ছাত্রের অভাব, স্কুলে ভর্তি হচ্ছেন দাদিরা!



ফাওজিয়া ফারহাত অনীকা, স্টাফ করেসপন্ডেন্ট
স্কুল বাসে করে স্কুলের পথে ওয়াং, ছবি: সংগৃহীত

স্কুল বাসে করে স্কুলের পথে ওয়াং, ছবি: সংগৃহীত

  • Font increase
  • Font Decrease

প্রতিদিন সকালে ঘুম থেকে উঠে স্কুলের জন্য তৈরি হয়ে স্কুল ব্যাগে বইপত্র গুছানো। এরপর প্রিয় ও পরিচিত হলুদ স্কুল বাসে করে অন্যান্য সহপাঠী ও পরিবারের অন্যান্য তিন সদস্যদের সাথে স্কুলের উদ্দেশে রওনা হন ওয়াং উল-জিউম। আরও খোলাসা করে বললে, সত্তরোর্ধ ওয়াংয়ের স্কুলে যাওয়া হয় তার নাতীনাতনীদের সাথে।

ছোটবেলায় খেলার সাথীদের স্কুলে যেতে দেখে আড়ালে কেঁদেছেন, কষ্ট পেয়েছেন। সমবয়সী গ্রামের অন্যান্য ছেলেমেয়েরা যখন স্কুলে যেত, পড়ালেখা শিখতো তখন ওয়াংকে বাসায় থাকতে হয়েছে, শূকর লালন-পালন করতে হয়েছে, ছোট ভাইবোনদের দেখভাল করতে হয়েছে। এক সময় ঘরকন্না সামলাতে ব্যস্ত ওয়াংয়ের বিয়েও হয়ে যায়। দেখতে দেখতে ছয় ছেলেমেয়েকে বড় করা, তাদের স্কুলে পাঠানো, কলেজে পাঠানো। সাথে সংসারের দায়দায়িত্ব তো আছেই।

এভাবেই পুরো জীবন ওয়াংয়ের কেটে গেছে অক্ষরজ্ঞানহীন অবস্থায়। যে বয়সে তার স্কুলে হেসেখেলে পড়ালেখা শেখার কথা ছিল, সে বয়স পার করে প্রায় ছয় দশক পর ওয়াং এখন স্কুলে যাচ্ছেন, পড়ালেখা শিখছেন।

‘আমি সবসময় স্বপ্ন দেখতাম যে আমার ছেলেমেয়েদের আমি চিঠি লিখবো’ এভাবেই নিজের স্বপ্নের কথাটি ব্যক্ত করেন ওয়াং।

https://img.imageboss.me/width/700/quality:100/https://img.barta24.com/uploads/news/2019/Apr/28/1556428967624.jpg
ক্লাসে পড়ালেখায় ব্যস্ত বয়স্ক ছাত্ররা। 

 

তার এই সাধাসিধে কিন্তু অমূল্য স্বপ্নটি পূরণ করতে এ বছরে দক্ষিণ কোরিয়ার স্থানীয় স্কুলগুলো এগিয়ে এসেছে। স্কুলে ভর্তি করার মতো ছোট শিশুদের না পেয়ে এবং স্কুলের ক্লাসরুম ছাত্রছাত্রীতে পরিপূর্ণ করার লক্ষ্যে এমন পদক্ষেপ নিয়েছে স্কুলগুলো।

বিগত এক বছরে দেশটিতে জন্মহার কমে গেছে আশঙ্কাজনক হারে। গড়ে একজন নারী একজন সন্তানের চেয়ে কম সন্তান জন্ম দিচ্ছেন, যা পুরো বিশ্বের মধ্যে সর্বনিম্ন।

এর প্রভাব সবচেয়ে বেশি দেখা দিয়েছে দেশটির গ্রামাঞ্চলের দিকে। তরুণ দম্পতিরা ভালো চাকরি ও বেতনের জন্য উন্নত দেশে চলে যাওয়ার হার বৃদ্ধি পাওয়ায়, গ্রামাঞ্চলের দিকে স্কুলে যাওয়ার মতো শিশুদের দেখা পাওয়া দুঃসাধ্য হয়ে উঠেছে।

