রিলায়েন্স নাকি টাটা, কে হচ্ছে জেটের ত্রাতা?



ইশতিয়াক হুসাইন, স্পেশাল করেসপন্ডেন্ট, বার্তা২৪.কম
জেট এয়ারওয়েজের একটি উড়োজাহাজ, ছবি: সংগৃহীত

জেট এয়ারওয়েজের একটি উড়োজাহাজ, ছবি: সংগৃহীত

  • Font increase
  • Font Decrease

ভারতের সবচেয়ে দ্রুত বর্ধনশীল বেসরকারি এয়ারলাইন্স জেট এয়ারওয়েজ বন্ধ হয়ে যাওয়ার খবর এখন আর নতুন নয়। ২৫ বছরের মধ্যে এয়ারলাইন্সটি হয়ে উঠেছিল দক্ষিণ এশিয়ার সবচেয়ে বৃহৎ বিমান সংস্থায়। অথচ আর্থিক সংকটে পড়ে এয়ারলাইন্সটি এখন ডুবতে বসেছে। এর সঙ্গে সরাসরি জড়িত কোম্পানির ১৬ হাজারের বেশি মানুষের জীবিকা।

শুধু মানুষের জীবিকাই নয়, এর সঙ্গে জড়িয়ে রয়েছে এই অঞ্চলে বিমান চলাচল খাতের ভবিষ্যৎ। যদি জেট এয়ারওয়েজ পুনরায় ঘুরে না দাঁড়াতে পারে, তাহলে বিমান চলাচল খাতের জন্য তা হবে অশনি সংকেত। সবার মুখেই এখন একটিই প্রশ্ন, ডুবন্ত এই এয়ারলাইন্সকে কে টেনে তুলবে?

এয়ারলাইন্সটির হাজার হাজার কর্মী জেট এয়ারকে উদ্ধারে সরাসরি মোদি সরকারের হস্তক্ষেপ কামনা করেছিলেন। কিন্তু এখন জাতীয় নির্বাচন চলছে। তাছাড়া ভারতের রাষ্ট্রায়ত্ত এয়ারলাইন্স এয়ার ইন্ডিয়া মাথার ওপর ৫০ হাজার কোটি রুপির ঋণ।

বিমান চলাচল বিশেষজ্ঞরা বলছেন, খুঁড়িয়ে খুঁড়িয়ে চলা এয়ার ইন্ডিয়াকেই যেখানে সরকার ঋণের বোঝা থেকে বের করতে পারছে না, সেখানে আরেকটি এয়ারলাইন্সকে উদ্ধার করার মতো আর্থিক সামর্থ্য সরকারের কতটুকু রয়েছে, তা নিয়ে প্রশ্ন রয়েছে।

তবে এতসব অনিশ্চয়তার মধ্যেও জেট এয়ারওয়েজকে উদ্ধারে ত্রাতা হিসেবে আলোচনা হচ্ছে কয়েকটি কোম্পানির নাম। আলোচিত কোম্পানিগুলোর মধ্যে রিলায়েন্স ও টাটা কোম্পানির নাম রয়েছে সবার ওপরে। অন্য কোম্পানিগুলোর নাম এখনো প্রকাশ্যে আসেনি। ভারতের বিমান চলাচল খাতে এখন সবচেয়ে আলোচিত বিষয় কে হচ্ছে জেট এয়ারওয়েজের ত্রাতা। রিলায়েন্স নাকি টাটা?

