করোনায় সারাবিশ্বে সুস্থ হলেন ১৪ লাখ মানুষ

  • আন্তর্জাতিক ডেস্ক, বার্তা২৪.কম
  • |
  • Font increase
  • Font Decrease

ছবি: সংগৃহীত

ছবি: সংগৃহীত

মহামারি করোনাভাইরাসে সারাবিশ্বে ১৪ লাখ মানুষ সুস্থ হয়েছেন। এখন পর্যন্ত এ ভাইরাসে আক্রান্ত হয়েছেন ৪০ লাখ ৪১ হাজার ৪৪১ জন এবং ২ লাখ ৭৬ হাজার ৯১১ জন মানুষ সংক্রমিত হয়ে মারা গেছেন।

ইতালিতে সুস্থ হয়ে উঠেছেন ৯৯ হাজার মানুষ

বিজ্ঞাপন

ইতালিতে করোনায় আক্রান্তের সংখ্যা কমছে, একই সাথে বাড়ছে আক্রান্তদের সুস্থ হয়ে ওঠার হার। দেশটিতে এখন পর্যন্ত ৯৯ হাজারের বেশি করোনা আক্রান্ত রোগী সুস্থ হয়ে বাড়ি ফিরেছেন।

গত ২৪ ঘণ্টায় দেশটিতে সুস্থ হয়েছেন ২ হাজার ৭৪৭ জন কোভিড-১৯ রোগী। এ নিয়ে ইতালিতে করোনা থেকে সুস্থ হয়েছেন মোট ৯৯ হাজার ২৩ জন। দেশটিতে করোনায় মোট মৃতের সংখ্যা দাঁড়িয়েছে ৩০ হাজার ২০১ জনে। আর আক্রান্ত দুই লাখ ১৭ হাজার ১৮৫ জন।

বিজ্ঞাপন

যুক্তরাষ্ট্রে দুই লাখ মানুষ সুস্থ হয়ে বাড়ি ফিরেছেন

বিশ্বের মধ্যে সবচেয়ে বেশি ক্ষতিগ্রস্ত হয়েছে যুক্তরাষ্ট্র। যুক্তরাষ্ট্রে এ পর্যন্ত ৭৮ হাজার ৬৩৯ জন করোনা আক্রান্ত রোগীর মারা গেছেন এবং আক্রান্ত হয়েছেন ১৩ লাখ ২৩ হাজার ৭৮ জন। আর সুস্থ হয়ে বাড়ি ফিরেছেন ২ লাখ ২৩ হাজার ৮৭৬ জন।

স্পেনে সুস্থ হলেন দেড় লাখ মানুষ

স্পেনে মোট আক্রান্তের সংখ্যা ২ লাখ ১৭ হাজার ১৮৫ জন। দেশটিতে ২৬ হাজার ৪৭৮ জন করোনায় আক্রান্ত হয়ে মারা গেছেন। দেশটিতে ১ লাখ ৭৩ হাজার ১৫৭ জন সুস্থ হয়ে বাড়ি ফিরেছেন।

জার্মানিতে সুস্থ হয়েছেন ১ লাখেরও বেশি মানুষ

জার্মানিতে মোট আক্রান্ত হয়েছেন ১ লাখ ৭০ হাজার ৬৪৩ জন। এর মধ্যে ৭ হাজার ৫১০ জনের মৃত্যু হয়েছে। দেশটিতে ১ লাখ ৪৩ হাজার ৩০০ জন সুস্থ হয়ে বাড়ি ফিরেছেন। গত ২৪ ঘণ্টায় দেশটিতে নতুন করে ৫৫ জন আক্রান্ত হয়েছে। নতুন করে কেউ মারা যাননি।

চীনে সুস্থ হলেন ৭৮ হাজার মানুষ

চীনে এখন পর্যন্ত ৮২ হাজার ৮৮৭ জন আক্রান্ত হয়েছেন। মৃত্যু হয়েছে ৪ হাজার ৬৩৩ জনের। দেশটিতে মোট ৭৮ হাজার ৪৬ জন মানুষ সুস্থ হয়ে বাড়ি ফিরেছেন। সংক্রমণের কেন্দ্রস্থল চীন এখন করোনা বিস্তার পুরোপুরি নিয়ন্ত্রণে নিয়ে এসেছে। দেশটিতে গত ২৪ ঘণ্টায় নতুন করে একজন আক্রান্ত হয়েছেন।

এছাড়া ফ্রান্সে ৫৫ হাজার ৭৮২ জন, ইরানে ৮৫ হাজার ৬৪ জন, ব্রাজিলে ৫৯ হাজার ২৯৭ জন, কানাডায় ৩০ হাজার ৪০৬ জন, সুইজারল্যান্ডে ২৬ হাজার ১০০ মানুষ সুস্থ হয়ে বাড়ি ফিরেছেন।

চীনের উহান শহরে গত বছর ডিসেম্বর থেকে দেখা যাওয়া এই নতুন ভাইরাস মূলত ফুসফুসে বড় ধরনের সংক্রমণ ঘটায়। জ্বর, কাশি, শ্বাস প্রশ্বাসের সমস্যাই মূলত প্রধান লক্ষ্মণ। নতুন ভাইরাসটির জেনেটিক কোড বিশ্লেষণ করে দেখা গেছে এটি অনেকটাই সার্স ভাইরাসের মতো। এখনও পর্যন্ত এ ভাইরাসের কোনো প্রতিষেধক আবিষ্কার হয়নি।