দক্ষিণ কোরিয়ার গ্রামাঞ্চলের অন্যান্য স্কুলের মতো ডাইগু ইলিমেন্টারিতেও ছাত্রদের সংখ্যা কমে গেছে লক্ষণীয়ভাবে। যেখানে প্রতি গ্রেডে (শ্রেণী) সর্বোচ্চ ৯০ জন করে ছাত্র থাকতো, সেখানে এখন পুরো স্কুলে রয়েছে মাত্র ২২ জন ছাত্র।

স্কুলটির প্রধান শিক্ষক লি জু-ইউং আক্ষেপ করে বলেন, ‘আমরা পুরো গ্রামে একজন শিশুকে খুঁজে বেরিয়েছি যাকে প্রথম শ্রেণীতে ভর্তি করাতে পারবো’।

তার কথা থেকেই বোঝা যাচ্ছে, গ্রাম জুড়ে স্কুলে ভর্তি করানোর জন্য ছোট ছেলেমেয়েদের খুঁজে বেরিয়েও কোন লাভ হয়নি। ৯৬ বছর বয়সী পুরনো এই স্কুলটাকে বাঁচিয়ে রাখতেই নিরক্ষর বয়স্কদের স্কুলে ভর্তি করানোর বুদ্ধি আসে লি এর মাথায়।

https://img.imageboss.me/width/700/quality:100/https://img.barta24.com/uploads/news/2019/Apr/28/1556429069269.jpg
অন্যান্য ছাত্রদের সাথে বয়স্ক ছাত্ররা

 

তার এই অভিনব পদক্ষেপে সম্মতি জানিয়েছে ৫৬-৮০ বছর বয়সী সাতজন বৃদ্ধা ভর্তি হন স্কুলে। তাদের মতোই আরও চারজন আগামী বছর স্কুলে ভর্তির ব্যাপারে আগ্রহ প্রকাশ করেছে।

স্কুলে ভর্তি হয়ে প্রথম দিন স্কুলের ক্লাসে যাওয়ার জন্য তৈরি হয়ে আনন্দে কেদে দিয়েছিলেন ওয়াং। ছোটবেলাতেও স্কুলের জন্য কেঁদেছিলেন তিনি। তবে সেটা ছিল দুঃখের কান্না, আর এটা হলো আনন্দের।

‘আমি বিশ্বাস করতে পারিনি যে এটা আমার সাথে সত্যিই ঘটছে। আমার সারাজীবনের স্বপ্ন ছিল স্কুল ব্যাগ বহন করা’ নিজের আবেগ ও আনন্দের অনুভূতি এভাবেই প্রকাশ করেন তিনি।

শুধু নিরক্ষর নয়, স্কুল ড্রপআউট তথা হুট করে স্কুল ছেড়ে দেওয়া অনেকেই এমন সুযোগ কাজে লাগাতে স্কুলে ভর্তি হয়েছেন পুনরায় পড়ালেখা শুরু করার জন্য।

স্কুলের শিক্ষকরাও এ ব্যাপারে দারুণ খুশি। তারা জানান, বয়স্ক যারা স্কুলে ভর্তি হয়েছেন সকলেই জানা ও শেখার ব্যাপারে দারুণ আগ্রহী।

বয়স যতই হোক না কেন, পড়ালেখার আগ্রহ ও ভবিষ্যৎ পরিকল্পনা কখনোই থেমে থাকেনি। তাইতো পড়ালেখার পাশাপাশি সামনের দিনের জন্য পরিকল্পনাও করা শুরু করেছেন অনেকে।

   

ইরানে দুই নারীসহ ৭ জনের ফাঁসি কার্যকর



আন্তর্জাতিক ডেস্ক, বার্তা২৪.কম
ছবি: সংগৃহীত

ছবি: সংগৃহীত

  • Font increase
  • Font Decrease

বিভিন্ন অপরাধে অভিযুক্ত দুই নারীসহ সাতজনের ফাঁসি কার্যকর করেছে মধ্যপ্রাচ্যের দেশ ইরান।

শনিবার (১৮ মে) তাঁদের এ দণ্ড কার্যকর করা হয়। খবর এএফপি। 

নরওয়েভিত্তিক মানবাধিকার প্রতিষ্ঠান ইরান হিউম্যান রাইটস (আইএইচআর) এক বিবৃতিতে এ তথ্য জানিয়েছে।