এশিয়ার সবচেয়ে ধনী ব্যক্তি রিলায়েন্সের চেয়ারম্যান মুকেশ আম্বানির সঙ্গে জেটের মালিক নরেশ গয়ালের সঙ্গে সখ্যতা বহু পুরাতন। এয়ারলাইন্সটির ৫১ শতাংশ শেয়ারের মালিক গয়াল জেটের পরিচালনা পর্ষদ থেকে পদত্যাগের আগে আর্থিক সহায়তা চেয়ে আম্বানির শরণাপন্ন হয়েছিলেন। তখন রিলায়েন্স তেমন কোনো আগ্রহ না দেখালেও এবার নড়েচড়ে বসতে পারেন বলে অনেকের ধারণা। তবে সেক্ষেত্রে সরাসরি না এসে জেটের অন্যতম মালিক মধ্যপ্রাচ্যের ইতিহাদের মাধ্যমে মালিকানা কিনতে পারেন বলেও আলোচনা চলছে।

২০১৩ সালে আবুধাবি ভিত্তিক ইতিহাদ এয়ারওয়েজ জেট এয়ারের ২৪ শতাংশ মালিকানা কিনে নেয়। চলতি বছরের শেষে নাগাদ ইতিহাদ এয়ারওয়েজ তার পুরো মালিকানা বিক্রি করে দিতে যাচ্ছে বলে কয়েকমাস আগে গণমাধ্যমে এ সংক্রান্ত প্রতিবেদনও প্রকাশিত হয়। যদিও বিষয়টি তখন অস্বীকার করা হয়েছিল।

জানা গেছে, জেটের অপারেশন বন্ধের পর ইতিহাদ জেটের ৪৯ শতাংশ মালিকানা কিনে নিতে পারে। এর বেশি মালিকানা নিতে হলে সরকারের অনুমোদন লাগবে।

যতটুকু জানা গেছে, রিলায়েন্স কনসোর্টিয়ামের মাধ্যমে জেটের ৭৬ শতাংশ মালিকানা নিয়ে নিতে পারে।

ভারতের বৃহৎ শিল্প গ্রুপ টাটা জেট এয়ার কিনে নিতে পারে এই আলোচনাও চলছিল অনেক দিন ধরে। বিশেষ করে এয়ারলাইন্সটি বন্ধ হওয়ার হয়ে যাওয়ার বেশ কয়েকমাস আগে থেকেই এ আলোচনা চলছে।

টাটার মালয়েশিয়ার বাজেট ক্যারিয়ার এয়ার এশিয়া ইন্ডিয়া ও সিঙ্গাপুর এয়ারলাইন্সের বাজেট ক্যারিয়ার ভিস্তারা এয়ারলাইন্স পরিচালনার অভিজ্ঞতা রয়েছে। সেই দিক থেকে এত বড় একটি এয়ারলাইন্স যার বহরে ১২০টি উড়োজাহাজ রয়েছে, সেটা টাটা কিনে নিতে পারে বলে মনে করছেন সংশ্লিষ্টরা।

তবে সেক্ষেত্রে টাটা ধীরে চল নীতি অবলম্বন করেছে। এখনই এ নিয়ে কোনো আগ্রহ দেখাচ্ছে না তারা। জেট দেউলিয়া ঘোষণার আগে তারা এ নিয়ে কোনো ধরনের পদক্ষেপ নেবে কিনা, এমনটিই আলোচনা হচ্ছে।

এ খাতের সঙ্গে সংশ্লিষ্টরা মনে করছেন, জেট এয়ার যারাই কিনুক না কেন, এ বিষয়ে দ্রুত সিদ্ধান্ত নেওয়া উচিত। নতুবা জেটের দক্ষ কর্মীদের অনেককেই এরই মধ্যে প্রতিযোগী এয়ারলাইন্সগুলো নেওয়া শুরু করেছে। এর বাইরেও অনেক দিন ধরে ফ্লাইট বন্ধ থাকলে জেট এয়ারওয়েজের স্লটসমূহ (সুনির্দিষ্ট গন্তব্যে উড়োজাহাজ অবতরণের অনুমোদন) হারাতে হবে। তখন পুনরায় এসব স্লট ফিরে পেয়ে ওইসব গন্তব্যে যাত্রী পাওয়াও অনেক কঠিন হবে।

