সিদ্ধান্তের বিরুদ্ধে আপিল করছে মডার্না।

অবশ্য ইপিওর রায়ে পেটেন্টের বিষয়টি চূড়ান্তভাবে সীমিত নয়। একাধিক দেশের আদালতে এ বিষয়ে অভিযোগ করেছে মডার্না। আদালতগুলো পেটেন্টের বৈধতা এবং ফাইজার ও বায়োএনটেক তা লঙ্ঘন করেছে কিনা সে বিষয়ে রায় দিতে থাকবে। জরিমানার বিষয়েও আদালত সিদ্ধান্ত নেবেন।



;

যুক্তরাজ্যে পুনর্ব্যবহারযোগ্য প্লাস্টিক শনাক্তের নতুন উদ্যোগ



আন্তর্জাতিক ডেস্ক, বার্তা২৪.কম
ছবি: সংগৃহীত

ছবি: সংগৃহীত

  • Font increase
  • Font Decrease

যুক্তরাজ্যে প্লাস্টিকের ব্যবহার নিয়ে নিয়ন্ত্রক সংস্থাগুলোর নজরদারি বাড়ছে। একই সঙ্গে বাণিজ্যিক প্রতিষ্ঠানগুলোও পুনর্ব্যবহারযোগ্য উপকরণের দিকে ঝোঁক বাড়িয়েছে। এর আওতায় শিগগিরই পুনর্ব্যবহারের প্যাকেজিং শনাক্তে নতুন ধরনের প্রযুক্তি ব্যবহার করতে যাচ্ছে চেইন স্টোর ব্র্যান্ড মার্কস অ্যান্ড স্পেন্সর। এ প্রযুক্তির মাধ্যমে পানীয়ের বোতল, কার্টন ও অন্যান্য প্লাস্টিকের প্যাকেজিংয়ের গন্তব্য সহজে খুঁজে বের করা যাবে। 

দ্য গার্ডিয়ানের প্রতিবেদনে এই তথ্য জানানো হয়েছে।

পলিট্যাগ নামের সংস্থাটির প্যাকেজিংয়ে অদৃশ্য ট্যাগ প্রিন্ট করা থাকে। এতে থাকা বার্তা প্লাস্টিকের পুনর্ব্যবহার কেন্দ্রে থাকা ইলেকট্রনিক যন্ত্রগুলো পড়তে পারে। যার মাধ্যমে একক ব্যবহারসহ বিভিন্ন ধরনের প্লাস্টিক সম্পর্কে বিস্তারিত জানা যাবে। এ অদৃশ্য ট্যাগ-সংবলিত পণ্য তিন মাসের মধ্যে এমঅ্যান্ডএসের তাকে পাওয়া যাবে।

এর আগে সিস্টেমটির বিভিন্ন দিক কো-অপ, অ্যালডি ও ওকাডোর মতো চেইন প্রতিষ্ঠানে পরীক্ষা করা হয়েছে। তবে এবারই প্রথম পূর্ণাঙ্গভাবে কোনো স্টোরে এর ব্যবহার হচ্ছে।

প্রকল্পের অংশ হিসেবে উত্তর আয়ারল্যান্ড ও উত্তর লন্ডনের এডমন্টনে পুনর্ব্যবহারের স্থাপনায় ট্যাগ পড়তে পারে এমন যন্ত্র ইনস্টলেশনের জন্য অর্থায়ন করবে এমঅ্যান্ডএস। এরই মধ্যে ওয়েলশ সরকার তিনটি কেন্দ্রে এ ধরনের যন্ত্র ইনস্টলেশনের জন্য অর্থায়ন করছে।

এক বছরের মধ্যে ১২টিরও বেশি কেন্দ্রে কাজ করার লক্ষ্য নিয়েছে বলে জানিয়েছে পলিট্যাগ। এর মাধ্যমে যুক্তরাজ্যের গৃহস্থালি থেকে প্লান্টে যাওয়া একক ব্যবহারের প্লাস্টিক বর্জ্যের অর্ধেকই তাদের আওতায় আসবে। আশা কারা হচ্ছে, বাজারের অন্য খুচরা পণ্য বিক্রেতারা পুনর্ব্যবহার কেন্দ্রে অর্থায়ন করবে। এ ধরনের ৪৮টি কেন্দ্রে যুক্ত হলে ৯৫ শতাংশ পরিবারের বর্জ্য পুনর্ব্যবহারযোগ্য প্রকল্পের আওতায় আনা যাবে বলে জানিয়েছে পলিট্যাগ।