এক বিবৃতিতে আইএইচআর বলেছে, ফাঁসি কার্যকর করা দুই নারীর মধ্যে একজন হলেন পারভিন মুসাভি। ৫৩ বছর বয়সী এই নারী দুই সন্তানের জননী। তাকে মাদক-সংক্রান্ত মামলায় দোষী সাব্যস্ত করে ফাঁসি দেওয়া হয়েছে। আরেক নারী হলেন ফাতেমেহ আবদুল্লাহি (২৭)। স্বামীকে হত্যার অভিযোগ প্রমাণিত হওয়ায় তার ফাঁসি কার্যকর করা হয়।

বার্তাসংস্থা এএফপির প্রতিবেদন থেকে জানা গেছে, মুসাভি চার বছর ধরে কারাগারে ছিলেন। মামলার অভিযোগপত্রে উল্লেখ রয়েছে, পাঁচ কেজি পরিমাণ মাদকের একটি প্যাকেজ বহন করার জন্য এই নারীকে ১৫ ইউরোর সমপরিমাণ অর্থ দেওয়া হয়েছিল।

আইএইচআর জানিয়েছে, এ বছর ইরানে এখন পর্যন্ত ২২৩ জনের মৃত্যুদণ্ড কার্যকর করা হয়েছে। এর মধ্যে চলতি মাসে অন্তত ৫০ জনকে মৃত্যুদণ্ড দেওয়া হয়েছে।

;

সৌদি আরবে বিকিনি পরেই হাঁটলেন মডেলরা!



আন্তর্জাতিক ডেস্ক বার্তা২৪.কম
ছবি : সংগৃহীত

ছবি : সংগৃহীত

  • Font increase
  • Font Decrease

রক্ষণশীলতার বেড়াজাল থেকে ধীরে ধীরে বেরিয়ে আসছে সৌদি আরব। দেশটিতে নারীদের পোশাক-পরিচ্ছদ নিয়ে বিধি-নিষেধও উঠছে ধাপে ধাপে।

এ বছর প্রথম মিস ইউনিভার্স প্রতিযোগিতায়ও সৌদির এক মডেলকে দেখা গেছে। বোরখা খুলে বিকিনি পরেই র‌্যাম্পে হেঁটেছিলেন ২৭ বছরের রুমি আলকাহতানি।

মিন্ট জানিয়েছে, এবার এক ঐতিহাসিক মুহূর্তের সাক্ষী হয়েছে পুরো বিশ্ব। সেটা হলো, এই প্রথম সেই দেশে বিকিনি পরেই ফ্যাশন শো’তে হাঁটেছেন মডেলরা।

সৌদিতে শুক্রবার (১৭ মে) রেড সি ফ্যাশন উইকের দ্বিতীয় দিন ছিল। আর সেখানেই এই বিপ্লব ঘটেছে বলে জানা গেছে। সেন্ট রেজিস রেড সি রিসর্টের সুইমিং পুলের পাশেই আয়োজন করা হয়েছিল সেই ফ্যাশন শো’র।

ওই ফ্যাশন শো’র ভিডিও এখন সামাজিক যোগাযোগমাধ্যমে ভাইরাল। ভিডিওতে দেখা যাচ্ছে, মরক্কোর পোশাক ডিজাইনার ইয়াসমিনা কাঞ্জলের তৈরি রং-বেরঙের বিকিনিতে একে একে হেঁটে চলছেন সুন্দরী মডেলরা।

মডেলদের কারও কাঁধ ছিল উন্মুক্ত, কারও বক্ষখাঁজ স্পষ্ট। তবে, বিকিনি পোশাক পরলেও অনেক মডেলই ক্যামেরাবন্দি হয়েছেন মাথা ঢেকে। খানিকটা হিজাবের মতো করেই মাথায় স্কার্ফ বাঁধতে দেখা গেছে তাদের।

সৌদির মাটিতে প্রথমবার বিকিনি পরিয়ে মডেলদের হাঁটানো নিয়ে উচ্ছ্বাস প্রকাশ করেন ইয়াসমিনাও। সংবাদমাধ্যমকে দেওয়া এক সাক্ষাৎকারে তিনি বলেন, “সৌদি আরব নিঃসন্দে অত্যন্ত রক্ষণশীল একটি দেশ। এই দেশে পা রেখেই বুঝেছিলাম বিকিনি ফ্যাশন শো’র দিনটি এই দেশের ইতিহাসে লেখা হবে। রক্ষণশীল সংস্কৃতির কথা মাথায় রেখেই আমরা রুচিশীল বিকিনিগুলোর নকশা করেছি। এই ফ্যাশন শো’তে অংশ নিতে পেরে আমি সম্মানিত বোধ করছি।’’