আর্থিক সংকট ও বাজেট এয়ারলাইন্সসমূহের কাছে মার খেয়ে ভারতে বিমান চলাচল খাতে দুরবস্থা নতুন কোনো সংবাদ নয়। আর্থিক সংকটে পড়ে ২০১২ সালে কিংফিশারের অপারেশন বন্ধ হয়ে যাওয়া গিয়েছিল।

বর্তমানে জেটের দেনার পরিমাণ ৮ হাজার কোটি টাকারও বেশি। মূলত ব্যাংকসমূহ থেকে জেট এয়ারওয়েজকে কেউ ঋণ দিতে না হওয়াতেই এয়ারলাইন্সটি বন্ধ হওয়ার অন্যতম প্রধান কারণ। আর্থিক ঋণদাতা প্রতিষ্ঠানসমূহ থেকে এমন একটি চাপ ছিল যে, নরেশ গয়াল পদত্যাগ করলে তারা প্রতিষ্ঠানটিকে ঋণ দেবেন, এমন একটি আশ্বাস দেওয়া হয়েছিল। গেল মাসে গয়াল ও তার স্ত্রী এয়ারলাইন্সের পরিচালনা বোর্ড থেকে পদত্যাগ করেন। এরপর ঋণের বদলে এয়ারলাইন্সের ভাগ্যে নেমে আসে কালো মেঘ, যে মেঘে এখনো ঢাকা পড়ে আছে জেট এয়ারওয়েজ।

   

রোমানিয়ায় কার্গো জাহাজ ডুবে নিখোঁজ ৩



আন্তর্জাতিক ডেস্ক, বার্তা২৪.কম
ছবি: সংগৃহীত

ছবি: সংগৃহীত

  • Font increase
  • Font Decrease

রোমানিয়ার উপকূলে একটি কার্গো জাহাজ ডুবে ওই জাহাজে থাকা তিন সিরীয় নাবিক নিখোঁজ হয়েছেন। তাদের খুঁজতে কৃষ্ণ সাগরে অভিযান চালাচ্ছে দেশটির নৌবাহিনী

শনিবার (১৮ মে) সকালে ‘মোহাম্মদ জেড’ নামের তানজানিয়ার পতাকাবাহী জাহাজটি রোমানিয়ান শহর সান্তু জর্জে থেকে ২৬ নটিক্যাল মাইল দূরে ডুবে যায়। ওই সময় জাহাজটিতে ১১ জন ক্রু ছিলেন। যার মধ্যে নয়জন সিরিয়ার এবং দুজন মিসরের নাগরিক ছিলেন বলে এক বিবৃতিতে জানিয়েছে রোমানিয়ার নৌবাহিনী।

তারা আরও জানিয়েছে, ভোর ৪টার দিকে দুর্ঘটনা সম্পর্কে জানতে পেরে ঘটনাস্থলে নৌ সেনা ও পুলিশ সদস্যদের পাঠানো হয়। ওই সময় কাছাকাছি থাকা দুটি বাণিজ্যিক জাহাজও উদ্ধার অভিযানে অংশ নেয়।

জাহাজের ৮ নাবিককে কাছে থাকা একটি বাণিজ্যিক জাহাজই উদ্ধার করে। কিন্তু তিনজন নিখোঁজ হয়ে যান। এই তিনজনের সবাই সিরিয়ার নাগরিক। কী কারণে জাহাজটি ডুবে গেলো সেই তথ্য এখনো জানা যায়নি।

;

ইরানে দুই নারীসহ ৭ জনের ফাঁসি কার্যকর



আন্তর্জাতিক ডেস্ক, বার্তা২৪.কম
ছবি: সংগৃহীত

ছবি: সংগৃহীত

  • Font increase
  • Font Decrease

বিভিন্ন অপরাধে অভিযুক্ত দুই নারীসহ সাতজনের ফাঁসি কার্যকর করেছে মধ্যপ্রাচ্যের দেশ ইরান।