এদিকে আগামী বছর থেকে এক্সটেনডেট প্রডিউসর রেসপনসিবিলিটি (ইপিআর) নামের নতুন প্রকল্প চালু করতে যাচ্ছে যুক্তরাজ্য সরকার। এতে খুচরা বিক্রেতাদের প্লাস্টিকের ব্যবহারের জন্য আলাদা ফি দিতে হবে।

ইপিআরের আওতায় খুচরা বিক্রেতারা পণ্যে ব্যবহৃত প্যাকেজিংয়ের তথ্য সংশ্লিষ্ট দপ্তরকে জানাতে বাধ্য। মূলত উন্নত পুনর্ব্যবহারযোগ্য অবকাঠামো নির্মাণে বিক্রেতাদের দেয়া ফির একটি অংশ ব্যবহার হবে। পলিট্যাগ ব্যবহারের মাধ্যমে তারা এ ফি থেকে কিছুটা ছাড়ও পেতে পারেন।

পলিট্যাগের প্রধান নির্বাহী অ্যালিস র‌্যাকলি বলছেন, ‘এ ব্যবস্থাপনা প্লাস্টিকের পাত্র ও বোতল বাছাই করতে সহায়তা করবে। রাসায়নিকের মাধ্যমে দূষিত হয় এমন সামগ্রীর চেয়ে খাবারের প্যাকেজিংয়ে ব্যবহৃত প্লাস্টিকের গুরুত্ব বেশি। পলিট্যাগের মাধ্যমে এগুলো আরো সহজে আলাদা করা যেতে পারে।’

তিনি আরো বলেন, ‘‌পণ্যে ব্যবহৃত প্লাস্টিক সঠিকভাবে রিসাইকেল করা হয়েছে তা দেখানোর মাধ্যমে খুচরা বিক্রেতারা লাভবান হবেন। এটি কম ইপিআর ফি দেয়ার উপায় হিসেবে ব্যবহার করতে পারবেন তারা।

;

ইরানে দুই নারীসহ ৭ জনের মৃত্যুদণ্ড কার্যকর



আন্তর্জাতিক ডেস্ক, বার্তা২৪.কম
ছবি: সংগৃহীত

ছবি: সংগৃহীত

  • Font increase
  • Font Decrease

মাদকসহ বিভিন্ন অপরাধে সাতজনের মৃত্যুদণ্ড কার্যকর করেছে ইরান। শনিবার (১৮ মে) ফাঁসিতে ঝুলিয়ে তাদের মৃত্যুদণ্ড কার্যকর করা হয়। মৃত্যুদণ্ড কার্যকর করা ব্যক্তিদের মধ্যে দুজন নারী রয়েছেন। টাইমস অব ইসরায়েলের এক প্রতিবেদনে এ তথ্য জানানো হয়েছে।

নরওয়েভিত্তিক ইরান হিউম্যান রাইটস (আইএইচআর) জানিয়েছে, ইরানের উত্তর-পশ্চিম অঞ্চলের উর্মিয়া কারাগারে মাদকের বিভিন্ন মামলায় দোষী সাব্যস্ত হওয়ায় পাঁচজন পুরুষের সঙ্গে দুজন নারীর মৃত্যদণ্ড কার্যকর করা হয়েছে। তাদের মধ্যে পারভীন মোসাভি নামের দুই সন্তানের এক জননীও রয়েছেন।

এ ছাড়া নিসাপুরে ফাতেমিহ আব্দুল্লাহি নামের অপর এক নারীর মৃত্যুদণ্ড কার্যকর করা হয়েছে। তার বিরুদ্ধে নিজের স্বামীকে হত্যার অভিযোগ করা হয়েছে।

আইএইচআর জানিয়েছে, চলতি বছর এখন পর্যন্ত ইরানে ২২৩ জনের মৃত্যুদণ্ড কার্যকর করা হয়েছে। এর মধ্যে চলতি মাসেই অন্তত ৫০ জনের মৃত্যুদণ্ড কার্যকর করা হয়।

প্রতিবেদনে বলা হয়েছে, এপ্রিলে পার্সিয়ান নববর্ষ এবং রমজানের ছুটির শেষে একটি নতুন ঢেউ শুরু হয়েছিল। তখন থেকে ১১৫ জনের মৃত্যুদণ্ড দেওয়া হয়েছে। এর মধ্যে ছয়জন নারী রয়েছেন।

এদিকে আগামীকাল সোমবার (২০ মে) এক ইহুদি যুবকের মৃত্যুদণ্ড দিতে পারে ইরান। ইরান হিউম্যান রাইটস জানিয়েছে, ওই যুবকের নাম আরভিন ঘহরেমানি। তার বিরুদ্ধে হত্যার অভিযোগ রয়েছে। এ ছাড়া কামরান শেখেহ নামের এক কুর্দি নাগরিকও একই ঝুঁকিতে রয়েছেন।

;