;

ব্রাজিলে প্রাকৃতিক বিপর্যয়ে মৃতের সংখ্যা বেড়ে ১৫৪



আন্তর্জাতিক ডেস্ক বার্তা২৪.কম
ছবি : সংগৃহীত

ছবি : সংগৃহীত

  • Font increase
  • Font Decrease

ব্রাজিলের দক্ষিণের রিও গ্রান্ডে ডো সুল রাজ্যে ঝড় ও বন্যায় মৃতের সংখ্যা বেড়ে ১৫৪ জনে দাঁড়িয়েছে।

দেশটির বেসামরিক প্রতিরক্ষা সংস্থা শুক্রবার (১৭ ) জানিয়েছে, গত ২৯ এপ্রিল থেকে শুরু হওয়া প্রাকৃতিক বিপর্যয়ে মৃতের সংখ্যা প্রায় প্রতিদিনই বেড়েছে।

সংস্থাটির মতে, রিও গ্র্যান্ডে ডো সুলের অন্তত ৪৬১টি পৌরসভায় প্রায় ২.৩ মিলিয়ন মানুষ ক্ষতিগ্রস্ত হয়েছে এবং মোট ৬ লাখ ২০ হাজার মানুষকে আশ্রয়কেন্দ্রে সরিয়ে নেওয়া হয়েছে।

সংস্থাটি আরও জানিয়েছে, ১৯ দিনের জরুরি অবস্থার মধ্যে ৮২ হাজারেরও বেশি মানুষকে উদ্ধার করা হয়েছে।

উল্লেখ্য, নজিরবিহীন প্রাকৃতিক বিপর্যয়ের কারণে রাজ্যটিতে ভারী বৃষ্টিপাত হয়েছে। এর ফলে দক্ষিণ ব্রাজিলের ভয়াবহ বন্যা ও ঝড়ের সৃষ্টি হয়।

রাজ্যেটির রাজধানী পোর্তো আলেগ্রের সালগাদো ফিলহো আন্তর্জাতিক বিমানবন্দরটি প্লাবিত হওয়ায় সেটি বন্ধ করে দেওয়া হয়েছে বলে জানা গেছে।

এদিকে, দেশে ভয়াবহ বন্যার কারণে চিলিতে তার রাষ্ট্রীয় সফর স্থগিত করেছেন ব্রাজিলের প্রেসিডেন্ট লুইজ ইনাসিও দা সিলভা।

প্রেসিডেন্টের কার্যালয় থেকে গত সোমবার (১৪ মে) জানিয়েছিল যে, বন্যা পরিস্থিতি পর্যবেক্ষণের প্রয়োজনীয়তার কারণে আগামী ১৭ ও ১৮ মে প্রেসিডেন্টের চিলি সফর হচ্ছে না।

ব্রাজিলের সরকারি হিসেবে বলা হয়েছে, বন্যার ফলে এখনও ১২৭ জন নিখোঁজ রয়েছেন।

;

বসুন্ধরায় নান্দনিক বাণিজ্যিক ভবন নির্মাণ করছে জেসিএক্স



স্টাফ করেসপন্ডেন্ট, বার্তা২৪.কম
বসুন্ধরায় নান্দনিক বাণিজ্যিক ভবন নির্মাণ করছে জেসিএক্স

বসুন্ধরায় নান্দনিক বাণিজ্যিক ভবন নির্মাণ করছে জেসিএক্স

  • Font increase
  • Font Decrease

রাজধানী বসুন্ধরা আবাসিক এলাকায় নান্দনিক বাণিজ্যিক ভবনের ’’জেসিএক্স আইকন-১০০’’ অগ্রযাত্রা শুরু হয়েছে।