শনিবার (১৮ মে) তাঁদের এ দণ্ড কার্যকর করা হয়। খবর এএফপি। 

নরওয়েভিত্তিক মানবাধিকার প্রতিষ্ঠান ইরান হিউম্যান রাইটস (আইএইচআর) এক বিবৃতিতে এ তথ্য জানিয়েছে।

এক বিবৃতিতে আইএইচআর বলেছে, ফাঁসি কার্যকর করা দুই নারীর মধ্যে একজন হলেন পারভিন মুসাভি। ৫৩ বছর বয়সী এই নারী দুই সন্তানের জননী। তাকে মাদক-সংক্রান্ত মামলায় দোষী সাব্যস্ত করে ফাঁসি দেওয়া হয়েছে। আরেক নারী হলেন ফাতেমেহ আবদুল্লাহি (২৭)। স্বামীকে হত্যার অভিযোগ প্রমাণিত হওয়ায় তার ফাঁসি কার্যকর করা হয়।

বার্তাসংস্থা এএফপির প্রতিবেদন থেকে জানা গেছে, মুসাভি চার বছর ধরে কারাগারে ছিলেন। মামলার অভিযোগপত্রে উল্লেখ রয়েছে, পাঁচ কেজি পরিমাণ মাদকের একটি প্যাকেজ বহন করার জন্য এই নারীকে ১৫ ইউরোর সমপরিমাণ অর্থ দেওয়া হয়েছিল।

আইএইচআর জানিয়েছে, এ বছর ইরানে এখন পর্যন্ত ২২৩ জনের মৃত্যুদণ্ড কার্যকর করা হয়েছে। এর মধ্যে চলতি মাসে অন্তত ৫০ জনকে মৃত্যুদণ্ড দেওয়া হয়েছে।

;

সৌদি আরবে বিকিনি পরেই হাঁটলেন মডেলরা!



আন্তর্জাতিক ডেস্ক বার্তা২৪.কম
ছবি : সংগৃহীত

ছবি : সংগৃহীত

  • Font increase
  • Font Decrease

রক্ষণশীলতার বেড়াজাল থেকে ধীরে ধীরে বেরিয়ে আসছে সৌদি আরব। দেশটিতে নারীদের পোশাক-পরিচ্ছদ নিয়ে বিধি-নিষেধও উঠছে ধাপে ধাপে।

এ বছর প্রথম মিস ইউনিভার্স প্রতিযোগিতায়ও সৌদির এক মডেলকে দেখা গেছে। বোরখা খুলে বিকিনি পরেই র‌্যাম্পে হেঁটেছিলেন ২৭ বছরের রুমি আলকাহতানি।

মিন্ট জানিয়েছে, এবার এক ঐতিহাসিক মুহূর্তের সাক্ষী হয়েছে পুরো বিশ্ব। সেটা হলো, এই প্রথম সেই দেশে বিকিনি পরেই ফ্যাশন শো’তে হাঁটেছেন মডেলরা।

সৌদিতে শুক্রবার (১৭ মে) রেড সি ফ্যাশন উইকের দ্বিতীয় দিন ছিল। আর সেখানেই এই বিপ্লব ঘটেছে বলে জানা গেছে। সেন্ট রেজিস রেড সি রিসর্টের সুইমিং পুলের পাশেই আয়োজন করা হয়েছিল সেই ফ্যাশন শো’র।

ওই ফ্যাশন শো’র ভিডিও এখন সামাজিক যোগাযোগমাধ্যমে ভাইরাল। ভিডিওতে দেখা যাচ্ছে, মরক্কোর পোশাক ডিজাইনার ইয়াসমিনা কাঞ্জলের তৈরি রং-বেরঙের বিকিনিতে একে একে হেঁটে চলছেন সুন্দরী মডেলরা।

মডেলদের কারও কাঁধ ছিল উন্মুক্ত, কারও বক্ষখাঁজ স্পষ্ট। তবে, বিকিনি পোশাক পরলেও অনেক মডেলই ক্যামেরাবন্দি হয়েছেন মাথা ঢেকে। খানিকটা হিজাবের মতো করেই মাথায় স্কার্ফ বাঁধতে দেখা গেছে তাদের।