জেসিএক্স ডেভেলপমেন্টস লিমিটেড ৩৮ দশমিক ৬০ কাঠা জমির উপর এই ভবন নির্মাণ করছে। ৩টি বেইজমেন্ট ও ১টি গ্রাউন্ড ফ্লোর ছাড়াও ভবনটিতে ৬ হাজার ৯০০ বর্গফুট থেকে শুরু করে ১৫ হাজার ৩০০ বর্গফুট পর্যন্ত আয়তনের ২১টি ফ্লোর রয়েছে।

বসুন্ধরা আই এক্সটেনশনের মাদানী এভিনিউ সংলগ্ন নর্থ-সাউথ এভিনিউ ১৩০ ফুট ও ৫০ ফুট রাস্তা সংলগ্ন আইকন-১০০ ভবনের খুব কাছেই গলফ ক্লাব, বসুন্ধরা টগি ফান ওয়ার্ল্ড রয়েছে। প্রকল্পটি আমেরিকান এ্যাম্বাসি (মাদানী এভিনিউ) থেকে মাত্র ৫ মিনিটের দূরত্বে অবস্থিত। এখানে সব ধরনের বাণিজ্যিক কার্যক্রম পরিচালনার জন্য সত্যিকার অর্থেই নতুন দিগন্ত সূচনা করবে বলে আশা জেসিএক্স ডেভেলপমেন্টস লিমিটেডের।

প্রকল্পটিতে রয়েছে অগ্নি নির্বাপক ব্যবস্থার সর্বাধুনিক প্রযুক্তি। ব্যবসায়িক কার্যক্রমকে গতিশীল করার জন্য রয়েছে হ্যালিপ্যাড। এছাড়াও প্রকল্পটিতে রয়েছে পরিবেশ বান্ধব সর্বাধুনিক ওয়াটার ট্রিটমেন্ট প্ল্যান্ট এবং স্যুয়ারেজ ট্রিটমেন্ট প্ল্যান্ট। লিফট হিসাবে বিল্ডিংটিতে থাকছে সর্বাধুনিক প্রযুক্তির লিফট। সার্বক্ষণিক জেনারেটর ব্যাক-আপ।

এ প্রকল্পটি সম্পন্ন করতে কাজ করছে সুদক্ষ দেশি-বিদেশী জনবল। খুব অল্প সময়ের মধ্যেই জেসিএক্স বসুন্ধরা বাসীকে উপহার দিতে যাচ্ছে একটি পরিপূর্ণ আন্তর্জাতিক মানের বিজনেস হাবর

আজ শনিবার (১৮ মে) প্রকল্প এলাকায় আয়োজিত গ্রাউন্ড ব্রেকিং সিরিমনিতে যোগ দেন জেসিএক্স ব্যবস্থাপনা পরিচালক মো: ইকবাল হোসেন চৌধুরী।

তিনি বলেন, বসুন্ধরা গ্রুপের সম্মানিত চেয়ারম্যান আহমেদ আকবর সোবহানের একক প্রচেষ্টায় গড়ে উঠেছে দেশের সব চেয়ে অভিজাত বসুন্ধরা আবাসিক এলাকা। আমরা সব সময় চেষ্টা করি গ্রাহকের আস্থা ও গুণগত মান বজায় রেখে নির্ধারিত সময়ে প্রকল্প হস্তান্তর করার। তারই ধারাবাহিকতায় আইকন ১০০ প্রকল্পের কাজ শুরুর আগেই প্রকল্পে প্রায় ৩৩ শতাংশ স্পেস বুকিং হয়েছে।

এ সময় আরও বক্তব্য দেন, জাপানের ক্রিড সিএফও অ্যান্ড ম্যানেজিং ডিরেক্টর মাসানোবু কামিয়ামা, জেসিএক্স ডেভেলপমেন্টস লিমিটেডের ফাইন্যান্স ডিরেক্টর এম মুহিত হাসান, জেসিএক্স ডেভেলপমেন্টস লিমিটেডের পার্টনার ডিরেক্টর সিদ্দিকুর রহমান, ডিরেক্টর আসিফ মাহমুদ চৌধুরী ও সাপ্লাইচেইন ডিরেক্টর মির্জা গোলাম রহমান। উপস্থিত ছিলেন এ প্রকল্পের সম্মানিত ক্রেতাগন, বিনিয়োগকারী প্রতিষ্ঠান সমূহ এবং শুভাকাঙ্খীগণ। 

;