সৌদির মাটিতে প্রথমবার বিকিনি পরিয়ে মডেলদের হাঁটানো নিয়ে উচ্ছ্বাস প্রকাশ করেন ইয়াসমিনাও। সংবাদমাধ্যমকে দেওয়া এক সাক্ষাৎকারে তিনি বলেন, “সৌদি আরব নিঃসন্দে অত্যন্ত রক্ষণশীল একটি দেশ। এই দেশে পা রেখেই বুঝেছিলাম বিকিনি ফ্যাশন শো’র দিনটি এই দেশের ইতিহাসে লেখা হবে। রক্ষণশীল সংস্কৃতির কথা মাথায় রেখেই আমরা রুচিশীল বিকিনিগুলোর নকশা করেছি। এই ফ্যাশন শো’তে অংশ নিতে পেরে আমি সম্মানিত বোধ করছি।’’

;

ব্রাজিলে প্রাকৃতিক বিপর্যয়ে মৃতের সংখ্যা বেড়ে ১৫৪



আন্তর্জাতিক ডেস্ক বার্তা২৪.কম
ছবি : সংগৃহীত

ছবি : সংগৃহীত

  • Font increase
  • Font Decrease

ব্রাজিলের দক্ষিণের রিও গ্রান্ডে ডো সুল রাজ্যে ঝড় ও বন্যায় মৃতের সংখ্যা বেড়ে ১৫৪ জনে দাঁড়িয়েছে।

দেশটির বেসামরিক প্রতিরক্ষা সংস্থা শুক্রবার (১৭ ) জানিয়েছে, গত ২৯ এপ্রিল থেকে শুরু হওয়া প্রাকৃতিক বিপর্যয়ে মৃতের সংখ্যা প্রায় প্রতিদিনই বেড়েছে।

সংস্থাটির মতে, রিও গ্র্যান্ডে ডো সুলের অন্তত ৪৬১টি পৌরসভায় প্রায় ২.৩ মিলিয়ন মানুষ ক্ষতিগ্রস্ত হয়েছে এবং মোট ৬ লাখ ২০ হাজার মানুষকে আশ্রয়কেন্দ্রে সরিয়ে নেওয়া হয়েছে।

সংস্থাটি আরও জানিয়েছে, ১৯ দিনের জরুরি অবস্থার মধ্যে ৮২ হাজারেরও বেশি মানুষকে উদ্ধার করা হয়েছে।

উল্লেখ্য, নজিরবিহীন প্রাকৃতিক বিপর্যয়ের কারণে রাজ্যটিতে ভারী বৃষ্টিপাত হয়েছে। এর ফলে দক্ষিণ ব্রাজিলের ভয়াবহ বন্যা ও ঝড়ের সৃষ্টি হয়।

রাজ্যেটির রাজধানী পোর্তো আলেগ্রের সালগাদো ফিলহো আন্তর্জাতিক বিমানবন্দরটি প্লাবিত হওয়ায় সেটি বন্ধ করে দেওয়া হয়েছে বলে জানা গেছে।

এদিকে, দেশে ভয়াবহ বন্যার কারণে চিলিতে তার রাষ্ট্রীয় সফর স্থগিত করেছেন ব্রাজিলের প্রেসিডেন্ট লুইজ ইনাসিও দা সিলভা।

প্রেসিডেন্টের কার্যালয় থেকে গত সোমবার (১৪ মে) জানিয়েছিল যে, বন্যা পরিস্থিতি পর্যবেক্ষণের প্রয়োজনীয়তার কারণে আগামী ১৭ ও ১৮ মে প্রেসিডেন্টের চিলি সফর হচ্ছে না।

ব্রাজিলের সরকারি হিসেবে বলা হয়েছে, বন্যার ফলে এখনও ১২৭ জন নিখোঁজ রয়েছেন।

;